![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।
প্রত্যেকেই নিজস্ব কিছু চিন্তাধারা বা থিওরি মেনে চলে ব্যক্তিজীবনে। আমার একটা বিশেষ থিওরি হচ্ছে যারা প্রকাশ্যে খুব বাজে বা অশালীন ভাষা অকপটে ব্যবহার করতে পারে তারা অনেকটা নির্লজ্জ এবং কেয়ারলেস। শুধু তাই না এরা খুবই কঠিন হৃদয়ের হয় এবং অন্যকে আঘাত বা কষ্ট দিতে দ্বিধা করেনা। কেন এই থিওরি তার ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো।
প্রথমেই বলি গালাগালি বা অশালীন ভাষা প্রকাশ্যে ব্যবহার করা একটা চরম অসভ্যতা আর এই অসভ্যতা যে নির্দ্বিধায় করতে পারে সে স্বভাবতই কেয়ারলেস হবে। কে কী ভাবছে তা নিয়ে চিন্তা করবে না। যা নির্লজ্জতার পরিচয় দেয়।
মানুষকে দেখে আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না সে কেমন। তার কাপড়চোপড় দেখে আপনি ধারণা করতে পারেন তার আর্থিক অবস্থার কথা যদিও অনেক সময় তাও ভুল হয়। কোটিপতি চলে ফকিরের মতো আর আমার মতো ফকিরেরা চলে কোটিপতির মতো। তাই মানুষকে জানতে হলে তার সাথে কথা বলতে হবে। তার মুখের ভাষা ও ব্যবহারে তার অনেকটাই উঠে আসবে। গালাগালি বা অশালীন ভাষা জানেনা এমন মানুষ কম আছে কিন্তু সেটা ব্যবহার করে কারা?
নোংরামি, ইতরামি, গালাগালি সেটা আপনি অনলাইনে করেন বা অফলাইনে এমনকি বন্ধুদের আড্ডায়, যেখানেই করেন বুঝতে হবে এটা অসভ্যতা৷ এই অসভ্যতা করে যারা অভ্যস্ত তারা কিন্তু এসব স্কুল/কলেজ/ভার্সিটিতে শিখেনা। শিখে তার পরিবার/পরিজন বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে। যদি কেউ ছোটবেলা থেকেই আশেপাশের সবাইকে খুব স্বাভাবিকভাবে গালাগালি করতে দেখে তাহলে সেও ভাববে এটা কোনো অসভ্যতা না, দৈনন্দিন জীবনের অংশ। তখন অন্যত্র গালাগালি করতে বা অশালীন ভাষা ব্যবহার করতে তার লজ্জা লাগবে না।
এখন আমি যদি বলি গালি জিনিসটাই আমি জানিনা, অশ্লীল ভাষা কোনোদিন শুনিইনি তাহলে হাস্যকর হয়ে যাবে। বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে গালি জানবোনা এটা তো অতি অস্বাভাবিক। সর্বোচ্চ রেগে গিয়ে কুত্তার বাচ্চা, সুইরের বাচ্চা পর্যন্তই দৌড়ঝাঁপ শেষ আমার। চাইলে অনেক গালাগালি করতে পারি এই অনলাইনে। এমন অনেক পরিস্থিতি আসে এখানে কিন্তু কেন করিনা? লজ্জায় বা লোকে কী বলবে, পরিচিতজনেরা কী ভাববে সেই সংকোচ থেকে। তো এই সংকোচ বা লজ্জাটাই তো সভ্যতা নাকি? যারমধ্যে নূন্যতম এই সভ্যতাটুকু নেই সে কিভাবে সভ্য লোক হয়। অথচ আজকাল অনলাইনে গালাগালি একটা ফ্যাশন বা আধুনিকতা হয়ে গেছে। প্রতিবাদ করতে গেলে উল্টো কথা শুনতে হয়! অনেকে বলে, বাংলা ভাষায় গালাগালি আছে কেন? অর্থাৎ এটা এখন বাংলা ভাষার দায়। বাংলা সাহিত্যে বা ভাষায় তো অনেককিছুই আছে তো সেখান থেকে গালাগালিটাকেই কেন তুলে আনতে হবে? ভাষার জন্য শহিদ হয়েছিলেন যারা তারা কী জানতেন কথায় কথায় সেই ভাষাতে অন্যের মা-বাবা, বোনদের মাদার...., বাইন.... ইত্যাদি বলে গালাগালির চর্চা এত জনপ্রিয় হয়ে যাবে?
সবশেষে তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা যারা ইনিয়েবিনিয়ে গালাগালি ও অশ্লীল ভাষার বৈধতা দানে তৎপর "মলমূত্র সবার শরীরে থাকে সেসব মানুষকে দেখিয়ে বা গায়ে মাখিয়ে বেড়ায় না কেউ, গালিও তেমনি এক জিনিস। যতো গোপন থাকে ততই ভালো।"
(সৈয়দ মাহফুজ আহমেদ)প্রত্যেকেই নিজস্ব কিছু চিন্তাধারা বা থিওরি মেনে চলে ব্যক্তিজীবনে। আমার একটা বিশেষ থিওরি হচ্ছে যারা প্রকাশ্যে খুব বাজে বা অশালীন ভাষা অকপটে ব্যবহার করতে পারে তারা অনেকটা নির্লজ্জ এবং কেয়ারলেস। শুধু তাই না এরা খুবই কঠিন হৃদয়ের হয় এবং অন্যকে আঘাত বা কষ্ট দিতে দ্বিধা করেনা। কেন এই থিওরি তার ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো।
প্রথমেই বলি গালাগালি বা অশালীন ভাষা প্রকাশ্যে ব্যবহার করা একটা চরম অসভ্যতা আর এই অসভ্যতা যে নির্দ্বিধায় করতে পারে সে স্বভাবতই কেয়ারলেস হবে। কে কী ভাবছে তা নিয়ে চিন্তা করবে না। যা নির্লজ্জতার পরিচয় দেয়।
মানুষকে দেখে আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না সে কেমন। তার কাপড়চোপড় দেখে আপনি ধারণা করতে পারেন তার আর্থিক অবস্থার কথা যদিও অনেক সময় তাও ভুল হয়। কোটিপতি চলে ফকিরের মতো আর আমার মতো ফকিরেরা চলে কোটিপতির মতো। তাই মানুষকে জানতে হলে তার সাথে কথা বলতে হবে। তার মুখের ভাষা ও ব্যবহারে তার অনেকটাই উঠে আসবে। গালাগালি বা অশালীন ভাষা জানেনা এমন মানুষ কম আছে কিন্তু সেটা ব্যবহার করে কারা?
নোংরামি, ইতরামি, গালাগালি সেটা আপনি অনলাইনে করেন বা অফলাইনে এমনকি বন্ধুদের আড্ডায়, যেখানেই করেন বুঝতে হবে এটা অসভ্যতা৷ এই অসভ্যতা করে যারা অভ্যস্ত তারা কিন্তু এসব স্কুল/কলেজ/ভার্সিটিতে শিখেনা। শিখে তার পরিবার/পরিজন বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে। যদি কেউ ছোটবেলা থেকেই আশেপাশের সবাইকে খুব স্বাভাবিকভাবে গালাগালি করতে দেখে তাহলে সেও ভাববে এটা কোনো অসভ্যতা না, দৈনন্দিন জীবনের অংশ। তখন অন্যত্র গালাগালি করতে বা অশালীন ভাষা ব্যবহার করতে তার লজ্জা লাগবে না।
এখন আমি যদি বলি গালি জিনিসটাই আমি জানিনা, অশ্লীল ভাষা কোনোদিন শুনিইনি তাহলে হাস্যকর হয়ে যাবে। বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে গালি জানবোনা এটা তো অতি অস্বাভাবিক। সর্বোচ্চ রেগে গিয়ে কুত্তার বাচ্চা, সুইরের বাচ্চা পর্যন্তই দৌড়ঝাঁপ শেষ আমার। চাইলে অনেক গালাগালি করতে পারি এই অনলাইনে। এমন অনেক পরিস্থিতি আসে এখানে কিন্তু কেন করিনা? লজ্জায় বা লোকে কী বলবে, পরিচিতজনেরা কী ভাববে সেই সংকোচ থেকে। তো এই সংকোচ বা লজ্জাটাই তো সভ্যতা নাকি? যারমধ্যে নূন্যতম এই সভ্যতাটুকু নেই সে কিভাবে সভ্য লোক হয়। অথচ আজকাল অনলাইনে গালাগালি একটা ফ্যাশন বা আধুনিকতা হয়ে গেছে। প্রতিবাদ করতে গেলে উল্টো কথা শুনতে হয়! অনেকে বলে, বাংলা ভাষায় গালাগালি আছে কেন? অর্থাৎ এটা এখন বাংলা ভাষার দায়। বাংলা সাহিত্যে বা ভাষায় তো অনেককিছুই আছে তো সেখান থেকে গালাগালিটাকেই কেন তুলে আনতে হবে? ভাষার জন্য শহিদ হয়েছিলেন যারা তারা কী জানতেন কথায় কথায় সেই ভাষাতে অন্যের মা-বাবা, বোনদের মাদার...., বাইন.... ইত্যাদি বলে গালাগালির চর্চা এত জনপ্রিয় হয়ে যাবে?
সবশেষে তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা যারা ইনিয়েবিনিয়ে গালাগালি ও অশ্লীল ভাষার বৈধতা দানে তৎপর "মলমূত্র সবার শরীরে থাকে সেসব মানুষকে দেখিয়ে বা গায়ে মাখিয়ে বেড়ায় না কেউ, গালিও তেমনি এক জিনিস। যতো গোপন থাকে ততই ভালো।"
(সৈয়দ মাহফুজ আহমেদ)
২| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৫৪
মাহফুজ বলেছেন: আপনার কথাগুলো আমার কাছে পরিস্কার নয় তাই দুঃখিত। তবুও বলি যে, আমি তো দেশী-বিদেশী কোথাও ম্যানশন করিনি। আমি শুধু আমার নিজের দেশের পরিস্থিতি বা ইদানীংকালে বেড়ে উঠা এক দল মানুষের কথা বলছি যারা গালাগালিটাকে এত বেশী সহজ সাবলীল করে ফেলেছে যে বলার মতো না কিন্তু বিষয়টা ঘৃণা করার মতো। এখন যে যেখানেই থাকুক, গালাগালির পারদর্শীতা অবশ্যই তার ব্যাকগ্রাউন্ড ইঙিত করবে। শিক্ষাদীক্ষার কথা বললে বলবো যে, যত শিক্ষিতই আমি হই আমার পারিবারিক শিক্ষাই আসল। গালাগালি বা অশ্লীল ভাষা একটা অসভ্যতা এটা যদি আমি পরিবার থেকে ছোটবেলা না শিখি তো কখনোই শিখতে পারবো না।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: জটিল ভাই,পোষ্টের লিখা আর বিষয়বস্তুু নিয়ে কথা না হলে কি নিয়ে কথা হবে।পর নিন্দা আর পরচর্চা করার জন্য কি আমরা ব্লগে আছি।আপনার পোষ্টে যে কিছু বলবো সেই উপায় নাই, ব্লক করে রেখেছেন।
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার সাথে একমত।গালি জানি কি জানিনা সেটা বলবো না তবে কাউকে উচ্চারণ করে বলতে পারবো না।সেটা কি বাস্তব জীবনে বা লেখা লেখিতে।যারা অভস্ত তারা সব জায়গায় অভস্ত।তারা গালিকে মনে করে একটা শিল্প।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
মাহফুজ বলেছেন: জ্বী তাদের উদ্দেশ্যেই আমার এই লেখা।গালাগালি নিয়ে বাহাদুরির কিছু না। এটা একটা নোংরামি ছাড়া আর কিছুই না।
৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লিখেছেন- তবে এসব বলে কোন লাভ হবে বলে মনে হয় না।
গালিগালাজের বিষয়ে জেনেটিক একটা ব্যাপার আছে বলে মনে হয়।
আমার একটা লেখা আছে 'নটি' শিরোনামে! সেটা পড়লে জানতে পারবেন শৈশবে চারপাশে কি পরিমান অশ্রাব্য গালিগালাজ
শুনেছি।
কিন্তু পারতপক্ষে আমি কাউকে গালি দেই না। সবকিছু পরিবেশ আর সঙ্গদোষে হয় না।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
মাহফুজ বলেছেন: আমি দ্বিমত পোষণ করছিনা তবে ব্যতিক্রম কিন্তু উদাহরণ নয়। সবাই আপনার মতো নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে নিশ্চয়তা নেই। কাউকে অবশ্যই এই জিনিসটা নিজে থেকে বা কারো মাধ্যমে বুঝতে হবে যে গালাগালি একটি ঘৃণিত কাজ। যদি তার মাথায় তা ঢুকিয়ে দেয়া যায় তবে গালাগালি শুনলেও তা প্রেকটিস করবে না। আপনার বেলায় হয়তো তাই ঘটেছে।
৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ছোটবেলা থেকেই অশ্লীল গালি দিতে পারি না। যদিও আমার বন্ধু বান্ধবেররা সবাই গালিতে ডিগ্রি প্রাপ্ত ছিল। কিন্তু আমার পক্ষে সম্ভব হয় নাই। আর সাহিত্যের ক্ষেত্রে অশ্লীল কথা আর নারীর বিশেষ কোন অঙ্গের উল্লেখ করলেই বড় সাহিত্যিক বা কবি হয়ে গেছেন এটা মনে করার কোন কারণ নাই। অনেক বড় কবি বা সাহিত্যিক হয়তো অশ্লীল কথা তাদের কবিতা বা সাহিত্যে লিখেছেন কিন্তু আপনাকে আগে সেই পর্যায়ে যেতে হবে তারপর আপনি লিখতে পারবেন। শুরুই যদি করেন মেয়েদের বিশেষ অঙ্গ নিয়ে তাহলে বেশী দূর যেতে পারবেন না। আপনাকে পর্ণকবি বা পর্ণ সাহিত্যিক বলে মানুষ ডাকবে। বড় কবিরা যারা অশ্লীল কথা লিখেছেন তারা আগে বড় হয়েছেন তারপর লিখেছেন। কেউই অশ্লীলতা দিয়ে বিখ্যাত হয়েছেন বলে আমার মনে হয় না। তাদের বিশাল সাহিত্য ভাণ্ডারের একটা অংশে তারা হয়ত অনেক সময় এই ধরনের কাব্য রচনা করেছেন। সেগুলির মধ্যেও কেবল সুড়সুড়ি দেয়া ক্ষণিক অনুভুতি না বরং মানুষের জন্য কোন বার্তা আছে। কিন্তু এটা তাদের মুল পরিচয় না। কিন্তু বর্তমান জমানায় অনেক কবির বেশিরভাগ কবিতা অশ্লীলতাপূর্ণ। মনে হয় জীবনে এগুলি ছাড়া তারা আর কিছু নিয়ে ভাবে না। এটাই সমস্যা। আর সবাই এই অশ্লীলতাকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে না। যেমন বলা হয়ে থাকে যে সবাই জোকস বলতে পারে না।
আমি আপনাকে উদ্দেশ্য করে লিখি নাই। আপনি বলতে আম জনতাকে বুঝিয়েছি। ব্লগের কাউকে উদ্দেশ্য করেও বলি নাই। বরং আমাদের সমাজের কবিতার দুর্গতিকে বুঝিয়েছি। কেউ মনে কষ্ট পেলে আমি দুঃখিত।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
মাহফুজ বলেছেন: দুঃখ পাবার কোনো কারণ তো দেখিনা। আপনি যথার্থই বলেছেন। বহুদিন আগে বাংলা একাডেমি যেদিন সৈয়দ জামিল নামক এক কবিকে মদ ও মা*র সন্ধানে নামক কবিতার জন্য পুরস্কৃত করেছিলো সেদিন বাংলা সাহিত্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক কিছু স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো। সাহিত্যচর্চাটাই এখন আর শালীন নয়।
৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গালি দেয়াটা অনেকে বাহাদুরি হিসেবে নেয়। যেমন সিগারেট খাওয়াকেও অনেকে পুরুষসূচক আচরণ হিসেবে গন্য করে।
দুইটাই ক্ষতিকর, নিজের জন্য এবং পাশের লোকদের জন্যও।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪১
মাহফুজ বলেছেন: ঠিক, তবে সিগারেট ক্ষতিকর হলেও তা কিন্তু অসভ্যতা না। সিগারেট অনেকেই পান করে, আমিও করি তবে অবশ্যই প্রকাশ্যে মায়মুরব্বির সামনে নয়। গালাগালি একটা নোংরা বিষয় আর সিগারেট হচ্ছে বিষাক্ত হিসেবে নোংরা। সিগারেটের অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকারক আর গালাগালি ব্যক্তিত্বের জন্য।
৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কুকুর, হাধা ছাগল আর পাগল
এরা রাস্তা এবং খোলা যায়গাতেই
মল মুত্র ত্যাগ করবে এটাই
সত্য। তাদের উপদেশ দিয়া
লাভ নাই। উলো বনে কেনো
মুক্তা ছড়াবেন?
১৯ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
মাহফুজ বলেছেন: সামান্য চেষ্টা আরকি, অন্তত একজন কারো যদি একটু বোধহয় হয়, লজ্জা পায়। মানুষ তো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৩৬
জটিল ভাই বলেছেন:
পোস্টের লিখা আর বিষয়বস্তু নিয়ে কোনো কথা হবেনা।
তবে অনেকে নিজে দোষ করলে তা যাস্টিফাইড কিংবা বিদেশে থাকলে সেটা আধুনিকতা বলে ধারণ করে অন্যকে বিচার করলে তা কিভাবে দেখবেন? এদের পরিবার, পরিবেশ, শিক্ষা কি দিয়ে যাচাই করবেন?