![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত একদিকে যেমন উন্নতির পথে, অন্যদিকে সাধারণ ও দরিদ্র মানুষের জন্য এটি এক মহাসঙ্কটের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকার বড় সরকারি হাসপাতালগুলোর আশপাশে গজিয়ে ওঠা অসংখ্য ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক রোগীদের জন্য এক বিশাল বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রোগীদের জিম্মি করে পরিচালিত হচ্ছে একটি শক্তিশালী বাণিজ্য, যেখানে দালালদের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হচ্ছে হাজারো মানুষ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আশপাশে গড়ে ওঠা ভুইফোঁড় ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো রোগীদের ভুল বুঝিয়ে, কম খরচের প্রলোভন দেখিয়ে নিজেদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে সেখানে রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হয়। এমনকি ভুয়া রিপোর্ট, মানহীন টেস্ট এবং অদক্ষ টেকনিশিয়ানদের মাধ্যমে পরীক্ষাগুলো সম্পন্ন করা হয়, যা রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ ঝুঁকি সৃষ্টি করছে।
অনেক সময় দেখা যায়, সরকারি হাসপাতালের নির্ধারিত টেস্ট ফি মাত্র ২০০ টাকা হলেও, এইসব অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একই পরীক্ষার জন্য ৮০০-১০০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়। দালাল চক্রের মাধ্যমে রোগীদের ভুল পথে চালিত করা হয়, এবং এই অবৈধ কার্যক্রমের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় দরিদ্র ও সাধারণ রোগীরা, যারা টাকার অভাবে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে।
সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রেসক্রিপশন নিয়ে রোগীর স্বজনরা যখন হাসপাতালের মধ্যেই পরীক্ষার জন্য যান, তখন কিছু অসাধু ব্যক্তি তাদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে বাইরের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। এমনকি হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কিছু ব্যক্তি এবং নার্সরাও এই অনৈতিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। এতে রোগীরা যেমন প্রতারিত হচ্ছেন, তেমনি স্বাস্থ্যসেবার মান নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো সরকারি হাসপাতালের ২০০ গজের মধ্যে বেসরকারি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকার কথা নয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এই নিয়মের তোয়াক্কা না করেই দালাল চক্রের যোগসাজশে এসব প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরও রয়েছে সীমাবদ্ধতা, যার ফলে এসব প্রতারণামূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠী, স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে যে হয়রানি ও প্রতারণার শিকার হচ্ছেন, তা এক ভয়াবহ বাস্তবতা। দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে সবার জন্য কার্যকর করতে হলে, এই অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৩৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই। আপনি যে সমস্যাগুলো তুলে ধরেছেন, তা বাস্তবিকভাবেই আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাতের একটি করুণ চিত্র। সরকারি হাসপাতালগুলোর সেবার মান উন্নত হওয়ার কথা থাকলেও, অব্যবস্থাপনা ও দালাল চক্রের কারণে সাধারণ মানুষ সেখানে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা পাচ্ছেন না।
এটা সত্যি যে, দেশের অনেক ভালো ডাক্তার সরকারি হাসপাতালে কর্মরত আছেন, কিন্তু ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা, জনবল সংকট ও দুর্নীতির কারণে সেবা গ্রহণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। আর এই সুযোগটাই নেয় বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। তারা নানা প্রলোভন দেখিয়ে রোগীদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যায়, যেখানে খরচও বেশি এবং অনেক সময় মানসম্মত চিকিৎসা পাওয়া যায় না।
এটা কেবল স্বাস্থ্য খাতেরই নয়, বরং সামগ্রিক প্রশাসনিক দুর্বলতার প্রতিফলন। টাকার লোভে অনেকে অনৈতিক কাজে লিপ্ত। এই সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন শুধু একটি কার্যকর ব্যবস্থাপনা ও কঠোর নজরদারি, যাতে সরকারি হাসপাতালের সেবার মান উন্নত হয় এবং সাধারণ মানুষ দালালদের হাতে প্রতারিত না হন।
২| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেশের জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় প্রোপার ম্যানেজমেন্টের ঘাটতি আছে।
১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন যে, বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়। তবে শুধুমাত্র জনসংখ্যা বৃদ্ধিই প্রধান সমস্যা নয়, বরং সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবই বড় সংকটের কারণ।
উদাহরণস্বরূপ, চীন, ভারত, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো জনবহুল দেশগুলো বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নতি করেছে।
চীন: সরকারি হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করেছে।
ভারত: ‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্পের মাধ্যমে লাখো দরিদ্র মানুষের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার সুযোগ তৈরি করেছে।
ব্রাজিল: ‘সুস’ (Sistema Único de Saúde) নামের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা চালু করেছে, যেখানে সব নাগরিক বিনামূল্যে চিকিৎসা পান।
ইন্দোনেশিয়া: ‘জাতীয় স্বাস্থ্য বীমা’ (JKN) চালু করে স্বাস্থ্যসেবাকে অধিকাংশ নাগরিকের জন্য সহজলভ্য করেছে।
এই দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও যদি পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনা, স্বচ্ছতা ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করা হয়, তাহলে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত করা সম্ভব। তাই শুধু জনসংখ্যাকে দায়ী না করে, কার্যকর সমাধানের দিকে মনোযোগ দেওয়া জরুরি।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৪১
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: একটা গরীব দেশের মানচিত্র ।
১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আমাদের দেশটা গরীব। জনসংখ্যা অনেক। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমরা এই জনসংখ্যা কে সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জনসম্পদে রূপান্তর করতে পারছিনা
৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮
অগ্নিবাবা বলেছেন: ৯৯% মুসলমানের দেশে দূর্নিতী, ঘুষখোরী বেশী কেনু কেনু?
এদিকে কাফের নাস্তিকগো দেশে দূর্নিতী, ঘুষখোরী কম, কেনু কেনু?
তাইলে কি মুসলমানগো চাইতে নাস্তিকগো খোদাভীতি বেশী। ও খোদা!
১০ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১০
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। দুর্নীতি কোনো ধর্মীয় পরিচয়ের ওপর নির্ভর করে না, বরং এটি সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার দুর্বলতার ফল।
যে দেশগুলোতে দুর্নীতি কম, সেগুলোতে শক্তিশালী আইনের প্রয়োগ, জবাবদিহিতার সংস্কৃতি ও সুশাসন বিদ্যমান। অন্যদিকে, যেখানে দুর্নীতি বেশি, সেখানে সাধারণত দুর্বল প্রশাসনিক কাঠামো, স্বচ্ছতার অভাব এবং আইন প্রয়োগের ঘাটতি দেখা যায়।
উন্নত ও স্বচ্ছ দেশগুলোর মধ্যে যেমন ডেনমার্ক, সুইডেন, নিউজিল্যান্ড রয়েছে, তেমনি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর মধ্যেও সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতার দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে বেশ সফল।
অতএব, দুর্নীতির মূল কারণ ধর্ম নয়, বরং সুশাসনের অভাব, প্রশাসনিক দুর্বলতা এবং নৈতিক অবক্ষয়। আমাদের উচিত সমস্যার আসল কারণ চিহ্নিত করে সমাধানের জন্য কাজ করা, ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়া।
৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:১৭
নতুন বলেছেন: এটা সত্যি যে, দেশের অনেক ভালো ডাক্তার সরকারি হাসপাতালে কর্মরত আছেন, কিন্তু ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা, জনবল সংকট ও দুর্নীতির কারণে সেবা গ্রহণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। আর এই সুযোগটাই নেয় বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। তারা নানা প্রলোভন দেখিয়ে রোগীদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যায়, যেখানে খরচও বেশি এবং অনেক সময় মানসম্মত চিকিৎসা পাওয়া যায় না।
বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনিস্টিকরা সুযোগ নেয় না। বরং স্থানীয় মানুষ যারা হাসপাতালের স্টাফের সাথে যোগ দিয়ে সুবিধা নেয়। এরা জোর খাটায় এবং ঘুষ দেয়।
দেশের সবাই যদি ভালো সত্যিকারই দেশের কথা ভেবে কাজ করে। তবে সরকারী হাসপাতালগুলিকে চিকিতসা সেবা ফ্রি করে দেওয়া সম্ভব।
যাদের দরকার তারা প্রাইভেটে যাবে, কিন্তু সরকারের হাসপাতালের সামর্থকে কাজে লাগালে অবশ্যই দেশের জনগনকে বিনামুল্যে চিতিকসা সেবা দেবার মতন অবস্থায় বাংলাদেশে যেতে পারে।
১০ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: বাংলাদেশে অনেক ভালো সরকারি হাসপাতাল আছে, যেমন কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল। এসব হাসপাতালে মাত্র ১০ টাকায় আউটডোরে রোগী দেখা হয় এবং স্টকে থাকা সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। আমার নিজেরও এসব হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে।
তবে, এসব হাসপাতালে কিছু সমস্যাও রয়েছে। প্রথমত, এখানে রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি, ফলে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। দ্বিতীয়ত, এখানে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস নেই, অর্থাৎ বিভিন্ন সেবার জন্য আলাদা আলাদা লাইনে দাঁড়াতে হয়। এসব কারণে অনেকে বাধ্য হয়ে বেসরকারি হাসপাতালে যায়, যেখানে খরচ বেশি হলেও সময় বাঁচে।
এই সমস্যাগুলো সমাধান করা গেলে, সরকারি হাসপাতালগুলো আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবে।
৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:২১
নতুন বলেছেন: তবে, এসব হাসপাতালে কিছু সমস্যাও রয়েছে। প্রথমত, এখানে রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি, ফলে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। দ্বিতীয়ত, এখানে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস নেই, অর্থাৎ বিভিন্ন সেবার জন্য আলাদা আলাদা লাইনে দাঁড়াতে হয়। এসব কারণে অনেকে বাধ্য হয়ে বেসরকারি হাসপাতালে যায়, যেখানে খরচ বেশি হলেও সময় বাঁচে।
এই সমস্যাগুলো সমাধান করা গেলে, সরকারি হাসপাতালগুলো আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবে।
সরকার এবং জনগনকে আগে দেশের সকল জেলা হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালকে উপর যেই হাসপাতালের কথা বললেন তেমন সেবা দিতে হবে।
তার পরে প্রতিবছর নতুন ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে, বেডের সাথে বিভিন্ন সুবিধা বাড়াতে হবে।
চেস্টা করলেই ভালো করা সম্ভবব।
যার টাকা বেশি তারা এসি রুমে থাকবে সমস্যা নাই তো। কিন্তু সাধারন মানুষই তো ভালো মানের সেবা পায় না। সেটার জন্য কাজ করা দরকার।
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৪৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: জ্বী ভাই। সঠিক বলেছেন। আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি
৭| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২
কাঁউটাল বলেছেন: বাংগালের চরিত্র খারাপ।
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: চরিত্র খারাপ না বলে বলা যায় সুযোগ সন্ধানী
৮| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মৌলোবি অগ্নিবাবা বলেছে -
"৯৯% মুসলমানের দেশে দূর্নিতী, ঘুষখোরী বেশী কেনু কেনু?
এদিকে কাফের নাস্তিকগো দেশে দূর্নিতী, ঘুষখোরী কম, কেনু কেনু?
তাইলে কি মুসলমানগো চাইতে নাস্তিকগো খোদাভীতি বেশী। ও খোদা!"
ইহার কারণ হইল ইবলিস শয়তান মনে করে, ৯৯% মুসলিমকে জাহান্নামে নেয়া জরুরী। তাই ইহাদের কুমন্ত্রণা দিয়ে বিপথে নেয়ার চেষ্টা করে। পক্ষান্তরে, কাফের, নাস্তিকরা এমনিতেই জাহান্নামে যাইবে, যে কারণে উহাদের পিছনে ইবলিস সময় নষ্ট করে না।
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫২
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: কিছু ব্যক্তি আছেন যারা সবকিছুতেই ইসলাম এর দোষ খুঁজছেন
৯| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪০
নিমো বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর, জুলাই-আগস্টের হাগার হাগার শহীদ, আহত হওয়ার জন্য দায়ীরা যদি এখন যদি বলে সব শয়তানের কুমন্ত্রণায় হয়েছে, আপনার ভালো লাগবে। কী সব লিখেন?
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আলাপটা ভিন্ন প্রসঙ্গে নিয়ে গেলেন
১০| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: @নিমো, অপপ্রচারও কিন্তু একটা প্রচার , বিশেষ করে যদি আপনারা সেটা করেন। বৈষম্যবিরোধি আন্দোলনের সময়কালে তাদের কি পরিমান লোভ দেখানো হয়েছিল, শুনেছেন নিশ্চই। একদিকে সীমাহীণ অর্থ বিত্তের হাতছানি আর অন্যদিকে তখন মৃত্যূ ছাড়া আর কিছু ছিল না। তারা মৃত্যূকে বেছে নিয়েছিল। তাদের মত মানুষদের অবস্য আপনাদের চিনতে পারা সম্ভব নয়।
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: ওরা সাহস দেখিয়েছে এবং দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছে।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: সরি কমেন্টটা অন্য আরেকটা পোস্টে হবে
১১ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৫৯
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: কোনো সমস্যা নেই। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য
১২| ১১ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৮
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা সাধারণ মানুষের জন্য এক স্থায়ী দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, বেসরকারি হাসপাতালের অতিরিক্ত খরচ, এবং গ্রামাঞ্চলে চিকিৎসার অভাব—সব মিলিয়ে সাধারণ মানুষ ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা রোধ করে স্বাস্থ্যসেবাকে সবার জন্য সহজলভ্য ও মানসম্মত করা জরুরি। এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে জনগণের ভোগান্তি আরও বাড়বে।
১১ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:২৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ একেবারেই সত্য। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে যে অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি চলছে, তা সাধারণ মানুষের জন্য এক বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি হাসপাতালগুলোর সেবার মান উন্নয়ন, গ্রামাঞ্চলে চিকিৎসা সেবা সম্প্রসারণ এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলোর অনিয়ন্ত্রিত ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করা এখন সময়ের দাবি।
সরকার যদি স্বাস্থ্য খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারে, দক্ষ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলে এবং চিকিৎসকদের ন্যায্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, তাহলে পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব। একই সঙ্গে, স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বাড়ানো ও তৃণমূল পর্যায়ে সেবা নিশ্চিত করা জরুরি। নীতিনির্ধারকদের অবশ্যই এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, নাহলে সাধারণ জনগণের দুর্ভোগ আরও বাড়বে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারি হাসপাতালে গেলে বুঝা যায়- জীবন কি!!!
১৪ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: হ্যা। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালের বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি। জীবন এখানে অনেক কঠিন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৪
নতুন বলেছেন: সরকারী হাসপাতালের পাশের ক্লিনিক গুলির ব্যাবসা কন্টাকে অপারেনস করা।
প্রতিটা হাসপাতালেই দালাল থাকে যারা গ্রামের মানুষদের ক্লিনিকে নিয়ে যায়।
দেশের মানুষ টাকার জন্য সব কিছুই করতে পারে।
দেশের সকল ভালো ডাক্তারগুলির বেশির ভাগই কিন্তু সরকারী হাসপাতালে কিন্তু সরকারী হাসপাতালের ব্যাবস্থাপনা সবচেয়ে খারাপ করে রাখে যাতে মানুষ চিকিতসা নিতে ক্লিনিকে যায়।