![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঊনবিংশ শতাব্দির মধ্যভাগ থেকেই বাংলা কথা সাহিত্যের পথচলা শুরু । বন্কিম-রবীন্দ্র-শরৎ সহ অনেক খ্যাতিমান লেখকের হাত ধরে এই কথা সাহিত্য আজ একটি সমৃদ্ধ এবং শক্তিশালী পর্যায়ে উপনীত হয়েছে । এই সময়ে লেখকেরা শত শত চরিত্র তৈরি করেছেন, যাদের মাঝে অনেক চরিত্রই পাঠকের কাছে ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে । আমি এইরকম কিছু জনপ্রিয় চরিত্রের লুলিয় বৈশিষ্ঠ নিয়ে কিন্চিত আলোকপাত করিবো । 'লুল' শব্দটাকে 'রসিক প্রেমিক' 'রসিক বা মজার মানুষ' এই সব পজিটিভ অর্থে দেখার জন্য অনুরোধ রইলো । আর শুরুতেই অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রতি ক্ষমা প্রার্থনা করে নিচ্ছি, কারন আজকে তার দুটি অমর চরিত্র 'শ্রীকান্ত' আর 'দেবদাস' এর লুলিয় ব্যবচ্ছেদ করিবো ।
শ্রীকান্ত :
শ্রীকান্তের তখন কিশোর বয়স, যৌবনের তেজ এবং দৃঢ়তা না আসিলেও দম্ভ তাহার ঠিকই হাজির । আর ইন্দ্রের মত দুঃসাহসিক বন্ধু জুটিলে কাহার না সাহস বেড়ে উঠে । সেই সাহসের তোড়ে কুলত্যাগী 'অন্নদা' দি'র প্রেমের মায়ায় আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে যায় কিশোর শ্রীকান্ত । যাইহোক শেষপর্যন্ত সেটা শুধু মায়াতেই আবদ্ধ থাকে । যদিও পরে অনেকবারই শ্রীকান্ত তার ভালোবাসার প্রথম মানুষটির কথা মনে করেছে, তার অন্য প্রেমিকাদের নামের সাথে সাথে অন্নদা'র নামটিও উঠে এসেছে ।
প্রথম যৌবনে শ্রীকান্ত যাহার প্রেমে মজিলেন তিনি পাটনার নামকরা বাঁইজী, পিয়ারী । শ্রীকান্ত কোন এক রাজকুমারের শিকারের অনুগামী হয়ে জংগলে তাবু গেড়েছিলেন । সেখানেই কোন এক ক্ষনে বাঁইজীর সাথে পরিচয় । অত:পর আবিষ্কৃত হলো এই বাঁইজী তার কৈশোরের পরিচিত রাজলক্ষী । রাজলক্ষী মামার বাড়িতে আশ্রিতা ছিলো । বালকবেলায় শ্রীকান্ত অষ্টমবর্ষীয়া সুশ্রী অনাথ বালিকাটিকে জোড় করে কাঁটাবনে পাঠিয়ে বঁইচি ফলের মালা গাঁথিয়ে আনিত । কোন এক শুভদিনে বালিকাটির বিয়ে হয়ে যায় এবং তাহার কিছুদিন পর খবর রটিয়া যায় সে যক্ষায় মারা গিয়েছে । আসলে রাজলক্ষী স্বামী পরিত্যক্তা হয়ে মামাকে দিয়ে রটিয়ে দেয় সে মারা গিয়েছে । ইত্যবসরে জনৈক বাঁইজীর আশ্রয়ে দীক্ষা নিয়ে নিজেই নামডাক করে ফেলে । তো রাজলক্ষীর সাথে শ্রীকান্তের পরিচয় হওয়ার পরেই পাশার দান উল্টিয়া যায় । মানে এবার শ্রীকান্ত একজন অনাথ বামুন আর ধনবতী-রুপবতী রাজলক্ষী পাটনায় তার খাসমহলে তাকে নিয়ে গিয়ে রস-রঙপূর্ণ জীবন অতিবাহিত করা শুরু করে । শ্রীকান্তও এই সুযোগে বাঁইজীর ভালবাসা-অনুগ্রহ-কৃপা-আহলাদ পেয়ে ধন্য ধন্য করছিলেন । কিন্তু এই মধুসময় তার কপালে বেশি সইলোনা, রাজলক্ষী একদিন রেগে শ্রীকান্তকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন । মনের দুঃখে সে বর্মামুল্লুকে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় । এই খবর পেয়ে লক্ষী পূনরায় তার সাথে দেখা করেন । "বড় প্রেম শুধু কাছেই টানেনা, গাছেও তুলে" ।
বিদায় পর্বে দুজনের আলাপ,
পিয়ারী ঘাড় নাড়িয়া বলিল, 'নেবে আমাকে সংগে ?' এই কথা শুনিয়া শ্রীকান্তের বুক ফাটিতে লাগিলো । বলিলো, 'তোমাকে সংগে নিতে পারিনে বটে, কিন্তু যখনি ডাকিবে তখনি ফিরে আসবো । যেখানেই থাকি চিরদিন আমি তোমারই থাকবো রাজলক্ষী ।'
শ্রীকান্তের কলিকাতা হইতে রেংগুনের পথে জাহাজযাত্রা শুরু হইলো । সেই জাহাজ আবার ঝড়ের কবলে পড়ে যাত্রীসমেত মালামাল উল্টাইয়া দিলো । সেই উলট-পালটের মধ্যে এক নারীর সাথে তার পরিচয়- অভয়া । অভয়ার স্বামী কয়েক বৎসর পূর্বে বর্মায় এসে নিরুদ্ধেশ হয়ে যান, তাকে খুজে বের করার জন্যই তিনি একাকী রেংগুন যাচ্ছেন । তো হয়ে গেলো, তার স্বামীকে খুজে দেয়ার দায়িত্ব শ্রীকান্ত নিজের কাঁধে নিয়ে নিলো । রেংগুনে পা ফেলার আগেই তিনি অভয়ার প্রতি ব্যপক দুর্বলটা অনুভব করতে থাকেন । রেংগুনে পৌছে শ্রীকান্ত নিজের জন্য চাকরি-বাকরি না খুজিয়া অভয়াকে নিয়ে পড়ে থাকলেন । পরে খবর পাওয়া গেলো অভয়ার স্বামী এক বর্মী মহিলাকে বিয়ে করে সুখে দিনাতিপাত করিতেছে । কাজেই শ্রীকান্ত বাবুর জন্য রাস্তা আরও পরিষ্কার হয়ে গেলো, তিনি খুশি মনেই একই গৃহে অভয়াকে নিয়ে দিন যাপন করিতে লাগিলেন । এরই মধ্যে বংগদেশ হইতে রাজলক্ষীর একখানা চিঠি বর্মামুল্লুকে আসিয়া পৌছাইলো । একজন স্বামীপরিত্যক্তা তেজী মহিলাকে আশ্রয় দেয়ার পরিবর্তে তিনি রুপবতী-ধনবতী রাজলক্ষীর আঁচলে মাথা গোজাতেই বেশি আকর্ষন বোধ করলেন । অভয়ার কান্নাভেজা চোখের আকুতি উপেক্ষা করে তিনি রেংগুন হইতে পূনরায় কলিকাতায় পদার্পন করিলেন ।
এবার শুরু হলো রাজলক্ষী-শ্রীকান্তের প্রেমের দ্বিতীয় পর্ব । এবার পিয়ারী আরও নিঃস্বার্থভাবে তার প্রেমিককে ভালোবাসা দান করতে থাকেন । রাজলক্ষীর রসের ধারা আকন্ঠ পান করে শ্রীকান্তের লুলামী ভালই চলছিলো । বিভিন্ন তীর্থস্থান দর্শনের নাম করে তারা মূলত গরুর গাড়ীতে করে লং ড্রাইভে বাহির হইতেন । কিন্তু মুশকিল হয়ে গেলো তীর্থস্থান ঘুরে ঘুরে রাজলক্ষীর এক পর্যায়ে ধর্মপ্রীতি বেড়ে যায় । মেরুদন্ডহীন শ্রীকান্ত তবু চেষ্টা করে গিয়েছেন রাজলক্ষীর আঁচলে আরো কিছুদিন নিশ্চিন্তে প্রেমলীলা চালিয়ে যেতে । কিন্তু অকর্মণ্য শ্রীকান্ত তার কাছে নিতান্ত বোঝা হয়ে গেলেন । যদিও ভালোবাসার আগুন রাজলক্ষীর হৃদয়ে তখনো ধিকিধকি জ্বলছিলো । রাজলক্ষীর শেষ চিঠি শ্রীকান্তকে,
"ফুলের বদলে বন থেকে বঁইচির মালা গেঁথে কোন শৈশবে তোমাকে বরণ করেছিলুম, সে তোমার মনে নাই । কাঁটায় হাত বয়ে রক্ত ঝড়ে পড়তো, রাঙামালার সে রাঙা রঙ তুমি চিনতে পারোনি । বালিকার পূজার অর্ঘ্য সেদিন তোমার গলায় তোমার বুকের 'পরে রক্তলেখায় যে লেখা এঁকে দিতো সে তোমার চোখে পড়েনি । ... আমাকে জানো বলেই জানিয়ে দিলুম, যে সূর্য অস্ত যাবে তার পূণরোদয়ের অপেক্ষায় বসে থাকার আর সময় হবেনা । ইতি_ রাজলক্ষী ।
আশ্রয়-ভালোবাসা সব হারিয়ে এবার শ্রীকান্ত পুরোপুরি সন্যাষব্রত নিলেন বোষ্টম ধর্মে । কিন্তু এখানেও তিনি কবিতা আর বৈষ্ণব রস-চর্চায় কিন্চিত বিভ্রান্ত । উপলক্ষ কিছুদিনের ভিতরেই জুটে গেলো, সকল বোষ্টমীর সেরা বোষ্টমী- কমললতা । বয়স ত্রিশের বেশী নয়, শ্যামবর্ণ আঁটসাট ছিপছিপে গড়ন । লুল শ্রীকান্ত তাহাকে প্রথমবারের মত দেখেই আশ্চর্য হয়ে গেলেন । তার মনে হলো এই নারীর চোখ-মুখের ভাব-ভংগী যেন তার পরিচিত । তো হয়েই গেলো.. চুপিসারে শুরু হলো গঁোসাইয়ের সাথে বোষ্টমী কমললতার নতুন প্রেমপর্ব । "চন্ডীদাস বাণী শোন বিনোদিনী পীরিতি না কহে কথা/ পীরিতি লাগিয়া পরাণ ছাড়িলে পীরিতি মিলায় তথা.." এইভাবে কমললতার প্রেমে পুরোপুরি মজিয়া গেলেন শ্রীকান্ত । এরই মাঝে আবারও রাজলক্ষী উপস্থিত, সুতরাং কমললতার কাছ থেকেও এবার বিদায় নেয়ার পালা ।
আর এভাবেই একে একে অন্নদা, রাজলক্ষী, অভয়া, কমললতা'র সাথে লাগাতার প্রেমে মজে শ্রীকান্ত বাংলা সাহিত্যের সেরা লুল নায়কের স্বীকৃতি আদায় করে নিলেন ।
দেবদাস :
এখানেও শুরুটা পাঠশালা প্রেম দিয়ে । পার্বতী যেদিন প্রথম পাঠশালায় আসিলো, সেদিন থেকে দেবদাসের মনকষা অংকে ব্যাপক ভূল হইতে থাকলো । পন্ডিত মহাশয়ের কানমলা এমনকি পাঠশালা হইতে বহিষ্কারের হুমকিতে পার্বতীর মন গলিয়া গেলো । সেই থেকে পারু আর দেবদা'র ঐতিহাসিক প্রেমের শুরু । কিন্তু গুরুজনের এটা সইবে কেন ? তারা জোড় করে দেবদাসকে কলিকাতা পাঠিয়ে দিলেন । যাওয়ার বেলা দেব কিন্চিত গাঁইগুঁই করিলেও কলিকাতা যাওয়ার পর সে নতুন আনন্দে মজিয়া গেলো । এইভাবে প্রায় চার-পাঁচ বছর কাটিয়া যায়, আর পার্বতী গোপনে কাঁদিয়া চক্ষু ভেজায় ।
এইদিকে পারু বিবাহযোগ্যা হয়ে উঠেছে, তার মা এই ব্যাপারে কথা পাড়িতেই দেব'র মা হাসিয়া উড়াইয়া দিলেন । ইহাতে পারু'র বাবা প্রচন্ড অপমান বোধ করিয়া দোজেবরে এক বুড়ো ধনবানের সাথে তাহার বিবাহ ঠিক করিলেন । সব শুনিয়াও দেবদাস রহস্যজনক ভাবে নির্লিপ্ত থাকিলেন । রাতেই চুপিসারে পারু এসে হাজির হয় দেব'র ঘরে । দেব লোকলজ্জার ভয়ে অস্থির হয়ে পড়ে এবং লক্ষী ছেলেটির মত জানিয়ে দেয় মা-বাবার ইচ্ছের বাহিরে তাহার কিছুই করার নেই । সেদিন সকালেই দেব কলিকাতা চলিয়া যায় । কিন্তু কলিকাতা পৌছাইয়া পারু'র জন্য দেবদাসের হৃদয়ে ব্যাপক মোঁচড় মারিতে থাকিলে সে আবার বাড়ি ফিরিয়া আসিলো । গোপনে জলের ঘাটে পারু'র সাথে দেখা করিয়া তাহাকে বিয়ের অভিপ্রায় জানায় । কিন্তু পারু আর কিছুতেই রাজী হয়না । উত্তেজিত দেব তখন বড়শীর বাঁট দিয়ে আঘাত করে পারু'র কপালে চাঁদের কলংক আঁকিয়া দেয় । (বড়শীর বাঁটের বদলে এখন বংগদেশীয় পুরুষ পুংগবরা সহজলভ্য এসিড ব্যবহার করিয়া থাকে !)
দেব পারু'কে ফেরাতে না পেরে কলিকাতা ফিরিয়া যায় । সেখানে বন্ধু চুনীলালের উৎসাহে রাম-হূইস্কি ইত্যাদি সহযোগে সুন্দরী নর্তকী চন্দ্রমুখীর আসরে হাজিরা দিতে থাকে । চন্দ্রমুখী ক্রমশ দেব'র প্রতি দুর্বলতা বোধ করিতে থাকে । আহা চন্দ্রমুখী, একদিন বিষন্নমুখে চাহিয়া সভয়ে বলিলো,
চন্দ্রমুখী- দেবদাস, আর খেয়োনা ।
দেবদাস- কেন ?
চন্দ্রমুখী- অত সইতে পারবে না ।
দেবদাস- সহ্য করব বলে মদ খাইনে, এখানে থাকবো বলে শুধু মদ খাই ।
চন্দ্রমুখী মরিয়াছে, দেবদাসকে সে ভালবাসিয়া ফেলেছে । মদ খেয়ে খেয়ে বিড়বিড় করে করে দেবদাস ঘুমিয়ে পড়ে । আর চন্দ্রমুখী কাছে আসিয়া অন্চল ভিজাইয়া মুখ মুছাইয়া, সিক্ত বালিশ বদলাইয়া, একটা পাখা লইয়া, বাতাস করিয়া, দীপ নিভাইয়া, দ্বাররুদ্ধ করিয়া অত:পর নিজ কক্ষে প্রস্থান করে ।
এইদিকে পার্বতী বড় বাড়ি, বড় জমিদারি, বড়বড় পুত্র-কন্যা- বড় বড় সব কিছু পাইয়াও দেবদাসের জন্য গোপনে অশ্রু বর্ষন করে । আর চন্দ্রমুখী তাহার দোকানপাঠ-ব্যবসা সব চুকিয়ে দিয়ে দেব-আরাধনায় বসে । চন্দ্রমুখী বলে, "এ জীবনে ভালোবাসার ব্যবসা অনেক করেছি, কিন্তু একটিবার মাত্র ভালোবেসেছি, সে শুধু তোমাকে দেব ।" আর আমাদের দেবদাস একবার পার্বতীর কোলে, একবার চন্দ্রমুখীর আঁচলে আর একবার মদের বোতলে গলা ভিজিয়ে, এই তিন গোলকের চক্করে পড়ে পড়ে একসময় লুলীয় জীবনের ট্র্যাজিক পরিনতি বরণ করে নেয় ।
*****************************************************
সাধু রীতির সাথে কথ্য রীতি মিলে যাওয়া কোন কাকতাল নয়, নিতান্তই পোস্ট লেখকের সীমাবদ্ধতা ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
তামীম বলছি বলেছেন: /// বিভিন্ন তীর্থস্থান দর্শনের নাম করে তারা মূলত গরুর গাড়ীতে করে লং ড্রাইভে বাহির হইতেন । কিন্তু মুশকিল হয়ে গেলো তীর্থস্থান ঘুরে ঘুরে রাজলক্ষীর এক পর্যায়ে ধর্মপ্রীতি বেড়ে যায় । মেরুদন্ডহীন শ্রীকান্ত তবু চেষ্টা করে গিয়েছেন রাজলক্ষীর আঁচলে আরো কিছুদিন নিশ্চিন্তে প্রেমলীলা চালিয়ে যেতে । কিন্তু অকর্মণ্য শ্রীকান্ত তার কাছে নিতান্ত বোঝা হয়ে গেলেন ।
শ্রীকান্ত ছিল এককালে আমার অনেক জনপ্রিয় চরিত্র। নিজেকে শ্রীকান্তের মত বন্ধনহীন ভাবতে ভাল লাগত। মনে হইত শ্রীকান্তের মত ভবঘুরে হয়ে যাই।
এখন আপনার বিশ্লেষণী রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে - আমি কি মনের অজান্তে শ্রীকান্তের লুলামির প্রতি দুব্বল ছিলাম নাকি আসলেই তার উদাস-ভবঘুরে মানসিকতার প্রতি দুব্বল ছিলাম!
কনফিউজড।
পোষ্টে +
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি মন্থব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
আমি লুল বলতে নেগেটিভ কোন কিছু বোঝাইনি, পোস্টের শুরুতে তা উল্লেখ করেছি । এখানে লুল নায়ক বলতে মজার নায়ক বুঝিয়েছি । আরও স্পেসিফিক করে বললে, একজন পুরুষেরর একই সংগে দুজন নারীরকে ভালোবাসার ব্যাপার এবং বিবাহিতা নারীদের প্রতি শরৎচন্দ্রের নায়কদের আগ্রহে আমি মজা পেয়েছি । আমার এই পোস্ট শরৎচন্দ্রের দুটি বিখ্যাত চরিত্র শ্রীকান্ত আর দেবদাসকে নিয়ে করা মজা বা রম্য পোস্ট । আমি নবম শ্রেনীতে পড়ার সময় প্রথম পুরো শ্রীকান্ত পড়েছি । তখন যে মজা পেয়েছি, এখন সপ্তমবাররের সময়ও সেই একই মজা পাচ্ছি ।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
আমিনুর রহমান বলেছেন: প্লাস দিয়া গেলাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: বুঝিয়া পাইলাম
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০
তাসজিদ বলেছেন: জয় লুল বাবা কি ........................।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: লুল বাবাদের জয় সর্বত্র
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৬
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: +++ ...
শুভেচ্ছা
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
আপনার জন্য শুভ কামনা ।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
একজন আরমান বলেছেন:
যেখানেই থাকি চিরদিন আমি তোমারই থাকবো রাজলক্ষী ।
ব্যাপক হইছে।
কিন্তু লুল বানায়া দিলেন কেন?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: রাজলক্ষীর চিঠিটা আমি ইনটেনশনালি দিয়েছি । সে ছোট বেলায় যাকে ভালোবেসেছে, অনেক ঝড়ের পরেও তার প্রতি ভালবাসা ধরে রেখেছে । আর এটাই রাজলক্ষীর চরিত্রে বিশেষ মহিমা এনে দিয়েছে ।
আমি কিন্তু রাজলক্ষীকে লুল বানাইনাই । লুল হইলো শ্রীকান্ত, সেরা লুল ।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
অমর কথা শিল্পী শরৎ চন্দ্রের সব লেখায় আমার খুব ভালো লাগে।শ্রীকান্ত ও দেবদাস শরৎ বাবুর কালজয়ী সৃষ্টি।আমি শরৎ বাবুর এক নিষ্ট ভক্ত।শরৎ বাবুর প্রায় উপন্যাসই আমি পড়েছি।শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি মামুন ভাই।আপনার প্রতিটি লেখায় এক ধরণের আলাদা মায়া ও মহিমা রয়েছে।যা আমার খুব ভালো লাগে!!
লেখার মাঝে কাটুক আপনার দিবা-রাতি
লেখার মাঝে আসুক আপনার যশ-খ্যাতি,
ধরে নিন আমি আপনার পথের সাথী
আসুন দু'জনে খুঁজি শান্তির অমরাবতী।
ভালো লাগল+++++++++++
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি বাঁধনহারা । আমিও শরৎচন্দ্রের সাহিত্যের ভক্ত । শ্রীকান্ত আর দেবদাস এতোবার পড়া হইছে যে, কোন পাঠ্যও আমি এটো পড়ি নাই ।
যশ-খ্যাতি লাগবেনা ভাই । পেশা এবং পারিবারিক ব্যস্ততার চাপ থেকে একটু রিলাক্স পেতে সামান্য লেখালেখির চেষ্টা করি । আর এইসব ছাইপাস লেখা যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে ব্যাপক আনন্দ পাই । সুন্দর কমেন্ট করার জন্য আবারো ধন্যবাদ ।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
দাগায়া গেলাম, পরে পড়মু।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, ঠিক আছে । পড়ে জানায়েন ।
অট : এমবিএ ক্লাসে ব্যাংকিং এন্ড ইন্সুরেন্সের টীচার খালি বলেন দাগান, মানে উনি লাইন বলে যায় আর আমরা বইয়ে দাগাই । তো একদিন আমি মজা করে বললাম, স্যার আপনিতো দাগাচ্ছেন বাট ফায়ার হচ্ছেনা ।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
হাঁসি মুখ বলেছেন: লুল দের আইটেম গুলারে নিয়া একটা গবেষণা ধর্মী পোস্ট দেন। ব্যাপক হইব।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার নিক আর প্রোপিক একদম মিলে গেছে । সুন্দর
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গরুর গাড়ি তে লং ড্রাইভ এর সখ হইছে ।।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: হায় হায়, এখন কি করি
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: হায় হায় মামুন ভাই, তাই বলিয়া দেবদাস দাদারেও লুল বানাইয়া দিলেন!!!! ওতো মহা বেকুব ছিল। পার্বতী পার্বতী করিয়া মরিল!! অথচ চন্দ্রমুখীকেই বুঝিল না। ইরাম লুল নায়কের না মরিয়া কি উপায় আছে!!!!
অঃটঃ শুরুতেই কিন্তু 'লুল' শব্দটার আক্ষরিক অর্থটা পড়িয়াছি!!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: দেবদাস শুধু বেকুব না, গাড়লও ছিলো । ছুডু বেলা পারুর সাথে লাইন দিতে গিয়ে কত কানমলা খাইলো । আর বিয়ার সময় বেডা কয়, বাবা-মায়ের ইচ্ছার বাইরে তার নাকি কিছু করার নাই
আর লুল কইলাম কেনো বুইঝা লন,
চন্দ্রমুখী- দেবদাস, আর খেয়োনা ।
দেবদাস- কেন ?
চন্দ্রমুখী- অত সইতে পারবে না ।
দেবদাস- সহ্য করব বলে মদ খাইনে, এখানে থাকবো বলে শুধু মদ খাই ।
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
ভিয়েনাস বলেছেন: কলিকাতা পৌছাইয়া পারু'র জন্য দেবদাসের হৃদয়ে ব্যাপক মোঁচড় মারিতে থাকিলে সে আবার বাড়ি ফিরিয়া আসিলো .... ব্যপক কহিয়াছেন ব্রো
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: দিস ইজ দ্য টার্নিং পয়েন্ট ফর দেব..
অনেক ধন্যবাদ ব্রো ।
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: পরে পড়ুম।
সেভ করে রাখলাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আইচ্ছা ।
অনেক ধন্যবাদ রাতুল ভাই ।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
রুদ্র মানব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট মামুন ভাই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্র মানব ।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬
তারছেড়া লিমন বলেছেন: জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: হায় হায় মামুন ভাই, তাই বলিয়া দেবদাস দাদারেও লুল বানাইয়া দিলেন!!!! ওতো মহা বেকুব ছিল। পার্বতী পার্বতী করিয়া মরিল!! অথচ চন্দ্রমুখীকেই বুঝিল না। ইরাম লুল নায়কের না মরিয়া কি উপায় আছে!!!! পোষ্টে +
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিমন ভাই । ভালো থাকবেন ।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ++++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নায়কেরা একটু লুল না হইলে ঠিক মানায় না
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আমিওতো এইটাই কই
অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
একজন আরমান বলেছেন:
আমি তো ওই বেডার কথাই কইছি।
এই যে আমারে দেখেন !
কত্তো মহাআআআআআআন
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: মহান লুল আরমান
শ্রীকান্তের রেকর্ড ভাংগা হয়ত একজন আরমানকে দিয়েই সম্ভব ।
১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
১১ তম ভাল লাগা রেখেগেলাম মামুন ভাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই । ভালো থাকবেন সব সময় ।
২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভালই হইলো , ভবিস্যতে লুলামি কইরা ধরা খাইলে এদের রেফারেন্স দিতে পারুম !! :!> :!> :!> :!> :!> :!> :!>
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্ত্রী, বেশী লুলামি করলে খবর হইয়া যাইবেন কিন্তু
আমাদের মন্ত্রীরা ভালু, তারা সেতু চুরি আর রেল চুরি করে, কিন্তু লুলামী করেনা । একমাত্র আপনাকে নিয়েই যত ভয়
২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
তামীম বলছি বলেছেন: আরে ভাই, আমিও ফান করেই মন্তব্য করছি ...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ওকে ব্রো, মাইনা নিনু...
২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৮
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
অসাধারন রিভিউ হইছে । আসলেই একটা বিষয় মাথায় ঢোকেনা শ্রিকান্ত আর দেবদাস কোন কাজ কর্ম না কইরা কেন শুধু লুলামিতে ব্যাস্ত থাকতো ? এই ব্যাটাদের লুলামির ইসটোরি পইড়া দেশে লুলের সংখ্যা আরও বাইরা গেছে গা
+++ লন ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: শ্রিকান্ত আর দেবদাস কোন কাজ কর্ম না কইরা কেন শুধু লুলামিতে ব্যাস্ত থাকতো ? এই ব্যাটাদের লুলামির ইসটোরি পইড়া দেশে লুলের সংখ্যা আরও বাইরা গেছে গা
এক্কেরে আসল জায়গায় হাত দিছেন ভাই । যদিও এর কিছুটা আপনের উপরও পড়ে । মানে আপনার প্রেমের পোস্টে আপনাকে আমি শরৎচন্দ্রের লুল নায়দের লাহান বলছিলাম । পরে ভাবলাম এদের লুলামি নিয়া একটা পোস্ট দেই ।
প্লাসের জন্য ধইন্যা ।
২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১২
মাক্স বলেছেন: লুলকথন ভালা পাইলাম মামুন ভাই!!
এরাই কি বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে হেভিওয়েট লুল?
ঝাতি জানতে চায়
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: আরো কয়েকজন আছেন, ইচ্ছে আছে তাদের লুলামীর সাথেও পরিচয় করিয়ে দেয়ার । তবে এই দুইজন যে বাংলা সাহিত্যের সেরা হেভিওয়েট লুল এটাতে কোন সন্দেহ নাই ।
আপনারও কিন্তু সুযোগ আছে, জাস্ট ফলো দেম
২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
কাউসার রুশো বলেছেন: বিয়াফক মজা পাইলাম
++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: বিয়াফক ধইন্যা লন
ভালো থাকবেন কাউসার রুশো ভাই ।
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
আত্মার দায় বলেছেন: লুলে লুলায়িত
প্লিজ, আরও লুল নায়কের পরিচয় চাই
দুইটা বই ই কয়েকবার পড়ছি, এই ধরনের চিন্তা মাথায় আসেনাই
প্লাস দিলাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । চেষ্টা করবো আরো কয়েকজন ক্লাসিক নায়কের লুলামী নিয়ে কিছু লেখার ।
ভালো থাকবেন সব সময় ।
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনলে অবাক হবেন যে আমি দেবদাস বা শ্রীকান্ত কুনোটাই পড়িনাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: কন কি
আমার কাছে মনে হয় এখনকার পাঠকেরা শরৎচন্দ্র পড়ে বাই দ্য চান্স । মানে আমিও পড়েছি ক্লাস নাইনে, হয়ত আমাদের বুকশেল্ফে বইটি ছিলো বলেই । কিন্তু ম্যাচিউরড হবার পর আর শরৎচন্দ্র পড়ার ইচ্ছে হয়নি, শুধু 'পথের দাবী' বইটি খোজ করে পড়েছিলাম কারন একসময় বাংলা ক্লাসিক ভ্রমন কাহিনী পড়ার নেশা চেপেছিলো ।
যারা আগে পড়েননি তাদের জন্যেইতো এই টেকনিকেল রিভিউ
২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: রিভিও ভাল হইছে।
আমি যদিও এগুলো পড়িনাই, কিন্তু আমার বউ আবার শরতের (মডু না) বিরাট ভক্ত। বউরে পড়ামু খাড়ান।
তিন গোয়েন্দা, ওয়েস্টার্ন সিরিজ আর মাসুদ রানা বাদ দিয়া এগুলো পড়ার চিন্তাও মাথায় আসেনাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাই খাড়াইলাম । কিন্তু শ্রীকান্ত আর দেবদাস কে লুল বলায় ভাবী যদি দা-খুন্তি নিয়ে তেড়ে আসে, তাহলে আপনি সামলায়েন ।
২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
হা হা হা! চরম লিখেছেন ++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্রো । ভালো থাকবেন সব সময় ।
২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দারুন লিখেছেন!
অনেক অনেক ভালো লাগা। আরও কিছু চরিত্রের লুলীয় ব্যবচ্ছেদ চাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: চেষ্টা করবো । উৎসাহিত বোধ করছি ।
ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
লেখোয়াড় বলেছেন:
ওভাই দেবদাস কেডায়?
ওভাই শ্রীকান্ত কেঠায়?
ভালৈসে.............!!!
+++++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগা আর প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৩১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
লেখার প্রথম অংশটি পড়লাম। কেবলই মনে হচ্ছিল পূরো পোষ্টটিরই আসলে দাবীদার শ্রীকান্ত। রসাস্বদন যখন কেবল চরম মাত্রায় উত্তরিত তখনই দেবদাস মশাইএর আগমন মেনে নেয়া যায়কি? তাই এ পর্যায়ে মন্তব্যে ধর্মঘট করলাম।
এ পোষ্টে এটুকু রসিকতা না করে ঠিক ভাল লাগছিলনা মামুন!
দেবদাস অংশের মন্তব্য ক'দিন বাদে.. সে অব্দি সংগ্রামী শুভকামনা..
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: রসাস্বদন যখন কেবল চরম মাত্রায় উত্তরিত তখনই দেবদাস মশাইএর আগমন মেনে নেয়া যায়কি? তাই এ পর্যায়ে মন্তব্যে ধর্মঘট করলাম।
হাহাহা, রসিকতা হলেও মন্থব্যের অন্তর্নিহিততার প্রতি কোন দ্বিমত নেই । শ্রীকান্তবাবু একাই একশ । তবু চিরায়ত বাংলা সাহিত্যে রসিক নায়কদের এতটাই পদচারনা, আলুর সাথে পটল মিশিয়ে সিরিজ না বানালে উনাদের সীমিত সংখ্যক পোস্টের মধ্যে আবদ্ধ রাখা সম্ভব হবেনা । তাই আলু-পটল মিশিয়ে দেয়ার যাবতীয় দায় এই অর্বাচিন পোস্ট লেখকের, এর জন্য দেবদাস মশাই কোন ভাবেই দায়ী থাকবেন না ।
তবে দেবদাস মশাই আপনার পরবর্তি মন্থব্যের জন্য অধীর আগ্রহে দিন যাপন করবেন ।
৩২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
প্রতিভাবান বালক বলেছেন: লুলে লুলায়িত
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
মামুন রশিদ বলেছেন:
৩৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৩
আমি+তুমি=আমরা বলেছেন: চরম
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
দেবদাসের অংশখানিও পড়িলাম। মনে পড়িল একদা পড়িয়া রস আস্বাদন করিয়াছিলাম। এক্ষনে পড়িয়া মনে হইতে লাগিল, কেবল ঘটনার উল্লেখ-এ সীমিত না থাকিয়া ঘটনার বিশ্লেষণে গেলে মন্দ হইতনা। পাঠককুল অধিকতর রসাস্বাদন করিবার সুযোগ পাইতে পারিত। তবে হতাশ হইবার কিছু নাই, এই জাতীয় লেখা আরম্ভ যেহেতু করিয়াছেন থামিবার অবকাশ পাইবেন না। সেই সময়ের জন্য অপেক্ষায় থাকিলাম ভ্রাতঃ আপাতত..
০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরনাদায়ি মন্তব্যে খুব উৎসাহ পাচ্ছি ভাইয়া । সময়টা খুবই উত্তাল, তবু হয়ত বসে পড়ব একদিন বাংলা সাহিত্যের আরো কয়েকজন ক্লাসিক নায়কের লুলমর্টেম নিয়ে । চেষ্টা করবো কিন্চিত রসোবিশ্লেষন যোগ করতে ।
ভালো থাকুন সবসময় । শুভ কামনা ।
৩৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
দ্যাটস দ্যা স্পিরিট ডেয়ার!
অপেক্ষায় থাকলাম, আপনার শক্তিশালী রসাত্মক বিশ্লেষণের
০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: :!> :!>
৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসাধারন হইসে মামুন ভাই। চরম !! এদ্দিন পর এই লেখা পড়লাম !!!
সুপার লাইক।
লেখার স্টাইল টা দারুন লাগসে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: আমি আলাদাভাবে কোন কিছু লিখিনি, তবুও আমার পরিশ্রম সার্থক মনে হচ্ছে । দ্বিতীয় পর্ব লেখা শুরু করবো ভাবছি ।
ভালো লাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
৩৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
আঁধার রাত বলেছেন: অত রুপ থাকা ভাল নয় পারু অহংকার বড় বেড়ে যায়, বাংলা সাহিত্যে সেরা লুল শ্রীকান্ত
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
মামুন রশিদ বলেছেন: বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা লুল শ্রীকান্ত, এটা সত্যি । তবে বাংলা সাহিত্যের সর্বসেরা লুল হতে সে অনেক পিছনে
বাংলা সাহিত্যের সর্বসেরা লুল নিয়ে শীঘ্রই আলোচনা হইবেক
৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
সানড্যান্স বলেছেন: আগে পড়ছিলাম ভাই, আলসেমি কইরা কমেন্ট করা হয় নাই
চরম লেগেছিল।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বোকামন বলেছেন: পরথম পেলাস দিয়া গেলাম