![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পর্দার ফাঁক গলে শেষ বিকেলের এক টুকরো সোনালী আলো এসে পড়েছে ঘরের দেয়ালে । সেখানে চিকচিক করে উড়ছে শত-হাজার ধুলিকণা । অন্ধকার গুমোট ঘরে জানান দিয়ে যাচ্ছে যেন জীবন এখানে এখনো চলমান । অনেকক্ষণ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে হাতের উপর ভর দিয়ে উঠার চেষ্টা করলো আহনাফ । মাথাটা ঘুরছে ভন ভন করে । অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বেশি সময় তাকিয়ে থাকলে এমন হতেই পারে । কিন্তু আহনাফের মাথা ঘোরাটা আলোর জন্য নয় । অনাহার তাকে ক্রমশ নির্জীব করে দিচ্ছে ।
এটা আহনাফের স্বেচ্ছা নির্বাসন, নিজেরই ফ্ল্যাটে । সে হাইবারনেশনে কাটাতে চায় কিছুদিন । কিছুদিন মানে হলো ততদিন, যতদিনে সে তার সকল অতীত স্মৃতি ভুলে যেতে পারবে । এক সপ্তাহের হাইবারনেশন প্রায় সফল । শুধু অতীতের একটা ঝাঁপসা ছবি এখনো তার চোখে বারবার ভাসছে । আহনাফের বয়স তখন ছয় বা সাত । বাবা কয়েকদিনের জন্য গ্রামের বাড়ি যাবে, সে বায়না ধরলো সাথে যাবে বলে । ফিরে আসার পর মা তাকে জড়িয়ে ধরে সেকি কান্না । আহনাফ তখন বলেছিলো, 'মা আমি না থাকলে তুমি কি ভয় পাও' ? মা আঁচলে চোখ মুছে বলেছিলেন, 'না রে বাবা, তুই কাছে না থাকলে আমার কিছুই ভালো লাগেনা' । আহনাফ তখন বলেছিলো, 'এরপর তুমি ভয় পেলে আমাকে ডাকবে' ।
হাইবারনেশনের প্রথম দিনটা মোটামুটি বিছানায় শুয়েই পার হয়েছিলো । দিনশেষে মনে হলো সব কাজের জন্যই প্রস্তুতি দরকার । প্রাণীরা শীতনিদ্রায় যাওয়ার আগে শরীরে পর্যাপ্ত চর্বি জমিয়ে রাখে । উপবাসকালে শরীর তার প্রয়োজনীয় শক্তি ঐ চর্বি থেকেই সংগ্রহ করে । কিন্তু আহনাফ এতোটাই হাড্ডিসার, অনাহারে সে একদিনও টিকতে পারলোনা । বাধ্য হয়ে তাকে ফ্রীজে সংরক্ষিত খাদ্যদ্রব্যের খোঁজ নিতেই হলো । এক প্লেট বাসি ভাত, এক পিরিচ সবজী, অর্ধেক বাটি ডাল, পাঁচটা ডিম, এক বোতল টমেটো সস আর কয়েকটা আপেল- এই দিয়ে আরো তিনদিন পার করতে পেরেছে । এগুলি শেষ হবার পর কিচেনে অনুসন্ধান চালিয়ে কেজি খানেক চাল আর কয়েকটা আধ-পঁচা আলুর সন্ধান পায় । সাদাভাত আর সিদ্ধ আলু দিয়ে আরো তিনদিন ।
আজকে সারাদিন ধরে না খেয়েই আছে আহনাফ । তেষ্টা পেলে ট্যাপে মুখ লাগিয়ে পানি পান করে নিচ্ছে । বিছানার স্ট্যান্ড ধরে উঠার চেষ্টা করেও বসে পড়লো সে । মাথাঘোরা নিয়ে তবুও উঠতে হলো, দরজায় কে যেন নক করে চলেছে । এই কয়দিনে পরিচিত কেউ তার কোন খোঁজ নেয়নি । এমনকি একটা ভিখিরিও এসে দরজায় নক করেনি । পাঁচতলায় ফ্ল্যাট বলে এমনিতেই ভিখিরি বা সবজীওয়ালারা উপরে উঠেনা ।
হোম অ্যাপেয়ারেন্স কোম্পানীর একজন সেলসম্যান মাল্টিপল ইউজার ব্লেন্ডার বিক্রি করতে এসেছে । এমনিতে অপরিচিত কেউ বাসায় নক করলে আহনাফ বিরক্ত হয়, ঠাস করে মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দেয় । কিন্তু আজকে দরজা বন্ধ করারও শক্তি সে পেলোনা, সেলসম্যানের দিকে নির্মোহ দৃষ্টি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলো । সেলসম্যান এটাকে 'বায়িং সিগনাল' ধরে নিয়ে দ্বিগুন উৎসাহে ব্লেন্ডারের ফিচার-এডভান্টেজ-বেনেফিট গড়গড় করে বলে যেতে থাকে । এক পর্যায়ে নাছোড়বান্দা সেলসম্যান আবিষ্কার করে, তার প্রসপেক্ট কাস্টমার মাছের চোখের মত রক্তশুন্য দৃষ্টি নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে । আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপট ব্লেন্ডারখানা ব্যাগে চালান দিয়ে 'নেক্সট কল ফাউন্ডেশন' না করেই সে বিদায় নেয় ।
ট্যাপের পানিটা বড়ই বিস্বাদ লাগছে । সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসায় সবকিছু অন্ধকারে ঢেকে গেছে । তবু সে বাতি জ্বালাল না, হাইবারনেশনে যাওয়ার পর এই ফ্ল্যাটে বাতি জ্বলেনি । এমনকি জানালাগুলোও ঢাকা রয়েছে গাঢ় নীল পর্দায় । পা টিপে টিপে কোন রকম বিছানায় এসে শুয়ে পড়লো আহনাফ । অনেকক্ষন চিন্তাশুন্য সময় পার করার পর তার ভাবনা এলো, না এভাবে হবেনা । আর মাত্র কয়েকটা দিন পার করতে পারলে হয়তো মায়ের স্মৃতিটাও ভুলে যাওয়া যাবে । আর এটা করতে হলে তাকে নতুন করে হাইবারনেশনে যেতে হবে, পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে ।
পূর্ণ প্রস্তুতিতে হাইবারনেশন, ব্যাপারটা মাথায় আসতেই আহনাফের মন চনমন হয়ে উঠলো । তখনই বাথরুমে গিয়ে শাওয়ার ছেড়ে ইচ্ছেমত শরীরটা ভিজিয়ে নিলো । শীতল জলের স্পর্শে তার প্রতিটি কোষ যেন জেগে উঠছে নব আনন্দে । তারপর চটপট রেডি হয়ে নিচে নেমে একটা রিক্সা নিয়ে ছুটলো শহরের সবচেয়ে ইয়াম্মি রেস্তোরার দিকে । পুরানো রাস্তাঘাট তার কাছে নতুন বলে ভ্রম হতে থাকে, যেন বা এই শহরে সে এক আগুন্তুক । এমনিতে আহনাফ স্বল্পাহারী, কিন্তু আজ সে স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি খেয়েছে । বেশি সময় ধরে হাইবারনেশনে থাকার প্রয়োজনে কিংবা ক্ষিধে পেটে খাওয়াটা এমনিতে বেশি হয় বলে । আর সাথে বেশ পরিমান খাবার সাথে করে নিয়ে এসে ফ্রীজবন্দী করলো ।
কয়দিনের অর্ধাহার-অনাহারে ক্লান্ত শরীর স্নান-খাদ্য পেয়ে কিছু সময়ের মধ্যেই নেতিয়ে পড়তে থাকে । ঘুমঘুম চোখে সে প্ল্যান করে নেয় এবারের শীতনিদ্রায় আট-দশদিন থাকতে পারলেই হয়ত মায়ের সেই আবছা স্মৃতিটুকুও ভুলে যাওয়া যাবে চিরতরে । আর অতীত বিস্মৃত একটা মানুষ আবার নতুন উদ্যমে নতুন উৎসাহে নিজের পূণর্জন্ম ঘটাবে, এই হাইবারনেশনের মাধ্যমে ।
একরাত্রি গভীর নিদ্রার পর কাকডাকা ভোরে আহনাফের ঘুম ভেঙ্গে যায় । শরীরের এই ক'দিনের ক্লান্তিটাও আর নেই । পর্দার ফাঁক দিয়ে ভোরের মৃদো আলো আসছে । বিছানায় কিছুক্ষণ গড়াগড়ি করার পর আহনাফ বুঝতে পারে তার সম্ভোগের ইচ্ছে জাগছে । ইচ্ছেটা শুধু তার মস্তিষ্কে ডোপামিনের নিঃস্বরণই বাড়াচ্ছেনা, গোপন অঙ্গটাকেও ক্রমশ জাগিয়ে তুলছে । একটা বাঁধ ভাঙ্গা আনন্দে ভরে যায় তার প্রান মন । এবং হঠাৎই তার সোমার কথা মনে পড়তে থাকে । শেষ কয়েকমাস তার এই বিশেষ অঙ্গ কোন কিছুতেই প্রণোদনা পেতো না । সোমা অনেক চেষ্টা তদবির করেও জাগিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়ে একরাশ বিরক্তি নিয়ে স্নানঘরে গিয়ে ঢুকতো ।
আহনাফ এক লাফে বিছানা ছেড়ে উঠে জানালা খুলে দেয় । গত এক সপ্তাহ ধরে মুলত যাকে ভুলে যাওয়ার জন্য সে হাইবারনেশনে থেকেছিলো, সেই সোমা আরও তীব্রভাবে তার স্মৃতিতে আসতে থাকে । অনেকক্ষণ ধরে এঘর ওঘর পায়চারি করার পর সে নিচে নেমে আসে ।
ঝিরঝিরে নির্মল হাওয়া বইছে ভোরের আলো ফোঁটা নির্জন রাস্তা জুড়ে । যে ক'জন মানুষ রাস্তায় আছে তারা প্রায় সবাই প্রাতঃভ্রমনে ব্যস্ত । সোজা রাস্তা ধরে উদ্দেশ্যহীন ভাবে অনেকটুকু হাটার পর একটা খালি প্লটের কাছে এসে থামে আহনাফ । দুটো ফুটফুটে বাচ্চা একটা রাবারের বল নিয়ে খেলছে । এই বাচ্চাদের সাথে তার খেলতে ইচ্ছে হয় । কিন্তু বাচ্চা দুটো এই অদ্ভুত লোকটাকে দেখে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে । তবু তিনজনে এক সময় ভাব হয়ে যায় । এক পর্যায়ে একজন ভদ্রলোক আসেন বাচ্চাদের নিয়ে যেতে । যাবার সময় তিনি আহনাফের সাথে হ্যান্ডশ্যাক করেন । এত জোড়ে হ্যান্ডশ্যাক যে আহনাফ ব্যথায় কঁকিয়ে উঠে, আর বাচ্চাদুটো আবারও হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়তে থাকে । ভদ্রলোক তার হাতে তীব্র ঝাঁকুনি দিয়ে বললেন, গোএহেড ম্যান ।
আহনাফ ফিরে চলে তার নিজের বাসার দিকে । এক সময়ের শান্ত নিরীহ আহনাফ সোমার প্রেমে পাগল হয়েছিলো । সোমার সাথে অবশেষে তার ভালোবাসা হয়, এমনকি বিয়েও । কিন্তু তার পাগলামোটা আর বন্ধ হয়নি । কোন কারণ ছাড়াই একটার পর একটা চাকরি ছেড়েছে আহনাফ । সোমা অনেক বুঝিয়ে শুনিয়েও তাকে স্থির করতে পারেনি । শেষে সোমা নিজেই একটা চাকরিতে যোগ দেয় । সোমা চাকরি নেয়ার পর আহনাফ আরও ছন্নছাড়া হতে থাকে । বাসার দিকে ফিরতে ফিরতে আহনাফ ভাবে, অনেক অনেক অন্যায় সে করেছে সোমার সাথে । কিন্তু আর না, এইবারই সে শেষ বারের মতো ফিরিয়ে আনবে সোমাকে । সরি সোমা, আমার লক্ষ্নী সোমা, এবারের মত তুমি আমাকে ক্ষমা করো ।
ঘরে ফিরেই আহনাফ সিদ্ধান্ত নেয়, আজই সে সোমাকে চিঠি লিখবে । তারপর কাল ঐ চিঠি সোমাদের বাড়িতে পৌছানোর পর সেও গিয়ে হাজির হয়ে সোমাকে চমকে দিবে । প্রেমের প্রথম দিকে আহনাফ সোমাকে চিঠি লিখতো, আজও সে লিখবে । চিঠি লেখার জন্য আহনাফ তখনই রিডিং রুমে চলে যায় । একটা কাগজ বের করে কি লিখে চিঠি শুরু করা যায় ভাবতে থাকে । ভাবতে ভাবতে হঠাৎ তার চোখ আটকে যায় টেবিলের এক কোনে পড়ে থাকা ফিকে হলুদ রঙের একটা কাগজের দিকে । মাছের চোখের মতো নির্মোহ দৃষ্টি নিয়ে সে কেবলই তাকিয়ে থাকে টাইপ করা সেই কাগজটির দিকে ।
গত সপ্তাহে কাগজটি এসেছিলো রেজিস্টার্ড ডাকে, সোমার পাঠানো ডাইভোর্স লেটার ।
**************************************
আরো কিছু গল্প:
দি হেলো ইফেক্ট
কে হায়, হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায় :-< :-&
ছবি: গুগল ।
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সমানুপাতিক ।
২| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
ভালো লাগল। গল্পে +++
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: পড়তে ম্যালা কষ্ট হইছে,
প্লাস পেয়ে ভালো লাগছে, ধন্যবাদ ।
৩| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
রাইসুল সাগর বলেছেন: ভালোলাগা এবং + আর শুভকামনা সব সময়ের জন্য।
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাইসুল সাগর ।
ভালোলাগা আর প্লাস পেয়ে ভালো লাগছে ।
৪| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
বিষণ্ন মন বলেছেন: রাফি এটি সোনারগাঁয়ে। সাদিক ভাই তো সাংবাদিক মানুষ নিউজ তো করতেই পারেন। তবে আমাকে নিয়ে নিউজ করলে তো হিট হবে না। তবে সামনে এগিে
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন:
৫| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বিশাল বড় একটা কমেন্ট লিখছিলাম। মন্তব্য প্রকাশ করতে গিয়ে দেখি আমি লগ অফ হয়ে গেছি কখন টেরই পাইনি ।
গল্পের শুরুতে দেখলাম আহনাফ তার মায়ের স্মৃতি ভুলতে চাইছে এবং মূল অংশটা গিয়ে শেষ হয়েছে তার স্ত্রী সোমার প্রতি হাহাকার থেকে এবং এই হাহাকার বা সোমাকে মিস করার ব্যাপারটা আসলো কোনো এক সকালে স্ত্রীর প্রতি কাম বোধ থেকে।
কিন্তু এখানে মায়ের ব্যাপারটা আমার বোধগম্য না কারণ মা কি মৃত ? বা আহনাফকে ছেড়ে চলে গেছে যে কারণে মায়ের জন্য বিয়োগ ব্যথায় সে কাতর ? এই ধরণের কিছু কিন্তু এখানে আসে নি । তাই মাকে ভুলতে চাওয়ার ব্যাপারটা এবং যেখান থেকে হাইবারনেশন শুরু দেখিয়েছেন এবং শেষটার সাথে মনে হলো ঠিক ভাবে লিঙ্কড আপ হয়নি।
তবে সেলসম্যানের উপস্থিতির অংশটা সুন্দর হয়েছে যেখানে আহনাফ নির্লিপ্ত চোখে শুধু তাকিয়ে ছিল, শুনছিল না কিছুই।
ভুল বানান কয়বার ভুল হয়েছে দেখেছেন ? আরও দুই একটা আছে।
শুভ কামনা আপনার জন্য ।
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: স্বাগতম অপর্না মম্ময়
আপনার উপস্থিতি সত্যি আনন্দের । একটু কাঁটাছেড়া বা পোস্টমর্টেম না হলে উন্নতি আসবে কিভাবে । বিশেষ করে আমার মত যারা ব্লগে আসার পর লেখালেখির চেষ্টা করছে, তাদের জন্য ।
মায়ের সাথে গল্পের লিংক হওয়া নিয়ে আপনার বক্তব্য মেনে নিচ্ছি । যদিও মায়ের ব্যাপারটিকে আমি এনেছি ফুটনোট হিসাবে, প্রায় এক সপ্তাহ হাইবারনেশনে থেকে আহনাফ প্রায় সব কিছুই ভুলে গিয়েছিলো । কিন্তু মায়ের স্মৃতি তার হৃদয়পট থেকে সরাতে পারছিলোনা কিংবা এটা সরানো যায় না । তবুও আহনাফ চেষ্টা করছিলো মায়ের স্মৃতিটুকুও ভুলে যেতে, পাছে ভয় মায়ের সাথে সাথে সোমার স্মৃতিও না আবার ফিরে আসে । তবে স্বীকার করে নিচ্ছি লিংকড আরও পরিষ্কার হতে পারত ।
ভুল বানান ভুল করা বিশাল ভুল, ঠিক করে দিচ্ছি
আপনার জন্যেও শুভকামনা নিরন্তর ।
ভুল বানান ভুল করা একদম ঠিক হয়নি ।
৬| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
স্বপনবাজ বলেছেন: আহনাফের জন্য শুভকামনা!
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বপনবাজ ।
আপনার জন্যেও শুভকামনা ।
৭| ২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
মেহেরুন বলেছেন: valo laglo..
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ।
ভালো থাকবেন ।
৮| ২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের চরিত্র নির্মান নিপুন। তার অনুভূতির সাথ একাত্মতা বোধ করছিলাম। তাই হয়তো শেষটা এত ধাক্কা দিলো। চমৎকার একটা গল্প।
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাইয়ের কাছ থেকে প্রশংসা পেলে আর কোন কিছু দরকার নাই ।
তারপরেও বস দিনশেষে কিছু জায়গা থেকেই যায় যেখানে হয়ত আরও উন্নতি করার সুযোগ থাকে । তাই এ সম্পর্কে কিছু টিপস না পেলে কেমনে হয় !!
যাক আমার বানানো চরিত্রের অনুভূতির সাথে হা-মা ভাই একাত্মতা বোধ করেছে, এবং শেষে একটা ধাক্কাও খাওয়াতে পেরেছি
৯| ২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: শেষটা অনেক টুইস্টেড ছিলো ।
দারুন হয়েছে মামুন ভাই ।
++++++++
২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম মন্ত্রীকে ট্যুইস্টেড করতে পেরেছি ।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ মন্ত্রী ।
১০| ২০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: প্রথম দিকে চরীত্রগুলার সাথে ভালো বন্ধুত্ব হলো শেষে এসে ধাক্কা খেলাম
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩১
মামুন রশিদ বলেছেন: ঘু-পা কে ধাক্কা দেওয়ার কুনু ইচ্ছা আমার আছিলোনা, ঈমানে কইতাছি
১১| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৭
কালীদাস বলেছেন: লেখা ভাল হইছে, পারফেক্ট ছুটু গপ্পো হইছে
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার কাছ থেকে কমপ্লিমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগছে ব্রো..
ভালো থাকবেন সব সময় । শুভ কামনা ।
১২| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৮
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: Bah..besh valo laglo...
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগায় অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
১৩| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
সায়েদ রিয়াদ বলেছেন: চমৎকার
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সায়েদ রিয়াদ ।
ভালো থাকা হোক নিরন্তর ।
১৪| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
মাক্স বলেছেন: বেশ কিছুদিন ধরে একটা রোগে ধরসে। বেশ কিছুদিন বললে ভুল হবে, বলা যায় পুরাতন রোগ। রোগটা হল, কোন কোন লিখা পড়ে নিজেরও লিখতে ইচ্ছা করে, লিখিও। লিখাগুলা নোটে ফেলে রাখি। পাবলিশ দেয়া হয় না।
আপনার লেখাটা পড়েও এখন কিছু একটা লিখতে ইচ্ছা করতাসে। সুন্দর লিখসেন!+
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৫
মামুন রশিদ বলেছেন: রোগ বলেন আর যাই বলেন, এই যে লেখার ইচ্ছেটা আসে এটাই হলো আসল । যখনই এই ইচ্ছেটা আসে, ঝটপট বসে পড়বেন । দেখবেন সবচেয়ে সুন্দর আর সহজাত লেখাগুলোই বেরিয়ে আসছে । হাফ বুড়ো হয়ে গেছি এই জন্যেই কিনা জানিনা, লেখার ইচ্ছেটা আমার মাসে দুই/এক দিনের বেশি আসেনা ।
আপনি লিখতে থাকুন, তবে ঐ লেখাগুলো পড়ার সুযোগ যেন আমরা পাই । শুভ কামনা রইলো ।
১৫| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: অনেক দিন পরে এসে ভাল একটা গল্প পড়লাম।
হাইবারনেশন নামটা চমৎকার যুক্তিযুক্ত হয়েছে।
++
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো গল্প এবং গল্পের নাম দুটোই পছন্দ হওয়ায় ।
মানিক ভাইয়ের জন্য শুভকামনা নিরন্তর ।
১৬| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ চমৎকার একটা গল্প। ফিনিশিং ভালো লেগেছে। প্রথমে একটু বুঝতে সমস্যা হচ্ছিল, পরে আবার ভালো করে পড়েছি।
অনেকদিন পর গল্প লিখলেন।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক দিন পর গল্প লিখেছি । বিভিন্ন ঝামেলায় লেখা সম্ভব হচ্ছিলনা । দেখি এখন থেকে একটু নিয়মিত লিখতে পারি কিনা ।
কষ্ট করে দুবার পড়েছেন, আমার আর কিছু চাওয়ার থাকতে পারেনা । শুধু শুভকামনা, সদা হাস্য, প্রাণচন্চল আর তীব্র রসবোধ সম্পন্ন জাদীদ ভাইয়ের জন্য
১৭| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল আর গল্প সেটা আপনার স্বকীয়তায় অনন্য।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: কান্ডারী ভাইকে কি বলবো ?
শুধু চাই 'সব্যসাচী' এই মানুষটা দুহাত খুলে লিখুক । আর 'শুভকামনা' তো থাকবেই নিরন্তর ।
১৮| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:১৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস গপ
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আই লাইক দিস কমেন্ট ভেরী মাচ
ভালো থাকবেন ভাইজান ।
১৯| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১২
রুপ।ই বলেছেন: গল্পের প্লটা সাধারন কিন্তু সেলসম্যানের অংশটুকু অসাধারন লেগেছে ।
২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: লেখার পর সেলসম্যান এর অংশটুকু আমারও ভালো লেগেছে
অনেক ধন্যবাদ ।
২০| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: গল্পে হারিয়ে গিয়েছিলাম। তাই তো বোধহয় শেষে এসে বড় একটা ধাক্কা খেলাম। সম্পূর্ণ ডায়লগবিহিন একটা গল্প কত অনুভুতির কথা অকপটে বলে দিল! অনেক আগে এই ধরনের কিছু গল্প লেখার এক্সপেরিমেন্ট করেছিলাম তার ফল ভাল হয়নি। তবে আপনার লেখাটা খুবই ভাল হয়েছে।
২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
মামুন রশিদ বলেছেন: আবার শুরু করুন, এবার নিশ্চয়ই ভালো কিছু হবে ।
গঠনমুলক আলোচনায় একজন নবীন লেখক হিসাবে উৎসাহিত বোধ করছি । আপনার জন্য শুভ কামনা ।
২১| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: সোমার আহনাফকে ছেড়ে চলে গেল কেন? আহনাফ একজন চূড়ান্ত পর্যায়ের উদাসীন মানুষ, তাই? নাকি আহনাফের দাঁড়াত না, তাই?
যেটাই হোক, সব মিলিয়ে গল্পটাকে ভাল বলতেই হচ্ছে। শেষের লাইনটা গল্পকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে যেন।
প্লাস।
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: সোমার আহনাফকে ছেড়ে চলে যাওয়ার কারন পাঠক ইচ্ছে মত বের করে নিক, এ ব্যাপারে পুরোপুরি স্বাধীনতা পাঠকের আছে । আসল কথা হলো এই যে, গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে । আর এটাই হলো আমার পরম প্রাপ্তি ।
ভালোলাগা আর প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ । আর তার সাথে অবশ্যই স্বাগতম, আমার ব্লগ বাড়িতে ।
২২| ২২ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
একজন আরমান বলেছেন:
নতুন জিনিস জানলাম। হাইবারনেশন সম্পর্কে আগে জানতাম না।
কিন্তু গল্পের শেষে এইডা কিছু হইলো? :-<:-<:-<
ভাবতেছি আমিও হাইবারনেশনে যামু কিনা।
২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: একটা সত্যি কথা বলি আরমান, গল্পের শেষটা লেখার সময় আমারও মনে হচ্ছিলো আপনার হয়তো শেষটা ভালো লাগবেনা
কিন্তু কি করবো বলেন, গল্পের প্রয়োজনেই আমাকে এটা লিখতে হয়েছে । তেমনি জীবনের নিয়মেই কাউকে না কাউকে এটা ফেস করতে হয় । তবু কামনা করি, কারো জীবনেই যেনো এটা না ঘটে । সবাই সুখি হোক ।
২৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: আমি প্রথমে ভাবলাম সাপের আত্নজীবনী তারপর দেখি ছোট বাচ্চা মায়ের জন্য দুক্ষ করছে তারপর দেখলাম বৌ এর জন্য । কি আশ্চর্য আমি কি কনফিউশনে ভুগছি নাকি কাহিনীমে থোড়া টুইষ্ট দেখে
+ মামুন সুন্দর একটা ছোট গল্পে
২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, দারুন মন্তব্য জুনাপু ।
একজন ডাইভোরসীর গল্প, তার মানসপটে ঘটে চলা রক্তক্ষরন আমিও পড়তে চাইবোনা আপু । তাই একটু ঘুর পথে আগাতে হলো আর কি ।
২৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাইবারনেশনে । কি দুঃখ ভুলে থাকা বা কাউকে ভুলে থাকা যায় ?
হারিয়ে যেতে হয় জনারণ্যে , যেভাবে সেলস ম্যান এর সাথে কমিউনিকেশন টা ছিল ......।
একবার সাত দিন ছিলাম এভাবে হল এ শুধু মাত্র গল্পের বই পড়ার জন্য ,কখন সকাল সন্ধ্যে রাত পেরিয়েছে জানি না ছুটির সময় ছিল বলে কেউ খুঁজতে ও আসে নি, ক্লান্ত হয়েছি যখন ঘুমিয়েছি, খিদে পেয়েছে ,যা সামনে পেয়েছি তাই ... খেয়েছি
আপনার গল্পের টুইস্ট ভাল ধাক্কা দিল ...
২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আপু, গল্পের অন্তর্নিহিত মাজেজা আপনি খুব ভালো ভাবেই ধরতে পেরেছেন । সাময়ীক কোন কিছু ভুলে থাকার জন্য আমরা জীবন থেকে পালাতে চাই । এই পালিয়ে থাকা সময়টুকুই হাইবারনেশন । কিন্তু এভাবে পালিয়ে উত্তরন সম্ভব নয় । যত নির্মমই হোক, বাস্তবকে ফেস করতে হয় ।
গল্পের বই পড়ার জন্য আপনার হাইবারনেশনে যাওয়ায় খুব মজা পেয়েছি । আমিও কয়েকবার এমন করেছিলাম, তবে হাস্যকর সব কারনে । গল্পটা নিয়ে খুব টেনশনে ছিলাম, আপনাদের ভালো লাগায় একটু প্রশান্তি লাগছে । ভালো থাকবেন আপু । শুভকামনা জানবেন ।
২৫| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১১
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: ভাই ফেসবুকে আমার একটা পেজ আছে শুধুই গল্প নামে। এক মাস আগে খোলা। ১৪৭১ লাইক মাত্র। ঐখানে আপনার কার্টেসি সহ গল্পটা দিতে পারি?
জানাবেন।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: অবশ্যই পারেন । আর ঐ পেজের লিংকটা যদি দেন তাহলে আমিও একটা লাইক দেয়ার সুযোগ পাব ।
আমার ফেবু লিংক
২৬| ২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২১
সোহাগ সকাল বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা গল্প লিখেছেন। অনেক ভালোলাগলো।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহাগ সকাল ।
শুভ কামনা নিরন্তর ।
২৭| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার গল্প মামুন ভাই!
তবে আপনি দেখি নিজেই হাইবারনেশনে চলে গেছেন!!
২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, কেমন আছো রেজোওয়ানা ?
হাইবারনেশনে না গেলে হাইবারনেশনের অনুভূতি বুঝবো কি করে
২৮| ২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: বাপরে কাহিনী বুঝতেই দুইবার পড়তে হয়েছে!!! একটু খটমট লেগেছে মাঝখানে। বিশেষ করে ওর মায়ের কাহিনী আসায় প্রথমে আমি পিচ্চি কোন পোলার কাহিনী ভাবছিলাম। গতকাল আপনার কাছ থেকে কাহিনীটা হালকা শোনার পর বেশ আগ্রহ জেগেছিল গল্পটি পড়ার। কিন্তু টুইস্টের অপেক্ষায় করতে হয়েছে শেষ লাইন পর্যন্ত। মাঝখানে মোড় ঘুরানোটা অসাধারন লেগেছে।
হ্যাটস অফ ব্রো!!!! চালিয়ে যান।
২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনারা কষ্ট করে এই গল্প পড়ছেন, এটা আমার কাছে অনেক আনন্দের । কারন গল্পটি লেখার সময় ভাবছিলাম, এইবার না কপালে কত গালমন্দ জোটে । তবু আপনারা ভালো বলছেন, চালিয়ে যেতে বলছেন, এটা একজন নবীন লেখক হিসাবে আমার কাছে বিশাল অনুপ্রেরনার উৎস ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ গণ্ডমূর্খ । শুভকামনা নিরন্তর ।
২৯| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই সুন্দর,,,,,,,,,,,,,,,,,,এক কথায় চমৎকার,,,,,,,,,,,,চমৎকারতো হতেই হবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,,শুভকামনা
২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার চমৎকার আর প্রানখোলা মন্তব্যে আমিও চমৎকৃত হয়েছি আপু,,,,,,,,
অনেক অনেক ধন্যবাদ, সেই সাথে জানাই শুভকামনা,,,,
ভালো থাকা হোক সব সময় ।
৩০| ২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
সাদাত হোসাইন বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাদাত হোসাইন । আপনার লেখার হাত অনেক ভালো । শুভকামনা রইলো
৩১| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
মাগুর বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো মামুন ভাই। শেষের টুইস্টটা ভালো লেগেছে।
সফল হোক আপনার সকল শুভ পদচারনা
২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাগুর । আপনার লেখা পড়েও আনন্দ পেয়েছি । আনন্দিত থাকতে চাই সব সময় । শুভকামনা থাকলো
৩২| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: প্রোটাগনিস্ট হিসেবে আহনাফ এর বেড়ে ওঠাটা চমৎকার, তবে কয়েকটা বিষয়, একটু খেয়াল রাখতে পারেন যেমন, অতিশোয়াক্তি হতে পারে: বালুকণারাশি, টাইপো: ঘোরছে, বাক্যের পুর্নগঠন: মোটামুটি সফল সে ইত্যাদি। আর বর্ননায় যতটা সরল হওয়া সম্ভব ততটাই ভালো এসে পাঠকের যোগাযোগের সুবিধা হয়।
শুভেচ্ছা অনেক।
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ব্লগে লেখালেখির সুবিধা এই যে, এখানে সরাসরি পাঠকের ফিডব্যাক পাওয়া যায় । পাঠক মন্তব্যের মাধ্যমে লেখাটি সম্পর্কে তার ফিডব্যাক জানিয়ে দেয়, আর এতে পাঠকের অনুভূতিগুলো লেখক ধারন করার সুযোগ পায় । শুধু প্রশংসা একটা ভালো মন্তব্যের মুল উপকরন নয়, বরং কনস্ট্রাকটিভ ক্রিটিসিজম একটা লেখার জন্য খুবই উপকারী । আপনার এই কনস্ট্রাকটিভ ক্রিটিসিজম ভালো লেগেছে, গল্পের কিছু ব্যাপার ইতিমধ্যে ঠিক করে দিয়েছি ।
আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি প্রোটাগনিস্ট বা সেন্ট্রাল ফিগার হিসাবে আহনাফের চরিত্রটিকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলার । হয়ত আরো ভালো করা যেতো, তবু আপনার প্রশংসা আমাকে ভবিষ্যত পথ চলতে অনুপ্রেরনা এবং দিকনির্দেশনা দিয়ে যাবে । আর সবচেয়ে বড় কথা আপনাকে আমার ব্লগ বাড়িতে পেয়ে সত্যিই আনন্দিত বোধ করছি ।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর নিরন্তর শুভকামনা, অন্যমনস্ক শরৎ । :
৩৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হঠাৎ হঠাৎ স্বেচ্ছা নির্বাসনের রোগ আমারো কিছুটা আছে গল্প তো ভালো লেগেছেই আর সবার মত ফিনিশিংটা আরো বেশী ভালো লেগেছে।
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: কুনোব্যাঙ শীতনিদ্রায় যাবে, এটাই প্রকৃতির নিয়ম
আমরা সবাই মাঝে মাঝে স্বেচ্ছানির্বাসনে যাই, আক্ষরিক অর্থে না হলেও মানসিক ভাবে । গল্প আর গল্পের ফিনিশিং ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ মামুন ।
৩৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্প চমৎকার। রবীন্দ্রনাথ দেখলে খুশিই হতেন।
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: রবী বাবুর কথা মনে আসলে এমনিতেই খুশি লাগে, আমাদের বাঙ্গালীর মনন উনার হাতেই তৈরি । রবীন্দ্রনাথের খুশি হওয়া চোখের আনন্দ নাচন নিঃসন্দেহে ছিলো অপার্থিব আনন্দ ভান্ডার । আর প্রিয় চরিত্র প্রোফেসর শন্কু'র ব্যাপার-স্যাপারও যথেষ্ট আনন্দদায়ক ছিলো, বিশেষত গল্পের শেষে এসে তার চিন্তা-সূত্রের প্রখরতা ।
প্রোফেসর শন্কু'র কমপ্লিমেন্ট দিন শেষে দিবে জানি আনন্দবার্তা ।
৩৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
গল্প পড়লাম। ভালো লাগলো। সুন্দর !
আশাকরি আপনি ভালো আছেন।
শুভকামনা
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ কবি বোকামন ।
আপনার সুন্দর মন্তব্য পাঠে প্রীত বোধ করছি ।
শুভকামনা নিরন্তর ।
৩৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
বোকামন বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
বোকামন কবি নয়, কবিতা লেখার চেষ্টাও করে না :-)
বিষয়টি জানানোর জন্য লগিন করলাম।
যদি বলেন ভাই বোকামন, তবে অনেক অনেক বেশী খুশি এবং কৃতজ্ঞ থাকবো।
ধন্যবাদ ভাইজান।
২৮ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: বোকামন কথোপকথনে আগেই মুগ্ধ ছিলাম । যদিও বোকামনের লাস্ট পোস্ট কবিতা নিয়ে ।
ঠিক আছে 'বোকামন' ই বলি
৩৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: অদ্ভুত চমৎকার একটা গল্প।
২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রোজেল০০৭
৩৮| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
একজন আরমান বলেছেন:
হুম। আমরা সবাই কেন যেন হ্যাপি এন্ডিং দেখতে চাই !
২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: একটা সত্যি কথা বলি আরমান, দারুন কুসুম কুসুম হ্যাপি এন্ডিং একটা গল্পের প্লট পেয়েছিলাম । যখনই লিখতে বসি কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায়, দি হেলো ইফেক্ট কিংবা হাইবারনেশন জাতীয় গল্প কে যেনো আমাকে দিয়ে লিখিয়ে নেয়
আমি বুঝে গেছি ঐ প্লটের উপর ফ্ল্যাট উঠে যাবে, কিন্তু আমার দ্বারা কুসুম কুসুম প্রেমের গল্প লেখা হবেনা ভাইডি
৩৯| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: প্রিয় মামুন রশিদ ভাই আপনার লেখা হয়ত এর আগে কখনও পড়িনি। গল্পটি পড়ে মুগ্ধ হলাম। এক কথায় পাঠকদের আপনার লেখার মাঝে মিশে যাওয়ার যাদু বিদ্যমান। উত্তর উত্তর আপনার সাফল্য কামনা করছি। ধন্যবাদ-আবার দেখা হবে।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোঃ কবির হোসেন । আপনার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো । আপনার লেখাও খুব সুন্দর আর সহজ সরল । এই ধারাটা অব্যাহত রাখলে সাফল্য পাবেন নিশ্চিত । নিয়মিত লিখে যান ।
শুভ কামনা ।
৪০| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বড়ই দেরী হয়ে গেলো আহনাফের
গল্পে প্লাস।
২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: মহামহোপাধ্যায় মহান ফাঁকিবাজ
এত কাছে থেকেও একবার সাক্ষাত হলো না, এইডা কিছু হইলো
৪১| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৮
একজন আরমান বলেছেন:
এই একই সমস্যায় আমিও পড়ি। আমাকে দিয়েও প্রেমের গল্প হয় না। শেষে কেন জানি হ্যাপি করতে পারি না। না নিজেকে না গল্পের নায়ককে !
৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: শোনেন, রোজ একবার করে প্রেমে পড়বেন আর একটা করে প্রেমের গল্প লিখবেন
৪২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাইয়া !! ফাঁকি মারার মাঝে একটা অদ্ভুত আনন্দ আছে
যে ফাঁকি মারে সেই শুধু টের পায়
এত কাছে যখন আছি তখন দেখা হয়ে যাবে খুব তাড়াতাড়ি নিশ্চয়
ভালো থাকবেন।
৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: আমিও সেই শুভ ক্ষনের অপেক্ষায় রইলাম ।
শুভ কামনা নিরন্তর ।
৪৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: হাইবারনেশন আমিও করি মাঝে মাঝে
অপর্ণাদির মত আমিও কনফিউজড হয়ে গিয়েছিলাম , ভেবেছিলাম মা সংক্রান্ত কোন ব্যাপার থাকবে, সেটা ভাবতে ভাবতে সোমার ডিভোর্স লেটার !
ধাক্কা খেলাম ! ভালো লাগছে।
৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি প্লিওসিন
আমরা সবাই হাইবারনেশনে যাই, কেউ বুঝে কিংবা কেউ না বুঝে । সাময়িক রিলিফ বা রিফ্রেশ এর জন্য । মা সংক্রান্ত ব্যাপার, সেলসম্যান বা বাচ্ছাগুলোর সাথে খেলা, এগুলো গল্পের ডালপালা বা গল্পকারের টোপ । এই টোপে ফেলে বিভ্রান্ত করতে না পারলে যে ধাক্কাটা ঠিক মতো দেয়া যাবে না ।
হাঃহাঃহাঃ কবি প্লিওসিনকে ধাক্কা খাওয়াতে পেরেছি, এটাই কম কিসে
৪৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৫
ইনকগনিটো বলেছেন: আপনার গল্প চলতে চলতে ধুপ করে শেষ হয়ে যায়। মনে হয় কি, জানেন? একটা লম্বা রাস্তা, কিন্তু কোথাও এমনভাবে ভাঙা, যে ওপাশে আর কিছু নেই।
সোজা নিচে নেমে গেছে।
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্তব্য পাঠে এতটাই মুগ্ধ হয়েছি, কি জবাব দিবো ভেবে পাচ্ছি না । আপনি আমার গল্প সম্পর্কে যা জানালেন, সত্যি বলতে কি এটা আমার জানা ছিলো না । আপনার এই মন্তব্যটি আমাকে ভাবাবে অনেক সময় ধরে । কি জানি আমার ভবিষ্যত গল্পের নতুন গতিপথ হয়ত বের হয়ে আসবে এটা থেকে ।
ভালো থাকা হোক নিরন্তর । শুভকামনা প্রিয় ইনকগনিটো ।
৪৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৬
ইনকগনিটো বলেছেন: ভাল্লাগসে যে এইটা নিশ্চয়ই আর বলে দিতে হয় না।
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় ইনকগনিটো ।
৪৬| ৩১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ভাল লাগলো ।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩০
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই ।
৪৭| ০২ রা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
এরিস বলেছেন: বিছানায় কিছুক্ষন গড়াগড়ি করার পর আহনাফ বুঝতে পারে তার সম্ভোগের ইচ্ছে জাগছে । ইচ্ছেটা শুধু তার মস্তিষ্কে ডোপামিনের নিঃস্বরনই বাড়াচ্ছেনা, সম্ভোগের অঙ্গটাকেও ক্রমশ জাগিয়ে তুলছে । একটা বাঁধ ভাঙ্গা আনন্দে ভরে যায় তার প্রান মন । এবং হঠাৎই তার সোমার কথা মনে পড়তে থাকে । কয়েকটা বাক্য দিয়ে গল্পটা সম্পূর্ণভাবে ইউ-টার্ন করিয়ে ছেড়েছেন। অসাধারণ লেখনী। সোমার পাঠানো খামটা আহনাফ আগে দেখেনি কেন?? নাকি দেখেছিল, ইচ্ছে করে খোলেনি? বলা নেই কওয়া নেই, হুট করে শুরু, হুট করে শেষ। তবুও অদ্ভুত একটা ভাবনা তৈরি হয় মনের মধ্যে, আসলেই কি বাস্তবতা বিবর্জিত জীবনযাপন কখনো সম্ভব?
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নিমগ্ন পাঠে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় এরিস ।
মুল গল্পটা ফিকে হলুদ রঙের কাগজে টাইপ করা ডাইভোর্স লেটার দিয়েই শুরু । আহনাফ সোমার কাছ থেকে এটা পাওয়ার পরেই হাইবারনেশনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তার সব অতীত বিস্মৃত হওয়ার জন্যে । আমি এই অংশটা উহ্য রেখেই লিখতে বসেছি, তাই হয়তো কিছুটা কনফিউশন এসেছে । আর এখন মনে হচ্ছে উপরের অংশটা না লিখে ভালোই করেছি, পাঠককে কনফিউজ করে দেয়ার আনন্দও কম নয় ।
৪৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্পের যা যা ভাল লাগল -
১ ) সেখানে চিকচিক করে উড়ছে শত-হাজার ধুলিকণা । অন্ধকার গুমোট ঘরে জানান দিচ্ছে যেন জীবন এখনো চলমান । - দারুন , মুগ্ধ হয়েছি ।
২ ) ২ য় প্যারায় মার ব্যাপারটা নিয়ে আসা টা যথাযত হয়েছে । প্রশংসনীয় ।
৩ ) সেলসম্যানের ব্যাপারটায় মজা পেলাম । হাহাহা ।
গল্পের শেষ টা আমি আগেই ধরতে পারছি । শেষ প্যারা পড়ার গেই কেন যেন
বুঝে গেছি ডিভোর্স লেটার হবে ।
যা যা খারাপ লাগল
আপনি ভালো বুঝেন ও লিখেন আপনার সেন্স টা ভালো রকমের ভালো ।
গল্পটার তাই পাকা বুনন ।
সমস্যা হচ্ছে এত ভালো ভাল না
ভাল থাকবেন মামুন রশিদ ভাই ।
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনি একজন বিচক্ষন পাঠক । আপনার নিমগ্ন পাঠে আনন্দ পেয়েছি
আপনার জন্য শুভকামনা । ভালো থাকবেন সব সময় ।
৪৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩১
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: দা রু ন !!!
১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫০| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: খুঁজে পড়লাম গল্পটা। এমনিতে পড়তে ভাল লেগেছে।
বানান নিয়ে কেউ কেউ বলেছেন, তা ভাল লাগলো। তবে গল্প পড়তে পড়তে আমার কাছে মনে হয়েছে বক্তব্য আরেকটু ছোট হতে পারতো। বেশি বেশি বলা বা দীর্ঘ বর্ণনা গল্পের ঘনত্বকে লঘু করে দেয়। গল্প পাঠে অনেক জায়গায় ক্লান্তি চলে আসতে পারে।
লেখকের ণ-ত্ব বিধানের প্রতি আরো মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন মনে করি।
২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: কৃতজ্ঞতায় বাঁধলেন, অনেক ধন্যবাদ ।
প্রতিটা গঠনমুলক সমালোচনা আমাকে নতুন করে ঋদ্ধ করে । ব্লগ শুধু আমার লেখারই মাধ্যম নয়, আমার পাঠশালা । অন্য ব্লগারের লেখা, মন্তব্য আর প্রতিমন্তব্য থেকে প্রতিনিয়ত শিখছি । ব্লগে গল্প পড়েই গল্প লেখার প্রতি অনুপ্রানিত হয়েছি । তাই আপনার এই মন্তব্যের গুরুত্ব আমার কাছে অনেক ।
আশা করি মাঝে মধ্যে এদিকে এসে কিছু না কিছু ধরিয়ে দিয়ে যাবেন । শুভকামনা সতত ।
৫১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বেচারা আহনাফ!!!!!!!
খুবই সুন্দর লেখা!!!!!!!!!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
৫২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মায়ের মৃত্যুর কারনেই কি আহনাফের হাইবারনেশনে যাওয়া? কিছু প্রশ্নের জবাব পাওয়া গেল না।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: আসলে গল্পের শুরুটা হয়েছে শেষ থেকে । সোমার পাঠানো ডাইভোর্স লেটার পেয়ে আহনাফ হাইবারনেশনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ।
গল্প পড়া এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৫৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: হায়রে আহনাফ!
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রিয় মানুষ চিরতরে দুরে চলে গেলে কত রকম রিয়েকশনই হতে পারে । গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
৫৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লেগেছে। কমন থীমের আনকমন উপস্থাপনা। শুভেচ্ছা।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: "কমন থীমের আনকমন উপস্থাপনা"- কথাটা খুব ভাল লাগল ।
গল্প পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা ।
ভাল থাকবেন ।
৫৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৭
উদাস কিশোর বলেছেন: ভাল লাগলো ।
শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেল
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম । ধন্যবাদ কিশোর ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
সমানুপাতিক বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো ।