নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
বাংলাদেশ অনেক অনেক এগিয়ে গিয়েছে। এর জন্য কোন একটি বিষয়কে প্রধান করে বলা যাবে না। জীবনের সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে।
যেভাবে মিডিয়া অর্থাত চ্যানেলগুলো আত্ম প্রকাশ করছে, সমতালে এগিয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞাপন শিল্পও। কিন্তু যখন চ্যানেলের এত উন্নয়ন ঘটে নি তখনও তো বিজ্ঞাপন কাউকে কাউকে এনে দিয়েছে স্টার খ্যাতি। প্রসংগক্রমে বলতে হয় তখন গ্রামে গজ্ঞে একমাত্র বিনোদনের জায়গা ছিল সিনেমা হল। আর সেই হলে ছবি শুরু র আগে বা বিরতিতে দেখানো হতো মায়া বড়ির এ্যাড। যা রোজিনাকে এন দিল খ্যাতির চূড়া। কি মাধুর সেই বিজ্ঞাপন।
যখন বিটিভি ছিল একমাত্র প্রচার মাধ্যম, তাতে আত্মপ্রকাশ ঘটলো আজকের স্বনামধন্য মৌসুমীর। শাড়ীর বিজ্ঞাপন দিয়ে। আজও যদি সেই বিজ্ঞাপন আবারও দেখানো হয়, দেখা যাবে গুনে মানে তা অনন্য।
বিজ্ঞাপন স্টার নোবেল, মৌ এর কথা তো বলার অবকাশ রাখে না। তারিনও স্টার হলো বিজ্ঞাপন থেকে।
বর্তমান যুগটা হলো প্রচারের যুগ। আর প্রচারে ই প্রসার এটাও মেনে নিতে হবে। কিন্তু তাতে শিল্পবোধ, কৃষ্টি, রুচি এ সব তো থাকতে হবে।
এ্যাড: ”ফ্রুটিকা একটু বেশী পিওর।
কত পার্সেন্ট সঠিক উপাদান থাকলে তা পিওর হয় তা বলা হচ্ছে না। তা হলে বেশী পিওর বুঝবো কি করে? আর এতে মানুষকে ঠকানো হচ্ছে। পিওর যা তা পিওর। পিওর কখনও কম বা বেশী হয় না।
ফ্রুটিকা খেয়ে চুরি করেছে এ কথা স্বীকার করছে, চাল চুরি নয় গম চুরি। কি ন্যাক্কারজনক বিজ্ঞাপন!
তা হলে তো আমাদের ডিবি বিভাগ রিমান্ডে নিয়ে আসামীর সত্যতা স্বীকার করানোর জন্য বিভিন্ন পন্থা ( আমার সঠিক কোন জ্ঞান নেই ধারনা থেকে বলছি, ভুল হলে ক্ষমা করবেন)ব্যবহার না করে এক বোতল ফ্রুটিকা খাওয়ালেই পারেন। এতে তাদের পরিশ্রম যেমন কমবে, আসামী ভাই এ রা্ও আরামে সব স্বীকার করবেন আর এই ফাঁকে চলবে ফ্রুটিকার এক চেটিয়া ব্যবসা।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার এই লেখাতে ঐ পানীয়টার আরো একটু বিজ্ঞাপন হয়ে গৈল নাকি!
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ঠিক বুঝতে পারছিনা এটা সমালোচনা নাকী আলোচনা।
তবে হ্যা বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে পজ্ঞাপন জারি করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: সব গাঝাখোরী বিজ্ঞাপন।