![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বয়স হয়েছে,রোগ ব্যাধি বাসা বেধেছে তারপরও বিশাল এ সাম্রাজ্যের লোভ ছাড়া বড় কঠিন।ইদানিং ছেলে পেলে গুলোও ভীষণ বেয়াড়া হয়ে গেছে।কোন মতে সোজা করা যাচ্ছে না ওদের আর যাবেই বা কিভাবে সবাই তো আর আগের মত অসেচতন নয়।তারা এখন জানতে চায়,দেখতে চায়।এ বয়সে নিজের এতো বড় রাজ্যের দোদুল্যমান অবস্হা বেশ বিচলিত কর শফি সাহেবকে।মনে মনে গজ গজ করতে থাকে ঐ ছাততা মাথা টাইপের যন্ত্রটা যতো নষ্টের গোড়া।সব জারিজুড়ি এবার চিচিং ফাঁক হয়ে যাবে।ওজপাড়া গায়ের অশিক্ষিত বোকাগুলোকে নিয়ে এতো চিন্তা নাই দুচার লাইন গরম গরম কথা আর দোযখের আগুণের ভয় দেখালে একেবারে নেড়ি কুত্তার মতো সোজা হয়ে যাবে।কিন্তু এ চংড়া পোলাপাইনগুলোরা কোন মতে লাইন করা যাচ্ছে না।নতুন নতুন ফতোয়া কয় দিন বেশ কাজ দিয়েছিল পরে সব ছেড়াবেড়া লেগে গেল তবে মাঝখান থেকে ফয়দা হয়েছে বেশ।বড় বড় নেতারা কত না বদর দিল আর ফ্রিতে জুটলো অবারিত সম্পদ।এসব ভাবতে ভাবতে মুখে তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠলো তার।কিন্তু নতুন সমস্যাটার কথা মনে হতে মনট বিষিয়ে উঠলো।কাশেম কাশেম সব কটা যে কোথায় যায়?গজ গজ করতে করতে নিজের আরাম কেদারা থেকে উঠ দাঁড়ালেন তিনি।জানালার পাশে দাঁড়িয়ে নিচের দিকে তাকাতে দেখলেন এক ছেলে কানের মধ্যে সাপের লেজের মতো কি গুজে ভীষণ জোড়ে জোড়ে কোমড় দোলাচ্ছে।রাগে মুখ রাল হয়ে গেল শফি সাহেবের।অনেক হয়েছে আর না।কাশেম কাশেম।জ্বী সাহেব।কোথায় ছিলে এতোক্ষন শোন রতন,বাচ্চু,কায়সার সবাইকে বলো সব ছেলেপেলের যন্ত্রগুলো নিয়ে পুড়িয়ে দিতে।কিন্তু সাহেব।কোন কিন্তু টিন্তু না যা বলছি তাই কর।ছেলেপেলে গুলো পেকে যাচ্ছে এতো পাকলে গজব নাজিল হবে,গজব।জ্বি আচ্ছা।গজব নাযিল হলে কেউ ছাড় পাবে না বুঝলে।জ্বী সাহেব।যাও যা বললাম কর।শফি সাহেবের মনটা হালকা হালকা লাগছে ভোর হতে দেরি বেয়াড়া ছেলে গুলোর ঐ যন্ত্র এবার সাইজ হবে।মুখে তৃপ্তির হাসি নিয়ে নিজের শয়ন কক্ষের দিকে এগিয়ে গেলেন তিনি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: উদ্ভট