![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ- কথাটা সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় । এখনো আমাদের দেশে লাখ লাখ মানুষ আছেন, যারা উদয়াস্ত পরিশ্রম করেন শুধু দু'বেলা খেয়ে বেঁচে থাকার জন্য । তাদের সন্তানদের কাছে ঈদের আলাদা কোন মাহাত্ম নেই, নেই খুশির জোয়ার । অথচ জানেন কি, আমাদের সামান্য একটু সহায়তায় আমরা হাসি ফুটাতে পারি হতদরিদ্র এই শিশুদের মুখে । উপরের ছবিতে দেখুন নতুন জামা পেয়ে বাঁধ ভাঙ্গা আনন্দে ভেসে যাচ্ছে অনাথ শিশুগুলো । ছবিটি নেয়া হয়েছে ব্লগার 'নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ' এর ফেবু ইভেন্ট থেকে ।
ঈদের হাসি-কান্নার এক জোড়া গল্প..
************************************
গল্পঃ ঈভ টিজার
-- ধুস্ শালা!
প্রচন্ড বিরক্ত জিসান তার বেন্ড করা লম্বা চুলের ভিতর থেকে সান-গ্লাসটা খুলে টি-শার্টের কোনা দিয়ে মুছতে থাকে । টি-শার্ট কিঞ্চিত উপরে উঠায় তার সদ্য গজানো ভূড়িটা থলথল করে দুলছে । আর পেছনে জিন্সের প্যান্ট কোমড় ছাড়িয়ে আরো ইঞ্চি ছয়েক নেমে গুহ্যদ্বারের মুখে আটকে আছে । ভাগ্যিস আন্ডারওয়্যার প্যান্ট কে অনুসরণ করেনি, কোমড়ের সাথে লেপ্টে থেকে গুহ্যদ্বারের আব্রু রক্ষা করে চলেছে ।
সান-গ্লাস পরিষ্কার করে জিসান মাথায় বেন্ড করা চুলের ভিতর আবার গুজে দেয় । ভরদুপুরে অস্থির পায়চারি করতে করতে রাস্তার দিকে ইতিউতি তাকায় । ঠাসা ডাসা মালের খোঁজে এদিকে আসার পর তার স্টাইলিস্ট পালসার বাইকের পেছনের চাকা হঠাৎ পাংচার হয়েছে । সাগরেদ জইস্যা সাথেই ছিল, সে ধাক্কাতে ধাক্কাতে ভারী বাইকটাকে নিয়ে গেছে পাংচার সাড়িয়ে আনার জন্য । প্রায় ঘন্টা খানেক হয়ে গেল, তার ফেরার কোন নাম-গন্ধ নেই ।
অস্থিরতার আরও একটা কারণ আছে । আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ । ঈদের আগের দিন রাস্তাঘাটে খাসা ডাসা সব মাল বেরুবার কথা । অথচ ঘন্টাখানেক রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকেও তেমন কোন মালের দেখা মিলল না । রাস্তায় পড়ে থাকা আধলা ইটের উপর আক্রোশ মেটানো কিক দিয়ে সে চলল পাশের টং দোকানের দিকে । দোকানের সামনের দিকটা কালো পর্দায় মোড়ানো । রোজার মাসে পর্দার ভিতরে বসে খাওয়া-দাওয়া করার নিয়ম । চায়ের অর্ডার দিয়ে জিসান একটা বেঞ্চু ধরালো । ছোট জায়গায় অনেক মানুষের এক সাথে ধুমপান, নিকোটিনের তীব্র ধোঁয়ায় চোখটা খুব জ্বলছে ।
দ্রুত চা-সিগ্রেট খেয়ে টং থেকে বের হবার পর দুপুরের তীব্র সূর্যালোকে জিসানের চোখ ঝলসে উঠে । কিন্তু অত্যুজ্জ্বল এই সূর্যকিরণ জহুরীর চোখে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে নি । চোখের সামনে হাত দিয়ে রোদ ঢেকে জিসান সূর্যালোকের চেয়েও উজ্জ্বল কিছু দেখতে পায় । জিসান চোখ বড় বড় করে বিস্ফোরিত নয়নে দেখতে থাকে তার থেকে সামান্য দূরে রাস্তায় একটা খাসা মাল ! এই মাত্র মালডা রিক্সায় উঠলো । উজ্জ্বল হলুদ রঙের পায়ের পাতা দুটো রিক্সার পাটাতনে ছন্দ তুলে ভিত্তি খোঁজছে । রিক্সাওয়ালা রিক্সার হুড টেনে দেয় । হুডের এক পাশ কোমল করে ধরে আছে সুন্দর নিটোল হাতের আঙুলগুলো । আর হুডের ফাঁক দিয়ে জিসান দেখতে পায় বাতাসে দোল খাওয়া ঘাড় পর্যন্ত ছাঁটা উড়ন্ত চুল ।
জিসান দ্রুত হেটে রিক্সার কাছে পৌছুতে চেষ্টা করে । কিন্তু ততক্ষনে রিক্সা চলতে শুরু করে বেশ সামনে চলে যায় । রিক্সার পেছনের পর্দা সড়ে গিয়ে কেবল উড়তে থাকে এলোমেলো বন্য কেশরাজি । নিজের উপর আক্রোশে এক হাত দিয়ে ঘুষি চালায় আরেক হাতের তালুতে । দিনের সেরা জিনিসটা একটুর জন্য হাতছাড়া হয়ে যাওয়ায় তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসে তীব্র আক্ষেপ- শীট...
ঠিক এই সময়ে পিঁপ পিঁপ বাজিয়ে একটা বাইক জিসানের গায়ের উপর উঠতে উঠতে শেষ মূহুর্তে ব্রেক কষে । হার্ড ব্রেকের শব্দে ঘুরে দাঁড়িয়ে জইস্যা কে দেখতে পেয়ে খিস্তি ঝাড়ে,
-বাইনচোত, এত দেরি করলি ক্যা ? বাইক লইয়া কৈ গেছিলি ?
জইস্যা বাইক থেকে নেমে মিনমিন করে বলে,
-দুইটা লিক খাটানোর পরেও চাক্কায় বাতাস থাকে না । পরে ম্যালা খুইজ্জা আরেকটা ছুপা লিক পাইছে । বিশ্বাস না হয় যিসু মাম্মা, মেকানিক্স রে জিগায়েন ।
-হইছে, এত্ত কথা শুনার টাইম নাই । খাসা মালডা বুঝি মিস হইয়া যায় ! এখন পিছে উঠ, আওগাইয়া দেখি পাই কি না !!
জিসান তখনই বাইক স্টার্ট দেয় । পালসার সিংহের মত গর্জন করতে করতে ছুটতে থাকে । কিছুদুর যাবার পর জিসান চিৎকার দিয়ে উঠে,
-অই জইস্যা, সামনের রিক্সায় মালডা বসা!
-যিসু মাম্মা, আমি আছি! নো টেনছন!!
জইস্যা হেড়ে গলায় গান ধরে, "তেড়ি মেরি মেরি তেড়ি প্রেম কাহানী হে মুশকিল.. "
জইস্যার কর্কশ গলার গানের সাথে বাইকের বিকট পিঁপ পিঁপ আওয়াজে সামনের রিক্সা বাঁয়ে সরতে থাকে । রিক্সার ডান পাশে চেপে এসে জিসান বলে, "হাই ডার্লিং, কুলফি খাবা!!" তার পর রিক্সাটাকে দ্রুত ওভারটেক করে । জইস্যা তখনো বাইকের পেছনে হাত-পা ছুড়ে গেয়ে যাচ্ছে, "তেড়ি মেরি মেরি তেড়ি প্রেম কাহানী.. "
আর কিছুক্ষন যাওয়ার পর একটা মোড়ের আগে বাইক থামায় জিসান । দুজনে সেই রিক্সার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে..
-মালডা কেমুন দেখলিরে জইস্যা ?
-যিসু মাম্মা, হেভ্ভী জিনিস !! মালের ঘাড়-গলার রঙ যেন দুধে আলতা । মাগার বুকের সাইজটা মাপতে পারলাম না মাম্মা ।
-চুপ কর বাইনচোত! উস্তাদের মাল লইয়া খারাপ কথা কবি না ।
-মাম্মা! খারাপ কথা কমু না!! কি কউ মাম্মা.. হাঃহাঃহাঃ
এবার দুজনেই ইঙ্গিতপূর্ণ হাসিতে ফেটে পড়ে । এই সময় রাস্তার উল্টো দিকে রিক্সাটা থামে । জিসান-জইস্যা দুজনে একে অপরকে চোখ টিপি দেয় । তার পর রাস্তা পার হয়ে রিক্সার দিকে এগুতে থাকে । রিক্সার যাত্রী সীটে বসেই ভাড়া মিটিয়ে দিতে থাকে । রিক্সার পাশে গিয়ে জইস্যার কাঁধে হাত রেখে জিসান সান-গ্লাস চোখ থেকে সরিয়ে কপালের উপর রাখে । তাদের কর্মকান্ড দেখে রিক্সাওয়ালা মুচকি হাসে । জিসান ভাব নিয়ে বলে,
-নাইম্যা আসেন ম্যাম, নাকি কোলে কইরা নামাইতে হইব !!
রিক্সা যাত্রীর উজ্জ্বল হলুদ রঙের কোমল পা দুটোর সাথে সাথে নূরানী দেহ খানি সন্তর্পনে রিক্সা থেকে নামিয়ে এনে সালাম জানায়,
-আসসালামুয়ালাইকুম । জনাব, আপনাদের কী খেদমতে আসতে পারি ??
জিসান-জইস্যা পরষ্পরের মুখের দিকে হা করে দাঁড়িয়ে থাকে । কিন্তু তাদের কারো মুখ থেকে কোন কথা বের হয় না । রিক্সাওয়ালা এবং যাত্রী দ্রুত স্থান ত্যাগ করে । এই অবস্থায় জইস্যা কথা বলে উঠে,
-যিসু মাম্মা, এইডা কি হইল মাম্মা!! এইডা তো জোব্বা পড়া হুজুর!!
জিসান ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দেয় জইস্যার গালে,
-বাইনচোত! তোরে না ভাল কইরা খেয়াল করতে কইলাম!
-(চড় খেয়ে গাল ঘষতে ঘষতে) মাম্মা, তুমিই না কইলা মালডা খাসা!!
-হাত-পা-চুল আর গায়ের নরম চামড়া দেইখাতো মালই ভাবছিলাম!!
জিসান আবার জইস্যার দিকে কড়া চোখে তাকিয়ে বলে,
-তোর তো আবার পেট পাতলা স্বভাব । মহল্লার বেবাকরে তুই এই গল্প কইরা বেড়াইবি!
জইস্যা অপরাধীর মত চুপ করে থাকে । তারপর জিসানের দিকে মুখ তুলে বলে,
-মাম্মা, এই কাম আর না করলে হয় না । কোন দিন যে নিজের বইন-ভাগ্নিরেই ধইরা বসি..
কথাটা জিসানের বুকে ইলেকট্রিক শকের মত বিদ্ধ হয় । স্থির চোখে তাকিয়ে থাকে সে জইস্যার দিকে । ছলছল করে উঠা চোখে একফোটা জল চিকচিক করে । মাথাটা নিচু করে হনহন করে হেটে বাইকের দিকে এগিয়ে যায় জিসান ।
অতঃপর জিসানের বাইক চিতার গতিতে নিজ মহল্লার দিকে ফিরে যেতে থাকে ।
***********************************
গল্পঃ স্কুলড্রেস
-মা, বাজান রে কইছ ? ঈদের তো আর মাত্র দুই দিন বাকি ।
-হ, কইছি বাপ! তোর বাজান কইছে ঈদের আগেই কিইন্যা আনব ।
মায়ের আশ্বাস পেয়ে খুশিতে ডগবগ করতে করতে খেলতে চলে যায় মিন্টু । মা করুণ দৃষ্টিতে তার এগার বছরের লক্ষী ছেলেটার আনন্দ দেখতে থাকে ।
মিন্টুর বাবা ইরফান শহরের পাইকারি বাজার কালীঘাটে মুঠেগিরি করে । শহরতলীতে বস্তির মত একটা ঘুপচি ঘরে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাস করে । দিন আনে দিন খায়, প্রতিদিনের আয় থেকে কষ্ট করে কিছু বাঁচিয়ে ঘর ভাড়ার টাকা দেয় । মিন্টুর মা ও পাশের এক বাড়িতে ঝি'য়ের কাজ করে । এত কষ্টের মাঝেও ইরফান ছেলেকে স্কুলে পড়াচ্ছে । মিন্টু স্থানীয় প্রাইমারী স্কুলে চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে ।
চতুর্থ শ্রেনীতে উঠার পর মিন্টু কে নতুন স্কুলড্রেস কিনে দেয়া সম্ভব হয় নি মুঠে বাবা ইরফানের । পুরাতন স্কুল ড্রেস নিয়ে মিন্টুরও কোন আক্ষেপ নেই । সে তার বাবা-মা'র করুণ আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে সম্পূর্ন সজাগ । কিন্তু সেদিন শার্টের বগলের দিকে সেলাই ছুটে একটা ছিদ্র হয়েছিল । দুষ্ট ছেলের দল কলম দিয়ে খুঁচিয়ে সেটাকে বড় করে দিয়েছে । মিন্টুর মা সেটা আবার সেলাই করে দিয়েছেন । এখন মিন্টু স্কুলে গেলে সব সময় আতন্কে থাকে, তার ড্রেস কখন জানি ছিড়ে বা ফেটে যায় ।
এজন্যই মিন্টু তার বাবাকে আবদার করেছে,
-বাবা, ঈদে আমাকে কিছু দেয়া লাগবে না । আমারে শুধু এক সেট নতুন স্কুলড্রেস কিইন্যা দিও ।
আর এই কথাটাই মিন্টু রোজ তার মা কে বলছে, যেন বাবাকে মনে করিয়ে দেয়া হয় ।
ঈদের চাঁদ দেখা গেছে । চাঁদ রাতে বাজারে সারা রাত ধরে কেনাবেচা হয় । মিন্টু জানে আজ তার বাবার ফিরতে দেরি হবে । তবু সে বাবার জন্য রাত জেগে অপেক্ষা করতে থাকে । মা তাকে তাড়া দেয়, 'ঘুমিয়ে পড় সোনা, সকালে দেখিস' । কিন্তু কিছুতেই তার ঘুম আসে না । অবশেষে মধ্য রাতে ইরফান বাসায় ফিরে আসে হাতে একটা পোটলা নিয়ে । মিন্টুর মনে আনন্দের বান বয়ে যায়, তার বাবা তার জন্য নতুন স্কুলড্রেস কিনে এনেছে ।
রান্না ঘরে খেতে খেতে মিন্টুর বাবা তার মায়ের সাথে ফিসফিস করে কি যেন আলাপ করে । বাবার খাওয়া শেষ হবার পর মা মিন্টু কে রান্না ঘরে যেতে বলে । মিন্টু বুঝতে পারে তার বাবা এখন তাকে নতুন স্কুল ড্রেস পড়িয়ে দেখবে কেমন লাগে । খুশি মনে মিন্টু রান্না ঘরে যায় ।
-দরজা টা একটু চেপে দে বাপ ।
বাবার কথায় মিন্টু দরজাটা ভিড়িয়ে দেয় । দরজা ভেড়ানোর পর মিন্টু তার বাবা কে দেখে অবাক হয়ে যায় । প্রচন্ড রাগ-অভিমান নিয়ে তার বাবা একটা লাঠি হাতে বসে আছে । বাবার হাতে লাঠি কেন ? মিন্টু কি তবে নতুন স্কুলড্রেস চেয়ে বড় কোন অন্যায় করেছে ? আর তার অন্যায়ের শাস্তি হিসাবে বাবা তাকে লাঠিপিটা করবে ? মিন্টুও মনে মনে শক্ত হয়ে যায় । বাবা যতই পিটুক, সে একটি বারের জন্যেও কাঁদবে না ।
-মিন্টু বাপ শোন । তোর বাবা খুব গরীব । বাজারে মুঠেগিরি করে যা পায় তাতে খাবারই ঠিকমত জোগার হয় না । এইবার কাজ-কামও কম ছিল বাপ, রুজি-রোজগারও তেমন হয় নি । তাই তোর নতুন স্কুলড্রেস বাবা কিনতে পারিনি । আমি দোষ করেছি বাপ, এখন আমাকে এই লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তোর বাবাকে শাস্তি দে । নে বাপ লাঠি নে, শুরু কর..
ইরফান মিন্টুর হাতে লাঠি তুলে দেয় । লাঠি হাতে নিয়ে মিন্টু অবাক বিষ্ময়ে তার অসহায় বাবার দিকে তাকিয়ে থাকে । পিতা-পুত্র এভাবে কিছুক্ষন একে অপরের দিকে নির্বাক তাকিয়ে রয় । এমন সময় দরজা খুলে তার মা প্রবেশ করে । বাপ-ছেলে'র নির্বাক মুখ দেখে মিন্টুর মা আর সহ্য করতে পারে না । মিন্টু কে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পরে । মিন্টু তখন তার মা কে জড়িয়ে ধরে বলে,
-মা, বাবা কে বল আমার নতুন স্কুলড্রেস লাগবে না । আমি আর কখনো স্কুলড্রেস চাইব না বাবা । আমার কিচ্ছু লাগবে না, কিচ্ছু না..
বাবাও তখন মিন্টু কে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে । বাবা-মা -ছেলে'র এই মিলন কান্নায় সেদিন সৃষ্টিকর্তার আরশ কেঁপে উঠেছিল কি না তা আমাদের জানা নেই ।
**********************************
উৎসর্গঃ ব্লগার আমিনুর রহমান এবং ব্লগার কান্ডারী অথর্ব ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথমটা মিস ফায়ারের গল্প । আর দ্বিতীয়টা করুণ বাস্তবতা ।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বপ্নবাজ । কুমিল্লায় জেলা স্কুল ভিত্তিক আড্ডাগুলো খুব প্রাণবন্ত আর মজার হয় জানি । উপভোগ করেন ।
ঈদ হোক আনন্দময় ।
উৎসর্গের কাহিনী একটাই, বিরিয়ানী মিস করতে চাই না
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: -মিন্টু বাপ শোন । তোর বাবা খুব গরীব । বাজারে মুঠেগিরি করে যা পায় তাতে খাবারই ঠিকমত জোগার হয় না । এইবার কাজ-কামও কম ছিল বাপ, রুজি-রোজগারও তেমন হয় নি । তাই তোর নতুন স্কুলড্রেস বাবা কিনতে পারিনি । আমি দোষ করেছি বাপ, এখন আমাকে এই লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তোর বাবাকে শাস্তি দে । নে বাপ লাঠি নে, শুরু কর..
আর বলার কিছু নেই মামুন বলতে কষ্ট হচ্ছে।
+
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুনাপু ।
আপনার কাছ থেকে প্লাস পেয়ে আমার ঈদ আনন্দ বহুগুন বেড়ে গেল ।
আপনার ঈদ হোক আনন্দময় ।
শুভকামনা নিরন্তর ।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
সালাম নিবেন। আপনি দারুণ লিখেন ! যথারীতি আপনার এই দুটি গল্পও আমার বেশ ভালো লেগেছে। পোস্টের ভূমিকা অংশের জন্য আমার শ্রদ্ধা জানবেন।
ঈদের হাসি-কান্নার এক জোড়া গল্প
হ্যাঁ ! আজ চাঁদ দেখা গেলে কাল ঈদ। ভাঙা চালার ফুটো দিয়ে চাঁদ ঠিকই দেখা যায়। কিন্তু ঈদ আর দেখা যায়না। সকালে দেখবো বলে অনেক সকাল আমরা পার করে এসেছি। কিন্তু দেখা আর যায়নি। থাক সে কথা ...।
সত্যি করে বলতে অনাথ শিশুগুলোর বাধ ভাঙা আনন্দ দেখে এতটাই খুশী হয়েছি যে আপনার গল্পদুটিতে পূর্ণ মনোযোগী হতে পারিনি। একটি গল্প হোক, গল্পের ঈদ ধনী-গরীব সবার জন্য হোক। এই কামনা করি।
যে খুশিতে ঈদ মোবারক হয়, যে হাসিতে নেমে আসে স্বর্গ
মুমিন-মুসলমান তুমি ঈদ উৎসর্গ করো তাদেরই জন্য .....।
[ডায়েরী ঘেঁটে আমার দুটো লাইন প্রাসঙ্গিক মনে করে রেখে গেলুম]
ভালো থাকুন প্রিয় ভাই।।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: যে খুশিতে ঈদ মোবারক হয়, যে হাসিতে নেমে আসে স্বর্গ
মুমিন-মুসলমান তুমি ঈদ উৎসর্গ করো তাদেরই জন্য .....।
খুব খুব ভাল লাগল আপনার কথাগুলো । আমিও মনে যে কোন আনন্দের চেয়েও এই অনাথ শিশুদের বাঁধ ভাঙা আনন্দ অনেক বেশি ছুঁয়ে যায় । এটা দেখে এক অপার্থিব আনন্দ এসে ভর করে মনের কোনে ।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন । আপনার ঈদ উদযাপন আনন্দময় হয়ে উঠুক ।
শুভকামনা সতত ।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভুমিকাসহ দুইটা গপই ভালা লাগছে
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাসুম আহমদ ভাই ।
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দুটো গল্পই ভালো লাগল!!!
ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বর্ষণ ।
আপনার ঈদ হোক আনন্দময় । শুভেচ্ছা ।
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৪
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: ভালো লিখেছেন +
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
ঈদ শুভেচ্ছা ।
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রথমটায় মজা পাচ্ছিলাম, কিন্তু দ্বিতীয়টায় আবেগি করে দিলেন!
প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর সাব ।
সম্মানিত বোধ করছি ।
ঈদ শুভেচ্ছা
৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
২টা গল্পই খুব চমৎকার হৈসে।
শেষেরটা পড়ে খারাপ লাগতেসে, ঈদ উপলক্ষে এরকম গল্প দেয়ায় মাইনাস
শুভকামনা মামুন ভাইয়া ||
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমরোজ কবির মুন ।
শেষের গল্পটাও ঈদের গল্প । সেই সব মানুষ যারা দুবেলা আহার জুটাতেই সারাটা জীবন প্রাণান্ত পরিশ্রম করে যায় । ঈদ তাদের জীবনে কখনোই আলাদা আনন্দ দিতে পারে না । আমাদের ঈদ উদযাপনের সাথে সাথে তাদের কথাও আমরা যেন একটু মাথায় রাখি ।
ঈদ আনন্দময় হোক । শুভকামনা
৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৯
শাহেদ খান বলেছেন: গল্প ভাল লাগল, দু'টোই। প্রথমটায় মনে হচ্ছিল রিকশা'য় কোনও মেয়ে বসা নেই। তবে একেবারে হুজুর বানিয়ে দিবেন, এতটা ভাবিনি !
ভাল লাগা জানবেন, মামুন।
ঈদের শুভেচ্ছা। ঈদের আনন্দ নেমে আসুক মিন্টু'দের জীবনেও। প্রার্থনা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহেদ খান ।
আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভাল লাগল । গল্প ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হয়েছি ।
ঈদ হোক আনন্দময় । শুভকামনা ।
১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: ১ম গল্পটা পড়ে মজা পেলাম ।
তবে একটা কথা হুজুরদের তো দাড়ি থাকে , রিক্সা পাস করার সময় এক নজর তাকালেই সেটা চোখে পড়ার কথা
(একটু আলগা ভাব নিয়া গল্পের সমালোচনা করলাম , প্লীজ কিছু মনে করবেন না । )
২য় গল্পটা পড়লাম না কারণ কমেন্ট পড়ে বিষয়বস্তু বুঝে গেছি , কষ্টের গল্প না পড়ার চেষ্টা করি সব সময় ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ গৃহ বন্দিনী
আপনার মন্তব্য পড়ে খুব মজা পেয়েছি । একটু ভাল করে তাকালেই হুজুরকে নজরে পড়ত । কিন্তু গল্পের ঈভ টিজার মানসিক ভাবে অসুস্থ, অর্থাৎ তাদের মাথায় টেসটোসটেরন এর মাত্রা বেড়ে গিয়েছিল । তাই সুন্দর হাত-পা দেখেই..
ঈদের শুভেচ্ছা ।
১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চমৎকার ! প্রথম গল্পটা বেশি ভালো লেগেছে । মুচমুচে ভাজা যেনও ! ভালো থাকবেন ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: মুচমুচে ভাজা যেনও!
হাহাহা, নাইস কমপ্লিমেন্টস ।
ভালো থাকবেন । ঈদ শুভেচ্ছা ।
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দুটো গল্পের ম্যাসেজই চমৎকার। আসলে একটা আদর্শ গল্পের একটা অন্তনির্হিত বক্তব্য থাকা উচিত। আপনার দুটো গল্পই আমার মতে সেই ক্রাইটেরিয়া পূর্ন করেছে। প্রথম গল্পটা বেশ খোলস ছেড়ে লেখা হয়েছে বলে আমার মনে হয়েছে।
একজন খারাপ ব্যক্তি যখন ভালো হয়ে যায়, তখন সে অনেকের প্রিয় হয়ে উঠে। এই যেমন গল্প শেষে ধরা খেয়ে ঈভ টিজারের যখন আত্মউপলব্ধি হয়, এবং বলে এখন থেকে অন্য কেউ মেয়েদের দিকে অন্যায় ভাবে তাকালে তার খবর আছে। পাঠকের ঘৃনা একমূহুর্তে ভালোবাসায় পরিনত হয়। দিন শেষে ভালোবাসা ও ঘৃনা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার।
আর দ্বিতীয় গল্পটা অনেক বেশি আবেগী। কিছু ডায়লয় হয়ত কিছুটা সিনামেটিক হলেও তার মাঝে যে আবেগ লুকিয়ে ছিল তার উপলব্ধিটুকু ভয়াবহ! সামান্য একটা স্কুলড্রেস ও একজন অক্ষম বাবা! গল্পটা মন খারাপের মামুন ভাই। ঈদ উপলক্ষে সবাই আনন্দ বিলায়, আপনি আমাদের দিলেন এক রাশ বুকে চাপা কষ্ট।
আমি সাধারনত খুব একটা বড় কমেন্ট করি না, আপনার এই গল্পে কমেন্ট বেশ বড়ই হয়ে গেল। লেখাগুলো এমনই।
ফেসবুকে তো সেই রকম সব ছবি দেখলাম। হাহা! ভাবী এবং ছোট দুইটা মা মনির জন্য অনেক অনেক আদর ও ভালোবাসা। ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল।
ঈদের জন্য চেষ্টা করছি একটা লেখা উপহার দিতে, কিন্তু পারছি না। দিন শেষে আত্ম উপলব্ধিঃ গল্প লেখা তোমাকে দিয়ে হবে না, কাল্পনিক।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: একজন খারাপ ব্যক্তি যখন ভালো হয়ে যায়, তখন সে অনেকের প্রিয় হয়ে উঠে। এই যেমন গল্প শেষে ধরা খেয়ে ঈভ টিজারের যখন আত্মউপলব্ধি হয়, এবং বলে এখন থেকে অন্য কেউ মেয়েদের দিকে অন্যায় ভাবে তাকালে তার খবর আছে। পাঠকের ঘৃনা একমূহুর্তে ভালোবাসায় পরিনত হয়। দিন শেষে ভালোবাসা ও ঘৃনা একটি আপেক্ষিক ব্যাপার।
দারুণ বলেছেন কা_ভা । "ঈভ টিজার" গল্পের মুল মর্ম সুন্দর ভাবে উঠে এসেছে আপনার এই অল্প কিছু কথায় । আসলে শুধু পানিশমেন্ট দিয়ে অপরাধপ্রবনতা রোধ করা যায় না । অপরাধীর যদি কখনো বোধদয় ঘটে বা আত্মউপলব্ধি আসে তখনই অপরাধ রোধ করা সম্ভব ।
গল্পে মেসেজ থাকতেই হবে এমন কোন কথা নেই । আর আমি ছাইপাশ যা লিখি, আনন্দের জন্যই লিখি । ওসব মেসেজের ধারে কাছে আমি নেই । তবে এই দুটি ঈদ গল্পে আমি ইন্টেনশনালী কিছু মেসেজ দিতে চেয়েছি । মেসেজগুলো হাইলাইটেট করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
আপনার বিশ্লেষনী, আন্তরিক আর বিশাল কমেন্টে সম্মানিত বোধ করছি । এক রাশ ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা আপনাকে ।
আপনি অনেক অনেক সুন্দর লিখেন । আমি আপনার লেখার একজন গুনমুগ্ধ পাঠক, আরো হাজার পাঠকের পাশাপাশি ।
সব শেষে ঈদ শুভেচ্ছা । হোক আনন্দময় ঈদ উদযাপন ।
শুভ কামনা সতত
১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: গরীব ছেলে মেয়েদের ঈদের কাপর পাওয়া দেখে খুব ভালো লাগলো ।
শেষের গল্পটা পড়তে পারি নাই পরে পড়বো তবে ইভটিজারদের এই ভাবে আহাম্মক হওয়া দেখে আমি হা হা প গে
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: গরীব ছেলে মেয়েদের ঈদের কাপড় পেয়ে বাঁধ ভাঙা আনন্দ দেখে সত্যই খুব ভাল লেগেছে । আর এই জন্যই ঈদ গল্পের উপরে এটা টানিয়ে দিয়েছি পাইলট ভাই ।
রম্য লেখক বলেই গল্পের সবচেয়ে মজার জায়গাটা আপনি ধরে ফেলেছেন । অনলাইনে ঈভটিজারদের থাবরাইতে পারবোনা, তাই আহাম্মক বানায়ে দিসি
ধন্যবাদ পাইলট ভাই, মাঝে মাঝে ল্যান্ড কইরা মজা দিয়ে যাবেন ।
১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০০
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: মাঝে মাঝে মন খারাপের ভিতর দিয়ে নিজেকে উপলদ্ধি করা যায়
২য় গল্পটাই বেশি ভালো লেগেছে +++
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক সুন্দর করে বলেছেন ।
ধন্যবাদ । ঈদ শুভেচ্ছা
১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মামুন ভাই আপনার এই গল্প দুটির প্রশংসা করার মত ভাষা হারিয়ে ফেলেছি গল্পের শেষে এসে উৎসর্গ পত্র দেখে।
একজন বড় ভাই যাকে ভীষণ শ্রদ্ধা করি একজন মানুষ ও একজন ব্লগার ও একজন ভাই হিসেবে তার কাছ থেকে এভাবে নিজেকে উৎসর্গ হতে দেখে তাও আবার এমন মনে দাগ কেটে যাওয়া গল্পে। সত্যি আমি খুব ভাগ্যবান।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল আপনার ও আপনার পুরো পরিবারের প্রতি।
কিন্তু সালামী কিন্তু চাই চাই
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ঈদ মোবারক !!
হোক আনন্দময় ঈদ উদযাপন । পরিবার-বন্ধু সবাইকে নিয়ে একটা জম্পেশ ঈদ কামনা করি ।
শুভকামনা সতত
১৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: প্রথম গল্পে শেষ পর্যন্ত বোধদয় হয়েছে ভালো লেগেছে পড়তে। এরকম করেই সবার বোধদয় ঘটুক , টিজিং কমে কমে একেবারে বিলুপ্ত হয়ে যাক এই শব্দের। নীরবে যারা এই কাজ করে আর যারা ভুক্তভুগি সেটা যে কি যন্ত্রণার নারী মাত্রই ভালো বুঝেন।
স্কুল ড্রেস গল্প পরে খুব কষ্ট লাগলো। একজন পিতার অক্ষমতা, অসসহায়ত্ব ফুটে উঠেছে। সন্তানের হাহাকার ও এসেছে বাবার জন্য।
খুব সুন্দর থীমে লেখা গল্প।
উৎসর্গ পত্র দেখে হিংসিত হইলাম
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপর্ণা
শুধু পানিশমেন্ট দিয়ে অপরাধপ্রবনতা রোধ করা যায় না । অপরাধীর যদি কখনো বোধদয় ঘটে বা আত্মউপলব্ধি আসে তখনই অপরাধ রোধ করা সম্ভব ।
আপনার সাথে গলা মিলিয়ে বলি, টিজিং কমে কমে একেবারে বিলুপ্ত হয়ে যাক এই শব্দের। নীরবে যারা এই কাজ করে আর যারা ভুক্তভুগি সেটা যে কি যন্ত্রণার নারী মাত্রই ভালো বুঝেন
স্কুলড্রেসের গল্পটা আমাদের জন্য নতুন নয় । কান পাতলেই নিরব কান্নার ধ্বনি শুনা যায় আমাদের চার পাশেই । সকল সামাজিক বৈষম্যের অবসান হোক ।
ঈদ শুভেচ্ছা আপনার জন্য, আপনার লক্ষী বাবুই সোনা আর পরিবারের সবার জন্য ।
শুভ কামনা
১৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
নিষ্কর্মা বলেছেন: বছ, আপ্নের অপ্রাধ অনেক। চোখে পানি আইন্না ফালাইছেন। শাস্তি হিসাবে পিলাস দিলেও শাস্তি কম হয়। তবে ঈদ মুবারক বললে ঠিকৈ আছে।
ভালো থাকপেন। আনন্দের ঈদ করুন। আল্লাহ আপনাদের সহায় হোন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আপ্নেরেও ভার্চুয়াল ঈদ মোবারক!
কোলাকুলি করতে মুঞ্চায় ।
১৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
সায়েম মুন বলেছেন: কান্না নয়। শুধু হাসি হোক এই ঈদে।
গল্প বেশ লেগেছে। চালিয়ে যান।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: কান্না নয়। শুধু হাসি হোক এই ঈদে।
ঈদ শুভেচ্ছা সায়েম মুন ভাই ।
১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: প্রথম গল্পের প্রথম অংশ পড়ে ফিক করে হেসে দিয়েছিলাম...
আবার শেষ গল্পে দুঃখও পেলাম...
দুইয়ে মিলে কাটাকাটি...
ধন্যবাদ দুইটা কাটাকাটি গল্প উপহার দেবার জন্য
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ মন্তব্যে প্লাস +
দুইটা গল্প, একেবারে ছোট নয় । কিন্তু অল্প কথায় এত সুন্দর ভাবে আপনার অনুভুতি তুলে ধরেছেন- চমৎকার ।
আপনাকে ফাটাফাটি ঈদ শুভেচ্ছা
২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথম গল্পটা বেশ ভালো লেগেছে। ভাষার বুনোট মজবুত। পরিমিত স্ল্যাং এবং হাস্যরসের ব্যবহার এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা মিলিয়ে গল্পটি উৎরে গেছে ভালোভাবেই।
দ্বিতীয় গল্পটা নিয়ে কিছু বলা কঠিন। নিরপেক্ষভাবে বলতে দিচ্ছেনা দারিদ্রের বর্ণনায় টালমাটাল দ্রবীভূত মন।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের প্রতিটা অংশ ধরে ধরে মন্তব্য- অনেক দিন পর পেলাম হামা ভাই । গল্প নিয়ে আপনার কমপ্লিমেন্ট পাওয়া এবং উৎরে যাওয়া বিশাল কিছু ।
দ্বিতীয় গল্পটা লিখতে গিয়ে আমার মনটাও আর্দ্র হয়েছিল ।
ঈদ শুভেচ্ছা আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ।
হোক আনন্দময় ঈদ উদযাপন
২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ভালো লেগেছে। মুগ্ধ! সুন্দর বুনন। শুভকামনা লেখক।
ঈদ মোবারক।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ টুম্পা মনি ।
ভালো থাকবেন ।
ঈদ শুভেচ্ছা
২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সানড্যান্স বলেছেন: ঈদ মুবারাক!!!
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সানড্যান্স ।
আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা
২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৪
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: ঈদ মোবারক প্রিয় মামুন রশিদ পোস্ট পরে পড়ে মন্তব্য করব
০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিথী ।
সময় করে গল্পগুলো পড়ে যাবেন ।
ঈদ শুভেচ্ছা
২৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
গল্পের ভুমিকার জন্য শ্রদ্ধা জানবেন !
প্রথম গল্পে ইভটিজার এর নামের সাথে আমার নামের মিল দেখে রাগ হচ্ছিল ! তবে গল্পটা শেষ হওয়ার পর রাগ ভালো লাগায় রূপান্তর হলো ! দ্বিতীয় গল্পটা জেনে নিজের গল্প ! আপনি পোষ্ট দেয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই গল্প দুটো পড়েছি আমি কিন্তু দ্বিতীয় গল্পের জন্য আর কমেন্টস করা হয়ে উঠেনি। আমাকে উৎসর্গ করলে এমন একটা গল্প যা আমার জীবনের সাথে বেশ মিলে অথচ আপনি জানেন ও আমার জীবনের এই গল্প। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হয়েছি আমি। স্কুল ড্রেস আর জুতার জন্য টিচারদের কাছে মার ও অনেক অপমানিতও হয়েছি। এমন একটা সময় পার করেছি বন্ধুর পুরাতন জুতা পরে স্কুলে গিয়েছি। নতুন ও বড় স্কুলে ভর্তি হয়েছি সেবার, সবাই মোটামুটি স্বচ্ছল পরিবার থেকে আসে এই স্কুলে। তাই স্কুলে ড্রেস এর ব্যপারে কোন ছাড় ছিলো না, পুরাতন ও ছোট হয়ে যাওয়া ড্রেসই চলছিলো। সেবার ক্লাস ফোরে আমি, পরেরদিন ঈদ। সেবার ঈদের আমার চাওয়া ছিলো নতুন ড্রেস আর স্কুলের জন্য সাদা জুতা (বাটার চক দেয়া) । কিন্তু দুর্ভাগ্য কোন একটা ঝামেলার কারনে টাকা পায়নি আব্বু। আমিতো কান্না করেছিই আর আমার বাবা-মা সারা রাত ধরে কান্না করেছে। তাদের সেই কান্না দেখে সত্যি বলতে আজো এত বড় হয়েছি বাবা-মা কাছ থেকে কিছু চাইনি অনেক বড় বড় বিপদে পরেও। আমার কাছে মনে হয়েছে তাদের ভালোবাসা আর দোয়াই আমার সব কিছু চেয়ে তাদের কে আর কষ্ট দিতে চাই না যদি না দিতে পারে !!!
ভালো থাকবেন মামুন ভাই ! কৃতজ্ঞতা জানবেন !
ভাবী ও আমার দুই মামুনি কে ঈদ মোবারক জানাবেন !
০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ।
আপনার ডাক নাম যে 'জেসন', এইটা তো প্রায় ভুলেই গেছি । কারণ প্রায় সব জায়গায় আপনার মুল নামই ব্যবহৃত হয় । যাক তবু শেষ পর্যন্ত 'জিসান' কে ভাল মানুষ বানিয়েই গল্প শেষ করেছি । যদিও এই গল্প লেখার সময় আপনার নাম আমার মাথায় ছিল না ।
স্কুলড্রেস এর গল্পটা শুধু আপনার নয়, আমরা যারা মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে উঠে এসেছি- আমাদের সবার কমন গল্প । মধ্যবিত্তের অহং জনিত কারণে এই গল্প গুলো বাইরের কেউ জানেনা । আমাদের স্বল্প আয়ের বাবারা পরিবারের ভরণ পোষন, সন্তানদের লেখাপড়া এবং নূণ্যতম সামাজিকতা বজায় রাখতে গিয়ে কি পরিমানে হিমশিম খেতেন, কি পরিমানে কষ্ট করতেন- তা আমরা যারা এই রকম পরিবার থেকে উঠে এসেছি তারাই শুধু অনুধাবন করতে পারি । মধ্যবিত্তের অহংবোধটা এমনই ছিল- মরে গেলেও কাউকে দুঃখের কথা বলবেনা কিংবা কারো কাছে হাত পাতবে না । ঈদ এলে আমি কখনো নতুন জামা কিনি না, এটা নিয়ে প্রতিবারই আমার বউ-মেয়েরা খুব রাগারাগি করে । ঈদে নতুন জামার ব্যাপারটা আমাদের ছোটবেলায় ছিল না । আপনার মন্তব্যে তাই আমার মনটা আবার আর্দ্র হল ।
ভাল থাকবেন আমিনুর । ভাবী আর বাবুটাকে আমার ঈদ শুভেচ্ছা জানাবেন ।
ঈদ মোবারক!!
২৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: অফলাইনে আগেই পড়েছিলাম , দারুণ ।
স্কুলড্রেস গল্পটা ঝাঁকুনি দিয়েছিল ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রত্যাবর্তন@
মৃদু ঝাঁকুনি দিতে পারায় আমার গল্প লেখা স্বার্থক ।
ভালো থাকবেন । ঈদ শুভেচ্ছা ।
২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মামুন ভাই ঈদ মোবারক! কেমন আছেন?
০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লিসানি ভাই । জ্বী ভালো আছি । আপনি কেমন আছেন ?
হোক ঈদ উদযাপন আনন্দময় । ঈদ শুভেচ্ছা ।
২৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
একজন আরমান বলেছেন:
প্রথম গল্পের মরাল টা অনেক ভালো লেগেছে। আর দ্বিতীয় গল্পটা অনেক টাচি।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প ভালো লাগায় অনেক ধন্যবাদ ভাইডি ।
ভালো থাকবেন । ঈদ শুভেচ্ছা
২৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬
ভিয়েনাস বলেছেন: ঈদ মোবারক মামুন ব্রো
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি ভিয়েনাস ।
আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা ।
ঈদ মোবারক
২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: স্কুল ড্রেস গল্পটা বেশি ভাল লাগলো! এসবতো আমাদের চারপাশেরই নিত্যনৈমত্যিক ঘটনা, আমরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকি বলেই কোন কিছুই চোখে পরে না~
সুন্দর লেখা মামুন ভাই....
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজু ।
এসবতো আমাদের চারপাশেরই নিত্যনৈমত্যিক ঘটনা, আমরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকি বলেই কোন কিছুই চোখে পরে না~
সত্যি তাই ।
গল্প ভাল লাগায় ভাল লাগছে । শুভকামনা
৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
বাংলার হাসান বলেছেন: ম্যাসেজ দুটো অসাধারন
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই ।
ভালো থাকবেন ।
৩১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩১
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: দুই গল্পে প্লাস। প্রথমটার সমাপনীর দিকে গিয়ে থমকেছি একবার। ঘটনা এমনও অনেক ঘটেছে বলে শুনতে পাই। (যেমন, বাপ মেয়ের কাছে ধরা, ভাই বোনের কাছে বা মায়ের কাছে)
ইভ টিজারগুলার তবু শিক্ষা বা লজ্জা হয় না।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী ।
আপনার দেয়া প্লাস অনুপ্রেরণাদায়ী ।
৩২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ঈভটিজার এত দ্রুত চেঞ্জ হয় বলে মনে হয় না, তবে আপনার গল্পের বলার ধরণ আর শব্দ ব্যবহারের পরিমিতিবোধ চোখে পড়ার মত।
দ্বিতীয় গল্প নিয়ে কিছু বলবা
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি প্লিওসিন,
সুন্দর মন্তব্যে মন জুড়িয়ে গেল
৩৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: কিছু বলব না হবে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন:
৩৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২০
আরজু পনি বলেছেন:
অসাধারণ শেয়ার !
আসতে আসতে দেরীই করে ফেললাম বেশ !
অনেক শুভকামনা রইল মামুন ।।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরজুপনি আপু ।
এই যে আপনারা এসে গল্প পড়েন, প্রশংসা করেন- এর জন্য শত কষ্ট করেও ছাইপাশ যাই পারি লিখে আনন্দ পাই ।
ভালো থাকবেন আপু । শুভকামনা নিরন্তর ।
৩৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২২
আরজু পনি বলেছেন:
২০ তম প্লাস ।।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন:
৩৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
দেরিতে পড়ার জন্য দুঃখিত মামুন ভাই। কিছুদিন ব্লগ ছেড়ে একটু দূরে ছিলাম।
প্রথম গল্পটা বিবেক জাগ্রত হওয়ার, দ্বিতীয়টা দরিদ্র পরিবারের জীবনচিত্র। দুটোই ভাল লেগেছে। ২য় টা একটু বেশি ভাল হয়েছে। শেষে এসে আমার চোখেও পানি চলে এসেছিল প্রায়।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাজিম-উদ-দৌলা,
আমি জানি ঈদের ছুটিতে আপনি নেট থেকে দুরে ছিলেন । নিশ্চয়ই চমৎকার কাটিয়েছেন ঈদের কয়টা দিন । আপনার গল্পের অপেক্ষায় আছি ।
দুইটা গল্পই ভাল লাগায় ভাল লাগছে ।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন । শুভকামনা নিরন্তর ।
৩৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর জোড়া গল্প,শুভকামনা রইল।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তনিমা ।
ভালো থাকবেন । শুভকামনা নিরন্তর
৩৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শালার আমিই এইবার লেট মফিজ , সব জায়গায় ! এইবার এত ভাল গল্প আইছে , এই কয়দিন ছিলাম না , পড়তে পরতে ত কাহিল ভাই ।
আপনি ত তিন টা গল্প লিখছিলেন বলছিলেন এক জায়গায় দেখলাম ,
২ টা পাচ্ছি , আরেকটা কি ড্রাফট করে ফেলছেন ?
প্রথম গল্পটা দারুণ , হুজুর আসায় পুরাই টাস্কি খাইছি এইসব দোনা মোনা
কই পাইলেন ?
দৃশ্যকল্প বর্ণনা , ডায়ালগ সব কিছুই পারফেক্ট , অবশ্য এমনিতেই আপনি জহুরি ।
দ্বিতীয় গল্পে সত্যিই বলার কিছু পাচ্ছিনা , মন টা খারাপ হয়ে গেল ।
লিখার সময় আপনিও কি বিষণ্ণ হন নি ?
তবে ভাই এইবারের ডার্ক স্টোরিটা সত্যিই অনেক ভাল হইছে , খুব মুগ্ধ হইছি ।
ভাল থাকবেন প্রিয় মামুন ভাই , শুভকামনা রইল ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ । ডার্ক স্টোরি নিয়েই তিনটা গল্প ।
মন্তব্য পেয়ে মুগ্ধ ।
ভাল থাকবেন । শুভকামনা ।
৩৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
তাসজিদ বলেছেন: বাবাও তখন মিন্টু কে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে । বাবা-মা -ছেলে'র এই মিলন কান্নায় সেদিন সৃষ্টিকর্তার আরশ কেঁপে উঠেছিল কি না তা আমাদের জানা নেই ।
আসলেই আমরা জানি না।
ঈভ টিজার গল্পে ......শব্দ টি না বলে অন্য ভাবে বলা যেত। আর যেভাবে তারা ঈভ টিজিং ছাড়ল সেটি বাস্তব সম্মত মনে হয়নি।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তাসজিদ ।
৪০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
চান্টু ভাই বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে..১লক্ষ+
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম চান্টু ভাই ।
প্রিয়তে নেয়া আর প্লাসের জন্য ধন্যবাদ
৪১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৭
উদাস কিশোর বলেছেন: হুজুরের আবির্ভাবে আমি হতবাক
দুটো গল্পই চমত্কার
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ইভটিজারদের জন্য উপযুক্ত শাস্তি
৪২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
কালোপরী বলেছেন:
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়লাম! প্রথম টা তে চেয়েছিলাম কেউ নেমে কষে থাপ্পড় বসিয়ে দিক কিংবা মেয়েটি বুদ্ধিমতির মত কথা বলে ওদের বিব্রত করে দিবে! আপনি তো হুজুর বানিয়ে দিলেন!
আর দ্বিতীয় টা পড়ে কেমন জানি লাগছে!
ঝাতি উতসর্গের কাহিনী জানতে চায়!
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন শ্রদ্ধেয় মামুন ভাই।