নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এইট পাশ ব্লগার

জীবনের চেয়ে মূল্যবান কিছু নেই, বেঁচে থাকার চেয়ে উপভোগ্য আর কিছুই হতে পারেনা। মানুষের উপকার করার মত আনন্দদায়ক কাজ পৃথিবীতে আর একটিও নেই।

কাজী মামুনহোসেন

https://www.facebook.com/mymail.mamun যারা আমাকে ঘৃণা করে তাদের কে নিয়ে ভাবার সময় আমার নাই, কারন যারা আমাকে ভালোবাসে তাদের কে নিয়ে আমি অনেক ব্যস্ত

কাজী মামুনহোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়ংকর রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের হোতা, হলুদ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান এবং তার সহচরদের মুখোশ উন্মোচন

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

একটি জাহাজের ক্যাপ্টেন যদি দক্ষ হন তাহলে সেই জাহাজের যাত্রীরা নিরাপদে এবং সাচ্ছন্দে গন্তব্যের দিকে ধাবিত হন আর ক্যাপ্টেন যদি অদক্ষ হন তাহলে জাহাজ যে কোন সময় দিকভ্রান্তে পরিণত হতে পারে এমনকি যে কোন সময় জাহাজের যাত্রীদের প্রাণনাশের সম্ভাবনা থাকে। সম্পাদক হচ্ছেন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রাণপুরুষ, তার দ্বায়িত্ব হল একটি গণমাধ্যমের সঠিকভাবে হাল ধরে সঠিক পথে পরিচালনা করা, যেমনটি করে থাকেন একজন জাহাজের ক্যাপ্টেন।



কিন্তু একজন সম্পাদকের যদি সাংবাদিকতা স্বম্পর্কে কোন পূর্বঅভিজ্ঞতা না থাকে, তবে সে সংবাদমাধ্যমের অবস্থা কী রকম হবে তা সহজেই অনুমান করা যায়। সাংবাদিকতাবিষয়ক বিশেষজ্ঞদের মতে সম্পাদক শুধু একজন ব্যাক্তি নন সম্পাদক নিজেই একটি প্রতিষ্টান, একটি প্রতিষ্ঠান যেমন দু-একদিনে গড়ে উঠেনা ঠিক তেমনি একজন প্রকৃত সম্পাদকও একদিনে গড়ে উঠেনা না।



পৃথিবীর প্রতিটি দেশের মূলধারার গণমাধ্যমেই দীর্ঘদিনের অভিঙ্গতা সম্পন্ন মেধাবীরাই সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ণ পদ অলংকৃত করেন। তারা দিনের পর দিন কাজের মধ্য দিয়ে সম্পাদক হিসেবে কাজ করার যোগ্যতা অর্জন করেন। বাংলাদেশের অনেক সম্মানিত সাংবাদিক যেমন, তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, বজলুর রহমান, এবিএম মূসা সহ অনেকেই পত্রিকায় সাব-এডিটর কিংবা রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিয়ে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করে একসময় সম্পাদক হিসেবে কাজ করার সুযোগ লাভ করেছেন।



পৃথিবীতে একমাত্র বাংলাদেশেই বোধ হয় কোনো সংবাদপত্র বা সংবাদমাধ্যমের মালিক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সম্পাদক বা প্রধান হওয়া অথবা তার পছন্দের কোন পূর্বাভিজ্ঞতা বিহীন রাজনৈতিক ব্যাক্তি অথবা আমলাকে সম্পাদক বানানোর নজির রয়েছে। অনভিজ্ঞ ব্যাক্তিকে সম্পাদক বানানো যে কোনো সংবাদমাধ্যমের নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় বাধা হিসেবে কাজ করে। কেননা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রধানের মতো সংবাদমাধ্যমেও সম্পাদক দলনেতার দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু অন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংবাদমাধ্যমের অনেক ব্যাবধান। সংবাদমাধ্যমে একটি সৃজনশীল দলের দলনেতা হলেন সম্পাদক। সম্পাদক নিজেই যদি সে সৃজনশীলতা সম্পর্কে দক্ষ না হন, তবে সেখানে আর যা-ই হোক, সাংবাদিকতা হতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশে অনভিজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, সাবেক আমলা, গার্মেন্টস ব্যবসায়ী, সিরামিক ব্যবসায়ী, প্রসাধনীর ব্যবসায়ী থেকে এনজিওর মালিকও সংবাদমাধ্যমের সম্পাদকীয় পদ অলংকৃত করছেন।



একজন অনভিজ্ঞ অথবা দলকানা বাক্তিকে সম্পাদক বানানো আর ছাগল দিয়ে হাল চাষ করানো একই কথা। কারন জনসম্পৃক্ত এই সৃজনশীল প্লাটফর্মের দ্বায়িত্ব, সাংবাদিকতায় অদক্ষ কোন বিশেষ দলের দালালের হাতে গেলে সে তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সেই সংবাদমাধ্যমকে বিশেষ কোন দলের ভোট পাওয়ার হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করবে। আর এই স্বার্থ হাসিলের জন্য সে সাংবাদিকতার সব নিয়মকান লংঘন করে বিভ্রান্তি ছড়াতে অথবা নিরপেক্ষতার মুখে চুনকালি মেখে একটি সংবাদমাধ্যমকে অপপ্রচারের মেশিনে পরিণত করতেও দ্বিধাবোধ করবে না। যার জলন্ত উদাহারন হল মাহমুদুর রহমান।







প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৭ সালে ডিগ্রি অর্জনকরা মাহমুদুর রহমান পেশাজীবনের উত্তরণ ঘটে বেক্সিমকোর মাধ্যমে। পরে বিসিআইসি, মুন্নু এবং শাইনপুকুর সিরামিকসে মধ্যম সারির এক্সিকিউটিভ পদে চাকরি করা মাহমুদুর বিএনপি সরকারের শেষভাগে এসে কিছুদিনের জন্য প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নিযুক্ত হন । উপদেষ্টা থাকার দিনগুলোতেও বিভিন্ন বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য বহুবার সংবাদপত্রের শিরোনামে আসেন মাহমুদুর।



মাঝখানে কিছুদিন দেশের বাইরে থাকা মাহমুদুর ১৯৯৯ সালে আরটিসান সিরামিকস নামে নিজের কোম্পানি খোলেন।উত্তরায় ওই কোম্পানির কার্যালয়েই ২০০৬ সালে রাতে পুলিশসহ জনপ্রশাসনের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে বৈঠকে বসেন তিনি। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা সেখানে গেলে বৈঠকে যোগ দেওয়া অনেক কর্মকর্তা মুখ ঢেকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।







এক পর্যায়ে ২০০৮ সালে আর্থিকভাবে দুর্দশাগ্রস্ত আমার দেশের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নেন মাহমুদুর রহমান। তখন থেকেই তিনি ওই পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক।



হঠাৎ করে হাতে আসমান পাওয়া, অনভিজ্ঞ, অপেশাদার, বিশেষ এক রাজনৈতিক দলের দালাল মাহমুদুর রহমান সংবাদপত্রের সম্পাদক সেজে সাংবাদিকতার ন্যায় নীতি সম্পূর্ণরুপে বিসর্জন দিয়ে, ধীরে ধীরে আমার দেশ পত্রিকাকে তৃতীয় শ্রেণির লিফলেট পত্রিকায় (অনেকের মতে টয়লেট পেপারে) পরিণত করেন।



সংবাদপত্রের মূলনীতি বিন্দুমাত্র অনুসরণ না করে বিভিন্ন দল এবং গুষ্ঠির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে বিশেষ এক দলের ভোটার সংগ্রহের লক্ষে নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করতে থাকা মাহমুদুর রহমান অল্পদিনেই আমার দেশ পত্রিকাকে, আমার পাকিদেশে পরিণত করেন।




সাথে, রাজাকার রক্ষার মিশন বাস্তবায়নে নামা মাহমুদুর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের চেষ্ঠার কোন কমতি করেননি।



যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতার করার পরপরই গত জানুয়ারি মাসে ‘আলেমদের (সাঈদি, কাদের, আজম ) নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শিরোনামে আমার দেশের অনলাইন সংস্করণে একটি ‘মিথ্যা সংবাদ’ প্রকাশ করেন মাহমুদুর রহমান। ধর্মানুভুতিতে আঘাতকরা মিথ্যা এ সংবাদ প্রকাশের পরপর ধর্মপ্রাণ সহ সর্বস্থরের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা ও তোপের মুখে পড়ে সংবাদটি প্রত্যাহার করে মাহমুদুরের পত্রিকা।







শুধু তাই নয়, রাজাকারদের রক্ষার মিশন বাস্তবায়নের লক্ষে নিয়মিতভাবে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে রাজাকারদের পক্ষে ধর্মিয় উন্মাদনা সৃষ্টির চেষ্ঠায় মত্ত থাকেন মাহমুদুর রহমান। তিনি এ দেশবিরোধী মিশন বাস্তবায়নের লক্ষে কখনও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রধান নিজামুল হকের কথিত স্কাইপ কথোপকথন প্রকাশ করেন ।



কখনও অল্পসংখ্যক বিপথগামী ধর্মবিদ্ধেষী ব্লগারের ব্যাক্তিগত মতামতকে পুঁজি করে উস্কানীমূলক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে সকল ব্লগারকে ধর্মাবমাননাকারী / ইসলামের শত্রু আখ্যায়িত করে ধর্মপ্রাণদের বিপক্ষে দাড় করিয়ে ব্লগারদের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা শুরু করেন।







কখনও আবার তথাকথিত অরাজনৈতিক(!) সংঘঠন হেফাজতে ইসলামকে ধর্ম অবমাননার প্রতিবাদের নামে, রাজাকারদের রক্ষা করে বিশেষ এক রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় বসানোর মিশন বাস্তাবয়নের লক্ষে লংমার্চ করতে উৎসাহ প্রদান করেন।











বিভিন্ন সময় বিভৎস ছবি এবং মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে সাংবাদিকতার মূলনীতি লংঘন করলেও মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য শুরু হওয়ার পর থেকেই, খুলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন মাহমুদুর রহমান, তিনি যুদ্ধপরাধীদের বিচারকার্য বাতিল করার লক্ষে নিয়মিত মিথ্যাচার-প্রোপাগাণ্ডা, ইসলাম নিয়ে বাজে ধরনের সুড়সুড়ি, বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেশকে গৃহযোদ্ধে দিকে ধাবিত করে মূলত ইসলাম, স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কাজ করা শুরু করেন, নিচে তার পত্রিকার কিছু স্ক্রিনশট দেখলেই সকল বিবেকবান মানুষের কাছেই তা পরিস্কার হয়ে যাবে।





গত ৯ ফেব্রুয়ারি পত্রিকাটির শিরোনাম ছিল- “শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি: গৃহযুদ্ধের উস্কানি, বক্তাদের গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার : আওয়ামী বুদ্ধিজীবীদের রণহুঙ্কার।”







ওইদিনের আরেকটি শিরোনাম ছিল- “ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় এসেছে।”





শাহবাগ আন্দোলনের মধ্যেই ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার নিহত হওয়ার পর ঢালাওভাবে আন্দোলনকারীদের ‘নাস্তিক’ আখ্যায়িত করে প্রতিবেদন প্রকাশ শুরু করে আমার দেশ।







১৮ ফেব্রুয়ারি তাদের প্রধান শিরোনাম ছিল- “ভয়ঙ্কর ইসলামবিদ্বেষী ব্লগারচক্র।”







এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি ‘ব্লগারদের ইসলামবিদ্বেষী প্রচারণায় আলেমদের ক্ষোভ: নাস্তিকদের প্রতিরোধে সর্বাত্মক আন্দোলনের ঘোষণা’;







ওইদিন আমারদেশে প্রকাশিত আরেক জ্ঞানপাপীর উস্কানীমূলক ফতোয়া









২০ ফেব্রুয়ারি ‘ব্লগে নাস্তিকতার নামে কুৎসিত অসভ্যতা’;









২১ ফেব্রুয়ারি ‘শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তির জন্য শাস্তি : রাসুল (সা.) অবমাননাকারীদের বাহবা!’;



২২ ফেব্রুয়ারি ‘ধর্ম ও আদালত অবমাননা করছে ব্লগারচক্র’; ২৩ ফেব্রুয়ারি ‘রাসুল (সা.) অবমাননার প্রতিবাদে গণবিস্ফোরণ: গাইবান্ধায় নিহত ৩ সিলেটে ১ ঝিনাইদহে ১ সারাদেশে আহত ৪ হাজার’; ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘পুলিশের নির্বিচারে আলেম হত্যা: স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল’ শিরোনামে একের পর এক উস্কানিমূলক সংবাদ প্রকাশ করে পত্রিকাটি।





যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর রায়ের আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি আমার দেশের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘চট্টগ্রামে পেশাজীবীদের বিশাল সমাবেশে বক্তারা : নাস্তিকদের পৃষ্ঠপোষক ফ্যাসিবাদী সরকারকে উত্খাত করা হবে: মাহমুদুর রহমান গ্রেপ্তার হলে লাগাতার হরতাল’।





ওইদিন পুলিশ এবং আলেম সমাজকে মুখোমুখী দাড় করিয়ে উস্কানীমূল একটি শিরোনাম - রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে নাস্তিক ব্লগারদের পক্ষে আওয়ামী পুলিশের ভূমিকা : এগারো দিনে পুলিশ গুলি করে মারল ১৭ জনকে







যার ফলশ্রুতিতে দেশব্যাপি পুলিশ হত্যার নির্মম খেলায় মেতে উঠে জামাত-শিবির সমর্থকরা (যা আজও বন্ধ হয়নি)







এমনকি সাঈদীর রায়ের দিন ২৮ ফেব্রুয়ারির তারা প্রধান শিরোনাম করে, ‘মাওলানা সাঈদীর রায় আজ: দেশব্যাপী হরতালের ডাক’;







আর সাঈদির রায় ঘোষনার পরের দিন ১ মার্চের প্রধান শিরোনাম ছিল

অগ্নিগর্ভ দেশ গুলিতে নিহত ৫৬ : পুলিশের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ, একদিনে গুলি করে মানুষ খুনের রেকর্ড....







ওইদিনের আরেকটি শিরোনাম মাওলানা সাঈদীর ফাঁসির আদেশ শাহবাগিদের ‘ফাঁসি চাই’ স্লোগানের বিজয়



ওই সংবাদটি পড়ার পর, খবরের নিচের একটি মন্তব্যে চোখ আটকে যায়, ওই মন্তব্যে মন্তব্যদাতা এক বিশেষ দলকে গালি দেন এবং তার প্রতি উত্তরে একজন প্রতিবাধ করে তাকে গালি না দিতে অনোরোধ করলে সেই গালীদাতা আরেকটি মন্তব্যে উত্তর দেন , তার উত্তর পড়লেই আমারদেশ রাজাকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের পাঠকের কাছে কিভাবে তোলে ধরেছে, এবং রাজাকারদের বিচার বাধাগ্রস্ত করায় আমারদেশের ভুমিকা কতটুকু ছিল তা ফুটে উঠেছে।







নিচে তা হুবহু তোলে ধরা হল-

এসব ভাষাবাক্য জীবনে আমি বলিনি। কিনতু আজ মুখে চলে আসতেছে। আমি বি,এন,পি আর আওয়ামিলিগ বুঝিনা।আমাদের এমন কাউকে সমর্থন করা উচিত না যাদের সকল কার্যকলাপে বিধর্মিরা খুশি হয়।পার্টির গুলি মারি। সবার উপরে ধর্ম। If you are a Muslim please change your mind. আমাদের প্রিয় নবী হযরত মহামমল (সঃ) যখন কাফেরদের সাথে জিহাদ করেছিল তখন তারা বুঝতে পারেনি কার সাথে কি করছে। আর যদি বুঝত তাহলে কাফের হতনা।







আমার দেশ আইন লঙ্গন করে বহু ভিবৎস ছবি প্রকাশ করেছে, সবগুলা প্রকাশ করলে এই পোস্ট কয়েকমাইল লম্বা হবে, তার একটি তোলে ধরা হল







আমারদেশ নিয়মিত বহু মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে, নিচে প্রমাণ সহ একটি সংবাদ প্রকাশ করা হল (এই ছবির ক্যাপশনে লিখা আছে, নয়াপল্টনে ডিবির চলন্ত মাইক্রোবাস থেকে ফেলে দেয়া হয়েছে এমপি শাম্মি আখতারকে )







এই ঘঠনার আরেকটি ছবি, নিজের চোখেই দেখুন এমপি শাম্মি আখতারকে কি ফেলে দেয়া হয়েছে নাকি নিজেই ধস্থাধস্থির এক পর্যায়ে পড়ে গেছেন !





উপরের গুটিকয়েক সংবাদ ছাড়াও, নিয়মিত অপপ্রচার এবং বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে দেশের জন্য সন্ত্রাস-সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়াতে থাকেন মাহমুদুর যা অনৈতিক এবং অপরাধ, অথচ রাষ্ট্র কোনো এক অদৃশ্য কারণে কিছুই যেন করতে পারছিলনা এতদিন। দিনের পর দিন এই মাহমুদুর আইন লঙ্গন করেছেন রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রের জনগণকে নিয়ে গেছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার দারপ্রান্তে। অথচ রাষ্ট্রের নীরব ভূমিকাতে মনে হচ্ছিল মাহমুদুর রহমান যেন কিছুই করেননি।



অপপ্রচার, বিভ্রান্তি, ধর্মঅবমাননা, স্পষ্ঠ আইন লঙ্গন, রাষ্ট্র বিরোধীতা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্ঠির চেষ্ঠা, স্বাধীনতা বিরোধীদের রক্ষার চেষ্ঠা সহ বহু অপরাধে অপরাধী মাহমুদুর রহমানকে দীর্ঘদিন ধরে আটক না করে হাস্যকর সহশীলতার পরিচয় দেয়া রাষ্ট্রযন্ত্র এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে তাকে আটক করে।



তারপর থেকে শুরু হয় বিশেষ প্রজাতির বুদ্ধিজিবী ফরহাদ মাজহারদের মায়াকন্না ! মাহমুদুর রহমানের কোন দুষ খুঁজে না পাওয়া এই বিশেষ দলের গৃহপালিত শুশীলদের কল্যানে “সংবাদপত্রের স্বাধীনতা” শব্দদ্বয় বর্তমানের বহুল আলোচিত শব্দে পরিণত হয় । এসব জ্ঞানপাপী, শুশিলদের কথাবার্তা শুনে নিয়মিত অবাক হই আর মনে প্রশ্ন জাগে -








স্বাধীনতা মানে কি মিথ্যাচার ?

স্বাধীনতা মানে কি অপপ্রচার ?

স্বাধীনতা মানে কি আইন লংঘন?

স্বাধীনতা মানে কি নিরীহ ব্লগারদের জীবনকে হুমকির মূখে ঠেলে দেয়া ?

স্বাধীনতা মানে কি স্বাধীনতা বিরোধীদের রক্ষার অপচেষ্ঠা ?

স্বাধীনতা মানে কি মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে গৃহযুদ্ধ সৃষ্ঠি করার অপচেষ্ঠা ?



শুধু গৃহপালিত শুশিল সমাজ এবং বিশেষ প্রজাতির বুদ্ধিজিবী নয় ধর্মীয় অনভুতির দাবীদার তথাকথিত অরাজনৈতিক (!) দল হেফাজতে ইসলামের নেতা আহমদ শফী সাহেব এবং ধর্মব্যাবসায়ীদের মুখে যখন মাহমুদুরের মুক্তির দাবী শুনি, মাহমুদুরের মুক্তির দাবীতে আন্দোলন করার কথা শুনি তখনও অবাক হই, আবারও প্রশ্ন জাগে।



‘আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শিরোনামে আমার দেশের অনলাইন সংস্করণে ‘মিথ্যা সংবাদ’ প্রকাশ করা কি ধর্ম অবমাননা নয় ?



নিয়মিত মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে ধর্মপ্রাণদের সাথে তামাশা করা কি, ধর্মঅবমাননার মধ্যে পড়ে না ?



গুটিকয়েক ধর্মবিদ্ধেষীদের কর্মকান্ডের দায়ে যখন সকল ব্লগারকে (অনেকে আছেন ধর্ম পালন করেন, ধর্মবিদ্বেষীদের বিরোধীতা করেন) নাস্তিক আখ্যায়িত করা কি ধর্মঅবমাননা মধ্যে পড়ে না ?







আর সবচেয়ে বেশী অবাক হই, বিব্রত হই, লজ্জিত হই যখন দেখী মাহমুদুর রহমানের মাধ্যমে সর্বপেক্ষা অপপ্রচার এবং মিথ্যাচারের শিকার হয়ে, সাধারন জনগনের কাছে নিজেদের ভাবমূর্তি সংকটে পড়া ব্লগার সমাজের কতিপয় সদস্য তাকে গ্রেফতার করার প্রতিবাদে সামু ব্লগ মুখর করে তোলেন। যখন এসব ব্লগারগন (!) মাহমুদুরকে, মহাবীর, সত্যের দূত ইত্যাদি বিশেষনে বিশেষায়িত করে, মহমুদুর রহমান এর দাবীর সাথে পরোক্ষভাবে সহমত প্রকাশ করেন তখন বাকরুদ্ধ হয়ে বিস্ময় প্রকাশ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।



সাংবাদিকতার মত মহান পেশা অথবা প্রকৃত সম্পাদকের মত সম্মানিত ব্যাক্তিদের নিয়ে লিখার মত কোন ধরনের যোগ্যতাই এই কচি বাচ্চার নেই। কিন্তু যখন মাহমুদুর রহমানের মত অনভিজ্ঞ এক বিশেষ রাজনৈতিক দলের দালালের কারনে সাংবাদিকতার মত মহান পেশাকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেখি, তখন আর নিরব হয়ে বসে থাকতে পারি না। যখন তথাকথিত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের কারনে একটি গনমাধ্যমকে অপপ্রচারের মেশিন পরিণত হয়ে সাংবাদিক সমাজকে কলংকিত করতে দেখি তখন বাধ্য হয়েই লিখতে বসি।



আজ যখন মাহমুদুরের মত অযোগ্য ব্যাক্তিকে বিশেষ এক গণমাধ্যমের সম্পাদকের পদে আসিন হয়ে, সাংবাদমাধ্যমের মত সৃজনশীল একটি প্লাটফর্মকে বিশেষ একটি দলের ভোট পাওযার হাতিযার বানাতে দেখী তখন সবসময়ের মত নিশ্চিত হই, ছাগল দিয়ে কখনও হালচাষ হয় না।



যখন মাহমুদুরের মত দলকানা ব্যাক্তি সম্পাদকের পদে বসে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষে গণমাধ্যমের মত একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্মকে রাষ্ট্রবিরোধী, দেশবিরোধী এবং জনবিরোধী ভুমিকায় অবতির্ণ করে, দেশকে গৃহযোদ্ধের মুখে ঠেলে দিতে দেখী তখন বারবার মনে হয়, কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না আর মাহমুদুর রহমানের মত দলকানা, অযোগ্য ব্যাক্তি কখনও সাংবাদিক হতে পারে না ।



এত চাক্ষুষ প্রমাণ পাওযার পরও যারা এখনও মাহমুদুর রহমানকে সাংবাদিক/সম্পাদক হিসেবে দেখতে পছন্দ করেন অথবা বিশ্বাস করেন তিনি সত্যিকারের সাংবাদিক/সম্পাদক ছিলেন।



তাদের প্রতি আমার এক কথায় উত্তর হল, পর্ণ তারকা সানী লিওন যদি কোনদিন ভার্জিনে পরিণত হন, তাহলে মাহমুদুর রহমানও পকৃত সম্পাদক /সাংবাদিক হওযার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন। আর যদি প্রমাণ করতে পারেন সানী লিওন বর্তমানে ভার্জিন তাহলে একবাক্যে মেনে নেব মাহমুদুর রহমান একজন পকৃত সম্পাদক /সাংবাদিক ছিলেন। ;) ;)




উল্লেখ্য- উপরে কয়েকজন সম্মানিত সাংবাদিকের নাম ব্যাবহার করেছি, আমার মতে এসব প্রবিণ এবং সম্মানিত ব্যাক্তিদের স্বম্পর্কে মন্তব্য করার যোগ্যতাও মাহমুদুর রহমানের নেই । মাহমুদুর রহমানেকে নিয়ে লিখাতে এসব সম্মানিত ব্যাক্তিদের নাম উল্লেখ করার কারনে, কারও মনে যদি বিন্দুমাত্র কষ্ট লেগে থাকে তাহলে আমি আন্তরিক ভাবে দুংখিত। আমার লিখাতে এসব সম্মানিত ব্যাক্তিদের নাম ব্যাবহার করতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। আশা করছি ভবিষ্যতের সকল সাংবাদিকরা এসব মহান ব্যাক্তিদের অনুষরন করবে।





স্ক্রিনশট, ছবি, এবং লিখার আংশিক তথ্যের সুত্র-

বিডিনিউজ, বাংলানিউজ, আমারদেশ অনলাইন, ই আমারদেশ, fairnews24.com

যোগী, দিকভ্রান্ত, দ্বায়িত্ববান, জাহিদ হাসান এবং বাকী বিল্লাহ ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা রইল।

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০২

দিশার বলেছেন: ভাই এত কষ্ট করে পোস্ট দিসেন, + না দিয়ে পারলাম না।

খুব সুন্দর পোস্ট হয়েছে। এই ভন্ডের মুখোশ খোলার জন্য ধন্যবাদ। মজহার একজন টাকা খোর বুদ্ধি বিক্রি কারী . তার লিভ টুগেদার , গাজা খাওয়া, মাঝারে সেজদা করা, মূর্তি পূজা করা, এগুলা নিয়ে হেপাজত এর নেতাদের কোন মাথা বেথা নাই। মজহার , মাহমুদুর এখন হেপাজতে ইসলাম !

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্লাস দেযার জন্য ধন্যবাদ....

ভাল থাকবেন
শুভকামনা রইল

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: বিশিষ্ট পীর ফরহাদ মাজার লুঙ্গি অতি উচ্চ স্তরের বুযুর্গ। তাহার সোহবতে ও খেদমতে থাকিয়া মাওলানা মাহমুদুর রহমানের মতো বুযুর্গ লোকও রুহানী ফায়েজ হাসিল করিয়াছেন। আমার দেশ পত্রিকায় তাহার রচনা ও সংকলনসমূহ এই বঙ্গদেশের মুসলিমদের জন্য ফয়েয ও বরকতের আকর স্বরুপ। তথাপি এই আমার দেশ কিনা বন্ধ করিয়া দিয়াছে সরকার? এই নাস্তিক সরকারের নিন্দা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই।
বাংলাদেশে দ্বীন ও ইসলামের একমাত্র ইজারাদার মাহমুদুর রহমানের গোপনাঙ্গে যদি একটা ডিম্ব ঢোকে তবে এই জালিম সরকার সমূলে নির্বংশ হবি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভাই এ কেমন মন্তব্য করলেন ?
পড়ার পর হাসতে হাসতে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

অসাধারন এই মন্তব্যে প্লাস না দিয়ে পারলাম না,


সরকারের প্রতি অভিলম্বে উঠের ডিম আমদানি করার উদ্যাত আহব্বান জানাচ্ছি। না হলে ডিমমার্চ ঘোষনা করতে বাধ্য হমু তাও কয়ে দিলাম....

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯

দিশার বলেছেন: ভাই ইন্টার ফেল মৌদুদী যদি, "মৌলানা" হইতে পারে, তাফসির লিখতে পারে, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হইতে পারে, তাহলে মাহমুদুর কি দোষ করলো ? জামাত রে ক্ষমতায় আনেন দেখেন মাহমুদুর, মজহার ও বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হিসাবে পরিচয় পাবে। এই ভন্ড দের দ্বারা সব সম্ভব। ভুইলেন না মৌদুদী ও পত্রিকায় কাজ করত। মৌদুদিও মুসলিম দের ভিতর দাঙ্গা লাগায়সিলো, ফাসির দন্ড ও পাইসিল এই কারণে, পরে ক্ষমা ভিক্ষা পায় . এখন আমাদের চুদুর বুদুর যে কইদিন পর বই লিখে মৌলানা হয়ে যাবে না তার কি গেরান্টি ?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অসাধারন মন্তব্য, অনেককিছু জানলাম।
+++ রইল।

এসব ভন্ডদের রুখতে আমাদের সজাগ থাকতে হবে।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

আলুমিয়া বলেছেন: অনেক কষ্ট করে লিখেছেন। ধন্যবাদ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

ভাল থাকবেন
শুভকামনা রইল

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: বিশিষ্ট পীর ফরহাদ মাজার লুঙ্গি অতি উচ্চ স্তরের বুযুর্গ। তাহার সোহবতে ও খেদমতে থাকিয়া মাওলানা মাহমুদুর রহমানের মতো বুযুর্গ লোকও রুহানী ফায়েজ হাসিল করিয়াছেন। আমার দেশ পত্রিকায় তাহার রচনা ও সংকলনসমূহ এই বঙ্গদেশের মুসলিমদের জন্য ফয়েয ও বরকতের আকর স্বরুপ। তথাপি এই আমার দেশ কিনা বন্ধ করিয়া দিয়াছে সরকার? এই নাস্তিক সরকারের নিন্দা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই।
বাংলাদেশে দ্বীন ও ইসলামের একমাত্র ইজারাদার মাহমুদুর রহমানের গোপনাঙ্গে যদি একটা ডিম্ব ঢোকে তবে এই জালিম সরকার সমূলে নির্বংশ হবি।

শাবাস ভাই @ পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হুমম, অসাধারন একটি মন্তব্য...

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

মরু বালক বলেছেন:


তো,চান্সে আসুক আর যেম্নেই আসুক !!!

এমন একজন সম্পাদক কিভাবে আপনাদের ......... আগুন লাগিয়ে দিলো ??? চিন্তার বিষয়!!!!
..............
যেখানে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র/বামযন্ত্র ফেইল ........!!!!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভাই আফনে কি আমার লিখা পড়েছেন ?
লিখা পড়লে আবার মাহমুদুরকে সম্পাদক বলেন ক্যাম্বে ?

মাহমুদুরের মত একজন পাকী দালালের কাছে রাষ্ট্রযন্ত্র ফেইল মারল ক্যাম্বে ?

উত্তর চাই....

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: পোস্টের এক যায়গায় মাহমুদুরের সম্পাদক হওয়া স্বম্পর্কে লিখা আছে


যখন মাহমুদুরের মত দলকানা ব্যাক্তি সম্পাদকের পদে বসে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষে গণমাধ্যমের মত একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্মকে রাষ্ট্রবিরোধী, দেশবিরোধী এবং জনবিরোধী ভুমিকায় অবতির্ণ করে, দেশকে গৃহযোদ্ধের মুখে ঠেলে দিতে দেখী তখন বারবার মনে হয়, কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না আর মাহমুদুর রহমানের মত দলকানা, অযোগ্য ব্যাক্তি কখনও সাংবাদিক হতে পারে না ।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭

স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: তথ্যবহুল এমন একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু

আমার ব্লগে স্বাগতম
আশা করছি নিয়মিত পদধুলি দেবেন

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাই, অসাধারণ পোস্ট!! আর এইখানে যে কিছু ছাগল ঢুকেছে ওদেরকে ধরেন! জবাই দিয়া পিকনিক এর জন্যে খাল ছড়িয়ে রান্নার জন্যে দিতে হবে। ;) ;)

অনেক অনেক কষ্ট করছেন পোস্ট করতে গিয়ে!!

সপ্তম ভাল লাগা সহ প্রিয়তে!!

অনেক কাজে লাগবে রেফারেন্স এর জন্যে।

সত্যি অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, পোস্টটা আমারই দরকার ছিল ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অলরেডি এক ছাগুরে খোয়াড়ে পাঠাইছি (আমার খোয়াড়ের প্রথম ছাগু, ব্রাফুক মজা লাগতাছে), বাকীগুলারে সাবধান করছি, ছাগলামি বাদ না দিলে, তাদেরকেও খোয়াড়ে পাঠামু।

আসলে ভাই আপনাদের কাছ থেকে টুকটাক সহযোগীতা না পাইলে এত লম্বা একটা পুস্ট এই কচি বাচ্চার পক্ষে লিখা সম্ভব হত না।

আর আপনাদের ভাল লাগা পেলে সবসময়ের মত অনুপ্রাণিত হই।

ভাল থাকবেন
শুভ কামনা রইল

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৭

রমনা টেক বলেছেন: এইখানেত দেখি ছাগুদের মেলা বসেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে কথা বলা বাদ দিয়ে, পোস্টর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করার অনোরোধ রইল...

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯

গেস্টাপো বলেছেন: @প্রভাষ প্রদৌত
জয় বাংলা কমেন্ট এর শেষে লাগায়া দিলেই তো কমেন্ট হালাল হইতো মুনে ওয় :|
তোর নাম দেখলেই বুঝা যায় তুই একটা আওয়ামী লীগের স্থায়ী ভোট ব্যাংক।আওয়ামী কুকুরের মতই তো মুখের ভাষা।পারফেক্ট কুলিকুত্তার বাঙালি তুই।তোর মত আবর্জনা সামুতে আজ ভরা।শাওয়ামী লীগ আর জামাতি কুত্তাদের নির্মূলের দায়িক্ত এই বাংলার সাধারন মানুষের।তোরা ছিলো সোনাগাছির মুজিব বাহিনী আর জামাতি শুয়োরেরা হইলো পাকি গেলমান।তোরা দুইটাই এই বাংলার জন্য ভয়ংকর।তবে ক্ষমতায় যেহেতু তোরা,তাই তোরা বেশী ভয়ংকর

ইসলাম বিদ্বেষী নেস্টিক লীগ আর তোরা সব একই পথের পথিক
বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক লেখে আসিফ মহিউদ্দীন নামে
নিতাই ভট্টাচার্য লেখে আরিফুর রহমান এবং ওঙ্কার নামে
সৈকত বডুয়া লেখে চিন্তিত সৈকত নামে
গালিবাজ আমার ব্লগের মালিক ইসলাম বিদ্বেষী সুশান্ত দাসগুপ্ত
মুক্তমনা ব্লগ এবং ইসলাম বিদ্বেষী ধর্মকারী ব্লগের মালিক অভিজিত রায়,সহ অ্যাডমিন শুভিজিত ভৌমিক
এমন কি ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করছস মহাচীনাকে
আরও আছে আমার পোস্ট এর উল্লেখিত অভিশেখ দে

আর কত কমু ক ভাই?
এই কাজি মামুন হোসেরদেরও তো বুঝতে দে যে আওয়ামী নেস্টিক লীগে তারাও পৈতৃকসূত্রে ভোট দেয়।আই মিন তাদের মত পাতি মুসলিম যারা আওয়ামী লীগে ভোট দেয়
পরিমল,জয়ধর,প্রকাশ চন্দ্র,পহেলা বৈশাখে ইজ টিজিং তোরাই তো খায়া লাইলি

দেশ তোগো থিকা তবে মুক্তি পাইবো ক
সেদিন আর খুব বেশী দূরে নাই যেদিন মানুষ আওয়ামী লীগ আর জামাতি শূয়রদের নাম শুনলে রাস্তায় থুথু ফেলবো।আর সামুকে স্রধা করি বিধায় এইখানে অম্লমধুর ভাষা প্রয়োগ করলাম না।জানি তোদের মত কু-সন্তান্দের ১ বাপ হওয়া সম্ভব না

আর কিছু বলতে চাইলে এই নাও ফেসবুক লিঙ্কু
মাল্টি নিকে হাজিরা দিয়া একই কমেন্ট বার বার না কইরা এইখানে আইসা কানমলা খাইয়া যাইয়ো।দেলোয়ার চুইদি আর গণতন্ত্রের মানুষ কন্যা কারে কয় শিখামুনে

ফেসবুক লিঙ্ক

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সাংবাদিক হলে সানি লিওনি ভার্জিন কথাটা খাটি সত্য।

দেশকে ধংস করে দেয়ার তালে ছিল মাহমুদুর রহমান। সাথে পেয়েছিল কিছু গরু ছাগলের সমর্থন। এর মত শয়তান বাঙ্গালী আমি এই লাইফে দেখিনাই। তবে শয়তানটার শেষ ফলাফল কুকুরের মৃত্যু হবে। আর সাংবাদিকতা ইতিহাসের পাতায় ঘৃণাভরে নাম লেখা হবে শয়তানটার। সবাই ঘৃণাভরে স্মরন করবে ছাগলটার নাম।

উপরের মাহমুদুরের চ্যালা ছাগু কয়টারে লাথি দিয়ে বের করে দেন। শয়তানের জাত লাথি না খাইলে বোঝে না কিছু।

অনেক কষ্ট করে তথ্য প্রমাণসহ লিখেছেন। পোষ্টে প্লাস।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: দেশকে ধংস করে দেয়ার তালে ছিল মাহমুদুর রহমান। সাথে পেয়েছিল কিছু গরু ছাগলের সমর্থন। এর মত শয়তান বাঙ্গালী আমি এই লাইফে দেখিনাই। তবে শয়তানটার শেষ ফলাফল কুকুরের মৃত্যু হবে। আর সাংবাদিকতা ইতিহাসের পাতায় ঘৃণাভরে নাম লেখা হবে শয়তানটার। সবাই ঘৃণাভরে স্মরন করবে ছাগলটার নাম।



কঠিনভাবে সহমত
মন্তব্যের জন্য ভাল লাগা রইল

ধন্যবাদ

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫১

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: সত্য আমাদের অবশ্যই মানতে হবে।
চিরন্ত সত্য যে মাহমুদুর রহমান একজন মারাত্বক উৎশৃঙ্কল উদ্ভট চরিত্রের মানুষ।

কাবা শরীফেল গিলাপ নিয়ে এই নাস্তিক একটা মিথ্যা উষ্কানী মূলক সংবাদ প্রকাশ করেছে।

গৃণা আর ধিক্কার এই উদ্ভট মানুষকে।

১৪ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: দৃষ্ঠান্তমুলক শাস্তি দাবী করছি.....

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০০

আস্তবাবা বলেছেন: স্বাধীনতা মানে কি মিথ্যাচার ?
স্বাধীনতা মানে কি অপপ্রচার ?
স্বাধীনতা মানে কি আইন লংঘন?
স্বাধীনতা মানে কি নিরীহ ব্লগারদের জীবনকে হুমকির মূখে ঠেলে দেয়া ?
স্বাধীনতা মানে কি স্বাধীনতা বিরোধীদের রক্ষার অপচেষ্ঠা ?
স্বাধীনতা মানে কি মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে গৃহযুদ্ধ সৃষ্ঠি করার অপচেষ্ঠা


এই সব গুলো আপনার দলের নেতীর সাথে মিলান। উত্তর পেয়ে যাবেন।
আর যাকে তাকে নিয়ে তুলনা দেন কেন?
আরেকজন যদি তুলনা দেয় আপনি ব্লগার হলে সানি, লিওন অ ভার্জিন তাইলে আপনার কেমন লাগবে?

মাহমুদুর রহমান সোবহানদের মত দখলদার সম্পাদক নয়, নিজে পত্রিকা কিনে তার পর সম্পাদক হয়েছে। ১/১১ এর সময় বালের কলাম লিখক্রা হিজড়া হয়ে গেলে মাহমুদুর রহমানই হাসিনার পক্ষে লিখেছে।

আর মাহমদুর রহমান বুয়েট থেকে ঢাকা আইবিএ থেকে পাশ করা লোক। বাংলাদেশের সিরামিক শিল্পের গুরু।

তাই সম্মানিত লোককে নিয়ে সুন্দর ভাবে লিখুন। আপনাদের সমস্যা হল লিখতে বসলে যা ইচ্ছা তাই লিখে ফেলেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আজ যখন মাহমুদুরের মত অযোগ্য ব্যাক্তিকে বিশেষ এক গণমাধ্যমের সম্পাদকের পদে আসিন হয়ে, সাংবাদমাধ্যমের মত সৃজনশীল একটি প্লাটফর্মকে বিশেষ একটি দলের ভোট পাওযার হাতিযার বানাতে দেখী তখন সবসময়ের মত নিশ্চিত হই, ছাগল দিয়ে কখনও হালচাষ হয় না।

যখন মাহমুদুরের মত দলকানা ব্যাক্তি সম্পাদকের পদে বসে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষে গণমাধ্যমের মত একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্মকে রাষ্ট্রবিরোধী, দেশবিরোধী এবং জনবিরোধী ভুমিকায় অবতির্ণ করে, দেশকে গৃহযোদ্ধের মুখে ঠেলে দিতে দেখী তখন বারবার মনে হয়, কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না আর মাহমুদুর রহমানের মত দলকানা, অযোগ্য ব্যাক্তি কখনও সাংবাদিক হতে পারে না ।




মাহমুদুর রহমান সিরামিক শিল্পের নয়, ছাগু শিল্পের গুরু.....

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২

আস্তবাবা বলেছেন: ফ্রীদম অফ এক্সপ্রেস সম্পর্কে দেখুন একজন ফেবু বন্ধুর সুন্দর একটি ব্যাখ্যাঃ

ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন
by Faham Abdus Salam (
আমাদের রাষ্ট্র হয়ে উঠতে না পারার একটা করুণ পরিণতি হয়েছে এই যে নাগরিক হিসেবে কোনটা আমার অধিকার আর কোনটা আমার প্রিভিলেজ এ ব্যাপারে আমাদের কোনো ধারণা তো নেইই নূনতম কনসেনসাসও তৈরী হয় নাই। আমি জিয়া হাসানকে ধন্যবাদ জানাই সম্প্রতি তিনি এমনই একটা বিষয় ফ্রিডম অফ স্পীচ নিয়ে লিখেছেন। আমি তার সাথে দ্বিমত পোষণ করি কিছু বিষয়ে - সেজন্য আমার আলোচনা।

যে কোনো অর্থবহ বিতর্কের আগে কিছু অনুসিদ্ধান্তকে সত্য বলে ধরে নেয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে। আমি এই বিতর্কের আগে কেবল একটি অনুসিদ্ধান্তকেই তর্কাতীত সত্য বলে গ্রহণ করার অনুরোধ করছি। যে কোনো সভ্য রাষ্ট্রে বিনা বাক্যে এই সিদ্ধান্তটিকে মেনে নেয়ার রেওয়াজ আছে।

Only legal code is binding, moral code is not.

ধরা যাক জনৈক জনাব মানিক একটি বিচিত্র অভ্যাসের শিকার। তিনি মুরগী জবাই করে রান্না করার আগে মৃত মুরগীর সাথে যৌন ক্রিয়া করেন। আপনার কাছে এটি পারভার্শন এবং তিনি একটি চরম অনৈতিক কাজ করছেন। নাগরিক হিসেবে আপনার অধিকার আছে তাকে সমালোচনা করার, এমন কি রাষ্ট্রের কাছে মৃত প্রাণীর সাথে যৌনক্রিয়া করা যাবে না এই মর্মে আইন প্রনয়ন করার জন্য সংঘবদ্ধ ক্যাম্পেইন করার অধিকারও আপনার আছে কিন্তু দুটি কাজ আপনি করতে পারবেন না। আপনি তার শাস্তি চাইতে পারবেন না এবং রাষ্ট্র যদি আপনার দাবী মোতাবেক আইন প্রনয়ন করেও, আপনি retrospectively তার বিচার চাইতে পারবেন না। শাস্তি চাইতে পারবেন না কারণ যতো অনৈতিকই হোক তিনি কোনো আইন ভঙ্গ করেন নি (আমার জানা মতে bestiality বাংলাদেশে কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ না) এবং যেহেতু এই অনৈতিক কাজটি করার সময় এ মর্মে কোনো আইন ছিলো না সেহেতু নতুন আইনে তার বিচারও করা যাবে না।

আমি পাঠকদের আস্বস্ত করতে চাই যে কোনো সভ্য রাষ্ট্রে আইন ও নৈতিকতার এই বিভাজন স্বীকৃত। মুসলমানের নৈতিকতা এক পর্যায়ে, হিন্দুর আরেক পর্যায়ে আবার উভয় গোষ্ঠীর নিজেদের মধ্যে ব্যক্তিগত পর্যায়ে নৈতিকতা প্রসঙ্গে রয়েছে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এই পার্থক্যকে রাষ্ট্রের আমলে নিলে চলবে না, এমন কি কে কোন নৈতিকতাকে মেনে চলবে এ প্রসঙ্গেও আদালত বা সরকার কোনো নির্দেশনা দিতে পারবে না। আদালতের কারবার শুধুমাত্র লিগ্যাল কোড নিয়ে, ফুলস্টপ।

আপনি যদি কারো শাস্তি চান, সেই ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের জন্য আইন ভঙ্গ করাই একমাত্র শর্ত।

পাঠকদের কাছে আমার আবেদন এই লেখার কোনো অংশেই এই অনুসিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না।

আমি এবার আলোচনা করবো মাহমুদুর রহমান প্রসঙ্গে। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি না হলেও সম্ভবত সবচেয়ে ডিভাইসিভ মানুষ। আমার আগ্রহ ফ্রিডম অফ স্পীচ, ফ্রিডম অফ প্রেস এবং মাহমুদুর রহমান বা আমার দেশ এই দুটি অধিকারের সীমা লঙ্ঘন করেছেন কি না এই প্রসঙ্গে। প্রথমেই দুটো স্বীকারোক্তি।

১. আমি মাহমুদুর রহামনের কলাম এবং আমার দেশের নিয়মিত পাঠক না। এই অজ্ঞতা আমি স্বীকার করে নিচ্ছি এবং এই অজ্ঞতাবশত আমি যদি কোনো factual error করে বসি তাহলে তা শুধরে নেয়ার জন্য আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

২. আইন সম্বন্ধে আমার যে পড়ালেখা (এ বিষয়ে আমার খুবই সামান্য একটা ডিগ্রী আছে, তবে সেটা পেটেন্ট ল বিষয়ে) তা মূলত অস্ট্রেলিয়ার আইনকে কেন্দ্র করে। যেহেতু বাংলাদেশের আইন সম্বন্ধে আমার অজ্ঞতা আছে সেহেতু এই বিষয়েও আমার ভুল সিদ্ধান্তে আসার সম্ভাবনা আছে। তবে আশার কথা: ফ্রিডম অফ স্পীচ ও ফ্রিডম অফ প্রেস - এই অধিকারগুলো নিয়ে ল্যান্ডমার্ক ডিসিশানের বেশিরভাগই এসেছে পশ্চিম থেকে এবং আমি সে আলোকেই আলোচনা করবো।

প্রথমেই লিস্ট করা যাক মাহমুদুর রহমান সাম্প্রতিক কালে শুধুমাত্র ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন প্রসঙ্গে কী কী আমলযোগ্য অপরাধ করেছেন -সে অভিযোগগুলো। তার পত্রিকা থাবা বাবা ও অন্যান্য ব্লগার প্রসঙ্গে মিথ্যা রিপোর্টিং করেছেন, তিনি ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করেছেন, তিনি শাহবাগ আন্দোলনকে thwart করার জন্যে হেফাজতকে উস্কে দিয়েছেন এবং সর্বোপরি আস্তিক-নাস্তিক বিভাজন তৈরী করেছেন। জিয়া হাসান অভিযোগ করেছেন যে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত হয়ে রহমান সন্দেহাতীতভাবে "ফ্রিডম অফ স্পীচ" ও "হার্ম প্রিন্সিপাল" ভায়োলেট করেছেন এবং একাজ তিনি করেছেন "রিয়াল" স্পেস ও "ভার্চুয়াল" স্পেসের মধ্যে ওভারল্যাপ করে।

আমি এই পর্বে শুধুমাত্র জিয়া হাসানের অভিযোগের ওপর আলোচনা করবো। তার একটি অভিযোগ রহমান নেটের কোনোকুপচি থেকে টেনে এনে পত্রিকায় ছাপিয়েছেন যা অন্যায়।

এ প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো "ভার্চুয়াল স্পেস" একটি নতুন মাধ্যম এবং এই মাধ্যমকে "রিয়াল স্পেস" কীভাবে ব্যবহার করবে এ সম্বন্ধে কোনো কনসেনসাস নেই, কোথাওই। এখন একাডেমিক লেখায় ব্লগকে রেফারেন্স দেয়া হচ্ছে যেটা দশ বছর আগেও একাডেমিকদের কাছে অকল্পনীয় ছিলো। আমাদের এই সময়ের সম্ভবত সবচেয়ে ব্রিলিয়ান্ট মাইন্ড গ্রিগোরি পেরেলম্যান গণিতের ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন সমস্যাগুলোর একটা পয়েনকেয়ার কনজেকচার এর সমাধান সরাসরি ইন্টারনেটে দিয়েছিলেন (এবং সেজন্য গণিতের নোবেল পুরস্কার ফিল্ডস মেডেলও পেয়েছিলেন, যেটা অবশ্য তিনি গ্রহণ করেন নি)। ইংরেজি ভাষার এমন একটিও "নিউজপেপার" পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ যারা কোনো ব্লগ কন্টেন্ট ব্যবহার করে না। তাহলে মাহমুদুর রহমান ব্লগ কন্টেন্ট ব্যবহার করে কোন অপরাধ করলেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন: এমন কি কোনো আইন ছিলো এই রিপোর্ট প্রকাশের সময় যা বলে যে ব্লগ কন্টেন্ট ব্যবহার করা যাবে না "কাগজে"?

ঠিক আছে মানলাম ব্লগ কন্টেন্ট ব্যবহার করা যাবে কিন্তু রহমান তো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে গুটিকয়েক ইসলামবিদ্বেষীর লেখা ছাপিয়েছেন সেটা কি অন্যায় না ?

আমার দৃষ্টিতে অন্যায় কিন্তু সেটা মোরাল কোডের কথা, লিগ্যাল কোডে কি কোনো মানা আছে? রহমান যদি মোরাল কোড ব্রেক করে থাকেন, আপনি তাকে সমালোচনা করুন, তার পত্রিকা বর্জন করুন ঠিক যেভাবে ক'দিন আগে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে একটি গল্পের জন্য "গণজাগরণ" সৃষ্টি হয়েছে ঠিক সেভাবে, কিন্তু তিনি আইন না ভেঙ্গে থাকলে সরকারের কোনো অধিকার নাই তাকে প্রশ্ন করার, আপনারও কোনো অধিকার নাই তার শাস্তি চাওয়ার।

এখানে জিয়া হাসান দুটো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে গেছেন। প্রথমত: তিনি নিউজ এবং ভিউজকে এক করে দেখেছেন। আমি এডিটর হলে কোনটা "newsworthy" এই সিদ্ধান্ত একান্তই সম্পাদকের। এটি সম্পাদকের prerogative এবং যতক্ষণ না তিনি মিথ্যা খবর ছাপাচ্ছেন, ততক্ষণ তার এডিটরিয়াল জাজমেন্টের বিচার করার "একমাত্র" অধিকার আছে পাঠকের, সরকারের না। রহমান যদি মনে করে থাকেন যে অনলাইনে হেট স্পীচের বাজার বসেছে এটা newsworthy material এবং তার পাঠককে তা জানানো তার কর্তব্য, সেটা তার জন্য perfectly acceptable defence.

কিন্তু যে লেখা ইন্টারনেটে হেটস্পীচ সে লেখা নিউজপেপারে ছাপানো কি হেটস্পীচের প্রচার করা না?

এটা নির্ভর করছে আপনি তা কীভাবে প্রচার করছেন? এবং এজেন্সি ইসুজ মনে রাখতে হবে। যেহেতু পত্রিকা না ব্লগাররা এই হেটস্পীচের লেখক সেহেতু মূল দায়ভার ব্লগারদের। তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হোলো রহমান পুরো ঘটনাটিকে "নিউজ" হিসেবে ট্রিট করছেন।

সাধারণত যুদ্ধাবস্থা বিরাজ না করলে পৃথিবীর কোন ঘটনাকে আমি সম্পাদক হিসেবে "খবর" হিসেবে ট্রিট করবো এটা একান্তই আমার ব্যক্তিগত অধিকার (অনেক দেশে যুদ্ধাবস্থাতেও রাষ্ট্র এই অধিকার কেড়ে নিতে পারে না), সরকারের এখানে কিছুই বলার নাই, আপনার যদি ভালো না লাগে পত্রিকা পড়বেন না, সম্পাদকের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি করুন, কে মানা করেছে (কিন্তু আপনি তার শাস্তি চাইতে পারবেন না)?

বাংলাদেশের ইতিহাসে হেফাজতের সমাবেশের চাইতে বড় কোনো বিক্ষোভ সমাবেশ হয় নি - এটা মনে হয় তর্কাতীত সত্য। শাহবাগপন্থী পত্রিকা যেমন প্রথম আলো, সমকাল, স্টার, প্রতিদিন - এরা কি সেই মোতাবেক গুরুত্ব দিয়ে সমাবেশের রিপোর্ট করেছে? না। এটা কি অনৈতিক? হ্যা অনৈতিক কিন্তু এটা মতিউর রহমানদের এডিটরিয়াল জাজমেন্ট। ইসলামিস্টরা গোস্যা করতে পারেন, সমালোচনা করতে পারেন কিন্তু কোন খবর তারা ছাপবেন, কীভাবে ছাপবেন এই নিয়ে সরকারের কিছু করার নাই, আপনার ভালো না লাগলে পড়বেন না, কিন্তু এখানে কোনো আইনী পদক্ষেপের সুযোগ নাই।

কিন্তু ভিউজ সেকশানে আমি যদি এক কাঠি বাড়িয়ে বলি এ সব নাস্তিককে কতল করতে হবে কিংবা আমি আসুন আমরা ঈমানী জোশে বলীয়ান হয়ে অস্ত্র তুলে নেই হাতে সেটা নিঃসন্দেহে বেআইনি। আমার দেশ কি এমন কোনো ভিউজ ছাপিয়েছে, আপনার চোখে কি পড়েছে?

জিয়া হাসানের দ্বিতীয় ভুলটা (আমার কাছে) হোলো তিনি ফ্রিডম অফ স্পীচ এবং ফ্রিডম অফ প্রেসকে এক করে দেখেছেন। ফ্রিডম অফ স্পীচ ব্যক্তির বলার অধিকার কিন্তু ফ্রিডম অফ প্রেসের মধ্যে পাঠকের "জানার অধিকারও" অন্তর্ভুক্ত। এই যে আপনার জানার অধিকার তার মেডিয়েটর কে? সম্পাদক ও তার পত্রিকা। নাগরিক হিসেবে আমার কি জানার অধিকার নাই অনলাইনস্ফেয়ারে কী হচ্ছে? সম্পাদক হিসেবে এই দেশের নাগরিকদের এই অধিকার এনফোর্স করার অধিকার কি রহমানের নাই?

জিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ হোলো তার মতে এই লেখাগুলো ছাপানোর ফলে "হার্ম প্রিন্সিপাল" ভায়োলেট করা হয়েছে কারণ একদল সোশালি ভালনারেবল ছেলেপেলেকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হয়েছে। যেহেতু আমার দেশের এডিটরিয়াল পলিসি ব্লগারদের ক্ষতি করার সম্ভাবনা জাগিয়েছে সেহেতু রহমান ফ্রিডম অফ স্পীচের লঙ্ঘন করেছেন।

আমি একটু আশ্চর্য হয়েছি তার ব্যাখ্যায় কারণ তিনি যে ন্যারো স্কোপ থেকে "হার্ম প্রিন্সিপালকে" ব্যাখ্যা করেছেন এবং কনফ্লিক্টিং রাইটস থেকে উদ্ভুত পরিস্থিতিকে তিনি যেভাবে এড়িয়ে গিয়ে একটা সরলরৈখিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন সেটা আমার কাছে মোটেও গ্রহণযোগ্য না।

হার্ম কী এটা এতোই জটিল ব্যাপার যে গত দশকে একটা একাডেমিক ডিসিপ্লিন তৈরী হয়েছে পশ্চিমে (মোরাল সাইকোলজি)। এই বিষয়ে একটা নতুন ডেভেলপমেন্ট হোলো পশ্চিমে মোরালি রাইট এন্ড রঙ এই ধারণা তৈরী হয়েছে শুধুমাত্র ইন্ডিভিজুয়াল হার্মের ওপর ভিত্তি করে কিন্তু সারা পৃথিবীতে এই তত্ত্ব খাটে না। যেমন বিহারে বিধবা মেয়েদের আমিষ খাওয়াটাকে ছেলেমেয়ে সবাই অনৈতিক হিসেবে দেখে কারণ এটি দেহ তো বটেই আত্মারও ক্ষতি করে (পশ্চিমের হার্মে আবার আত্মার উপস্থিতি নাই)।

আপনি যদি "হার্ম প্রিন্সিপাল" কে ইউনিভার্সাল না ধরে (যেটা সম্ভবও না) সোশাল কনস্ট্রাক্ট হিসেবে ট্রিট করা শুরু করেন তাহলে পৃথিবীতে জার্নালিজম বলে কোনো পেশা থাকবে না। কেন বলছি।

উইকি লীক্সের কথা আমাদের জানা আছে (ব্লগ কন্টেন্ট যদি রিয়াল লাইফের সাথে ওভারল্যাপ করা অনুচিত হয় তাহলে উইকি কন্টেন্টকে পত্রিকা কেন ছাপবে এটাও প্রশ্ন করা যেতে পারে)। উইকি লীক্সের এমন হাজারো কেবল আছে যার কারণে হাজারো প্রাক্তন গভর্নমেন্ট অফিশিয়াল মহাবিপদের মধ্যে পড়েছে যারা আমাদের আলোচ্য ব্লগারদের চেয়েও বেশি ভালনারেবল। কারণ এক সময় একটি দেশের হয়ে আরেকটি দেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে যেটা এখন প্রকাশিত হয়ে গেছে কিন্তু এখন তারা অবসরপ্রাপ্ত, ক্ষমতাহীন। এদের ওপর সংক্ষুব্ধদের চড়াও হওয়ার সম্ভাবনা আমাদের ব্লগারদের ওপর অতি ঈমানদের চড়াও হওয়ার সম্ভাবনা থেকে কোনো অংশে কম না। জিয়া হাসান কি কোথাও দেখাতে পারবেন উইকি লীক্সের বিরোধিতা করা হয়েছে "হার্ম প্রিন্সিপাল" কে কেন্দ্র করে? কেন?

এখানে দুটো রাইট contradict করছে - আমার ইন্ডিভিজুয়াল রাইট এবং নাগরিকদের কালেকটিভ রাইট টু ইনফরমেশন। আপনি যদি লিগ্যাল প্রসিডিংস দেখেন খেয়াল করবেন যে conflicting situation এ বেশীরভাগ সময় আদালত ফ্রিডম অফ প্রেসকে অগ্রাধিকার দেয়। কেন? কারণ ব্যক্তি যদি ভালনারেবল হয় রাষ্ট্র তাকে প্রটেকশন দিতে পারে (যেভাবে ব্লগারদের গানম্যান দেয়া হয়েছে) কিন্তু ফ্রিডম অফ প্রেস গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ফান্ডামেন্টাল টেনিট যা ছাড়া রাষ্ট্রের সামনে এগুনো অসম্ভব ব্যাপার, তাই এই অগ্রাধিকার।

খেয়াল করুন যে যুক্তরাষ্ট্রে ফ্রিডম অফ প্রেসের আওতায় সরকার কী করতে পারবে না তার মধ্যে একটি হোলো The government cannot Impose criminal penalties, or civil damages, on the publication of truthful information about a matter of public concern or even on the dissemination of false and damaging information about a public person except in rare instances. অর্থাৎ কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে কোনো পাবলিক ফিগার সম্বন্ধে এমন কি মিথ্যা তথ্য দিলেও সরকার সেটা আটকাতে পারবে না (মিথ্যা তথ্যের জন্য আইন আছে).

কিন্তু মদের বোতল হাতে - এই ছবি ছাপানো কি অন্যায় না? আমার দৃষ্টিতে খুবই অন্যায় এবং নিম্ন রুচির কাজ। আমি মদ খাই না গাঁজা খাই এটা দিয়ে আপনার কি? কিন্তু এমন কি কোনো আইন আছে যে মদ হাতে কারো ছবি ছাপানো যাবে না? প্রিন্স হ্যারি বলতে পারেন আমি পার্টিতে বুজ করেছি আর দশ জন যুবকের মতো কিন্তু শুধু আমার ছবি ছাপিয়ে পত্রিকা আমার প্রিভাসি লঙ্ঘন করেছে। এই আবদার টেকে না কারণ তিনি সেলিব্রিটি। যতক্ষণ পত্রিকা তার মিথ্যা ছবি না ছাপাচ্ছে ততক্ষণ ঠিক আছে। আমাদের দেশে ব্লগাররা অতি আশ্চর্যজনকভাবে সেলিব্রিটি স্টেটাস আয়ত্ত করেছেন। আমার দেশ মদ হাতে সেলিব্রিটির ছবি ছাপিয়েছে - আবারো বলছি, এটা খুবই নিম্ন রুচি কাজ কিন্তু কোনো "বেআইনি" কাজ না।

ফ্রিডম অফ স্পীচ কোনো আসমানী অধ্যাদেশ না। সমাজ এটা ঠিক করে - মানে একটা লাইন টানে। এই লাইন একটা মার্কি লাইন এবং এটাকে মার্কি রাখাটাই শ্রেয়। কারণ লাইনটাকে স্পষ্ট করতে চাইলে সরকার ও আদালতকে টেনে আনতে হয় যা দূরমেয়াদে আমাদের মতো দেশের জন্য খুবই ভয়ঙ্কর কেননা সবসময়ই এমন মানিকরতন পাওয়া যাবে যিনি বলে বসবেন "truth is no defence". কিন্তু তাই বলে সত্য কথা বলে দেশে গৃহযুদ্ধ লাগিয়ে দেয়া কি ঠিক হবে? দর্শন আর রিয়ালিটি তো এক জিনিস না।

এই উত্তর আমি দেয়ার চেষ্টা করব দ্বিতীয় পর্বে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্রাসঙ্গিক আলোচনার চেষ্ঠা করার জন্য ধন্যবাদ, যদিও সব কিছু গুলায় জগাখিচুড়ি বানায়া ফালাইছেন,

এত বিশাল একটা আর্টিকেল বেহুদা লিখছেন, কি বুঝাতে চাচ্ছেন তা নিজে আগে নিশ্চিত হন, এবং মাহমুদুরের অপরাধ স্বম্পর্কে জানতে পুস্ট মনযোগ দিয়ে পড়েন.....

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৭

বাংলার হাসান বলেছেন: পেশাগত কারনে অনেক কিছুই জানি।

মাহমুদ বলেন আর মতি বলেন সব একই নায়ের মাঝি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ, যদিও মাহমুদুরের ওপর আনা অভিযোগ গুলা প্রমাণিত.....

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৭

ইন্দ্রজাল বলেছেন: ভাই আস্তবাবা, অসাধারন জবাব, এত সুন্দর লেখা সামু তে অনেক দিন পড়িনি, আপনি এটা নিয়ে আলাদা একটা পোস্ট দেন, প্লিজ। আপনার লেখাটা একটা জবাবের মত জবাব বলতে হবে,

আমার দেশ যখন থাবা বাবার লিখা ছাপাই তখন আমার কাছে প্রথম দিকে একটু খটকা লাগে, কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতিতে এই লেখাটা যে আসা উচিত ছিল, মানুসের জানার অধিকার আছে কেন এদেরকে নাস্তিক বলা হচ্ছে, ঘটনার পরম্পরাতে এই লেখা দেওয়াটা ছিল খুবই প্রাসঙ্গিক,

যদি দেশের পত্রিকা গুলির মধ্যে প্রফেসনালিজমের কথা বলেন , তবে আমি দেখতাম প্রথম আলো ছাড়া সত্যিকারের কোন প্রফেসনাল দৈনিক নেই, তারা প্রথম হতেই খুবই সুক্ষভাবে তাদের মিশন অব্যহত রেখেছে, এক্ষেত্রে তারা অনেক সময় দেঐত নিতীর আস্রয় নিলেও শেষ পর্যন্ত তাদের নিজস্ব নীতি বাস্তবায়ন করেছে , আজ থেকে ৫/৬ বছর আগে আমি এই পত্রিকা টিকে বলেছিলাম স্লো পয়জন আমার এক সম্মানিত মুরব্বীকে, কারন তখন ও প্রথম আলো উভ্ইয় পক্ষ রক্ষা করে চলত। পরবর্ত্তীতে এটী তার নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে থাকে, একটা দালাল সুসীল সমাজের জন্য এটী প্লাটফর্ম তৈরি করে, এদের কাছে ছাত্রলীগ খুবই খারাপ কিন্ত ওপাড়ের টাকায় চলা বুদ্ধিজীবিরা সব আল্লাহর ফেরেশ্তা, এদের পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে আছে সুদুর প্রসারী চিন্তা ভাবনা , যার বিরুদ্ধে মত দিলে তারা দীপু মনিকেও ছাড়েনি,

কিন্তু ইদানিং দেখছি প্রথম আলো তার বুদ্ধিভিত্তিক এলিটোত্ব হারিয়ে নগ্ন রুপে আভির্ভাব হয়ছিল, যা তাকে তার পুর্বের সুশীল্ ভাব ও প্রফেসনালীজম থেকে হটাত করে নামিয়ে দেয়, বস্তিবাসী লেখাপোড়া না জানা ঝগড়াটে নারীর অবস্থায়, যা আমি লক্ষ্য করেছি কিছুদিন ধরে এর সম্পাদকীয়র ভাষার মানের অবনমন দেখে, বিশেষ করে শাহবাগি আন্দোলনে তেল, মবিল দিতে গিয়ে যে প্রথম আলো তার নিজের রাস্তা কে পিচ্ছিল করে ফেলেছিল। এবং প্রথম আলো র চরম একচোখা নীতি আমার দেশ পত্রিকাকে গ্রাঊন্ড এনে দেয়, শাহবাগি নাস্তিক দের মুখোশ উম্মোচনের

শাহবাগীরা প্রথম দিকে ঐ লেখাগুলি থাবা বাবার না বলে প্রপাগান্ডা চালালেও পরে সেই পালে হাওয়া না পেয়ে অন্য সুর ধরেছে, মাহমুদ এই লেখা ছাপিয়ে ভাল করেনি,

শাহবাগ আন্দোলন টা তার মুল ভীন দেশি উদ্যোক্তা দের নির্দেশে যে ভাবে দেশের ৯০% মুসলিম দের অন্তরে আঘাত দেয়া শুরু করেছিল(এই দাবী কেউ মিথ্যা বলতে পারবেনা ), হয়ত মাহমুদ একজন মুসলিম হিসেবে তাদের চরিত্র উম্মোচন করা দায়িত্ব মনে করেছিল। যদি তিনি তা আমাদের না জানাতেন তবে গ্রামের সাধারন মানুশের কাছে বিসয়টা উম্মোচন হতনা,
শাহবাগিরা যারা ঢাকা শহরের কিছু হাতেগোনা দলান্ধ যুবক, তাদের মতামত কে জোর করে তাদের বিদেশী প্রভুদের তাবেদার মিডীয়ার সহায়তায় সারা দেশের মানুসের উপ্ র চাপিয়ে দিতে সফল হত, যা একটি গনতান্ত্রিক দেশে র জন্য খুব একটা ভাল ফল নিয়ে আসতোনা, বরংচ একণায়ক তন্ত্রের ন্য্য্ইয় একপেশে বক্তভ্য মানুস্ কে জোর করে গেলাণো হত।

মাহমুদ উর রহমান কে বরংচ ধন্যবাদ দেয়া উচিত যে, তার পত্রিকার মাধ্যমে অত্যাচারিত, দিকভ্রান্ত দেশের এই জন সাধারন কে এক কাতারে নিয়ে আসার মত একটি কঠিন কাজে সফল হওয়ার জন্য, । মানুস যদি তার নিজ মত প্রকাশ নাই করতে পারে, যদি দেখে যে তার কস্টের কথা কেঊ বলছেনা, তবে সারা দেশে আজ অনেক গুলি ফটীক ছড়ি দেখতে হত।


বরংচ আমার দেশ এখনো পর্যন্ত নির্জাতিত মানুসের মুখের ভাশা হয়ে দীপ্তিমান হচ্ছে বলে এখনো পর্যন্ত তাদের হাত সংযত অন্তর অহিংস





২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতার করার পরপরই গত জানুয়ারি মাসে ‘আলেমদের (সাঈদি, কাদের, আজম ) নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শিরোনামে আমার দেশের অনলাইন সংস্করণে একটি ‘মিথ্যা সংবাদ’ প্রকাশ করেন মাহমুদুর রহমান। ধর্মানুভুতিতে আঘাতকরা মিথ্যা এ সংবাদ প্রকাশের পরপর ধর্মপ্রাণ সহ সর্বস্থরের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা ও তোপের মুখে পড়ে সংবাদটি প্রত্যাহার করে মাহমুদুরের পত্রিকা।


এই সংবাদের মাধ্যমে মাহমুদুর কি ধর্মপ্রাণদের সাথে তামাশা করেননি ?
ইহা কি ধর্মাবমাননার মধ্যে পড়ে না ?

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন:

আর গেস্টাপো এতই যখন ফেসবুক আইডি দিলি তখন তোর চেহারা টা দেস নাই কেন রে ???????????

না খোমা দেখাতে লজ্জা করে ????????????

আমাকে মাল্টি নিক এর আগেও তোর জাত ভাইরা অনেক বার বলেছে , তোদের মত বেঈমানদের কথায় আমার কিছু আসে যায় না ।

@ গেস্টাপো কত বড় ভন্ডের ভন্ড নাস্তিক নিয়ে দোষারোপ করস আবার ফরহাদ মাজহারের মত নাস্তিকের গুনগান করস ।

@ গেস্টাপো , তুই বললি " জামাতি শুয়োরেরা হইলো পাকি গেলমান " , আবার তুই বি.এন.পি তথা রাজাকারদের সাথে তথা জামাতিদের সাথে রাজনীতি কররস , তাহলে তুই দেখ তুই তোর নিজের কথা মত জামাতি শুয়োর পাকি গেলমান

@ গেস্টাপো নিজেকে জামাতি শুয়োর পাকি গেলমান হিসেবে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ । যাক অবশেষে তোর মুখ থেকে এই প্রথমবারের জন্য মত সত্যি কথা বের হল ।


@ গেস্টাপো , আমাকে নাস্তিক বলায় তুই ইতিমধ্যে কাফের এ পরিণত হয়ে গেছিস ।

কারণ মহান আল্লাহ তাআলা'র প্রতি আমার পূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা আছে ।

তাই তো তোদের মত ভন্ডরা যারা রাজাকার দের বাচাঁনোর জন্য ইসলাম নিয়ে ভন্ডামি করস তাদের বিরোধীতা করি ।



১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫০

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: @ আস্তবাবা ,

এক সুশীল ছাগুর আমদানি হয়েছে ,

@ আস্তবাবা , তোর Faham Abdus Salam কে জিজ্ঞেস করিস তো পবিত্র কাবা শরীফ নিয়ে মিথয়া কথা বলা কোন ধরণের সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে ???????????

একজন স্বাধারণ ব্লগার কে নাস্তিক সাজানো কোন ধরণের সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে ???????????


চাদেঁ সাইদীর ছবি দেখা গিয়েছে এই ধরণের মিথ্যা সংবাদ ছাপানো কোন ধরণের সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে ??????????? ?????????



সব ছাগুরা খালি বাকস্বাধীনতা নিয়ে ক্যাচাল করছে অথচ একটা বারের জন্যও বলছে না কাবা শরীফ নিয়ে মাহচুদুর এর মিথ্যা কথা কেন বলেছিলো ???????
আরিফ জেবতিকের নামে নাস্তিকতার মিথ্যা গুজব কেন ছড়িয়েছিলো ????????

কেন আরিফ জেবতিক কে নাস্তিক বলে সাজানো হয়েছিলো ?????????

চাদেঁ সাইদীর ছবি দেখা গিয়েছে এই ধরণের মিথ্যা সংবাদ মাহচুদুর কেন ছাপালো ????????????


জানি এসব প্রশ্নের উত্তর ছাগুরা দিতে পারবে না , তাহলে তো ওরা ছাগু হতো না ।






১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১২

যোগী বলেছেন: অসাধারন + দারুন তথ্যবহুল পোষ্ট
ডাইরেক্ট প্রিয়তে নিলাম +

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ....

২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১২

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: আজকের সকালটা সুন্দর ভাবে শুরু হলো বাস্তবে দেশের শত্রু এইনব্য রাজাকার মাহামুদুর এই লোকটার জন্য অকারণে অনেক গুলি তাজাপ্রাণ ঝরে গেলো । তত্ত্ব পোস্টের জন্য বাদ ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ....

২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: সামুতে এখন কোনো ছাগু নাই, সব ধীরে ধীরে মুরগীতে রুপান্তরিত হচ্ছে। মামুর বেটার লগে দেহা অয় নি ভাই এখন?? =p~ বেশী খুইলা কইতে পারুম না।

ঝাকে ঝাকে জাটকা...কারেন্ট জালে আটকা।


তয় একখান কামের কথা, কারিগর রে ধরার পরে কিন্তু দেশে আর কোনো গ্যান্জাম হচ্ছে না। খিয়াল কইরা =p~

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হা হা হা,

ঝাকে ঝাকে জাটকা...কারেন্ট জালে আটকা।

২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: @ মাজহারুল হুসাইন ,

যত যাই বলিস না কেন একটাও আমার গায়ে লাগবে না :D :D :D :D :D :D :D , কারণ আমি প্রমাণ ছাআড় কাউকে ছাগু বলি না ;) ;) ;) ;) ;) । তওদের ছাগু বলার কারণ রাজাকারদের প্রতি তওদের সমর্থন , আরো নির্দিষ্ট করে বলি , রাজাকারদের দোসর মাহচুদুর রহমান এর প্রতি তোদের সমর্থন । তোদের কথা শুনলে আমার ভীষণ মজা লাগে । দেশের বেইমানদের কাছ থেকে এরকম ব্যবহারই প্রত্যাশিত ।


আর আমর বাবা খুঁজতে হবে না কারণ আমি জানি আমার বাবা কে , আর আমার পোস্টে যা , তোদের কিভাবে গদাম দিয়েছি তা দেখে আয় ।



@ পথহারা সৈকত ,

আমাকে হনু হাম্বা বলে লাভ নেই কারণ আমি এর কোনোটাই না সুতরাং আমার গায়ে লাগবে না ।


আর আমি শুধুমাত্র চাগুদের গালাগালি করি , আর ছাগুদের সাথে এর চেয়ে ভদ্র ভাষায় কথা বলতে আমাকে আমার পরিবার থেকে শেখানো হয় নি ।

এবং এর জন্য আমি গর্বিত ।

@ পথহারা সৈকত ,







আর এটাই তোদের সভ্য সমাজের পাসপোর্ট তাই না ?????

আমি অত্যন্ত গর্বিত তোদের সভয় সমাজে আমর পরিচয় দিতে পেরে । !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P






২৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

পথহারা সৈকত বলেছেন: @ প্রভাষ প্রদৌত

আ....জী.......ব !! আপনি আপনার পাসপোর্ট দেখাচ্ছেন কেন ?

২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

মামুন হতভাগা বলেছেন: মাহামুদুর রহমানরে কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যা খবর প্রচার করার পর বাঁশ ডলা দেওয়া উচিত ছিল,তা করা হলে দেশের অনেক হানাহানি ঘটতনা।আওয়ামী সরকারের কিছু উটকো বুদ্ধিদাতাদের কারণে সময়ের কাজ অসময়ে করার খেসারত দিতে হচ্ছে।
উপরে কিছু আজব প্রাণী দেখলাম,যারা মাহমুদ বা ফরহাদ মাজহারদের কোন ধর্মবিরোধী কাজ চোখে পড়ে না।অবশ্য তাদের চোখ বা বিবেক আছে কিনা সেটাও দেখা দরকার।ছাগু শ্রেণীর প্রানিগুলারে জুতার উপর রাখেন।
পোষ্টে প্লাস থাকল।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: শতভাগ সহমত সহকারে প্লাস রইল
অসাধারন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।


ভাল থাকবেন,
শুভকামনা রইল

২৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৪

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: পথহারা সৈকত বলেছেন: @ প্রভাষ প্রদৌত

আ....জী.......ব !! আপনি আপনার পাসপোর্ট দেখাচ্ছেন কেন ?


প্রমাণ দিয়ে যাবি হারামজাদা, ছাগুর বিবির বাচ্চা । আশা করি, একদিন তোর বাপকে খুজে পাবি । এভাবে ব্লগে যাকে তাকে আব্বা ডাকিস না ।

তথ্য প্রমান ছাড়া কাউকে ছাগু বলা পূর্ব পুরুষদের মাঝে একটিভ রাজাকার থাকা বা ঘরের মেয়েদের রাজাকার ফ্যামিলিতে বিয়ে দেবার ফলে ইনফিওরিটি কমপ্লেক্স থেকে সৃষ্ট মানসিক সমস্যা ।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: পথহারা সৈকতকে অলরেডি খোয়াড়ে পাঠানো হয়েছে

আপনি যদি খোয়াড়ে যাইতে না চান, তাহলে প্রাসঙ্গিক আলোচনা করেন, যোগ্যতা থাকলে ভুল ধরেন না পারলে বসে বসে আঙুল চুষেন...

২৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

আস্তবাবা বলেছেন: যখন মাহমুদুরের মত দলকানা ব্যাক্তি সম্পাদকের পদে বসে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার লক্ষে গণমাধ্যমের মত একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্মকে রাষ্ট্রবিরোধী, দেশবিরোধী এবং জনবিরোধী ভুমিকায় অবতির্ণ করে, দেশকে গৃহযোদ্ধের মুখে ঠেলে দিতে দেখী তখন বারবার মনে হয়, কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না আর মাহমুদুর রহমানের মত দলকানা, অযোগ্য ব্যাক্তি কখনও সাংবাদিক হতে পারে না ।


বাংলাদেশের নুরুল কবির ছাড়া কোন সাংবাদিক দল কানা নয় তা কি একটূ বলবেন?


২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনে নিজেই বলেন....
তারপর উত্তর দেই...

২৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

ম.র.নি বলেছেন: আতাউস সামাদের সম্পাদনায় চলা পত্রিকাটি বন্ধ হওয়ার পথে উনি তার হাল ধরেন। আ. সামাদের সাহচার্যে বেশ কিছুদিন চালানোর পরে পুরোপুরি মা.রহমানের তত্ত্বাবধানে চলে।উনি যেভাবে তার কর্মীদের দেখবাল করেছেন অন্যরা তা করে কি না সন্দেহ আছে।উনার নামে একটাই অভিযোগ আপনাদের হাই লাইট করতে দেখা যায় যেটা কাবা শরীফের ব্যাপারটা।এটা একটা বিশাল অপরাধ হলো?আর কিছু পান না? খালি একটা নিয়েই কাবকাব আর কতদিন করবেন? ।আর জার্নালীজমে এ্যাকাডেমিক শিক্ষা থাকলেইকি সাংবাদিক হওয়া যাবে?অন্যথায় না?আপনি ইত্তেফাকের মানিক মিয়ার নাম বলেছেন, উনার কি সাংবাদিকতায় পড়াশুনা ছিল?বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের পত্রীকার সম্পাদকেরই পূর্ব সাংবাদিকতায় এক্সপেরিয়েন্স না থাকলেও পরবর্তীতে তারা সফল সম্পাদক হতে পেরেছিলেন। ইত্তেফাকের মানিক মিয়াও মনে হয় তেমন-ই একজন।আপনার মতে তৃতীয় শ্রেণীর লিফলেট পত্রিকার সার্কলেশান কত জানেন?উনার জন্য আপনার আঁতে ঘা লেগেছে তাই তার নামে অযথা কূৎসামূলক পোস্ট দিয়ে সহ ব্লগারদের বাহবা নিচ্ছেন।(যদিও মনে হয় না পোস্ট আপনি লিখেছেন)।আর কিছু কমেন্টকারীর গালাগালি পড়ে দুঃখ পেলাম।
পোস্টে সুন্দর করে মাইনাচ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করতে চেষ্ঠা করার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ রইল।

ভাই আপনার প্রতি অনোরোধ রইল দয়া করে পুস্ট পড়েন।কাবা শরিফ ছাড়াও আরও কয়েকটা অভিযোগ (প্রমাণ সহকারে ) তুলে ধরা হয়েছে।

ভাই , আমি কোথাও কারও শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলিনি / সাংবাদিক হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের একমাত্র বাধা হিসেবে শিক্ষাকে হাইলাইট করিনি। আবারও পুস্ট ভাল করে পড়ার অনোরোধ রইল ।

আমার পোস্টের নিচে ফলাও করে লিখা আছে, এই পোস্টের কিছু (আংশিক) তথ্য বিভিন্ন সুত্র থেকে নেয়া হয়েছে। যাদের কাছ থেকে নেয়া হয়েছে, তাদের নামও প্রকাশ করা হয়েছে।

ভাই, কেন মনে হল এই পোস্ট আমি লিখিনি তা প্রমাণ সহ জানানোর অনোরোধ রইল।

মাইনাচ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ,
ভাল থাকবেন
শুভকামনা রইল

২৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

সাবু ছেেল বলেছেন: এই হারামজাদা,শুনলাম তুই নাকি মেইনলি শিবিরের দালাল,আছিস সুশীলের ছদ্মবেশে।শিবিরের পক্ষ হয়ে আমাদের আইপি সংগ্রহ করছিস!

জানোয়ারের বাচ্চা,তোকে আগে খোঁয়াড়ে পাঠালাম!

এই লেখকের থেকে সবাই সাবধান থাকবেন।এই হারামজাদা মূলত শিবিরের সক্রিয় একজন কর্মী!

বিগত জোট সরকারের আমলের সীমাহীন সুবিধাভোগী!!! X((

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১২

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আইজকা, জামাত শিবিরের দালাল, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর মিশনে নামা মাহমুদুরের মুখোশ উন্মোচন কইরা আমি শিবিরের সক্রিয় একজন কর্মী হইলাম ! ব্রাপুক ভালা,


তা আমি ক্যাম্বে শিবিরের সক্রিয় কর্মী হলুম, তা কি দয়াকরে জানাবেন দাদা ?

আর আফনেগ আইফি সংগ্রহ করলে জামাত-শিবিরের লাভ কি / আইপি সংগ্রহের কাহিনী কি তা জানতে ব্রাফুক ভাবে ইচ্ছা হইতাছে....

ও হ্যা আমি ক্যাম্বে বিগত জোট সরকারের আমলে ব্রাফুক সুবিধাভোগ করছি, তাও দয়া হইরা জানায়েন।

বাহে, আফনারা আবাল হইতারেন, মাগার জনগন আবাল না। জনগন সবি বুঝে। আপনার মন্তব্য পইড়া মনে হইল আফনার জ্ঞান বুদ্ধি বহুত কম। সম্ভবত দীর্ঘদিন কাঠালপাতা সেবনের ফলে, আপনার এই অবস্থা হইছে।

কাঠাল পাতায় কি একটুও ভিটামিন নাই ? ঝাতি জানতে চায়।

২৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: চোর চুরি করলে দোষী নয় যে বলবে সেই দোষী লেখককে গদাম দুর হ পেইড ভলগার

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ভালা কথা, এইবার খোয়াড়ে যান......

মন্তব্যের জন্য ব্রাফুক ধন্যবাদ

৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩২

এস আর সজল বলেছেন: ও আল্লাহ, একি দেখতাছি। সামুর সব ছাগুগুলা দেখি একপোস্টে হাজির!!!! নিজের আপন বাপেরে বাঁচাইতে দেখি এগুলা পুরা আউলাইয়া গেছে...... মহাচুদুর এক মিথ্যুক আর এর ছাওগুলা হইছে সব গালিবাজ।

মামুন ভাই, এদের স্রেফ ignore করেন। প্রমাণসহ যুক্তি দেওয়ার পরও যারা বিশ্বাস করে না, তাদের মত আ**লদের সাথে না গ্যাঁজানো শ্রেয়। পোস্টে +++++

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হুমম বিরক্ত হয়ে গেছি
এক এক করে সবা ছাগুকে খোয়াড়ে পাঠাতে বাধ্য হচ্ছি


পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ....
ভাল থাকবেন

৩১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮

আমি মেহমান বলেছেন: আপনার এই পোস্টটা অনেক তথ্যবহুল। আগের কিছু পোস্টের মাল-সামানা দিয়ে ভালই সাজিয়েছেন আপনার বিষয় বস্তু।

তবে আপনার মন্তব্যে কিছু লোকজনের সমাগম হয়েছে যাদের কমেন্টের দূর্গন্ধের জন্য একটু দূরে দূরে থাকতে ইচ্ছে হচ্ছে। এটা সংক্রামক - তাই ভীষণ শঙ্কা সবাইকে আক্রমন করবে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব, প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করেছেন দেখে ভাল লাগল

আমি সবাইকে অনোরোধ করেছি গালী না দেয়ার জন্য।
এত কষ্ট করে লিখা একটি পুস্টে, যখন (পক্ষের অথবা বিপক্ষের) কেউ গালী দেয় অথবা আজেবাজে মন্তব্য করে, তখন খারাপ লাগে।


ভাল থাকবেনে
শুভ কামনা রইল

৩২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৬

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার !
পোস্ট প্রয়তে ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই....

৩৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট ++++++++++++

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম, প্লাস পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম

ভাল থাকবেন
শুভ কামনা রইল

৩৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৪

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: আবেগঘন কণ্ঠে ফরিদা আখতার বলেন, হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফার সংগে আমি সম্পুর্ন একমত। তারা দফা নং ৪ এ বলেছেন, বেক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, বেভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরন, মমবাত্তি জ্বালানসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে। এতগুলি বছর আমি লুংগির মিষ্ট মিষ্ট কথায় ভুলিয়া বেহায়ার মত তার সংগে শাদীর বন্ধন বিনা এক ছাদের নিচে এক খাটের উপরে মিলামিশা করে আসছি। হেন অনাচার নাই যা সে আমায় পটাইয়া ফুসলাইয়া করে নাই। দিনের পর দিন রাতের পর রাত আমি তার সংগে বেভিচারে লিপ্ত হয়েছি। কয়েক দিন আগে হেফাজতে ইসলামের শেমলী শাখার কর্মীরা বাধা দেওয়ার আগ পর্যন্ত নারী হয়ে প্রকাশ্যে তার মত পুরুষের সংগে অবাধ বিচরন করেছি দিনের পর দিন। আর মমবাত্তি জ্বালানর কথা কি বলব। লুংগি হারামজাদা রাত্র কালে বাত্তি নিভাইয়া মমবাত্তি জ্বালায় আর বলে, বেভি ইউ লাইট মাই পায়ার।
Like · · Share

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ঘঠনার সত্যতা জানি না, তাই পক্ষে অথবা বিপক্ষে মন্তব্য করলাম না।

তবে আসলেই যদি এরকম কিছু ঘটে থাকে তাহলে লুংগি হারামজাদার বিচার চাই


মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ......
ভাল থাকবেন
শুভকামনা রইল

৩৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২১

মুহাম্মদ ফজলে রাব্বী বলেছেন: আমার দেশে ন্যাস্টিক(নাস্টিক) গো ব্যাপারে কোন লেখাটা মিথ্যা বলছে প্রমাণ করেন।

০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: মাহমুদুর ধর্ম অবমাননা কারী নয় প্রমাণ করেন.....

৩৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

জাকির সজিব বলেছেন: number one mother **** and awami paid blogger tui...

wait fo. few months....

make sure u get ur indian visa ready...

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: কানের নিচে এমন জোরে সারিন্দা বাজামু যে, ভিসা ছাড়াই ইন্ডিয়ার ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে যাবি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.