![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জিএসপি সুবিধা কেড়ে নেয়াতে কিছুদিন আগেই ব্যাপক হইচই হয়েছিল। সরকার পক্ষ বলছিলেন খালদার একটি চিঠির কারনেই মার্কিন সরকার জিএসপি রদ করেছে। ভয় পেয়ে বেগম জিয়া তার সংসদের ভাষণেও নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেন।
আবার আরেকটি বিষয়ও সবার চিন্তায় ছিল। রানা প্লাজা ধস, তাজরীন অগ্নিকাণ্ড, আমিনুল হত্যা- এসব কারণে আমাদের শুভাকাঙ্খি দেশ আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র আমাদের মালিকপক্ষকে একটু লাইনে আনতে চাইছে। তাই জিএসপি কেড়ে নেয়া।
তারা মহান। আমাদের শ্রমিকদের জন্যে তাদের অনেক দরদ।
কিন্তু নিজেকে প্রতারিত মনে হচ্ছে যখন জানলাম সারা পৃথিবীর সাথে মার্কিন জিএসপি রদ হয়ে যেত আমাদের কাছ থেকে জিএসপি কেড়ে নেয়ার ১ মাস পরেই।
অফিস অব দ্যা ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ জানাচ্ছে, জিএসপির আইনি বৈধতা শেষ হয়ে যাবে ৩১ জুলাইতেই।
তবে তার মাত্র এক মাস আগে কেবল বাংলাদেশের জন্যেই জিএসপি রদের মানে কি?
মানে একটাই হতে পারে। বাংলাদেশকে চাপে ফেলা। বাংলাদেশ যাতে সুরসুর করে জিএসপির লোভে টিকফা সাইন করে ফেলে। সরকার কে একটু ভয় দেখানো যায়। আর সরকারও তো গান্ডুর দল চালায়। তারা এত খবর রাখে না। মেরুদণ্ডও নাই। মার্কিন গোলামী করতেই তারা ভালবাসে।
বিরোধী দল তো গান্ডুতম। তারা অজুহাত দেখায় তাদের কারণে জিএসপি রদ হয় নাই। অথচ তারা খবরই রাখে না জিএসপি এমনিতেই বাতিল হত।
মার্কিনেরা এইসব সরকারী বিরোধী গান্ডুর দলের কাঁধে বন্দুক রেখে আমাদের শ্রমিকদের ঘামে রক্তে সস্তায় শ্রম কিনে যাচ্ছে। যারা দেশে দেশে বোমা ফেলে মানুষ মারে তাদের বাংলাদেশে কত শ্রমিক মরল তা নিয়ে ভাবিত হবার আদৌ কোনো কারণ নাই।
টিকফা সাইন হচ্ছে ২৫ সেপ্টেম্বর। যাতে আরো সহজে আওয়ামী বিয়েনপির মেরুদণ্ডহীনতা কাজে লাগিয়ে আরো সম্পদ লুট করা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫২
নর্থপোল বলেছেন: বেকুবে বেকুবে দেশটা ভইরা গেল। ডায়লগ দেবার বেলায় সবাই আছেন। দিতে থাকেন