নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
”নম: শিবায়’ মন্ত্র পঞ্চাক্ষর
জগত মিটত সব ক্লেশ ভয়ংকর।
ব্রম্মা বিশ্ব জগত সৃষ্টি করলো, বিষ্ণু করে তার পালন আর মহেশ্বর করেন তা সংহার। মহা পাপ থেকে উদ্ধার করেন মহাদেব।জগত সংসার পাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে আরাধনা করে এই আদি, অনন্ত, অখন্ড
দেবাদিদেব মহাদেবকে। পরমপিতা পরমগুরু, পরমেশ্বর। আজ শিব চতুর্দশী। শিব রাত্রি। সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী সকলে আজ বন্দনা করবে সেই পরম পিতাকে। আজ মেয়েরা করবে ব্রত পালন। তারা যেন মিবের মতো স্বামী পান। সতী যথন দক্ষ রাজা কর্তৃক তার স্বামীর অপমান সহ্য করতে না পেরে দেহ রেখেছিলেন, তখন শিব হয়ে যান নটরাজ। সতীর মৃতদেহ কাঁধে নিয়ে তিনি শুরু করেন তাণ্ডব/প্রলয় নৃত্য। সেই নৃত্যে ধংস হয়ে যাচ্ছে বিশ্ব ব্রম্মাণ্ড। তা থেকে বিরত করবার জন্য বিষ্ণু চক্র দিয়ে খন্ড বিখন্ড করে দেন
সতীর দেহ। সেই দেহ ৫১ খণ্ডে বিভক্ত হয়ে ৫১ স্থানে পড়ে। রচিত হয় ৫১ টি শক্তিপীঠ। যা আজ পবিত্র স্থান হয়ে আছে। তিনি দিয়েছেন দেবী দূর্গাকে শক্তি। যে শক্তিতে তিনি জয় করেছেন অসুরকে। জগতকে করেছেন সুরারাজ্য। তাই হিন্দু রমনীরা পেতে চায় শিবের মতো বর। যারা স্ত্রীর অপমানে হবেন অপমানিত, স্ত্রীর শোকে হবেন নটরাজ। আর বসে বসে দেখবেন ”দশভূজার কত না রূপ দেখেন বসে শিব, কথনও তিনি মুকুট পরেন , কথনও কাটেন জীভ”। বন্ধু তোমরা শুভেচ্ছা নাও, আর এই মানসিকতা আমাদের মধেঅ জাগরিত তোক আমরা যেন সকল জীবকে শিব জ্ঞানে সেবা করি। কারণ ”জীবে দয়া করে যে জন, সে জন সেবিছে ঈশ্বর।” “সর্বে ভবন্ত সুখীন: সর্বে সন্তু নিরাময়া, সর্বে ভদ্রানি পশ্যন্তি, মা কশ্চিদ দু:খ ভাগ ভবেত”- পৃথিবীর সকল প্রাণী সুখী হোক, সকলই নীরোগ হোক, কেউ যেন দু:খভোগ না করে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: না আজ কর্ম দিবস। বিদ্যালয়গুলোতে ছুটি
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভাল।
কিছু টাইপো আছে। চোখে বাঁধছিল।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মঞ্জু রানী সরকার। শুভেচ্ছা রইল।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২১
সরদার হারুন বলেছেন: " ঐং প্রমত্তং শক্তি সংযুক্তং বাণাখ্যঞ্জ মহাপ্রভং কামবাণান্বতি দেবং সংসার
দহন্ক্ষমং শৃঙ্গারাদির সোল্লাসং বাণা্খ্যং পরমেশ্বরম"
এই মন্ত্রটা কি শীব পুজায় ঠাকুর পাঠ করেন ? আমি বহুবছর আগে কোন এক ব্রাম্মনের কাছ থেকে শুনে লিখে রেখে ছিলুম । আমি এর সত্যতা প্রমান করার মত সুজোক এত দিন পাইনি । আপনার জানা থাকলে বলবেন । আমি আপনাকে কস্ট দেবার জন্য বলিনি ।আমার দ্বরা আপনি দু:খ পেলে আমাকে ক্ষমা করবেন ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: ঐং প্রমত্তং শক্তি সংযুক্তং বাণাখ্যঞ্জ মহাপ্রভং কামবাণান্বতি দেবং সংসার
দহন্ক্ষমং শৃঙ্গারাদির সোল্লাসং বাণা্খ্যং পরমেশ্বরম" -সত্যি বলতে আমি এর অর্থ বুঝিনি। তবে বিশেষহ্জের দ্বরস্থ হবো মানে বুঝে উত্তর দেবো।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২২
তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো লাগলো লেখা,জানলাম ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
সরদার হারুন বলেছেন: আমি অর্থ জানি তবে এখানে তা বলবোনা ।আমি ও ভাষা সামান্য জানি.।
আমার প্রয়োজন ছিল এই ভেবে যে আসলেই কি এটা পূজার মন্ত্র কি না ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আপনি যা জানেন বলুন-শেয়ার করলে না জানাটা জানা হয়ে বের হয়ে আসবে। প্লিজ সরদার হারুন
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
সরদার হারুন বলেছেন: আপানি প্রত্যেকটা শব্দ ভেবে দেখুন তাহলে আপনিও বুঝবেন । এটা কাম বিষয়ক মন্ত্র । আপনি আপনার কাছের কোন হিন্দু ভাইর কাছে জেনে নিন ।
আমি বলে দিলে অনেক হিন্দু ভাই আমাকে ভুল বুঝবেন ।শীবের মূর্তির মাঝেই
অর্থ নিহিত আছে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
যোগী বলেছেন:
আজ কি ছুটি নাকি?