![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক
টানা ফিতা লাগানো সাদা পাজামা আর সফেদ পাঞ্জাবি পড়েই জীবনটা কাটিয়ে দিয়েছেন শাফায়েত সাহেব । পঞ্চাশের কোটা ছুঁতে না ছুঁতেই নানান অসুখে কাবু হয়ে তিনি শয্যাগত । তার স্কুল মিস্ট্রেস স্ত্রী রাবেয়া খানম পরম যত্ন আর ভালোবাসায় পঁচিশ বছর ধরে এই সংসার আগলে রেখেছেন । বিছানায় শুয়ে বিগত দিনের কথা ভেবে পুলকিত হোন তিনি । ইদানিং আরো কিছু ভাবনা স্মৃতিপটে উদয় হয় । তার ছেলেবেলা আর আরমানিটোলার জমজমাট বাড়িটার কথা মনে আসে খুব ।
সাফায়েত সাহবেবের দাদা গোলাম আলী বখত চৌধুরী যৌবন কাটিয়েছেন আসামে । আসাম-বাংলা রেলওয়ের একজন সাপ্লাইয়ার ছিলেন তিনি, সপরিবারে ঘাটি গেড়েছিলেন ডিমাপুর শহরে । চিত্তবান এই ভদ্রলোক ব্যাপক বিত্তেরও অধিকারী হয়েছিলেন । দেশভাগের পর স্থায়ী আবাস গড়েন ঢাকার আরমানিটোলায় । মৃত্যুর আগে অধঃস্তন দুই জেনারেশনের সাথে সুখী জীবন কাটিয়ে যান । অর্থবিত্তের পাশাপাশি বিদ্যার যথা মুল্যও তিনি বুঝেছিলেন । তার পাঁচ ছেলে এমএ পাশ করে সমাজে এবং রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছিলেন ।
শাফায়েত সাহবের ছেলেবেলা কাটে আরমানিটুলার সেই একান্নবর্তী বাড়িতে । বিভিন্ন বয়সী 'তো তো' ভাইদের একটা বিশাল দল এই বড় দোতলা বাড়িটাকে জমজমাট করে রাখতো । তাদের প্রায় সবাই ছাত্র হিসেবে ছিল তুখোড় । খেলাধুলায়ও বখত চৌধুরী পরিবার বেশ নাম কুড়িয়েছিল । আরমানিটোলা স্কুলের মাঠে সারা বছরই কোন না কোন খেলা লেগে থাকত । কিন্তু শাফায়েত সাহেব ছোটবেলা থেকেই ছিলেন পাটকাঠির মতো হ্যাংলা, দুর্বল স্বাস্থ্যের মানুষ । খেলাধুলা আর দুরন্তপনা থেকে তিনি শত হাত দুরে থাকতেন । ছাত্র হিসাবেও তিনি ছিলেন মধ্যম মানের । তার এক জেঠাত ভাই স্কুলে মারামারি করে রাসটিকেট পেয়েছিল । গুন্ডা হিসাবে পাড়ায় তার বেশ নাম হয়েছিল । কিন্তু পেশীবিহীন ঋজু শরীর আর ভীতু মন নিয়ে শাফায়েত সাহবের পক্ষে গুন্ডা হওয়াও সম্ভব ছিল না । অসাধারণ সব ভাইদের মাঝে তিনি নিতান্ত একজন সাধারণ হয়েই থেকে গেলেন ।
এতো এতো মেধাবী ছাত্র, তুখোড় খেলোয়ার আর পেশীবহুল ভাইদের মাঝে তিনি গুটিশুটি মেরে থাকতেন । নিজেকে আড়াল করে রাখার অভ্যাস তখন থেকেই রপ্ত করেছিলেন । মাঝে মাঝেই তাকে নিয়ে বাবা-কাকাদের মুখে হাহাকার উঠত, তার ভবিষ্যত নিয়ে সবাই শঙ্কিত বোধ করতেন । এই বাড়ির ছেলে মেয়েরা বড় হয়ে কেউ ডাক্তার কেউ ইঞ্জিনিয়ার আর কেউবা স্কলার্সশীপ বাগিয়ে অভিবাসী হবে । কিন্তু শাফায়েত সাহেব জগন্নাথ কলেজে ফিলসফি নিয়ে পড়তে গেলেন । সেখান থেকে সরকারি কলেজে চাকুরির সুবাদে শুরু হয় তার সিলেটবাস ।
আরমানিটোলার বাড়িটা আরো এক যুগ আগে ডেভেলপারের কল্যানে বহুতল ফ্ল্যাটবাড়িতে রুপ নিয়েছে । অংশিদারেরা যার যার মত কেউ নতুন ঢাকায় নিজের বাড়িতে আর কেউ প্রবাসে সেটল করেছেন । তার নিজের এবং কাকাত-ফুফাত ভাই বোনেরা সবাই আজ সমাজে প্রতিষ্টিত । অন্তর্মুখী স্বভাবের কারণে ছেলেবেলা থেকেই তাদের সাথে একটা দুরত্ব ছিল । আর আপন মানুষও যখন সমাজে অপেক্ষাকৃত উঁচু পর্যায়ে আরোহন করে, সে চায় নিচে থাকা স্বজনেরা তার সাথে যোগাযোগ রাখুক । সবকিছু মিলিয়ে শাফায়েত সাহেব আত্মীয়স্বজন থেকে দুরে অনেকটা আড়ালেই জীবন কাটিয়ে দিলেন ।
দুই
জীবন এবং সময় এমনিতে মানুষকে তার স্বজন থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে, আর কেউ হয়ত বেছে নেয় স্বেচ্ছা আড়ালবাস । কিন্তু মৃত্যু অনেক সময় সেই বিচ্ছিন্নতা ঘুচিয়ে দেয় । শাফায়েত সাহেবের মৃত্যও তেমনি একদা আরমানিটোলার বখত চৌধুরী পরিবারের আশু মিলন মেলায় পরিণত হবার সুযোগ করে দেয় । যে স্বজনদের অস্তিত্বে শাফায়াত সাহেব হয়ত মৃতবৎ ছিলেন, তাঁর অকাল মৃত্যুতে সেই স্বজনদের বুক হাহাকার করে উঠে । ঢাকা থেকে, চট্রগ্রাম থেকে, লন্ডন নিউইয়র্ক অটোয়া সিডনি থেকে স্বজনেরা ফোন দিয়ে কেঁদে উঠে । কেউ কেউ জরুরী ফ্লাইটে দেশে ফেরার প্ল্যান করে । তাদের কথা বিবেচনা করে মৃতদেহ মরচুয়ারিতে রাখা হয়েছে । দুদিন পর শুক্রবারে নামাজের পর মৃতদেহ সৎকার করা হবে ।
শুক্রবার সকালেই শাফায়েত সাহেবের ছেলে আর কয়েকজন প্রতিবেশী মিলে মেডিকেলের মরচুয়ারি থেকে মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে আসেন । বাড়ির ভেতরে অনেকটুকু খালি জায়গা, তার এক কোণায় ত্রিপল টাঙ্গিয়ে মৃতদেহ ধোয়ার কাজ শুরু হয় । শাফায়াত সাহেবের কিছু সহকর্মী, স্টুডেন্ট আর প্রতিবেশীরা এসে ভিড় জমিয়েছেন । ডেকোরেটর থেকে চেয়ার এনে সবার বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে । ইতিমধ্যে ঢাকা থেকেও স্বজনেরা আসতে শুরু করেছেন । কিছু সময় পরেই সিলেটের এই মধ্যবিত্ত পাড়াটি নানান রঙ আর ডিজাইনের ভিআইপি গাড়িতে ভরে যায় । তাদের কেউ নির্বাহী প্রকৌশলী, স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আমলা, পিজি'র অধ্যাপক, কয়েকজন শিল্পপতি-ব্যবসায়ী । আর আছেন একজন প্রাক্তন মাননীয় সাংসদ, শাফায়াত সাহেবের সেই গুন্ডা জেঠাত ভাই । পরের জেনারেশনের কয়েকজন এসেছেন, মৃতপুরীতেও তারা কর্পোরেট স্যুটেড বুটেড খোমা বজায় রেখেছেন । শাফায়েত সাহেবের বোন সম্পর্কের দুজন এসেছেন, তাদের আহাজারিতে অন্তঃপুরের বিষাদময় পরিবেশ আরো ভারী হয়ে উঠেছে ।
শাফায়েত সাহেবের ভাই যিনি নির্বাহী প্রকৌশলী, তিনি একজন আমলা ভাইকে ডেকে বললেন, "শুনেছি শাফায়েত অনেকদিন অসুস্থ ছিল! চিকিৎসা-টিকিৎসা কিছু করিয়েছিল তো! নাকি বিনা চিকিৎসায়.." আমলার মাথা নাড়ানো দেখে বোঝা গেল নির্বাহী প্রকৌশলীর মত তিনিও দ্বিধান্বিত । একজন শিল্পপতি ভাই এসে যোগ করেন, "আমাকে জানালেই তো পারত! ব্যাংকক-সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা করিয়ে আনতাম.." শিল্পপতির কথা শুনে স্বাস্থ্য বিভাগের মহাপরিচালক বিরক্তি না ঢেকেই বললেন, "আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন কোন অংশে খারাপ নয়, এ্যাপোলো-স্কয়্যার-ইউনাইটেড.. আর ইসমত তো পিজি'র অধ্যাপক ।" অধ্যাপক সাহেব এবার ফ্লোর পেলেন । তিনি মুখে চিন্তা ফুটিয়ে বললেন, "শাফায়েত ভাইয়ের ট্রিটমেন্টের হিস্ট্রিটা চেক করা দরকার! এই কেউ একজন ইয়ামিন কে ডাকো তো!"
প্রাক্তন মাননীয় সাংসদের হাত আর কান সেঁটে আছে মোবাইলে । পুরো উঠোন জুড়ে পায়চারি করছেন আর সিলেটের বিভিন্ন পলিটিশিয়ান, আমলা, পুলিশ, চেম্বারের নেতাদের কাছে তার প্রিয় ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর খবর জানাচ্ছেন । মৃতদেহ ধোয়ার কাজ শেষ করে শাফায়েত সাহেবের ছেলে ইয়ামিন চাচাদের কাছে আসে । অধ্যাপক ডাক্তার সাহেব কোন ভনিতা না করে সরাসরি জানতে চাইলেন, "তোমার বাবার ট্রিটমেন্ট কি হয়েছিল বলো তো!" ইয়ামিন সংক্ষেপে সবকিছু জানায় । অসুস্থ বোধ করায় তার বাবাকে ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয় । ডাক্তাররা জানায় উনার মাইল্ড স্ট্রোক করেছে । পরে কিছুটা সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে আসেন । কিছুদিন ভালো যাবার পর আবার অসুস্থ বোধ করলে উনার ইচ্ছায় ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয় । সেখান থেকে মোটামুটি সুস্থ হয়েই তিনি বাসায় ফিরেছিলেন ।
দুপুরের ভেতরে বাকি আত্মীয় স্বজনও চলে এসেছেন । ইতিমধ্যে কবর কোথায় হবে, কোথায় হওয়া উচিত- বনানী, মীরপুর বুদ্ধিজীবি নাকি আজিমপুর- এটা নিয়েও ভাইদের মধ্যে এক পশলা বিতর্ক হয়ে গিয়েছে । শেষে ইয়ামিন এসে জানিয়ে যায়, জানাজার পরে তার মা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিবেন । তবে প্রতিবেশীরা ইতিমধ্যে স্থানীয় সিটি কর্পোরেশন কবরস্থানে সব ব্যবস্থা করে রেখেছেন ।
দুপুরে জানাজা পড়ানোর পর লাশবাহী খাটিয়া আবার বাসায় নিয়ে আসা হয়েছে । উঠোনে স্কুলড্রেস পড়া একদল কিশোর-কিশোরী বসে আছে । খাটিয়া নামানোর পর উপস্থিত সবাই শেষ বারের মত শাফায়েত সাহেবকে দেখে নিলেন । তারপর স্কুলের বাচ্চারা একে একে সারিবদ্ধভাবে মৃতদেহের কাছে যায় এবং খাটিয়ার উপর সবাই একটা করে সাদা ফুল রেখে আসে । খাটিয়ার পেছনে ছেলে ইয়ামিনের পাশে রাবেয়া খানম আঁচলে মাথা-মুখ ঢেকে নীরবে দাঁড়িয়ে আছেন । বাচ্চাগুলো ফুল দেয়া শেষ করে রাবেয়া খানমের কাছে যায় এবং তাকে ঘিরে ধরে বুক ফাটিয়ে কান্নাকাটি শুরু করে । রাবেয়া খানম তাদের মাথা কাঁধে হাত বুলিয়ে সান্তনা দেবার চেষ্টা করেন । তাদের সমবেত কান্নায় এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সূচনা হয়, ইয়ামিন তার মাকে জড়িয়ে ধরে ঢুকরে কেঁদে উঠে । রাবেয়া খানমের চোখ দিয়েও নিঃশব্দে অঝোর ধারায় অশ্রু গড়িয়ে পড়ে । ইয়ামিন তার মাকে ধরে বাসায় ভেতরে নিয়ে যায় ।
উপস্থিত সবাই স্বাভাবিক কারনেই বিমর্ষ হয়ে পড়েন । এর মাঝেও শাফায়েত সাহেবের কিছু স্বজন বাচ্চাদের ব্যাপারটা জানতে উদগ্রীব হয়ে উঠেন । তাদের জানা মতে শাফায়েত ছিলেন কলেজের মাস্টার, স্কুলের নয় । পরে ইয়ামিন এসে সবকিছু বুঝিয়ে বলে । আরমানিটোলার ফ্ল্যাটবাড়ির অংশ থেকে শাফায়েত সাহেব প্রায় চল্লিশ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন । সেই টাকায় তিনি ছিন্নমুল পথশিশুদের জন্য শহরের উপকন্ঠে একটা টেকনিকেল স্কুল গড়ে তুলেছেন । তার স্বপ্ন ছিলো, এই শিশুরা কারিগরি বিদ্যা অর্জন করে সমাজে অবদান রাখবে এবং সসম্মানে বেঁচে থাকবে । এই বাচ্চাগুলো সেই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ।
ঘটনা শুনে শাফায়েত সাহেবের স্বজনেরা চুপ মেরে যায় । ইয়ামিন সেখান থেকে চলে যাবার পর একজন আহাজারি করে উঠেন, "পুরো টাকাটা যে রাস্তার বাচ্চাদের দিয়ে দিলি, নিজের ছেলের জন্য কি রাখলি? এই ভাঙ্গা টিনশেড বাড়ি..!" পাশের জন যোগ করেন, "ছেলের ভবিষ্যতটা তার ভাবা উচিত ছিল!" মহাপরিচালক সাহেব তখন বলেন, "কত করে বললাম, আরমানিটোলায় ফ্ল্যাট না রাখতে চাইলে উত্তরায় কিনে রাখ, আমার কথা শুনলো না!" এবার প্রাক্তন মাননীয় সাংসদ এসে গলা চড়ালেন, "আরে, বখত চৌধুরী পরিবার সেই ব্রিটিশ যুগ থেকে সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি পে করে আসছে । শাফায়েত যা করেছে, তা এই পরিবারের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার অংশ মাত্র!"
তিন
উপস্থিত সমাগত স্বজন এবং অভ্যাগত প্রতিবেশীরা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন, ভেতর থেকে রাবেয়া বেগম লাশ দাফনের ব্যাপারে কিছুই জানাচ্ছেন না । 'মারা যাওয়ার পর লাশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কবর দিতে হয়, নইলে মৃতব্যক্তি কষ্ট পায়'- একজনের এই মন্তব্যে আরো কয়েকজন সায় দেন । খাটিয়ার পাশে ইয়ামিন চুপ করে বসে আছে । তার পাশে দুজন হুজুর এক নাগাড়ে কোরআন শরীফ পড়ে যাচ্ছেন । ঘরের বারান্দায় স্কুলের বাচ্চারা বসে আছে । গাছের ছায়ায় রাখা ডেকোরেটরের চেয়ারে শাফায়েত সাহেবের স্বজন আর অভ্যাগতরা উদ্বিগ্ন সময় পার করছেন । শাফায়েত সাহেবের ভাইদের সাথে আসা পরের জেনারেশন গভীর মনযোগের সাথে এনড্রয়েড ফোনে আঙুল চালিয়ে যাচ্ছে । এমন সময় বাইরে থেকে এ্যাম্বুলেন্সের অবিরাম সাইরেন বাজার শব্দ শোনা গেল ।
পাড়ার ছোট রাস্তায় পার্ক করে রাখা নামিদামী গাড়ি কাটিয়ে একটা লাশবাহী গাড়ি শাফায়েত সাহেবের বাড়ির ভেতর এসে প্রবেশ করে । শাফায়েত সাহেবের স্বজনেরা গাড়িটির দিকে এগিয়ে যান, ইয়ামিন এগিয়ে গিয়ে গাড়ি থেকে নেমে আসা আরোহী দুজনকে রিসিভ করে । বাসার ভেতর থেকে রাবেয়া খানম ছুটে আসেন । তার পেছনে বাসায় থাকা অন্যান্য মহিলারাও বেরিয়ে আসেন । সবার চোখে জল । মৃত্যু অমোঘ নিয়তি । তবু একজন মানুষ বেঁচে থাকতে অন্য মানুষের সাথে যে সম্পর্ক, যে ভালোবাসা, যে আত্মিক টান গড়ে তুলে- সেটা মৃত্যুকে মেনে নিতে বাঁধা দেয় ।
লাশবাহী গাড়ির একজন আরোহী তাদের আসতে কিছুটা দেরি হওয়ার জন্য বিনীত দুঃখ প্রকাশ করেন । ইয়ামিন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায় । অন্য আরোহী তখন বলেন, "নব্বোই সালের ফাইল, খুঁজে পেতে কষ্ট হয়েছে । তার উপর গাড়ি রিকোজিশন পাওয়া যে কত ঝামেলা, তা আপনারা নিশ্চয়ই বুঝবেন । আপনাদের ফরমালিটি শেষ হয়ে গেলে ডেডবডি গ্রহন করতে আমরা প্রস্তুত ।"
পেছন থেকে অধাপক ডাক্তার সাহেব তাদের দিকে এগিয়ে এলেন । আরোহীদের তিনি নিজের পরিচয় দিয়ে জানতে চাইলেন, কিসের ফাইল? দুজনের মাঝে যিনি সিনিয়র, ডাক্তার হবেন হয়ত, তিনি বললেন, "স্যার, শাফায়েত সাহেব ১৯৯০ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের জন্য মরণোত্তর শরীর দান করেছিলেন । আমরা ঢাকা মেডিকেল থেকে এসেছি উনার ডেডবডি নেয়ার জন্য!"
উপস্থিত স্বজন, প্রতিবেশী এবং অন্যান্য অভ্যাগতরা বিস্ময়ে বিমূঢ় হয়ে গেলেন । হয়ত জীবনে এই প্রথম বারের মত শাফায়েত সাহেবের অসাধারণ ভাইয়েরা শাফায়েত সাহেবের মত একজন সাধারণের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ালেন !
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথম কমেন্টে ধন্যবাদ মুন ।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
জাগ্রত ফ্র্যাঙ্কেস্টাইন বলেছেন: :-)
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে ধন্যবাদ । আমার ব্লগে স্বাগতম ।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সাধারণ মানুষগুলোও মাঝে মাঝে কত অসাধারণত্ব নিয়ে আমাদের আশেপাশেই থাকে। আমরা তাদের হয়তো কখনই ভালো করে তাকিয়ে দেখি না। একটা বার সাধারণ হওয়ার চেষ্টা না করে আমাদের জীবন কেটে যায় অসাধারণ হওয়ার চেষ্টায়।
সাধারণ মানুষের অসাধারণ একটা গল্প লিখেছেন মামুন ভাই!!!!!!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শুঁটকি । শুভ রাত্রি ।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১২
যুবায়ের বলেছেন: চিন্হ দিয়ে রাখলাম।
সময় করে পড়ে নিবো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই ।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৬
অপলাপ বলেছেন: অনেক দিন পরে একটা ভাল গল্প পড়লাম ! একটানে পড়া শেষ না করে অন্য কোন দিকে মনযোগ দিতে পারলাম না ! আশা করি এমন গল্প আরও পাবো ! শুভকামনা রইলো
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
মামুন রশিদ বলেছেন: মনযোগী পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভ রাত্রি ।
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মামুন ভাই আপনার সব লেখার আমি নিয়মিত পাঠক। এই লেখাটা আমার কাছে মনে হয়েছে আপনার লেখা সেরা একটা গল্প।
গল্পের কাহিনী আর চরিত্র বিন্যাস দারুন লাগছে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেলাম প্রিয় কান্ডারি । ভালো থাকবেন ।
শুভ রাত্রি ।
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম । গল্প ঘুমনোর আগে পড়বো।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নিশাত তাসনিম । শুভ রাত্রি ।
৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চমৎকার বন্ধু
ভাললাগা +
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু ।
শুভ ঘুম ।
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৪
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম আমিও! আমিও গল্পটা পড়বো আমার প্রিয় সহব্লগার নিশাত তাসনিমেরই মতো ঘুমানোর আগে...
তারপর দ্বিতীয় কমেন্টটা পাবেন, গল্পটা নিয়ে...
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: নিশাত তাসনিমকে নিয়ে ফেবুতে দেয়া আজকের স্ট্যাটাস খুব ভালো লেগেছে ।
শুভ রাত্রি ।
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে মামুন ভাই। ৪র্থ লাইক।
আর আরমানিটুলা না খুব সম্ভবত আরমানিটোলা হবে মে বি।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক । বানান সম্ভবত আপনারটাই ঠিক হবে । কাল সকালে ঠিক করে দিমুনে..
শুভ ঘুম ।
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে।একজন মহৎ প্রাণ মানুষের বিদায় যাত্রা সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম । কেমন আছেন ? প্রবাস জীবন কেমন অনুভব করছেন ?
ভালো থাকবেন । শুভ কামনা ।
১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অতি সাধারণ একজনের অসাধারণ গল্প মামুন ভাই !
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি ।
শুভ সকাল ।
১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: শুঁটকি মাছ বলেছেন: সাধারণ মানুষের অসাধারণ একটা গল্প!
আমারও একই কথা মামুন ভাই
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মিসিরআলি ।
শুভ সকাল ।
১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৫৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বড় বড় ডিগ্রী আর আভিজাত্য ও বিলাসিতা থাকলেই মানুষ অসাধারণ হয় না। পৃথিবীতে যারা অন্তত মানুষের চোখে অসাধারণ হয়ে আছেন, তারা সকলেই শাফায়েত সাহেবের মতো সাধারণ ছিলেন। এই সব সাধারণ মানুষগুলোর অঢেল কোন ধনসম্পত্তি সাধারণত থাকে না, তবে মানুষকে দেয়ার মতো বিশাল বড় একটা মন থাকে। তাইতো নিজের পরিবার পরিজনের কথা না ভেবে নিজের অংশের ফ্ল্যাটটা পর্যন্ত বিক্রি করে দিয়ে ছিন্নমুল পথশিশুদের জন্য শহরের উপকণ্ঠে একটা টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে দিয়ে গেছেন, যাতে পথশিশুরা কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন আর সমাজের জন্য অবদান রাখতে পারেন।
নিকট আত্মীয় যারা উচ্চ শিক্ষিত এবং বড়লোক, তারা তার জীবদ্দশায় কোন সম্পর্ক বজায় রাখে নাই, মৃত্যুর পর তাদের মধ্যে এখন লোক দেখানো ভালোবাসা জেগে উঠেছে। জীবিত শাফায়েত সাহেবের জন্য কিছু করতে না পারলেও মৃত শাফায়েত সাহেবকে কীভাবে কী করা যায়, তার ব্যবস্থা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। কিন্তু সে সুযোগও পান নাই। কারণ ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনার সুবিধার্থে নিজের মরণোত্তর শরীর দান করে গিয়েছেন। ঐ সব উচ্চ শিক্ষিত আর বড়লোকদের গাড়ি বাড়ি প্রভাব প্রতিপত্তি সবই আছে, কিন্তু তাদের ভিতর মনুষ্যত্ব নাই, তাদের মধ্যে মানবতা বোধ কখনো উঁকি দেয় নাই, যা শাফায়েত সাহেবের মধ্যে সব সময়ই ছিল। নিজেদেরকে অসাধারণ ভাবা ঐ সব মানুষগুলো তাই সাধারণ একজন মানুষ শাফায়েত সাহেবের কাছে লজ্জায় নত হয়ে রইলেন।
মনুষ্যত্ব আর মানবতা বোধের গল্পটি দারুণ ভালো লাগলো। রচনাশৈলীতে যথেষ্ট মুনশিয়ানার সাক্ষর রেখেছেন। প্রাঞ্জল ধারা বর্ণনায় লেখাটা বেশ সুখপাঠ্য হয়ে উঠেছে। গল্পের মাঝে মাঝে কিছু স্নাপশটও ছিল, যা ভাবলে সমাজের আরও অনেক অসংগতির চিত্রও উন্মোচিত হয়ে যাবে।
গল্পের বার্তাটা যতটা না প্রকাশের দাবীদার, তার চাইতে বেশী অনুধাবনের। অনেক ধন্যবাদ মামুন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: পৃথিবীতে যারা অন্তত মানুষের চোখে অসাধারণ হয়ে আছেন, তারা সকলেই শাফায়েত সাহেবের মতো সাধারণ ছিলেন।
আপনার এই কথাটির সাথে আমার পর্যবেক্ষণ মিলে যায় । আর আমার গল্পে চেষ্টা থাকে আমাদের জীবনের নানান অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা । আমার এলাকায় হাইস্কুল ১৮৯৬ সালে স্থাপন করেছিলেন গ্রামের দুজন সাধারণ মানুষ, অথচ আমাদের এলাকায় যারা জমিদার ছিলেন তারা মুঘল-ব্রিটিশ আমল থেকে অর্থ-বিত্ত আর প্রভাব-প্রতিপত্তির দিক থেকে দেশসেরা ছিলেন । আবার যিনি কলেজ স্থাপন করেছেন, তিনি তার একমাত্র সম্বল শহরের বাসাটি পর্যন্ত কলেজের নামে দিয়ে গিয়েছেন, নিজের উত্তরাধীকারদের জন্য কিছুই রেখে যান নি । এইভাবে সাধারণ মানুষেরা তাদের অসাধারণ স্যাক্রিফাইসের মাধ্যমে আমাদের সমাজে অবদান রেখে চলেছেন ।
আমার গল্পের মুল সুর আপনি খুব ভালো ভাবে অনুধাবন করেছেন । চমৎকার গঠনমুলক এবং বিশ্লেষনী মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫
ইমিনা বলেছেন: খুব খুব ভালো লেগেছে মামুন ভাই।
ভালোলাগাটা তাই না জানালেই অন্যায় হবে।
শুভ কামনা রইলো।।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমিনা । ভালো থাকা হোক সব সময় ।
১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
চিরতার রস বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। গল্পটা আমার জীবনের সাথেও বেশকিছুটা মিল আছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চিরতার রস ।
শুভ সকাল ।
১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
জুন বলেছেন: অসাধারন গল্প মামুন
+
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপ্পী ।
শুভ দুপুর ।
১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার গল্প, বেশ ভাল লাগল।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।
শুভ দুপুর ।
১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১০
মুদ্দাকির বলেছেন: আরমানিটোলা , আসাম , সিলেট, ............ আমি আসলে খোজা শুরু করে ছিলাম আমি শাফায়েত সাহেবকে চিনি কিনা
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মুদ্দাকির ।
শুভ দুপুর ।
২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
ডট কম ০০৯ বলেছেন: দারুন সুন্দর ফিনিসিং।
বাস্তবে কি সত্যি এরুপ কোন ঘটনা দেখেছেন মামুন ভাই।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই । বাস্তবে দেখা কিছু নিঃস্বার্থ দানের কথা ১৪ নাম্বার কমেন্টের জবাবে লিখেছি । এই দেখার সাথে নিজের মনের কোণে সংগোপনে লালন করা স্বপ্ন মিলিয়েই গল্পটা লেখা ।
ভালো থাকবেন । শুভ দুপুর ।
২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: চমৎকার ভাল লাগা
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ নীলাপু ।
শুভ দুপুর ।
২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
গল্প খুব কমি পড়া হয়। যাদের গল্প মাঝে মাঝে পড়া হয় তাদের মধ্যে আপনি একজন। অমার পড়া আপনার গল্পের মধ্যে এটা অন্যতম একটি।
শাফায়েত সাহেবের মত সাধারণরাই আসলে অসাধারণ কাজ করে থাকেন।
++++++++++++++++++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন । হ্যাঁ, সাধারণ মানুষেরাই সমাজের জন্য দেশের জন্য অসামান্য অবদান রেখে যায় ।
২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অসাধারণ! সত্যি কথা হল গল্প পড়তে কষ্ট হয়, কিন্তু আপনার গল্পটা পড়ে মুগ্ধ ভালো লাগা!
হয়ত জীবনে এই প্রথম বারের মত শাফায়েত সাহেবের অসাধারণ ভাইয়েরা শাফায়েত সাহেবের মত একজন সাধারণের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ালেন ! - শুধু শেষ লাইনটা নিয়ে একটু অতৃপ্তি! ওরা শ্রদ্ধা করতে জানে না, ওরা শুধু নিজেকেই ভালোবাসে। শাফায়েত সাহেবদের মত যারা বিলবোর্ডে নাম ফাটানো ছাড়াই মানুষকে ভালোবেসে যায়, সেই সাধারণ মানুষেরা সমাজের প্রতিষ্ঠিত অসাধারণদের শ্রদ্ধা কবে পেয়েছে?
শুভকামনা রইলো মামুন ভাই!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: শুধু শেষ লাইনটা নিয়ে একটু অতৃপ্তি! ওরা শ্রদ্ধা করতে জানে না, ওরা শুধু নিজেকেই ভালোবাসে। শাফায়েত সাহেবদের মত যারা বিলবোর্ডে নাম ফাটানো ছাড়াই মানুষকে ভালোবেসে যায়, সেই সাধারণ মানুষেরা সমাজের প্রতিষ্ঠিত অসাধারণদের শ্রদ্ধা কবে পেয়েছে?
একদম ঠিক বলেছেন ইফতি । অবশ্য এই সাধারণ মানুষেরা কবেই বা কারো থেকে কিছু পাওয়ার আশায় বসে থেকেছে । তারা যা কিছু করে তা পুরোটাই ভালোবেসে, নিঃস্বার্থ ভাবে ।
ধন্যবাদ ইফতি ।
২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
আমি অপদার্থ বলেছেন: গপ্প ভালো হইছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আমারও মাথা নুয়ে আসলো!
দৃশ্যমান মেডিওকার মানুষগুলো বড়ই অদ্ভুত, সাধারণ দৃষ্টিতে কিছুই বুঝা যায় না।
মুগ্ধ পাঠ! গল্পের শুরুতেই আশ্বাস পেয়েছি যে, ভেতরে মধু আছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: দৃশ্যমান মেডিওকার মানুষগুলো বড়ই অদ্ভুত, সাধারণ দৃষ্টিতে কিছুই বুঝা যায় না।
একমত মইনুল ভাই । তারা আসলে বুঝতে দেয় না । তারা যা কিছু করে তা তাদের হৃদয়ের তাগিদ থেকে করে । বিবেক থেকে করে ।
মন্তব্যের শেষে এসে আমিও মিষ্টি একটা আস্বাদ অনুভব করেছি ।
ভালো থাকা হোক সব সময় ।
২৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের শেষ যত সরলীকরণ করেছেন তত সরল না। মরণোত্তর দেহদান আমাদের কাছে এখনও নানা সংস্কারের নিগড়ে বন্দী। ধর্মীয় বা সামাজিকভাবে এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। তার আত্মীয়রা শ্রদ্ধায় নুয়ে পড়ার বদলে বরং এ নিয়ে তর্ক-যুক্তি উত্থাপনের, বিবাদ লাগানোর সুযোগ করতেই ব্যস্ত থাকবেন। এরকম দ্বন্দ্ব নিয়ে গল্পটা আরো বাড়লে ভালো লাগতো।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার একটা আইডিয়া পেলাম । হ্যাঁ এখনো সুযোগ আছে, সময় পেলেই শেষটা বাড়িয়ে নিব ।
অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানবেন হামা ভাই ।
শুভ রাত্রি ।
২৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫০
নাছির84 বলেছেন: অসাধারনরে ছুঁতে পারিনা,
তাই সাধারনরে খুঁজে ফিরি
মানুষের মাঝে....।
অসাধারন গল্প মামুন ভাই।+++++++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাছির ।
শুভ রাত্রি ।
২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চমৎকার গল্প । সাধারণ মানুষ হঠাৎ অসাধারন হয়ে গেলে কেমন যেনও গর্ব জেগে ওঠে । যদিও আমার বাস্তবতা বলে, সাধারণরা খুব কমই পারে নিজেকে ছাড়িয়ে যেতে । কিন্তু যখন ছাড়িয়ে যায় তখন তারচেয়ে অপূর্ব কিছু হয়না ।
তবে গল্পের গঠনশৈলীর ব্যাপারে আমার কিছু কথা আছে । আমার কাছে প্রথম প্যারাটা পানসে মনে হয়েছে । দ্বিতীয় প্যারাটা থেকে গল্পটা যেভাবে জমজমাট হয়ে ওঠে সে তুলনায় প্রথম প্যারাটা একেবারেই ম্যাড়ম্যাড়ে । আমার মনে হয় , দ্বিতীয় প্যারা থেকেই গল্পটা শুরু হলে ভালো হতো । শাফায়েত সাহেবের সাধারণ যে ইমেজ ফুটিয়ে তুলতে প্রথম প্যারাটা ব্যাবহার করেছেন সেটা দ্বিতীয় প্যারাতেই ফাঁকে ফাঁকে ঢুকিয়ে আরও আকর্ষণীয় করা যেতো ।
আর পুরো গল্পের ক্যানভাসটা বিশাল । এটাকে আপনি আরও বড় বা কয়েক পর্বে শেষ করলে যে চরিত্রগুলো ঠিকঠাক দাঁড়াতে পারেনি সেগুলোও সুবিচার পেতো ।
সব মিলিয়ে তৃপ্তিময় একটা লিখা । একগুচ্ছ প্লাস । ভালো থাকবেন সমসময় ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদনান । আপনার সুচিন্তিত এবং গঠনমূলক আলোচনায় অনেক কিছু উঠে এসেছে, যা নিয়ে গল্পটির ব্যাপারে দ্বিতীয়বার ভাবতে হচ্ছে । হ্যাঁ, আমি গল্পটি এডিট করব । আর এতে আপনার আলোচ্য বিষয়গুলো অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে ভাববো ।
ভালো থাকবেন আদনান ।
শুভ সকাল ।
২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: হয়ত জীবনে এই প্রথম বারের মত শাফায়েত সাহেবের অসাধারণ ভাইয়েরা শাফায়েত সাহেবের মত একজন সাধারণের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ালেন !
চমৎকার গল্প। আসলে বড় বড় ডিগ্রি থাকলেই কেউ অসাধারন হয়ে যায় না। একজন শাফায়েত সাহেব সাধারন মানুষ হলেও তার কাজগুলো সবি অসাধারন।
শ্রদ্ধা সেইসব সাধারন মানুষের প্রতি যাদের কীর্তি অসাধারন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: শ্রদ্ধা সেইসব সাধারন মানুষের প্রতি যাদের কীর্তি অসাধারন।
ধন্যবাদ আপু ।
শুভ সকাল ।
৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপ ভালা লাগছে ভাইজান!
তয় গপটা নিয়া আরেকটু ঘষামাঝা করলে আপনার সেরা একটা গপ হয়ে উঠতে পারে!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান । সুপ্রিয় ব্লগারদের মতামত এবং নিজের কিছু ধারণা যোগ করে গল্পটা পূণরায় বিন্যাস করবো । আর ব্লগে লেখালেখির এই হলো আসল মজা, লেখক-পাঠক মিথষ্ক্রিয়ায় পোস্ট আরো সমৃদ্ধ হয়ে উঠা ।
ভালো থাকবেন ভাইজান । শুভ সন্ধ্যা ।
৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: কখনো কখনো সেরা ফলটি আসে রুগ্ন, অনাদরে থাকা গাছ থেকে।
চমৎকার গল্পে সাধুবাদ।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার । ভালো থাকবেন ।
শুভ সকাল ।
৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৫
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: সাধারনের মরণোত্তর অসাধারণ হয়ে ওঠার গল্পটা বেশ ভালো লাগলো মামুন ভাই। আরও ভালো লাগে যদি এই ধরনের প্রচারনা বিমুখ মানুষগুলো জীবিত অবস্থাতেই উপযুক্ত সম্মাননা লাভ করেন।
কিন্তু সে আর সমাজ দিচ্ছে কই?
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবির । গল্প ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা ।
শুভ সকাল ।
৩৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:০০
প্যারাডাইস বলেছেন:
যে লিখা মন ছুঁয়ে যায় সেটাকে গল্প বলা যায়
কিনা জানিনা। মন ছুঁয়ে গেল। অপূর্ব।
ভাল থাকুন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । মন্তব্যে ভালোলাগা ।
শুভ সকাল ।
৩৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। কিন্তু শেষটা যতটা সহজে শেষ হয়েছে বাস্তবতা তত সহজ না। তবে দেহদানটা সামাজিক ভাবে গৌরবের হলে মন্দ হতোনা। গল্পকার সমাজকে যেভাবে চায় সেভাবেই ফুটিয়ে তোলে তার গল্প। সেই অর্থে আপনার গল্পটি দুর্দান্ত।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে এবং সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
৩৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
উদাস কিশোর বলেছেন: অসাধারন গল্প মামুন ভাই ।
আপনার যতগুলো গল্প পড়েছি , এটা সবগুলোকে ছাপিয়ে গেছে ।
প্লাস বাটনে ক্লিক করলেও প্লাস টা যোগ হচ্ছে না
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কিশোর ।
সামুর কিছু প্রবলেম সত্যিই বিরক্তিকর ।
৩৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
গোর্কি বলেছেন:
সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী ভাবধারার চমৎকার একটি লেখা পড়লাম। পাঠে খুব ভাললাগা জানাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি । ভালো থাকবেন ।
শুভ সকাল ।
৩৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০২
এহসান সাবির বলেছেন: হয়ত জীবনে এই প্রথম বারের মত শাফায়েত সাহেবের অসাধারণ ভাইয়েরা শাফায়েত সাহেবের মত একজন সাধারণের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ালেন.....
মুগ্ধ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় এহসান সাবির । ভালো থাকা হোক ।
শুভ সকাল ।
৩৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসাধারণ!!!! খুব ভালো লাগল। আপনার লেখনী শক্তিশালি।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা মনি । ভালো থাকবেন ।
শুভ সন্ধ্যা ।
৩৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো..
একটু অন্যরকম সমাপ্তি
নববর্ষের শুভেচ্ছা
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন । ভালো থাকা হোক ।
বাংলা নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা ।
৪০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,
খুব সাধারন ভাবে অসাধারন এক অনুভবের কথা ফুটিয়ে তুলেছেন গল্পে ।
সৌগন্ধ ভরা সাদা গোলাপের মতো সাদা মনের এক মানুষের সুগন্ধের কথা বলেছেন যে গন্ধ কড়া রংয়ের গোলাপে থাকেনা ।
বিদায়ী বছরের শেষ রাত্রির শুভেচ্ছা ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই ।
কড়া রঙের গোলাপ কবেই বা আমাদের কাজে লেগেছে । আমাদের সমাজের সেই সব সাদা গোলাপের মত সাদা মনের সাধারণ মানুষেরাই নীরবে নিভৃতে সুগন্ধ ছড়িয়েছে ।
চমৎকার উৎসাহজনক মন্তব্যে ভালোলাগা ।
আজ রাত্রি পেরিয়ে কাল নতুন সূর্য উঠবে, নতুন বছরের নতুন সূর্য ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা অনিঃশেষ, শুভকামনা নিরন্তর ।
৪১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২১
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ হোক নববর্ষ ১৪২১।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় এহসান সাবির ।
আপনাকেও জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা ।
শুভ হোক বাংলা নববর্ষ ১৪২১ ।
৪২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৩৯
রাসেলহাসান বলেছেন: এক কথায় অসাধারন গল্প! দারুন ভাই!
আমি হলাম আপনার গল্পের একজন অন্ধ ফ্যান।
এতদিন পর মনে করে এলাম শুধু আপনার গল্পটা পড়ার জন্য।
"নববর্ষের" শুভেচ্ছা। সুন্দর কাটুক আপনার আগামি দিনগুলি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাসেল ।
শুভ হোক নববর্ষ । আনন্দে কাটুক দিনগুলো ।
শুভ কামনা ।
৪৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: সাধারণ মানুষ গুলোর মধ্যেই এমন অসাধারণ কিছু থাকে। নিভৃতে মানুষ গুলো থেকে যায়। কখনও কেউ বুঝতেও পারে না। অনুধাবনও করতে পারে না।
আর কিছু অতি সাধারণ মানুষ, নিজেকে অসাধারণ প্রমাণের চেষ্টায় ব্যস্ত থাকে।
ভাল লাগল গল্প।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিয়াদ ।
আপনি গল্পের মুল সুর সুন্দর ভাবে বলে দিয়েছেন ।
মনযোগী পাঠে সাধুবাদ ।
৪৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে আপনার গল্পটি। ধন্যবাদ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ।
৪৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ! ...খুব ভাল লাগলো...শুভ নববর্ষ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে ধন্যবাদ আপু ।
শুভ নববর্ষ ।
৪৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মামুন,
সাধারণ একটা গল্প। যন্ত্রবৎ স্মরণে সেই চিরচেনা টোন ব্যবহার করে গল্পটি বুনেছেন। বাংলা ভাষার এই বিশোধিত ব্যবহারের চেষ্টাটি গল্পটিকে অসাধারণ করে তুলেছে।
সাধুবাদ।
গল্প নিয়ে বলতে ইচ্ছে করে, বাস্তবতা যদি গল্প হয়ে যেতো !
শুভ কামনা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০২
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্তব্যে মুগ্ধ! চমৎকার বিশ্লেষণে ভালোলাগা ।
গল্প নিয়ে বলতে ইচ্ছে করে, বাস্তবতা যদি গল্প হয়ে যেতো !
গল্প আর বাস্তব হয়ত আপাত ভিন্ন । কিন্তু গল্পের সাথে স্বপ্নও মিশে থাকে । চাই, সেই স্বপ্ন একদিন বাস্তব হোক ।
আমার ব্লগে স্বাগতম । শুভেচ্ছা আর শুভকামনা নিরন্তর ।
৪৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমাদের সাহিত্য আড্ডা, আশা করি আমাদের পথ চলায় আপনিও সঙ্গী হবেন।
সাহিত্য আড্ডা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুবুল আজাদ । সাহিত্য আড্ডা'র জন্য শুভকামনা ।
৪৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মুগ্ধপাঠ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় দূর্জয় ।
৪৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১২
তাহসিন মামা বলেছেন: খুবই সাধারন একটা প্লট, যেটা চমৎকার লেখনির মাধ্যমে অন্য মাত্রা পেয়েছে। শুভকামনা রইল।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাহসিন মামা । ভালো থাকবেন ।
৫০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
অদৃশ্য বলেছেন:
মুগ্ধ হয়ে গেলাম মামুন ভাই... কি চমৎকারভাবেই না উপস্থাপন করলেন গল্পটা... এক ঢুঁতেই শেষ হয়ে গেলো আর তার পর অবধি শরীরের রোমগুলো দাড়িয়ে রইলো...
মৃত্যুর পরেই আমরা অসাধারণদের চিনতে পারি... তাদের কর্মের কাছে মাথা নোয়াতে পারি... হাহুতাশ করতে পারি...
তবে সেইসব মানুষরা মরবার পরেও অন্যকে প্রভাবিত করবার ক্ষমতা রাখেন... এজন্যই তারা অসাধারণ
অপূর্ব গল্প...
শুভকামনা...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: মৃত্যুর পরেই আমরা অসাধারণদের চিনতে পারি... তাদের কর্মের কাছে মাথা নোয়াতে পারি... হাহুতাশ করতে পারি...
তবে সেইসব মানুষরা মরবার পরেও অন্যকে প্রভাবিত করবার ক্ষমতা রাখেন... এজন্যই তারা অসাধারণ
চমৎকার মন্তব্যে অশেষ ভালোলাগা । ভালো থাকবেন কবি ।
শুভ কামনা ।
৫১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
ফা হিম বলেছেন: অসাধারণ একটি গল্প। ভালো লাগল।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে ধন্যবাদ ফা হিম ।
৫২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪২
বৃতি বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব ভাইয়ার সাথে একমত, এই লেখাটা আমার কাছে মনে হয়েছে আপনার লেখা সেরা একটা গল্প।
শুভকামনা রইল মামুন ভাই।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি ।
ভালো থাকবেন ।
৫৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩০
আরজু পনি বলেছেন:
লেখার কিছুটা অংশ আগে পড়েছিলাম, শেষ করতে পারিনি বলে মন্তব্য করিনি ।
শেষটা কল্পনাও করতে পারিনি ।
অসাধারণ ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । গল্প পাঠে কৃতজ্ঞতা ।
৫৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
জোহার হুল বলেছেন: এক বছর পর লগইন করলাম , শুভেচছা মামুন ভাই । লেখার থিম খুব ভাল লাগলো ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম, ম্যালাদিন পরে আইলেন ।
ভাইজান, মক্কার মানুষ হজ পায় না । একই শহরের বাসিন্দা হওয়ার পরেও আপনার সাথে দেখা হয় না কেনু ??
আগেই ভালা আছিলো
৫৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৫০
চটপট ক বলেছেন: শুঁটকি মাছ বলেছেন: সাধারণ মানুষগুলোও মাঝে মাঝে কত অসাধারণত্ব নিয়ে আমাদের আশেপাশেই থাকে। আমরা তাদের হয়তো কখনই ভালো করে তাকিয়ে দেখি না। একটা বার সাধারণ হওয়ার চেষ্টা না করে আমাদের জীবন কেটে যায় অসাধারণ হওয়ার চেষ্টায়।
সাধারণ মানুষের অসাধারণ একটা গল্প লিখেছেন মামুন ভাই!!!!!!!!
সহমত !
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ চটপট ক ।
শুভ সকাল ।
৫৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাস্তবে এমন অনেক শাফায়েত সাহেব আছেন। আশেপাশেই দেখি তাদের। সাধারণের মাঝেও তারা কখনো কখনো অসাধারণ হয়ে উঠতে চেষ্টা করেন। তবে গল্পটা বড্ড স্লো হয়ে গেছে! পড়তে পড়তে আমার ক্লান্তি লাগছিলো।
শুভকামনা মামুন ভাই
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পাঠে আর আলোচনায় ধন্যবাদ অপর্ণা ।
ভালো থাকুন সব সময় ।
৫৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
জোহার হুল বলেছেন: মামুন ভাই , আমিতো ছিলাম খাল বিলে থাকা ছোট মাছ কচুরি পানায়, শ্যাওলায় খেলা করে ভালোই কাটছিল বেলা। হটাৎ আপনার বড় দিঘীতে পড়ে আমি আসলে হারিয়ে গেছি। আর জানেনই তো চুনপুটিরা রাঘব বোয়ালদের থেকে দূরে দুরেই থাকে , কখন না গিলে খায় !!!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: বিনয় আর কার্টেসিতে আপনার সাথে কখনো পেরেছি ??
ভালো থাকা হোক । আমীন ।
৫৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
ছবিঘর বলেছেন: মুগ্ধপাঠ
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার মুগ্ধতায় অশেষ কৃতজ্ঞতা ।
৫৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: প্রথম প্যারাটার ব্যাপারে আদনান ভাইয়ের সাথে একমত ।
শেষটার ব্যপারে হামা ভাইয়ের সাথে ।
এবার গল্পে আসি -
মৃত্যু পরবর্তী অংশগুলো বাস্তবানুগ , সুচিত্রিত ভাবে ফুটে উঠেছে ।
নিখুঁতভাবে ফুটে উঠেছে শাফকাত সাহেবের ভাইয়ের মনোভাবনা । এই ধরণের উঁচুতলার
লোকদের মানসিকতা খুব ভাল ক্যাচ করতে পেরেছেন । ।
গল্পটার বর্ণনামূলক অংশগুলো যতটা না বর্ণনার , তার চেয়ে বেশি অনুধাবনের ।
আপনার কৃতিত্ব হচ্ছে আপনি হাল্কা আচেই অনুভবের অতলস্পর্শ পাঠকদের পাইয়ে দিয়েছেন । এটা বিরাট ব্যাপার । আপনি ভাল
গল্পকার বলেই এটা সম্ভব হয়েছে ।
শাফকাত সাহেব কারো জন্য কোন সুযোগ রাখেন নি ।
চমৎকার উপস্থাপন ।
গল্প টা মন ছুয়ে গেল ।
অফ টপিক - শোভন ভাই আপনার সাক্ষাতকার
নিয়েছে অনেক ভাল লাগল । পোস্ট পরে আপনার সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম । আমারো কিছু বলার আছে - সময় করে শোভন ভাইয়ের পোষ্টে তা জানিয়ে দেব - উত্তর দিতে হবে কিন্তু !!
ভাল থাকুন প্রিয় মামুন ভাই ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার প্রতি ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার গঠনমূলক মন্তব্য পাঠে আমিও অনুপ্রাণিত বোধ করছি মাহমুদ ।
গল্প নিয়ে আদনান আর হামা ভাইয়ের মতামতের সাথে আমিও সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করি । আর ব্লগে লেখালেখির এটাই সবচেয়ে ভাল জিনিস । এখানে সহ লেখকদের মুল্যবান মতামত একটা লেখাকে আরও পূর্ণ এবং সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে ।
শাফকাত সাহেব কারো জন্য কোন সুযোগ রাখেন নি ।
শাফায়েত সাহেবদের মত মহান মানুষদের অন্ত দর্শন এক কথায় বলে দিয়েছেন । এই মানুষগুলো কখনো কারো দ্বারস্ত হোন না, কিংবা কারো উপর এদের কোন প্রত্যাশা থাকে না । যা কিছু করেন, নিজের তাগিদে এবং নিজের ক্ষমতার ভেতরেই করেন ।
চমৎকার মন্তব্যে ভালোলাগা মাহমুদ । শোভনের পোস্টে কোন কিছু জানতে চাইলে আমি চেষ্টা করব সেটা জানাতে ।
শুভ কামনা ।
৬০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
আমি এক নিশাচর বলেছেন: অসাধারণ...!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ । আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগতম ।
৬১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: দুঃখিত মামুন ভাই - ভুলে শাফায়েত সাহেবের জায়গায় শাফকাত লিখেছি !!
আশা করি বিষয়টা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন মামুন ভাই ।
আবারো শুভকামনা জানিয়ে গেলাম
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: ইটস ওকে ব্রাদার ।
ভালো থাকবেন
৬২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
একজন আরমান বলেছেন:
এক জায়গায় বসেই গল্প শেষ। থিমটা দারুণ লেগেছে মামুন ভাই।
আচ্ছা সাদা আর সফেদ এর মধ্যে পার্থক্য কি?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান ভাইডি । গল্প ভালো লাগায় শুভেচ্ছা ।
সফেদ, সাদা, শ্বেত, শুভ্র, ধবল সমার্থক শব্দ ।
৬৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন গল্প পড়ে চোখে কেনো যেন পানি চলে আসে, গতকালকেও একটা গল্প পড়লাম পড়ে কেঁদে ফেললাম। ধন্যবাদ মামুন ভাই, আপনার ক্ষুরধার লেখনির জন্য স্যালুট।
গতকাল আমার পড়া গল্পটা পড়ে দেখতে পারেন লিঙ্ক এখানে
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সাদা মনের মানুষ । গল্প লিখে আপনাকে আপ্লুত করতে পেরে সত্যি ভাল লাগছে । কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
আপনার দেয়া লিংক ধরে আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাইয়ের লেখাটা পড়ে আসলাম । কোন কল্পনা নয়, একেবারে জীবন থেকে তুলে আনা গল্প । বেঁচে থাকার সংগ্রামে হেরে যাওয়া এক সম্ভাবনার করুণ মৃত্যুর গল্প ।
৬৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
মশিকুর বলেছেন:
আমার এক নিকট আত্মীয় মারা যাবার পর, প্রায় এই থিমের উপর একটা লেখা শুরু করেছিলাম। কিন্তু কপাল খারাপ, কম্পিউটার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় অর্ধেকের বেশী লেখা হয়নি কম্পিউটার ঠিক করার পর আর সেই ফিলটা আসেনি। লেখাটি কখনও শেষ করতে চাইলে আগে আপনার গল্পটি ২/৩ বার পরে নিবো
আপনার এই গল্পটি অসাধারন গল্পের তালিকায় রাখতে হবে নিশ্চিত।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মশিকুর । গল্পটা লিখে ফেলেন, আমাদের লেখালেখির মাধ্যমে মানুষের শুভ বোধের উদয় হোক । ভালো মানুষেরা আমাদের গল্পে দৃষ্টান্ত হয়ে উঠে আসুক । শুভ বোধ শুভ চিন্তা শুভ কাজের জয় হোক ।
৬৫| ১০ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
রোদেলা বলেছেন: অনেক দিন পর শান্তিমত একটা গল্প পড়লাম।
১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ রোদেলা । আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম ।
শুভ কামনা নিরন্তর ।
৬৬| ১৪ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: একজন সাধারণ মানুষ। একটি অসাধারণ গল্প। দারুণ!
১৪ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাভিদ কায়সার রায়ান ।
শুভকামনা নিরন্তর ।
৬৭| ১৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
সুমন কর বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ হয়েছে। বর্ণনা, কাহিনী ও শেষের টান সবমিলিয়ে দারুণ হয়েছে। হৃদয়স্পর্শী গল্প। ভালো থাকবেন।
১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাইয়া । হৃদয় স্পর্শ করতে পেরে সত্যিই আনন্দিত ।
৬৮| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: সন্ধ্যায় আপনার এই চমৎকার গল্পটা পড়ছিলাম। উচ্ছসিত মুগ্ধতা নিয়ে একটা কমেন্ট করার উদ্যোগ করতেই বিদ্যুৎ বাবাজীর পলায়ন
খুব ভালো লাগলো পুরো গল্পটি। শাফায়াত সাহেবের জন্য শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ে আসে। তাঁদের মত মানুষ আছে বলেই হয়তো এই পাপ পঙ্কিল পৃথিবীতে এখনও সূর্য ওঠে, পাখিরা গান গায়........
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা
২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার এই সুন্দর মন্তব্য মনে মুগ্ধতার পরশ বুলিয়ে দিয়ে গেল ।
ভালো থাকা হোক । শুভ কামনা ।
৬৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
লিরিকস বলেছেন: +
০৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন:
৭০| ১৩ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে উঠার গল্প ৷ যদিও শেষটা হয়ত আপনার কল্পনায় সমাপ্তি ৷ কারণ এ সমাজে এ সুন্দর পরিণতি বেশ অপ্রচলিত ৷ তবে সেখানেই আসলে আসল গল্পের শুরু ৷ যাইহোক একটি বিশেষ দিক হলো শেষের অংশ বা পরিচ্ছেদটি প্রথমে নিয়ে এসে বাকিটা সাজালে পাঠক গল্পের ভিতরে আরো প্রবেশ করবে জিজ্ঞাসু মন নিয়ে ৷ তখন এ গল্পটির চমৎকার রূপান্তরও ঘটবে ৷
সবই এই আম পাঠকের মতামত ভেবে নিবেন আশা করি ৷
ভাল থাকুন সারাক্ষণ ৷
১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ এবং পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ । আপনার রুপান্তরের ধারনাটা ভেবে দেখার অবকাশ আছে ।
ভালো থাকবেন । শুভকামনা
৭১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০২
নীল লোহীত বলেছেন: মামুন ভাই আপনাকে যত পড়ছি আর মুগ্ধ হচ্ছি।
চমৎকার একটা লেখা।
আমার পড়া সেরা গল্পের একটা।
আরও লিখুন ভাই।
ভাল লাগা. রেখে গেলাম।।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৭২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: শেষ বিদায়ের আগে শেষ ত্যাগ। শেষটা বেশ অভাবনীয় ক্লাইম্যাক্স।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা ।
৭৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সোজা কথা বলেছেন: পাঠে সাংঘাতিক ভাল লাগা।
মাথা নুয়ালাম আমরাও! এই সাধারণই ছিলেন মূলত সত্যিকারের অসাধারণ!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার, খুব্বি চমৎকার গল্প ||