নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
দূর প্রকিবেশী এক বৌদি প্রায় সন্ধ্যা বেলা আমার কাছে এসে বসে। প্রায় ঘন্টাখানেক গপসপ করে চলে যায়। এটা একটা রুটিনে দাঁড়িয়ে গেছে। গতশুক্রবারে সন্ধ্যায় বৌদি এলো। মুখটা বড্ড শুকনো লাগছে।কি হয়েছে জানতে চাইলে বৌদি বলে, ”আজ সারাদিন কিছু খায় নি”।
কারন জিজ্ঞেস করতে বলে দাদার সংগে ঝগড়া। আমি তাড়াতাড়ি টেবিলে বসিযে দিলাম। দুপুরে খাবার পর যা ছিল তাই দিয়ে খেতে দিলাম। একজন ক্ষুধার্ত বৌদির খাওয়া আমি তৃপ্তি ভরে দেখতে লাগলাম।
খাওয়া শেষে বল্রো, ”আমাদের বিয়ে হয়েছে আজ ৩০,বছর, এই ৩০ বছরই আমি অশান্তির মধ্যে আছি। প্রথম দিকে মনে করতাম বাচ্চা কাচ্চা হলে, বয়স হলে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু না এখন আরো বেড়ে গেছে। প্রতি কাজে সন্দেহ আর গালি গালাজ, এবং বাড়ী থেকে চলে যেতে বলে। কোথায় যাবো বৌদি, ভাইকে বল্লে বলে তোমাকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছি, এখন তুমি কিভাবে সংসার করবা তোমার ব্যাপার।” বৌদি কাঁদতে লাগলো।
আমি জিজ্ঞেস করলাম,”মারধোর করে নাকি?” বৌদি বল্লো আপনার কাছে আমি কিছু গোপন করবো না, আগে খুব মারতো, এখন আমিও মারি, তাই মারাটা বন্ধ করেছে। কিন্তু মুখটা বেড়ে গেছে অকথ্য গালাগালি।” আমি নিশ্চুপ হয়ে শুনি। এর পরিনতি কি? কোথায়?
২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: এখনও এই ধারণা প্রবল যে মেযেদের বিয়ে দিলেই সব সমস্যার সমাধান
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
নতুন বলেছেন: খারাপ লাগে এরকম দেখলে...
২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: কিন্তু এ থেকে বের হয়ে আসার পথ কি?
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
রায় বাবু বলেছেন: এটাই সত্য। এখনও মেয়েদের কে মানুষ ভাবা হয়না। ঘাড় থেকে নামাতে পারলেই বেঁচে যায় সবাই।