নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলেন ভাই, মন্দির ভাংচুর করে অশেষ নেকী হাসিল করি!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৩৪

একটা ঘটনা বলি।
ঘটনাটি বিখ্যাত ইসলামিক স্কলার ওস্তাদ নোমান আলী খানের নিজ কন্ঠ থেকে আমার শোনা। তাঁর গল্পে বিশ্বাস করাই যায়।
নবীজি(সঃ) তখন পূর্ণোদ্দমে ইসলাম প্রচার করছেন। দিকে দিকে সাহাবীদের দিয়ে শাহাদাতের বাণী পাঠিয়ে দিয়েছেন। মসজিদে নববীতে তাঁর অফিস।
শেষ নবীর আবির্ভাবের খবর পেয়ে একদল খৃষ্টান পুরোহিত তাঁর সাথে দেখা করতে এলো। দেখা করতে আসার মূল উদ্দেশ্য আসলে ঠিকমত যাচাই বাছাই করে দেখা যে ইনিই কি তাঁদের বাইবেলে বর্ণিত 'আসল নবী' কিনা।
নবীজি(সঃ) তাঁদের স্বানন্দে অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি তাঁদের থাকার ব্যবস্থা মসজিদে নববীতেই করলেন। এখানে point to be noted, তাঁর সাথে দেখা করতে আসা বেশিরভাগই কিন্তু খৃষ্টান পুরোহিত। মানে তাঁরা সবাই যীশুর (ঈসা (আঃ)) পূজা করেন। তাঁদের মসজিদে নববীতে স্থান দেয়ার মানে তাঁরা মসজিদের ভিতরেই পূজা করবে।
এমন সর্বনাশা অনুমতি কে দিলেন?
স্বয়ং হযরত মুহাম্মদ, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
আরেকটা ঘটনা বলি। এইটি আরেকজন ইসলামিক স্কলার, মুফতি মেঙ্কের কাছ থেকে শোনা। ইনি এতই বড় স্কলার যে স্বয়ং নোমান আলী খানও তাঁর ভক্ত। তাঁর রেফারেন্সের উপরে নিঃসন্দেহে ভরসা করা যায়।
একবার নবীজি(সঃ) ও সাহাবীদের আলোচনাকালে এক বেদূইনের পেশাবের বেগ পেল। আরব বেদূইনরা জংলি কিসিমের হয়ে থাকে। ভদ্রতার ধার ধারে না।
সে আলোচনা থেকে উঠে গিয়ে মসজিদের ভিতরেই এক কোণে গিয়ে পেশাব করতে শুরু করে দিল।
সাহাবীরা হায় হায় করে উঠলেন। মসজিদে নববীতে পেশাব মানেতো ইসলামের অপমান! তাঁরা তেড়ে গেলেন বেদূইনকে মারতে।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) সাথে সাথে তাঁদের বাঁধা দিলেন। তিনি বেদূইনকে অভয় দিয়ে বললেন, সে যেন তাঁর কাজ শেষ করে।
প্রাকৃতিক ডাক এমন একটা বিষয় যা মাঝপথে উঠে আসা সম্ভব নয়। বেদূইন ঘাবড়ে গিয়েছিল। নবীজির(সঃ) অভয়বাণীতে আশ্বস্ত হয়ে সে ধীরে সুস্থে তাঁর প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদন করে।
তাঁর কাজ শেষ হলে নবীজি(সঃ) সাহাবীদের বলেন পানি এনে স্থানটি ভাল মত ধুয়ে ফেলতে।
তারপর তিনি বেদূইনকে বুঝালেন যে মসজিদ মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র স্থান। এখানে পেশাব পায়খানা করা যায় না।
Another point to be noted, নবীজির (সঃ) উপস্থিতিতেই একজন মসজিদে পেশাব করলো। নবীজি তাঁকে বিন্দুমাত্র শাস্তি দিলেন না। বরং ধৈর্যের সাথে তাঁর অজ্ঞতা দূর করলেন।
এখন আসি মূল প্রসঙ্গে।
বাংলাদেশে কয়েকটা ঘটনা সিজনালি(মৌসুমী) ঘটে।
শীতকালে শৈতপ্রবাহে গরীব মানুষ মরে।
বর্ষায় দেশ বন্যায় ডুবে যায়।
ক্রিকেট টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের ভরাডুবির ঘটে।
তেমনি পূজার মৌসুমে মন্দির ভাংচুর হয়।

এখন উপরের দুই ঘটনা পড়ার পর আমাদের মনে কী প্রশ্ন জগতে পারে?
যারা মন্দির ভাংচুর করে, তারা কী নিজেদের নবীজির (সঃ) চাইতেও বেশি ধার্মিক মনে করে?
উগ্রবাদিতার স্থান ইসলামে নেই। আল্লাহ নিজেই বলেছেন কেউ যদি অন্য ধর্মের অনুসারী হয়ে থাকে, তাকে তার মত ছেড়ে দিতে।
এরা দেখি আল্লাহর কথাকেও পাত্তা দেয় না!
নবীজি(সঃ) এদের ব্যপারেই বারবার সাবধান করে বলেছিলেন, "কাফিররা ইসলামের যত না ক্ষতি করবে, তারচেয়ে বেশি ক্ষতি এরা করবে।"
আরেকটি হাদিসে নবীজি(সঃ) এদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছিলেন, "ওদের দেখলে তোমাদের মনে হবে এরা বিরাট ধার্মিক, আসলে তারাই পথভ্রষ্ট।"
যারা ধ্বংসের মাধ্যমে 'শান্তির' পথ খুঁজে, তাদের জন্যই আজকে বিশ্বে মুসলমানদেরকে 'সন্ত্রাসী' বলা হয়ে থাকে। অ্যামেরিকান এয়ারপোর্টে কারও নামের আগে পিছে 'আহমদ' বা 'মোহাম্মদ' থাকলে তাঁদেরকে একটু বেশি সুক্ষ্মভাবে সিকিউরিটি চেক করা হয়। সে যেই হোক না কেন। নবীজির (সঃ) নামের এই বদনামের জন্য শুধু এবং শুধুমাত্র এইসব মাথামোটা ছাগলগুলাই দায়ী।
বাংলাদেশে যে এখন দলে দলে মানুষ ইসলাম ত্যাগ করছে, তাদের জন্য নাস্তিকদের গালাগালি না করে এইসব উগ্রবাদীদের ধরে পেটানো উচিৎ।
লতিফ সিদ্দিকীর আজাইরা প্রলাপে আমাদের যেমন হৃদপিন্ড কাঁপে, ঠিক তেমনি মন্দির ভাংচুরে হিন্দুদেরও কলিজা ছিড়ে যায়।
একটি পিপড়ার মনেও কষ্ট দিলে যেখানে আল্লাহ শাস্তির ওয়াদা করেছেন - সেখানে এরা মানুষের মন ছিন্নভিন্ন করে!
আফসোস! যদি এদের একটুও জ্ঞান হতো!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:১২

সুইট টর্চার বলেছেন: যিনি শামীম ওসমানের মতো কুক্ষাত লোকের নির্বাচনী প্রচারণায় মিছিল করে সেই লোক কি করে ভাল লোক হয়?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :(

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:১৫

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অনেক সুন্দর করে বলেছেন।তবে স্পষ্ট আমি লতিফ সিদ্দিকিকে একজন পাগল বলবো।এবং সে শেষ পর্যন্ত পরিচয় দিলো সে কাদের সিদ্দিকিরই আপন ভাই।যে জামাত শিবিরের থেকে মুক্তি যুদ্ধের ক্রেষ্ট গ্রহণ করে।

লতিফ সিদ্দিকের এই বক্তব্যকে পশ্রয় দেয়া কোন ভাবেই উচীৎ হবেনা কোন দল বা সংগঠনের, সেটার শাস্তি তাকে দিতেই হবে পেতেই হবে।
এটাকে পুঁজি করে উগ্র ইসলামিক দল গুলো রাজনীতি করবে সেটা নিশ্চিৎ তারা এমন কিছুর জন্যই ওৎ পেতে থাকে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৪

তার ছিড়া আমি বলেছেন: লতিফ সিদ্দিকীর আজাইরা প্রলাপে আমাদের যেমন হৃদপিন্ড কাঁপে, ঠিক তেমনি মন্দির ভাংচুরে হিন্দুদেরও কলিজা ছিড়ে যায়

ভাইয়া ! আমার কিন্তু সন্দেহ আছে, আপনার হৃদপিন্ড কাঁপে কিনা। ছিড়ে যাওয়ার তো প্রশ্নই উঠে না।
কি বলেন ভাই ?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাই আপনার নামটা কে রেখেছে? দারুন দূরদর্শী, কোনই সন্দেহ নাই। আপনার স্বভাবে তার প্রকাশ পায়।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:১০

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোষ্টে প্লাস +

লতিফ সিদ্দিকি একটা উন্মাদ ছাড়া আর কিছুই না ।

মন্দির ভাঙা খুবই দুঃখজনক । আজকে যদি আমরা হিন্দু প্রধান দেশে থাকতাম আর আমাদের মসজিদ এভাবে ভাঙা হত , কেমন লাগত !

ভালো থাকবেন ভ্রাতা ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫

নগরবালক বলেছেন: নবীজি কিন্তু মক্কা বিজয়ের পরে কাবার সব মুর্তি ভেঙ্গে ফেলেছিলেন।
ঈব্রাহিম আঃ ও সব মুর্তি ভেঙ্গে হাতুরি বড় মুর্তির হাতে তুলে দিয়েছিলেন। শয়তানের সব চে বড় হাতিয়ার হচ্ছে সে সত্য বলে , তবে আংশিক সত্য

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: মক্কা বিজয়ের পর নবীজি অবশ্যই মূর্তি ধ্বংস করেছিলেন, তিনশো ষাটটি মূর্তি, যাদের 'পূজা' করা হতো। কিন্তু সেসব কোথাকার মূর্তি? কাবাঘরের।
মক্কা বিজয়ের মূল উদ্দেশ্যই ছিল কাবাঘরে মুসলিমদের পুরাতন অধিকার প্রতিষ্ঠিত করা। সেখানে মূর্তি রেখে মুসলমানরা নামাজ পড়তে পারতো না। নবীজি মক্কার বা মদিনার মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে মূর্তি ধ্বংস করেননি।
বেকুবদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তারা সব ঘটনাই শোনে, তবে জট পাকিয়ে ফেলে।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

নীল সাগড় বলেছেন: আপনার মত এমন মানষিকতা সবার হলে দেশটা এমন হত না....

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :(

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

দ্যা লায়ন বলেছেন: @ নগর বালক- কাবা ঘর আল্লাহর ঘর,সেখানে অন্য সম্প্রদায়ের মুর্তি থাকবে কেন? এখন নিশ্চই আমাদের মসজিদে সনাতনরা মুর্তি রাখেনি তাইনা?

পুরো সত্য বলা ভালো কিন্তু সত্য যদি বিতর্ক যুদ্ধ সৃষ্টি করে সেই সত্য চেপে যাওয়ার নজির কিন্তু ইসলামের ইতিহাসে আছে।

যারা বলে আমরা ইসলামের হেফাজত করি তারা ইসলাম আল্লাহ নবী সম্পর্কে কোন ধারণা আছে কিনা সন্দেহ। আল্লাহ নিজেই এই ধর্মের হেফাজত করেছেন, যেখানে আল্লাহ নবীকে বলেছেন আপনাকে শুধু বার্তা বাহক করে পাঠানো হয়েছে, আপনার যাকে ভালো লাগবে তাকে আপনি চাইলে হেদায়েত করতে পারবেননা যতক্ষণ আমি না চাইবো,সুরা কাসাস এর ৫৬ নং আয়াতে এমন কথাই বলেছেন আল্লাহ।

ইসলামকে ভুল ব্যখ্যা দেয়ার যময় শেষ মোললাদের, এখন কোরাণ মানউষ পড়ে এবং বুঝে। মন গড়া ফতোয়া দিয়ে বিভ্রান্তখতে পারবে বাট কোন বিবেকবান মেধাবিকে আর কোন ভুল ব্যখ্যায় তথাকথিত হেফাজতরা আর সুবিধা করতে পারবেনা।

লতিফ সিদ্দিক সম্পুর্ন মানসিক বিকার গ্রস্থ একটা প্রাণীর নাম

লেখক কে ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনার জন্য

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
সূরা আন আম আয়াতঃ১০৭,১০৮



(وَلَوْ شَاء اللّهُ مَا أَشْرَكُواْ وَمَا جَعَلْنَاكَ عَلَيْهِمْ حَفِيظًا وَمَا أَنتَ عَلَيْهِم بِوَكِيلٍ)

(وَلاَ تَسُبُّواْ الَّذِينَ يَدْعُونَ مِن دُونِ اللّهِ فَيَسُبُّواْ اللّهَ عَدْوًا بِغَيْرِ عِلْمٍ كَذَلِكَ زَيَّنَّا لِكُلِّ أُمَّةٍ عَمَلَهُمْ ثُمَّ إِلَى رَبِّهِم مَّرْجِعُهُمْ فَيُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَعْمَلُونَ)



"যদি আল্লাহ চাইতেন তবে তারা শেরক করত না। আমি আপনাকে তাদের সংরক্ষক করিনি এবং আপনি তাদের কার্যনির্বাহী নন।

তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনি ভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।"



এই আয়াত গুলো যদি আপনি মানেন, আপনি কোন বিধর্মির বিশ্বাসকে গালিগালাজ করতে পারবেন না। আর যদি তা করেন, এর বিপরীতে ঐ মানুষ যখন ভুল বশত আল্লাহকে গালিগালাজ করবে, তখন আপনি এর দ্বায় এড়াতে পারবেন না। আর কামানের গোলাদিয়ে তাদের প্রতিমা গুলো ভেঙ্গে চুর চুর করাতো অনেক দূরের ব্যাপার।( Click This Link )

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: @দ্যা লায়ন ও @মুদ্‌দাকির ভাই , +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: কথাগুলো ভাল বলেছেন । :)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.