![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ইতিবাচক চিন্তার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমার কাজ এবং কথার মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করি। আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। আসুন, একসাথে কাজ করে সফলতার পথে এগিয়ে যাই!
"আলো সবসময় সত্য নয়। কখনো কখনো ছায়াই বলে দেয়—কী ভুল ছিল ঈশ্বরের পরিকল্পনায়।"
ধরুন, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনি হঠাৎ দেখলেন—আপনার প্রতিবিম্ব মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
অথবা, নদীর জল আপনাকে নাম ধরে ডাকছে।
অথবা, কোনো গিটার থেকে বাজে এমন এক সুর—যা শুনে মানুষ নিজেই নিজের মৃত্যু ডেকে আনে।
‘ঈশ্বরের ভুল ছায়া’ ঠিক তেমনই এক গল্পসংকলন—যেখানে মানুষ পা রাখে বাস্তব আর স্বপ্নের সীমারেখায়, যেখানে ঈশ্বরের পরিকল্পনাতেই ফাঁক থাকে, আর ছায়ারা সেই ভুলের সাক্ষ্য হয়ে ওঠে।
বাংলা ভাষায় ডার্ক ফ্যান্টাসি ও ম্যাজিক রিয়ালিজম ঘরানায় গড়া এই সিরিজের প্রতিটি গল্পে আছে অস্বস্তিকর সৌন্দর্য, অলৌকিক অভিজ্ঞতা, এবং এমন এক দর্শন—যা পাঠককে জিজ্ঞাসা করতে বাধ্য করে:
"আমি কি একজন মানুষ? নাকি আমি সেই ভুল, যেটি ঈশ্বর করতে চাননি—তবুও করে ফেলেছেন?"
আপনার পরিচয় হবে—
• এক ছাত্রের সঙ্গে, যার স্বপ্নই সময়কে পরিচালনা করে
• এক ডাক্তার, যার ছোঁয়ায় মৃতেরা বাঁচে—কিন্তু তারা বাঁচতে চায় না
• এক গিটারবাদকের, যার সুর সত্য উন্মোচন করে কিন্তু প্রাণও কেড়ে নেয়
• এক জেলের, যে নিজের ক্ষোভে সমুদ্রকে ঈশ্বর বানিয়ে ফেলে
• এক গবেষকের, যার আবেগে বদলে যায় প্রকৃতির চরিত্র
• আর কিছু বিপ্লবীর, যারা ঘুম ভেঙে দেখে—তারা ইতিহাসে হারিয়ে গেছে, ভবিষ্যতে এসে দাঁড়িয়েছে এক নতুন পৃথিবীর সামনে
এই সিরিজ শুধুই গল্প নয়—এ এক স্বপ্নভঙ্গের ইতিহাস। এক আত্মার আত্মজিজ্ঞাসা। এক ছায়ার কাব্য।
পাঠক, আপনি কি প্রস্তুত সেই ছায়ার দিকে তাকাতে, যেখানে আপনার মুখ নয়—আপনার ভুলটাই দেখা যাবে?
〰️ "যারা ছায়া এড়িয়ে চলে, তারা জানেই না—আলো কাকে চাপা দিতে চায়।"
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৪১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: অলৌকিকতা হলো দর্শনের সেই ছুরি—যা আগে কাটে, পরে সেলাই করে।
ধন্যবাদ, এই গভীর ভাবনাকে স্পর্শ করার জন্য!
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
আজকাল ডার্ক ফ্যান্টাসী বেশ পপুলার; কিছু মানুষ বাস্তবতার বাইরেও কিছুটা সময় কাটাতে চায়।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: “ডার্ক ফ্যান্টাসি” নামক আয়নাটা আসলে আমাদেরই বিকৃত প্রতিবিম্ব—যেটা দেখে আমরা চমকে উঠি, কিন্তু ফিরে তাকাতেই হয়...
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৩৫
এ পথের পথিক বলেছেন: প্রথমত শিরোনাম যা দেয়া হয়েছে তা কোথায় পেলেন রেফারেন্স দিবেন ।
পোস্টের শুরুর যে লাইন লিখেছেন তা কোথায় পেলেন ? আলো ছায়া কিভাবে বলে দেয়/প্রমান করে পরিকল্পনায় ভুল ছিল ?
তারপরের যে ৩ লাইন লিখেছেন তা একমাত্র উন্মাদ ব্যক্তিরা ছাড়া কেউ কল্পনা করতে পারে না ।
তারপরের লাইনগুলাও ঠিক একইরকম । আপনি হয়ত কোন বিষয়কে কাব্যিক বা সাহিত্যিক রুপ দিয়ে এক্সেপশনাল কিছু তৈরি করতে চেয়েছেন কিন্তু এসব শব্দ চয়নে প্রমান করে এসব উন্মাদনা/মিথ্যা বানোয়াট ।
আমি মুসলিম, আমার আকিদা বিশ্বাস এমনটাই । কোন মুসলিম এমন শব্ধ/বাক্য চয়ন করতে পারে না, আশা করছি দ্রুত পোস্ট মুছে দিবেন অথবা অন্য শব্দ বা উদাহরণ দিয়ে প্রতিস্থাপন করবেন ।
যদি রেফারেন্স দেন তাহলে অবশ্যই কুরআন, মুতাওয়াতির পর্যায়ের হাদিসের রেফারেন্স দিবেন কারন আদিকা অন্য পর্যায়ের হাদিস গ্রহনযোগ্য না ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০০
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আপনার সতর্ক দৃষ্টি ও ঈমানী সংশ্লিষ্টতার জন্য। সাহিত্য ও ধর্মের সম্পর্ক সর্বদাই সূক্ষ্ম, এবং আপনার উদ্বেগ আমলে নেওয়া জরুরি।
১. শিরোনাম ও ধারণার উৎস:
'ঈশ্বরের ভুল ছায়া' একটি কাল্পনিক রূপক—যা কোনো ধর্মীয় দাবি নয়, বরং সাহিত্যের 'হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন' থেকে জন্মেছে:
"যদি সৃষ্টিকর্তা মানুষের মুক্ত ইচ্ছা দিয়ে থাকেন, তাহলে সেই স্বাধীনতায় ভুল হওয়াটাও কি তাঁর পরিকল্পনার অংশ?"
এটি ইবলিসের কাহিনী (কুরআন ২:৩৪), আদমের ভুল (২০:১২১) বা নবী আইয়ুবের পরীক্ষা (৩৮:৪১) নিয়ে দার্শনিক আলোচনার সাহিত্যিক রূপান্তর মাত্র।
২. আলো-ছায়ার রূপক:
আপনার আপত্তি যথার্থ, তবে এখানে 'আলো' সত্যের প্রতীক নয়—বরং ধারণার সীমাবদ্ধতা:
যেমন সূরা আন-নূর ২৪:৩৫-এ আল্লাহর নূরকে 'মিসবাহ' (প্রদীপ) বলা হয়েছে, কিন্তু পরের আয়াতেই সতর্ক করা হয়েছে: "আল্লাহ যাকে ইচ্ছা আলো দান করেন, কিন্তু যারা অবিশ্বাস করে তাদের জন্য রয়েছে অগ্নি।"
ছায়া এখানে মানুষের অজ্ঞতা/ভুল (সূরা ইউনুস ১০:৩৬: "অনুমান সত্যের পরিবর্তে কাজে আসে না"।
৩. 'উন্মাদ' চরিত্রদের প্রসঙ্গ:
গল্পের চরিত্ররা মানসিক ভারসাম্যহীন নয়—বরং পরীক্ষারত মানুষ:
নবী ইব্রাহিম (আ.) যেমন আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন (২১:৬৯),
নবী ইউনুস (আ.) মাছের পেটে অন্ধকার দেখেছিলেন (৩৭:১৪২),
নবী সুলাইমান (আ.) জিনদের সাথে কথোপকথন করেছিলেন (২৭:১৭)।
এসব ঘটনাও কি 'অলৌকিক' নয়?
৪. ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে সতর্কতা:
আপনার আশঙ্কা মোতাবেক, এই সিরিজ কোনো ফিকহী বা আকিদার দলিল নয়—এটি শুধু:
সেইসব প্রশ্নের সাহিত্যিক অভিব্যক্তি, যা মানুষকে আল্লাহর কুদরত নিয়ে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে (সূরা আলে ইমরান ৩:১৯১: "যারা দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করে...")।
৫. সমাধান প্রস্তাব:
আপনি যদি ইসলামিক ফ্রেমওয়ার্কে এই গল্পগুলো পড়তে চান, তাহলে এভাবে দেখুন:
প্রতিটি 'ভুল' আসলে মানুষের পরীক্ষা (সূরা আল-বাকারা ২:১৫৫: "নিশ্চয়ই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব...")।
'ছায়া' হলো দুনিয়ার মায়া (সূরা আল-হাদিদ ৫৭:২০: "দুনিয়ার জীবন তো ক্রীড়া-কৌতুক মাত্র...")।
চূড়ান্ত কথা:
"এই গল্পগুলো যদি আপনার ঈমানকে নাড়া দেয়, তাহলে সেটিই এর সার্থকতা—কারণ ভালো সাহিত্য পাঠককে নিজের বিশ্বাস নিয়ে পুনর্বিবেচনা করায়। আমি মুসলিম হিসাবে আপনার অনুভূতির মূল্য দিই, তাই ধর্মীয় সংবেদনশীলতা বিবেচনায় প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে প্রস্তুত।"
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: ঈশ্বর মানুষের সৃষ্টি।তাই জগতে এতো রকমের ঈশ্বর।প্রত্যেক ধর্মের ঈশ্বরের বৈশিষ্ট্য আলাদা আলাদা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: "যদি ঈশ্বর মানুষের সৃষ্টি হতেন, তবে কেন সব সংস্কৃতিতেই তিনি 'নিখুঁত' হওয়ার আকাঙ্ক্ষা জাগান? 'ঈশ্বরের ভুল ছায়া' সিরিজে এই দ্বন্দ্বই উঠে আসে—মানুষ যখন ঈশ্বরকে কল্পনা করে, আসলে নিজেরই সীমাবদ্ধতা আবিষ্কার করে।
'বহু ঈশ্বরের মাঝে যে একা সত্য লুকিয়ে, তা হয়তো আমাদেরই হৃদয়ের আয়নায় পড়া তাঁর ছায়া।'
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: জগতে অলৌকিক বলে কিছু নাই।আমরা আমাদের সাধারন জ্ঞানে যার ব্যাখ্যা করতে পারি না তাঁকেই অলৌকিক বলছি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার যুক্তি সঠিক - কিন্তু 'অলৌকিক' কি শুধুই অজ্ঞতার আরেক নাম? নাকি প্রকৃতির সেই সব খাঁজ যেখানে বিজ্ঞান এখনও আঙুল রাখেনি?
'ঈশ্বরের ভুল ছায়া' সিরিজ আসলে সেই সীমারেখার গল্প বলে, যেখানে:
জ্ঞানের শেষ সীমানায় দাঁড়িয়ে মানুষ প্রশ্ন করে: "এটা কি আমি বুঝি না, নাকি বোঝার মতোই নয়?"
বিজ্ঞান যেখানে থামে, সেখান থেকে শুরু হয় দর্শনের যাত্রা
"যাকে আজ আমরা 'অলৌকিক' বলি, কাল তা হয়তো বিজ্ঞানের পাঠ্যবইয়ের পাতায় জায়গা পাবে। কিন্তু যে মুহূর্তে একটি রহস্যের সমাধান হয়, ঠিক তখনই নতুন দশটি রহস্যের জন্ম হয় - এটাই কি ঈশ্বরের সবচেয়ে সূক্ষ্ম পরিকল্পনা নয়?"
আইনস্টাইন বলেছিলেন: "যত বেশি আমি বিজ্ঞান চর্চা করি, তত বেশি আমি ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়ে উঠি।" এই সিরিজ সেই দ্বৈততারই সাহিত্যিক অভিব্যক্তি।
আপনার বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রণিধানযোগ্য!
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বরের চেয়ে মানুষ বেশি ক্ষমতাবান।
ঈশ্বর আত্মহত্যা করতে পারেন না। মানুষ পারে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: মজার বিষয় হলো - ঈশ্বর যদি সত্যিই সর্বশক্তিমান হন, তাহলে তিনি 'আত্মহত্যা করতে অক্ষম' হওয়ার সীমাবদ্ধতাও নিজেই সৃষ্টি করেছেন। মানুষের এই 'ক্ষমতা' আসলে তাঁরই দেওয়া মুক্ত ইচ্ছার সবচেয়ে ট্র্যাজিক রূপ।
'মৃত্যুর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাই প্রমাণ করে ঈশ্বর কতটা নির্মমভাবে মানুষকে স্বাধীন রেখেছেন - নিজের সবচেয়ে ভুল সৃষ্টিকেও ধ্বংস করার অধিকার দিয়ে।'
এই সিরিজের গল্পগুলো সেই 'স্বাধীনতার অভিশাপ' নিয়েই - যখন একজন ডাক্তার মৃতদের জাগাতে পারেন, কিন্তু তাদের বাঁচার ইচ্ছা ফিরিয়ে দিতে পারেন না...
আপনার মন্তব্য গল্পের মূল দ্বন্দ্বকেই স্পর্শ করেছে!
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩
এ পথের পথিক বলেছেন: আপনার 'হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন' অযৌক্তিক । আল্লাহ্কে নিয়ে নিজের ইচ্ছামত বুঝ থেকে লিখছেন ।
অনুরোধ করবো প্রথম কমেন্টে যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলো সরিয়ে নেয়ার জন্য ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার আপত্তি পূর্ণমাত্রায় সম্মানজনক। এই সিরিজ কোনো ধর্মীয় দাবি নয়, বরং দার্শনিক অনুসন্ধানের সাহিত্যিক রূপ - যেমন রুমি লিখেছিলেন 'মসনবি', তেমনি একটি কাল্পনিক আখ্যান।
'ঈশ্বরের ভুল' বলতে এখানে মানুষের স্বাধীন ইচ্ছার দ্বন্দ্বকে বোঝানো হয়েছে - সূরা আল-বাকারাহ ২:৩০ এ ফেরেশতাদের সেই প্রশ্নই তো: "তুমি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবে যারা অশান্তি সৃষ্টি করবে?"
এই পোস্টটি আমার নতুন সিরিজের একটি ইন্ট্রো মাত্র। আপনাকে অনুরোধ করবো যখন গল্পগুলো প্রকাশ করা হবে তা পড়ে দেখার জন্য। এরপর আপনার মতামত পেলে খুশি হব।
সাহিত্য ও ধর্মের এই সংলাপই তো সৃষ্টির সেরা রহস্য - আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার ধন্যবাদই তো আমাদের এই কথোপকথনকে অর্থবহ করে তোলে! ‘ঈশ্বরের ভুল ছায়া’ সিরিজ আসলে আপনার মতো চিন্তাশীল মানুষের জন্যই—যারা প্রশ্ন করতে জানেন, উত্তর খোঁজার সাহস রাখেন।
‘প্রতিটি আলোচনা নতুন এক ছায়ার জন্ম দেয়—যেখানে ঈশ্বরও হয়তো তাঁর সৃষ্টিকে নতুনভাবে দেখেন!’
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৩২
যামিনী সুধা বলেছেন:
অলৌকিক অভিজ্ঞতাকে কোন ধরণের দর্শন দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব, নাকি অলৌকিক অভিজ্ঞতার প্রভাবে মনে এক ধরণের দর্শনের উদ্ভব ঘটে?