নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মত। আমি অনন্য। পৃথিবীতে আমার মত কেউ ছিলনা, নেই আর কেউ আসবেও না। জন্মের আগেও আমি ছিলাম না। মৃত্যুর পরেও এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার কোন অস্তিত্ব থাকবেনা। যা থাকবে তা আমার কৃতকর্ম।
সাম্প্রদায়িকতা নিপাত যাক
মানবতা মুক্তি পাক।
ইয়ামিনিদের রক্ত, অভিজিতদের রক্ত, হেফাজতের রক্ত, আফগানিদের রক্ত, বনু কোরাইজার রক্ত, সিরিয়ানদের রক্ত, শ্রীলংকানদের রক্ত, ইরাকিদের রক্ত- সব রক্তই এক। সেটা মানুষ কোনদিনও বুঝবেনা। উগ্র মানবগোষ্ঠির ব্যাপারে আমি কোনদিনও আশাবাদি নই।
সব উগ্রবাদীতা সেটা যে লেবাসেই হোক, কোন পার্থক্য নেই।
অন্য প্রসংগে আসি। বেশ কয়েকবছর ধরে ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনে ভুগছি। তারপরও কোনভাবে একটি ফাংশনাল জীবন যাপন করে যাচ্ছি। আগে থেকেই ডিপ্রেশনপ্রবণ। ভাইবোনদের মধ্যে আছে। সেটা সাবক্লিনিক্যাল লেভেলের। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন আত্মহত্যার প্রথম কারণ। সুইসাইডাল চিন্তা আসে। কিন্তু ম্যানেজ করার চেষ্টা করি। আমি যেহেতু একটা ডিসিপ্লিনে আছি, সব জানি, তাই আমার জন্য ব্যথামুক্ত আত্মহত্যা করা খুব সহজ। কিন্তু আমি মরলে আমার সন্তানের কি হবে? আমার মা বাবার কি হবে? আমি যে জীবন তাকে দিচ্ছি, আমি মরলে সে সেটা কিছুতেই পাবেনা। সবশেষে জীবন সুন্দর। এই জীবন আর দ্বিতীয়বার পাওয়া যাবেনা।
প্রসংগ পরিবর্তন করি। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনে আছি। গতকাল স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের উপর একটা সেমিনার ছিলো আমাদের কনফারেন্স রুমে। সেমিনার শেষ করে বের হলাম। আমার ক্যাম্পাসের এক বান্ধবীর সাথে দেখা হলো। দাঁড়িয়ে গল্প করছিলাম। আমার হতাশা নিয়ে কাউন্সেলিং করছিলো। একপর্যায়ে মজা করে হাতের ব্রুশিয়ার দিয়ে ওর মাথায় মৃদু আঘাত করি হাসতে হাসতে। তখন আমার সাবজেক্টের একজন এসোসিয়েট প্রফেসর বের হন। তিনিও একই ক্যাম্পাস থেকেই পাশ করা। আমার কাজ দেখে তিনি আমাকে একটা ভেচকি দিলেন। আমার বিব্রত হওয়ার কিছু ছিলোনা। বান্ধবী বিব্রত হয়। তারপর ও বললো যে, স্যার ওতো আমার ফ্রেন্ড, আমার ব্যাচমেট। স্যার বললেন জানি। খুব ভাল কথা। এরপর তিনি আমার বান্ধবীর সাথে গল্প আর কিলকিল শুরু করলেন। আমার বান্ধবীও বিব্রত হচ্ছিল। কিন্তু কি আর করার। প্রফেসর তো। তাও আবার একই ক্যাম্পাসের। আমি হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিলাম না। সরে গেলেও বিপদ। বেয়াদবি হবে। বেয়াদবি হিসেবে নিলে তার পরিনতি ভয়ংকর। কারণ তিনি আবার আমার পোস্ট গ্র্যাডের এক্সামিনার। প্রায় দশমিনিট নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে ইলইল কিলকিল শুনলাম। জানিনা সব পুরুষই এমন কিনা। মেয়ে পেলেই তাদের ডোপামিন আর এনডরফিন লেভেল বেড়ে যায়। কিন্তু আমি মোটেও এরকম না। জুনিয়রর মেয়েরা পাশে ঘেষতে চাইলেও পাত্তা দেইনা। কারণ তাদের বয়স কম। তারা আবেগতাড়িত হতেই পারে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: It softly and silently vanished
away
For the snark was a Boojum
you see.
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: In the midst of the word he was trying to say,
In the midst of his laughter and glee,
He had softly and suddenly vanished away—
For the Snark was a Boojum, you see.
ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালোবাসা ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আপনার জন্যও রইল নিরন্তর ভালবাসা।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর বলেছেন।
০৯ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২২
সোনালি কাবিন বলেছেন: সব না হলেও অনেক পুরুষ এরকম।
০১ লা এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সহমত। তবে আমার মনে হয় এই দলেই অধিকাংশ পুরুষ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শক্ত হয়েই থাকুন, জীবন সামনে, বিশ্বে আপনার স্হান হবে, ভালো অবস্হান হবে।