|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
.jpg)
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি
হাজার মেঘলা দিনেও কোনদিন একফোঁটা, এক কণা বৃষ্টি ছোঁয়না যাদের-আমি তাদের দলে তবুও, কেউ দেয় না মুঠোর ভিতর রোদের রুমাল।
যা লিখতে যাচ্ছি এটাকে একটা আবোল তাবোল কথামালার ডায়রী বলা যেতে পারে...
আম্মু প্রায়ই মন খারাপ করে রাখে, কাঁদেও হয়ত লুকিয়ে লুকিয়ে-আমাদেরকে শুধু বুঝতে দেয় না এই আরকি।
প্রথম রোজার দিন সারাদিন ছিলো জব। ইফতারীর সময় হয় ৭:৩৫। আম্মু ফোন করে জানায়....এত্ত ব্যস্ত ছিলাম যে পানি খেয়ে রোজা ভাঙতে হলো রাত আটটায়। আর খেলাম রাত নটার পর। সব মা'ই হয়ত তার স্বামী সন্তানসহ একসাথে খেতেই ভালোবাসে। তবে জীবন যেখানে যেমন সেখানে মানিয়ে নিতেই হয়।
তৃতীয় রোজার দিন আমার নতুন সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হয়। বিকেলে ক্লাস থেকে ফিরার পথে আপুকে বলছিলাম ভুনা খিচুড়ির কথা। আম্মু হলুদ মরিচ কম দিয়ে খিচুড়িটা রান্না করতো। বিভিন্ন সবজির সাথে তিন কোনা করে ছোট ছোট আলু কেটে দিতেন। সেদিন মানে কালকে এই খিচুড়ি খেতে ভীষন ইচ্ছে হলো। আপু বললো, বাসায় গিয়ে আম্মুকে বললে পরের দিন আম্মু খিচুড়ি রান্না করে দিবে। তবে বাসায় গিয়ে আমাকে বেশি অবাক হতে হলো। বাসায় ঢুকতেই মজার একটা খাবারের গন্ধ পেলাম, প্রশ্ন করতেই আম্মু বললো যে খিচুড়ি রান্না করছে!!! মা'রা সবকিছু আগে থেকে কি করে জেনে ফেলে! আম্মু কি করে জানলো যে কাল আমার খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে হলো? সব আম্মুরাই চোখ বন্ধ করে তার সন্তানদের অনুভব করতে পারে যেটা আমি কোনদিনই হয়ত পারবো না।
আমার আপু আমার সাথেই ঘুমায়। একদিন রাতে আপুর পা ব্যাথার জন্য ভালো করে ঘুমুতে পারছিলো না, নড়াচড়া করছিলো বেশি আর ব্যাথা একটু আধটু কুকাচ্ছিলো। অথচ আমি দিব্যি পাশে শুয়ে ঘুমিয়ে আছি। আম্মুর বেডরুম নিচ তালায়....অথচ আম্মু কি করে যেনো আপুর সেই ব্যাথায় গুঙানোর শব্দটা ঠিকই শুনে ফেললো!!! আমাদের রুমে এসে আপুর পায়ে ওষুধ মালিশ করে দিলো।
এত মমতাময়ী, এত ভালো কি করে হয় আম্মুরা আমি বুঝি না।
প্রায় রাতেই আমার ভালো ঘুম হয়না। অনেক পুরুনো স্মৃতি মনে করে আমার কষ্ট বাড়ে রাতের সাথে সাথে। সেই স্মৃতিগুলোর ভিড়ে কিছু কষ্টের স্মৃতি আছে, কিছু আছে আনন্দের ভালো লাগার।
পরিবারে সবার ছোট ছিলাম বলে আমার আদরের ভাগটাও ছিলো বেশি। বাবা কিছু কিনে আনলে কিংবা আম্মু মজার কিছু রান্না করলে আমার নিজের ভাগেরটার সাথে আম্মুর ভাগের অনেক খানিই থাকতো আমার জন্য। তখন ওতো কিছু বুঝতাম না ছোট ভাইয়ার সাথে কাড়াকাড়ি করতাম আম্মুর ভাগেরটা খাওয়ার জন্য আর কখনোবা আম্মু নিজে না খেয়ে আমাদেরকে হাসিমুখে সুন্দর করে নিজের খাবারটাই ভাগ করে দিতেন।
এত এত আদর ভালোবাসা পেয়েছি জীবন যেইগুলো মনে পড়লেও কেনো জানি বুকের মধ্যে একটা চিনচিনে ব্যাথা হয়.....হয়ত এত ভালোবাসার যোগ্য নই বলেই এমনটা হয়।
ছোট বেলায় ভীষন পাজি ছিলাম আমি। আপুর সাথে ঝগড়া করে হেরে গেলে ওর সব কাপড় চোপড় আমি খাটের নিচে ফেলে দিতাম। আর বইয়ের পাতা ছিঁড়ে ফেলতাম আর কলম দিয়ে একেঁ দিতাম। যদিও আম্মু কোনদিন মারতো না, তবুও মারার ভয় দেখালে আপু এসেই বাঁধা দিতো!
আমার মনে আছে আম্মু একবার নানু বাড়িতে চলে গিয়েছিলো, আমি তখন ছোট ছিলাম। এর কিছুদিন পর আমার ভীষন জ্বর হলো রাতে। আমার এতটুকুন আপুটাই গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে আমাকে বাথরুমে নিয়ে মাথায় পানি ঢেলে দেয়, সারা গা ভিজা কাপড় দিয়ে মুছে দেয়, আমাকে ওষুধ খাইয়ে দেয়, মাথায় জলপট্টি দেয়।
অথচ এই পচাঁ আমি সুস্থ হবার পর আবার ওর সাথে ঝগড়া করেছি, মারামারি করেছি!
ছোট ভাইয়ার সাথে আমার জীবনে বেশি ঝগড়া হয়েছে...এখনও হয়। অথচ ভাইয়া আমাকে এত ভালোবাসে সেটা বুঝিই না আমি। আমি অনেক সময় ছোট ভাইয়ার হাতে লোকমা খেতে চাইতাম আর সে কোনদিন আমাকে খাইয়ে দিতো না। আমি ততই চিল্লাতাম, বাসার সবাই আমাকে লোকমা দিয়ে খাইয়ে দিতে চাইতো, আম্মু, আপু, বড় ভাইয়া, কিন্তু আমি ছোট ভাইয়ার হাতেই খেতে চাইতাম। আর সে কোনদিন আমাকে খাইয়ে দিতো না। আমিও বলে দিয়েছি যদি সে বিয়ের পর তার বউকে খাইয়ে দেয় তখন ঘরে আগুন লাগিয়ে দিবো আমি। 
ছোট ভাইয়াটা অনেক সুইট। দেশে থাকতে মসজিদে যখন মিলাদ হতো তখন জিলাপী কিংবা অন্যকিছু দিতো, সে কোনদিন সেটা খেতো না আমার জন্য সব সময় বাসায় নিয়ে আসতো।
আমার ভাইয়ার হাতের সেই জিলাপী খেতে অনেক ইচ্ছে করে এখন।
ছোট বেলায় বড় ভাইয়া একটা খেলা খেলতো আমাকে নিয়ে। ভাইয়ার পায়ের পাতার উপর বসে ভাইয়ার দুহাটু জাপটে ধরে বসে থাকতাম আর ভাইয়া একটা ছড়া কাটতো আর দুলাতো আমাকে...."গাঙোরে গাঙো, কি রে গাঙো?..." (আর মনে নেই ছড়াটা 
) আমার এইভাবে দুলতে ভীষন ইচ্ছে করে এখন।
আমি আর বড় হতে চাই না। সবার ছোট্ট বাবুটা হয়ে থাকতে চাই। ভীষন ইচ্ছে করছে একটা জাদুর কাঠি দিয়ে ছোট্ট হয়ে যেতে....
সেই ছোট্ট পরীটা হয়ে যেতে পারলে আমার অনেক ভালো লাগতো।
৮৬ টি 
+২২/-০ ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমম
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪১
নাঈম বলেছেন: আপনার ছোটবেলার স্মৃতি পড়ে মনটা নষ্টালজিক হয়ে গেল । শুভেচ্ছা নেবেন....
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: নষ্টালজিক করিয়ে দেয়ার জন্য দুঃখিত। দোয়া করবেন আমার বাসার সবার জন্য। আমার জন্যও করেন 
জ্বর আসছে, ক্লাস শুরু হয়েছে এখন অসুখ করা ভালো না।
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪৭
নাঈম বলেছেন: শীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠুন, শুভকামনা রইল।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫১
সৌম্য বলেছেন: স্মৃতি কাতর করে দেয়। আমার বোনটা এখন এই গ্রহের ঠিক অপর প্রান্তে। কতদিন দেখি না। আজকে ফোন দিয়ে বলে তুমি আমাকে ফোন দাও না কেন? আমি কিছুক্ষন বুঝানোর চেষ্টা করলাম কত্ত ব্যাস্ত থাকি। অথচ ৭/৮ বছর আগেও বোনকে না দেখলে দিনটাই শুন্য মনে হতো।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কোথায় যেনো একটা লাইন পড়েছিলাম-
"ব্যাস্ততা আর বাস্তবটা মুছে দেয় ভালোবাসার লাল নীল রং"
এইভাবে আর ভালো লাগে না। আবার যদি আগের মত সুন্দর দিনগুলো ফিরে আসতো।
আপনার বোনটার জন্য ভালোবাসা। আপনাদের মত অনুভবটা আমিও যে টের পাই।
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ছোট্ট বেলার দিন গুলোই সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে সুখের ....
মন খারাপ নাকি অনেক ?
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হ্যা অনেক মন খারাপ
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
সিঁদুরে মেঘ বলেছেন: ভাল লাগল।।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
বৃত্তবন্দী বলেছেন: আম্মুর পায়ের উপর চেপে আমি যে ছড়াটা শিখেছিলাম সেটা...
_______________
ঘুঘু সই
পুতু কই
কি মাছ আনছো
ইলিশ মাছ
মাছ কই
চিলে নিছে
চিল কই
বটগাছে গেছে
বটগাছ কই
ভেঙ্গে গেছে
এই ছোটো তালগাছটা নড়েচড়ে
বড় তালগাছটা ঝপঝপ
__________________
বলাতে বলতে আম্মু ডানে বায়ে পা নাড়াতে নাড়াতে বিছানার উপর ধপাস করে ফেলে দিতো...
স্মৃতিকাতর করায় মাইনাস...
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমার আবার এইভাবে বিছানার উপর ধপাস করে পড়তে মন চায়, লাফঝাপ দিতে মন চায় কি করবো? স্মৃতিগুলোকে মাইনাস
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:১৯
বড় বিলাই বলেছেন: খুব ভালো লাগল পড়ে। নিজের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন:
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:২৬
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
পিচ্চিরে আম্মুরা এমনই হয়। এখন ও খাওয়া দাওয়ার পরে আমরা তিন ভাই আম্মুরে বালিশ বানায়ে শুয়ে থাকি, সব্বাই ঠাট্টা করে বলে মুরগীর বাচ্চা
গত তিনটা বছর রোজায় কি যে মিস করতাম সবাইকে, অফিস থেকে ফিরে একদম একা একা পান্থপথের বাসায় ইফতার করতে হত বলে মাঝে মাঝে অফিসেই থেকে যেতাম ; এইবার আম্মু একটু অসুস্থ কিন্তু কী যে ভালো লাগে, আম্মুতো আছে আমাদের চোখের সামনেই.।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আন্টি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাক দোয়া করি। আম্মুরা চোখের সামনে থাকলেই ভালো লাগে।
এত আদর করে ভালোবাসায় আগলে ধরে রাখতে আর কেইবা পারে।
মুরগীর বাচ্চাটা যেনো ভালো থাকে
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৩৪
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
@বৃত্তবন্দীঃ
ঠিক এরকমই আমার আম্মুও করতেন।
তবে ছড়াটা ছিলো ভিন্ন, পুরোপরি মনে নাই; শেষে এমন-
মামায় দিলো দুধভাত
পেট ভরে খাই
মামীয়ে দিলো .।।।
ছুক্কুরুউউউউউউউত।।
ধপাসসস ।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমার ছড়াটাও ভুলে গেছি
১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৪৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: তোমার লেখা পড়লে নস্টালজিক হতে হয়....
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: সরি
তবে নিজের কষ্ট সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে মজা লাগে
১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:০২
নকীবুল বারী বলেছেন: আম্মুরা অলয়েজ গ্রেট............
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আম্মুরা বেশি ভালো
১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:০৩
ফেরারী পাখি বলেছেন: আমার চিন্তা আমার মেয়েটা চোখের সামনে বড় হয়ে যাচ্ছে।
এই ছ বছরেই কেমন একটা বড় বড় ভঙ্গি করে ঘুরে বেড়ায়। বুকের ভেতরটায় খুব কষ্ট হয়।
অল্লাহকে সব সময় বলতাম, আমার বাচ্চাটা যেন বড় না হয়, কিন্তু কোন লাভ হল না।
তোমার লেখা পড়ে মনটা ভার হয়ে রইল।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: তোমার পরীটার জন্য অনেক আদর রইলো আপু।
পরীটা যখন মজার কিছু করে, অথবা এইযে বড় বড় ভঙ্গি করে ঘুরে বেড়ায় এইগুলো ভিডিও করে রাখো। অনেক বছর পরে এই ভিডিওগুলো দেখে ভালো লাগবে।
আমার আম্মু সব সময় বলেন, বাবা মার কাছে সন্তানরা কখনোই বড় হয়না। তোমার পরীটাও তোমার কাছে ছোট্ট পরীটাই রয়ে যাবে।
আর মন খারাপ করো না। মেয়েটা বড় হলেতো সে নিজের সবকিছু করতে পারবে, তোমাকে ওর ডায়পার বদলাতে হবে না, রাতে ঘুম থেকে জেগে দুধ খাওয়াতে হবে না, গোসল করাতে গেলে কান্না কাটি করবে না। কত্ত পজিটিভ দিক দেখেছো?
আর মেয়েরা বড় হলে সব সময় মায়েদের আশে পাশেই থাকে....মা মেয়ে ভালো ফ্রেন্ড হয়।
এখন মনটাকে ভালো করে ফেলো। আচ্ছা?
১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:২৬
যীশূ বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৪
জেরী বলেছেন: ডিং.......
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ডং...
কি অবস্থা ইন্দুর আপু?
১৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৫
আিশফ বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা পরে।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে
১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০২
পুরাতন বলেছেন: ছোট বেলার অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল..........অনেক ভালো লাগলো লেখাটা
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কত কত সুন্দর স্মৃতি তাই না!
১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫১
শাকালাকা বুম বলেছেন: হুমম আসলেই তুমি ছোট্ট একটা পরী
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হিহিহিহি
তাই নাকি?! কিন্তু আমাকে যে সবাই বান্দরনী ডাকে!
১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৫
তাজা কলম বলেছেন: ভাল লাগলো। +
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: থ্যাংকুস
২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২০
সাইফুর বলেছেন: কি অবস্থা এখন?
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: অবস্থা ভালো না। ক্লাস শুরু হয়ে গেছে (
আর জ্বরটা একটু কমেছে, তবে গলা ব্যাথা, মাথা ব্যাথা, ঠান্ডা, শরীর মেজ মেজ সব আছে
তুমি আছো কেমন?
২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩০
সাইফুর বলেছেন: আমি ভালোই..
ঠান্ডা এড়িয়ে চলো..
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এই গরমে ঠান্ডা এড়ানোর আর কিছু নাই। আইসক্রিমওতো খাইনা অনেক দিন
২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৮
জটিল বলেছেন: স্মৃতি অটুট থাকুক , হঠাৎ একদিন নিজেকে মা এর জায়গায় আবিষ্কার করবে , ছোট্ট পরীকে হাতে নিয়ে তখন এরকম সময়গুলোই আবার ফেরত চলে আসবে ...
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এই রকম স্মৃতিগুলো হয়ত আর ফিরে আসবে না।
সামনের দিনগুলোতে হয়ত পায়ের পাতায় বসিয়ে ছড়া কাটার দিন থাকবে না। ছড়াগুলো এখনইতো শেষ হয়ে যাচ্ছে।
জিলাপী থাকবে না, খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি থাকবে না, আদর নিয়েও কাড়াকাড়ি থাকবে না.....দিন যে বদলায় শুধু স্মৃতিগুলোই মনের বাক্সে বন্দী থাকে।
আর হ্যা আমার হয়ত একটা ছোট্ট পরীও হবে, কিন্তু আমি মায়ের মত ওত ভালো মা হবো না
২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ভুনা খিচুড়ী খাইতে মন্চায়
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: রোজার দিনে এত খাই খাই করো কেনো? 
আমি ঠিকমত খেতেও পারি না শরীর খারাপ বলে
এখন আবার এইভাবেই ক্লাসে যেতে হবে গেলাম আমি
২৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৪৮
এন এইচ আর বলেছেন: গাঙোর গাঙোর দুলনি রাঙা মাথায় জুলনি..........।
আমিও আর মনে করতে পারছি না। তবে ফেলে আসা সময় ঠিকই মনে পড়ে যায়.......।আজ আরও বেশী পড়ল আপনার লেখা পড়ে.........।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ছড়াটা মনে পড়লে ভালো লাগতো
স্মৃতিগুলো কেনো জানি ভুলা যায় না
২৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:৫৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম, আপনি ভাগ্যবান।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ভাগ্যবান!! 
২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:১৬
কঁাকন বলেছেন: ভালো থাকো
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: চেষ্টা করি
২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২২
মানবী বলেছেন: মন ছুঁয়ে যাওয়া অসাধারন সুন্দর একটি লেখা!!!
মনে হলো নিজের কথাগুলো কেউ বলে গেলো। ছোটভাইয়ার প্রসঙ্গটি না পড়া পর্যন্ত বিভ্রান্তিতে ছিলাম.. আমার কথা আরেকজন কিভাবে লিখছে।
একটি বিশেষ কারনে এই পোস্টটির প্রতি কৃতজ্ঞ।
অনেক অনেক ভালো থাকুন কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিগুলো আকড়ে ধরে সবাই যেনো অনেক অনেক ভালো থাকে শুধু এই দোয়া করি
২৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩১
সিনথিয়া জামান বলেছেন: বাহ খুব সুস্বাদু লেখা। খিচুড়িরর চে কোন অংশে কম নয়। +++
তুমি নীলা না? প্রলয় ভাইয়া যাকে জ্যামী ম্যাম বলে খেপাত?
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমার লেখা আবার খিচুড়ি মনে করে খেয়ে ফেলেন না যেনো
আর হ্যা, আমি নীলাও না, আপনার প্রলয় ভাইয়ার জ্যামী ম্যামও না। আমি কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি। >:p
বুঝা গেছে?
২৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮
জনৈক আরাফাত বলেছেন: ভাল লাগলো। নতুন লেখা দিলে আমারে গুতা দিবা। পড়তে আসবো। জ্বর ভালো হইছে?
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আচ্ছা পরের বার গুতা দিবো নে 
জ্বর সামান্য একটু কমেছে না কমে আর উপায় আছে! জ্বরের মধ্যে একটু হা হু করলেই আম্মু ওষুধ নিয়ে হাজির হয়....ওষুধের ভয়েই জ্বর নাই
৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৪
আবু সালেহ বলেছেন:
পৃথীবির সবচেয়ে সুন্দর অংশটাই মনে হয় এটা.....................
ইসস...যদি আবার ছোট হওয়া যেতো....
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ছোট হতে চাই
৩১| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:১৭
""শ্রাবণী"" বলেছেন: যতই বড় হয়ে যাও না কেন, ভিতরের ছোট্ট পরীটা ছোট্টই রয়ে যায়...
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: শ্রাবনী!!!!!!!!!!!!!!!!!!
থাকো কই?
আছো কেমন?
পারলে অনলাইনে আসো। কত্তদিন কথা হয় না মিস ইউ সিস
৩২| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩০
""শ্রাবণী"" বলেছেন: ( I MISS U TOO SWEETY
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: কান্দনের আইকন আমারও আসে না
৩৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩২
শাওন বলেছেন: সবাই সবাইরে কত মিস করে । আমারে কেও করে না ।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আপনিতো মিষ্টার এই জন্য কেউ মিস করে না 
৩৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩৩
""শ্রাবণী"" বলেছেন: আমি অনলাইনে আসলে তো তোমাকে পাই না। আসছি এখন
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: পাইছি এখন
৩৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪০
শাওন বলেছেন: 
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন:
৩৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪০
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: মাইনাস ... আমার ভাল মনটা কেমন জানি কইরা দিলো
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আমার নিজেরই মন মেজাজ খারাপ। আপনার কেন মন ভালো থাকবে! 
:-p
৩৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৫১
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: নিজের মন মেজাজ খারাপ বইলা আমাওটাও খারাপ করতে হবে?
আমার হাতুড়িটা কই?
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হাতুড়ি দিয়ে কি আপনি আপনার মাথায় মারবেন?
৩৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:০৯
""শ্রাবণী"" বলেছেন: এখন মনে হয় রাগ কমেছে তাই না
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ঠিক তাই
৩৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৪১
অচেনা সৈকত বলেছেন: শুধুই দীর্ঘশ্বাস......
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস..........
৪০| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০০
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: লেখা পড়ে নির্বাক হয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। হ্যামেলিনের সবাই এখন কাঁদছে। ভালো থাকুন চিরকাল।
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: শুধু হ্যামেলিনের সবাই না, এখানের অনেকেও যে কাঁদে!
৪১| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আকাশনীল বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর লাগল লেখাটা। সৃষ্টিকর্তার কাছে আমি শুধু বলি, আমার মা-বাবা আর ছোট ভাইকে ছাড়া আমাকে যেন একদিন ও বাঁচতে না হয়। এতটাই ভালবাসি।
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বাবা-মা, ভাই-বোন সবাই হাজার হাজার বছর বেঁচে থাকুক আমাদেরকে আগলে রেখে
৪২| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
স্বাপ্নিক প্রতিদিন বলেছেন: ছোট বেলায় যারা অনেক আদরে মানুস হয়েছে এদের দেখলে এদের কথা শুনলে আমার এদের হিংসা হয়। ছোটবেলায় আদর কি রকম জিনিশ এটা আমি জানতাম না, মানুসের কাছে তাই শুনলেও অনেক সময়ে বুঝতে পারিনা কিংবা বুঝতে চাই ও না। সুন্দর লিখেছেন। কেমন আছেন?
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: শুনে খারাপ লাগলো। হিংসে করুন। কেউ আমাকে হিংসে করছে দেখলেও ভালো লাগবে
মন খারাপ হয়েছে? দুঃখিত
আপনার নিজের যখন একটা ছোট সংসার হবে তখন অনেক অনেক ভালোবাসা দিয়ে সেটা ভরিয়ে রাখবেন যাতে সবাই হিংসে করতে পারে, আচ্ছা?
এক আকাশ ভালোবাসা ঘিরে রাখুক আপনাকে।
আজ একটু ভালো আছি। এতদিন জ্বর ঠান্ডাতে একেবারে বিশ্রি অবস্থা ছিলো। তারপর আপনি কেমন আছেন?
৪৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৪
আবু সালেহ বলেছেন: ছোট হতে চাই বলে কি হারাইয়া গেলেন নাকি??
দেখা যায় না কেন??
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: হারিয়ে যাই নি এইতো জরুরী খবর.....
হারানো যায় না....গোটা শহর বাতি জ্বেলে সতর্ক
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩৮
রাতমজুর বলেছেন: হুম