আমাদের অ্যাথলেটিকস

১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

গ্রীনিচ ওয়ার্ল্ড বুকে নাম লেখাতে লাখো কন্ঠে সোনার বাংলা/মানব পতাকা নির্মাণের মত ইভেন্ট আমাদের সামনে এসেছে এবং সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই সফলতায় যারা আর্থিক সহযোগীতা করে অংশীদার হয়েছেন তারা আমাদের ব্যবসায়ী মহল- তারা কি জানে আমাদের একজন দেশ সেরা জুনিয়র অ্যাথলেট আবদুল্লাহ হাসান দ্রুততম মানব হয়েছে জুতা ধার করে। অাজ ১৮/০৫/২০১৪ তারিখের বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবর দেখে মর্মাহত হয়ে মনে মনে ভাবলাম যে হয়ত ভালই হয়েছে আমি বাংলাদেশের অ্যাথলেট নই। যারা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের পতাকা গৌরবের সাথে উড়ানোর জন্য - দেশের নাম সমুন্নত রাখার চেষ্ট করবে---

তারা কি অঙ্কুরেই ধ্বংস হবে?

এমন পরিণতি দেখে কোন বামা-মা চাইবে না তারা সন্তান অ্যাথলেট হোক

হয়তবা আমার ভাগ্য ভালো আমি খেলাধুলায় প্রচুর আগ্রহী হলেও ভালো খেলোয়াড় হতে পারি নাই-

তবে ভালো খেলোয়াড়দের অনেক সময় এক টাকার চকলেট দিয়ে হলেও সাহায্য করেছি বা সাহায্যের চেষ্টা করেছি।

বর্তমানে আমার পক্ষে যা সম্ভব তাই করলাম--

বড় বড় ব্যবসায়ী মহলদের কাছে ও সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহলে আবদার রইল

আমাদের অ্যাথলেটিকস কে তার হারানো গৌরব ফিরে দিতে

সবাই একযোগে কাজ করার চেষ্টা করেন।

নয়তো একদিন অলিম্পিক, কমনওয়েলথ, সাফ গেমস কোথাও আমাদের জাতীয় পতাকা উড়বে না-কেউ আমাদের জাতীয় সঙ্গীত গাইবেনা।

০ টি +০/-০