নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
১৯৭২ থেকে ১৯৮২। সময় ১০ বছর, চলচ্চিত্রের সংখ্যা ৫ টি। খ্যাতির পরিমান আকাশচুম্বী। চাষী নজরুল ইসলাম যদি ১৯৮২ সালে দেবদাস চলচ্চিত্রের পর আর কোন চলচ্চিত্র নির্মান না করতেন তবুও তিনি আজকের চাষী নজরুল হয়ে থাকতেন হাজারো দেবদাস ভক্তদের হৃদয়ে। তবে আমরা তার অনবদ্য সৃষ্টি আরো কিছু সুস্থ ধারিার চলচ্চিত্র থেকে বঞ্চিত হতম। কিন্তু স্মরনযোগ্য হলো ওরা ১১ জন বা দেবদাস কোনটির জন্য তিনি পুরস্কৃত হন নি। ক্ষতি কি বাঙালরি হৃদয় জুড়ে তো ওরা ১১ জন আর দেবদাস স্থান করে নিয়েছে।আমি দেবদাস উপন্যাস পড়ি যখন ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ি। আাজ বড় বেশী মনে হয় সময়টা শীতকাল। ফাইনাল পরীক্ষা সামনে। তাই দেবদাসের স্থান হয় লেপের নীচে।মা বাবার চোখ ফাঁকি দিয়ে দেবদাস পড়া আর নিজেকে পারু ভাবা এর মধ্যে যে সুখের বেদনা লুকিয়ে ছিল তা আজ সারাদিন ধরে দেখলাম ৩টি দেবদাসে। কবরী-বলবুল,. সুচিত্রা- দিলীপ কুমার আর শাহরুক-ঐশ্বরিয়ার ।তবে আমার চোখ জলে ভরে গেল কবরী-বুলবুলের দেবদাসে। যার নির্মাতা চাষী নজরুল। শরত বাবু যা বলতে চেয়েছেন এবং বলেছেন তার মর্মকথাটুকু নিংড়ে এনেছেন চাষী কবরী-বুলবুলকে দিয়ে।তাই তো যখন পারুকে ছিপ দিয়ে দেবদাস কপালে কলঙ্কের দাগে এঁকে দিল -দৃশ্যচিতে আমার চোখে জল দেখে মিষ্টি বলে “মা তুমি কাঁদছো?” আমি কথা বলতে পারিনি। শুধু অনুভব করেছি “চিরন্তন প্রেমের কান্নাও তো চিরন্তন”
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: উইকিপিডিয়াতে তো দেখলাম "ওরা ১১ জন" এর জন্য ১৯৭২ সালে জাতীয় পুরষ্কার পায়। আপনি বলতেছেন পান নি; কোনটা সত্য?
"চাষী নজরুল ইসলাম যদি ১৯৮২ সালে দেবদাস চলচ্চিত্রের পর আর কোন চলচ্চিত্র নির্মান না করতেন তবুও তিনি আজকের চাষী নজরুল হয়ে থাকতেন হাজারো দেবদাস ভক্তদের হৃদয়ে।"
আপনার সাথে একমত। সেই সাথে ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
নেক্সাস বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট। চাষী ভালো থাকুক মাটির ঘরে।
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আমি পেয়েছি ১৯৭৪ সালে সংগ্রাম ছবির জন্য পুরস্কার পান। হতে পারে আমার অজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোষ্টে প্রথম ভাল লাগা।
“চিরন্তন প্রেমের কান্নাও তো চিরন্তন” -- একমত