| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"হাল বা আলমাস্তী আফগান এবং মধ্য এশীয় লোককাহিনীতে একটি মহিলার মত দেখতে ভয়ঙ্কর প্রাণী হিসেবে বর্ণিত, যা মানুষের জন্মদান এবং প্রজননের সাথে সম্পর্কিত। এর শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এখানে দেওয়া হল:
নারীসদৃশ বৈশিষ্ট্য:
এই সত্ত্বাটি প্রায়ই মানবসদৃশ মহিলা রূপে চিত্রিত হয়, যদিও কিছু সংস্করণে এটি মহিলার বিকৃত রুপের প্রতিফলন হিসেবে প্রদর্শিত হয়।
লম্বা এবং তীক্ষ্ণ নখ যুক্ত হাত:
এর অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এর তীক্ষ্ণ, তালন সদৃশ নখ, যা মানুষের মাংস ছিঁড়ে ফেলার ক্ষমতা রাখে। এই নখগুলি গর্ভ থেকে শিশুকে বের করে আনার জন্য বা ক্ষতি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
বিকৃত মুখ:
হাল বা আলমাস্তীর মুখের রূপ বিভিন্ন হতে পারে, কিছু গল্পে এটি আকর্ষণীয় দেখায় যাতে শিকারকে প্রলুব্ধ করা যায়, আবার অন্য গল্পে এটি ভয়ানক মুখমন্ডল, যার জ্বলন্ত চোখ বা তীক্ষ্ণ দাঁত থাকে।
চুল: এর চুল সাধারণত বিক্ষিপ্ত এবং অপরিষ্কার, যা এর ভয়ানক এবং অতিপ্রাকৃত রুপ তুলে ধরে
অতিপ্রাকৃত উপস্থিতি:
অনেক সংস্করণে, হাল বা আলমাস্তীকে অতিপ্রাকৃত এক ধরণের আভা দেওয়া হয়, যার মধ্যে জ্বলজ্বলে চোখ এবং প্রচণ্ড শক্তি থাকে, যা এটিকে শুধুমাত্র একটি শারীরিক সত্ত্বার চেয়ে কিছু বেশি করে তোলে।
এই সত্ত্বার উপস্থিতি প্রায়ই আকর্ষণীয় আবার কখনো ভয়ার্ত রুপ এর মধ্যে পরিবর্তিত হয়, যা এর দ্বৈত স্বত্বাকে প্রতিফলিত করে, যা জন্মদান এবং মাতৃত্বের জন্য একটি রক্ষক এবং বিপদ উভয়ই হতে পারে।
১৯৬৪ সালে, সোভিয়েত একাডেমি অফ সায়েন্সেসের একজন সোভিয়েত বিজ্ঞানী প্রস্তাব করেছিলেন যে আলমাস্তিরা এখনও সাইবেরিয়ায় বসবাসকারী নিয়ানডার্থালদের একটি অবশিষ্ট জনসংখ্যা হতে পারে।
২|
১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৬
হুমায়রা হারুন বলেছেন: এরা হয়তো বা ইন্টার -ডাইমেনশানাল এন্টিটি