নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমানেরা খুন করলে জংগী আর হিন্দুরা করলে!

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

গত সোমবার ভারতীয় বংশোদ্ভূত আইনজীবী নাথান দেশাই যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টন শহরে ভোরবেলায় বেপোরোয়া গুলো চালায়, এই তাণ্ডবে নয়জন মানুষ আহত হয়, পরে পুলিশের গুলিতে নাথান নিহত হয়। ২০ মিনিটের এই শুটিং এর সময় সে নাৎসি প্রতীক সম্বলিত সামরিক ধাঁচের পোশাক পরে ছিল। সম্ভবত তার আইনি পেশার দুরাবস্থা এবং অর্থনৈতিক টানাটানি হত্যার মোটিভ হিসাবে কাজ করেছিল।

http://timesofindia.indiatimes.com/nri/us-canada-news/Indian-origin-lawyer-shoots-at-9-in-US-killed-by-police/articleshow/54538321.cms

৩৮ বছরের মৈনাক সরকার, গুলি করে অধ্যাপক উইলিয়ামকে হত্যা করার পর নিজের ওপর গুলি চালায়। মৈনাক সরকারের সাথে অধ্যাপক উইলিয়ামের সফটওয়্যারের মালিকানা সংক্রান্ত সমস্যা ছিল। পরে সে তার বান্ধবী এসলে হাস্তিকেও গুলি করে মারে। সরকারের হত্যা তালিকায় আরেকজন অধ্যাপকেরও নাম ছিল।

http://www.dailymail.co.uk/news/article-3621726/The-PhD-student-shot-UCLA-professor-dead-Indian-rubber-engineer-killed-thesis-supervisor-wouldn-t-let-graduate-committed-suicide.html

কয়দিন আগে এক তুর্কি সম্ভবত প্রেমঘটিত ব্যর্থতা এবং মানসিক সমস্যার কারনে মলে গুলি চালিয়ে কয়জন মানুষ খুন করল। আর যায় কই!

ভারতভক্ত এক ব্লগার মনের মাধুরী মিশিয়ে পোস্ট দিলেন, এতদিন তুরস্ক বাদ ছিল, এখন তারাও জংগী কর্মকান্ডে (এরদোগানের মদদে!) জড়িয়ে পড়ছে।

এরা মানুষজনরে খুব বোকা মনে করে। প্রোপাগান্ডা যখন বাছবিচার না করেই চালানো হয়, তখন তার পিছনের আসল উদ্দ্যেশটি সবারকাছে খোলাশা হতে খুব সময় লাগে।

কিছু মানুষকে কিছু সময়ের জন্য বোকা বানানো যায়, কিন্তু অনেক মানুষ বড় সময়ের জন্য বোকা বানানো যায় না।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

আশাবাদী অধম বলেছেন: ইসলামফোবিয়া আসলে এক প্রকার রোগ বিশেষ। এ ধরণের রোগীদের নিজ দায়িত্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৭

মাহিরাহি বলেছেন: ভাল বলেছেন নিজ দায়িত্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১

আহা রুবন বলেছেন: জঙ্গি আর খুনি এক নয়, এটা সবাই বুঝি। সব ধর্মের মানুষই জঙ্গি বা খুনি হতে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটলে আমারা সেটাকে সুবিধা মতো উদাহরণ তৈরি করতে উঠে-পড়ে লাগি।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪১

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সেটাই...

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৫

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: খুনি জঙ্গী আর খুনে অপরাধীর মাঝে পার্থক্য আছে।
যেমন কালা জাহাঙ্গীর জঙ্গী নয়।তার অপরাধ কোন আদর্শের বিশ্বাস থেকে না।

কিন্তু জঙ্গীরা একটি সুনির্দিষ্ট আদর্শে বিশ্বাস করে অবসাদগ্রস্হ হয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধ করে।সেক্ষেত্রে তার বাহানা তৈরীর পথ মনের গভীরে খোলা থাকে।

সেক্ষেত্রে ঐ তুর্কী প্রেমের ক্ষেত্রে কি চেয়েছে,প্রেমে ব্যর্থ হয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে অপরাধে জড়িয়ে পড়ল কি না,আর তা না হলে অপরাধটি পূর্ব পরিকল্পনা অনূসারে প্রেমে ব্যর্থ হলেই এক্টিভ হয়ে জাতিবিদ্বেষে কনভার্ট হত,এপ্রশ্নের মাঝেই লুকিয়ে আছে জঙ্গীবাদের প্রমাণ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

মাহিরাহি বলেছেন: - তুর্কীর প্রেমে ক্ষেত্রে ব্যর্থ হওয়াটা পূর্ব পরিকল্পিত, জঙ্গী হওয়ার জন্য।

Cetin was ordered to undergo mental health counseling which he completed in March 2016. The court also imposed an order for him not to take drugs or drink alcohol. As of August 25, 2016, no breach of the court order against Cetin had been identified

- মানসিক সমস্যাটাও পূর্ব পরিকল্পিত, জঙ্গী হওয়ার জন্য।

বাংলা সিনেমার স্ক্রীপ্টও হার মানবে।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫

সজীব মোহন্ত বলেছেন: ধর্মগ্রন্থই রোগী বানায়। ধর্মগ্রন্থ পড়েই কাফেরদের উপর হামলা করে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

মাহিরাহি বলেছেন: দাদা ভুল বললেন।

Maoists fourth deadliest terror outfit

NEW DELHI: The world witnessed 11,774 terror attacks in 2015, in which 28,328 people were killed and 35,320 injured. India was the fourth worst-affected country after Iraq, Afghanistan and Pakistan, with 43% of 791 attacks in the country carried out by Naxalites+ . A total of 289 Indians died in terror strikes.

The CPI(Maoist) was responsible for 343 terror attacks in 2015, killing 176 people.


http://timesofindia.indiatimes.com/india/Maoists-fourth-deadliest-terror-outfit-after-Taliban-IS-Boko-Haram-Report/articleshow/54354196.cms

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: : প্রশ্ন ---কেন অন্য ধর্মীয় সন্ত্রাসকে জঙ্গি বলা হয় না , কেন শুধু মুসলমানদের বলা হয় ???

উত্তর : -- অন্য ধর্মীরা সন্ত্রাস করে সবগুলো ধর্মীয় সন্ত্রাস নহে তবে তাদের ধর্মীয় সন্ত্রাস বিচ্ছিন্ন প্রতিনিয়ত নহে এবং এর ব্যাপকতা বিশ্বব্যপি নহে । অথচ মুসলমানদের ধর্মীয় সন্ত্রাস প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দলে বিশ্বব্যাপি , প্রতিনিয়ত তাদের হাতে হাজার হাজার মানুষ খুন হচ্ছে সভ্যতা ধংস হচ্ছে । এই ধরনে প্রতি নিয়ত বিশ্বব্যপি ধর্মীয় সন্ত্রাস অন্য ধর্মীদের মধ্যে দেখা যায় না । দুই একটা দেশে মাঝে মাঝে দেখা যায় তা শুধু ঐ দেশে সীমাবদ্ধ মোটেও বিশ্বব্যাপি নহে । অন্য ধর্মীদের ধর্মীয় সন্ত্রাস যদি নদি বা পুকুর হ্য় তবে মুসলমানদের ধর্মীয় সন্ত্রাস হবে মহাসমুদ্র । তালেবান আল কায়দা, জামাত , রাজাকার, আই সি (ইবলিস শয়তান) , বোকা হারাম এই জাতীয় ধর্মীয় সন্ত্রসি খুনি মানবতা বিরুধি জঙ্গি সঙ্গঠন যা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে আছে এবং প্রতি নিয়ত সন্ত্রাস করে যাচ্ছে তা অন্য ধর্মালম্বিদের মাঝে দেখা যায় না । তাই একমাত্র মুসলমান ধর্মীয় সন্ত্রাসিরা জঙ্গি টাইটেল পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে । অন্য ধর্মালম্বিরা জঙ্গি উপাধি পাওয়ার প্রতিযোগিতায় অনেক পিছিয়ে আছে তাই তরা জঙ্গি পদবীঅর্জন করতে পারিনি
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: খুনি জঙ্গী আর খুনে অপরাধীর মাঝে পার্থক্য আছে।
যেমন কালা জাহাঙ্গীর জঙ্গী নয়।তার অপরাধ কোন আদর্শের বিশ্বাস থেকে না।

কিন্তু জঙ্গীরা একটি সুনির্দিষ্ট আদর্শে বিশ্বাস করে অবসাদগ্রস্হ হয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধ করে।সেক্ষেত্রে তার বাহানা তৈরীর পথ মনের গভীরে খোলা থাকে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

মাহিরাহি বলেছেন: Aum Shinrikyo জাপান

Aum Shinrikyo/Aleph is a syncretic belief system that drew upon Asahara's idiosyncratic interpretations of elements of early Indian Buddhism and Tibetan Buddhism along with Hinduism, taking Shiva as main image of worship and incorporating millennialist ideas from the Christian Book of Revelation, Yoga and the writings of Nostradamus.[8][9] Its founder, Chizuo Matsumoto, claimed that he sought to restore "original Buddhism"


The Tokyo subway sarin attack, usually referred to in the Japanese media as the Subway Sarin Incident (地下鉄サリン事件 Chikatetsu Sarin Jiken?), was an act of domestic terrorism perpetrated on March 20, 1995 in Tokyo, Japan, by members of the cult movement Aum Shinrikyo.

In five coordinated attacks, the perpetrators released sarin on several lines of the Tokyo subway during the rush hour, killing 12 people, severely injuring 50 and causing temporary vision problems for nearly 5,000 others.

ঐ সময় আমি জাপানে থাকি এবং ঐ লাইনে চড়েই কাজের জায়গায় যেতাম।


The Matsumoto incident was an act of domestic terrorism perpetrated by members of Aum Shinrikyo in Matsumoto, Japan, in Nagano prefecture, on the evening of June 27 and the morning of June 28, 1994. Eight people were killed[1][2] and over 200 were harmed by sarin gas that was released from several sites in the Kaichi Heights area.

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

মাহিরাহি বলেছেন: ১৯৯৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে গোল্ডস্টেইন ওয়েস্ট ব্যাংকের হেবরেন মসজিদে সেজদারত নামাজীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে, মারা পরেন ২৯ জন মুসুল্লী।
গোল্ডস্টেইন ছিলেন ইহুদি টেরোরিষ্ট গ্রুপ জিওস ডিফেন্স লিগ সংক্ষেপে জেডিএল এর সদস্য। জেডিএল তাদের ওয়েবসাইটে বলে, আমরা এটা বলতে লজ্জিত নই যে গোল্ডস্টেইন আমাদের একজন সদস্য।
১৯৬৮ সালে রাব্বী কাহানে নিউইয়র্কে জিডিএল গঠন করেন। ১৯৭২ এই মিলিটান্ট দলটির সদস্য সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়ে যায়। প্রথমে এদের আক্রমনের মুল লক্ষ ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন।
১৯৮৪সালে সাধারন ইহুদির ২৪পারসেন্ট এদের পক্ষে এবং ৪৪ পারসেন্ট এদের বিপক্ষে ছিলেন। পরে এদের পক্ষের সাধারন ইহুদিদের সংখ্যা আরো কমে আসে।
এফবিআই জেডিএলকে একটি সন্ত্রাসী ইহুদি সংগঠন বলে আখ্যা দেয়। এফবিআইএর পরিসংখ্যান মতে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ইহুদিদের হাতে ১৮টি সন্ত্রাসী আক্রমন সংঘটিত হয় যার ১৫টিই গঠায় জেডিএল।
১৯৮৬সালের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী ১৯৬৮ সাল থেকে পরিচালিত এই সংঘটনটির সন্ত্রাসী কার্যকলাপে ৭জন মারা গেছে এবং ২২ জন আহত হয়েছে।
এর প্রধান একবার প্রতিজন আমেরিকান নাজীকে মেরে ফেলার পুরস্কার স্বরুপ ৫০০ ডলার দেওয়ার ঘোষনা দেয়। আবার আরেকজন নেতা সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে বোমা হামলার পরিকল্পনা নেয়। এই সন্ত্রাসী দলটি আমেরিকায় মসজিদে, মুসলিম নেতাদের অফিসে বোমা হামলার পরিকল্পনা করে। এদের বোমা হামলায় রকফেলার সেন্টারের মিসরীয় টুরিষ্ট অফিসটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
কোল নামক একজন বুদ্ধিজীবি হলকস্টকে অস্বীকার করলে তারা তাদের ওয়েবসাইটে ঘোষনা দেয় যে তাকে যেখানেই পাওয়া যাকনা কেন আঘাত করা হবে।
জেডিএল এর অনেক সদস্য ইদানিং কাহান চাই নামক আরো একটি ইহুদি সন্ত্রাসী সংঘটনে সংঘবদ্ধ হচ্ছে।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০১

আশাবাদী অধম বলেছেন: @এ আর ১৫

আপনি মুসলিমদের জঙ্গি হওয়ার প্রবণতা অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি এটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। সুতরাং, বর্তমান সময়ে আবার মুসলিমরাই যে সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা সবচেয়ে বেশি নিপীড়ন এবং বৈষম্যের শিকার।
এবং মুসলিমদের অধিক হারে জঙ্গী হওয়ার পেছনে এটা যে একটা প্রধান কারণ। আশাকরি সেটাও খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

রোহিঙ্গারা যদি জঙ্গী কর্মকাণ্ড চালায় তবে এ জন্য কি ওদের দায় নেই যারা রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে? তবে আমাকে আবার জঙ্গিদের সমর্থক ভাবিয়েন না।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: আশাবাদী অধম ---
। সুতরাং, বর্তমান সময়ে আবার মুসলিমরাই যে সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা সবচেয়ে বেশি নিপীড়ন এবং বৈষম্যের শিকার।

-- ১৯৭১ সালে পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ব প্রথম পলিটিক্যাল ইসলামের জংগী পনা আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশে এটার মধ্যে বৈষম্য বা সম্রাজ্যবাদিতার কি সম্পর্ক । সোভিয়েট ইউনিয়ানের সাথে আফগান মুজাহিদরা যুদ্ধ কোরলো তখন তাদের জংগি বলা হয়নি । রাশিয়ানরা পরাজিত হওয়ার পর যখন তালেবানরা আবির্ভুত হোল তখন তাদের কে বলা হোল জংগি ।
আই এস আই এর সাথে যুদ্ধরত ইরাকী বা সিরিয় বাহিণীকে জংগি বলা হচ্ছে না যদিও তারা মুসলমান , বলা হচ্ছে শুধু আই এস আই কে ।
পলিটিক্যাল ইসলামের বিকৃত ব্যখা যত দিন থাকবে তত দিন ইসলামের নামে জংগি পনা চলবে । খামাখা সম্রাজ্যবাদ বৈষম্যের কথাকে মুল কারন না বলে ইসলামিক দলিলের ভিতর যে সমস্যা রয়েছে সেগুলোকে মুল সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত করুন । যত দিন ভুল মিথ্যা দলিল গুলোকে ধংস করা না হবে তত দিন ইসলামের নামে জংগি পনা চলবে এবং আন্তর্জাতিক সম্রাজ্যবাদ এর সুযোগ নিবে । ভুল মিথ্যা ব্যাখা যত দিন চলবে জংগিপণা ততদিন চলবে এবং সার্থন্বেশিরা যদি এর সুযোগ নেয় তখন সম্রাজবাদিদের দায়ি করে মুল বিষ বৃক্ষকে আড়াল করার প্রবনতা ত্যাগ করতে হবে ।
বিষ বৃক্ষকে নিপাত না করলে কেউ না কেউ সুযোগ নিবে । ধন্যবাদ

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

মাহিরাহি বলেছেন: ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ব্যাপারে মিথ্যাচার করেছেন আপনি।

এখনই উইকিতে ঢু মেরে আসলাম, যুদ্ধের কারণ হিসাবে দেখানো হয়েছে,
ভাষা আন্দোলন, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য, ১৯৭০ সালের সাইক্লোন, রাজনৈতিক মত পার্থক্য আর অপেরেশ সার্চ লাইটকে।

এগুলোর সাথে ইসলামের কি সম্পর্ক।

সেসময়কার পশ্চিম পাকিস্তানের নেতারা তাদের দোসরদের খুজে ছিল বাংলাদেশে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এবং তথাকথিত কিছু ইসলামিক দল (যাদের কোন জন সমর্থন ছিল না) তাদের সহযোগী হয়েছেিল। সেটাই বিকৃতভাবে উপস্থাপনের পায়তারা আর তেমন কার্যকরী নয়।

স্বাধীন হওয়ার পর শেখ মুজিব ঠিকই ভাবে ও আই সিতে যোগ দিয়েছিলেন, ভুললে চলবেনা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশ বাংলাদেশ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

মাহিরাহি বলেছেন: Click This Link

১ পটভূমি

১.১ পূর্ব পাকিস্তানের দুর্দশার ইতিহাস
১.১.১ অর্থনৈতিক বৈষম্য
১.১.২ ভাষা আন্দোলন
১.১.৩ সামরিক অসমতা
১.১.৪ রাজনৈতিক অসমতা
১.১.৫ ১৯৭০-এর সাইক্লোনের প্রতিক্রিয়া
১.২ ১৯৭০-এর নির্বাচন
১.৩ মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক

২ গণহত্যা ও জনযুদ্ধের সূত্রপাত
৩ স্বাধীনতার ঘোষণা

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

মাহিরাহি বলেছেন: বর্তমান সময়ে আবার মুসলিমরাই যে সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা সবচেয়ে বেশি নিপীড়ন এবং বৈষম্যের শিকার।
এবং মুসলিমদের অধিক হারে জঙ্গী হওয়ার পেছনে এটা যে একটা প্রধান কারণ। আশাকরি সেটাও খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

-- বুঝেও না বুঝার ভান করেন তেনারা।

উনাদের ডিফিনেশনে কাশ্মীরিরাও জঙ্গী। চেচেনিয়ারাও কিংবা উইঘরের মুসলমানেরাও।

আফগানিস্তানের ইতিহাস কি বলে?

দেশটি শুধুমাত্রই সাম্রাজ্যবাদের শিকার।

পড়ে দেখতে পারেন নিচের দুটি আর্টিকেল।

The_Great_Game



While few have noticed, Central Asia has again emerged as a murky battleground among big powers engaged in an old and rough geopolitical game. Western experts believe that the largely untapped oil and natural gas riches of the Caspian Sea countries could make that region the Persian Gulf of the next century. The object of the revived game is to befriend leaders of the former Soviet republics controlling the oil, while neutralizing Russian suspicions and devising secure alternative pipeline routes to world markets.[


https://en.wikipedia.org/wiki/The_New_Great_Game

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

মাহিরাহি বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/mahirahiblog/28791513

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: খুনি জঙ্গী আর খুনে অপরাধীর মাঝে পার্থক্য আছে।
যেমন কালা জাহাঙ্গীর জঙ্গী নয়।তার অপরাধ কোন আদর্শের বিশ্বাস থেকে না।

কিন্তু জঙ্গীরা একটি সুনির্দিষ্ট আদর্শে বিশ্বাস করে অবসাদগ্রস্হ হয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধ করে।সেক্ষেত্রে তার বাহানা তৈরীর পথ মনের গভীরে খোলা থাকে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

মাহিরাহি বলেছেন: এর উত্তর আগে দেয়া হয়েছে।

সবাই সবকিছু নিজের অবস্থান থেকে সুবিধামত ব্যাখ্যা দান করে।

ইসরায়েলীদের কাছে ফিলিস্থিনিরা জঙ্গী আর আমার চোখে নির্যাচিত মুসলমান।

ঠিক তেমনি কোন কোন ভারতীয়দের কাছে আর এস এস, বজরং কিংবা শিব সেনা দেশপ্রমি সংঘটন কিন্তু আমার চোখে জঙ্গী, গরুর জন্য মানুষ খুন করতে তাদের একটু কষ্ট বোধ হয় না।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

অনুকথা বলেছেন: কিছু মানুষকে কিছু সময়ের জন্য বোকা বানানো যায়, কিন্তু অনেক মানুষ বড় সময়ের জন্য বোকা বানানো যায় না। :)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

মাহিরাহি বলেছেন: তাই ওদের প্রোপাগান্ডাকে বৃথাশ্রম বলে আমি মনে করি।

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর তো আমি আগেই দিয়েছি । আমি তো বোলেছি অন্য ধর্মের মানুষ সন্ত্রাস করে কিন্তু সেগুলো প্রতি দিনের ঘটনা না নহে এবং বিশ্বব্যাপী নহে কোন বিশেষ স্থানে কালে ভদ্রে ....
অন্য ধর্মীদের ধর্মীয় সন্ত্রাস যদি নদি বা পুকুর হ্য় তবে মুসলমানদের ধর্মীয় সন্ত্রাস হবে মহাসমুদ্র । তালেবান আল কায়দা, জামাত , রাজাকার, আই সি (ইবলিস শয়তান) , বোকা হারাম এই জাতীয় ধর্মীয় সন্ত্রসি খুনি মানবতা বিরুধি জঙ্গি সঙ্গঠন যা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে আছে এবং প্রতি নিয়ত সন্ত্রাস করে যাচ্ছে তা অন্য ধর্মালম্বিদের মাঝে দেখা যায় না । তাই একমাত্র মুসলমান ধর্মীয় সন্ত্রাসিরা জঙ্গি টাইটেল পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে । অন্য ধর্মালম্বিরা জঙ্গি উপাধি পাওয়ার প্রতিযোগিতায় অনেক পিছিয়ে আছে তাই তরা জঙ্গি পদবীঅর্জন করতে পারিনি

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: ১৯৭১ সালে পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ব প্রথম পলিটিক্যাল ইসলামের জংগী পনা আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশে এটার মধ্যে বৈষম্য বা সম্রাজ্যবাদিতার কি সম্পর্ক
এর মধ্য কোন কথাটা মিথ্যা ???? ১৯৭১ সালে জামাতীরা যে পলিটিক্যাল ইসলামের নামে রাজাকার আলবদর গঠন করে গণ হত্যা চালালো সেটা কি মিথ্যা ??? পলিটিক্যাল ইসলামের জন্ম বেশি দিনের না মওদুদি , হাসান বান্নাদের সৃষ্ঠি এবং সর্ব প্রথম এর প্রয়োগ হয় ১৯৭১ বাংলাদেশে । এর আগে মুসলমানদের যত যুদ্ধ বা খুনাখুনির ঘটনা আছে সেগুলো পলিটিক্যাল ইসলাম নহে । পলিটিক্যাল ইসলাম আগে দুর্বল ছিল বা ছিল না তখন মুসলমান দের কেউ ঘৃনা কোরতো না এবং জংগি বোলতো না । দিন দিন পলিটিক্যাল ইসলাম শক্তি শালী হচ্ছে ( ইসলামী দলিলে যে বিষবৃক্ষ জীবিত আছে তার কারনে ) সেই সাথে মুসলমানদের জংগি পনা গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এই কারনে মুসলমানদের সবাই ঘৃনা করে । অন্য কাউকে দোষারোপ করে লাভ নেই যত দিন পর্যন্ত ইসলামিক দলিল গুলো থেকে বিষবৃক্ষকে নির্মুল করা না হবে তত দিন পলিটিক্যাল ইসলাম শক্তিশালী হবে এবং বাহিরের মহল সুযোগ নিবে । এখন সম্রাজ্যবাদ বা বাহিরের মহলকে দায়ি করা মানে ইসলামিক দলিলের ভিতর রক্ষিত বিষ বৃক্ষকে আড়াল করা -- যার অর্থ হোল পলিটিক্যাল ইসলামকে লালন করা ।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রোপাগান্ডা যখন বাছবিচার না করেই চালানো হয়, তখন তার পিছনের আসল উদ্দ্যেশটি সবারকাছে খোলাশা হতে খুব সময় লাগে।

কিছু মানুষকে কিছু সময়ের জন্য বোকা বানানো যায়, কিন্তু অনেক মানুষ বড় সময়ের জন্য বোকা বানানো যায় না।

জঙ্গি একটা ট্যাগিংবাজি! সাম্রাজ্যবাদীরা মিডিয়ার কল্যানে এটাকে ব্যপক জনপ্রিয়তা দিতে সক্ষম হয়েছে। পূজিবাদের একসময় শত্রুছিল কম্যুিনজম! তারা যখন দুর্বল হল সামেন এসে গেল ইসলাম !
এখণ ইসলামেক ব্যাডলি ইম্প্রেসন দিতে যা যা করা লাগে করছে। লক্ষ্য পূজিবাদকে অক্ষুন্ন রাখা! ব্যাস শুরু হয়ে গেল সর্বব্যাপি আক্রমন!
আর পিছিয়ে পড়া কিছু কমবখত- তাদের ফাদে পা দিয়ে তাদের কাজকে আরো সহজ করে দিচ্ছে! ব্যাস চলছে বিশ্বব্যাপি জঙ্গি নাটক মঞ্চায়ন।

আচ্ছা যারা যারা জঙ্গী ট্যাগিংয় চেতনা এবং বিশ্বাসের কারণে হত্যাকেই জোর করে কারণ এবং প্রমাণ বানাতে চােইছেন- জীবনে কখনো কি ক্যুনষ্টিদের জঙ্গি বলেছেন??????
অথচ তাদরে বিশ্বাস এবং আর্দশের নামে বিশ্বে সবচে বেশি হথ্যাকান্ড তারাই ঘটিয়েছে!
১) চীনে সাড়ে ৬ কোটি মানুষ হত্যা।
২) সোভিয়েত রাশিয়ায় ২ কোটি মানুষ হত্যা।
৩) কম্বোডিয়ায় ২০ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৪) উত্তর কোরিয়ায় ২০ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৫) আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ১৭ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৬) আফগানিস্তানে ১৫ লক্ষ মুসলিম হত্যা।
৭) পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে ১০ লক্ষ মানুষ হত্যা।
৮) ভিয়েতনামে ১০ লক্ষ মানুষ হত্যা।

আয়না কিন্তু নিজকে েদেখার জন্য। অন্ধ ভাইদের অবশ্য তাতে লাভনেই। কারণ আয়না অযুত থাকল্ওে তাদের দৃষ্টিটাই নেই!!!
আফসোস!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

মাহিরাহি বলেছেন: এরপরও এরা বুঝতে চাইবে না, সত্যিই আফসোস।

আফসোসটা ওদের জন্যও, আবার ওদেরকে যে মুসলমানেরা বুঝে, না বুঝে সাই দিচ্ছে, তাদের জন্যও।

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ----- : দেখুন আপনি যে সমস্থ উদাহরন দিলেন ও গুলো কোন টাই ধর্মীয় সন্ত্রাস নয় ওগুলো ক্ষমতার লড়াই । এ সমস্থ সন্ত্রাস বা অপরাধ ধর্মের নামে হয় নি । একই ভাবে ক্ষমতা লিপ্সু মুসলমান রাজা বাদশাহ খলিফারা বিভিন্ন দেশে যে সন্ত্রাস অপরাধ করেছে সে গুলো মোটেও ইসলামের নামে নয় । মুঘল আমলে যত খুনা খুনি হয়েছে ঐ গুলো কোন ধর্মীয় সন্ত্রাস নয় ।
ইসলামের নামে তালেবান, আই সিসি, রাজাকার , জামাত যা করছে তা ধর্মীয় সন্ত্রাস । ইসলামের নামে বর্তমানে যা শুরু হয়েছে তাকে জাস্টিফাই করার জন্য হিটলার, মুরসালিন , চেংগিস খান এদের ধর্মের সাথে সম্পর্ক বিহীন ক্ষমতার লড়াইকে একই কাতারে যারা আনতে চায় তারা প্রকার্ন্তরে ধর্মীয় সন্ত্রাসকে উৎসাহ দেয়। বর্তমানে মুসলমান ছাড়া দুনিয়া জুড়ে অন্য কোন ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে ধর্মের নামে খুনা খুনির উদাহরন খুবই নগন্য
যুদ্ধবাজ বা সন্ত্রাসী ইত্যাদি নাম করন করা হয় তারা কোন আদর্শের বা পথের বা মতের অনুসারী তার উপরে । হিটলারের সন্ত্রাসকে বলে ফ্যাসিবাদি সন্ত্রাস , সেই ভবে কমোনিষ্ট সন্ত্রাস বা বাম সন্ত্রাস যেমন নকশাল সর্বহারা ইত্যাদির সন্ত্রাস বাম সন্ত্রাস । আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের বলা হয় আওয়ামী সন্ত্রসী একই ভাবে বিএনপি সন্ত্রাসীদের বলা হয় বিএনপি সন্ত্রাসী । জামাতীদের বলা হয় ইসলামী সন্ত্রাসী ।
ইরাণ ইরাকের যুদ্ধকে কেউ বলেনি ইসলামী সন্ত্রাস। আই সি সিকে বলা হচ্ছে ইসলামী সন্ত্রাসী তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলমান ইরাকী বাহিনী বা সিরিয়া বাহিনীকে মুসলিম সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে না । তালেবানদের ইসলামী জংগি বা সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে তাদের সাথে যুদ্ধরত মুসলিম অপর পক্ষকে মুসলিম জংগি বলা হচ্ছে না

১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: ৬) আফগানিস্তানে ১৫ লক্ষ মুসলিম হত্যা --- বিদ্রোহী ভৃগু সব জায়গায় লিখলেন মানুষ হত্যা কিন্তু ৬ নং কেন মানুষ হত্যা লিখলেন না এবং ঐ হত্যা কোন ধর্মের নামে নহে শুধু তালেবানদের হত্যাটাই ধর্মের নামে ।

১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

আশাবাদী অধম বলেছেন: @এ আর ১৫
আমেরিকার ইরাক আক্রমণের পূর্বে আই এস নামে কোন সংগঠনের অস্তিত্ব ছিল না। সোভিয়েত রাশিয়া আফগানে আক্রমণের পূর্বে তালেবান, আল কায়েদা কোনটারই অস্তিত্ব ছিল না।
বাংলাদেশের জামায়াত কে জঙ্গী বললে ঐ সব আসল জঙ্গীরাই অপমানিত বোধ করবে। জামায়াত-আওয়ামীলীগ-বিএনপি এদের সবাই যে কোন উপায়ে গদিতে বসতে চায়। এদের প্রত্যেকের দ্বারা সংঘটিত কর্মকাণ্ড একই পাল্লায় পরিমাপ যোগ্য।

আর মূল দলীল পরিবর্তন বলতে আপনি কি বোঝাচ্ছেন?
সম্ভবত শরীয়াহ ও হাদীসকে। এতেই সমাধান হবে ভাবছেন? তার চেয়ে বরং নাস্তিকদের সাথে তাল মিলিয়ে কুরআন থেকেও তথাকথিত জিহাদী আয়াত বাদ দেয়ার দাবী তুলুন। নাস্তিকদের মূল আক্রোশ কুরআনের ওপর।




২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

আশাবাদী অধম বলেছেন: @এ আর ১৫
আমেরিকার ইরাক আক্রমণের পূর্বে আই এস নামে কোন সংগঠনের অস্তিত্ব ছিল না। সোভিয়েত রাশিয়া আফগানে আক্রমণের পূর্বে তালেবান, আল কায়েদা কোনটারই অস্তিত্ব ছিল না।
বাংলাদেশের জামায়াত কে জঙ্গী বললে ঐ সব আসল জঙ্গীরাই অপমানিত বোধ করবে। জামায়াত-আওয়ামীলীগ-বিএনপি এদের সবাই যে কোন উপায়ে গদিতে বসতে চায়। এদের প্রত্যেকের দ্বারা সংঘটিত কর্মকাণ্ড একই পাল্লায় পরিমাপ যোগ্য।

আর মূল দলীল পরিবর্তন বলতে আপনি কি বোঝাচ্ছেন?
সম্ভবত শরীয়াহ ও হাদীসকে। এতেই সমাধান হবে ভাবছেন? তার চেয়ে বরং নাস্তিকদের সাথে তাল মিলিয়ে কুরআন থেকেও তথাকথিত জিহাদী আয়াত বাদ দেয়ার দাবী তুলুন। নাস্তিকদের মূল আক্রোশ কুরআনের ওপর।




২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

এ আর ১৫ বলেছেন: আশাবাদী অধম বোলেছেন .............,,
আমেরিকার ইরাক আক্রমণের পূর্বে আই এস নামে কোন সংগঠনের অস্তিত্ব ছিল না। সোভিয়েত রাশিয়া আফগানে আক্রমণের পূর্বে তালেবান, আল কায়েদা কোনটারই অস্তিত্ব ছিল না।
আমি তো আগেই বলেছি------- । যত দিন ভুল মিথ্যা দলিল গুলোকে ধংস করা না হবে তত দিন ইসলামের নামে জংগি পনা চলবে এবং আন্তর্জাতিক সম্রাজ্যবাদ এর সুযোগ নিবে । ভুল মিথ্যা ব্যাখা যত দিন চলবে জংগিপণা ততদিন চলবে এবং সার্থন্বেশিরা যদি এর সুযোগ নেয় তখন সম্রাজবাদিদের দায়ি করে মুল বিষ বৃক্ষকে আড়াল করার প্রবনতা ত্যাগ করতে হবে ।
বিষ বৃক্ষকে নিপাত না করলে কেউ না কেউ সুযোগ নিবে ---- মুসলমানদের ধংস কোরতে হোলে পলিটিক্যাল ইসলামকে বাতাস দিতে হবে । পলিটিক্যাল ইসলামের ভিত্তি কিছু কোরান বিরুধী হাদিস এবং কোরান বিরুধী শরিয়া আইন এবং এগুলোকে নির্মুল না করলে বাহিরের শক্তি প্রয়োজনে বাতাস দিবে । বিদ্রুপকারীদের হত্যার কোন নির্দেশ কোরানে নেই কিন্তু হাদিসে আছে এবং হাদিসে বিদ্রুপকারীকে কিছু না বলার ও উদাহরন আছে বিদ্রুপকারীদের হত্যার পক্ষে ও বিপক্ষে !!!!

বাংলাদেশের জামায়াত কে জঙ্গী বললে ঐ সব আসল জঙ্গীরাই অপমানিত বোধ করবে। জামায়াত-আওয়ামীলীগ-বিএনপি এদের সবাই যে কোন উপায়ে গদিতে বসতে চায়। এদের প্রত্যেকের দ্বারা সংঘটিত কর্মকাণ্ড একই পাল্লায় পরিমাপ যোগ্য।
তাই নাকি জামাতই প্রথম পলিটিক্যাল ইসলামের আসল চেহারা ১৯৭১ দেখিয়ে ছিল গন হত্যার মাধ্যমে । যত দিন পলিটিক্যাল ইসলাম শক্তিশালী হচ্ছে ততদিন মুসলমানদের জংগিপনা বাড়ছে। পলিটিক্যাল ইসলামের স্রষ্ঠা মোওদুদী , হাসান বান্নারা । জামাত ১৯৭১ সালে যে অপরাধ করেছে সেটা পাল্লার একদিকে রেখে অপর দিকে আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জাতিয় পার্টী সারা জীবনে যে অন্যায় করেছে তা রাখলে জামাতের পাল্লাই ভারি হবে । অনন্ত আওয়ামী লীগ ,বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে কেউ যুদ্ধ অপরাধের অভিযোগ আনতে পারবে না এবং ইসলাম ধর্মকে বিকৃত ব্যাখা সহ ধর্মের নামে খুনাখুনি হানাহানির অভিযোগ আনতে পারবে না । কোরান হাতে নিয়ে মিথ্যাচার শুধু জামাতিরা পারে । পলিটিক্যাল ইসলামে সব কিছুই জায়েজ। এই ধরনের মিলিট্যান্টতো বাহিরের সুযোগ সন্ধানী শক্তির বাতাস সব সময়ে পাবেই ।


আর মূল দলীল পরিবর্তন বলতে আপনি কি বোঝাচ্ছেন?
সম্ভবত শরীয়াহ ও হাদীসকে। এতেই সমাধান হবে ভাবছেন? তার চেয়ে বরং নাস্তিকদের সাথে তাল মিলিয়ে কুরআন থেকেও তথাকথিত জিহাদী আয়াত বাদ দেয়ার দাবী তুলুন। নাস্তিকদের মূল আক্রোশ কুরআনের ওপর।

বহু শরিয়া আইণ আছে যা কোরান লংঘন করে এবং বহু হাদিস আছে যা কোরান বিরুধী এবং এই সমস্ত ইসলামিক দলিলকে নির্মুল না কোরলে পলিটিক্যাল ইসলাম জীবিত থাকবে এবং জংগিপনা চলতে থাকবে । ধন্যবাদ

২২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অতি দরকারী পোষ্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.