নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার কিন্তু স্বপ্ন দেখতে আজও ভালো লাগে ।

মামুন রশিদ

আমার কিন্তু স্বপ্ন দেখতে আজও ভালো লাগ...

মামুন রশিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ অমানিশাকাল ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫





[ সংবেদনশীল পাঠকের সতর্কতা কাম্য ]



বাচ্চাটা আপন মনে খেলছে । ঘর জুড়ে ছুটছে । ছন্দ তালে ছড়া কাটছে । তাল কেটে হাঁপাচ্ছে । তার বাবা অবিরাম বকছে ।



একটানা বকাবকি বেশ পুরনো অভ্যেস বাবার । সাঁজ সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর থেকেই বকাবকি । স্নান ঘরে যেতে আসতে বকাবকি । দাঁত মাজা নাস্তা খাওয়ায় বকাবকি । অফিসযাত্রায় তৈরি হতে বকাবকি । অশ্রাব্য কটু শব্দগুলো কবেই ছেলেটির অভ্যস্ত কানে মানিয়ে গেছে ।



তার মা বসে বসে ধুঁকছে । পুরনো চশমার ফ্রেমে চোখের কালি ঢাকা পড়েছে । একমনে সুঁই সুতো দিয়ে সুইস ভয়েল কাপড়ে ফুলের নকশা আঁকছে । এক আজব নেশা মায়ের । দিন রাত কথা বলা বন্ধ, সময় পেলেই শুধু সুঁই সুতো ।



বাবার বকাবকি এবার মায়ের দিকে ধেয়ে যায় । এই সেকেলে মহিলা কিছুই বুঝেনা । এর হাতে তার ছেলের ভবিষ্যত নিশ্চিত অন্ধকার । ছেলেকে বর্তমান এবং ভবিষ্যতের উপযোগী করে গড়ে তোলার দায়িত্ব মায়ের । কিন্তু এই মহিলার হাতে তার আদরের ছেলেটা দিব্যি রসাতলে যাবে ।



বাপের একটানা বকাবকিতে মায়ের বুনোট ধ্যান ভাঙ্গে । সুঁই সুতো রেখে ছেলের প্রতি মনযোগী হন তিনি । স্কুল বন্ধ হলেও কোচিং আছে । কোচিংয়ে যাবার জন্য মা ছেলেকে তৈরি করে । বাবা তখনো বকে যায় । এবার লক্ষ্য ছেলের স্কুলবাড়ি । অযত্ন অবহেলা আর দায়িত্বহীনতার অভিযোগের তীব্র শ্লেষ ছুটে যায় স্কুলের মাস্টার মশাইদের দিকে । শেখায় না কিছুই, শুধুই রুটিন যাওয়া আসা । দুদিন পর জাতীয় আনন্দ মহোৎসব । ঐ উৎসবের জন্য বাচ্চাদের ভালো করে গড়ে তুলবে- তা না । এক সপ্তাহ আগেই স্কুল বন্ধ- আনন্দের ছুটি ।



আনন্দ মহোৎসবের জন্য ছেলেকে উত্তমরুপে প্রস্তুত করতেই স্পেশাল কোচিং । ছেলে বাবার হাত ধরে হেটে যায় । বাবা একটানা বকে যায় ছেলেকে উদ্দেশ্য করে । তুমি যত বেশি কদর্য হবে, যত বেশি নোংড়া হবে- বেড়ে যাবে তোমার টিকে যাবার সম্ভাবনা । পঙ্কিলতায় যত তুমি ডুবে যাবে, ততোই বেঁচে থাকার রসদ পাবে । শুভ চিন্তা শুভকর্ম আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে, ওটা তোমার প্রাচীন মা'কেই ভাবতে দাও ।



ছেলে মাথা নেড়ে সম্মতি দিয়ে বাবার সাথে হেটে যায় । পথ চলতি কয়েক যুবক তাদের দিকে একদলা কাদা ছুড়ে দেয় । চোখ মুখ পোষাক পরিচ্ছদ সব পচা কাদার দুর্গন্ধে ভেসে যায় । বাবা সাথে সাথে তার শ্রেষ্ঠ সংগ্রহ থেকে দু'চারটি সেরা গালি তাদের দিকে ছুড়ে দেয় । যুবকেরা উল্লাস করতে করতে চলে যায় । একরাশ বিবমিষা ছেলেটাকে আঁকড়ে ধরে, পচা কাদার ডোবায় যেন সে সাঁতার কাটছে ।



বাবা ছেলের দিকে তাচ্ছিল্যের হাসি ছুড়ে দেয় । এতদিন ছেলেকে স্কুলে পড়িয়ে কোচিং করিয়ে কিছুই শেখাতে পারেনি বলে আহাজারি করে । তোমার দিকে কাদা ছুড়লে তুমি তাদের দিকে কুকুরের মল ছুড়ে দিবে । নোংড়া খিস্তি দিয়ে তাদের সম্ভাষণ জানাবে । এত দিন ধরে তাহলে কি শিখছ!



কোচিংয়ে আজ চুড়ান্ত প্রস্তুতির দিন । জাতীয় আনন্দ মহোৎসবের ইভেন্ট গুলো আজকে ডেমো করে দেখাবে । সেই উৎসবের প্রতিটা পর্বের আনুষঙ্গিক নিয়মগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রুপে শিখিয়ে দিবে । ভবিষ্যত সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার প্রথম পরীক্ষায় ছেলেটি অবতীর্ণ হবে আগামিকাল ।



উৎসবের আগের রাত থেকেই ঘরে ঘরে পৈচাশিক আনন্দের ঢেউ বয়ে যায় । ভোর হতে দলে দলে মানুষ ছুটে চলে জাতীয় স্কয়ারের দিকে, মহোৎসবের মুল ভ্যেনু যেখানে । লাখো কোটি মানুষের পদচারনায় মুখরিত হতে থাকে জাতীয় স্কয়ার । ছেলেটির বাবার উৎসাহের শেষ নাই । সেই সকাল থেকেই তার বকাবকির আতিশত্য বেড়ে যায় । সারা বছর জমিয়ে রাখা সবচেয়ে নোংড়া কাপড়ে সজ্জিত হওয়া উৎসবের নিয়ম । বাবার উৎসাহে ছেলেরও উৎসাহ বেড়ে গিয়েছে বহুগুন । এই প্রথমবারের মত সে আনন্দ মহোৎসবে যেতে পারছে । বাবার বকাবকিতে মা ও তৈরি হয়ে নেয়, গোপনে সুঁই-সুতো-নকশাকাপড়ের ফ্রেম নিতে ভুলেন না তিনি ।



রাস্তায় নেমে প্রথা মত প্রথমেই তারা ড্রেন থেকে ময়লা কাদা আবর্জনা তুলে নিজেদের ভালোমত মাখিয়ে নেয় । এই সময় নিজের বাবা-মা পূর্বপুরুষদের শাপশাপান্ত করার নিয়ম । বাবা কঠিন নিয়মানুবর্তি, চিৎকার করে করে পূর্বপুরুষের গুষ্টি উদ্ধার করে । ছেলেও বাবার সাথে যোগ দেয় তার পূর্বপুরুষকে গালি দিবার হোলিতে ।



পুরো রাস্তা জুড়ে উৎসবগামী মানুষের পদভারে মুখরিত । ময়লা এঁটোকাদা দুর্গন্ধ মেখে সবাই চলেছে উৎসব পথে । কাদাছোড়াছুড়ি আর পৈচাশিক গগণ বিদারি চিৎকার উল্লাসে মাতোয়ারা সবাই ।



জাতীয় স্কোয়ারে প্রবেশদ্বারের কাছে এসে মায়ের পথ চলা হঠাৎ থেমে যায় । ছেলেটাকে দু'হাতে জড়িয়ে ধরে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকেন মা । বাবা সমানে তাড়া দেয়, আগে আগে না পৌছালে উৎসবের সামনের সারিতে থাকা যাবে না । মুল মঞ্চবেদির কাছে থেকে উৎসব দেখার মজাই আলাদা । আর এর জন্যেই সারা বছর ধরে নেয়া হয়েছে প্রস্তুতি ।



বাবার চিৎকারেরও মা নড়েনা, ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে চুপটি দাড়িয়ে থাকে । বাবা এবার তার উপর চুড়ান্ত রুপে চড়াও হয় । মুখের অশ্রাব্যতার সাথে যোগ হয় শারীরিক আঘাত । বাবা যেন হয়ে উঠে সাক্ষাৎ পিচাশ । তবু মা অনঢ়, অটল । পৈচাশিকতার গন্ধ পেয়ে তাদের ঘিরে ধরে কিছু অতি উৎসাহী আনন্দ মহোৎসব যাত্রীর দল । বিভীষিকাময় স্লোগানে মেতে উঠে তাদের চারপাশ ।



বাবা এবার দাঁতমুখ খিচিয়ে মা'কে শাসায় ।

তুমি কি করছ বুঝতে পারছ! উৎসবের স্বেচ্ছাসেবীরা এখনই তোমাকে ধরে নিয়ে যাবে । পৃথিবীতে যে কয়টি শুভচিন্তাধারী মঙ্গলাচারী খুঁজে পায়, সবাইকে ধরে নিয়ে আসে এই উৎসবে । স্কয়ারের কেন্দ্রে মুল বেদীতে প্রজ্জ্বলিত অগ্নিশাখায় তাদের জীবন্ত পুড়ানো হয় । আধপোড়া মানুষের বীভৎস চিৎকারের সাথে সাথে হর্ষধ্বনি বেজে উঠে পুরো উৎসব জুড়ে । আনন্দযাত্রীরা বেদি পরিভ্রমনের সময় আধপোড়া মানুষের দিকে উত্তপ্ত তৈল আর ক্ষার ছুড়ে দেয় । অর্ধপোড়া মানুষটি যতক্ষন যন্ত্রনায় ছটফট আর আর্তচিৎকার করতে পারে ততক্ষন ধরে চলে এই পাশবিক যন্ত্রণা দান । তারপর মরে গেলে পুরো শরীরটা উন্মুক্ত কড়াইয়ে ভেজে পোড়া মাংসগুলো ছুড়ে দেয়া হয় শুভ্যার্থিদের কাছে । সোমরসে ভিজিয়ে সেই উৎকৃষ্ট প্রসাদ ভোগ করে প্রতিটি আনন্দযাত্রী ।



একের পর এক মঙ্গলাচারীকে আনা হয় বেদিতে । তাদের যন্ত্রণাদায়ক আর্তচিৎকার রাঙিয়ে দেয় মহোৎসব । সেই বীভৎস দৃশ্য আবালবৃদ্ধবনিতা সবাই উপভোগ করে । তেরো বছর বয়সী বাচ্চাদের জোর করে তা দেখানো হয় । যেন এই বাচ্চারা সব ধরণের বিভীষিকার সাথে ছোট থেকেই অভ্যস্ত হয়ে যায় । যাবতীয় কদর্যতা, পন্কিলতা, বীভৎসতাকে যেন তারা জীবনে আদর্শরুপে গ্রহন করতে পারে । আর তাহলেই তারা এই গ্রহে অভিযোজিত হতে পারবে, বেঁচে থাকতে পারবে বংশপরষ্পরায় ।



"তুমি কি চাও আমার ছেলে তোমার আধপোড়া মাংস খেয়ে তার জীবনে সারভাইভের প্রথম পাঠ নিবে"??



ঘিরে থাকা জনতা সোল্লাসে চিৎকার করতে থাকে । "একে ধরে বেদিতে নিয়ে যাও । এই মঙ্গলাচারিনীকে সবার আগে পোড়াও" ।



সমবেত জনতা চিৎকার আর হর্ষধ্বনি দিতে দিতে মায়ের দিকে আসতে থাকে । যেন এক্ষুনি ছিড়েফুড়ে খেয়ে নিবে কাঁচা হাড় মাংস শরীর । আগ্রাসী জনতার পাশবিক চিৎকারে মিলিয়ে যায় বাবার উল্লম্ফন ।



হায়েনা দলের ঝাঁপিয়ে পড়ার পূর্বমুহূর্তে মা চোখ খুলেন । ধীরে ধীরে মাথা উপরে তুলে আকাশের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসেন তিনি । অপার্থিব হাসির আলোকছটায় থমকে যায় সবাই । উল্লসিত জনতার চোখ মুখ থেকে যুগপ্রাচীন কদর্যতার পর্দা সরে যেতে থাকে । ধুয়ে পরিষ্কার হয়ে আসা প্রাচীন অবয়ব নব রুপে দেখে তারা হতবাক হয় ।



বৃষ্টিধারায় স্নাত মা পরম আদরে ছেলেকে কাছে টেনে নিয়ে চুমু খান । মঙ্গল বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে শাড়ীর আঁচলে লুকিয়ে রাখা সুঁই সুতো ফ্রেম বের করেন তিনি । সেখানেই দাঁড়িয়ে সুইস ভয়েল কাপড়ে রঙীন নকশা বুনায় মনযোগী হন ।





********************সমাপ্ত********************



দুর্বোধ্যতার একটা অভিযোগ এসেছে গল্পটিকে ঘিরে । একটা সূত্র দেই, Cannibalism..



উইকিপিডিয়ার মতে, Cannibalism (from Caníbales, the Spanish name for the Carib people,[1] a West Indies tribe formerly well known for practicing cannibalism)[2] is the act or practice of humans eating the flesh or internal organs of other human beings.



সাম্প্রতিক মানুষ পুড়িয়ে মারার বীভৎস উল্লাস আমাদের হয়ত Cannibalism এর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে..

মন্তব্য ১৪৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

তাসজিদ বলেছেন: ভয়ানক, মামুন ভাই।

+++++++++++++++

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: সময়টা আরো ভয়ানক ।


প্লাসের জন্য ধন্যবাদ তাসজিদ ।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

মদন বলেছেন: অন্যরকম

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আমার ব্লগে স্বাগতম ।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ ! অসাধারন !

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মুন :)

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

সুমন কর বলেছেন: যাবতীয় কদর্যতা, পন্কিলতা, বীভৎসতাকে যেন তারা জীবনে আদর্শরুপে গ্রহন করতে পারে । আর তাহলেই তারা এই গ্রহে অভিযোজিত হতে পারবে, বেঁচে থাকতে পারবে বংশপরষ্পরায় ।

তুমি যত বেশি কদর্য হবে, যত বেশি নোংড়া হবে- বেড়ে যাবে তোমার টিকে যাবার সম্ভাবনা । পঙ্কিলতায় যত তুমি ডুবে যাবে, ততোই বেঁচে থাকার রসদ পাবে । শুভ চিন্তা শুভকর্ম আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে
.....

সুন্দর হয়েছে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন । ভালো থাকবেন ।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

কয়েস সামী বলেছেন: ভাল লাগল। আবার পড়ে বিস্তারিত বলা হবে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার । আপনার মুল্যায়ন প্রত্যাশা করি ।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কঠিন

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২

মামুন রশিদ বলেছেন: সময়টাও কঠিন ।

ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য । আপনার পোস্ট পাই না কেন??

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: কঠিন গল্প!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: আগুনে পুড়ে পুড়ে আমরা একদিন এমনই অভ্যস্ত হয়ে যাব, কঠিন সময়কে এখন যেভাবে মেনে নিচ্ছি ।

ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: একি! মাথার উপর দিয়ে গেলো! B:-)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প লেখকের ব্যর্থতা :(

আপু, একটা ইটার উপ্রে দাঁড়িয়ে পড়লে মুনে হয় মাথা বরাবর আসতে পারতো :P

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম মামুন ভাই

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সিফাত ।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বেঈমান আমি. বলেছেন: দারুন ব্রো :)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০১

মামুন রশিদ বলেছেন: থ্যান্কস ব্রো :)

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৪

নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: ভালো লাগলো

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: গল্পের আমেজে পেয়ে বসল তো । এমন 'ডার্টি' স্টোরি হলে, আরও এমন গল্প পড়তে চাই !!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মামুন রশিদ বলেছেন: এমন মন্তব্য পাওয়া লেখকের জন্য নিরন্তর অনুপ্রেরণা :)


অনেক ধন্যবাদ অয়ন ভাই । শুভ কামনা ।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

Sohelhossen বলেছেন: গল্প সুন্দর হইছে ।আর বুঝতে একটু কষ্ঠ হ্ইছে ,এটা বেপার না ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২২

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

কালীদাস বলেছেন: মারছেরে :|| :-0

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: কি মারছে?? পেট্রোল বোম? #:-S :-&

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৬

জেমস বন্ড বলেছেন: আমার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গেছে ভাই সত্যি :|

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পটা পৈচাশিক, তবে আমরা যে সময়ের ভেতরে যাচ্ছি যেভাবে বিনা কারনে অবলীলায় মানুষ পুড়ানো হচ্ছে- ভবিষ্যতে হয়ত এগুলো আমাদের সয়ে যাবে । হয়ত আর গায়ের লোম দাড়াবে না ।

থ্যান্কস বন্ড :)

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: দিনশেষে শেষ হাসিটা হাসবে পঙ্কিলতা আর নোংরামী মুক্ত সত্য !

কুৎসিত বহিঃপ্রকাশ , নোংরা মিথ্যাচার আত্নতৃপ্তিও দিতে পারেনা , বরং আমার মনে হয় মাঝ রাতের ঘুমেও ভিতরের মানুষ টা নোংরামির যন্ত্রনায় ঘুমোতে পারেনা!

এই পোষ্টটা গল্প- কবিতা দিয়েও যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ দেয়া যায় তার একটা উৎকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে থাকবে !

পোষ্টের বহুগামি ক্ষেত্রের কথা আর নাই বললাম !
আমরা আত্নশুদ্ধি করার চর্চাটা করার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থণা করতে পারি কেবল!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২০

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের উপস্থাপনা একটু জটিল, কিন্তু আপনি খুব সহজ ভাবেই গল্পের থিম বুঝে নিতে পেরেছেন ।

আমরা আজকে অসহায় সাধারন মানুষকে পুড়তে দেখেও নির্বিকার । তাই একদিন পৈচাশিকতা কদর্যতা পন্কিলতা আমাদের গ্রাস করে নিবে । আর সারভাইভ করার জন্য আমরাও এগুলোর সাথে ভালোভাবেই অভ্যস্ত হয়ে যাব ।

কিন্তু দিনশেষে শেষ হাসিটা হাসবে পঙ্কিলতা আর নোংরামী মুক্ত সত্য !

ধন্যবাদ প্রিয় স্বপ্নবাজ অভি ।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

খেয়া ঘাট বলেছেন: শুভ চিন্তা শুভকর্ম আজ ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে, ওটা তোমার প্রাচীন মা'কেই ভাবতে দাও +++++++++++++++++

গল্পটা প্রথমবার পড়ে মনে হলো কী যেন একটা বিষয় ঠিকমতো বুঝতে পারছিনা। আবার পড়ি..............

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পটা বর্তমান সময় থেকেই নেয়া । সাধারণ মানুষের উপর পেট্রোল বোমার পৈচাশিক বীভৎস আঘাত দেখার পরও আমরা নির্বিকার । এই নির্লিপ্ততা একদিন আমাদের নিয়ে যাবে কদর্য পন্কিল সমাজ ব্যবস্থার দিকে । ঐ সমাজে সারভাইভ করার প্রয়োজনেই আমরা আমাদের উত্তরসূরীদের আরও পৈচাশিকতার দিকে ঠেলে দেব । অসহায় অথর্ব আমরা তবু স্বপ্ন দেখি একদিন আকাশ থেকে মঙ্গলবৃষ্টি নেমে সব জরা সব অশুভকে ধুয়ে মুছে দিয়ে যাবে, শুভ চিন্তার জয় হবে ।

ধন্যবাদ ।

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫২

শায়মা বলেছেন: কি ভয়ংকর!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


:( :( :(

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: কোথায় ভয়ংকর??


এটা একটা নির্মল আনন্দদায়ী গল্প :D B-)

১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। পোস্টে প্লাস।+++++++++

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আনারুল ।

২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-& :-& :-& :-&



ভয়ানাক!!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: হুম, লিখতে গিয়ে আমারও ভয় লাগছে ।

২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

জুন বলেছেন: বাবা টা কি হতাশ কোন বিষয়ে মামুন ??
আবার পড়তে হবে /:)
+

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

মামুন রশিদ বলেছেন: বাবাটা হতাশ নয় আপু । তার উত্তরসূরীকে সারভাইভ করানোর জন্য সে সময়োপযোগী যথার্থ কাজগুলিই করেছে ।

প্লাসের জন্য ধইন্যা :)

২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

আমি সাজিদ বলেছেন: কিছু একটা নিয়ে অনেক রেগে ছিলেন কি ?

আমি যেটা ভেবেছি গল্পটা পড়ে তা আপনার ভাবনার সাথে মিলে গেছে নাকি জানি না।

ভয়ানক।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: রাগ বা হতাশা যাই বলেন এটা শুধু লেখকের না, পুরো সমাজের । আমাদের মানসিক, সামাজিক আর রাজনৈতিক অধঃপতনের অশুভ পরিণতিকে রুপকের মাধ্যমে উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি গল্পে ।

গল্প পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
কঠিন সময়ের আবহে একটা কিংবা একাধিক মেসেজ গেলো।
কিন্তু প্রথম পাঠে ঠিকমত ধরতে পারি নি।
আবার পড়ছি তাই।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: ম্যাসেজ ট্যাসেজ কিছু না কবি । বর্তমান পতিত সময়ের অশুভ পরিণতি রুপকের সাহায্যে আঁকার চেষ্টা করেছি মাত্র ।

আবার পড়ার আমন্ত্রণ রইলো :)

২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২

যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার ব্রো...

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই ।

২৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২

এহসান সাবির বলেছেন: কিছু সুন্দর মেসেস একটু ঘুরিয়ে লেখা......

আমার কাছে ভালো লেগেছে মামুন ভাই।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির :)

২৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এটার নাম ডার্টি স্টোরি কেন হল?
এত অসাধারণ একটা গল্পের আরো সুন্দর একটা নাম পাওয়ার অধিকার আছে ভাইয়া!!!!!!!!!!! :)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

মামুন রশিদ বলেছেন: দুদিন ভেবেও সুন্দর কোন নাম পাইনি । এই গল্পের জন্য যুতসই একটা নাম দিবা নাকি! 'অমানিশা কাল' দেবো কিনা ভাবছি, তুমি একটা নাম প্রস্তাব কর আপু ।

২৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

একজন আরমান বলেছেন:
সুরঞ্জনা বলেছেন: একি! মাথার উপর দিয়ে গেলো!

আমারও গিয়েছিল। দ্বিতীয়বারে এন্টেনাতে ক্যাচ করেছে।

ভয়ংকর সমসাময়িক !

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: দ্বিতীয়বার নিশ্চয়ই সুরঞ্জনা আপুকে দেয়া পরামর্শ মত ইটার উপর দাড়িয়েছিলেন :-B

মোক্ষম ব্যাপারটা ধরে ফেলেছেন, ভয়ংকর হলেও এটা এই সময়েরই গল্প :)

২৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:


:|


[শুধু এই ইমোটিকনটি কী পাঠ প্রতিক্রিয়া হিসেবে যথেষ্ট!]

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: ইয়া, আক্কেলমান্দ লিয়ে ;)

২৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: কঠিন ব্যাপারস্যাপার।
দ্বিতীয় বার না পড়লে বুজতেই পারতাম না।
তবে কেন জানি মনে হচ্ছে এখনো অসমাপ্ত। মামুন ভাই ডার্টি স্টোরি'র আরেকটি সিরিজ হলে ভালো হয়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

মামুন রশিদ বলেছেন: দেখা যাক, ধন্যবাদ ।

৩০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: কঠিন ব্যাপারস্যাপার।
দ্বিতীয় বার না পড়লে বুজতেই পারতাম না।
তবে কেন জানি মনে হচ্ছে এখনো অসমাপ্ত। মামুন ভাই ডার্টি স্টোরি'র আরেকটি সিরিজ হলে ভালো হয়।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: :)

৩১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৬

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: :-0 :-0 :-0

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

মামুন রশিদ বলেছেন: বুঝছি, মন্ত্রী ডরাইছে #:-S :-*

৩২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৪

অজয় বলেছেন: ভাই কাপায়া দিলেন। একদম অন্যরকম

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: শীতে বেশি কাপাকাপি ভালু না :D


হাহাহ, ধন্যবাদ ।

৩৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৯

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ভেজালই বর্তমানের ফ্যাশন

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: সাধারণ মানুষের উপর পৈচাশিক পেট্রোল বোমা আক্রমন কিন্তু ভেজাল নয় ।

ধন্যবাদ মিসিরআলি :)

৩৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

উদাস কিশোর বলেছেন: ৪র্থ বার পড়ার পর বুঝলাম । :|
সাবলীল নয় তবুও অন্যরকম সুন্দর

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ উদাস কিশোর ।

৩৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাষা খটখটে স্মার্ট এবং চেতনানিপীড়ক , স্নায়ু নাড়ানো বীভৎস আবহ , সব মিলিয়ে
পাঠক অনুভব করবেন তার চেতনাকে যে যেন এতক্ষণ কড়াইতে তেল ছাড়াই ভেজে
নিল । ধানিলঙ্কারও এত ঝাঁজ নেই ।
আপনি সার্থক । আপনার সেরা গল্পগুলার মধ্যে এটি একটি ।
আমি মুগ্ধ এবং প্রভাবিত ।

ভাল থাকুন প্রিয় মামুন ভাই । সালাম ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যে মুগ্ধ হই । গল্পের প্রশংসা করেন বলে নয়, কোন গল্পের ভেতরের অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য আর মুলভাব টুকু অবলীলায় খুজে বের করতে পারেন বলে । আর এটা শুধু আমার লেখা গল্পের ক্ষেত্রে নয়, যে সব গল্পে আপনি মন্তব্য করেন তার প্রতিটির ক্ষেত্রে এই কথা সত্য ।

শুভকামনা ব্রো.. এ মাসের গল্প শীঘ্রই পেতে চাই :)

৩৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মামুন ভাই সাম্প্রতিক সময়ে আপনার যে কয়টি গল্প পড়েছি তার মধ্যে অন্যতম সেরা এই লেখাটি। চমৎকার হয়েছে। খুব বেশি কঠিন শব্দ ব্যবহার না করেও সুন্দর ভাবে শব্দ প্রয়োগ করা যায় এই গল্পটা পড়লেই তা বুঝতে পারা যায়। স্যাটায়ার গল্প হিসেবে আমার সেটাই ভালো লাগে যেখানে একটা ভিন্ন দৃশ্য থেকে বাস্তবের কঠিন ও নির্মম চিত্রকে হঠাৎ করে সামনে চলে আসে।


২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ বলেছেন কাল্পনিক । আমার নিরন্তর অনুপ্রেরণা আপনারা, যারা আমার গল্প নিয়মিত পড়েন আর উৎসাহ দেন ।

সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা ।

৩৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: গল্পটা সুন্দর হয়েছে, বেশ বাস্তবসম্মত . . . . !!

আসলে, কোনো মানব সমাজ যদি দীর্ঘ দিন ধরে দরিদ্র, অশিক্ষিত, যথাযথ কর্ম-সংস্থানহীন, নৈতিক অবক্ষয়-এর মধ্যে থাকে তবে সেই সমাজ ধীরে ধীরে ধংসপ্রাপ্ত হয় - জাতি পরিনত হয় হতদরিদ্র, কুশিক্ষিত, লোভী আর দুর্নীতিপ্রিয় এক অসভ্য সমাজে। বাংলাদেশেও এই প্রক্রিয়ার প্রভাব যথেষ্ট ক্রিয়াশীল।

কুশিক্ষা, অনৈতিকতা, দূর্নীতির অবাধ প্রসারে সাধারণ মানুষ ভুলে গেছে তাদের কল্যানমূখী প্রকৃত সংষ্কৃতি। ফলে কুজনেরা তৈরী করছে অকল্যানমূখী অবাস্তব অপসংষ্কৃতি। সুস্থ্য সংষ্কৃতির স্বাভাবিক চর্চা আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরেই অনুপস্থিত। আমরা বিজাতীয় সংষ্কৃতির অন্ধ-অনুকরণ বা কখোনো বিকৃত অনুকরণ করা শিখেছি আর আমাদের নিজস্ব সংষ্কৃতিকে ঘৃনা করেছি কখোনো ধর্মের নামে, কখোনো নষ্ট-রাজনীতির নামে কিন্তু আপন সংষ্কৃতির উন্নয়নে চেষ্টা করিনাই। চেষ্টা করবোই বা কিভাবে দূর্নীতি আর সৎ-উন্নয়ন কখনো এক সাথে হয় না !!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

মামুন রশিদ বলেছেন: কোনো মানব সমাজ যদি দীর্ঘ দিন ধরে দরিদ্র, অশিক্ষিত, যথাযথ কর্ম-সংস্থানহীন, নৈতিক অবক্ষয়-এর মধ্যে থাকে তবে সেই সমাজ ধীরে ধীরে ধংসপ্রাপ্ত হয় - জাতি পরিনত হয় হতদরিদ্র, কুশিক্ষিত, লোভী আর দুর্নীতিপ্রিয় এক অসভ্য সমাজে।

খুব চমৎকার বলেছেন ভাই । সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা ।

৩৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমি সত্যি বুঝতে পারিনি গল্পটা। :(

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

মামুন রশিদ বলেছেন: /:) :||

৩৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এজন্যই বোধ করি সব নষ্টের দখলে চলে যায়।কিংবা যে টিকে থাকতে চায় তার নষ্ট হতে হয় খারাপ হতে হয়।দেখা যায় খারাপরাই ভাগ্য বিধাতা হয়ে ভাগ্য নির্ধারণ করে থাকে।



কিন্তু কোন এক সুদূরে ভালর অবস্থান থাকে।ভালর জয়লাভ হয়তো স্পর্শের বাইরে থাকে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা ছুঁয়ে গেছে সেলিম । প্রায় হাজার খানেক শব্দের প্রায় দুর্বোধ্য রুপকে আমি যা বুঝাতে চেয়েছি, আপনি তা কত সহজে বলে দিলেন!!

শুভকামনা নিরন্তর ।

৪০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

অশ্রু কারিগড় বলেছেন: অসাধারণ মামুন ভাই , কিপিটাপ । +

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অশ্রু কারিগড় :)

৪১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০০

ইখতামিন বলেছেন:
অসাধারণ

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন :)

৪২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

আমি ইহতিব বলেছেন: কি ভয়ংকর !!!

মানুষজন কেন যে এতো ভয়ংকর হয়ে যাচ্ছে বুঝিনা।

আপনাকে হয়তো অনেক কষ্ট করতে হয়েছে এমন একটা ভয়ংকর গল্পের প্লট নিয়ে ভাবতে গিয়ে মামুন ভাই। আমারতো পড়তেই কষ্ট লাগলো। শেষটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনার অনেক গল্পেই দেখি শেষে একটা চমক থাকে।

এমন ভয়ংকর ঘটনাগুলো কখনো সত্যি না হোক এই দোয়া করি।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: মানুষজন কেন যে এতো ভয়ংকর হয়ে যাচ্ছে বুঝিনা।

এটাই হলো জিজ্ঞাসা । এর সম্ভাব্য রুপক পরিণতি নিয়েই গল্প । আর ভয়ংকর কোন কিছুর পরিনতি পৈচাশিকতা দিয়েই শেষ হয় । আর এটাই এই গল্পের প্লট ।

এমন ভয়ংকর ঘটনাগুলো কখনো সত্যি না হোক এই দোয়া করি।

আমিও আশা করি, এই ভয়ংকর ঘটনাগুলো যেন সত্যি না ঘটে । এটার জন্যই শেষে মঙ্গলবৃষ্টির প্রতিক্ষা । আমাদের সমাজ বা রাষ্ট্র নিয়ে আমরা শেষ পর্যন্ত আশাবাদি থাকতে চাই । একদিন কেটে যাবে আমাদের ঘোর অমানিশাকাল ।

মনযোগী পাঠ আর সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা আপু :)

৪৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

অদৃশ্য বলেছেন:






অপুর্ব প্রকাশ... গল্পটা পড়ে স্রেফ মুগ্ধ হয়ে গেছি মামুন ভাই...


একদিন মঙ্গলবৃষ্টি হলে আমরা সেই জলে নিজেদের ভিজিয়ে নিতেও ভুলে যাব... আমরা মানুষ না মেরুদন্ডহীন সরিসৃপ হতে চলেছি...



শ্রদ্ধেয়,
শুভকামনা...

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

মামুন রশিদ বলেছেন: একদিন মঙ্গলবৃষ্টি হলে আমরা সেই জলে নিজেদের ভিজিয়ে নিতেও ভুলে যাব... আমরা মানুষ না মেরুদন্ডহীন সরিসৃপ হতে চলেছি...

খুব চমৎকার করে বললেন কবি । আমি জানতাম আমার এই কষ্ট কল্পনা, এই বীভৎস রুপকল্প কবিরা ভাল বুঝবে ।

:) :)

৪৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: সতর্কীকরণ পড়ে দূরে থাকতে চেয়েছিলাম , কিন্তু সাহস করে পড়তে বসলাম । সাহস দেখানো বৃথা যায়নি । প্রতিটি বাক্য কাঁপিয়ে দিয়ে গেছে । রক্তমোক্ষণ কালের আখ্যান ।

অসাধারণ !

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, তবু ভাল আপনি সাহস করেছেন :)

৪৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে আমার এরকম করে লিখতে ইচ্ছে করছে। আপনি নিজেকে ক্রমশই উচ্চতর স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন। অনেক শুভকামনা।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পে আপনার কমপ্লিমেন্ট পাওয়া আমার জন্য বিশেষ কিছু ।


শুভকামনা হামা ভাই :)

৪৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সায়েম মুন বলেছেন: কিছুটা মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হচ্ছিল। তবে গল্পে ভাবনার খোরাক আছে। কিছুদূর পড়তে পড়তে কিছু দৃশ্য সৃষ্টি হচ্ছিল। এই ধরনের মেটাফোরিক ডার্ক স্টোরীর একটা জিনিসটা খুব ভাল লাগে পাঠক ভাববার অবকাশ পান।
গল্পে অনেক ভাললাগা রইলো।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা জানবেন প্রিয় কবি :)

৪৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬

সোজা কথা বলেছেন: বাস্তবরুপটাই তুলে ধরলেন ভাই।এই ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতি দেখে এবং সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে সেভাবেই সারভাইব করার দিন আমরা পার করছি।গল্পে সাংঘাতিক ভালো লাগা।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৪৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভয়ানক এবং সুন্দর

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইজান ।

৪৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জং ধরা চেতনায়...
রাশভারি মর্মের দিলেন যে যাতনা!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ, বোকা মানুষ বলতে চায় ।

৫০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পুরাই অন্যরকম, কিন্তু সারমর্ম পুরোপুরি বুঝতে পারি নাই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সাদা মনের মানুষ । মানুষ পোড়ানোর পৈচাশিকতা যদি আমরা রোধ করতে না পারি তাহলে ভবিষ্যতে হয়ত গল্পের মতই বিভীষিকাময় সমাজব্যবস্থায় নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে ।

৫১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের শিরোনাম নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলাম । তাই নাম বদলে দিলাম, ডার্টি স্টোরিঃ সারভাইভ থেকে গল্পঃ অমানিশাকাল

৫২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কে জানে একদিন হয়তো পরিস্থিতিটা এমন-ই হবে জগতের। তখন নকশা বোনার মতোও কেউ থাকবে না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

মামুন রশিদ বলেছেন: যদি আমরা এই বীভৎসতা এখনই থামাতে না পারি..


গল্প পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বোধহীন স্বপ্ন ।

৫৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

মিমা বলেছেন: গল্পটা পড়ে অনেকক্ষণ স্থাণু হয়ে বসেছিলাম। তারপর আবার স্ক্রল করে ওপরে উঠলাম। পুরোটা পড়লাম। তারপর আবার পড়লাম। তারপর আবার পড়লাম।

স্বতঃস্ফূর্তভাবে শব্দ যেন আপনার লেখায় খেলা করে, আর মুগ্ধতায় পাঠক হিসেবে আমাদের গেঁথে দেয়। গল্প শুরু করি, শেষ করি। কিন্তু গল্পের আবেশ রয়ে যায় বহুক্ষণ। এই গল্পের আবেশ কাটাতে হয়ত আমার বহুদিন লেগে যাবে।
দুঃস্বপ্ন কেউ কামনা করে না, আজ আমি করছি। গল্পের কঠিন বাস্তবতা যেন শুধুমাত্র একটি দুঃস্বপ্ন হিসেবেই স্থান পায় আমাদের জীবনে।

মুগ্ধতা ছড়িয়ে গেলাম প্রতিটি বাক্যে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো মামুন ভাই। :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

মামুন রশিদ বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্যের কোন উত্তর হয়না, শুধু পাঠকের মুগ্ধতাটুকু ছুঁয়ে যাওয়া বা অনুভব করা ছাড়া ।

আর আমি দৃঢ় ভাবেই বিশ্বাস করি, আমি এ মাল্যের যোগ্য এখনো হয়ে উঠিনি :!> :#>

তবু আপনার প্রতিটা বাক্যের মুগ্ধতায় আবেশিত হয়েছি, হয়েছি বিস্মিত!

শুভকামনা অনুক্ষন, শুভকামনা নিরন্তর! :) :)

৫৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এ এক অদ্ভুত গল্প লিখিয়ে আবিষ্কার করলাম। প্রোফেসর শন্কুর পর এই আপনাকে পেলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ইন্সপায়ার্ড..


:) :)

৫৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৭

অপ্রচলিত বলেছেন: আপনার কল্পনাশক্তির প্রশংসা করতেই হয়। অসাধারণ হয়েছে গল্প। ;)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ- গল্প পাঠ আর সুন্দর মন্তব্যের জন্য :)

৫৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০

বোকামন বলেছেন:






গল্পের বহিঃআবরনের ভাষায় মুক্তগদ্যের প্রভাব ছিলো বেশ । যা আমাকে কখনো কবিতার স্বাদ এনে (মৌন) দিচ্ছিলো । উপমা/রূপকের এতটা আশ্রয় না নিলেও পারতেন । আবার বলা যেতে পারে প্রয়োজনও ছিলো কারণ প্লট সাম্প্রতিক বিষয়াবলীতে ফোকাস করছিলো । তবুও বলবো একটি সার্থক ছোটগল্পের ভাষা যথাসম্ভব প্রাঞ্জল রাখাটা জরুরী হয়তো ।

আপনার গল্প লেখালেখির একট দিক আমাকে বিশেষভাবে মুগ্ধ করে সেটা হলো আপনি দায়িত্ব নিয়ে লিখেন অর্থাৎ দায়িত্বশীল লেখনী । সমাজের প্রতি একজন লেখকের এহেন কমিটমেন্ট আশংকাজনকভাবে কমে যাচ্ছে । আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

কামনা করি আমাদের মাঝে সুস্থতা ফিরে আসুক । আর তা ফিরিয়ে আনতে এমনই গল্প-কবিতা অনেক বেশী লেখা হোক ।

আতিশত্য

শুভকামনা এবং সালাম রইলো ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বোকামন । যথারীতি গঠনমূলক মুল্যায়ন এবং অনুপ্রেরণাদায়ী মন্তব্য ।

গল্পটা লিখতে নিজের সাথে যুজতে হয়েছে যথেষ্ট । পৈচাশিক চিত্র আঁকতে মন সাড়া দেয়নি, তাই ভাষা পায়নি প্রাঞ্জলতা । তাই নিতে হয়েছে খটখটে অমসৃন শব্দের আশ্রয় ।

একজন লেখকের জন্য কমিটমেন্ট খুব দরকার । সমাজের যাবতীয় অসংগতির মাঝে উট পাখির মত বালিতে মাথা গুজে রাখা একজন লেখকের কখনোই উচিত নয় ।

বেশ কিছুদিন বিরতির পর প্রিয় বোকামনকে পেয়েছি । আপনার মন্তব্য আপনার সাথে ইন্টারেকশন সর্বদাই আনন্দদায়ী ।

শুভকামনা নিরন্তর ।

৫৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
অফ টপিকঃ

আপনি পোষ্ট ভিজিট করলে, আপনার আগের আইডির নাম উঠে B:-/

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬

মামুন রশিদ বলেছেন: টেকনিক্যাল এরর হয়তো..

যাক, এরর থাকার জন্যেই হয়ত আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম :#>

৫৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৩

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: একবার পড়ে বুঝিনি,আরেকবার পড়লাম তাই.. অন্যরকম অসাধারন :)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু :)

৫৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

একটু স্বপ্ন বলেছেন:
লেখাটি পড়ার আগেই কিছু একটা লিখতে ইচ্ছে করল। বোঝাতে ইচ্ছে করল যে এ লেখাটি পড়ার খুব আগ্রহ হচ্ছে। আসছি দ্রুত.. :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, ঠিক আছে ভাইয়া :)

৬০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৭

রৌহান খাঁন বলেছেন: নিচের লিংকে জন টেরি টা কে সেটা একটু দেখে আসবেন :P

Click This Link

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, খুব মজার হৈছে ;)

খুব চমৎকার টিম করেছেন । এই টিমের সদস্য হতে পেরে গর্ব বোধ করি :)

৬১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সোমহেপি বলেছেন: শেষের আশাবাদটা ভালো লাগে নাই।

এটা পুরোটাই ফাঁকি।

ভালোলাগা
অন্ধকারের গল্প।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সোমহেপি ।

৬২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এইবারের নামটা ভাল হইছে ভাইয়া!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

মামুন রশিদ বলেছেন: তোমার মন্তব্যটা মাথায় ঢুকে গিয়েছিল, তাই দ্বিধা কাটিয়ে শিরোনাম বদলে দিয়েছি :)

৬৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
লাস্টের অংশটুকু পড়বার আগ পর্যন্ত জয় গোস্বামীর একটা কবিতার থিম মাথায় ঘুরছিলো কিন্তু শেষটা পড়ার পর সব পালটে গেলো।

শুদ্ধের কাছে এলে সব অশুদ্ধ পরিশুদ্ধ হয়ে যায়।

শুভেচ্ছা মামুন ভাই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: শুদ্ধের কাছে এলে সব অশুদ্ধ পরিশুদ্ধ হয়ে যায়।


খুব সুন্দর বলেছেন, ধন্যবাদ প্রিয় কবি :)

৬৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: ব্যতিক্রমী একটি ছোঁয়া এবং তীব্রতা আছে গল্পে।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার :)

৬৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: গল্পটির বেশ গতি আছে, এটি এ গল্পেরেএকটি ইতিবাচক দিক। প্রথমেই :

‘বাচ্চাটা আপন মনে খেলছে । ঘর জুড়ে ছুটছে । ছন্দতালে ছড়া কাটছে । তাল কেটে হাঁপাচ্ছে । তার বাবা অবিরাম বকছে ।’

এটুকই ভালো চালের ভাতের মধ্যে একটা ভাত টিপে দেখার মতো। পর পর ৫টি এতো ছোট বাক্য, এবং এতো গতীময়্ এর আগে আমি দেখিনি।

ভালো লাগলো অনেক।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: আমি সত্যি খুব আনন্দিত, আপনার মত একজন সিনিয়র ব্লগারকে আমার ব্লগে পেয়ে । ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় কবি । গল্প নিয়ে আপনার কমপ্লিমেন্ট আমার জন্য অনুপ্রেরণাদায়ী ।

শুভকামনা নিরন্তর ।

৬৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: অমানিশা বলেন আর অশুদ্ধতা বলেন সোজা কথায় মন্দ কখনোই স্থায়ী হতে পারে নি, পারবেও না।

চমৎকার এক গল্প। সেই সঙ্গে একরাশ শুভ কামনা।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: হ্যাঁ জুলিয়ান ভাই, এটাই চুড়ান্ত সত্য । সত্যম শুভম মঙ্গলম ।


সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা ভাই । সাথে একরাশ শুভ কামনা ।


৬৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: আপনার কল্পনাশক্তির প্রশংসা করতে হয়। অসাধারণ গল্প।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নাহিদ রুদ্রনীল ।

৬৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

মশিকুর বলেছেন:
আসলেই আমরা এই পরিস্থিতির সাথে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কি অপেক্ষা করছে। আরও অসুস্থ পরিবেশ? সেজন্যই কি এত পরিকল্পনা? মঙ্গলের জয় হোক...

শুভকামনা।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মশিকুর । গল্পের জিস্ট অল্প কথায় খুব সুন্দর ভাবে তুলে এনেছেন ।

মঙ্গলের জয় হোক...

শুভকামনা নিরন্তর ।

৬৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৭

একটু স্বপ্ন বলেছেন:
কে বলে এটি দূর্বোধ্য গল্প? সমসাময়ীক বেদনার চিত্র গল্পে এরচেয়ে বাস্তবরূপে আর চোখে পরেছে কি ইদানিং?

গল্পের কান্নাটি স্পর্শ করে। গল্পের মাঝামাঝিতে আমার আশাবাদী মন প্রায় আশাহত হলেও শেষে হেসে উঠে। আলো আসলে ফুটেই। বাস্তব জীবনেও ফুটবে আলো। আমরা হয়তো শুধু জানিনা যে ঠিক কবে এবং কিভাবে আলোকিত হয়ে উঠবে চারপাশ। তবে হয়ে উঠবেই চারপাশ একদিন, আলোঝলমলে!

ভাল হোক মামুন, আপনার, আপনাদের, সবার।
শুভ নববর্ষ। :)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর আর আনন্দদায়ি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া ।


নতুন বছরের শুভেচ্ছা !:#P

৭০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় মামুন, ঘোর-লাগা বর্ণনায় আবিষ্ট হয়ে পড়েছি। টানেলের শেষ মাথায় আলো আছে, এই আশাতেই তো হামাগুড়ি দিয়ে চলছি অনন্তকাল। আশা নিয়েই বাঁচা।

চমৎকার লেগেছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

মামুন রশিদ বলেছেন: টানেলের শেষ মাথায় আলো আছে, এই আশাতেই তো হামাগুড়ি দিয়ে চলছি অনন্তকাল। আশা নিয়েই বাঁচা।


চমৎকার বললেন প্রোফেসর সাহেব । মন্তব্যে ভালোলাগা :)

৭১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:


ইদানীংকালে ব্লগে এমন কিছু লেখা পড়ার (বিশেষ করে গল্প-কবিতা) সুযোগ হচ্ছে; যাতে লগিন করে বলতে ইচ্ছে হয়। দারুণ লিখেছেন। এ ধরনের লেখার কারণেই ব্লগের প্রতি আকর্ষণ টা থেকেই যাচ্ছে।

আপনি বা আপনার মত যারা লিখছেন। সত্যি পাঠক আপনারাই তৈরি করতে পারবেন/পারছেন। এই যেমন আমি ব্লগেই এসেই পড়লুম।

গল্পের মূল্যায়ন আগের বেশ কয়েকটি মন্তব্যে যথাযথভাবেই উঠে এসেছে। বেশ ভালো লাগে; পাঠকগণ পাঠক হয়ে উঠছেন।

আমি কেবল প্লাস রেখে গেলুম। শুভকামনা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।

আসলে ব্লগ হলো লেখক এবং পাঠকের পারষ্পরিক মিথষ্ক্রিয়ার স্থান । লেখক পাঠকের এত চমৎকার ইন্টারেকশন আর কোন মিডিয়ায় সম্ভব নয় । এখানে লেখক যেমন পাঠক তৈরি করেন, আবার লেখকও ক্রমশ ঋদ্ধ হোন পাঠকের প্রতিক্রিয়ায় । এরই ধারাবাহিকতায় পাঠকও একসময় লেখক হয়ে উঠেন । আমি বা আমরা যারা এখন টুকটাক লিখি, প্রায় সবাই পাঠক থেকেই লেখকে রুপান্তরিত হয়েছি ।

শুভকামনা জানবেন সতত :)

৭২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর!


একরাশ ভালো লাগা রইলো! :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ক্লান্ত তীর্থ :)

৭৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গিটারের ছয়তারের মত আমাদের মানবিক অনুভুতিগুলোও যেন একএকটা তার, মামুন ভাই।

নগরজীবনের নিষ্পেষণে অন্তরের আধ্যাত্মিকতার তারটায় যেন মরচে পড়ে গিয়েছিল। আপনার গল্পটি সেই ধুলোজমা মরচেপড়া আধ্যাত্মিকতার তারে মূর্ছনা তুলল আবার।

গল্পটা প্রথম পড়েছিলাম আপনি পোস্ট করার দিনেই। সেই সময়ে গল্পটার সাথে সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহের সুপ্ত মিলটুকু ধরতে পারিনি। কিন্তু -

"হায়েনা দলের ঝাঁপিয়ে পড়ার পূর্বমুহূর্তে মা চোখ খুলেন । ধীরে ধীরে মাথা উপরে তুলে আকাশের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসেন তিনি । অপার্থিব হাসির আলোকছটায় থমকে যায় সবাই । উল্লসিত জনতার চোখ মুখ থেকে যুগপ্রাচীন কদর্যতার পর্দা সরে যেতে থাকে । ধুয়ে পরিষ্কার হয়ে আসা প্রাচীন অবয়ব নব রুপে দেখে তারা হতবাক হয় ।

বৃষ্টিধারায় স্নাত মা পরম আদরে ছেলেকে কাছে টেনে নিয়ে চুমু খান । মঙ্গল বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে শাড়ীর আঁচলে লুকিয়ে রাখা সুঁই সুতো ফ্রেম বের করেন তিনি । সেখানেই দাঁড়িয়ে সুইস ভয়েল কাপড়ে রঙীন নকশা বুনায় মনযোগী হন" - এই অংশটুকু পড়তে পড়তে গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছিল।

মা চরিত্রটিকে সিম্বলিকভাবে পঙ্কিলতার জগত থেকে পবিত্রতার জগতে উত্তলনকারী হিসেবে উপস্থাপন করাটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে।

ভালো থাকবেন। :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ, চমৎকার মন্তব্য । কিছু কিছু মন্তব্যে অভিভূত হতে হয়, মুগ্ধতা ছড়িয়ে থাকে ।

ধন্যবাদ আবির ।

ভালো থাকবেন । শুভ কামনা :) :)

৭৪| ১৪ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: গল্প পড়লাম,মন্তব্য পড়লাম। গল্পে কিছু গালগালজ যোগ করে দিলে পারফেক্ট হত। খারাপ সময়ের চিত্রটা পরিস্কার বোঝা যেত।

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহা, পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ নাভিদ ।

৭৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: আমি যদিও আপনার মাথার উপ্রে দিয়ে গেল কমেন্টের রিপ্লাই পড়ে হাসতে হাসতে আটখানা হয়েছি কিন্তু বলব গল্পটা আমার মনে দাগ কেটেছে। আপনি গল্পটাকে বুনেছেন। পড়ে পাঠকের মনে ইম্প্রেশন হবেই।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.