নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুই দিনের এই দুনিয়াতে আমরা সবাই মুসাফির

অভদ্র চিন্তাবিদ

হক্ব কথা বলি। তাই অনেকের কাছে আমি অভদ্র।

অভদ্র চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিগ্রী পরীক্ষার খাতা দেখছে প্রাইমারির ছাত্ররা!! নিজের যোগ্যতাই আজ প্রশ্নের সম্মুখিন!!

২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮


খুলনা জেলার পাইকগাছায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ডিগ্রী (পাশ) পরীক্ষার উত্তরপত্র নিরীক্ষণ করে নম্বর প্রদান করেছে প্রাথমিক ও মাধ্যমকি পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা।
সম্প্রতি পাইকাগাছার কপিলমুনি কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো. আব্দুল হামিদ নিরীক্ষণের জন্য ডিগ্রী পরীক্ষার ৫০০ খাতা নিয়েছেন। কিন্তু সেই খাতা নিজে নিরীক্ষণ না করে তার প্রাইভেট পড়ানো তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ,সপ্তম ও অস্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের দিয়ে নম্বর বসিয়েছেন।
এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে জানা গেছে, শিক্ষক আব্দুল হামিদ তাদের কাছে পরীক্ষার খাতা দিয়ে বলেন, যার হাতের লেখা ভালো তাকে ৭-৮ এবং যার হাতের লেখা খারাপ তাকে ৫-৬ নম্বর দিয়ে দেবে। এছাড়া তার স্ত্রী আসমাতুল্লানাহার ও পরীক্ষার খাতার গোল বৃত্তগুলো পূরণ করেন বলে শিকার করেছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে মৌখিক অভিযোগ করা হলে তার অফিস সহকারী বিষয়টি তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে যান বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রভাষক আব্দুল হামিদ শিক্ষার্থীদের দিয়ে পরীক্ষার ও,এম,আর ফর্মে গোল বৃত্ত পূরণ করার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর পলাশ, চতুর্থ শ্রেণীর ইমন, পঞ্চম শ্রেণীর রাখি, ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী জুঁই, উমি ও শাওন, সপ্তম শ্রেণীর সুমাইয়া, অস্টম শ্রেণীর হাফিজা, হাবিবা, আজগর, পিয়াল ও বকুল পরীক্ষার উত্তর পত্রের খাতায় নম্বর প্রদানের কথা কাছে স্বীকার করেছে। বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রীর জুঁই পিতা বদরুল আলম ও মাদ্রাসা শিক্ষক বাহারুল ইসলাম।
এ বিষয়ে হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ আব্দুল হামিদ বিষয়টি অস্বীকার করে জানান, “আমি নিজে খাতা দেখছি, বাচ্চাদের দিয়ে খাতা দেখাইনি তবে তারা আমার কাছে প্রাইভেট পড়ে।”
কপিলমুনি কলেজের অনার্সের শিক্ষক প্রতিনিধি তাপস কুমার সাধু জানান, “বিষয়টি বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি, সত্যতা প্রমাণ হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এটাই আমার কাম্য।”
কপিলমুনি কলেজের অধ্যক্ষ বাহাউদ্দীন বাহার জানান, “আমাদের অনার্সের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ আব্দুল হামিদ যদি এ কাজ করে থাকেন তাহলে তার বিচার হোক সেটা আমি চাই।” সুত্র : ব্রেকিং নিউজ ও বিডিটুডে
--ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে পুরোপুরি জানি না। কিন্তু যদি এমনটি হয় তাহলে তো নিজের যোগ্যতা নিয়েই সন্দেহ হচ্ছে আমার।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

মিস্টার কিলবিল বলেছেন: হায়রে দেশ!!

২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: রসাতলে গেল!!

২| ২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাকও তুমি .।.।.।।

২৬ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: সকল দেশের পিছনে সে যে আমার জন্মভূমি

৩| ২৬ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

প্রামানিক বলেছেন: ভয়াবহ ব্যাপার

২৬ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: হ্যা ভাইজান! চিন্তার বিষয়।

৪| ২৬ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যতা প্রমাণ হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এটাই আমার কাম্য

X((

২৬ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:৩১

অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

৫| ২৭ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬

দইজ্জার তুআন বলেছেন: ভালো লাগা
++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.