নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসসালামুআলাইকুম

ঈদ মোবারক!

মাহ্ফুজ

একজন আশাবাদী মানুষ।

মাহ্ফুজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাউজুবিল্লাহ, তারা নাকি ইসলাম হেফাজত করবে, তারাই আসল জালিম।জীবনে আর কোনদিন মাদ্রাসায় পড়তে যাবো না।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

হুজুর কইছিলেন বড় একখান ওয়াজ মাহফিল আছে, জনেরে ২০০০টেহা দিবো

খারাপ লাগছে ১৪-১৫ বছরের সেই শিশু কিশোর গুলোর জন্য, যাদের হেফাজতের হুজুরেরা মিথ্যা কথা বলে ঢাকায় এনে মৃত্যুপুরী দেখিয়েছে।



গরীব বাচ্চগুলো সরল বিশ্বাসে হুজুর দের কথা শুনে ইসলাম হেফাজত করতে এসেছিল ঢাকায়।কিন্তু হুজুরেরাতো আর সরল না।গ্রামের এই অবুঝ শিশু কিশোরেরা জানত না, প্রয়োজনে ঢাকা কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে।টিয়ারশেলের ঝাঁঝালো গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেডের কান ফাটানো আওয়াজ, গরম রঙ্গিন পানির সাথে তাঁরা মোটেও পরিচিত ছিলনা ।



হুজুরেরা বলেছে ঢাকায় বড় ওয়াজ হবে; আর সেখানে গেলে ২০০০ টাকাও পাওয়া যাবে।

কিশের ওয়াজ, কিশের টাকা। এসে দেখে ঢাকায় যুদ্ধ চলে। হুজুরেরা যে ভয়ে কে কই ভাগলো কেউ জানেনা।



কোন মতে বাড়ি ফেরার পর তাঁরা জানতে পারে যে, হুজুরেরা কোরান হাদিসেও আগুন দিয়েছে।

:নাউজুবিল্লাহ, তারা নাকি ইসলাম হেফাজত করবে, তারাই আসল জালিম।জীবনে আর কোনদিন মাদ্রাসায় পরতে যাবো না।



এই বিশ্বাস ভঙ্গকারীদের আল্লাহ নিশ্চয়ই কঠোর শাস্তি দিবেন।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: তোমগো মতো লোকের মাদ্রসায় যাওয়া লাগবো না.................

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

মাহ্ফুজ বলেছেন: এই বাচ্চাটার জায়গায় যদি আপনি হতেন তো একথাই বলতেন।

২| ০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুবায়ে১২ বলেছেন: চরিত্রহীনতা আর বদচরিত্রের অধিকারী বলেই হিফাযতে জামাতিরা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালায়।এদের বদচরিত্রের নমুনা দেখুন

৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

দয়াল সাহেব বলেছেন: আমি একজন আশাবাদী মানুষ, সহজে কোন কিছুতে নিরাশ হই না।
এই কথাগুলো আপনার প্রোফাইল থেকে নেয়া...
যা ঘটেছে সবই কি হেফাজত করেছে ?
আপনার বয়স কত ? মাদ্রাসায় পড়ার বয়স আছে ? বাবা মা মারা গেলে শাহবাগে নিয়া যায়েন ।

০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১১

মাহ্ফুজ বলেছেন: দলটির যারা নেতা কর্মী না, তাদের দুর্ভোগের কথাই বলছি। তাদের যদি বলা হয় ১৩ দাবি গুলো কি কি? নিশ্চিৎ কেউ ঠিক করে বলতে পারবে না। না জেনে না বুঝে অন্ধ বিশ্বাসে তারা ঢাকায় গিয়েছে। পরিনতি কি তা তো জানেন।

আমি বলছি না যা ঘটেছে তার সবগুলোর জন্যই হেফাজত দ্বায়ী। প্রশঙ্গটাই আশেনি এখানে। তবে সাধারণ মানুষদের যে ঢাকায় হেফাজতই নিয়ে গিয়ে এটা অস্বীকার করা যাবেনা।

ধরুন কোরান হাদীসে তারা আগুন দিলইনা। কিন্তু তারা যখন দেখলো যে কোরান শরীফ আগুনে পুড়ছে, নিভাতে গেল না কেন? ৭ঘন্টায় এক কদমও তো নড়ানো যায়নি জায়গা থেকে।

আপনি আমার প্রোফাইলের বাকি লেখা পরেননি। পরলে বয়স সম্বন্ধে ধারনা হবার কথা।

৪| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যারা কুরআন শরীফ পোড়াতে পারে তাদের আর যাই বলুন মুসলমান বলা যাবে না, ওরা মাদ্রাসায় পড়ুক আর পড়াক । ওদের প্রতি আমার শুধুই ঘৃণা ঘৃণা আর ঘৃণা ।

০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৫

মাহ্ফুজ বলেছেন: তারা নাকি জেনে শুনে আগুন দেয়নি। কি সুন্দর যুক্তি! বায়তুল মোকাররমের পাশে যে কোরান হাদিসের লাইব্রেরী আছে হুজুরেরা জনেন না!

৫| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৩১

অগ্নি সারথি বলেছেন: author wrote: তারা নাকি জেনে শুনে আগুন দেয়নি। কি সুন্দর যুক্তি! বায়তুল মোকাররমের পাশে যে কোরান হাদিসের লাইব্রেরী আছে হুজুরেরা জনেন না!

মুর্খের বাচ্চারা জানবে কেমনে। মুর্খের অশেষ দোষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.