![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিকাল আর সন্ধ্যার মাঝামাঝি সময়ে হাতে একটা ন্যাংটো আইসক্রিম নিয়ে রাস্তা হাঁটতে ভাল লাগে ...ভালো লাগে খুব গান শুনতে...ভালোলাগে কোন সৃষ্টিশীল কাজে আত্মমগ্ন থাকতে... মনের ভেতর এক ভবঘুরে পথিকের আত্মচিৎকার অনুভব করি সব সময়-মাঝে মাঝেই সেই পথিকের মাঝে হারিয়ে যায়... পথ একা না পথিক একা আমি জানি না।। এক পুরানো দিনে,পথিক.. দাঁড়িয়ে ছিলো খোলা আকাশের নীচে প্রার্থনা করেছিলো বৃষ্টির জন্য।। আকাশ মেতেছিলো লুকোচুরি খেলায়- এক ফোঁটা বৃষ্টিও দেয়নি পথিককে,উপরন্তু... মাথার উপর এনেদিলো গনগনে সূর্য।। ধুলিমাখা পথে পথিকের স্মৃতিচিহ্ন সময়ের স্রোত ছুঁতে চায় বার বার। জনাকীর্ণ এক সকালে পথকে একা ফেলে একদিন অদৃশ্য হবে পথিক।। পথ একা না পথিক একা আমি জানি না।। আমি আজন্ম ভবঘুরে মৃত্যুহীন পথিক, একদিন তুইও এই পথে আসবি ,কিন্তু সেইদিন পথিক থাকবে না।। পথ একা না পথিক একা আমি জানি না।। একদিন পথ থেকে মুছে যাবে পথিক হারিয়ে যাবে সব স্মৃতি-চিহ্ন, ভুলে যেও এই চেনা-অচেনা পথিককে এই আমি হয়তো তোমাদের থেকে ভিন্ন।। ধীরে ধীরে ভুলে যাবে পথিক চেনা পথটির ঠিকানা নীরব নিথর নিঃস্তেজ হয়ে নীল আকাশে মেলবে ডানা। কল্পনা-স্মৃতি কিংবা বিস্মৃতি ঘুরপাক খাবে একই বৃত্তের কেন্দ্র...।। বৃত্তের পরিধিকে হার মানাবে পথিক নিয়ে চাপা অভিমান দীর্ধ পথ হাঁটার ক্লান্তিতে পথিকের হবে চির অবসান।। পথ একা না পথিক একা আমি জানি না।।
প্রথম প্রকাশঃ প্রজন্ম ফোরাম
বাংলা উইকিপিডিয়াতে বীর প্রতীক তারামন বিবি ও বীর প্রতীক ডঃ সিতারা বেগম কে নিয়ে আজ নতুন ভুক্তি করেছি। যারা উইকিতে লেখেন তাদের কাছে অনুরোধ করছি বানান ও ফরম্যাটিং ঠিক মতো সম্পাদনা করে দেওয়ার জন্য।
তারামন বিবি
সিতারা বেগম
সরাসরিই টপিকে চলে আসি।১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসংখ্য ননারী অংশ গ্রহন করেছেন,যুদ্ধ করেছেন।এক এক জনের ত্যাগ এক এক রকম।বিশেষ করে যদি মুক্তিযুদ্ধে নারীদের অবদান এর কথা বলি তাহলে অসংখ্য বীরাঙ্গনার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে।কিন্তু নারীরা কি শুধু বীরাঙ্গনা হয়েই ইতিহাসে থাকবেন ? না ঠিক তেমনটি নয়।নারীরাও সরাসরি যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছেন,রাইফেল হাতে পুরুষের পাশাপাশি যুদ্ধ করেছেন।হ্যাঁ আমি তারামন বিবির কথাই বলছি যিনি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ‘বীর প্রতীক’ উপাধি পেয়েছেন বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে।ডঃ ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম হলেন বীর প্রতীক প্রাপ্ত এরকম আর এক নারী মুক্তিযোদ্ধা।মি তাদের বীরত্বের ইতিহাস আমার সাধ্যমত তুলে ধরার চেস্টা করছি।আমার লেখায় আমি মুক্তিযোদ্ধাদের ভেতর নারী-পুরুষ ভেদাভেদ করতে চাইনা।সাধারন মানুষের কাছে অজানা দুইজন মহান মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়েই আমার এই লেখা।
সামহোয়ারে তারামন বিবিকে নিয়ে আমার আগের পোস্ট দেখুন এই লিংকে
ডঃ ক্যাপ্টেন সিতারা বেগমঃ
তারামন বিবি ছাড়া আর যে নারী মুক্তিযোদ্ধা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক প্রাপ্ত তিনি হলেন ডঃ ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম।সিতারা ১৯৪৫ সালে কলকাতা শহরে জন্মগ্রহন করেন।তিন বোন ও ২ ভাইয়ের ভেতর তিনি ছিলেন তৃতীয় ।তাঁর বাবা মোঃ ইসরাইল মিয়ার পেশায় ছিলেন আইনজীবী।তাঁর সাথে কিশোরগঞ্জে সিতারা বেগম তার শৈশব কাটান।সেখান থেকে মেট্রিক পাশ করার পর হলি ক্রশ কলেজে থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন।ঢাকা মেডিকেল থেকে পাশ করার পর তিনি সেনামেডিকেলে(Army Medical) লেফটেন্যান্ট হিসাবে যোগ দেন।১৯৭০ সালের উত্তাল দিনগুলোতে সিতারা বেগম কুলিল্লা ক্যান্টনমেন্টে নিয়োজিত ছিলেন।সেই সময় তাঁর বড় ভাই মুক্তিযোদ্ধা মেজর এ,টি,এম, হায়দার পাকিস্তান থেকে কুমিল্লায় বদলি হয়ে আসেন।তিনি কুমিল্লার ৩য় কমান্ডো ব্যাটেলিয়নে যোগ দেন।১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারীতে সিতারা ও তার ভাই হায়দার ঈদের ছুটি পালন করার জন্য তাদের কিশোরগঞ্জের বাড়িতে যান।কিন্তু সেই সময়ে দেশ জুড়ে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে।হায়দার তার বোনকে ক্যান্টনমেন্টে আর ফিরে না যাবার জন্য বলেন।পরবর্তিতে তিনি তার বোন সিতারা ,বাবা-মা ও কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে পার্শবর্তী দেশ ইন্ডিয়াতে পাঠান।কিশোরগঞ্জ থেকে মেঘালয়া পৌচ্ছাতে প্রায় দুই সপ্তাহ সময় লেগে যায়।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য সেখানে বাংলাদেশ মেডিকেল (The Bangladesh Medical) নামে প্রায় ৪০০ বেডের একটি হাস্পাতাল ছিলো।ঢাকা মেডিকেলের শেষ বর্ষের অনেক ছাত্র সেখানে ছিলো।ক্যাপ্তেন ডঃ সিতারা সেক্টর-২ এর অধীনে সেখানের কমান্ডিং অফিসার ছিলেন।তাঁকে নিয়মিত আগরতলা থেকে মেডিসিন আনার কাজ করতে হতো।হাসপাতালে একটি অপারেশন থিয়েটর ছিলো।যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা,বাঙালী ছাড়াও সেখানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর লোক জন চিকিৎসাসেবা নিত।১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর ডঃ সিতারা রেডিওতে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার সংবাদ শুনে ঢাকা চলে আসেন।পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে তাঁর ভাই মেজর হায়দায় খুন হলে ডঃ সিতারা ও তাঁর পরিবার বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যান এবং আমেরিকায় স্থায়ী ভাবে থাকা শুরু করেন।
ডঃ সিতারা বেগম সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন নি।আসলে যুদ্ধের জন্য কাউকে যেমন রাইফেল ,স্টেন গান হাতে নামতে হয়ে ছিলো,কেউ আবার নিরলস ভাবে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করেছেন।কেউ গান শুনিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মানসিক ভাবে প্রস্তুত করতেন।এদের সবাই মুক্তিযোদ্ধা।১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে ক্যাপ্টেন ডঃ সিতারা বেগমের অসামান্য অবদানের জন্য তৎকালীন সরকার তাঁকে ‘বীর প্রতীক’ উপাধিতে ভুষিত করে।
তথ্যসুত্রঃ
ওয়েব দৃষ্টিপাত
বিঃদ্রঃ
আমি সিতারা বেগমের কোন ছবি যোগার করতে পারি নি। যদি কারো কাছে থাকে তাহলে লিংক দিয়ে সাহায্য করবেন। আর কোন তথ্য ভুল,বিকৃত কিংবা আপনার নিজস্ব কোন মন্তব্য থাকলে জানান।
২| ০৭ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১১:০১
সুমি বলেছেন: কেউ বলে না তাদের কথা--
কষ্ট হয়--
কেন এমন হল--
এমন হবার কথাছিল না--
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১১:০৪
হোসেইন-দ্য এ টিম বলেছেন: স্যালুট।সুন্দর লেখা।বিপ্লব দিলাম।
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১১:২৯
সুতনু বলেছেন: আমরা সাধারণ,অসাধারণের মূল্য আমরা দিব কিভাবে?আমরা অন্যদের অমর্যাদা করে নিজের
সম্মান বাড়াতে আগ্রহী ।ওটা যে আমার মত মূর্খের
সম্মান লাভের পথ ।
৫| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১২:৩৭
মানচুমাহারা বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৫১
মানচুমাহারা বলেছেন: সিতারা বেগমের ছবি পেলে ভালো হতো।
৭| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ ভোর ৫:০১
রাগিব বলেছেন: হলে ইন্টারনেট কানেকশান আছে নাকি, এতো রাতেও অনলাইনে?
যাহোক, উনি আমেরিকার কোথায় থাকেন জানলে একটা চেষ্টা করে দেখতে পারি।
৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ ভোর ৫:১৮
শুভ বলেছেন: পড়ছি।
আরও পোস্ট আশা করছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:২২
মানচুমাহারা বলেছেন: রাগিব ভাই হলে ইন্টারনেট আছে প্রায় দুই বছর হয়ে গেছে। আমার আজকে ১২ টায় ক্লাস। তাই অনেক রাত জাগলাম। আমি ইন্টারনেট গেটে লেখেছিলাম। আরো খোঁজাখুঁজি করলে বের করা যাবে মনে হয়।
১০| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৩৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: পড়লাম.... ধন্যবাদ।
১১| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৪২
এস্কিমো বলেছেন: হেড অফ....ধন্যবাদ!
@মাহমুদ - কি মনে হলো, এটা কি বায়াস্ড?
১২| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৪৫
অচেনা বাঙালী বলেছেন: বিপ্লব
১৩| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৫০
মাহমুদ রহমান বলেছেন: বায়াস্ড হবে কেন? আপনি তো বড় বেশি ভেজালে লোক দেখছি। সবুজ বায়াস্ড কিছু লেখার মত লোক না।
যেই সমস্ত লেখার উদ্দেশ্য থাকে কাউকে পঁচানো কেবল সেগুলিই বায়াস্ড।
১৪| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৫৫
এস্কিমো বলেছেন: জনাব মাহমুদ - মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বায়াস্ড বলে ফতোয়াটা আপনিই দিলেন - আমি শুধু জানতে চাইলাম এটার বিষয়ে আপনার ফতোয়াটা কি? আপনি আমাকে ভেজালে লোক বললেন। "ভেজালে লোক" মানে কি?
১৫| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১০:৫৭
অচেনা বাঙালী বলেছেন: লাউয়া মামিদ দরা কাইছে
১৬| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:০৩
মাহমুদ রহমান বলেছেন: ইতিহাস কখনও বায়াস্ড হয় না। কারো কারো লেখার মধ্যে আমি বায়াস্ডনেস পেয়েছি বলেই তাদের লেখা বায়াস্ড বলে মনে হয়েছে।
ভেজালে লোক হচ্ছে সেই সমস্ত লোক যারা ইচ্ছা করে কিছু সত্য কিছু মিথ্যা মিশিয়ে প
১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:০৪
এস্কিমো বলেছেন: মাহমুদ রহমান বলেছেন :
২০০৭-০৫-০৭ ০৮:০৪:২৯
জ্বী চমৎকার, ত্রিভুজ ভাই আপনার কাছে প্রত্যাশা কিন্তু অনেক। কাজটাকে প্রায়োরিটি নাম্বার ওয়ান- এ রাখেন। ভাল কোন সোর্স পায় না, সবাই বায়াস্ড।
হেল্প করার মত কিছু পেলে অবশ্যই করব।
- মাহমুদ রহমান - এবার কি এই তথ্যটা ত্রিভুজের প্রজেক্ট ৭১ এর জন্যে পাঠাবেন?
১৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:০৬
এস্কিমো বলেছেন: "কারো কারো লেখার মধ্যে আমি বায়াস্ডনেস পেয়েছি বলেই তাদের লেখা বায়াস্ড বলে মনে হয়েছে। "
কে কে বায়াস্ড ইতিহাস লিখেছে তাদের কয়েকজনের নাম বলুন?
আর বলুন আমি কি মিথ্যা কথা বলেছি?
১৯| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:১২
অমিত আহমেদ বলেছেন: এই সিরিজের অনেক অনেক পর্ব চাই।
অসাধারণ হচ্ছে।
রাগিব ভাই, উইকিতে কি নারী মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে কোন সাব সেকশন আছে?
২০| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:৪৪
রাগিব বলেছেন: @অমিত, না , ওখানে কেবল তারামন বিবি ও এখন যোগ করা সিতারা বেগম, এঁদের দুই জনেরই জীবনী আছে। অন্যান্যদের তথ্য পেলে ঐগুলাও যোগ করা হবে। আসলে মুক্তিযোদ্ধাদের উপরে ভালো জীবনী সিরিজ বাংলাতে ইন্টারনেটে নাই বললেই চলে, বাংলা উইকিপিডিয়াতে আমরা এই সিরিজ নিয়ে লিখতে পারি। এটা আমাদের সবার কর্তব্য।
২১| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:৪৬
রাগিব বলেছেন: @মানচু - আহা, ইন্টারনেট আছে, কি মজা!! আমাদের সময়ে রশীদ হলে ইন্ট্রানেট করে তাই নিয়েই আমাদের কতো লাফালাফি!! ল্যান গেইম, ভিডিও থেকে শুরু করে বেশ মজায় কেটেছিলো ঐ সময়। ইন্টারনেট অবশ্য ছিলো না, আর আইআইসিটির ইন্টারনেটের স্পীডও ছিলো খুবই কম।
২২| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:৫১
মানবী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, ধন্যবাদ মানচুমাহারা।
২৩| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ সকাল ১১:৫৮
অমিত আহমেদ বলেছেন: আমার পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন তাঁদের কয়েকজনের জীবনী আমি ডিসেম্বরে দেশে গিয়ে লিখে ফেলতে পারি। আমি নিঃশ্চিত বাংলাদেশে কমবেশী সব পরিবারেই মুক্তিযোদ্ধা আছেন। সবাই সবার পরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে নিয়ে দু'এক কলাম লিখলেই একটা কাজের কাজ হয়ে যায়। কিন্তু সমস্যা হলো লেখার নির্ভরযোগ্যতা বিচার হবে কিভাবে?
২৪| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১২:০৮
রাগিব বলেছেন: @অমিত
আসলে আরেকটা ব্যাপার হলো, উল্লেখযোগ্যতাও একটা ব্যাপার, মানে মুক্তিযোদ্ধা অনেকেই, কিন্তু এদের যারা উল্লেখযোগ্য এবং নির্ভরযোগ্য বই, পেপার, বা সংবাদ থেকে যাদের উপরে তথ্য দেয়া যাবে, তাদের জীবনীই যোগ করা যেতে পারে।
২৫| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১২:১৪
অমিত আহমেদ বলেছেন: বুঝলাম। তার মানে পূর্ণাঙ্গ লিস্ট হবে না, যাঁদের নাম বিভিন্ন রেফারেন্সে এসেছে কেবল তাঁদের জীবনীই দেয়া যাবে। তবে উল্লেখ হয়েছে এমন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কিন্তু মূল সংখ্যার সিকি ভাগও নয়।
২৬| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১২:১৭
রাগিব বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের উপরে আলাদা একটা উইকি করা যেতে পারে। ইন ফ্যাক্ট, আপনারা আগ্রহী হলে আমি এই ব্যাপারে সাহায্য করতে পারি। এটা মূল উইকিপিডিয়াতে হবে না, কিন্তু একই ফাউন্ডেশনের বিষয়ভিত্তিক উইকি সাইট উইকিয়াwikiaতে রাখা যেতে পারে। আর সেখানে সব মুক্তিযোদ্ধার কথা লিখতে কোনো সমস্যা হবে না।
২৭| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১২:১৯
অমিত আহমেদ বলেছেন: এটা কিন্তু খারাপ হয় না।
আগ্রহী আছেন কেউ??
২৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১:৩৫
মানচুমাহারা বলেছেন: আমি আগ্রহী। আমি আমার এলাকার প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধাদের চিনি। আমি তাদের সাথে কথা বলে,তাদের জীবনী লিখে আনবো যখন বাড়ি যাব,সাথে তাদের ছবি,ঠিকানা। আমি আমার সাধ্য মত করবো অবসর সময়ে কিন্তু এই কাজে সবাইকে মুক্তমনা হতে হবে।
আমার পোস্টে কোন বিষয় নিয়ে ঝগড়া আমার ঠিক পছন্দ না। এই সাইটে কাঁদা ছোড়াছুড়ি অনেক হয়েছে। আমি কোন দিনও কোন বিশেষ দলে ছিলাম না। সাইটের প্রথম দিন থেকে এখানের পোস্ট করি। একবার এখানের গালি গালাজ দেখে অভিমান করে আগে নিকের সব পোস্ট ডিলিট করেছিলাম। কিন্তু আবারো ফিরে এসেছিলাম কেন জানি না। বিশেষ করে আমি জাতীয় বিতর্কিত বিষয় গুলো নিয়ে কোন দিনও লিখি না,কোথাও কমেন্ট করি না। তবে অবশ্যই আমার নিজের ব্যক্তিগত অভিমত আছে। একটা ব্যাপার আমি সব সময় মানি সেটা হলো "ঘু ছিটালে নিজের গায়ে যেমন লাগে সাথে সাথে গন্ধও বাড়ে"। এই শেষের কথা গুলো কেন লিখলাম জানি না........।
২৯| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১:৪২
রাগিব বলেছেন: অমিত ও মানচুমাহারা, ঐ প্রকল্পে আপনারা বেশ কয়েকজন আগ্রহী থাকলে আমি যথাসম্ভব সাহায্য করতে পারি।
৩০| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১:৫২
অমিত আহমেদ বলেছেন: আমি আগ্রহী। রাগিব ভাই, আপনি একটা পোস্ট দেন নাহয় এটা নিয়ে? যারা আগ্রহী তারা সবাই ওখানে আলোচনা করি?
৩১| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ১:৫৬
রাগিব বলেছেন: ঠিক আছে, আমি এটা নিয়ে দেখছি, কাজ একটু আগালে সেটা জানিয়ে পোস্ট দিবো।
৩২| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ২:০৮
তারেক রহিম বলেছেন: আগেরটা ও পড়লাম। খুব ভাল হয়েছে লেখাদুটো। এরকম আরো চাই।
৩৩| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ২:০৯
মিয়া মোহাম্মদ হুসাইনুজ্জামান বলেছেন: দেখি ... ... । আমার দাদাবাড়ী ছিল এলাকার কমান্ড সেন্টার। বড়চাচা ছিলেন এরিয়া কমান্ডার (?)। বাকী সকল চাচা-ফুফুরা সহযোগিতায় ছিলেন, তবে সম্মুখসমরে ছিলেন দুই চাচা। একজন কিছুদিন আগে মারা গিয়েছেন। অপরজন একজন সফল কর্মকর্তা হিসেবে অবসর নিয়েছেন। ওনার বইও আছে যুদ্ধের ঘটনাবলীর উপরে। বলে দেখবো ওনাকে - আশা করি খুশি মনেই রাজি হবেন। -- ও... উনি নিজেও বীরপ্রতিক উপাধি প্রাপ্ত।
৩৪| ০৮ ই জুলাই, ২০০৭ দুপুর ২:১০
মিয়া মোহাম্মদ হুসাইনুজ্জামান বলেছেন: সংশোধন: বীরপ্রতীক
৩৫| ০৯ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১২:২২
মানচুমাহারা বলেছেন: তাহলে রাগিব ভাই মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে একটা সাবসেকশন খোলার চেস্টা করেন। অনেকেই তার পরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনী লিখতে উৎসাহিত হবে বা আমরা উৎসাহিত করবো। আজ একজন কাল এক জন করে একদিন আমরা অনেকের তথ্য জোগাড় করতে পারবো। আর এভাবেই শুরু করতে হবে। আমাদের কাজ অন্য কোন দেশ থেকে এসে করে দেবে না, আমাদেরই করতে হবে।
৩৬| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৩১
রাগিব বলেছেন: @Manchumahara, I've started the Muktijuddho Wikia, see my post for details. (Somewherein phonetic doesn't work in Konqueror, so have to write in English )
৩৭| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৩৯
রাশেদ বলেছেন: ঠেলা দিলাম, যারা পড়েন নাই তাদের জন্য
৩৮| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: আরেকটা ঠেলা দিলাম।
৩৯| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৫৬
রাশেদ বলেছেন: এইসব ভাল পোস্টগুলা খুইজা বাইর করা দরকার...
৪০| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ ভোর ৪:৫৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: রেটিংও দেয়া দরকার,গালাগালির চেয়ে এইসব ভালো লেখা গুলি পড়লে আর পড়ালে কাজ হয় বেশি,কিন্তু কে শোনে কার কথা? ব্লগে যা হয় এখন তাতে আসতেই ভয় লাগে,কাউরে এইটার ঠিকানা দেয়া দূরে থাক,কে আর সাধ করে গালি খেতে যায়? যাই হোক,এরকম লেখা চলতে থাকুক,মানচুমাহারা।পড়ার জন্য আমরা আছি।
৪১| ২৫ শে জুলাই, ২০০৭ সকাল ৮:৪৩
মানচুমাহারা বলেছেন: সবাই কে ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০০৭ রাত ১০:৪৬
ঘোড়ার ডিম বলেছেন: এইটা একটা কাজের কাজ করছেন। ৫