![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কে...আসলেই নিজেকে খুঁজতে গিয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আমি আসলে কে আমি জানিনা ফেসবুকে- facebook.com/mahatab.hossain2
২০০৫ সালের মাঝামাঝি। বগুড়ার এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেড়াতে গেছি। যেখানে ইলেকট্রিসিটি নেই। সেখানে টিভি দেখা এক দুরুহ ব্যাপার। বাংলাদেশের খেলা দেখতে হবে। খুঁজে খুঁজে পাশের গ্রামের একটি বাসায় পৌঁছলাম। রাত অনেক হয়েছে। কত রাত ঠাহর করতে পারছি না তবে গ্রামের হিসেবে সেটা অনেক রাত। সে বাসায় টিভি রয়েছে এবং ব্যাটারি দিয়ে সেই টিভি চলে। যাই হোক মামার সাথে যেহেতু গিয়েছি সেহেতু ব্যাবস্থা হবে। কিন্তু তারা টিভিতে খেলা না দেখে অন্য চ্যানেল (দুর্দশন হতে পারে) দেখছে। মামা অনুরোধ করলেন খেলার চ্যানেলটা দেয়ার জন্য। কিন্তু নাছোড়বান্দা পরিবার বারবার বলছে বাংলাদেশ জিতেছে।
তাদের কথা বিশ্বাস করার কোন মানে হয় না। কারন অষ্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের মত একটি দেশ জিতবে এটা কৌতুক ছাড়া আর কি হতে পারে! অস্ট্রেলিয়া তখন একটি পরাশক্তির নাম। যে কোন দলের পক্ষেই অস্ট্রেলিয়াকে হারানো যেন কঠিন ব্যাপার। বিষণ্ণ মনে চলে আসার সময় সময় বাসার ছোট্ট ছেলেটি বলে উঠলো আশরাফুল সেঞ্চুরী করেছে। ফিরে আসতে গিয়েও থেমে যাই। নিজের কানকেও এবার বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। হ্যাঁ ২০০৫ সালের এই জুন মাসেরই ১৮ তারিখে ইংল্যান্ডের কার্ডিফে তৎকালীন বিশ্বের একনম্বর ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়ে আশরাফুল ১০০ রান করেন। এই ম্যাচ বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় ম্যাচ হিসেবে।
পরিচিত।
আশরাফুল ইতিহাসের শুরুটা হয়েছিল অভিষেকেই। ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কায় সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান হিসাবে নিজের অপরিহার্যতা বহু গুন বাড়িয়ে দেন যেটা তার উপর প্রত্যাশার চাদর হয়ে বিস্তৃতি ঘটে। প্রত্যাশা যখন চাপ হয়ে দাঁড়িয়েছিল তার পিঠের উপর সেই সময়ও প্রত্যাশা পুরন করার চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন।
কয়েকদিন আগে আশরাফুলের বাসার ছাদে কথা হচ্ছিল, আশরাফুল ব্যাক্তিগত অনেক কথা বললেও ক্রিকেট সম্পর্কিত ব্যাপারে ছিল উদাসীন। ক্রিকেট সম্পর্কিত ব্যাপার নিয়ে কোন কথা না বললেও ক্রিকেটের প্রতি আর দেশের প্রতি ভালোবাসা সে লুকাতে পারে নি। বাসায় 'পিচ্চি' নামে পরিচিত আশরাফুলের চোখেমুখে কান্নার ভাষা ফুঠে ওঠে। এখনও যেন অল্প বয়সী সেই পিচ্চিটাকে কয়েকজন মিলে 'নিজেদের গাছ' বলে আমগাছে চড়িয়ে দিয়েছে। এরপর গাছের মালিক আসার পর সবাই পালালো কিন্তু আশরাফুল 'পিচ্চি' পালাতে পারলো না।
ছাদের উপর শেষ বিকেলের কিছুটা আলো মুখের উপর পড়তেই লুকানো চোখের জল চিকচিকিয়ে ওঠে। বাসার 'পিচ্চি' যেন এখনও সেই পিচ্চিই।
মেঘনার দিকে চলে যাওয়া খালের দিকে তাকিয়ে আশরাফুল বলে ওঠে 'ভাই আসলে আমি সবার কথা বিশ্বাস করি, সবাইকে বিশ্বাস করি এটা অনেকেই বলে ভুল কিন্তু এই ভুলটাই সংশোধন করা হয়ে ওঠেনা।'
আশরাফুলের বড়ভাই শিপন ভাই বললেন 'পিচ্চি' এই ধরনের অপরাধ করতে পারে না। ওর মধ্যে সততা আছে, সেই সততাকে যদি সে কিছুটা অবদমিত করে তবে সেটার জন্য সে নিজে দায়ী নয়। সেটা তার ক্যারিয়ারের চরম 'দুঃসময়ে ফাঁদে ফেলানো পন্থা'
আশরাফুলের এখন সময়টা কাটে ছাঁদের উপর সবজীর পরিচর্যা, দু একজন বন্ধুর সাথে কার্নিশে বসে গল্প করে। সেই সাথে কিছুটা ফেসবুক। ফেসবুকের হোমপেজ দেখি অনেকেই আমার বিরুদ্ধে কথা বলছেন, আবার আমার ভক্তরা আমার জন্য সমবেদনা প্রকাশ করছেন। এসব দেখে সময় কেটে যায়।
ফিক্সিং এর ব্যাপারে আশরাফুলের এখন মন্তব্য করা নিষেধ তবে তিনি জানালেন 'আমি যে কোন শাস্তি মেনে নেব, যেহেতু আমি অপরাধ করেছি। তিনি বলেন এখন অনেক হালকা লাগছে, এই অপরাধবোধে আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। স্বীকার করে নেয়ার পর অনেক হালকা লাগছে। আর এই ভুল করার জন্য অনেক অনুতপ্ত'
আশরাফুলের এ বড় ভাইয়ের এক বন্ধু বলেন, পিচ্চি কখনো কোন অন্যায় লুকিয়ে রাখতে পারে না। অর্থকড়ির প্রতি তার মোহ নেই, সে কোটি কোটি টাকার আইসিএল এভয়েড করে এসেছে। সে এমন এক ফাঁদে পড়েছে, তার বন্ধুরা সেই চালাকি থেকে সরে আসলেও তাকে বলির পাঠা বানানো হয়েছে।
আশরাফুল জাতীয় দলকে কি দিয়েছে সেটা বাংলাদেশের প্রতিটা ক্রিকেটপ্রেমীরা ভালোই জানে। আশরাফুলের উইলো যখনই হেসেছে তখনি বাংলাদেশ জয় পেয়েছে। আশরাফুলই শিখিয়েছে পরাশক্তির বিরুদ্ধে জয় কিভাবে কেড়ে নিতে হয়। আশরাফুল একজন নেহায়েতই খেলোয়াড়। খেলা ছাড়া সে আর কিছুই দিতে পারবে না।
আশরাফুলের পাশে দাঁড়ানোর মত লোক নেই। শুধু আছে এইদেশের কিছু ক্রিকেট পাগল তরুণ। যারা আশরাফুলের পাশে দাঁড়াতে চাইলেও তাদের পুলিশ লাঠিপেটা করে। বিসিবির পক্ষেই সম্ভব এই অপরাধীর অবস্থান বিবেচনা করে সর্বনিম্ন শাস্তি প্রদান কর। কেননা এই তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারের এখনও জাতীয় দলে প্রয়োজন আছে। তারও দেয়ার আছে।
যেহেতু অপরাধ নিজেই স্বীকার করে নিয়েছে সেহেতু তার শাস্তির পরিমানটা কমিয়ে আনাই চাচ্ছে ভক্তরা। এমনকি সর্বনিম্ন শাস্তি চায় এদেশের লক্ষ ক্রিকেটপ্রেমিক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আশরাফুল আবার ক্রিকেটে দেখতে চায় এমন অসংখ্য ভক্ত পোস্ট দিয়ে যাচ্ছেন। পাপ করেছে শাস্তি হোক। সবাই এটাই চাই। তবে সেটা আশরাফুলের স্বীকারোক্তির এবং তার অবস্থান বিবেচনা করে একদম লঘু শাস্তি হোক। এটাই ক্রীড়াপ্রেমীদের ভাষ্য।
সর্বোপরি একটা কথাই এখানে বলার রয়েছে, আশরাফুলের স্বীকারোক্তি ও তার অবস্থান বিবেচনা করে তার সর্বনিম্ন শাস্তির জন্য বিসিবিকেই আন্তরিক হতে হবে। একই সাথে নেপথ্যের খলনায়কদের প্রকাশ্যে এনে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
পত্রিকায় প্রকাশিত লিঙ্ক- 'আশরাফুলের যে শাস্তিটা প্রাপ্য'
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: শাস্তি পেতেই হবে তাকে.....
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: হ্যা৬ পেতেই হবে। সেটার পরিমাপ আবেদন করেছি।।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: যেটা আশরাফুল করেছে কাল সেটা সাকিব, তামিম, মুশফিক সবাই করলো, তারপর মাফ চাইলো, তখনও কি একি কথা বলবেন? আর এরকম যদি হয় তাহলে ক্রিকেট টিকে থাকবে? ক্রিকেট যদি ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আশরাফুল এর জন্য মায়া দেখিয়ে লাভ নেই। তবে শুধু আশরাফুল নয়, জড়িত সব রাঘব বোয়ালদেরও শাস্তি দেয়া হোক।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: তবে শুধু আশরাফুল নয়, জড়িত সব রাঘব বোয়ালদেরও শাস্তি দেয়া হোক।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
খাটাস বলেছেন: সহমত
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: সহমত
৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আশরাফুলের স্বীকারোক্তি ও তার অবস্থান বিবেচনা করে তার সর্বনিম্ন শাস্তির জন্য বিসিবিকেই আন্তরিক হতে হবে।
ঠিক বলেছ ভাইয়া।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: হুম
৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
আবু রায়হান রাকিব বলেছেন: আশরাফুলকে গাছে চড়িয়ে যারা মই টান দিয়েছে, জনসম্মুখে তাদের মুখোশ খৃলে দেয়া হোক। তাহলেই প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ পাবে। তাদের আড়ালে রেখে শুধৃমাত্র আশরাফুলকে বলির পাঠা হতে হবে কেন ??
আশরাফুলকে বাংলাদেশের ক্রিকেটে আরও দরকার আছে। তাই সিদ্ধান্ত বিসিবিকেই নিতে হবে।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: সিদ্ধান্ত বিসিবিকেই নিতে হবে।
৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাইসুল সাগর বলেছেন: আশরাফুলের শাশ্তি হোক তবে তা যেন সর্বনিন্ম হয়। আর নেপথ্যের খল নায়কদের শাস্তি না দিয়ে শুধু তাকে দিলে এটা হয়ে যাবে শষ্যের মধ্যে ভূতের মত।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আর নেপথ্যের খল নায়কদের শাস্তি না দিয়ে শুধু তাকে দিলে এটা হয়ে যাবে শষ্যের মধ্যে ভূতের মত
৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: যারা বলছেন, আশরাফুলকে কঠিন শাস্তিই দিতে হবে তাদেরকে বলছি, তাঁকে যদি সর্বোচ্চ শাস্তি দিতেই হয় তবে তার আগে এই ঘটনাগুলোর সাথে জড়িতদের এবং তাঁকে যারা এর সাথে জড়িয়েছে তাদের আগে কঠিন শাস্তি দিতে হবে। তবেই ক্রিকেট ফিক্সিং এর দূষণ থেকে মুক্ত হবে।
আজহার-ক্রনিয়ে যুগে কিংবা বাট-আসিফ-আমিররা ছাড়াও না জানি কত ম্যাচে ফিক্সিং হয়েছে কেউ টেরও পায়নি। কারণ যারা ফিক্সিং এর হোতা এটাই তাদের ব্যবসা এবং তারা সবসময়ই খেলোয়াড়দের ব্যবহার করে তাই করে যাবে, খেলোয়াড়দের কঠোর শাস্তি দিলেও এটা বন্ধ হবে না। তখন বরং ওরা খেলোয়াড়দের অনেক বেশী টাকার প্রস্তাব দিবে এবং তারাও লোভে পড়ে তা লুফে নিতে চাইবে তারপর তারা ধরা পড়লে তাদের কঠোর শাস্তি হবে কিন্তু মাঝখান দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ক্রিকেট।
অতএব সমস্যার সমাধানে মূলে গিয়েই করা উচিত। ডালপালা কেটে সমাধান হবে না।
ধন্যবাদ।
১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: সমস্যার সমাধানে মূলে গিয়েই করা উচিত। ডালপালা কেটে সমাধান হবে না।
দারুন বলেছেন।
৯| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত ।আশরাফুলের সর্বনিম্ন শাস্তি হওয়া উচিৎ। ১০০ রানের ইনিংসটি দেখেছি।মহাকাব্যিক ইনিংস।
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
১০| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সহমত
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম একমত
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:০৮
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আশরাফুলকে পরিচিতিরা যে পিচ্চি বলে ডাকে সেটা পোষ্টএ উল্লখ করে দেন
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: দিয়েছি তো ভাই
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আশরাফুলের প্রতি আমার অন্য রকম একটা টান আছে । শুধু প্লেয়ার হিসাবেই না, বেক্সিমকো তে প্রিয় অ্যাশ কিছুদিন আমার কলিগও ছিলো ।
তবু ম্যাচ ফিক্সিং এর মত বাজে ব্যাপারে জড়িয়ে যাওয়ায়, বাংলাদেশের ভবিষ্যত ক্রিকেটের স্বার্থে আমি তার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই ।
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: দৃষ্টান্ত আতদের দ্বারাই স্থাপন করা উচিত। যারা নেপথ্যে জুয়া খেলেছে।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৩৫
মিতক্ষরা বলেছেন: বিসিবির পক্ষেই সম্ভব এই অপরাধীর অবস্থান বিবেচনা করে সর্বনিম্ন শাস্তি প্রদান কর। কেননা এই তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারের এখনও জাতীয় দলে প্রয়োজন আছে। তারও দেয়ার আছে। --- একমত।
আশরাফুলের মত একজন খেলোয়ার তৈরী করতে বছরের পর বছর পরিশ্রম করা লাগে, অজস্র অর্থ ব্যয় করা লাগে। বিসিবি এক মিনিটের সিদ্ধান্তে অনেক কঠিন শাস্তি দিতে পারবে, কিন্তু এরকম খেলোয়ারের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হবে।
আশরাফুল যা করেছেন, তার স্বীকারোক্তি দিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে একটি নজির সৃষ্টি করেছেন। তার এই ভালটুকুর মূল্য দিতে আমরা কেন এত কৃপনতা করছি?
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১২
মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: স হ ম ত
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: সহমত পোষণ করা গেল না। জাতীয় বেঈমানের জন্য এত সহানুভূতি মোটেই কাম্য নয়।।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৩
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মতান্তর ঘটেতেই পারে।
১৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
সজিব তৌহিদ বলেছেন: আশরাফুলের শাস্তি চাই কিন্তু তার আগে নেপথ্যের রাগব-বোয়ালদের ষাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে শুধু আশরাফুলের শাস্তি আমরা মেনে নেব না।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আশরাফুলের শাস্তি চাই কিন্তু তার আগে নেপথ্যের রাগব-বোয়ালদের ষাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
১৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আশরাফুল কনফেস করেছে ।আশরাফুল একট চক্রকে প্রকাশ করেছে। আশরাফুল ক্ষমা চেয়েছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটে তার এখনো প্রয়োজন আছে।
১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: বাংলাদেশের ক্রিকেটে তার এখনো প্রয়োজন আছে। আমিও তাই মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
অবাধ্য সৈনিক বলেছেন: সহমত