নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবিক-মানব

আমি বাংলাদেশের একজন মুক্ত ও স্বাধীন মনের মানুষ।

মানবিক-মানব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরআন বৈজ্ঞানিক নাকি মুসলমানরা বিজ্ঞান এবং ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ ?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

যে ভাবে মুসলমান আস্তিকগুলো কুরআনে বিজ্ঞানকে খুজে পায় তাতে একটা ব্যপার স্পস্টভাবে ফুটে উঠে এরা কেও বিজ্ঞান জানে না ?
যেমন-
১. আকাশ আর পৃথিবী এক সাথে মিশে ছিল, আল্লাহ মশাই এদেরকে আলাদা করে দিয়েছে (২১:৩০) । আর মুসলমানরা এটাকেই বিগ ব্যাং মনে করে । বোকারা বুঝতে চায় না বা বুঝতে পারে না কুরআন বলছে আকাশ আর পৃথিবী আগে থেকেই তৈরী ছিল, আল্লাহ মশাই শুধু এদেরকে আলাদা করে দেয় যেটা বিগ ব্যাং থিওরীর বিরোধী । দেখুন লেখা আছে - আল্লাহ আকাশ ও পৃথিবীকে আলাদা করে দিয়েছে । আকাশ ও পৃথিবী তৈরী করেছে বলা হয়নি বরং বলা হয়েছে আলাদা করে দিয়েছে । মানে আকাশ আর পৃথিবী আগে থেকেই তৈরী অবস্থায় ছিল ।
২. বিশ্বজগত সৃষ্টির আগে অর্থাৎ বিগ ব্যাং-এর আগে সব কিছু ছিল বায়ুবীয় অবস্থায় (৪১:১১) । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে বায়ুবীয় পদার্থ তৈরী হয়েছে বিগ ব্যাং-এর লক্ষ বছর পরে । বিগ ব্যাং-এর আগে বা বিশ্বজগৎ সৃষ্টির পূর্বে কোন পদার্থই ছিল না । ছিল শুধু এনার্জি বা শক্তি । আর কুরআনের এই দাবী দ্বারা এটাই বুঝা যায় আল্লাহর বিশ্বজগৎ সম্পর্কে কোন জ্ঞানই নেই । থাকবে কি করে, কুরআনতো তৈরী করেছে মুহাম্মদের মত এক স্বাধারন মানুষ ।


৩. কুরআনে সম্পূর্ন পানি চক্রের বর্ননা দেয়া হয়েছে । যেমনঃ- বায়ু মেঘ তৈরী করে, বাতাস মেঘকে প্রবাহিত করে নিয়ে যায়, মেঘ থেকে বৃষ্টি হয় এবং বৃষ্টির পানি ভূমিতে প্রবাহিত হয় । কুরআনে শুধু এতোটুকুই বলা আছে । কিন্তু পানি চক্রের প্রথম ধাপ- সমুদ্রের পানি বাষ্পে পরিনত হয় আর বৃষ্টির পানি সমুদ্রে ফিরে যায় এই প্রধান দুই ধাপ কুরআনে উল্লেখ নেই । কারন হচ্ছে কুরআনের আল্লাহ জানতো না পানি বাষ্প হয় এবং সমুদ্রে ফিরে যায় । কুরআন ততো টুকুই বলেছে যতটুকু মুহাম্মদ দেখতে পেতো বা জানতো । মুহাম্মদ পানির বাষ্প হওয়া দেখতে পেতো না বলে কুরআনে বলতে পারেনি । আর এর দ্বারা প্রমানিত হয় কুরআন মুহাম্মদ লিখেছে । আর মুসলমানরা দাবী করে বসে কুরআনে পানি চক্রের সম্পূর্ন প্রক্রিয়া বর্ননা করা আছে । এরা কুরআনও পড়ে না আবার বিজ্ঞানও জানে না । শুধু বড় বড় দাবী করে বসে ।

৪. কুরআনে পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতির বলা হয়েছে আর বর্তমানে বিজ্ঞান বলে পৃথিবী দুই মেরুর দিকে কিছুটা চাপা আর তাই পৃথিবী ডিম্বাকৃতির । যে আয়াতটা (৭৯:৩০) দ্বারা তারা এই দাবীটা করে সেটা মোটেও ডিম্বাকৃতির কথা বলে না । বলে বিস্তৃত পৃথিবীর কথা । কিন্তু ভন্ড মুসলমানরা কুরআনের আয়াতকে বিকৃতি করে দাবী করে কুরআন ডিম্বাকৃতির কথা বলেছে । যদিও এদের দাবী পুরোপুরি মিথ্যে উপরন্তু পৃথিবী মোটেও ডিম্বাকৃতির নয় । ডিম্বাকৃতি মানে হচ্ছে ডিমের মতো আকৃতি । কিন্তু ডিমের আকৃতি হচ্ছে উপরে নিচে চাপা এবং পাশে বা ডানে বায়ে লম্বা । অর্থাৎ চ্যাপ্টার মতো গোলোকাকার । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবী মোটেও ডিম্বাকৃতির বা ডিমের মতো আকৃতির নয় । যদিও পৃথিবীর দুই মেরু অঞ্চলে একটু চাপা বিষুবীয় অঞ্চলের তুলনায় তবুও এই পার্থক্য এতো কম যে পৃথিবীর আকৃতি গোলক আকার বা গোলকাকার । পৃথিবী ফুলবলের মতো বা সুষম গোলকের মতো গোলক আকৃতির নয় ঠিক কিন্তু এটি ৯৫% সুষম গোলক আকৃতির । মানে ঠিক সুষম গোলক আকৃতির নয় বা প্রায় সুষম আকৃতির । যারা বিজ্ঞান সম্পর্কে নুন্যতম জ্ঞান আছে বা গোলক সম্পর্কে ধারনা আছে তারা ব্যপারটা সহজেই বুঝতে পারবে । ডিমের আকৃতি সুষম গোলক আকৃতির নয় বর্তুল আকার । কিন্তু পৃথিবীর আকৃতি প্রায় ফুটবলের মতোই গোলকাকার । শুধু একটু (৫%) বর্তুনাতার যেটাকে সুষম বা প্রায় সুষম গোলক আকার বলা যায় । কিন্তু ডিমের মতো বর্তুলাকার বা ডিম্বাকার বলা যায় না । বরং ফুটবল বা কমলার আকৃতিই সঠিক । আর মুসলমানরা বিজ্ঞান জানে না বলেই পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতির মনে করে ।

৫. কুরআনে বলা হয়েছে পাহাড়-পর্বত তৈরী করা হয়েছে পৃথিবী যেন কাত হয়ে না পড়ে বা ভুমি কম্প না হয় (১৬:১৫) । মুসলমানদের দাবী সত্যি সত্যি পাহাড়-পর্বত ভুমি কম্প রোধ করে । কিন্তু তাদের দাবী যে পুরোপুরি মিথ্যা সেটা কুরআনে চোখ রাখলেই বুঝা যায় । কুরআনে বলা হয়েছে, আল্লাহ পাহাড় পর্বত স্থাপন করেছে যেন ভুমি কম্প না হয় (২১:৩১) । কিন্তু সবাই জানে পাহাড়-পর্বত থাকার পড়েও ভুমিকম্প হয় । অর্থাৎ কুরআন ভুল কথা বলছে, সম্পূর্ন মিথ্যে কথা বলছে । এরপর মুসলমানরা মিথ্যেচার করে বলে পাহাড়-পর্বত আছে বলে ভুমিকম্প কম হয় । অর্থাৎ তাদের নতুন দাবী, পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমাতে সাহায্য করে । কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে. পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমায় না বরং বাড়ায় । যখন পাহাড়-পর্বত তৈরী হয় তখনই ভুমিকম্প হয় । অর্থাৎ পাহাড়-পর্বত তৈরী হওয়াই ভুমিকম্প হবার কারন । মাঝে মাঝে পাহাড়-পর্বত থাকাতে ভুমিকম্প বাড়ে । যেমন জাপানে পাহাড়-পর্বত বেশি হওয়ায় সেখানে বেশি বেশি ভুমিকম্প হয় । যেখানে বিজ্ঞান বলে পাহাড়-পর্বত তৈরী হওয়াই ভুমিকম্পের কারন সেখানে মুসলমানরা দাবী করে পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমায় । এদের বিজ্ঞানের জ্ঞান এতই মজবুত ।

৬. কুরআনে বলা আছে, পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেটের মতো প্রসারিত বা বিস্তৃত করা হয়েছে অর্থাৎ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেটের মতো সমতল করা হয়েছে । এটা বিজ্ঞান বিরোধী কথা । পৃথিবী মোটেও বিছানা বা কার্পেটের মতো সমতল নয় । বরং ফুটবলের মতো বা কমলার মতো গোলকাকার । অর্থাৎ কুরআন সম্পুর্ন ভুল কথা বলছে । কিন্তু আধুনিক বিবর্তিত মুসলমানরা দাবী করে কুরআনে পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলা হয়েছে কারন পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ অত্যন্ত উত্তপ্ত; ফলে পৃথিবীর উপরিভাগ নরম-শীতল মাটি থাকায় পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলা হয়েছে । তাদের দাবী বিছানা বা কার্পেট গোলকাকার কোন কিছুর উপরেও দেয়া যায় । আর তাই পৃথিবীকে সমতল বোঝানো হয়নি । কিন্তু তাদের যুক্তি কত অদ্ভুত দেখুন । কেও কী কখনও শুনেছে বিছানা বা কার্পেট দিয়ে গোলকাকার কিছুকে মোড়ানো হয় । এগুলো সব সময় সমতল হয় অন্য কোন রকম নয় । আর তাই পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলায় পৃথিবীকে সমতলই বলা হয়েছে । কিন্তু মুসলমানদের দাবী বিছানা বা কার্পেট দিয়ে গোলকাকার কিছুকে মোড়ানো যায় । কিভাবে যায় সেটা একটা কথা বটে ! দাবীটি যে ভুল, কার্পেট বা বিছানা গোলকাকার নয় সেটা সবাই জানে । সূর্য পৃথিবীর চার পাশে ঘুড়তে পারে এর মানে এই নয় সূর্য পৃথিবীর চার পাশে আসলেই ঘুরে । দাবীটা এই রকমই অসম্ভব এবং অযৌক্তিক । আবার তাদের দ্বিতীয় দাবী পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত বলে এবং পৃথিবীর উপরিভাগের মাটি মানুষকে সেই উত্তাপ থেকে বাঁচায় বলে আল্লাহ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলেছে । পৃথিবীর অভ্যন্তরের উত্তপ্ত পদার্থ থেকে মানুষকে বাঁচানোর জন্যই পৃথিবীর উপরিভাগকে শীতল মাটি করা হয়েছে । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত হবার কারণে পৃথিবীর উপরিভাগকে শীতল-মসৃন করা নয়নি বরং পৃথিবীর উপরিভাগের মাটি শীতল হয়ে জমাট বাধার কারণে অভ্যন্তরের উত্তপ্ত গলিত পদার্থ আর তাপ নিঃসৃত করার সুযোগ পায়নি বলে অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত থেকে গেছে । অর্থাৎ পৃথিবীর উপরিভাগ দ্রুত তাপ ত্যাগ করে শীতল হয়ে জমাট বেধে গেছে বলে অভ্যন্তরের পদার্থ আর তাপ ত্যাগ করার সুযোগ পায়নি । অর্থাৎ ভূ-উপরিভাগের শক্ত-শীতল মাটির কারনেই ভূ-অভ্যন্তরের পদার্থ উত্তপ্ত থেকে গেছে । মানে ভূ-অভ্যন্তরের গলিত উত্তপ্ত পদার্থ থাকার কারন হচ্ছে ভূ-উপরিভাগের শীতল শক্ত মাটি । আর তাই মুসলমানদের দাবী আল্লাহ ভূ-অভ্যন্তরের উত্তপ্ত পদার্থ থেকে বাঁচাতে পৃথিবীর উপরিভাগকে বিছানার মতো আরাম দায়ক করে তৈরী করেছে কথাটা সম্পূর্ন মিথ্যে । বরং আল্লাহ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলার কারণ সে ভেবেছে পৃথিবী সমতল । কিন্তু মুসলমানরা এই সত্যটুকু স্বীকার করে না ।

৭. কুরআনে আকাশকে শক্ত-মজবুত ছাদ বলা হয়েছে যেটা যেকোন সময়ই ভেঙ্গে যেতে পারে । এবং সাত আকাশের কথা বলা হয়েছে । কিন্তু বাস্তব জগতে এরকম কোন আকাশের অস্তিত্ত নেই । অর্থাৎ কুরআন স্পষ্টতই মিথ্যে কথা বলেছে, তাই কুরআন মিথ্যেবাদী । কিন্তু মুসলমানদের দাবী আকাশ বা বায়ুমন্ডল মানুষকে সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনী রশ্মি এবং উল্কাপিন্ড থেকে রক্ষা করার জন্য আকাশকে মজবুত ছাদ বলা হয়েছে । কিন্তু কুরআনে যে সাত আকাশের কথা বলা হয়েছে সেটা যদি বায়ুমন্ডল হয় তবে কুরআন বলেছে নিচের আকাশে তাঁরা বা তারকা স্থাপণ করা হয়েছে আর বায়ুমন্ডলে তাঁরা বা তারকা নেই । অর্থাৎ কুরআন বায়ুমন্ডলকে আকাশ বলেনি । আবার শক্ত-মজবুত আকাশ যেটা যেকোন সময় ভেঙ্গে যেতে পারে সেরকম কোন আকাশ বাস্তব জগতে নেই । কিন্তু মুসলমানরা এই সত্যটা বুঝতে পারে না । তারা একবার বলে বায়ুমন্ডলকে আকাশ বলা হয়েছে আবার বলে আকাশ হচ্ছে বিশ্বজগতের বাইরে অবস্থিত । একেক সময় একেক দাবী । কিন্তু কুরআনে আরও বলা হয়েছে আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়ে । তারমানে আকাশ আসলে বায়ুমন্ডলের অভ্যন্তরে অবস্থিত । এই পরস্পর বিরোধী কথা মুসলমানরা বুঝতে পারে না । এরা বিজ্ঞানতো জানেই না বরং এদের ধর্ম সম্পর্কে ভালো ধারনাও নেই ।

৮. মুসলমানদের দাবী কুরআনে বলা হয়েছে, পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত হবার কথা যা পরস্পর কখনই মিলিত হয় না । আর বাস্তবে এরকম আছে যে পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত হয় কিন্তু পরস্পরের সাথে মিশে না । এক পাশে ঠান্ডা এবং মিঠা পানি প্রবাহিত হয় আবার অন্য পাশে গরম এবং লোনা পানি প্রবাহিত হয় । আর তারা কখনই মিলিত হয় না । এ কথাটা কুরআনে উল্লেখ আছে বলে মুসলমানরা দাবি করে কুরআন কোন মানুষ লেখেনি । কুরআন আল্লাহ নামের সৃষ্টিকর্তা লিখেছে ।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হওয়া নিয়ে অবাস্তব ও অবৈজ্ঞানিক কথা বলেছে । কুরআনের দাবী দুই দরিয়ার পানি কখনই মিলিত হয় না (২৫:৫৩); এই কথাটা একেবারে মিথ্যে । নদীর পানি য্খন সাগরে মিলিত হয় তখন নদীর পানি সাগরের পানির সাথে মিশতে কিছুটা সময় নেয় । কিন্তু সেই সময়টাতে নদীর স্রোতে পানি সামনের দিকে এগিয়ে যায় বলে কিছু যায়গায় আপাতত পানি মিলিত হতে পারে না । কারন যে সময়ে পানি মিলিত হয় সেই সময়ে পানি অনেকদুর পর্যন্ত চলে যায় বলে একটা নির্দিষ্ট যায়গায় পানি মিলিত হয় না বলে মনে হয় । এখানে পানির স্রোত এবং চাপের জন্য দুই পানি মিশতে কিছুটা সময় লাগে । কিন্তু দুই রকম পানি কখনই মিলিত হয় না কথাটা সম্পূর্নই মিথ্যা । অর্থাৎ কুরআনের দাবী দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু পরস্পর মিলিত হয় না কথাটা সম্পূর্ন মিথ্যে । সত্যিটা হচ্ছে দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় এবং কিছুক্ষন পরেই মিলিত হয় । যে কুরআনে এই রকম স্বাধারণ একটা কথাও ভূল বা মিথ্যা ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে সেই কুরআন কখনই কোন সৃষ্টিকর্তা লিখেনি ।
সত্যিটা হচ্ছে মিশরের নীল নদের পানি ভূমধ্য সাগরে মিশে এবং সেখানে কিছু জায়গায় দুই রকমের পানি বিরাজ করে কিন্তু কিছু দুর যেয়ে সেই পানি পরস্পর মিশ্রিত হয় । কিন্তু স্বাধারণ মানুষ দুই রকমের পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হবার কারণ জানতো না । আবার সৌদি আরব মিশরের পাশের দেশ হবার কারণে এই দুই রকমের পানি প্রবাহিত হবার কথা আরবের মানুষও জানতো । কিন্তু সেই সময় এই কথাটা মিশর হয়ে যখন আরবে যায় তখন মানুষ বাড়িয়ে বলা শুরু করে দেয় যে, দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু কখনই মিলিত হয় না । আর মুহাম্মদ সেই মিথ্যে কথাটাই কুরআনে উল্লেখ করে । এখানে স্পষ্টভাবে বুঝা যায় কুরআন ভূল কথা বলছে । কিন্তু মুসলমানরা এই কথাটা ভুল ভাবে উপস্থাপন করে মিথ্যে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে । প্রকৃতপক্ষে কুরআন দুই দরিয়ার পানির পাশাপাশি প্রবাহিত হবার ব্যাপারে সম্পূর্ন ভূল বা মিথ্যে কথা বলেছে ।

৯. মুসলমানদের দাবী কুরআনে মধুর কথা বলা হয়েছে মৌমাছির পেট থেকেই মধু বের হয় এবং মধু রোগ নিবারন করে । আর যেহেতু এই তথ্যটি কুরআনে উল্লেখ আছে তাই কুরআন অলৌকিক গ্রন্থ ।
প্রকৃতপক্ষে কুরআন মতে, মৌমাছি সব রকমের ফল খায় এবং তার পেট থেকে মধু বের হয় যাতে সব রোগের ঔষধ আছে । (১৬:৬৯)
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন এখানে ভুল কথা বলেছে । মৌমাছি কখনই কোন প্রকারের ফল খায় না । মৌমাছি ফুলের রেনু এবং ফুলের রস খায় । এবং তা থেকে মধু তৈরী করে । এখানে কুরআন সম্পূর্ন ভূল কথা বলছে যে মৌমাছি সব রকমের ফল খায় ।
মধুর ঔষধী গুন সম্পর্কে মানুষ প্রাচীন কাল থেকেই জেনে এসেছে এবং মধুকে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে এসেছে । আর মুহাম্মদ সেই তথ্যটি জানতো বলে কুরআনে নিদর্শন হিসেবে উল্লেখ করেছে । আর তার জন্য অলৌকিক ক্ষমতার দরকার হয়নি ।
কিন্তু মুসলমানরা এই আয়াত আংশিক উল্লেখ করে দাবী করে এখানে মৌমাছি সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক কথা বলা হয়েছে যে মৌমাছির পেট থেকেই মধু তৈরী হয় । কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, যে কুরআন লেখক মনে করে মৌমাছি ফল খায় সেতো এমনিতেই ধরে নিবে, যেহেতু মৌমাছি ফল খায় তাহলে সে পেট থেকেই মধু বের করে । এটা অনেকটা গরু-ছাগলের ঘাস খেয়ে তাদের পেট থেকে দুধ বের হবার মতো । আর তাই এটা বলাতে কুরআন অলৌকিক হয়ে যায়নি । বরং কুরআন মৌমাছির ফল খাবার যে মিথ্যে ও অবৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়েছে তাতে প্রমানিত হয় কুরআন মুহাম্মদের মতো কোন মানুষ লিখেছে ।

১০. মুসলমানরা দাবী করে কুরআন গরু-ছাগল জাতিয় প্রাণীর পেটের গোবর এবং রক্তনিঃসৃত দুধ বের হয় যেটা মানুষের জন্য উপকারী এবং তুষ্ণা নিবারণকারী এই কথাটা বলা হয়েছে । আর এটা উল্লেখ করায় কুরআন নাকি বৈজ্ঞানিক হয়ে গেছে ।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন এখানে সম্পূর্ন ভূল ও অবৈজ্ঞানিক কথা বলছে । দুধ কখনই পেট থেকে এবং গোবর থেকে তৈরী হয় না । বরং দুধ তৈরী হয় পশুর স্তনগ্রন্থি থেকে । প্রাণী খাদ্য গ্রহনের পর খাদ্যের উপাদান শর্করা, আমিষ, বা চর্বি, ভিটামিন এগুলো পাকস্থলি থেকে রক্তে মিশে এবং সারা শরীরে সর্বরাহ হয় । তার পরে যে অবশিষ্টাংশ পরিত্যাক্ত হয় সেটা গোবর হয়ে বাইরে নিষ্কাষিত হয় । কিন্তু কুরআন বলছে দুধ নাকি গোবর থেকে নি:সৃত হয় (১৬:৬৬) । অর্থাৎ কুরআন এখানে স্পষ্টতই মিথ্যে বা ভূল কথা বলছে । তাহলে কুরআন কিভাবে বৈজ্ঞানিক হলো । বরং কুরআন অবৈজ্ঞানিক ও মিথ্যে কথা বলেছে ।

১১. মুসলমানরা দাবী করে কুরআন মানুষের জন্মপদ্ধতি সম্পর্কে বলেছে মানুষ জন্ম হয় শুক্রানু থেকে । প্রথমে শুক্রানু থেকে রক্তপিন্ড হয় (কেও কেও দাবী করে জোঁকের মতো বস্তু হয়) । এবং তা মাংসপিন্ডে পরিণত হয় এবং মাংসপিন্ড হাড়ে পরিণত হয় । আর তারপর মাংস এসে হাড়কে ঢেকে দেয় । এভাবেই মানব শিশুর জন্ম হয় । আর কুরআন যেহেতু মানুষের জন্ম পদ্ধতি বর্ণনা করতে পেরেছে তাই কুরআন বৈজ্ঞানিক । এখানে উল্লেখ্য শুক্রানু থেকে রক্তপিন্ড হওয়াকে মুসলমানরা দাবী করে শুক্রানু জোঁকের মতো একটা কিছুতে পরিনত হয় । তারা মানব ভ্রুনকে জোঁকের মতো দেখায় বলে দাবী করে এবং এটাকে সর্বোচ্চ বিজ্ঞান বলে প্রচার করে ।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন মানব শিশুর জন্ম পদ্ধতি সম্পর্কে চরম রকমের ভূল তথ্য দিয়েছে বা মিথ্যে তথ্য দিয়েছে । কুরআনের দাবী মুতাবেক প্রথমে শুক্রানু রক্তপিন্ডে পরিণত হয় মতান্তরে (অনুবাদ বদলিয়ে) জোঁকের মতো বস্তুতে পরিণত হয় (এখানে ডিম্বানুর কোন ভুমিকে নেই) । (২৩:১৪) তারপর সেই বস্তুটি (রক্তপিন্ড) মাংসপিন্ডে পরিণত হয় । তারপর সেই মাংশপিন্ডটি আবার পরিবর্তিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় । এবং শেষে বাইরে থেকে মাংস এসে হাড়টিকে ঢেকে দেয় । অর্ধাৎ শুক্রানু রুপান্তরিত হয়ে রক্তপিন্ডের (বা জোঁকের) মতো হয় তারপর সেই রক্তপিন্ড আবার রুপান্তরিত হয়ে মাংসপিন্ড হয় । এবং সেটি আবারও রুপান্তরিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় । আর শেষে বাইরে থেকে মাংস এনে হাড়টিকে ঢেকে দেয়া হয় ।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুক্রানু ডিম্বানু মিলিত হয়ে ভ্রুণ তৈরী করে । আর ভ্রুণ বিভাজিত হয়ে মাংস, রক্ত এবং হাড়ে পরিণত হয় একই সাথে । এখানে হাড় এবং মাংস একই সাথে তৈরী হয় । কিন্তু কুরআন বলে আগে মাংস রুপান্তরিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় এবং তারপর মাংস তৈরী হয় । এটা সম্পূর্ন বিজ্ঞান বিরোধী ।
কিন্তু মুসলমানরা এই আয়াতটিকে উল্টাপাল্টা ভাবে উপস্থাপন করে আর গুজামিল দিয়ে এই অবৈজ্ঞানিক কথাগুলোকে মানুষের সামনে বিজ্ঞান হিসেবে মিথ্যে প্রচার করে ।
প্রকৃতপক্ষে কুরআন মানব শিশু তৈরী সম্পর্কে সম্পূর্ন মিথ্যে কথা বলেছে ।

এরকম বহু অবৈজ্ঞানিক এবং মিথ্যে তথ্যে কুরআন ভর্তি । আর তাই কুরআন কখনই কোন অলৌকিক স্বত্বার লেখা গ্রন্থ হতে পারে না । বরং কুরআন অন্যান্য ধর্ম গ্রন্তের মতই কোন এক স্বাধারণ মানুষ দ্বারা লিখিত । ভূলে ভরা কোনআর কখনই বৈজ্ঞানিক নয় ।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মুসলমানরা বিজ্ঞানতো জানেই না উপরন্তু তাদের ধর্মগ্রন্তটিও ভালো করে পড়েনি । ফলে কুরআনে বিজ্ঞান, কুরআনে বিজ্ঞান বলে চেঁচামেঁচি করে । কিন্তু কুরআনে যে হাজার হাজার ভূল-মিথ্যে আর অবৈজ্ঞানিক কথা বলা হয়েছে সেটা মুসলমানরা জানতেও পারে না । তারা অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্নই থেকে যায়

তথ্যসুত্রঃ
http://amiatheist.blogspot.com/2015/01/blog-post_6.html

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সূর্যের ক্ষমতা নেই সে চাঁদকে ধরে ফেলে আর না রাত দিনকে ছাড়িয়ে এগিয়ে যেতে পারে।সবকিছুই নিজ নিজ কক্ষপথে সাঁতার কাটছে --- সুরা ইয়াসিন ৪০

এখন ১৪০০ বছর আগে যারা কুরআন পড়েছেন তারা ভেবে থাকতে পারেন "সবকিছুই নিজ নিজ কক্ষপথে সাঁতার কাটছে" এর মানে গ্রহ নক্ষত্র পানির উপর অবস্থিত। তাই নয় কি??

কিন্তু আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সুবাদে আমরা জানি মহাবিশ্বের সব কিছু ডার্ক ম্যাটার নামক পদার্থের ভেতর ডুবে আছে। আর সকল গতিশীল বস্তু যেন এই ডার্ক ম্যাটার এর সমুদ্রে সাঁতার কাটছে ।

২।

তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন।উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না।-----৫৫ঃ১৯-২০

অর্থাৎ যেখানে ২ সাগর একত্রিত হয়েছে সেখানে একটি অন্তরাল বা বাধা রয়েছে যা ওই ২ সাগরকে আলাদা করে রাখে। আমরা ২ সাগরের পানি মিশে গেলে কোন অন্তরাল দেখি না। কুরান বলছে অন্তরাল আছে।

আসুন দেখি আধুনিক বিজ্ঞান কি বলেছেঃ

আধুনিক বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে যে মিঠাপানির সাগর এবং লনাপানির সাগর একত্রিত হলে তাদের মধ্যে একটি সূক্ষ্ম অন্তরাল থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না।উদাহরনঃ মাদ্রিতিশিয়ান সাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরের মিলনস্থল।

আরও জানতে চাইলে এই লিংকে যেতে পারেনঃhttp://www.islamreligion.com/articles/214/quran-on-seas-and-rivers/

আধুনিক বিজ্ঞান যা আজ আবিষ্কার করেছে তা কুরান বলেছে এখন থেকে ১৪০০!!! বছর আগে।

৩।

কোপেনহেগেন ইন্টারপ্রিতেশন এ নিলস বোর ও ওয়ারনার হাইজেনবার্গ এর মত কালজয়ী বিজ্ঞানীদের কাজের ফলে কোয়ানটাম পদার্থবিজ্ঞানে এক নতুন জগতের আবির্ভাব হয়।

যার ফলশ্রুতিতে প্রমানিত হয় যে সাব এটমিক লেভেলে অবজারভার বা পর্যবেক্ষক এর সিদ্ধান্তের ওপরই ক্ষুদ্র কনার স্পিন ও অবস্থান নির্ভর করে।অর্থাৎ কোন পরীক্ষণের সময় একজন বিজ্ঞানী কোন ক্ষুদ্র কনার যে অবস্থান ও ঘূর্ণনের কথা চিন্তা করেন। কণাটি ঠিক সেই অবস্থানে সেভাবে ঘূর্ণন করে।

অর্থাৎ একজন মানুষের চেতনা দিয়ে বস্তুজগতের ক্ষুদ্র কনা নিয়ন্ত্রন করতে পারে। তাহলে এই মহাবিশ্ব কি এমন কোন মহাচেতনার সিদ্ধান্ত অনুসারে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে??

তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি করেছেন এবং একে অন্যের উপর মর্যাদা সমুন্নত করেছেন, যাতে তোমাদের কে এ বিষয়ে পরীক্ষা করেন, যা তোমাদেরকে দিয়েছেন।-----আল কুরান ৬ঃ১৬৫

প্রতিনিধি কে? যিনি তার প্রেরনকর্তার কিছু ক্ষমতার অধিকারি হন এবং প্রেরনকর্তা প্রদত্ত একটি স্থানে যার কিছু ক্ষমতা থাকে তিনিই প্রতিনিধি ।

তাহলে মানুষের চেতনা দিয়ে বস্তুজগতের ক্ষুদ্র কনা নিয়ন্ত্রন করতে পারা কি মানুষকে পৃথিবীতে স্রষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে প্রমান করে না?? যদি মানুষ স্রস্টার প্রতিনিধি হয় তাহলে স্রস্টাও নিশ্চয়ই আছেন।

কুরআনে বিজ্ঞানের মাত্র ৩ টি উদাহরন দিলাম।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি যে প্রশ্নগুলো তুলেছেন তাদের উত্তর আমি একটু সময় নিয়ে দিব। ততক্ষন আপনি আমার দেয়া উদাহরণগুলোর দুর্বলতা খুঁজে পান কিনা দেখতে পারেন।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: সব মেনে নিলাম, কিন্তু কথা হল কে এই সব সৃষ্টি করল, নিশ্চয়ই বলবেন না আপনা আপনি হইছে, আর আপনার কথা অনুযায়ী আল্লাহ্‌, ভগবান, গড, ঈশ্বর এরা কেউ সৃষ্টি করে নি, তবে কোন সেই জন, আশা করি জানাবেন। আপনার পুরা পোষ্ট টাই এক টা প্রশ্ন বোধক চিহ্ন, আশা করি উত্তর দিবেন।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি জার্মান এম্বাসী প্রমান চাইছে তাই না? আপনে পোস্টে নিচে লিখে দিন, জার্মান যাইতে চাই - সকলের সহযোগিতা চাই। তাইলেই আর কেউ কিছু মনে করবে না।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

হানিফঢাকা বলেছেন: "কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মুসলমানরা বিজ্ঞানতো জানেই না উপরন্তু তাদের ধর্মগ্রন্তটিও ভালো করে পড়েনি ।"- আপনি ভাল করে কোনটি পড়েছেন? বিজ্ঞান নাকি ধর্ম গ্রন্থ, নাকি দুইটাই?

কই থেইকা দুই দিন পরে পরে এইডি আইসা কোরআন নিয়ে একটা পোস্ট দেয় কে জানে? এইগুলি কি হিট সিকার না কি আল্লাহই জানে।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: আপনি বিজ্ঞানী হইলেন না ক্যান।
আমিরিকায় জান।।বাংলাদেশে থেকে আপনার কোন লাভ হইব না।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: আমার এক পরিচিত জন তার হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, কোরআন নিয়া খুবই ফাল দেয়। পরে বলছিলাম তোর হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, কোরআন জীবনে কয়বার পড়ছিস? উত্তর ০ বার।
বলছিলাম আগে গ্রন্থগুলো ভাল করে পড় তারপর ফাল দে।
ধর্মগ্রন্থগুলো আমারও পড়া হয়নি। তাই বেশি ফাল দিচ্ছিনা। আচ্ছা বিগ ব্যাং এর লক্ষ বছর পরে বায়বীয় বস্তু সৃষ্টি হইল এই কথার উপর এত ব্শ্বিাসের কারণ কি?

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: চালাম ভস ! ভাইসাব মনে হইতাসে বিরাট বিজ্ঞানী । আচেন দণ্ডাবৎ হই, পদধূলি লই ।

বিজ্ঞানীসাব কোরআনে কি কি অবৈজ্ঞানীক তথ্য আছে তাহা নিয়ে গোভেষনায় ব্যস্ত আছেন .......... B-)

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: কেডা জানি কইছিলো - অল্প জ্ঞ্যানি ছাগল মার্কা হয়, কোন বিনয় নেই, খালি ম্যাতকার।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

রাজ বিদ বলেছেন: যা মনে হয়তেসে, আপনিও এইসব সায়েন্স কোথা থেকে ধার কর্য করে এখানে চাপায়সেন।যত্তগুলা লিখসেন তার ১০% ও যদি এইসবের উত্তর খোজার চেষ্টা করতেন তাইলে পায়া যাইতেন।সায়েন্স খালি আপনিই বুঝেন দেখা যায়তেসে। মুসলিম সাইট না অমুসলিম সাইটেই এইসবের আন্সার পাই যাইতেন।কারণ হইল এইসব প্রশ্ন অনেক পুরান হয় গেসে। নিচের সাইট এ যান।পৃথিবী গোলাকার,ডিম্বাকার সব বোঝায় দেবেঃ

newsrescue.com/the-earth-is-egg-shaped-nasa-validates-quran-ancient-scripture/#axzz3z6a823AM

আর জন্মপদ্ধতি নিয়ে আপনার সায়েন্সজ্ঞান দেখে তারিফ করতে হয়। এই ব্যাপারে ড. উইলিয়াম কেম্পবেলকে জাকির নায়েক কাদায়ে ছাড়লেন।আর আপনি আয়সেন কয় থেকে।কান্দানিটা ইউটুবে দেইক্ষা নিয়েন..

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

মাসূদ রানা বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার ভাইগণ ! ইনসাল্ট করে কোন লাভ নাই। বরংচ তিনি লিখতে থাকুক ওনার মন যা চায়। আপনারা আল্লাহ পাকের নাম নিয়ে যতটুকু পারেন ওনাকে/ওনাদের মত লোগদের সঠিক পথে আসতে সহায়তা করুন :)

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

হানিফঢাকা বলেছেন: ইন্টারমিডিয়েট সেকন্ড ইয়ারে থাকতে বাংলা বাজারের ফুটপাথ থেকে একটা দাবার বই কিনেছিলেম। পুরা বইটা ইংরেজীতে লেখা। প্রায় ১০০-১২০ বছরের পুরানো বই। (প্রকাশের সময়টা ঠিক মনে নেই)। আমার দাবার প্রচন্ড নেশা ছিল। বইটার নাম ছিল “Chess as it is played”। ঐ বইয়ের শুরুতে প্রথম যে শিক্ষাটা ছিল তা হচ্ছে “Offense is the best Defense”. বইটা হারিয়ে গেছে, কিন্তু এই শিক্ষাটা আমি এখনও দাবা ছাড়াও সব জায়গায় দেখতে পাই।

কিছুদিন পরে পরে কোরআন নিয়ে এই রকম একটা করে পোস্ট আসে। যার মুল বক্তব্য হচ্ছে বিজ্ঞানের সাপেক্ষে কোরআন ভুল। অনেকেই এর উত্তর দেন, কিছুদিন চুপ থাকে তারপর আবার একি জিনিশ শুরু হয়। মজার বিষয়ে হচ্ছে যারা প্রতিনিয়ত এই আক্রমনের উত্তর দিয়ে যাচ্ছেন, তারা উত্তর দিতে দিতেই জান শেষ। পালটা কোন আক্রমনে (প্রশ্নে) যেতে পারছেন না। সুতরাং নাস্তিক (আসলে হবে ইসলাম বিদ্ধেসী) দের আস্তিক দের কাছ থেকে কোন রকম প্রশ্ন ফেস করতে হয়না। অর্থাৎ আস্তিকরা নিজেদের ডিফেন্ড করতেই সব সময় শেষ করে ফেলেন।

এই জাতীয় পাবলিক গুলি বেশিরভাগই বিজ্ঞানের এবং লজিকের কিছুই জানে না। আসেন আপনারে দিয়া এইটা প্রমান করি।
এইখানে কোরআনের কোন রকম রেফারেন্স টানা হবে না। কোরআন কি বলেছে তা জানার দরকার নাই। এইখানে যা হবে তা হচ্ছে বিজ্ঞান এবং যুক্তি দিয়ে বিতর্ক। আমি দেখতে চাই আপনি বিজ্ঞান এবং যুক্তি কতটুকু বুঝেন

আপনার সাথে তর্কের খাতিরে আমি যক্তি দিয়ে তর্ক করব।সুতরাং আমি কি বিশ্বাস করি সেটা মুখ্য ব্যাপার না। সুতরাং মুখ্য ব্যাপার হচ্ছে আপনি যা বিশ্বাস করেন তা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে আমাকে প্রমান করে দেখাবেন। আমি আপনার বিজ্ঞানের দৌড় দেখতে চাই।

আপনি বলেছেনঃ পৃথিবী সমতল নয়, পৃথিবী গোল।

আপনার কাছে প্রশ্নঃ
১। প্রথমেই বিজ্ঞানের একটা সংজ্ঞা দিবেন (গুগল করলেই পাবেন)

২। সেই সংজ্ঞা মেনে আপনি এইখানে প্রমান করেন পৃথিবী গোল। দয়া করে বলবেন না বইয়ে পড়েছি, বিজ্ঞানীরা বলেছে, মুভিতে দেখেছি, নাসা বলেছে ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি চাই আপনি নিজে প্রমান করে দেখান পৃথিবী গোল। (একটু চ্যাপ্টা হলেও সমস্যা নাই)। অর্থাৎ আপনি নিজের অভজারভেশন, লজিক, বিজ্ঞানসম্মত কোন উপায় যা মানুষ নিজেই পরীক্ষা করে দেখতে পারে ইত্যাদি থেকে বলবেন

আসেন দেখি আপনি কিরকম বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ , এবং পৃথিবী যে গোল তা প্রমানে আপনার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কি?

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

মোঃ আশরাফঊজ্জামান খান বলেছেন: একটি দূর্বল মস্তিষ্কের পক্ষে কোনো কিছুই কাউকে সহজতর করে স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়ে নিজে বুঝে নেওয়া বাস্তবানুগভাবে সম্ভবপর নহে।

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

মেমননীয় বলেছেন: ওনি মনে হয় ভিসা নিয়া বিমানে ওঠে গেছেন, তাই উত্তর দিতে পারছেন না।

১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

আজাদ মোল্লা বলেছেন: (21;30) এখানে আল্লাহ বলেছেন যে, আকাশ ও পৃথিবী অর্থ্যাত পুরো মহাবিশব একত্রে বন্দি ছিলো, যা তিনি আলাদা করে দিয়েছেন। এখানে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাবে big bang / মহাবিষ্ফরিন সংঘটিত হওয়ার মুহূর্তের কথা ইজ্ঞিত করা হয়েছে। এছাড়াও কুরআনে বিগ ব্যাং সম্পর্কে অনেক ধাপ এবং অবস্তার কথা বলা হয়েছে, আমরা বিশফরনের পরবর্তি অবস্তাড় কোঠা জানি, বিজ্ঞানিরা বলেন বিষ্ফরনের পরে দীর্ঘকাল মহাবিশব ধুয়া ময় অবস্থায় ছিলো। এবং পরে তা একত্রে ঘনিভূত হয়ে গ্রহ-গ্রহাণু তৈরি হয়। এবার দেখুন কুরয়ান কি বলে এই সম্পর্কে, “অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।” (কুরয়ান ৪১;১১) আবার বিজ্ঞানিরা মহাবিশব সৃষ্টির সময় কে ৬ টি ভাগে ভাগ করেন। এগুলো হলো, 1. Time Zero 2. Inflation 3. Annihilation 4. Proton and Neutron 5. Atomic Nuclei 6. Stable Atom আর আল্লাহ কুরআনে বলেন, “তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়টি খন্ডিত সময়ে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন।” (কুরআন ৫৭;৪)

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯

ভুলুয়া বলেছেন: একটু কষ্টকরে ইউটুবে ইসলামি ইস্কলারদের লেকচার শুনলেই উত্তর গুলো পেয়ে যেতেন।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭

তার আর পর নেই… বলেছেন: দরবেশ মুসাফির ও হানিফ ভাইয়ের কমেন্ট অনেক ভালো লেগেছে।

বেশ কয়েকজনের কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে শেষ =p~ =p~ =p~

এ নিয়ে কিছু বলতে পারছিনা, কারণ আসলেই ধর্মগ্রন্থ পড়েছি কম …

তবে এরা ইসলাম, কুরআন, মুহাম্মাদ এগুলো নিয়ে খুঁচিয়ে মজা পায় কেন! !!
অবশ্য খুঁচানোর কারণে জানার আগ্রহ বাড়ছে, কুরআনের প্রতি ভাল লাগা আরো বাড়ছে।

১৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

গেসটো বলেছেন: ভাই, সেইরকম লিখছেন, চালায় যান । মুমীন ভাইদের রেস্পন্স দেখতেছেন? কেমন খেপছে, তাই না? তাদের এইসব Falacy Logic এর জবাব অনেক আগেই দেওয়া হয়ে গেছে মুক্তমনায় । একজন আবার দাবা বিষয়ক যুক্তি আনছেন । (অনেক আগে, এক ঈমানদার বোন এই ধরণের একটা যুক্তি দিছিলেন, সেটা হইলঃ "আল্লাহ ত বিশ্বাস করেন না, তাই না? আচ্ছা ঠিক আছে, প্রমান করেন যে আল্লাহ নাই";)। পারেও ভাই ইনারা !! উনারা ত আর মুক্তমনা-এর সাইটে ভ্রমণ করবেন না ... যদি আবার ঈমান নষ্ট হইয়া যায় । উনাদের ঈমান ত বেশ শক্ত (!) ... যাই হোক, উত্তর দিয়া সময় নষ্ট কইরেন না (baby-sitting এর দিন শেষ )। আপনি লিখতে থাকেন ।

১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

নাভিলা বলেছেন: কি বলব বুঝতে পারছিনা!!
ওহ মনে পড়ছে,
পবিত্র কুরআনের কোন আয়াতে যেন একটি কথা আছে “বাল হুম আদাল” “বাংলাঃ তারা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট”।
প্রশ্ন হলো তারা কারা??
আমার মতে ওরা তারাও, যারা দোপায়া মানুষ হয়েও তার মত আরেক দোপায়া মানুষ নামক বিজ্ঞানীর মনগড়া থিওরী বিশ্বাস করে নেয়, কিন্তু লক্ষকোটি বিজ্ঞানীর বিজ্ঞানী সর্শক্তিমান এক অাল্লাহর ইশারা অনুধাবন করার আক্কেল তাদের হয়না!!
কুরআন যদিও কোন বিজ্ঞান (Science) গ্রন্থ নয়, তবে এটাতে বহু নিদর্শন(Signs) রয়েছে।
আর সেসব বুঝার জন্য অন্তত পশু থেকে মানুষের কাতারে আসতে হবে আগে।
মদখোর, জুয়াড়ী কিংবা সমকামী কিসিমের মানুষের পক্ষে কুরআন বুঝা একটু কঠিনই বটে!!
তবে প্রবল ইচ্ছা যদি কারো থাকে, সে নিজকে অপকর্ম থেকে মুক্ত করতে হবে আগে।
গোসল করে পাক শরীরে রাতের নিরালায় একটু কুরআন তিলাওয়াত করে দেখো!!
তুমি বুঝবে পারবে কুরআনের জাদু!!

২০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

নাভিলা বলেছেন: তবে অামি সকল নাস্তিকের জন্য দোয়া করি, যেন আল্লাহ হেদায়াত দান করে।
ভাই, বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গি একদিনের জন্য হলেও মন থেকে মুছে ফেলুন।
গোসল করে পবিত্র শরীরে কয়টা রাত আল্লাহর সামনে হাজির হোন।
বিগত দিনের সকল বিশ্বাস কিংবা অবিশ্বাস মন থেকে দূর করুন।
বলুন, হে আল্লাহ তুমি কি সত্যিই আছো, নাকি কল্পনা?
যদি তুমি থেকেই থাকো আমাকে তোমার পথ দেখাও...।
এভাবে কয়টা দিন করে দেখুন।
আমি বিশ্বাস করি আপনি হেদায়াত পেলেও পেতে পারেন।
এটা পরিক্ষিত!!

২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

বিজন শররমা বলেছেন: "শুনেই বিশ্বাস, আর দেখে বা পরীক্ষা বা পর্য্যালোচনা করে তার পর বিশ্বাস" এই দুইয়ের কি কোন তূলনা হতে পারে ?

২২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

বিজন শররমা বলেছেন: গ্রাম বাংলার ভাষায় "থো তোর দেহা কতা, আমি কই হুইন্যা ।"

২৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

নাভিলা বলেছেন: ভাই বিজন, আপনার কথার সঙ্গে আমি একমত।
পর্যবেক্ষমূলক যে বিশ্বাস সেটাই হচ্ছে আসল।
কিন্তু পর্যবেক্ষন না করে কিংবা আংশিক করে নির্দিষ্ট কোন ধর্মকে টার্গেট করা মানে কুউদ্দেশ্য!!
যা কথিত নাস্তিক ভাইরা করে যাচ্ছে।

ধন্যবাদ

২৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

omarfaruk বলেছেন: শালা নাস্তিক মানবিক কোথায় গেলি তর উওর নিবি না।।শালা ডান্ডির বাচ্চা

২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

প্রামানিক বলেছেন: আমি এখন পোষ্টের চেয়ে মন্তব্য পড়ায় ব্যাস্ত।

২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

বিজন শররমা বলেছেন: নাভিলা বলেছেন: .... আপনার কথার সঙ্গে আমি একমত।
পর্যবেক্ষমূলক যে বিশ্বাস সেটাই হচ্ছে আসল।
কিন্তু পর্যবেক্ষন না করে কিংবা আংশিক করে নির্দিষ্ট কোন ধর্মকে টার্গেট করা মানে কুউদ্দেশ্য!!
যা কথিত নাস্তিক ভাইরা করে যাচ্ছে।
"প্রশ্ন হলো,ধর্মকে (যার সবগুলিরই প্রাচীন কালে জন্ম হয়েছে) এখন আর পর্য্যবেক্ষন করার উপায় আছে কি ?"

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

নাভিলা বলেছেন: ভাই বিজন, বিষয়টি নির্ভর করছে আপনার উপর।
আপনার ধর্ম বিশ্বাসে আপনি অন্যের উপর নির্ভরশীল হবেন নাকি তা যাচাই বাছাই করে সঠিকটা নির্বাচন করবেন।
আমাদের নানা-দাদারা এককালে অনেক কিছু করতেন, এবং অনেক কিছু করতেননা।
কিন্তু এখন আমরা তার অনেক কিছু করিনা আবার অনেক কিছু করি যেমন, নানা-দাদারা ইন্টারনেট চালাত না, কিন্তু আমরা চালাই।
আপনাকে বুঝতে হবে প্রাচীন কাল থেকেই পৃথিবীতে একশ্বেরবাদী মানুষ ছিল আবার সূর্যপূজারী মানুষও ছিল। মানুষকে শুধুই একশ্বেরবাদী মতে টিকিয়ে রাখার জন্য বহু নবি/মনিষীগণ ছেষ্টা করেে গেছেন, অপরপক্ষে শয়তান কিছু মানুষকে সূর্যপূজায় লিপ্ত করতেও সমর্থ হয়েছিল। আপনাকে আমি বিস্তারিক বলতে চাইনা, বুঝে নিবেন।
আপনি কুরআন পড়ুন বুঝতে পারবেন। পাশাপাশি চাইলে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থও পড়ে দেখতে পারেন তফাৎ বুঝার জন্য।
তবে আমি বলতে পারি, যাচাই বাছাই করার পর যদি আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন আপনার সে বিশ্বাস হবে আমার চেয়েও বহুগুণ মজবুত। আমরাতো ভাই বাপ-দাদার সূত্রে মুসলিম হয়ে গেছি তাই আমরা যাচাই বাচাই করার ব্যাপারে অলস। তবে আমাদেরও ষ্টাডি করা উচিৎ। আনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

জ্ঞান পাগল বলেছেন: আমার মনে হয় ওনাকে ডা: জাকির নায়েকের লেকচার গুলা শুনালেই হবে

২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: * পোস্ট করেছি: ৯টি
* মন্তব্য করেছি: ১টি
* মন্তব্য পেয়েছি: ৩৩টি
* ব্লগ লিখেছি: ১১ মাস ১ সপ্তাহ
* অনুসরণ করছি: ০ জন
* অনুসরণ করছে: ১ জন

কোথাও মন্তব্য করেন না, কারো মন্তব্যের রিপ্লাই দেন না, খালি কপি পেস্ট কৈরা পোস্ট দেন। এইডারে কি কয় ব্লগিং?

৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: বাল্পুস্ট

হানিফ ভাইয়ের প্রশ্নের জবাব দেন দেখি বিজ্ঞান দিয়া।

৩১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

ইফতেখার রাজু বলেছেন: ভাই না পড়েছেন কোরান না জেনেছেন বিজ্ঞান। কারো কাছ থেকে শুনে অথবা হুজুগে কোনো স্বার্থ উদ্ধারে লাঙ্গল চালাইতেছেন। কিন্তু কোনো লাভ নাই। কোনো সত্যি প্রতিষ্ঠা করা আপনার কাজ নই। আপনি পারলে ধূসর থাকেন। সাদা কালো পতাকা উড়াবেন না। যদি তাই চান, তাহলে পড়ালেখা করে আসেন, আর অন্ধ মানুষগুলোর কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন।

৩২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮

বিজন শররমা বলেছেন: নাভিলা বলেছেন: .... আপনি কুরআন পড়ুন বুঝতে পারবেন।"

উত্তরে বলছি, একবার নয় অনেক বার পড়েছি, বাংলায় এবং ইংরেজীতে । পড়ে যা মনে হয়েছে তা বলতে চাই না, কারন সেসব বলা যায় না। আপনি পড়ে আপনার র একশন প্রকাশ্যে জানাতে পারবেন ?

৩৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আমি এটাই সন্দেহ করছিলাম! আপনি কারো মন্তব্যেরই জবাব দিচ্ছেন না। আমি অনেক কষ্ট করে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া না জানতে পারলে এত কষ্ট করার মানে কি?

এর আগেও এভাবে ব্লগের অনেক নাস্তিকের পোস্টে তাদের প্রশ্নের লম্বা লম্বা উত্তর দিয়েছিলাম। লাভের লাভ হয়েছে তারা পোস্ট মুছে দিয়েছেন অথবা উত্তর দেন নি। একইভাবে আমি আবারো পণ্ডশ্রম করতে প্রস্তুত নই।

আপনি যদি সত্যিই আপনার প্রশ্নের উত্তর চান তো মন্তব্যের জবাব দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.