নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অতি সাধারণ

মেহেদই হাসান

মেহেদি হাসান

মেহেদই হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা না নোয়াতে

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০৩

এক অপরুপা কাশ্মিরী মুসলিম মেয়েকে দেখে এক হিন্দু ছেলের খুব পছন্দ হলো।

সে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালো। মেয়ে পক্ষ স্পষ্ট জানিয়ে দিল যে কোন বিধর্মীর

সাথে তারা মেয়েকে বিয়ে দিবে না।

ছেলেটি অস্থির হয়ে একে ধরে ওকে ধরে বলা শুরু করল,

“আমাকে মুসলিম বানিয়ে দাও! আমাকে মুসলিম বানিয়ে দাও!”

এক জনের দয়া হলো। সে মসজিদে নিয়ে ছেলেটিকে কালিমা পড়িয়ে দিলেন।

ছেলেটি তখন মেয়ের বাড়িতে গিয়ে বলল, “মুসলিম হয়েছি, এবার বিয়ে দিন।”

মেয়ের বাবা বললেন, “আগে তোমাকে ছয় মাস পর্যবেক্ষন করে দেখি।

যদি দেখি দেওয়ার মত দিবো, ইনশা’আল্লাহ।” মেয়ের পরিবার খুব ধর্ম পরায়ন।

ছয় মাস পর ছেলে বলে, “এবার তো বিয়ে দিন।” মেয়ের বাবা বললেন, “চল আজমীর যাই,

তোমার ঈমানের পরীক্ষা হবে।” আজমীরে খাঁজা বাবার মাজারে এল সবাই।

মাজারের খাদেমরা নগদ টাকা সহ নানা ধরনের নজরানার এক বিশাল লিস্ট ধরিয়ে দিল।

ছেলেটি তাও যোগাড় করে দিল।

এরপর তাকে মাজারের কাছে নিয়ে ঢাকনা দিয়ে কয়েক জন খাদেম সহ ঢাকা হলো।

ঢাকনার নীচে ছেলেটিকে জোর করে মাজারে সিজদা করানো হলো।

বেরিয়ে এসে খাদেমরা জানালেন যে সে এখন মুসলিম হয়েছে আর খাঁজা বাবা খুব খুশি হয়েছেন।

খাঁজা বাবা খুশি কিন্তু ছেলেটির মুখ কালো।

মেয়ের বাবা উৎফুল্ল হয়ে বললেন, “এসো, আর কোন বাধা নেই তুমি হবে আমার জামাতা।”

ছেলেটি বলল, “জনাব, আপনার মেয়েকে দেখে পাগল হয়েছিলাম সত্য, তাকে না পেলে আমার

দুনিয়া বৃথা মনে হয়েছিল। তাই পিতৃ-পুরুষের ধর্মও নির্দ্বিধায় ত্যাগ করেছিলাম।

আমি ছিলাম মুর্তি পূজক আপনারা আমাকে বানালেন মাজার পূজক। কিন্তু আমার গুরু যিনি আমাকে ইসলামে দিক্ষা দিয়েছেন তিনি আমাকে শিখিয়েছেন এক

আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা না নোয়াতে।

মাথা নোয়ালে আমি আল্লাহর দৃষ্টিতে অভিশপ্ত হয়ে যাবো। আপনার মেয়ের থেকেও এখন

আল্লাহকে খুশি রাখাই আমার কাছে বেশি গুরুত্ববহ।

আমি চলে যাচ্ছি। আপনাদের মেয়ের জন্য আমার আর কোনো আগ্রহ নাই।

খুঁজলে আরেকজন শিরকী কাউকে পেয়ে যাবেন, ধন্যবাদ।” ( collected from FB)

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০৯

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: মুর্তি পূজক, মাজার পূজক কোন পার্থক্য নেই।

পোস্টে ++++++++

২| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:১১

মেহেদই হাসান বলেছেন: ১০০% সঠিক কথা ভাই।

৩| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২২

বাংলার ঈগল বলেছেন: @ কিন্তু আমার গুরু যিনি আমাকে ইসলামে দিক্ষা দিয়েছেন তিনি আমাকে শিখিয়েছেন এক আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা না নোয়াতে। মাথা নোয়ালে আমি আল্লাহর দৃষ্টিতে অভিশপ্ত হয়ে যাবো। আপনার মেয়ের থেকেও এখন আল্লাহকে খুশি রাখাই আমার কাছে বেশি গুরুত্ববহ। আমি চলে যাচ্ছি। আপনাদের মেয়ের জন্য আমার আর কোনো আগ্রহ নাই। খুঁজলে আরেকজন শিরকী কাউকে পেয়ে যাবেন, ধন্যবাদ।



৪| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪

পংবাড়ী বলেছেন: মাথা না নোয়াতে হলে, আল্লাহের কাছে নোয়ানোর প্রশ্ন উঠে না।

৫| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

মেহেদই হাসান বলেছেন: @পংবাড়ী আপনি কার কাছে মাথা নোয়াতে চান ? আমার মুসলমারা এক আল্লাহ কাছে মাথা নত করি। আর কারো সামনে না।

৬| ২৩ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:০০

কানা দাজ্জাল বলেছেন: @পংবাড়ী, আসলে তোমার ধর্ম কি? মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের লোক হলেও অন্য ধর্মের প্রতি তোমার সংবেদনশীল থাকা উচিৎ। তুমি কোন ধর্ম অথবা তার বিশ্বাসকে অবমাননা করতে পার না। তাই আমার পক্ষ থেকে তোমার কানের দু আংগুল নীচে সজোরে চটকনা, এত জোড়ে যে সাতদিন তোমার মাথা বন বন করবে। X(

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫

নাজিমুদ্দিন পাটোয়ারী বলেছেন: ১০০% খাটি কথা লিখেছেন মেহেদি ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.