নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য খুজি

মাহমুদ ইউছুফী

ছাত্র হিযবুল্লাহর কর্মি

মাহমুদ ইউছুফী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ তায়ালা কেমন দয়ালু!!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২২


✿ আমি আল্লাহ তায়ালা কে বলি আমি নিজের উপর জুলুম করেছি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন – “…হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর তায়ালা রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।…” [সূরা আল-যুমার -৫৩]
✿ আমি আল্লাহ তায়ালা কে আমার অন্তরের অশান্তির কথা বলি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন – “…আল্লাহ তায়ালার যিকির দ্বারা শান্তি লাভ করে; জেনে রাখ, আল্লাহ তায়ালার যিকির দ্বারাই অন্তর সমূহ শান্তি পায়।” [সূরা রা’দ -২৮]
✿ আমি আল্লাহ তায়ালাকে আমার একাকীত্বের কথা বলি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন – “…আমি (আল্লহ তায়ালা) তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।” [ সূরা ক্বাফ -১৬]
✿ আমি আল্লাহ তায়ালার কাছে স্বীকরোক্তি জানাই – আমার গুনাহ অসংখ্য –
আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাকে আশ্বস্ত করেন – “আল্লাহ তায়ালা ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন?” [সূরা আল-ইমরান -১৩৫]
✿ আমি আল্লাহ তায়ালার কাছে কাতর প্রার্থনা করি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন -“…তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো ..।” [সূরা আল বাক্বারাহ -১৫২]
✿ আমি আল্লাহ তায়ালার কাছে জীবনের সমস্যা জানিয়ে দুঃখ করি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন -“…যে আল্লাহ তায়ালা কে ভয় করে, আল্লাহ তায়ালা তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।” [সূরা আত্ব-ত্বালাক -০২]
✿ আমি হতাশ হয়ে আল্লাহ তায়ালার কাছে আশ্রয় খুঁজি –
আল্লাহ তায়ালা বলেন -“নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে।” [সূরা আল ইনশিরাহ -০৬]
✿ আমি আমার সমস্ত কিছুর জন্য আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করলাম –
আল্লাহ বলেন -“… যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন।…” [সূরা আত্ব-ত্বালাক -০৩]
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হেদায়েত নসীব করুন। আমিন

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই মুল্যবান পোষ্ট ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন এ দোয়াই করি ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: জাযাকাল্লাহ

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৯

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাল লাগল

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: জাযাকাল্লাহ

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

মু. মিজানুর রহমান মিজান (এম. আর. এম.) বলেছেন: খুবই মুল্যবান পোষ্ট ।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় মাহমুদ ইউছুফী,

চমকপ্রদ পোস্টে মোবারকবাদ।

অনেকটা অপ্রাসঙ্গিকভাবে ভিন্ন বিষয়ে কথা বলার খেয়াল জাগলো হঠাৎ। আচ্ছা, ছবি তোলা, ছবির ব্যবহার ইত্যাকার বিষয়ে ইসলামের হুকুম/ দৃষ্টিভঙ্গি কি আপনি অবগত?

যাই হোক, আপনার হয়তো জানা আছে, তবুও আলোচনা করতে তো সমস্যা নেই। ''ছবি ও মূর্তিতে যেহেতু পৌত্তলিকতা আছে, সেহেতু তা ঘরে, রাস্তার মোড়ে কিংবা অন্য কোথাও তা স্থাপন করা বৈধ নয়। মূর্তি থেকেই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মূর্তিপূজা শুরু হয়েছে নূহ (আলাইহিস সালাম) এর যুগে। তাই ইসলাম মূর্তি ও মূর্তিপূজার ঘোর বিরোধী।'' সে জন্যই শরিয়তের নির্দেশ হোল-

“ কোন (বিচরণশীল প্রাণীর) ছবি বা মূর্তি দেখলেই তা নিশ্চিহ্নকরে দেবে এবং কোন উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দেবে।” (মুসলিম শরীফ, হাদিস নং ৯৬৯)।

এছাড়া রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

“ কিয়ামতের দিনে ছবি বা মূর্তি নির্মাতাদের সর্বাধিক কঠিন শাস্তি হবে” (বুখারি শরীফ, হাদিস নং ৫৯৫০, মুসলিম শরীফ, হাদিস নং ২১০৯)।

সে ঘরে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কুকুর থাকে এবং সে ঘরেও নয়, যে ঘরে ছবি ও মূর্তি থাকে। (মুত্তাফাকুন আলাইহি- বুখারি ও মুসলিম)।

-উল্লেখিত হাদিসে নববী (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিয়ে একটু চিন্তা ভাবনা করার অবকাশ আমাদের প্রত্যেকের থাকা প্রয়োজন, তাই নয় কি?

জাযাকুমুল্লাহ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ছবি তোলা হারাম ।
তবে না ছাপিয়ে কম্পিউটার বা মোবাইলে ছবির যে অবস্থা প্রদর্শিত হয় তা ভিন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.