![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি বলা যায় তাহলে ওই হাদীসের ব্যাখ্যা কী হবে,
যে হাদীসে অন্যকে পিতা বলে সম্বোধন করতে নিষেধ করা হয়েছে?
______________________________
হাদীসে যে অন্যকে পিতা বলে সম্বোধন করতে নিষেধ করা হয়েছে এর অর্থ বংশপরিচয় প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আসল পরিচয় গোপন রেখে নিজের পিতার নাম উল্লেখ না করে, অন্যের নাম প্রকাশ করা। যেমন-আইডি কার্ড, পাসপোর্ট, জন্মনিবন্ধন অথবা এমন কোনো দলিল বা স্থান যেখানে কোনো ব্যক্তির জন্মদাতা পিতার নাম প্রকাশ করা জরুরি হয়। আর স্বামী বা স্ত্রীর পিতা-মাতাকে সম্মানার্থে আব্বা-আম্মা বলে সম্বোধন করার দ্বারা বংশপরিচয় গোপন হয় না। তাই শ্বশুর-শাশুড়িকে আব্বা-আম্মা বলা হাদীসের নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত নয় এবং তা জায়েয।
আহকামুল কুরআন, জাসসাস ৩/৩৫৪; সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬৭৬৬; ৬৭৬৮, ৪৩২৬, ৪৩২৭,৩৫০৮; উমদাতুল কারী ১৬/৭৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১২-১১৫; ইকমালুল মুলিম ১/৩১৯; তাফসীরে রূহুল মাআনী ৯/২১০; তাফসীরে কুরতুবী ১২/৬৭; ফাতহুল মুলহিম ১/২৩৬; মুসান্নাফ আবদুর রাযযাক ৯/৪৯-৫২; মুসনাদে আহমদ ১/১৭৪, ৩/৮৯; ফয়যুল কাদীর ৬/৪৬; কেফায়াতুল মুফতী ৯/১১৮
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৫
পলাশমিঞা বলেছেন: তাইলে নাম ধরে ডাকবেন।
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৭
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এভাবে ডাকা যেতে পারে, "বউয়ের আব্বা, বউয়ের আম্মা!"
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০০
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: আপানদের চিন্তা চেতনা প্রশ্নের ধরন দেখলে ই বুঝা যায় আমরা বাংগালী রা কেন এখনও বৈজ্ঞানিক ভাবে এত পিছিয়ে আছি.....জীবনে কোনদিন চিন্তা করেছেন -পানির সাথে তেল মিশে না কেন???? তেল মিশালে ওয়াটার মলিকিউলগুলির এটমদের কি অবস্হা হয়??? এটা বুঝলে একটু হলেও জ্ঞান বাড়বে...শ্বশুর/শাশুড়ীকে আব্বা/আম্মা ডাকা যাবে কিনা তা যেনে আমার মনে হয় এক বিন্দু ও জ্ঞানের গভীরতা বাড়বে না...ব্লগ হওয়া উচিত জ্ঞান/বিজ্ঞানের আধার
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: ভাই সমাজবিজ্ঞানও কিন্তু বিজ্ঞানই। আর ব্লগ শুধুই বিজ্ঞানময় এটা আমাকে জানানো হয়নি।
আর পেছনে পরে থেকে আমরা কি খুব খারাপ আছি??
যারা এগিছে (আপনার দৃষ্টিতে) তারা কি খুব ভালো আছে?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: Click This Link
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: আপানদের চিন্তা চেতনা প্রশ্নের ধরন দেখলে ই বুঝা যায় আমরা বাংগালী রা কেন এখনও বৈজ্ঞানিক ভাবে এত পিছিয়ে আছি.....জীবনে কোনদিন চিন্তা করেছেন -পানির সাথে তেল মিশে না কেন???? তেল মিশালে ওয়াটার মলিকিউলগুলির এটমদের কি অবস্হা হয়??? এটা বুঝলে একটু হলেও জ্ঞান বাড়বে...শ্বশুর/শাশুড়ীকে আব্বা/আম্মা ডাকা যাবে কিনা তা যেনে আমার মনে হয় এক বিন্দু ও জ্ঞানের গভীরতা বাড়বে না...ব্লগ হওয়া উচিত জ্ঞান/বিজ্ঞানের আধার
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: ভাই সমাজবিজ্ঞানও কিন্তু বিজ্ঞানই। আর ব্লগ শুধুই বিজ্ঞানময় এটা আমাকে জানানো হয়নি।
আর পেছনে পরে থেকে আমরা কি খুব খারাপ আছি??
যারা এগিছে (আপনার দৃষ্টিতে) তারা কি খুব ভালো আছে?
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: ভাই ঋতুবতী নারীর হাতের খাবার খাওয়া হারাম না হালাল????
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: অবশ্যই হালাল
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: @লেখক, আপনার লেখায় একটি প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গিয়েছে। এটা ভাল । কিন্তু ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ন মৌলিক বিষয় আছে যা আজকের দুনিয়ায় ক্ষ্যাত মনে করা হয়, আ্শা করি সেই সকল বিষয় নিয়ে আপনি সাধারন মানুষের ভুল শুধরিয়ে দিবেন। আমি একটা টপিক সাজেষ্ট করছি; " ইসলাম পুর্ববর্তী সময়েও মক্কার কুরাইশরা আল্লাহকে মান্য করত, তাহলে ইসলামের আগমন কেন? এবং মুশরিক কারা এবং মুসলিম ঈমানদারদের মুশরিকদের মৌলিক পার্থক্য কি।" আমার কমেন্টটা আপনাকে জ্ঞান দেওয়ার জন্য নয়। ব্লগে অনেক মতের মিলন ঘটে, আশা করি নিজ কর্তব্যে দৃঢ় থাকবেন। ধন্যবাদ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
সকল ধর্মের লোকেরাই স্রষ্ঠায় বিশ্বাসী। তবে এ ক্ষেত্রে ইসলাম ও অন্য ধর্মের মধ্যে পার্থক্য হলো ইসলাম এক আল্লাহ এর দিকে আহবান করে। কিন্তু অন্যান্য ধর্মে ঐ এক আল্লাহর পাশাপাশি একাধিক মুর্ত বা বিমূর্ত বিষয়কে স্রষ্ঠা হিসেবে মানা হয়। আর স্রষ্ঠার এই একাধিক অংশিদারের ধর্ম বিশ্বাসটাকে ইসলামে শিরক বলা হয়।
আর ভাই “ক্ষেত” শব্দটা ছারা কি অন্য আর সম্মানজনক শব্দ ব্যাবহার করা যেত না?
সমালোচনা করতে কি সম্মানহানী করা আবশ্যক? আশা করি আপনার কাছ থেকে আরো সম্মানজনক শব্দচয়ন দেখতে পারবো। ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: অনেকেই পুরো লিখাটা পড়েনি। শিরোনাম দেখেই একটা কিছু বুঝে নিয়েছে। মন্তব্য দেখে বুঝলাম। শ্বশুড় শ্বাশুড়িকে মা বাবা ডাকলে যে কোনো সমস্যা নেই সেই কথাটাই পরিষ্কার করা হয়েছে এখানে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৬
মাহমুদ ইউছুফী বলেছেন: জি ঠিক ধরেছেন। ধন্যবাদ
১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমার মন্তব্যে "ক্ষ্যাত" শব্দটা আপনাকে শ্পর্শ করেছে এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমি তাচ্ছিল্য করতে মন্তব্য করিনি। আর আমি আপনাকে কোন প্রশ্ন করিনি যে আপনি মন্তব্যে তা ব্যাখ্যা দিবেন। আপনি আপনাকে টপিক সাজেষ্ট করেছি যা নিয়ে একটা টপিক লিখতে পারেন। ক্লিয়ার? আপনি অন্যান্য মন্তব্য গুলো ভাল করে বিশ্লেষণ করলে বুঝতে পারবেন কে কোন দিকে মীন করছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫৯
সাকিব ইফতেখার বলেছেন: যদিও এর আগে জানা ছিলো।তারপরেও ধন্যবাদ আপনাকে