![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলা থেকে প্রচুর বই পড়তাম যা বই সবই গল্প বা ইহিতাস রিলেটেট । একটা জিনিস মানতাম শিক্ষা আমাকে মুক্তি দিবে, মানুষিক মুক্তি হয়তো পেয়েছি । যত সময় যাচ্ছে সাধারণ হতে চেস্ট্রা করছি এক সময় হুজুর বলতেই খারাপ মনে করতাম এখন অপরাধীদের দেখলেও অপরাধী মনে হয় না । সবই পরিস্থিতির সৃষ্টি! আমি নিজেই প্রায়ই ভাবতাম যার সাথে আমার বিবেধ তার অনিষ্ট করার জন্য ! তবে একটা মানুষমুক্তির একটা শৃঙ্খলা দরকার হয় । শ্রেনী,ধর্ম,বর্ণ সবটিকে থাকবে মনে হচ্ছে এর ভেতর দিয়েই মানুষের মুক্তির পথ খোজঁতে হবে । সব কিছু বিজ্ঞান দিয়ে হয় না যেমন হৃদয়টা বিজ্ঞান নয় এটা যুক্তির বাইরে অনেক কাজ করে ফেলে । আজও শিখছি এতদিন অল্প পড়ে বেশি হংকার করতাম , এরচেয়ে বেশি প্রয়োজন মানুষের সাথে মেশা তাহাকে সাহার্য্য করা , ঘরের ভেতর সারাক্ষন বই নিয়ে পড়ে থাকলে আপনি হয়তো ভালো সার্টিফিকেট পাবেন, কিন্তু মানুষিক মুক্তি হবে কি ? আপনার উচিত মানুষের মুখকেই বই মনে করা , ওটা পড়তে চেস্টা করবেন । মানুষের ফেসের ভাষা বুঝতে পারলেই বুঝবেন আপনি কিছুটা মানুষ হচ্ছেন । এমন অনেক মানুষ দেখি হংক্কারে কারো সাথে কথা বলতে চায় না রুপ,সৌন্দর্য্য নিয়ে ঘরে বসে থাকে এরচেয়ে হৃদয়টাকে পাধান্য দাও । এনজেলিনা বলেছিল:-শরীর সৌন্দর্য্যের মোহ থাকে মাত্র ১৫ মিনিট এক পুরুষের কাছে এরপর গুনদিয়েই মানুষকে চলতে হয় । গুনই কর্ম ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:২৬
কালনী নদী বলেছেন: সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক তাৎপর্যপূর্ন। এই সাধারন সত্যটাই জীবনকে সহজ ও সুন্দর করতে যথেষ্ট। সেক্সটা হবে কিন্তু আগে বৈধ সম্পর্কটাকে সুন্দর করেও সেক্সকে আর্টের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব, আর সেটাই হচ্ছে ভালোবাসা। তাইতো ভালোবাসাতে কোন চাহিদা নেই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।