নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a house wife, I love to write something
হঠাৎ একটা ফোন এলো । রাত তখন ১০ টা হবে। মোবাইলের পর্দায় দেখি ”স্বপ্না”। আনন্দে প্রাণটা আকু পাকু করে উঠলো । হ্যালো কেমন আছ? তোমার কি মনে আছে ববিতার কথা? কেন মনে থাকবে না। ববিতা যে আমার পথের দিশারী, ববিতা মানে আমার ঢাকায় থাকা। ববিতা মানে আমার দেহে প্রাণ আসা। সেই ববিতাকে কি ভোলা যায়? সেই কৃষ্ণ কলি কালো মেয়েটি, মুখে একটি কালো তিল ছোট্ট করে মেয়ে টি। রবীন্দ্রনাথের কৃষ্ণ কলি কতটুকু লম্বা ছিল জানিনা, তবে ববিতা আমার কৃষ্ণ কলি হয়তো ৪ ফুটের বেশী লম্বা হবে না। তবে তার সারা দেহ আর মন প্রাণ জুড়ে হরিণীর বাঁঁকা চাহনি আর চঞ্চলতা, ওকে ভোলা যায়? ভোলা কি যায় সে গোমতীর পাড়ের মেয়েটি যখন কক্সেসবাজারে বঙ্গোপসাগরের স্পর্শে নিজেকে বিলিয়ে দিল, প্রাণ ভরে জলরাশির সংগে উন্মত্ত ছিল। হ্যাঁ সেই ববিতা ফিরেছে সুইজারল্যান্ড থেকে দীর্ঘ ২০ বছর পরে। স্বপ্না জানালো তাই ব›ধুরা সব একত্রে হবে আগামীকাল শুক্রবারে আশুলিয়ায় হেরিটেজে। মনটা পৌছে গেল তখনই সেখানে। কিন্তু কালই আমার ভারতের দার্জিলিং যাবার কথা। আমার ২ মেয়ে টুনটুন আর মিষ্টি ওখানে তাদের শৈশব কাটিয়ে বেড়ে উঠেছে। পড়াশুনা ওখানেই। টুনটুন প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণীতে আর মিষ্টি কে, জি থেকে এবার ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে। শীতকালীণ ছুটি কাটানোর পরে কালকেই তাদের নিয়ে দার্জিলিং হোস্টেলে যাবার কথা। তাই অপারগতা স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। যথারীতি ১০টা ল্যাগেজসহ (শুকনা খাবারের ব্যাগ সহ) দুই মেয়েকে নিয়ে পরদিন রাত ৮টার দিকে দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করলাম। মন পড়ে থাকেলো স্বপ্না, রিক্তা, মিলি, আর ববিতার কাছে।
সপ্তাহ ঘুরে আবার বৃহষ্পতিবার। চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্ত পার হয়ে সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে বুড়ীমারী থেকে শুুভ বসুন্ধরা পরিবহনে ঢাকায় রওনা হয়েছি। সাতটার দিকে ফোন বেজে ইঠলো। অন্ধকারে দেখতে না পেয়ে হ্যালো বলতেই স্বপন বলে তুমি জাননা ববিতা এসেছে, হ্যা জানি, স্বপ্না আমাকে বলেছে। তা হলে আশুলিয়ায় যাওনি কেন? আমি সংক্ষেপে বললাম-আমি আজকেই ভারত হতে ফিরছি। গত সপ্তাহে ঐ দিনই আমি ভারতে চলে যাই মেয়েদের হোস্টেলে রাখতে। আমার দুই মেয়েই দাজিংলিং এ পড়ে। ঠিক আছে তবে শনিবারে উত্তরায় আবার আমরা একত্রিত হবো। এদিন মিস করো না বন্ধু । চলন্ত গাড়ীতে আর কথা না বাড়িযে চেষ্টা করবো বলে রেখে দিলাম। সারা রাত ববিতার স্মৃতি থেকে সরতে পারিনি একটুও।
মনে হলো ১৯৯০ সালে এস্কারসনে কক্সেসবাজার যাবার কথা। ভোর হতেই ছেলে মেয়ে এক সংগে সমুদ্রে ছুটে যাওয়া। ঢেউয়ে ভেসে আসা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, জীবন্ত প্রাণী দেখে অবাক দৃষ্টিতে সেগুলোর আচরন পর্যবেক্ষণ করা, বালির উপর শরীরের দাগ থেকে স্টার ফিসের গতি অনুসরণ করা, সকালের রোদ পেয়ে লাল কাকড়াগুলোর বালির গর্তে ফিরে যাওয়া এ সব দৃশ্যই তখন দেহ মনকে নাড়া দিয়েছে। তাই তো প্রকৃতির টানে সাড়া দিয়ে ট্রলারে চড়ে চলে গেছি সেন্ট মার্টিন দ্বীপে
কক্সেসবাজার হতে টেকনাফের পথে বাসে ফরমালিনের গন্ধে ছেলে মেয়ে এক সংগে বমি করার সেই মধুর দৃশ্য চোখের উপর ভাসতে থাকে। আমাদের টেকনাফ যেতে দুপুর হয়ে গেল। সমুদ্রে তখন ভাটা পড়ে গেছে। তাই সেদিন সেন্টমার্টিন যাবার অনুমতি পাওয়া গেল না। বিকাল বেলা টেকনাফ বাজার ঘুরে মাথিনের কুপ দেখে স্থানীয় একটি স্কুলে রাত যাপন করলাম। পরদিন ভোর বেলা চললাম সেন্টমার্টিন। সে এক রোমাঞ্চকর দৃশ্য। নাফ নদী থেকে যখন ট্রলার য়েয়ে সমুদ্রে পড়লো তখন দেহে কারও প্রাণ ছিল না। তারপরেই দেখতে লাগলাম পৃথিবীর অপরুপ শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য। সাগরের বিশালতায় মুগ্ধ হয়ে কেবল তার সৌন্দর্যে অবগাহন করতে লাগলাম। সকালের রোদ সাগরের ঢেউ এ পড়ে সাগর বক্ষে সৃষ্টি করেছে এ জলমগ্ন তার।
তার বুকে মাঝে মাঝে গাঙ চিলরা বসে মাছ মুখে আবার লাইন ধরে উড়ে চলেছে অন্যত্র। দুরে বহুদুরে চোখে পড়ে ছোট ছোট পাহাড়। স্যারের কাছে শুনতেই যে ওপারটা বার্মা । আরও রোমাঞ্চিত হলাম। ৩ ঘন্টা ভ্রমন শেষে সেন্টমার্টিনে পা দিতেই আমি সোনিয়া, বাশার, নবী, ববিতা পৃথক হলাম অন্যদের থেকে। ছুটে বেড়াতে লাগলাম এক প্রবাল পাথর খন্ড হতে আর এক প্রবাল পাথর খন্ডের উপর।
সেদিনের বন্ধু শিরিনের এখন দুই ছেলে। দেখা হয় মাঝে মাঝে। গত ৪ মাস আগে স্কুল হতে ছেলে আনতে যেয়ে রিক্সা ও বাসের ধাক্কায় পা ফ্রাকচার হয়ে ঘরে পড়ে আছে। তাই কথা হয় ফোনে, তাও কচিত। আর সালমার খবর কেই বলতে পারে না যেমন পারে না মিষ্টি মেয়ে রোকেয়ার খবর বলতে। জাকিয়া, শাহিন (মেয়ে) সব আজ অতীত। বেলা দুপুর হতেই আবার টেকনাফ হয়ে কক্স্সেবাজার। শেষ হলো সেন্টমার্টিন যাত্রা। কক্সেসবাজারে সূর্য ওঠার আগে নমুনা সংগ্রহ করতাম। দুপুরে সমুদ্রে স্নান ইচ্ছে মত ভেজাবালি আর জল নিয়ে খেলা , বিকালে হোটেলের বারন্দায় সারি হযে বসে সংগৃহীত নমুনা ডিসেকস্ন আর সন্ধ্যা বেলা বার্মিজ মার্কেটে কেনা কাটা। ববিতা সেই সময় কক্সেসবাব্জারে আসা অন্য গ্র“পের ছেলেদের সংগে বিভিন্ন পোজে ছবি তুলতে লাগলো। ওর সাহসের কথা বলতেই ও বললো, ওরা কি আর কোন দিন আমাকে খুঁজে পাবে, পোজ দিলাম তো কি হলো। সত্যিই ববিতার দূরদর্শিতা। আজ কে কোথায় ।
ছবি কেবল ছবিই হয়ে আছে। মানুয় গুলোও আজ সব নেই। যেমন বীথি আজ নেই। স্তন ক্যান্সার তাকে নিয়ে গ্যাছে এই পৃথিবী থেকে। জানি সোনিয়া আর বাশার বিয়ে করে সুখেই আছে। মীরপুরেই থাকে। অথচ খোঁজ নেই, দেখা নেই, এমনকি ফোনেও কথা নেই। ফোন নম্বরটাও জানা নেই। ফরিদা ডায়াবেটিক হাসপাতালে চাকরী করে জানতাম। গত রাতে খুকুদির সংগে কথা হয়েছে। সে এখন চাকরির তদবিরে রাজশাহীতে। খুকুদির কাছেই শোনা মাহমুদা আপা চট্টগ্রামের ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের একটি স্কুলে হেড মিস্ট্রেস।
রবির ফোন পাই। স্বপনের কাছ থেকে নম্বর পেয়েছে। ও বলে দেখা হবে ববিতার অনুষ্ঠানে। আর কারো সংগে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়না। শুধু জানি মিলি , বেবি, রিক্তা আসবে।
শনিবার সকাল থেকে সাজ গোজ সেরে বেলা ১২ টার দিকে একটা সি, এন, জি তে উত্তরা রওনা হলাম। বেলা ১২.৩০ নাগাদ পৌছালাম নির্ধারিত স্থানে। প্রথম দেখা তেই যে যাকে বুকে টেনে ধরতে পারে। পাশে এল ছেলেরা ভীর করতে লাগলো । তাদের সংগে কোলাকুলি করতে হবে। হলো হাতে হােত মিলন। যে যেমন পারছি একজন আর একজনের সংগে গল্প করছি। এরই মধ্যে রিক্তার (আফরোজা পারভীন) ৮টা বই প্রকাশিত হয়েছে । নবীটা পা ভেংগে পড়ে আছে । ও কেবল এক বুক ভরে আফসোস করছে। টফি সাংসদের বৌ হয়েছে। আর তিতাস আছে আমেরিকায়
নাজনীণ থাকে ময়মনসিংহে। ময়মনসিংহ বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের ডাক্তার কাজিমুল হক ওর স্বামী। অথচ এই অভাগা কতবার অফিসের কাজে ময়মনসিংহ বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল পরিদর্শনে গেছে , জানতে পারেনি যে, ডাক্তার কাজিমুল হকের ঘরেই রয়েছে তার সুন্দরী বান্ধবীটি। স্বপনের ঘরে এখন ২য় স্ত্রী। প্রথম স্তী ক্যান্সারে মারা গেছে। রেজা পুরোপুরি হুজুর হয়ে গেছে। সে সেনা বিভাগে ভালো চাকরী করছে। রবি আর হারেস আগের মতোই সেই দুষ্টুমীতে ভরা আছে। আর স্বপ্না ও তো একটা স্কুল চালায়। ওর পাইলট ছেলে আর ডাক্তার ছেলে বৌ এর সংগে পরিচয় করিয়ে দিল।
নাসরিন পরিচালকের বৌ বেশ সুন্দরীই আছে। রং নাম্বার তার শেষ অভীনিত ছবি। আসলো কালো রং এর কার নিযে ৬ ফুট লম্বা জাহাংগীর। লম্বার সংগে মোটাও ছিল চোখে পড়ার মতো। এখন শরীর চর্চা করে বডি অনেক কমিয়ে ফেলেছে। আরও এলো শাহিন(ছেলে) এই শাহিনের সংগে একদিন রিকসায় ফিরছি । যখন এক সংগে পড়াশুনা করতাম, তখনকার কথা বলছি। ও আমাকে পরামর্শ দেয় ওড়না ভালো করে শরীর জড়িয়ে পড়তে । আমি বলি এবার তোমাকে এক ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেব। আর কোনদিন ও এরকম কথা বলে নি। কিন্তু যার জন্য আজকের আয়োজন- সে কই? কোথায় সেই ববিতা? ববিতা এলো কিছুক্ষনের মধ্যে। ববিতা মানে আমার ঢাকায় থাকা। ববিতা এলো। সেই কৃষ্ণ কালো আর নেই।
অনেকটা ঘসা মাজা রং হয়ে গেছে। কিন্ত বয়স করেছে ২০ বছর। আমাদের জাহাংগীর তো ওকে স্বপনের মেয়ে বলেই ফেলেছে। ২০ বছর পর ববিতাকে দেখলাম। মনে হলো জীবনান্দ দাশ ”আবার যদি দেখা হয় তোমার আমার ২০ ২০ বছর পর।” বলে উঠলাম আবার দেখা যখন হলো সখা, বুকের মাঝে আয়। জড়িয়ে ধরলাম ববিতাকে । ববিতার চোখ দুটো ছল ছল করে উঠলো। বললো অনেক খুঁজেছি দোস্ত। পাইনি তোকে। তুই কেমন আছিস। বললাম –খুব ভালো। ববিতা ব্যস্ত হয়ে গেল সবার সংগে কথা বলতে।
দুজন স্যারকেও ববিতার জন্য আজকে পেলাম। মালিক স্যার ও রেজা স্যার । মালিক স্যারকে দেখে বড় কষ্ট লাগলো। ৭০ এর কোঠায় স্যার। বার্ধক্য যেন আগলে ধরেছে। মনে পড়ে যখন স্যারের ৫০ তখন আমরা স্যারের ছাত্রী। সেই ঈর্ষনীয় লাল টি শার্ট আর জিন্স পড়া সুঠাম, সুউচ্চ, সুপুরুষটির কথা। যখন ক্লাশ ভর্তি মেয়েরা তাকিয়ে থাকতাম স্যারের দিকে। ছেলেরা তাকিয়ে থাকতো মেয়েদের দিকে। ব্যস্ততার মাঝে সময় উঁকি দিয়ে বললো সাংগ করো তব ইে খেলা। পিছনে যে পড়ে আছে তোমার আর এক খেলা ঘর। ফিরে যেতে সবাই তাই ব্যাস্ত হয়ে গেল। ছোট একটা ধন্যবাদ অনুষ্ঠান। ধন্যবাদের সব টুকু কেবল স্বপ্নার। তার ঐকান্তিক চেষ্টার ফসল ্আজকের এই মিলন মেলা। ববিতা ছোট করে আমাকে বলে উঠলো তোকে আমার পিশিমার কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম
।আমি মাথা নেড়ে বললাম মনে আছে। ববিতা জার্মানি ভাষায় সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলায় কৃতজ্ঞতা জানাল। চলে আসলাম। ফেলে আসলাম ২০টি বছর। শান্তি পাচ্ছিনা বাসায় এসে। কি যেন বলা হলো না। রাত্রে অশোক ফিরলো । আজকের গল্প করলাম। বল্লাম ববিতার কথা। তার কাছে আমার কৃতজ্ঞতার কথা। তখন আমি এম এস সি শেষ পর্বের ছাত্রী। গোপীবাগে এক মাসিমার বাসায় থাকি। ছোট বোন আসবে ঢাকায়। কোথায় থাকবো। চিন্তায় অকূলে ভাসতে লাগলাম। একদিন সাহস করে ববিতাকে বল্লাম।
মনে হলো ঐ আমাকে সমাধান দিতে পারে। ও নিয়ে গেল ওর পিশিমার কাছে। ওয়াই ডব্লিউ সি এর জেনারেল সেক্রেটারি মিসেস সবিতা ডি’ কস্তার কাছে। তিনি সব শুনে বললেন বোন এখানে থাকে তো চাকরি জীবি মহিলা , এই হোস্টেলে থাকতে হলে চাকরী করতে হয়। জীবিকার তাগিদে তখন আমি টিউশনি করি। যেটি চাকরি বলে গন্য নয়।
তবে সেদিন ববিতার পিশিমা আমাকে বিমুখ করেন নি। আমার সব কথা শুনে আমার হাতে একটা ভিজিটিং কার্ড তুলে দিয়ে বললেন আমার বিশ্বাস এই মহিয়সী মহিলা তোমার কোন ব্যবস্থা করবেন। আর সেই মহিয়সী মহিলা প্রফেসর লতিফা আকন্দ। যার দরজা খোলা না পেলে আমার ঢাকায় থাকা হতো না। ’ববিতা তুই আমার ঢাকায় থাকা।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
স্মৃতিচারণ ভাল লাগল।
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই জীবন!! বুঝতে বুঝতেই বেলা শেষ হয়ে যায়!
যখন বোঝা যায় জীবন!
তখনই ডেকে ওঠে মরণ!
আহ কি বিচিত্র খেলা প্রকৃতির!
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
জেকলেট বলেছেন: আরেক কফি হাউসের গল্প। আমাদের প্রত্যেকের জীবন এইভাবে এক একটা কফি হাউসের গল্প। ভালো লাগল সেই সাথে কেমন একটা শুন্যতা।
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
নীলনীলপরী বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩২
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: আপনাদের সকলকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
আল ইমরান বলেছেন: স্মৃতি রোমন্থন ভালো লাগলো। আজকার উপকারীর উপকার সবাই মনে রাখে না। আপনার অনুভূতিকে শ্রদ্ধা জানাই।