![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েদের অবশ্যই পুরুষের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে বলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করে থাকে যুক্তরাজ্যের খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী স্কুলগুলো। এছাড়া সমকামিতাকে অপ্রাকৃতিক বলেও শিক্ষার্থীদের শেখানো হয় ওই স্কুলগুলোতে।
স্কুলটির সাবেক শিক্ষার্থীরা জানান, বিজ্ঞানের ক্লাসে বিবর্তনবাদের পরিবর্তে তাদের শেখানো হচ্ছে সৃষ্টিবাদ। বিবর্তনবাদকে সেখানে দেখা হয় ঘৃণার চোখে।
যুক্তরাজ্যে এ ধরনের কয়েক ডজন স্কুল রয়েছে। ‘অ্যাকসিলারেটেড ক্রিশ্চিয়ান এডুকেশন’ নামের স্কুলগুলোর উদ্ভব মূলত যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় খ্রিস্টান ব্যপ্টিস্ট রাজ্যগুলোতে শুরু হয় এ ধরনের স্কুলের শিক্ষাদান কার্যক্রম। পরে তা যুক্তরাজ্যেও ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে স্কুলগুলোর এ ধরনের শিক্ষাদান নিয়ে যুক্তরাজ্যে সমালোচনা শুরু হয়েছে। সাবেক শিক্ষার্থীদের অনেকে স্কুলের এই শিক্ষাকে অবৈজ্ঞানিক বলে মন্তব্য করেছেন। তাদের মতে, এই শিক্ষার মাধ্যমে বিজ্ঞান চর্চাকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে এবং নারীদের পিছিয়ে রাখা হচ্ছে।
মূলত খ্রিস্টান ধর্মবিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই এসব স্কুলে শিক্ষা দেয়া হয়। কীভাবে সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানো যায়- তাই শেখানো হয় স্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে।
আরো পড়ুন: ধর্মহীন শিক্ষার বিপক্ষে যুক্তরাজ্যের শিক্ষামন্ত্রণালয়
স্কুলের একটি পাঠ্যবইয়ে সমকামিতা সম্পর্কে লেখা রয়েছে, ‘সমকামিতা হচ্ছে একই লিঙ্গের একজনের প্রতি অপরজনের অপ্রাকৃতিক যৌন অনুভূতি। সৃষ্টিকর্তার পরিকল্পনায় ঝামেলা সৃষ্টি করাই হচ্ছে সমকামিতা।’
বাইবেলের একটি উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ‘সমকামিতার কারণে সৃষ্টিকর্তা সোদোম এবং গোমোরাহ শহরটি ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। অনেক লোক ভুল করে মনে করে যে সমকামিতা একটি প্রাকৃতিক বিষয়।’ উল্লেখ্য, মুসলিমদের ধর্মগ্রন্থ কোরানে একই ঘটনার বর্ণনায় সোদোম জাতিকে ‘সামুদ’ জাতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
নারীদের অধিকার সম্পর্কে বইগুলোতে বলা হয়েছে, ‘সৃষ্টিকর্তা স্বামী এবং স্ত্রীকে দায়িত্বের কিছু সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। স্বামী হবেন ঘরের কর্তা। তিনি তার স্ত্রীকে এমনভাবে ভালোবাসবেন, যেভাবে যিশু গির্জাকে ভালোবাসতেন। স্ত্রীও তার স্বামীকে মেনে চলবেন, তাকে সম্মান করবেন এবং তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করবেন। স্ত্রী তার স্বামীর কাজে সহায়তা করবেন।’
আরেকটি পাঠ্যবইয়ে দেখা যায়, সেখানে বিবর্তনবাদকে ‘অযৌক্তিক’ আখ্যায়িত করা হয়েছে। মানুষ বানর থেকে জন্ম নেয়নি এবং মানুষকে একটি একক সত্ত্বা হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে বইগুলোতে।
প্রসঙ্গত, খ্রিস্টান ধর্মের ওই শিক্ষাগুলোর সঙ্গে ইসলাম ধর্মের শিক্ষারও অনেক মিল রয়েছে। ইসলাম ধর্মেও মানবজাতির উদ্ভবের ক্ষেত্রে বিবর্তনবাদের পরিবর্তে সৃষ্টিবাদের কথা বলা হয়েছে। ঘরের কর্তৃত্বও স্বামীকে দেয়া হয়েছে। এছাড়া সমকামিতাকে জঘন্য পাপ বলে বর্ণনা করা হয়েছে কোরানে।
০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: হা হা, এরা বুঝবে না কখনো
২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট...
০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খাইরান
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
যোগী বলেছেন:
কি শিরোনাম আর কি পোষ্টে লেখা।
ইসলাম কখনো এমন ধোকাবাজী শেখায় না।
০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: পোস্ট ভালভাবে পড়ুন। তারপর দেখুন শিরোনাম আর পোস্টে মিল আছে কিনা?
নাকি শিরোনাম পছন্দ হয় নাই আপনার?
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
পাউডার বলেছেন: ১। বিবর্তনবাদে একটি বৈজ্ঞানিক সূত্র। এর সাথে ইসলাম/কোরানের তেমনভাবে সংঘর্ষ নাই। বিবর্তনবাদ বাইবেলের কিছু কেচ্ছা কাহিনীতে বাধ সাধে।
২। ইসলামে পুরুষ ও নারীর অধিকার সমান।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১০
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: কোরান কখনো বলে নাই, মানুষ বানর ছিল। আর ইসলাম পুরুষকে কতৃত্ব দিয়েছে আর নারীকে করেছে তার অনুগত।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিন্তু সমাজে অবিশ্বাসীদের সংখ্যা বাড়ছে, কারণ ধর্ম অনেক পাপ কাজে বাধা দেয়!
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৪
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: ইসলাম মানুষকে পাপমুক্ত করতে শেখায়। কিন্তু যদি কেউ ভিন্ন পথে চলে তবে তা ব্যাক্তির দোষ, ধর্মের নয়।
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৭
মিস্টার কিলবিল বলেছেন: অনেকের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে দেখছি।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: মিস্টার কিলবিল বলেছেন: অনেকের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে দেখছি।
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৩
যোগী বলেছেন:
তোদেরকে যুক্তি দিয়ে লাভ নাই। তোরা ইসলাম নিয়ে মনগড়া কথা বলবি। আর সেটা না মানলেই চাপাতি দিয়ে কোপাবি।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৩
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: যার ভাষা এমন সে আবার যুক্তি দেখাবে কি করে?
৮| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৯
মোস্তফা ভাই বলেছেন: ইহা সহি খৃষ্টান ধর্ম নহে।
০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
অভদ্র চিন্তাবিদ বলেছেন: তাইলে কিতা? বলেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
মিস্টার কিলবিল বলেছেন: নাস্তিক, মুক্তমনারা এখন কিচ্ছু কইব না! ওগো গুরুরাই হাটছে উল্টো পথে!