![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন........
মুক্তিযোদ্ধাগণ বিনা প্রশ্নে সন্মানের পাত্র। তাদের নিয়ে কোন কথা চলে না। ওনারা মুক্তিযোদ্ধা হয়েছেন তাদের যোগ্যতা দিয়ে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করে। কোন কোটার জোরে নয়। আমার মনে হয় না তারাও কখনো চাইতেন না তাদের অযোগ্য সন্তান এমন কোন পদে অধিষ্ঠিত হোক যে পদের বা কাজের তারা যোগ্য না। অযোগ্য লোক যদি কোন যোগ্যতম পদের পরিবর্তে অধিষ্ঠিত হন তাহলে সে দেশের উন্নতি হবে কিভাবে। কোথায় যেন শুনেছিলাম, যে দেশে গুণীর কদর হয় না সে দেশে গুণী জন্মায়না।
আমার প্রস্তাবনা টা কেমন হয়
সমস্ত কোটা পদ্ধতি বাতিল ঘোষনা করা হোক। যিনি চাকুরী পেতে চান তাকে অবশ্যই তার যোগ্যতা দিয়ে সেখানে আসতে হবে সে হোক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা সাধারণ মেধাবী। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য একটা আলাদা বেতন কাঠামো করা যেতে পারে। তারা যদি যোগ্যতা দিয়ে কোন পদে অধিষ্ঠিত হতে পারে তাদের বেতন একটু না হয় বেশিই দেয়া হল। সাধারনের জন্য 15000/= হলে তাদের জন্য 18000/= হোক। তবে তাকে যোগ্যতা দিয়েই এখানে আসতে হবে।
এই কোটা পদ্ধতি বাতিলের জন্য আন্দোলন হচ্ছে। কিন্তু, দলীয় কোটা, ঘুষ কোটা, মামা কোটা, লবিং কোটা বাতিলের জন্য কবে আন্দোলন হবে???
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৪
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ভাই, আমি এতো কিছু বুঝি না
আমার কথা কোটা বাতিল করতেই হবে.।
নইলে আমার মতো মেধাবিরা কি করবে?
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাদের সম্মান অবশ্যই করতে হবে, তাই বলে আমাদের অবহেলা করে?
মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকায় একটা করে ফ্লাট দিক, মাস মাস ৫০০০ টাকা দিক, আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তাই বলে দেশের মেধাবিদের মেধার অবমূল্যায়ন করে কেন তাদের এই সম্মান?????????????????????????????????????????
সরকার যা খুশি করুক, কিন্তু আমাদের মতো সাধারন ছাত্রদের মেধার উপরে কেন এই হস্তক্ষেপ?
তাদের যদি জজ্ঞতা থাকে তবে তারা কম্পিটিশন করুক না কেন আমাদের সাথে???????????????????????????????
এমনিতেও ভার্সিটি তে যখন ভর্তি হই তখনও কিন্তু এই কোটা এর জন্য তাদের কিছু সিট ছেড়ে দিছিলাম।
তাদের তো একবার করে চান্স দিছিলাম, তবে এখন আবার কেন???????????????????
সো, আমার কথা, কোটা বন্ধ করতেই হবে
এই লিঙ্ক দেখেন।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৮
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আপনার কথার সাথে সহমত।
আমার কথা হল যোগ্যতা দিয়ে কোন কিছু অর্জন করে প্রয়োজনে পুরস্কার বেশি নিল। কিন্তু অযোগ্য লোকের হাতে পরস্কার মানায় না।
৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
বিভ্রান্ত মানুষ বলেছেন: কুমার সাহা নামে একজন অনলাইনে লিখেছেন, ‘অতি দুঃখ ভারাক্রান্ত হূদয়ে লিখছি। আমি সুনীতি কুমার সাহা। আমি ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত (সাধারণ ও কারিগরি) ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। আমার রেজি: নম্বর ০২২৫২৭। আমার প্রথম পছন্দ ছিল কৃষি ক্যাডার। কিন্তু পদ স্বল্পতার কারণে আমাকে পিএসসি কর্তৃক কোনো পদে সুপারিশ করা হয়নি (উল্লেখ্য, কোটা প্রার্থী না থাকায় পিএসসি ৭০টি পদ খালি রাখে)। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কৃষি ক্যাডারে ২২০টি পদের বিপরীতে ১৩৬ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএসসি কর্তৃক ১৫০ জনকে সুপারিশ করা হয়েছিল। যে ১৪ জন বাদ পড়েছেন, হয়তো তাঁদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি বা পুলিশ প্রত্যয়ন পাননি বা ৩১তম বিসিএসের আগে অন্য কোনো ভালো পদে কর্মরত আছেন। আমার দুঃখ, এই জায়গায় ৮৪ পদ খালি থাকা সত্ত্বেও আমার চাকরি পাইনি। আমার সমস্ত পরিশ্রমের ফলাফল কোটা সংরক্ষণজনিত নিয়মের কারণে শূন্য। যাঁরা এসব নিয়ম তৈরি করেন, তাঁরা কি একবারও ভেবে দেখেছেন আগামী ১০-২০ বছর পর আমাদের দেশের প্রসাশনের কী অবস্থা হবে?’
পার্থ নামে আরেকজন লিখেছেন: ‘আমি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। গতকাল প্রকাশিত বিসিএস ৩৪তম প্রিলিমিনারির ফল বের হয়েছে। ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে ৭৫+ পেয়েও সাধারণ পরীক্ষার্থী চান্স পায়নি অথচ কোটার কারণে ৫৯+ পেয়েও অনেকে চান্স পেয়েছে। মেধার বিচারে ৫৯=৭৫ হতে পারে না। ফলে প্রকৃত মেধাবীরা বঞ্চিত হয়ে চরম হতাশ ও বিপথগামী হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশ একসময় মেধাশূন্য হয়ে যেতে পারে।
সদ্য প্রকাশিত বিসিএস রেজাল্ট, ৩২তম স্পেশাল বিসিএস এবং সাম্প্রতিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (সোনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, আইসিবি ইত্যাদি) শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারীদের আবেদন করার যোগ্যতা কি সাধারণ প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নয়? কোটা কি শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির জন্য দায়ী নয়?’
১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আমারও কথা হচ্ছে তাই। যোগ্যতা দিয়ে অর্জন করুক তার পরে সুবিধা নিক। প্রয়োজনে বেশি নিক, কিন্তু অযোগ্য লোক যেন যোগ্য পদে অধিষ্ঠিত না হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোটায় নিয়োগ প্রাপ্তদের চাকুরীর সময় কমিয়ে ১৫ বছর কার উচিৎ্ আর মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা উচিৎ।