![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাজার মেঘলা দিনেও কোনদিন একফোঁটা, এক কণা বৃষ্টি ছোঁয়না যাদের-আমি তাদের দলে তবুও, কেউ দেয় না মুঠোর ভিতর রোদের রুমাল।
পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর জিনিস কি?! কেউ উত্তরে হয়ত বলবে, ফুল, নীল আকাশ, প্রজাপতি, কিংবা বিশাল সাগর। এইগুলোও কম সুন্দর না। কিন্তু কোন জিনিসটা মানুষের মুখে হাসি ফুটায়? কি দেখলে মানুষ তার সব কষ্ট ভুলে যেতে পারে? কি দেখলে মানুষ তার জীবনের জটিলতা ভুলে গিয়ে একটু খানি নিঃষ্পাপ পাগলামী করতে পারে?
আমার মতে, এই সব প্রশ্নগুলোর উত্তর হলো ছোট্ট শিশু। আজকে আমি কিছু এ্যান্জেল আমার ব্লগে নিয়ে আসলাম।
এই বাবুটা আমার আম্মুর ক্লাসের এক মেয়ের। কয়েকদিন আগে আমাদের বাসায় এসেছিলো। একদম শান্ত শিষ্ট গুদুগুদু বাবুটা। প্রথম প্রথম একদম চুপ করেই বসেছিলো। অনেকক্ষন পরে, আম্মু দেয়ালে ছবি ঝুলাবে এই জন্য হাতুড়ি দিয়ে দেয়ালে পিন লাগাছিলো। সে আবার চোখ বড় বড় করে সেই দৃশ্য দেখেছে। একটু পর হাতে রিমোট নিয়ে টিভির উপর বাড়ি মারা শুরু করলো, ভাব এমন সে কোন এক মহৎ কাজ করে ফেলেছে। ওর আম্মু এসে হায় হায় করা শুরু করলো। পিচ্চির আর কি দোষ, আম্মুকে দেখেছে পেরেক লাগাচ্ছে দেয়ালে সেও দেখা দেখি টিভিতে পেরেক লাগানো শুরু করেছে।
আমি যখন কুকি খেতে দিলাম পিচ্চিকে মা বলে আদর দিতে আমাকে। ওলে, এসে আমাকে একটা পাপ্পি দিলো! আমি পুরাই কাইত
এইগুলো আমার কাজিনের বাচ্চা কাচ্চা। যেটা কালো রঙে পান্জাবী পড়ে আছে, ওর নাম ফারদিন। আমি যখন দেশে ছিলাম তখন সে একদম পিচ্চি ছিলো। আমি যখন মাঝে মাঝে বিছানার উপর আধশোয়া হয়ে টিভি দেখতাম, আর সে যদি খাটের উপর না থাকতো-সে এসে আমাকে উ উ শব্দ করে ডাক দিয়ে বিছানার উপর দুহাত রেখে রেখে আমাকে বুঝিয়ে দিতো যে সে খাটের উপর উঠতে চায়। আর আমি যেনো উকে কোলে করে তোলে দেই। আমিও ছিলাম অনেক পাঁজি, এত সহজে কিছু ছাড়াই পিচ্চিকে আমি খাটে তুলে দিবো?! একদম না। আমি ওকে আমার গাল দেখিয়ে বলতাম পাপ্পি দাও। ফুপ্পিকে আদর দাও তাহলে তুলে দিবো। সেও নাছোড়বান্দা আমাকে আদর দিবো না, আমিও কম না...আমিও ওকে বিছানায় তুলবো না। এরপর বাধ্য হয়ে আমার গালে ছোট্ট করে একটা চুমো খেতো। ওরেএএএএএএএএ আমিতো পুরা ফিদা। তারপর মানিকটাকে কোলে নিয়ে বিছানার উপর তুলে দিতাম। আর আদর করতে করতে অর্থেক খেয়ে ফেলতাম।
ফারদিন পিচ্চি বেলা থেকেই কোক আর ডিম পছন্দ করতো। ফ্রিজ খুলে মুখের দিকে আঙুল পয়েন্ট করে বলতো কোক, ডিম। মানে বুঝিয়ে দিতো যে সে ডিম/কোক খেতে চায়।
এই তিনটা জান-ই আমার বড় ভাইয়ার জন্য পাগল। ভাইয়া বাহির থেকে আসলেই খোঁজে খোঁজে ভাইয়ার কাপড়/গামছা এইসব নিয়ে আসতো।
****আর যেই পিচকিটা কানে ফোন ধরে ভাব ধরেছে ওটা আমার খালাতো বোনের প্রথম ছেলে, মাহি। এইটার জন্মের আগে আমি ছিলাম সবার চোখের মনি। আমার খালা, মামার ছেলে মেয়েদের মধ্যে আমিই সবার ছোট, এজন্য সবার এত্ত এত্ত আদর পেতাম। মাহি হবার পরে সবাই দেখি আমাকে আর পাত্তা দেয় না। মাহিকে নিয়েই উঠে পড়ে লেগেছে!!!
যাইহোক, আপু যখন দুপুরে মাহি আর ফাহিমকে(ছবির মাঝখানের বাবুটা) ঘুম পাড়াতো আমি তখন বসে থাকতাম, কারন আমি না থাকলে চিল্লা পাল্লা করতো। আপু জুড়ে জুড়ে হাত দিয়ে ধাক্কায় দিয়ে দিয়ে ঘুম পাড়াতো আর ঘুম পাড়ানি ছড়া বলতো। আর মাহি পাজি না ঘুমিয়ে মুখের মধ্যে বুড়ো আঙুল নিয়ে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকতো।
মাহিকে যদি কেউ বলে যে, মাহি হাসো তো, ছবি তুলবো। ওমনি সে সবগুলো দাঁত বের করে দারুন একটা ভাব নিতো।
এই পরীটার নাম জেসিকা। আমার উপরের ম্যানেজারের মেয়ে। ঘুম থেকে উঠেই পাগলী হয়ে চলে এসেছে। আমি বললাম যে আসো চুল ঠিক করে দেই, ওমা! সেই ওর বাইক নিয়ে দৌড়! আমি যখন বললাম যে ছবি তুলবো তাকাও ক্যামেরার দিকে, এই ছবিটা উঠলো। এইটাকে আমি পিচ্চি বেলা থেকেই দেখেছি। কালকে নতুন একটা সেন্টেনস বললো "do you understand?" ঠিক মত এখনো কথা বলতে পারে না। আধো আধো কথা বলে। জবেই আমরা সবাই ওর সাথে লুকোচুরি খেলি। আমি যখন বলি যে, "where's Jesica? I can't fine Jesica" আমার সামনে ঝড়ের গতিতে এসে ওর বুকের মধ্যে আঙুল দিয়ে বলবে This is Jesica. ঐদিন আমরা ছবি দেখছিলাম, ছবির মধ্যে আমিও ছিলাম। সে ছবিটা হাতে নিয়ে আমার কাছে দৌড়ে এসে বলে Janifa... Janifa...
ছবির মধ্যে সে আমাকে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।
ঐদিন আমরা খেতে বসলাম। সেও বসলো আমাদের সাথে। টেবিলে আমার খাবার রেখে আমি গেলাম ওর জন্য জুস আনতে। এসে দেখি ডান হাত বাম হাত দিয়ে আমার প্লেট থেকে খাবার নিচ্ছে। আর আমি যে পানি খাচ্ছিলাম সেই গ্লাস থেকে সেইম স্ট্র দিয়ে পানিও খেয়ে ফেলছে!!!!
প্রথম প্রথম মেজাজ খারাপ হলো, ধুর জেসিকার হাত ধুয়া না কিচ্ছু না তার উপর আমার স্ট্র দিয়ে পানি খেলো!!! পরে ভাবলাম এইগুলো তো এক একটা পরী, আমার নিজের বাবু হলে তো আমি কত্ত আদর করে খাওয়াবো। মাঝে মাঝে জেসিকার জন্য খুব খারাপ লাগে, বাপ মা থাকে ব্যাস্ত। ডে কেয়ারেও দেয় না টাকার ভয়ে, এইটারে টেইক কেয়ার করার মত কেউ নেই।
একদিন এইটার উপর রাগ করেছিলাম। অনেক জ্বালাচ্ছিলো। প্রথমে বললো, পানি খাবে। পানি দিলাম পানি চায় না। সফট ড্রিং চায়। সফট ড্রিং দেয়া যাবে না। সে লাগালো চিল্লা পাল্লা। এর পরে আমি সফট ড্রিং দেই নি বলে আমাকে আলতো হাতে হাতের মধ্যে মারলো। এর পরে আমি আর কথা বলি না ওর সাথে। অনেকক্ষন পিছু পিছু ঘুড়লো। ওর নানীকে গিয়ে শুধু বলে "জানিফা...জানিফা" আর কিছুই বলতে পারে না। কিছুক্ষন পরেও আমার কাছে আবার এসে নিজের গলা থেকে একটা মালা খুলে আমার হাতে দিলো আমার রাগ ভাঙানোর জন্য। (আমার মনে হয় কথা বলতে পারলে ঠিকই সরি বলতো) হাউ সুইট!!!
এই কিউটিটা আমার জবে এসেছিলো। ভাগ্যিস সেদিন ক্যামেরা সাথে ছিলো। আমি কাছে গিয়ে যখন বললাম যে তোমার নাম কি? তুমি কি খাচ্ছো? ওরে আল্লাহ, মাথা নিচু করে (লাজুক ভাব) আমার হাতে কেন্ডি দিয়ে ফেললো।
(এই রকম একটা কিউট মেয়ে বাবু আমি চাই)
*****
আরেকটা পিচ্চি এসেছিলো। অনেক ছোট। বাবা মা কাগজ কলম দিয়ে রেখেছে আকি-ঝুকি করার জন্য। কাগজের এই মাথায় একটা টান দিয়ে ঐ মাথায় যায়। যাবার সময় ওর বাপ বলে, আমার ছেলে তোমাকে কিছু দিতে চায়! যাবার সময় পিচ্চির আকিঁ ঝুকি আমাকে দিয়ে গেছে। ছবিটা দেয়ার ইচ্ছে ছিলো কিন্তু আমার স্কেন মেশিন নষ্ট
******আরেকটা পিচ্চির কথা বলি, ওটা একদম জানেমান ছিলো। অনেক কিউট। দাদী আর মার সাথে এসেছিলো। আমার যথারীতি পিচকি দেখে নিজেকে সামলাতে পারলাম না। কাছে গিয়ে বাবু বাবু কথা বলতে লাগলাম। এক পর্যায়ে পিচ্চি আমার কনে আঙুলে ধরে ফেললো। আমি যখন বললাম যে-"তুমি আমাকে ধরে রাখলে কি করে যাবো!" পিচ্চি লাজুক লাজুক হাসে। পিচ্চির মা বলে , "oh you get a beautiful girlfriend" যাবার সময় অনেক কেঁদেছিলো। ওরে জানটা! যাবার সময় আমাকে হাগ দিয়ে গেলো। আর আসে নাই আমার বয় ফ্রেন্ডটা
এই পোষ্টে পিচ্চিদের বর্ননা শেষ হবার না। তবুও আজকে থামি। এই লেখাটা যখন লিখতে শুরু করি তখন আমার মনটা ভীষন খারাপ ছিলো, লিখতে লিখতে একদম মন ঝিলমিল হয়ে গেলো। এই লেখাটা সব বাচ্চা পাগলদের জন্য সাথে অনন্তকে দিলাম যে মন খারাপ করা লেখা দিয়ে সবার মন খারাপ করে দিয়ছে।
(এই পিচ্চিকে কোথায় পেয়েছিলাম মনে নেই)
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আর আমাকে? এত কষ্ট করে যে লিখলাম
২| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:২১
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
+
ছোট মনিদের নিয়ে স্মৃতিচারণ ভালো হয়েছে। সত্যি কথা লিখাটি পড়ে আমারও ভালো লাগছে। মাথায় কি একটা টেনশন ছিল! যা এখন সরে গেলো!
ভালো লাগল লিখাটি। ওদেরকে নিয়ে ভাবাটাও অনেক বড় কথা। ক'জনই পারে ওদের নিয়ে ভাবতে!!!
ভালো থাকুন।
শুভ রাত্রি।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: টেনশন ছেড়ে ফেলুন। কি আছে জীবনে। বাচ্চাদের মত ঝিলমিল হয়ে যান দেখবেন জীবনটা অনেক সুন্দর লাগছে
৩| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: So sweet!
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আসলেই অনেক সুইট
৪| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:২৫
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: সবকয়টা পিচ্চিকে এত্তো এত্তো আদর ... সেইসাথে তোমাকেও এত্তো এত্তো শুভকামনা এমন সুন্দর একটা পোষ্টের জন্য।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকুঊঊঊঊঊউ আইসক্রিম কই?
৫| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:২৫
মানবী বলেছেন: প্রত্যেকটি এ্যান্জেল কিউট!
হাতুড়ি দিয়ে টিভিতে পেরেক গাঁথা বীরকে দিয়ে শুরু, ভাবুককে দিয়ে শেষটা ভালো লেগেছে :-)
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
৬| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:২৫
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: +
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকুস। এখন আমার জন্য আর বাচ্চাগুলোর জন্য আইসক্রিম নিয়ে আসেন
৭| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩০
ঘুমন্ত পথিক বলেছেন:
পিচ্চিগুলার কাহিনী পড়ে শুকনো মনটা ভালো হয়ে গেল। সবগুলাই খুব চুইট, তবে শেষের পিচ্চিটার মধ্যে একটা দারুণ গিয়ানী গিয়ানী ভাব আছে।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: অনেকেরই মন খারাপ দেখলাম আমারও ছিলো তাই এই পোষ্ট দিলাম।
শেষের পিচ্চিটাতো কি বলবো
৮| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৫
সাইফুর বলেছেন: গ্রেট
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৩৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কি অবস্থা?
৯| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৪১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বাহ! দারুণ !!
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আসলেই
১০| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৪১
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: মন ভাল হয়ে গেছে পড়ে
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: মন খারাপ হলেই বাবুদের কথা মনে করো, মন ভালো হয়ে যাবে
তোমার পিচ্চি কেমন আছে? ওটারে এত্তগুলো আদর
১১| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৪২
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: আমি রসগোল্লা খাব , আগে রসগোল্লা দাও এর পরে আইসক্রিম
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এত খাই খাই করো কেনো? এই রকম চলতে থাকলে তো দুই দিন পরেই আদনান সামী হবে।
যাও আইসক্রিম নিয়ে আসো।
১২| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৪৫
রুবাইয়াত ইসলাম সাদাত বলেছেন: খুব খুব বেশি কিউট। খুব ভালো লাগল। মনটা কেমন নির্মলতায় ভরে গেল, শিশুরা যেমন।
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।
১৩| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৪৭
বৈকুনঠ বলেছেন: BD r manush pulapan khub valobashe. aijonnoi proti 10/12 bochor por por jonoshongkha double hoitese. Obosho idaning shona zaitese onekei infertility te vugtese.
Amar 1 ta shobe dhon nil moni 3 bochorer chele ache. chobi dite chaisilam. kintu internet jinishta safe na.....
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাচ্চা কাচ্চা হলো এ্যানজেল-ওদেরকে ভালো না লাগার কিছুই নেই।
জানি, ইন্টারনেট জিনিসটা সেফ না কিন্তু বাচ্চার কথাতো আলাদা...
১৪| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৫৪
সাইফুর বলেছেন: হা..অবস্থা ভালোই
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: গুড। এই কাছিমটাকে ভালো লাগে
১৫| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৫৭
রোবোট বলেছেন: ভালো লাগলো
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকুস
১৬| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:০০
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: নিজে পিচ্চিতো তাই পিচ্চি ভালো লাগবেই।
আমি ও পিচ্চিদের খুউউউব পছন্দ করি , কিন্তু পিচকিরা ক্যান জানি মনে হয় আমারে পছন্দ করে না। কোলে উইঠাই তিনটা কাজ করবে.।
১। চশমা টান দিয়া খুলে ফেলা।
২। ইয়ে করে সব ভিজিয়ে দেয়া।
৩। কতোক্ষন উউউ করে ল্যাদল্যাদা হয়ে ঘুমায়ে পড়া, না যায় রাখা না যায় ফেলা
১৩ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ধুর, খালি পিচ্চি ডাকে
পিচ্চিগুলা তো দারুন কাজ করে, সাবাশ!
১) চশমা পড়ে ভাব নিতে আমারও ভালো লাগে। সো, বাচ্চাদের দোষ দেয়া যাবে না ওরাও তোমার চশমা পড়ে পন্ডিত ভাব নিতে চায়
২) হিহিহিহিহি নো কমেন্টস
৩) ওরেরে ঘুমন্ত বাবুদের আরো বেশি কিউট লাগে। জানো তো, অন্যের কোলে নিশ্চিন্তে ঘুমানোর মধ্যে অনেক মজা।
আমার এখন ঘুম পাচ্ছে
১৭| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:০৪
তানহা তাবাসসুম বলেছেন: +++++++
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকস
১৮| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:০৮
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পছন্দৈছে!
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন:
১৯| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:১১
'লেনিন' বলেছেন: পিচ্চিদের প্লাস আর আপনার লেখাকেও
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এতগুলো ধ্ইন্যা
২০| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:২৭
শান্ত কুটির বলেছেন: চো চুইট
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাচ্চা মানেই হলো মিষ্টি
২১| ১৩ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৭:৩৮
সুজন ১২ বলেছেন: +
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন:
২২| ১৩ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৭:৫০
চাঙ্কু বলেছেন: পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর হল বাচ্চারা । কথা সত্য ।
সবডি পিচ্চি কিরাম কিউট !!!! দেখলেই আদর করতে ইচ্ছা করে ।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আদর করতে করতে খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে
২৩| ১৩ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৯:০৭
পারভেজ বলেছেন: মন ভালো করে দেয়ার মতো লেখাটা
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাচ্চারা এমন যে দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়
২৪| ১৩ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
জেরী বলেছেন: পিচ্চিদের দেখলেই চিমটি দিতে মন চায়
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বলো কি!! তুমি তো সাংঘাতিক পচা
২৫| ১৩ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০৫
কাঙাল মামা বলেছেন: সুন্দর বাচ্চাগুলো........
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাচ্চা সব সময়ই নিঃষ্পাপ সুন্দর
২৬| ১৩ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮
বড় বিলাই বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর বাবুগুলো। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জিনিস, i mean মানুষ।
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ৮:০৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আসলেই
২৭| ১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: জোস...দারুণ লেখছেন। মায়া মায়া...
১৬ ই জুন, ২০০৯ ভোর ৫:০৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকস, আসলেই বাবুদের মাঝেই মায়া মিশে থাকে....ওদেরকে দেখলেই কেমন শান্তি
২৮| ১৬ ই জুন, ২০০৯ ভোর ৫:২২
টুশকি বলেছেন: খুব ভালো লাগল পোস্ট টা আপু
১৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: তোমার পোষ্টের লেখা সব কোথায় গেলো?!
২৯| ১৯ শে জুন, ২০০৯ রাত ১০:৪৩
আবু সালেহ বলেছেন:
আমি এই পোস্টে একটা কমেন্ট করেছিলাম ....সেটা গেলো কই!!!!!!!!!!!!!!????????
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ৮:৫০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমি কখনো কারোর কমেন্ট ডিলিট করি না।
আমিও বুঝতে পারছি না আপনার কমেন্ট গেলো কোথায়
৩০| ২০ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৭:৫৩
নিবিড় বলেছেন: আইডিয়াটা তো খুব ভালো লাগলো ..।
ফেসবুকের মত এজটা বাচ্চাবুক বানানো যেতে পারে এভাবে
২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ৮:৫১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আইডিয়া মন্দ না
৩১| ২১ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: পয়লাটাই সবচেয়ে সুন্দর।
২৩ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: প্রথমটাই!! ওটা তো পুরা বান্দর, ভাব দেখলে মনে হয় ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না
আমার সবগুলো বাচ্চাই বেশি বেশি পছন্দের
৩২| ২১ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:৩২
নিবিড় বলেছেন: আপনে কি টামপা বা অরলানডোর আশে পাশে থাকেন নাকি ?
২৩ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: টামপা তে যাওয়া হয়নি কখনো, চিনিও না।
অরলানডোর আশে পাশেই থাকি, ওখানে যেতে ৩-৪ ঘন্টা ড্রাইভ লাগে।
আপনি কোথায় থাকেন? আশে পাশেই নাকি!!!
৩৩| ২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:১২
অলস ছেলে বলেছেন: আমি কেন যেন বাচ্চাদের আদর করতে পারিনা, মাঝে মাঝে নিজের উপরেই রাগ লাগে। তবু মাঝে মাঝে কল্পনা করি, পুরো পৃথিবীর সব মানুষ যদি বাচ্চা হয়ে যেত একসাথে কেমন হতো। পৃথিবীটা বাচ্চাবিহীন হয়ে গেল কেমন হতো তাও ভাবি কখনো।
২৩ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৪:৩০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আর কিছু ভালোবাসতে পারেন আর না পারেন ফুল আর বাচ্চা ভালোবাসার চেষ্টা করবেন। এই দুটো জিনিস খুব সুন্দর আর নিঃষ্পাপ।
সবাই বাচ্চা হয়ে গেলে দারুন হতো, বাচ্চাদের মত নিখাদ নির্মল আনন্দ নেয়া যেতো। কিন্তু সমস্যা হলো, এই বাচ্চাদের দেখাশুনা করবে টা কে!! আমাকে তো এখনো আম্মু টেইক কেয়ার করে।
পৃথিবীটা বাচ্চাহীন হয়ে গেলে একদম ভালো হতো না, একদম না। পৃথিবীটা তখন সুন্দর দেখাতো না। বড় বড় মানুষদের সব জটিল জটিল চিন্তা ভাবনাতে পৃথিবীটা ভরে যেতো
৩৪| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:০৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ইস ! কি কিউট পিচ্চি গুলা !!
বাচ্চার কি যেন এক বিচিত্র কারনে আমাকে বেশ পছন্দ করে, আমি কোথাও বেড়াতে গেলে পিচ্চিদের সাথে বেশি মজা করি, ওদেরকে ছোটখাটো হাতের কারিশমা মানে ম্যাজিক দেখাই, পিচ্চরা খুব মজা পায় । তারপর কাঁঠাল গাছ হই, আর পিচ্চিগুলা আমার হাতে, ঘাড়ে পিঠে চড়ে বসে .... বক্সিং খেলা, তারপর রীতিমত আমাকে বেদম মাইর খাওয়ার অভিনয় করতে হয় .... ঘোড়া হওয়া তো কমন, পারলে সবগুলো একসাথে আমার পিঠে চড়ে বসে ..... আমি মনে হয় আসলে পিচ্চিই রয়ে গেলাম এখনো ......
চমৎকার লাগলো লেখাটা ..... আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ......
২৯ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৫:০০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: পিচ্চি থাকা অনেক ভালো। সবাই এই রকম পিচ্চি রয়ে গেলে খুব ভালো হতো।
আমারও কাঁঠাল গাছে ঝুলতে ইচ্ছে করতেছে।
আপনিতো ফাটাফাটি রকমের মজার মানুষ! পিচ্চিদের মনে স্থান করে নেয়াও বিরাট ব্যাপার। আমার ধারনা অসাধারন একটা বাবা হবেন আপনি
অনেক অনেক শুভ-কামনা রইলো আপনার জন্য। ভাবীকে আমার শুভেচ্ছা পাঠিয়ে দিয়েন।
৩৫| ২৮ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮
নিবিড় বলেছেন: আমি ডালাসে থাকি ....আমারে আপনে করে বলেন না ....ছুডু পুলাপাইন আমি...
২৯ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৫:০৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ভালো তো। আমি কখনো যাইনি। কেমন জায়গাটা?!
ব্লগে কে বড় কে ছোট বুঝতে পারি না। ২০- হলে তুমি করেই ডাকবো না হয়
৩৬| ৩০ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯
নিবিড় বলেছেন: নাহ ২০ মাইনাস না ....এখন ২০+ হইসি ...
জায়গাটা থাকার জন্য ভাল .রেসিডেনশিয়াল স্টেট টেক্সাস।কিন্তু ঘুরাঘুরির কোন জায়গা নাই এটা সমস্যা ..।সামার এখন ..তাই গরমে জান শেষ ..কিন্ত উইন্টারে অনেক জোশ ..ঠান্ডা কম ....গত বার মাত্র ১ বার স্নো পরসে .. ...ফ্লোরিডাও কি এরকম গরম ?যাই হোক ভাল থাকেন
০১ লা জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ২০+! তাহলে আর কি, আপনি করেই বলতে হবে।
ফ্লোরিডায় অসহ্য গরম। উইন্টারে আমি তাহলে ডালাসে চলে আসবো, স্নো পড়া দেখবো
৩৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫
কাব্য বলেছেন: গুড়াগাড়ারে ভালা পাই।তয় অল্প সময়ের জন্য।বেশী সময় থাকলে জ্বালাতন করে।
আর বেশী পুচ্চি হলে তো কথাই নাই।আমারে নির্ঘাত টয়লেট বানায়ে ছাড়বেই !
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হিহিহিহি পুচকিগুলো কিন্তু জানে যে ভোগে নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ
গুড়াগাড়া আমারো বেশ্শি পছন্দ, কিন্তু বেশি আদর পেয়ে মাথায় উঠে মাঝে মাঝে তখন ইচ্ছা করে ধরে আছাড় মারি (আমার আবার রাগ বেশি)
৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫৯
ম্যাভেরিক বলেছেন: একটানে পড়ে ফেললাম। সুন্দর লেখা, অনেক অনেক।
আপনার সারা জীবন এরকম শিশুতে সুন্দরে পূর্ণ থাকুক।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাচ্চাদের ঘিরে থাকা সবকিছুই সুন্দর
আমি বাচ্চা কাচ্চার টেইক কেয়ার করতে পারবো না (আমার নিজেকেই আম্মু এখনো টেইক কেয়ার করে)
৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪১
সুখী মানুষ বলেছেন: আমার একটা বউ হবে, আমার অনেকগুলো বাবু হবে, এর পরে আমি আমার বউ রে দুই পইসার পাত্তা দিবো না, আমার দুনিয়া জুড়ে তখন থাকবে সুইটো সুইটো কিউটো কিউটো বাবু....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: মাইনাস মাইনাস মাইনাস.....আপনাকে এক হাজারটা মাইনাচ
এত্ত কষ্ট করে বউরা এত্ত কিউট কিউট বাবুগুলাকে পৃ্থিবীতে আনে আর এদেরকে পরে পাত্তা দেয়া হবে না!!!!!!
আপনাকে ধরে মাইর দেয়া দরকার
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:১৯
রাতমজুর বলেছেন: পিচ্চি গুলারে প্লাস!