![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখার মাঝে আমি কখনো বিরতি চাই না, লিখার মাঝে আমি নিজেকে ফেরাতে দক্ষ না।
একাকিত্ব থেকে পালিয়ে বেড়ানো কতোটুকু সম্ভব? একটা বয়সে নিজেকে একাকিত্বের সাথে লেপটে নেওয়াটা বাধ্যতামূলয়ক হয়ে উঠে। এই বাধ্যতার সথে শুরু হয় তখন লড়াই। ইতিমধ্যে জীবন তখন বেশ খানেক যুদ্ধের বিজয়ী তো কয়েক খানেকের সাথে লড়াইরত বাসনাময়ী সৈনিক। কারণ মাখানো আমাদের জীবনটা শুধু একটু হাসির সন্ধান করে। প্রশ্ন হলো আপনাকে হাসানো কি খুব কঠিন? না, তবে যে কারো দ্বারা সম্ভব নয় আপনার মনটাকে হাসানো।
যখন আপনার মন তার কাঙ্ক্ষিত বিষয় থেকে বঞ্চিত হয় ঠিক তখন থেকেই মনকে সুযোগ করে দিলেন সেই বিষয়টা নিয়ে নিরত থাকার। এখানে মনটা এতোটা ব্যস্ত হয়ে পরে যে আপনাকে ঘেরা মানুষগুলো আপনার চোখে সাক্ষাৎ বিরক্ত রূপ ধারণ করে। চোখ লজ্জায় মানুষ গুলোকে বলাও যায় না," আমাকে একটু একা থাকতে দাও"। বয়সটা যখন আপনার কবলে, অধিকারটা তখন বড্ড অভাবী। আবার এই বয়সই সময়ের খেলায় আটকে পড়ে বলতে বাধ্য হয়," আমাকে একা রেখো না"।
যে শহরটা দিনের আলোয় আপনার চোখে জনবহুল সে শহরটাও কিন্তু দিন শেষে একাকিত্বের বিরহ আঁকে। এ বিরহ আপনার চোখের আড়াল আর তাই বলে এ বিরহ তার একার। তাই বলে কি এ বিরহ সে নিজের মধ্যে বেড়ে উঠতে দিবে? নাকি একটা নতুন আশা বুনবে! একটা সুন্দর আশা যার মধ্যে থাকবে আধার অভিভূত করতে পারার আকাঙ্ক্ষা, একটা আলোময় নতুন দিন ফিরে পাবার স্বপ্ন। আর তাই হয়তো প্রতিটা দিন এই শহর গুলো দিন শেষে একাই লড়াই করে যার সত্তগাতে সে ফিরে পায় আবার সঙ্গতা।
নিজেকে কিছুটা মেনে নেওয়ার শক্তিসম্পূর্ণ করে নিতে সমস্যা কি? আপনি যত এই শক্তি দ্বারা নিজেকে আসক্ত করে নিতে পারবেন ততো বেশি এই একাকিত্বকে বিদায় জানাতে পারবেন। এটা কোনো শারীরিক শক্তি নয় যে বয়স ক্রমে হারিয়ে যেতে থাকবে। বরং বয়স বর্ধনের সাথে সাথে আপনি নিজেকে এতোটা বেশি এ শক্তি দ্বারা গুছিয়ে নিতে পারবেন। তখন এই গুছানো জীবন আপনাকে পেছনে তাকাতে দিবে না। আর যদি পেছনে তাকাতেও হয় তখন আপনি আর জীবন মিলে একটা অট্ট হাসি হাসতে সক্ষম হবেন।
নিজেকে একাকিত্বের কোলে তুলে দেওয়ার মাঝে সব থেকে বড় হাতটি থাকে আপনার। একাকিত্বকে ভালোবাসলে জীবনকে ঘৃণা করা শুরু হয়। একাকিত্ব কখনো নিজেকে পুনরুদ্ধারের পথ হতে পারে না। এটি শুধু নিজেকে হারিয়ে ফেলার একটি মাধ্যম। হারিয়ে ফেলা বিষয় কখনো ফিরে পাওয়া যাবে নাকি না তার কখনো নিশ্চয়তা থাকে না। একাকিত্বের সাথে প্রণয় না ঘটিয়ে জীবনের সাথে ভালোবাসা গড়াটা কি বেশি উত্তম নয়?
[img|https://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/mabiahossain13/mabiahossain13-1633968672-f078d2d_xlarge.jpg
PC credit: Jon Anders Wiken
Copyright: ©Jon Anders Wiken - stock.adobe.com
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২১
ঝুমুর জারোফা বলেছেন: লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।শুভ ব্লগিং। ভালো থাকবেন।
অনেক সময় একাকিত্ব মানুষকে বিভিন্ন বাজে কাজ থেকে বাঁচার উপকারে আসে জীবনকে নিয়ে ভাবতে শিক্ষায়। তবে আমি আপনার
সাথে একমত এইটা পজিটিভ থেকে নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট বেশি।
১২ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৪৫
মাবিয়া হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ জানাচ্ছি লিখাটি পরার জন্য☺️ দোয়া এবং শুভ কামনা আশা রাখছি
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:০০
মুহফাত বলেছেন: ম্যাডাম আপনার লিখা অনেক উন্নত আর অনেক তথ্য পূর্ণ। ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে লিখাটা উপস্থাপনা করার জন্য।
১২ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:১০
মাবিয়া হোসেন বলেছেন: আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি লিখাটি পরার জন্য☺️। পরবর্তী লিখাটি পরার জন্য অনুরোধ রইলো জামাই❤️❤️
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৩১
মাবিয়া হোসেন বলেছেন: আমি আশাবাদী এই ব্লগটি কারো চেতনা প্রহত করবে না। ধন্যবাদ