নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলার মত তেমন কোনো গুন নেই এমনকি কোনো কিছুতেই সেরা নই কিন্তু সব সময় সেরাদের আশে পাশে থেকে সব সময় শিখতে চাই...\n

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী)

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুদ্ধিমান গয়েশ্বর চন্দ্র আর নির্বোধ ডাঃ ফজলে রাব্বীদের গল্প

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৬

''তারা নির্বোধের মতো মারা গেল, আমাদের মতো নির্বোধেরা প্রতিদিন শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে ফুল দেয়। না গেলে আবার পাপ হয়
“উনারা যদি এতো বুদ্ধিমান হন, তাহলে ১৪ তারিখ পর্যন্ত তারা নিজের ঘরে থাকে কী করে, একটু বলেন তো।"
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের






গায়েশ্বর, আপনি কি একজন শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা.ফজলে রাব্বির নাম শুনেছেন?

আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গেলে দেখবেন, কাচের বক্সের ভেতর দেয়ালে ঝুলানো একটি সাদা শার্ট।
একটু দূরে দেখবেন যত্ন করে রাখা তার পুরনো মডেলের কালো গাড়ি। আপনি কি জানেন, এই গাড়িতে করেই ফজলে রাব্বী নিজে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বহন করতেন আর পৌছে দিতেন ওষুধ।

আপনি জানেন, মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে লন্ডন রয়াল কলেজ অব ফিজিশিয়ান্সে রেকর্ড গড়ে দু’দুটো বিষয়ে ডাক্তারিতে এমআরসিপি ডিগ্রী অর্জন করে তিনি ফিরে এসেছিলেন বাংলা মায়ের সেবা করতে। ততদিনে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হয় তার একাধিক মৌলিক গবেষণা। ১৯৭০ সালে ‘পাকিস্তান বেস্ট প্রফেসর অ্যাওয়ার্ড পেয়েও হানাদারদের শোষণের প্রতিবাদে তা প্রত্যাখ্যান করতে একটুও দ্বিধা করেন নি তিনি।

আপনি কি মনে করেন তার বেতন ভাতা প্রয়োজন ছিল তাই তিনি লন্ডন থেকে পাকিস্তান ফিরে এসেছিলেন!!!

১৯৭১ এর ২৬ মার্চ,মানব ইতিহাসের অন্যত্ম বিভৎস গনহত্যার পরেও কারফিউয়ের মাঝেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ডা. রাব্বী চলে আসেন তার কর্মস্থল ঢাকা মেডিকেল কলেজে। রাইফেল নয় একজন চিকিৎসক হিসেবেই তিনি পাশে দাড়ান মুক্তিযোদ্ধাদের । সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশের এই সংকটে নিজের ডাক্তারি বিদ্যাটাকেই কাজে লাগাবেন তিনি। যুদ্ধের নয় মাস সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি অক্লান্ত সেবা করে যান আহত মুক্তিযদ্ধাদের সাড়িয়ে তুলতে। নিজেই ওষুধ কিনে দিতেন তাদের। গেরিলা যোদ্ধাদের করতেন দরকারি অর্থ সাহায্য। কেবল তিনি নন তার স্ত্রী জাহানারা রাব্বির পাশে দাঁড়ান মুক্তিযোদ্ধাদের।

বিজয়ের একেবারে অন্তিম লগ্নে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ডের শিকার হন তিনি। ১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর স্বাধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী তাকে ধরে নিয়ে যায়।

গায়েশ্বর, আপনিই ঠিক! তারা বুদ্ধিমান নয়, তারা বোকা ছিলেন।
তারা দেশকে ভালোবাসতেন, আপনাদের মত খাম্বা ব্যাবসায়ীর মতাদর্শ বিশ্বাসী হলে উনি কবেই লন্ডন চলে যেতেন!!

আফসুস, বুদ্ধিজীবীরা বোকা ছিলেন, ব্যাবসায়ী হতে পারেনি!
গায়েশ্বর, আপনি কি একজন শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা.ফজলে রাব্বির নাম শুনেছেন?

আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গেলে দেখবেন, কাচের বক্সের ভেতর দেয়ালে ঝুলানো একটি সাদা শার্ট।
একটু দূরে দেখবেন যত্ন করে রাখা তার পুরনো মডেলের কালো গাড়ি। আপনি কি জানেন, এই গাড়িতে করেই ফজলে রাব্বী নিজে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের বহন করতেন আর পৌছে দিতেন ওষুধ।

আপনি জানেন, মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে লন্ডন রয়াল কলেজ অব ফিজিশিয়ান্সে রেকর্ড গড়ে দু’দুটো বিষয়ে ডাক্তারিতে এমআরসিপি ডিগ্রী অর্জন করে তিনি ফিরে এসেছিলেন বাংলা মায়ের সেবা করতে। ততদিনে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হয় তার একাধিক মৌলিক গবেষণা। ১৯৭০ সালে ‘পাকিস্তান বেস্ট প্রফেসর অ্যাওয়ার্ড পেয়েও হানাদারদের শোষণের প্রতিবাদে তা প্রত্যাখ্যান করতে একটুও দ্বিধা করেন নি তিনি।

আপনি কি মনে করেন তার বেতন ভাতা প্রয়োজন ছিল তাই তিনি লন্ডন থেকে পাকিস্তান ফিরে এসেছিলেন!!!

১৯৭১ এর ২৬ মার্চ,মানব ইতিহাসের অন্যত্ম বিভৎস গনহত্যার পরেও কারফিউয়ের মাঝেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ডা. রাব্বী চলে আসেন তার কর্মস্থল ঢাকা মেডিকেল কলেজে। রাইফেল নয় একজন চিকিৎসক হিসেবেই তিনি পাশে দাড়ান মুক্তিযোদ্ধাদের । সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশের এই সংকটে নিজের ডাক্তারি বিদ্যাটাকেই কাজে লাগাবেন তিনি। যুদ্ধের নয় মাস সময় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি অক্লান্ত সেবা করে যান আহত মুক্তিযদ্ধাদের সাড়িয়ে তুলতে। নিজেই ওষুধ কিনে দিতেন তাদের। গেরিলা যোদ্ধাদের করতেন দরকারি অর্থ সাহায্য। কেবল তিনি নন তার স্ত্রী জাহানারা রাব্বির পাশে দাঁড়ান মুক্তিযোদ্ধাদের।

বিজয়ের একেবারে অন্তিম লগ্নে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ডের শিকার হন তিনি। ১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর স্বাধীনতাবিরোধী আলবদর বাহিনী তাকে ধরে নিয়ে যায়।

গায়েশ্বর, আপনিই ঠিক! তারা বুদ্ধিমান নয়, তারা বোকা ছিলেন।
তারা দেশকে ভালোবাসতেন, আপনাদের মত খাম্বা ব্যাবসায়ীর মতাদর্শ বিশ্বাসী হলে উনি কবেই লন্ডন চলে যেতেন!!

আফসুস, বুদ্ধিজীবিরা নির্বোধ ছিলেন, ব্যাবসায়ী হতে পারেনি!

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আফসুস, বুদ্ধিজীবীরা বোকা ছিলেন, ব্যাবসায়ী হতে পারেনি!
গায়েশ্বর, আপনি কি একজন শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা.ফজলে রাব্বির নাম শুনেছেন?

.......................................................................................................
এভাবে বলতে হয়না,
উনারা যে লজ্জা পাবেন ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) বলেছেন: ওনারা নির্বোধ নন , তবে অবশ্যই নির্লজ্জ !

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু গয়েস্বর না, এই ব্লগেরই জামাতি-রাজাকার বান্ধব ব্লগার রা একই প্রশ্ন করে....এরা ত্রিশ লক্ষ বানান করে লিখতে ও পারবে না (এইট পাশ করা লোকদের পক্ষে এটা বড় কঠিন) কিন্তু ঘীদের সংখ্যা নিয়ে কুতর্ক করে, স্যাটেলাইট বানান ও করতে পারবে না ..।বলে যে আগে ঘুড়ুক তখন মন্তব্য করব....

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) বলেছেন: এরা হতাশাবাদী! সব কিছুতেই তাদের সন্দেহ ! আর ত্রিশ লক্ষের হিসাব তারা ভালই বুঝে ,কিন্তু এভাবে বললে পাবলিক রিএক্বশন বেশী পাওয়া যায়

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সবাই গয়েশরের মত বুদ্ধিমান না। তবে তার পুত্রবধু তার চেয়েও বেশি বুদ্ধিমান । বাঁশ হাতে লইয়া মারামারি করে

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) বলেছেন: তাও ঠিক !

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের পাশে থাকো, মানুষ তোমার পাশে থাকবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) বলেছেন: জি !

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

রানার ব্লগ বলেছেন: গয়েশ্বর চন্দ্র আপনার মতো বোঝা টানার সামর্থ বাংলাদেশের নাই দুঃখিত। আপনি আমাদের এই গরিব নির্বধদের দেশ ছেড়ে গেলে আমাদের মনে প্রশান্তি জাগবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.