![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট শহরকে তিন দিক দিয়ে ঘিরে রয়েছে সবুজ পাহাড়ী উপত্যকা । এই উপত্যকায় রয়েছে উঁচুনিচু পাহাড়, নয়টি চা বাগান, খাদিমনগর রিজার্ভ ফরেস্ট, টিলাগড় ইকোপার্ক, হরিপুর গ্যাসফিল্ড এবং শেভরনের গ্যাস প্রজেক্ট ।
মুলত ১৮৫৪ সালে সিলেটের পাহাড়ী জঙ্গলাকৃত স্থানে প্রথম বন্য চা গাছ আবিষ্কৃত হয় । চা চাষের ব্যাপারে ব্রিটিশরা ছিল খুবই উৎসাহী । তাদের উদ্যোগে সিলেটের প্রথম চা-বাগান স্থাপিত হয় এই উপত্যকার মালনীছড়ায়, ১৮৫৭ সালে । এর পর ব্রিটিশদের পাশাপাশি স্থানীয় চা-কর (চা বাগানী) রা এগিয়ে আসেন । ১৮৮৫'র মধ্যে সিলেট বিভাগজুড়ে চা চাষের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটে । এই সময়েই লাক্কাতুড়া চা বাগানের পত্তন হয় ।
সিলেট শহরের উত্তর প্রান্ত ঘিরে রাখা সবুজ বনানীই হলো লাক্ষাতুড়া চা বাগান । এটি ন্যাশনাল টি বোর্ড অধীনস্ত একটি সরকারী চা বাগান । ১২৯৩ হেক্টর বা প্রায় ৩২০০ একর জুড়ে এর অবস্থান । সিলেটের আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে এয়ারপোর্টের দিকে ১.৫ কিলো এগিয়ে শহরের প্রান্ত ছুঁলেই আপনার চোখে পড়বে লাক্ষাতুড়া চা বাগানের সাইনবোর্ড । নাগরিক সভ্যতা ছেড়ে হঠাৎ সবুজ পাহাড়ে এসে আপনি বিস্মায়ভূত হয়ে বলবেন, বাহ!
হযরত শাহজালালের মৃত্যবরণের পর থেকে ওরশের সময় একটা নির্দিষ্ট দিনে শিরনী রান্নার জন্য এই পাহাড়ী জঙ্গল থেকে কাঠ আহরণ করা হত । এখনো এই ধারার প্রচলন আছে । ওরশের তিনদিন আগে রঙিন কাপড় পড়ে শোভাযাত্রার মাধ্যমে এই পাহাড় থেকে রান্নার কাঠ আহরণ করা হয় । এটাকে সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় বলা হয় 'লাকড়ি তুড়া' উৎসব (লাকড়ি মানে জ্বালানী কাঠ, তুড়া মানে কুড়িয়ে আনা)। ধারণা করা হয়, এর থেকেই এই বাগানের নাম হয়েছে লাক্কাতুড়া ।
এয়ারপোর্ট রোড থেকে ডানদিকে বাগানের মুল ফটক । ফটক দিয়ে ঢুকেই বাম দিকে পড়বে চা ফ্যাক্টরি এবং রাবার ফ্যাক্টরি । এখানে বলে নেই, লাক্ষাতুড়া চা বাগান হলেও এর দুটি আউটপোস্ট দলদলি আর কেওয়াছড়ায় রাবার বাগান সৃজিত হয়েছে । ফ্যাক্টরি ফেলে সামনে এগিয়ে গেলে দেখবেন কিছুক্ষণ পরপর উঁচু টিলার উপর দিয়ে আঁকাবাঁকা রাস্তা উঠে গেছে । এগুলি বাগানের ম্যানেজার এবং সহকারী ম্যানেজারদের বাংলো । ফ্যাক্টরি এবং বাংলোতে যেতে চাইলে কর্তৃপক্ষ থেকে আগেই অনুমতি নিতে হবে । আর শুধু বাগানে ঘুরতে চাইলে মুল ফটকে গার্ডকে একটু অনুরোধ করলেই ভেতরে যেতে দেয় ।
একেতো সরকারী বাগান, তারপর শহর ঘেষা হওয়ায় এর উপরে বিভিন্ন সময়ে দখলদারী কায়েম হয়েছে । বাগানের ভেতরে শেভরনের বিশাল গ্যাস প্রজেক্ট, এবং জায়গাটা সংরক্ষিত । গলফ মাঠ, সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, কোরবানীর গরুর হাট সহ আরও অনেক সরকারী-বেসরকারী স্থাপনা গড়ে উঠেছে । চা বাগানের বিশাল অংশ দখল করে গড়ে উঠেছে খেলার মাঠ, স্কুল, হাসপাতাল, ব্যক্তিগত ঘরবাড়ি এবং ডুপ্লেক্স আবাসিক এলাকা । দখল কার্যক্রম চলছে এখনো । এমনকি আমি যে বাসায় থাকি, সেটাও একসময় ছিল এই বাগানের অংশ । নিচের ছবিতে দেখেন শহর কিভাবে চা বাগান গ্রাস করছে ক্রমশ,
বাগানের ভেতরে চমৎকার একটা গেস্ট হাউস আছে । মনুষ্যশূন্য নিরিবিলি এই গেস্টহাউসে রাত্রিযাপন অনেকটা অন্যগ্রহে থাকার মতোই এডভেঞ্চারাস । এখানে তিনটা রুম, কিচেন এবং গেস্টরুম আছে । বারবিকিউ এবং ক্যাম্পফায়ারের জন্য একটি আদর্শ জায়গা । যারা আসতে চান, ঢাকায় ন্যাশনাল টি বোর্ডের হেড অফিস থেকে আগেই অনুমতিপত্র যোগার করে আনবেন ।
গেস্ট হাউসের চারপাশে চমৎকার বাগান । কমলাবাগানও আছে ।
পুরো বাগানজুড়ে এইরকম অগনিত বনফুলের ডালি,
শহর লাগোয়া হওয়ায় এখানকার চা শ্রমিকেরা অন্য বাগানগুলোর তুলনায় বেশ সচেতন । ১৮৮০ দশকে ভারতের নাগপুর, ঝাড়খন্ড, উড়িষ্যা, মাদ্রাজ থেকে আসা এই শ্রমিকেরা জাতিগতভাবে সাঁওতাল, মুন্ডা, ওঁরাও এবং কৈরি । তারা নিজেদের ভাষা, ধর্ম এবং সংস্কৃতি সযত্নে লালন করে । বাগানের ভেতরে তাদের সাথে অযাচিতভাবে কথা বলা বা কটাক্ষপূর্ণ কোন মন্তব্য করবেন না । আর ভুলেও তাদের 'কুলি' বলে সম্বোধন করবেন না । তাহলে ওরা দলবেঁধে আপনাকে আক্রমন করতে পারে । তারা নিজেদের চা-শ্রমিক বা ওয়ার্কার পরিচয় দিতে ভালোবাসে ।
সিলেটে যারা বেড়াতে আসেন, হাতে দুই এক ঘন্টা সময় থাকলে এখানে বেরিয়ে যেতে পারেন । আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে আসতে দশ মিনিট সময় লাগবে । পাবলিক সিএনজিতে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৫ টাকা, আর রিক্সায় ১০-১২ টাকা ।
শেষের ছবিটা নেট থেকে ধার করা । লাক্কাতুড়া বাগানের ভেতরে তৈরী করা সিলেট আন্তর্জাতি ক্রিকেট স্টেডিয়াম ।
আজকে এ পর্যন্তই
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা
এই ন্যাক্বারজনক ঘটনার প্রেত্তিবাদে আরেকটি ভ্রমন আয়োজন করা হবে । এই ঐতিহাসিক ভ্রমনের নেতৃত্ব দিবেন অপূর্ণ ভ্রাতা । মামুন রশিদ যথারীতি ভ্রমনের মাঝখানে জয়েন করিবেক এবং ভ্রমন পূর্ণ হওয়ার আগেই উনি অফিসের ভ্রমনে ঝাপাইয়া পড়িবেন
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোস্ট দিবার আসছে ভ্রাতা , এইটা রেখে অন্যটা অ্যাটাক করেন
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: থ্যান্কু ভ্রাতা
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০১
মামুন রশিদ বলেছেন: দেখেছি, সুন্দর ।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ঘুরতে মন চাইতেছে । কষ্ট লাগতেছে পাহাড়ে এইরকম বেদখল হয়ে যাওয়াতে । পোস্টে +++++++++++++++++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: একদম । শুনেছি এই বাগানের ভেতর দিয়ে নাকি এয়ারপোর্ট বাইপাস রোড করবে । এটা করলে বাগানই থাকবে না, বাকি যা আছে তাও মানুষ দখল করে নিবে ।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০১
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভাই মামুন রশীদ ১৯৯০ সালে অামি সিলেট ক্যাডেট কলেজে গিয়েছিলাম ব্যক্তিগত কাজে।তখন প্রায় সন্ধ্যা।চা-বাগানে ঢুকে ছবি তোলার আগ্রহ তীব্র হলো।ছবি তোলা হলো ঠিকই তবে বড় বড় লাল পিঁপড়া প্যান্টের ভিতর ঢুকে পড়া ও কামড়ানোর কারণে যে আতঙ্ক নৃত্য দিয়েছিলাম তা অাজও মনে আছে যদিও চা বাগানের নামটা স্পষ্টভাবে মনে ছিল না।আপনার পোস্টের ছবি ও বর্ণনায় মনে হচ্ছে এটাই সেই চা-বাগান
বরাবরের মত চমৎকার লিখেছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই । ক্যাডেট কলেজ যাওয়ার পথে লাক্কাতুড়া ছাড়াও মালনীছড়া এবং আলীবাহার বাগান পড়ে । আসুন একবার ফ্যামিলি নিয়ে, একসাথে ঘুরব
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১০
ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ এমন সুন্দর লেখার জন্য।
তবে তথ্যগত কিছু ভুল রয়েছে যেগুলো ঠিক করে দিলে খুব ভাল হত।
১মঃ তাদের উদ্যোগে এই উপমহাদেশের প্রথম চা-বাগান স্থাপিত হয় এই উপত্যকার মালনীছড়ায়, ১৮৫৭ সালে
আসলে এটা হবে সিলেট অঞ্চলে প্রথম চা বাগান স্থাপিত হয় ১৮৫৭ সালের মালনীছড়ায়।
আর এই উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান স্থাপিত হয় ১৮৩৭ সালে আসামের চাবুয়াতে।
২য়তঃ এই চা প্রথম চীনে চাষ হত এবং সেখান থেকে ব্রিটিশরা মানে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ভারত উপ মহাদেশে নিয়ে আসে এবং পরবর্তীতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করে তাই সিলেট অঞ্চলে মুলত ১৮৫৪ সালে সিলেটের পাহাড়ী জঙ্গলাকৃত স্থানে প্রথম বন্য চা গাছ আবিষ্কৃত হয় এই তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুল একটি তথ্য।
১৮০৫ সালের দিকে এটা প্রথম উপমহাদেশে আসে এবং এরপ্র ১৯২৩ সালের দিকে পরীক্ষামূলকভাবে আসাম অঞ্চলে চা চাষ শুরু হয় কিন্তু ব্যাপকভাবে চা বাগান শুরু হয় ১৮৩৭ সালে যা আগেই উল্লেখ করেছি।
তথ্য সুত্রঃএখানে দেখুন
বাংলাদেশের চা এর ব্যাকগ্রাউন্ড
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: দেওয়ান নূরুল আনোয়ার চৌধুরী, সৈয়দ মোস্তফা কামাল সাহেবরা তাদের ইতিহাস গ্রন্থে এভাবেই লিখেছেন । 'শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত'র লেখক শ্রী অচ্যুতচরণ চৌধুরীও তাই বলেছেন । উনাদের বই ইন্টারনেটে পাওয়ার কথা না, মুসলিম সাহিত্য সংসদে গেলে নিশ্চিত পাবেন ।
রেফারেন্স হিসাবে আপনার দেয়া ওয়েবপেজ গ্রাহ্যে আনছি না । উইকি নিয়েও কিছু সংশয় আছে পাঠকের মাঝে । তবে ভাল কোন রেফারেন্স, যেমন ইন্ডিয়ান টি বোর্ড বা ব্রিটিশ গেজেটিয়ারের কোন রেফারেন্স পেলে জানাবেন । সত্য জানার দরকার আছে ।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
তুষার কাব্য বলেছেন: চমত্কার মামুন ভাই...অনেক কিছু জানলাম...সাথে সবুজ নিসর্গের কিছু অসাধারণ ছবি পেলাম বোনাস হিসেবে...ভালো থাকুন..
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার কাব্য
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
ইসপাত কঠিন বলেছেন: লাক্ষাতুড়া না কি লাক্কাতুরা? অসংখ্যবার এই চা বাগানে গিয়েছি। এখন কি নাম পরিবর্তন করেছে?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনারটাই ঠিক । এডিট করে দিলাম । ধন্যবাদ ।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই আপনার চোখ দিয়া তো সিলেট দেখে ফেলেছি। খুবই সুন্দর সিলেটের প্রকৃতি!!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: থ্যান্কু থ্যান্কু । সুন্দর প্রকৃতি নিজ চোখে না দেখলে হয় না । ঘুরে যান একবার ।
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
লিরিকস বলেছেন: কমলার বাগান
আসব ভাইয়া একদিন
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২২
মামুন রশিদ বলেছেন:
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৪
ভোরের সূর্য বলেছেন: আমি দুটি লিঙ্ক দিয়েছি কিন্তু কেন আপনি গ্রাহ্য করলেন না বুঝলাম না। আর কিছু কমন সেন্স খাটান। আর আপনি সার্চ দিন বাংলাদেশের চা কিংবা উপমহাদেশের চা ইতিহাস নিয়ে। কারণ যখনকার কথা বলা হচ্ছে তখন বাংলাদেশ বলে কিছু ছিল না।ছিল ভারতীয় উপমহাদেশ।আর আরেকটা জিনিস বলেছি আপনাকে সেটা হল সিলেটে বন্য চা গাছ পাওয়ার কথা না। এটা সবাই জানে যে এটা চীন থেকে এসেছে এবং ব্রিটিশরা এটা এনেছে তাহলে সিলেটে বন্য চা গাছ পাওয়া গেল কিভাবে।
আর দ্বিতীয়ত ডুয়ারস বলে একটা অঞ্চল আছে সেটা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং আসাম মিলে হয় সেখানকার চা খুব বিখ্যাত এবং সেখানেই প্রথম চা বাগানগুলো স্থাপিত হয়। আপনাকে অনেক অনেক লিঙ্ক দিতে পারি কিন্তু যেহেতু আপনি নিবেন না তাই আপনি নিজেই খুজুন। আমি শুধু কি কিওয়ার্ড দিয়ে খুজতে হবে সেটা দিয়ে দিলাম। আপনি আপনার মতন খুজতে পারেন।আপনাকে অনেকভাবেই খুজতে হবে। শুধু বাংলাদেশে খুজলে হবে না কারন তাতে শুধু বাংলাদেশেরটাই লেখা থাককে কিন্তু যেহেতু আপনি বলেছেন যে সিলেটেই উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান স্থাপিত হয় তাই আপনাকে পুরা চা ইতিহাস খুজতে হবে।
গুগলে যেয়ে sarch দিন
History of Tea
Tea history of Indian subcontinent(ভারতীয় উপমহাদেশ)
Tea history of Bangladesh
Tea history of south asia
Tea history of India
উইকির লিঙ্ক আপনি কেন গ্রাহ্য করলেন না বুঝলাম না। উইকি খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ ওরা কোথায় কোথায় থেকে এইসব তথ্য পেয়েছে সেস্ব লিঙ্ক রেফারেন্স হিসেবে দেয়। আপনি ওগুলোও দেখতে পারেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: কি বলব! আমি বললাম এক, আপনি বুঝলেন আরেক!
আমি বলেছি, তবে ভাল কোন রেফারেন্স, যেমন ইন্ডিয়ান টি বোর্ড বা ব্রিটিশ গেজেটিয়ারের কোন রেফারেন্স পেলে জানাবেন । সত্য জানার দরকার আছে ।
আমি আপনার কাছে স্ট্রং রেফারেন্স চেয়েছি, আমার কথাকে সঠিক ধরে নিলে সত্য জানার দরকার পড়ত না । আর উদাহরণ হিসেবে যে দুটি রেফারেন্স চেয়েছি, এর কোনটাই বাংলাদেশি নয় । একটা ইন্ডিয়ান, আরেকটা ব্রিটিশ । তাহলে আমি শুধু বাংলাদেশ খোজলাম কোথায়?
ইতিহাসবিদেরা অনেক সময় অাশোয়াক্তি করে থাকেন, মালনীছরাকে উপমহাদেশের প্রথম বাগান দাবী করা আঞ্চলিক আবেগ থেকে হতে পারে । আমার কাছেও মনে হয়েছে এটা ভুল তথ্য, মালনীছড়া হয়ত সিলেটের প্রথম চা বাগান । আর এটার জন্যই সত্য জানতে চেয়েছি ।
সিলেটে বন্য চা গাছ পাওয়া এবং এর পর থেকে এখানে চা চাষের শুরু করা নিয়ে সিলেট গেজেটিয়ার্স সহ অনেক প্রমান আছে । মুলত সিলেটে বন্য চা গাছ পাওয়ার পরেই এখানকার অনুচ্চ টিলাভূমিতে চা চাষের সম্ভাবনা তৈরী হয় । বই থেকে ছবি দিতে পারলে ভাল হত, আমি হুবুহু টাইপ করে দিচ্ছি,
১৮৫৪ খ্রিষ্টাব্দে সিলেটের জঙ্গলে প্রথম বন্য চা পাওয়া যায় । এগারসতী পরগনার চাঁদখানি পাহাড়ে, বিয়ানীবাজারের পঞ্চখন্ড, রাফিনগর, ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বন্য চা দেখা দেয় । সিলেটের কালেক্টের মিস্টার ই.এ গ্লোভার চায়ের প্রথম রিপোর্টার এগারসতীর মোঃ ওয়ারিসকে চা গাছের সংবাদ দেয়ার জন্য পঞ্চাশ টাকা পুরষ্কার দেন ।
উপরের তথ্যটা কিন্তু বাংলাদেশের কারো না, ডিস্ট্রিক্ট গেজেটিয়ার্স, সিলেট থেকে নেয়া । এটা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশদের লেখা তথ্যপুঞ্জি ।
উপরের লিংকটা গ্রাহ্য করিনি, কারণ এটা একটা ব্লগ পোস্ট । আর আপনিতো জানেন ব্লগে তথ্যবিকৃতি এবং তথ্য কিভাবে তৈরি হয়!
উইকির ব্যাপারে সংশয় আমার একার নয় । আমার আশেপাশে অনেকেই আছেন যারা নিয়মিত উইকিতে তথ্য যোগান দেন এবং যোগ করেন । উইকির এডিটিংয়ে আমার নিজের অল্প কয়েকদিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, চোখ বুঝে এর সব তথ্য বিশ্বাস করার কারণ নাই
আগের মন্তব্যটা বোঝেন নি, এবারেরটা আশাকরি বুঝার খানিক চেষ্টা করবেন । শুভ রাত্রি ।
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩০
বোকামানুষ বলেছেন: দারুনতো
আমার খুব ইচ্ছা চা বাগানের ভিতরের বাংলো গুলোতো থাকার এত সবুজ প্রকৃতির ভিতর থাকতে নিশ্চয় অন্যরকম লাগবে
যে গেস্ট হাউসের কথা উল্লেখ করেছেন সেখানে থাকার জন্য ঢাকায় ন্যাশনাল টি বোর্ডের হেড অফিস থেকে অনুমতি নিতে হবে কিন্তু হেড অফিস থেকে কি যে কেউ আবেদন করলে অনুমতি দিবে নাকি কোন শর্ত আছে এ ব্যাপারে যদি কিছু জানা থাকে জানাবেন ভাইয়া কষ্ট করে
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সরকারী কোন বাংলোয় থাকার অনুমতি পেতে সরকারী পদবীর জোর, সরকার দলীয় ক্ষমতার দাপট কিংবা উচ্চপদস্তদের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ থাকার সম্পর্ক রয়েছে বৈকি!
যদি কোনভাবে অনুমতি যোগার করতে পারেন, সেই রকম মজার অভিজ্ঞতা হবে । সত্যি এখানকার পরিবেশ অসাধারণ ।
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
নাইস পোস্ট।
স্টেডিয়াম এলাকার চা বাগানে গিয়েছিলাম তারমানে কি লাক্কাতুড়া গিয়েছিলাম?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: হ্যাঁ, সেটাও লাক্কাতুড়া । তবে মুল বাগান রোড থেকে ডান দিকে । এখানের ছবিগুলো সব মুল বাগানের ।
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সত্যিই অপরূপ।
আচ্ছা সিলেটে আমাদেরকে দাওয়াদ দেন না কেন....?
দ্রুত দাওয়াত দিন... আমার মামার বাড়ির দেশ বলে কথা
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাগ্নে কুটুমরা কখনো দাওয়াতের অপেক্ষায় থাকে, এটাও শুনতে হলো
হাহাহ, দাওয়াত তো দেয়াই আছে । ইনবক্সে থাকিয়ে থাকি, কখন আসছেন দেখার জন্য
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
এহসান সাবির বলেছেন: সবচেয়ে ভালো লাগছে আপনাকে নিয়মিত দেখতে পাচ্ছি......
অনেক খুশি....
পোস্ট নিয়ে পরে কথা হবে...........
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহ, আমিতো নিয়মিতই আছি সাবির!
সেলিম আনোয়ার একবার বলেছিল, আমি নাকি তিন বছরেরও একশত পোস্ট লিখতে পারবো না । এখন তো দেখছি সেই পথেই হাটছি । তাই ভাবলাম, অন্তত পোস্টের সংখ্যাটা তো বাড়াই
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। লাক্কাতুড়া- নাইস নেম।
তবে বাগানের জায়গা দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে উঠছে জেনে খারাপ লাগল।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: চা বাগান, রিজার্ভ ফরেস্ট, সুন্দরবন- এগুলো আমাদের ফুসফুস । উন্নয়নের ছুঁতায় এদের ধ্বংস হতে দেয়া যাবেনা ।
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২২
বোকামানুষ বলেছেন: ভাইয়া এটা কি শুনালেন? মামার জোর চাচার জোর কোনটাই নাই শুধু ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছা টা অনেক বেশি আর এই গেস্ট হাউসে থাকার ইচ্ছার জোর অনেক বেশি এটা বললে উনারা অনুমতি দিবে না
:#>
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: অবশ্যই দিবে ভাইয়া । ইচ্ছের জোর অনেক বেশি
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লাক্কাবুড়া আসলেই নান্দনিক সুন্দরয বেষ্টিত , ভাললাগা পোস্টে ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: থ্যান্কু বন্ধু
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩০
আবু শাকিল বলেছেন: পোস্টে এত লোভ দেখান ক্যারে
আমগোরে নিয়া গেলেই পারতেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আমি কি হরতাল ডাকছি যে আপনি আসতে পারছেন না
২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১২
পার্থ তালুকদার বলেছেন: হুম ! নিজের বাড়ির ছবি !
তো মামুন ভাই, চা খাওয়াবেন বলছিলেন। কোথায়, কবে, কখন আসব ?
ফেবু তে মেসেজ দেন। না হয় সবাই আবার হুমরি খেয়ে পরবে !
আমার আর দেরি সহ্য হচ্ছে না ভাই ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহ, বাড়ির উঠোনের ছবি
আজকে বিকেলেই হয়ে যাক!
২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
সিলেটের প্রথম চা বাগানে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে আমার যা আপনার জন্যই। পোষ্টের জন্য এবং চা বাগানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নেক্সট প্রোগ্রাম, চা বাগানের বাংলোতে রাত্রিযাপন
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হাহাহা ভ্রাতা , নেতৃত্ব দেওয়া মহা ভ্যাজাল । এইগুলা আপনাদের মানে অগ্রজদের দায়িত্ব । আমরা শুধু এটা নাই কেন ওটা নাই কেন বলে হাউকাউ করবো আর কাল্পনিক সব দায়দাবি তুলবো আর আপনারা বিব্রত হবেন , আমরা মজা নিবো
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: এসব বললে তো হবেনা ভ্রাতা! এখন যৌবন যার,,
২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
সুমন কর বলেছেন: সিলেটে একবারই জায়গা হয়েছিল ভর্তি পরীক্ষা দেবার জন্য। যেতে হবে। অাপনি অাছেন তো
!
চমৎকার ছবি অার তথ্যবহুল পোস্ট।
পোস্ট অাংশিক পড়লাম এবং ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম। পরে অাবার এসে পড়বো।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: এই শীতেই চলে আসেন । বলা যায়না, আবার কখন ট্রান্সফার হয়ে যাই!
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট মামুন ভাই।
সিলেট তো এক দল লোকের দ্বিতীয় শ্বশুর বাড়ি হয়ে গেছে। আশাকরা যায় কিছুদিনের মধ্যেই তারা এখানে বেড়াতে চলে আসবে। তারপর পোস্ট আসবে - যার কেউ নাই তার আছে সিলেট ( এবারের গন্তব্য "লাক্কাতুড়া" ) । সঙ্গে থাকবে ক্যাম্প ফায়ার আর বারবিকিউ এর চমৎকার ছবি। আর আমারা হিংসায় জ্বলতে থাকব।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: লাফাংগা পার্টি তাদের সিলেট ভ্রমন শুরুই করেছিল লাক্কাতুড়া দিয়ে
ও ভালো কথা, ক্যাম্প ফায়ার আর বারবিকিউ বাদ পড়েছিল । এই দুটো না হয় আপনার দেশে ফেরা পর্যন্ত মুলতবি রাখা হবে!!
২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৫৮
নিয়েল হিমু বলেছেন: ভাই কত জায়গায় গেলাম জীবনে কত ছবি তুললাম কিন্তু চা বাগানে দাড়িয়ে একটাও ছবি তুলেছি কিনা মনে পড়তেছে না । আসলে জন্ম থেকে দেখে আসছি এইসব বাগান তাই হয়ত । প্রতিদিন কত মানুষকে দেখি ছবি তুলে তুলে যাচ্ছে ফিড়েও তাকাই না কিন্তু আপনার লেখাটা পড়ে অনেক আবেদনময়ী মনে হচ্ছে এখন এই চা বাগান গুলোকে । লাক্কাতুরা এস্টেটে আমরা এক সময় বাই সাইকেল নিয়ে চা শ্রমিকদের সাপ্তাহিক বাজারে ঘুরতে আসতাম ।
আর বাগানের বাংলোয় রাত কাটাবার অভিজ্ঞতাও আছে তবে সেটা শ্রিমঙ্গল ।
অনেক ভাল লেগেছে ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: এটাই হয়! এই অপরুপ নৈসর্গে যার বেড়ে উঠা, তার কাছে এই বাগান ডালভাত । তবে এটাও স্বীকার করি, লাক্কাতুড়া ভেতর বাগানটা সত্যি খুব সুন্দর ।
২৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৮
ভিটামিন সি বলেছেন: এইবার আসতে পারি সিলেটে। তবে বেড়াতে নয়, খুবই জরুরী প্রয়োজনে একজনের সাথে দেখা করে একটা পেপার নিতে হবে। ঢাকা থেকে বিমানে আসবো আবার পরের বিমানেই ঢাকায় ফেরার ইচ্ছা আছে। আমি পুরা দৌড়ের উপর আছি। ০৭/১১/১৪ তারিখে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: সিলেট বিমানবন্দরে নেমে শহরে আসার পথেই পড়বে মালনীছড়া-লাক্কাতুড়া বাগান । সম্ভব হলে জানিয়ে আসবেন, এক নজর দেখা হলে ভাল লাগবে
ফেবু লিংক
২৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অপরুপ সুন্দর সবুজ পোষ্ট।মনটা স্নিগ্ধতা ভাললাগায় ভরে গেল মামুন ভাই।চোখ আর মনের শান্তি ফিরে এল যেন
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।ভাল থাকুন হাসিখুশী মন নিয়ে।শুভেচ্ছা রইল।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্তব্য পড়ে ভাল লাগলো আপু ।
২৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: +++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শুধুই সবুজের ছোঁয়া! পোষ্টটি চমৎকার হয়েছে।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ । ভালো থাইকেন
৩০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
ফা হিম বলেছেন: সুন্দর!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২২
মামুন রশিদ বলেছেন:
৩১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
ডি মুন বলেছেন: গেস্টহাউসটা খুব মনে ধরছে। একদম নিরিবিলি আর সবুজ। গেস্টহাউসের ছাদে বসে চা খাইতে মন চাইতেছে
পোস্টে +++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: গেস্টহাউস বুকিং দেয়া হয়ে গেছে! আগামি বছর প্রবাসী পাঠক ভাইজান দ্যাশে আইলে এইখানে ক্যাম্পফায়ার উইথ খাশি বারবিকিউ হবে ।
আমরা সবাই আমন্ত্রিত
৩২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মামুন ভাই.... অসাম, অসাম, অসাম! চমৎকার পোস্ট, একগুচ্ছ ++++। ছবি, বর্ণনা, তথ্য সবমিলে এক কথায় অসাধারণ।
একটু বাম হাত দেই বিতর্কে। ভোরের সূর্য, আপনার উইকি কিন্তু সিলেট সম্পর্কে বলে, "ব্রিটিশ শাসনের সময় আসাম ও সিলেট একত্রিত হয়ে আসামের অংশ ছিল। পরবর্তীতে ভারত ও পাকিস্তান আলাদা দেশ গঠনের সময় আসাম ও সিলেট আলাদা হয়ে যায়। " তখনকার আসামের অংশ এখনকার সিলেট। বন্য চা প্রাপ্তি সম্পর্কে বলি, ১৮২৩ সালে ইংরেজ মেজর রবার্ট ব্রুস আসাম অঞ্চলে প্রথম বন্য চা-গাছ খুঁজে পান, আর তারই ফলশ্রুতিতে ১৮৩৪ সালে গভর্নর General Lord William Cavendish Bentinck এর "Tea Committee" ভারতীয় উপমহাদেশে চা চাষের সম্ভাব্যতার উপর রিপোর্ট করেন। সেই রিপোর্টের আলোকে ১৮৩৮ সালে সেই চীন হতে চারা আমদানি করে আসাম অঞ্চলে ব্যাপকভাবে চা চাষের শুরু হয়। আরও বিস্তারিত দেখুন এই লিঙ্কেঃ UK TEA & INFUSIONS ASSOCIATION - EAST INDIA COMPANY
মামুন ভাই রকজ... আমি মনে করি এই ধরনের পোস্ট ইতিহাস নয় যে নির্ভুল হতেই হবে। তথ্য দেয়া মূলত পোস্টের অলঙ্করন। তাই টেক ইট পজেটিভলি... অল দ্যা গাইজ...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । মন্তব্যে ভালোলাগা+
৩৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
আমি ইহতিব বলেছেন: আমি শ্রীমঙ্গলের চা বাগানে গিয়েছিলাম বিয়ের পর পর। সবচেয়ে বেশী যা ভালো লেগেছে যে জিনিসটা তা হল চারিদিকে শুধু সবুজের ছোঁয়া, যা আমরা এই ইট কাঠের শহরে পাইনা। মন ভালো হয়ে যায় এত সবুজ দেখে।
আবার সিলেট যাওয়ার ইচ্ছে অনেক দিন ধরেই, সময় সুযোগে মিলছেনা।
পোস্টে +++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: সময় সুযোগ মিলিয়ে ইনবক্সে জানিয়ে দিয়েন । ভালো থাকবেন আপু
৩৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ১১ তম ভাল লাগার বাটনটা আমি চাপলাম ---- অসাধারণ -- সাবলীল বর্ণনা এবং ছবিতে মুগ্ধ হয়ে গেলাম
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৩৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ভ্রমনের আনন্দ প্রথমত পাওয়া যায় চোখে। খুব সুন্দর কিছু দেখে আমরা আনন্দিত হয়ে আমাদের ভ্রমণটা সার্থক ভেবে ফেলি। কিন্তু এই ভ্রমণটা আরো উপভোগ্য হয়ে ওঠে যদি সেই জায়গার ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানা যায়।
লাক্কাতুড়া ও মালনিছড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসলেই ভালো লাগছে। ভেতরে ঘুরে দেখা হয় নি শুধু রাস্তার পাশ থেকে লোকেশনটা দেখেছি। তবে এবার আসলে আশা করি আর মিস হবে না।
রেস্ট হাউজে বুকিং রাখার জন্য আপনার কাছে বুকিং দিলাম এখনি। শহরের মধ্যে কোন বিলাশ বহুল হোটেলে থাকার চেয়ে অনেক বেশী উপোভোগের হয় এই রেস্টহাউজগুলো।
পোষ্ট অনেক ভালো লাগছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা ।
এই রেস্টহাউস বুকিং দিতে হয় ঢাকা থেকে । দেখেন না একটু চেষ্টা করে, আবার বটতলা হাটখোলা জমিয়ে ফেলি
৩৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা.... সময় যখন হবে তখন ইনবক্সে যাবার সুযোগ কি হবে আমার? হুমমুড়িয়ে এসে উপস্থিত হবো.......
ধন্যবাদ, মামুন রশিদ ভাই........ "দাওয়াত নিবন্ধিত হইলো"
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নতুন করে অপেক্ষার কাউন্টডাউন গুনা শুরু করলাম
৩৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
লেখোয়াড় বলেছেন:
একটি পোস্ট, যেটায় মন সবুজ হয়ে ওঠে।
মন ভাল হয়ে ওটে।
অসাম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: মন্তব্যটাও সবুজ, সুন্দর
৩৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা দুটুই চমৎকার । ভালো লাগলো ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২
ডি মুন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
প্রবাসী ভাই আপনে তাড়াতাড়ি দেশে আসেন, গেস্ট হাউস কিন্তু বুকিং দেয়া হয়ে গেছে। @ প্রবাসী ভাই
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন:
৪০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাই , লাফাংগা পার্টির সদস্যদের উপর ভরসা করতে পারছি না। উনারা আমিনুর ভাইয়ের ব্লগে সপ্তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত পার্টির খাওয়া দাওয়া একা একাই খাইছে। তবে পার্টির ছবি দেখাইছে। আপনার কথায় ভরসা রাখতে পারি। কিন্তু দেখা যাবে লাফাংগা পার্টির সদস্যরা বারবি কিউ আর ক্যাম্প ফায়ার জ্বালাইয়া ঠিকই পার্টি করে ফেলছে।
@ ডি মুন ভাই, আল্লাহ সব কিছু ঠিক রাখলে জলদি আসছি দেশে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: আমিও তাই শুঞ্ছি ভাইজান । কয়েকজন ইস্টেটাস দিয়াও জানাইছে । সেইরাম খানিদানির আয়োজন নাকি ছিল!
আমিনুর আমাদের বাদ দিয়া এমন একটা কিছু করতে পারে, হেইয়া মোর নিজের চক্ষেও বিশ্বাস যাইতেছে না
৪১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
এহসান সাবির বলেছেন: আসতেই হয় আপনার ওখানে।
ভালো লাগা ভাইয়া রইল ভাইয়া।
না না ভাইয়া একশত পোস্ট তিন বছরের আগেই পূর্ণ করতে হবে
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০২
মামুন রশিদ বলেছেন: ছয় মাসে আরো পনেরোটা পোস্ট
হাহাহ, দেখা যাক । থ্যান্কু সাবির ।
৪২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সিলেট আসুম ইনশাহ্ললাহ চিন্তা ভাবনা করছি। আমরা যখন আসুম ২/৩ দিন ছুটি নিবেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: দ্রুত চিন্তা ভাবনা শেষ করে ফাইনাল প্ল্যান করে ফেলেন । আছি তো আমি
৪৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
মুহিব জিহাদ বলেছেন: সিলেট ভ্রমন করলাম ২ বার কিন্তু কমলার বাগান দেখলে ও কমালা খাওয়া হয়নি,আশা করি পরের বার আসলে খেতে পারব
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: সিজন থাকতেই আসতে হবে ইঞ্জিনিয়ার
৪৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে এইজায়গায় না একবার গেছিলাম মামুন ভাই ? ঐযে মাইক্রো দিয়ে গেলাম যে সবাই। তারপর একটা জঙ্গলে গেলাম কি যেন জায়গাটার নাম। বেশ উঁচু টিলার উপর উঠলাম। টিলার উপরে ভাঙ্গা ঘর। প্রচুর বানর। কি যেন জায়গাটার নাম ছিলো ? তারপর সম্পূর্ণ শরিয়ত মেনে প্রেম করার একটা পার্ক দেখলাম। ঐ পার্কটার নাম কি যেন মামুন ভাই ?
অপরূপ সুন্দর, দেখার মতো একটা জায়গা।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহ, লাফাংগা পার্টির প্রথম ট্যুর ছিল এই জায়গায় । প্রথমে গিয়েছিলাম পর্যটন মোটেল, যেখানে শরিয়ত সম্মত উপায়ে প্রেম করার সুব্যবস্থা আছে তারপরেই এসেছিলাম লাক্কাতুড়া বাগানে । শেষে টিলাগড় ইকোপার্ক । সেদিন ছিল ১লা মে । প্রচন্ড খিদে নিয়ে শহরে ঘুরাঘুরি করেও কোন হোটেল খোলা না পেয়ে শেষে সানজিদা যুঁথি আপার বাসায় হামলা চালিয়েছিলাম
৪৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৭
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ছবি দেখে যাইতে মুঞ্চায়।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: একটা হাউকাউ পার্টি বানিয়ে চলে আসেন
৪৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১২
অপ্সরা বলেছেন: শ্রীমঙ্গল, বান্দরবান, সিলেট...........
একি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু আমার দেশ.......
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
মামুন রশিদ বলেছেন: সত্যি, কি অপরুপ বঙ্গ জননী!
ধন্যবাদ আপু
৪৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট মামুন ভাই... লাক্কাতুড়ার নাম করণের ইতিহাস জানলাম... সুন্দর জায়গা... আমি শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়ার চা বাগানগুলোতে কয়েকমাস ছিলাম প্রযেক্টের প্রয়োজনে... বেশ কয়েক বছর আগে... আমি কোনভাবেই চাবাগানের রুপসৌন্দর্যের দৃশ্য ভুলতে পারিনা... সেই থেকে প্রিতিনিয়ত চাবাগান, রাবার বাগান, পাহাড়, টিলা, পুঞ্জি, ছড়া, বৃহৎ বৃক্ষ, বন্য ফুল আমার নাড়ি ধরে টানছে...
শুভকামনা...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার কয়েকমাস চা বাগানে কাটানোর অভিজ্ঞতা ঈর্ষনীয় । নিজেকে চেনার জন্য হলেও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন ।
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য
৪৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
দীপান্বিতা বলেছেন: সুন্দর
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
লিরিকস বলেছেন: এমনি ঘুরে গেলাম
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আইচ্ছা
৫০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭
আমি নিন্দুক বলেছেন: পোস্টে কষে একটা উরিবাবা
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: আপ্নে আমারে ফাঁসাইছেন,
৫১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
নিমচাঁদ বলেছেন: ফার্ষ্ট অফ অল , লাফাংগা পার্টি আমার কপিরাইটেড শব্দ । ভবিষ্যতে উহা উচ্চারণের আগে সবাই দয়া করে অধমের নামটি নিলে খুশী হইবো ( টেকাটুকা তো আর চাই নাই , খালি ইজ্জতটাই চাইছি )
দ্বিতীয়ত, লাক্কাতুরা আমার পরিবারের একটা অংশ । আমার নানা এইখানে চাকুরী করতেন পঞ্চাশের দশক থেকে , সব মামা খালাদের এইখানে জন্ম , এখন মামাও এইখানে চাকুরী করেন ।
তৃতীয়ত , ছোট বেলা থেকেই আমাদের সিলেট ভ্রমণের উতসস্থল লাক্কাতুরা । চা বাগানের বাবু দের জীবন জমিদার ষ্টাইলে চলতো । পানি তোলার লোক থাকতো , মুরগী পোষার আলাদা লোক , গরু পোষার আলাদা লোক , রান্না করার জন্য আলাদা রাধুনি । আর ঘর ধোয়া মোছার জন্য তো লোক আছেই ।
আহা রে জীবন ! ছোট বেলায় এইখানে গিয়ে আর ফিরে আসতে চাইতাম না । কোন শাসন নাই , মামাদের ঘাড়ে পিঠে করে ঘোরাঘুরি , গলফ ক্লাবের কথা মনে আছে অনেক ।
।
।
।
চতুর্থত , আবার টাইম পাইলেই সিলেট যামু গিয়া
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ লাফাংগা নিম চাঁদ ভাই
টাইম তাড়াতাড়ি আসুক, বারবার আসুক । আপনাকে নিয়ে আপনার স্মৃতিময় জায়গায় ঘুরতে দারুণ লাগবে ।
৫২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ইশ ! ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে এখনি ঘুরে আসি । সিলেট যাওয়া হয়নি । দেখি এই শীতে বরকে পটাবো !
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: নরমে গরমে দুলাভাইকে ধরেন, তারপর চলে আসেন
৫৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বেশ কিছু তথ্য জানা হলো , লাক্কাতুড়ার নামকরণের ইতিহাস টা অনেক ইন্টারেষ্টিং লেগেছে !
গেষ্ট হাউজ টা বেশ পরিচিত লাগছে মামুন ভাই
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: এই গেস্ট হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে আড্ডা দিয়েছিলাম যে..
৫৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
কথক পলাশ বলেছেন: এই লাক্কাতুরা থেকে হাঁটা পথ-লিচু বাগানের ছয়তলা ফ্ল্যাটে কাটিয়েছি আড়াই বছর। তখন এতো বিল্ডিং ছিলো না। বারান্দা থেকে দেখা যেতো গলফ ক্লাব (এখন স্টেডিয়াম) আর দূরে শিলং এর পাহাড়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ! জেনে ভালো লাগলো
৫৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
জুন বলেছেন: গতবার খেলার জন্য আমাদের যেতে দেয়নি এই টি গার্ডেনে। তবে আগে দেখেছি । সত্যি অপরুপ। ছবিগুলো সবুজ শ্যমল প্রান জুড়ানো মামুন ।
+
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপ্পী । লেডি বতুতার মন্তব্যে আমারও প্রাণ জুড়িয়ে গেল!
৫৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চোখের তৃষ্ণা মেটানো সবুজ। অসাধারণ!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: মিতিনদের নিয়ে চলে আসেন এই শীতে, এক সাথে ঘুরে বেড়াবো
৫৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
সুফিয়া বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা। আমি অনেকদিনে সিলেটে ছিলাম আমার স্বামীর সরকারী চাকুরির সুবাদে। টিলাগড় ডেইরী ফার্মের বাংলোয় থাকতাম তখন। আপনার বর্ণনার অনেকগুলো জায়গা আমি ঘুরেছি। তাই আপনার এই লেখা আমাকে স্মৃতিকাতর করে তুলেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: ওয়াও, দারুণ ব্যাপার! জেনে খুব ভালো লাগলো আপু
৫৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
অহন_৮০ বলেছেন: চমৎকার হয়েছে ++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪২
নাসরীন খান বলেছেন: অালহামদু লিল্লাহ ,অনেক সুন্দর।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৬০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: নিজেকে চেনার জন্য হলেও প্রকৃতির কাছে যাওয়া প্রয়োজন । - একমত ।
পোষ্টে র একটুকরা সবুজে +++++++
ভাল থাকবেন প্রিয় মামুন ভাই ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন মাহমুদ
৬১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সবুজে ভরপুর এক পোষ্ট +
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা
৬২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
লিরিকস বলেছেন: সরি ভাইয়া পোস্ট ঠিকই ছিল কিন্তু আমি ভাবছিলাম পোস্ট দেখা যাচ্ছে না
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম ।
৬৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
ডট কম ০০৯ বলেছেন: এই পোষ্ট পড়ে লাক্কাতুরা ঘুরে এলাম। দেখা হয় নাই কত কিছু।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
মামুন রশিদ বলেছেন: হাহাহ, ধন্যবাদ আরমান ভাই
৬৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মামুন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি আমাদেরকে এই স্থানটা ঘুরিয়ে নিয়ে এসেছেন। চোখ জুড়ানো মন হারানো সবুজের সমারোহ। আপনার বাসার জানালা থেকে তো মনে হয় এই চা বাগানের একটা অংশই দেখা যায় তাই না??
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক । এই বাগানে আমরা এক সাথে ঘুরেছিলাম । হ্যাঁ, আমাদের জানালা থেকে দেখা যায় ।
৬৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪০
একলা ফড়িং বলেছেন: আবারও ভ্রমণ পোস্ট! এবং অতিঅবশ্যই সিলেট!! কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মত লাগে
সিলেট যে আমার যাওয়া হবে!
পোস্টে হিংসার সহিত প্লাস!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সিলেট আপনার অবশ্যই যাওয়া হবে
আগাম তথ্য পেলে দেখাসাক্ষাৎ, চা-পান ও হয়ে যেতে পারে
৬৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: মামুন রশিদ ,
অনবদ্য ছবির মতো ছবি আর ইতিহাস বুননে সিলেটি চা'য়ের চনমনে স্বাদ পাওয়া গেলো । ঝরঝরে সতেজ হয়ে গেলো দেহ-মন ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: সুপ্রীয় আহমেদ জী এস ভাই, মন্তব্য পড়ে আপনাকে বাগানের তাজা পাতা দিয়ে এক কাপ চা খাওয়াতে ইচ্ছে হচ্ছে । আমার গিন্নী দারুণ চা বানায় । অসীমের কাছে প্রত্যাশা, ইচ্ছেপূরণ হোক কোনদিন..
৬৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: হুম..........আরাম পেলাম.....
২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু তুহিন
৬৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
অন্তরন্তর বলেছেন:
এত্তবার সিলেট গেলাম কিন্তু আপনার দেখানো জায়গায় যাওয়া
হয়নি। ইনশাল্লাহ বাংলাদেশে আসলে যাবার ইচ্ছে রইল।
চমৎকার ছবিসহ ভ্রমণ পোস্ট সুপ্রিয় মামুন ভাই।
শুভ কামনা।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: সিলেট ঘুরে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ । আবার দেশে ফিরলে লাক্কাতুড়া চা বাগান ঘুরে যাবেন । ভালো লাগবে আশাকরি ।
কিভাবে যেন আপনার মন্তব্যটি চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল, আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি । ভালো থাকবেন সব সময় ।
৬৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
সোজা কথা বলেছেন: একা একা যাইনি। এই অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে জনি ভাইয়ের পরিবারকেও সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম! হাহাহাহাহা
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোষ্টে পুত্তুম পিলাচ ভ্রাতা +++++++++++
আমাদের নিলেন না ! আমরা ছুডোমানুষ , কি দুশ করছিলাম

সুন্দর ছবিগুলো ।
আর আপনারে কইষ্যা মাইনাচ । আমরা কয়েকজন ঢাকায় বসে আপনার ভ্রমণ সম্পর্কে আলোচনা করছিলাম আর হা পিত্যেশ করছিলাম