নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাইল্ড সেক্স এবিউজ - শিশু যৌন নির্যাতন (পুনঃপ্রকাশ)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২০

ধরুন আপনার বাড়িতে চুরি হয়েছে। আপনি হাতেনাতে চোরকে ধরেও ফেলেছেন। ব্যাটাকে পুলিশের কাছে নিয়ে গেলেন বিচারের জন্য। পুলিশ যথাসময়ে চোরকে কোর্টে চালানও করে দিল। এখন যদি বিচারপতি বিচার করতে গিয়ে বলেন, "যেহেতু আপনি রাতে বাড়ির দরজা খুলে ঘুমিয়েছেন, সেহেতু চোর চুরি করেছে।"
কাজেই চোরকে বেকসুর খালাস দিয়ে দেয়া হলো। উল্টো দরজা খুলে ঘুমানোর জন্য আপনাকে জরিমানা ও তিন রাত কারাবাসের শাস্তি ভোগ করতে হলো।
ভবিষ্যতে আপনার প্রতিবেশীর বাড়িতে চুরি হলে তিনি কী চোরকে পুলিশ/আদালতের হাতে তুলে দিবেন?
এবারে আরেকটা ঘটনা বলি, দেখেন পরিচিত শোনায় কিনা।
সালমাকে চেনেন? আরে আপনার বাসার পাশের গলির শ্যামলা করে মেয়েটি। খুব সুন্দরী না হলেও সাধারণ বাঙ্গালি মেয়েদের মতন মায়াবী চেহারার অধিকারিনী। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। সংসারের কাজে তাকে প্রায়ই বাইরে যাওয়া আসা করতে হয়। আপনার নজরে কখনও পড়েনি? রাস্তায় এত এত মানুষ! কয়জনকেই বা আপনি লক্ষ্য করবেন!
বরকতকেতো চিনেন। ঐযে মজনু মিয়ার চায়ের দোকানে সারাদিন আড্ডা দেয় যে ছেলেটি, সে। ও আচ্ছা, নাম জানতেন না? এখনতো জেনেছেন।
তা বহুদিন ধরেই সালমার উপর বরকতের নজর ছিল। সালমা পাত্তা দেয়নি কোনদিন। সে ভালবাসে মিজান নামের এক যুবককে। মিজানকে নাও চিনতে পারেন। খুবই গোবেচারা স্বভাবের ছেলে। গলির মুখে "প্রেসক্রিপশন ফার্মেসি" আছেনা? ওখানে কাজ করে ছেলেটা।
মিজানও তাকে ভালবাসে। তারা ঠিক করেছে নিজেদের একটু গুছিয়ে নিয়েই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরে ফেলবে।
একদিন বরকত তার সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে সালমাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়।
সালমার বাবা পুলিশকে জানানোর প্রস্তুতি নিলে পাড়ার মুরুব্বিরা (দুইতলা লাল বিল্ডিংয়ের হক সাহেব, চৌদ্দ নম্বর বাড়ির চৌধুরী সাহেব, ইঞ্জিনিয়ার তালুকদার সাহেব এবং পাড়ার মুরুব্বি, সর্বজন শ্রদ্ধেয় সৈয়দ সাহেব) এসে বলেন, "আমরা থাকতে তোমার পুলিশের কাছে যেতে হবে কেন? আমরাই হারামজাদাটার বিচার করবো।"
নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন আইন-আদালত এড়িয়ে চলে। সালমার বাবা হাশেম মিস্ত্রীও ব্যতিক্রম নন। কাজেই তাঁরা পাড়ার সালিশী বিচারের উপর আস্থা রাখেন।
দুই পক্ষের কথা শুনে সৈয়দ সাহেব পান চাবাতে চাবাতে বলেন, "আগুনরে মোমের কাছে আনলে মোমতো গলবোই। মাইয়া মাইনষের কাম হইতাছে গতর ঢাইকা চলাফেরা করা। ইসলামে পর্দা করা ফরয! তুমি বুকের উপরে উড়না দিবা না, জওয়ান পুরুষ কি হাতে হাত রাইখা বইসা থাকবো? জোয়ানির জোসে একটা ভুল কইরা ফেলছে, এখন এই নিয়া বেশি বাড়াবাড়ি না করাই ভালা। এতে এলাকার বদনাম হইবো। গু যত ছানাছানি করবা, গন্ধ ততই ছড়াইবো। মনে রাইখো হাশেম, তোমার আরও তিনটা মাইয়া আছে। তাগোরে বিয়া দিতে হইবো। এক মাইয়ার বদনামি বাকিগুলিরেও বিপদে ফালাইবো।"
সবাই তাঁর কথায় সায় দিলেন। বরকতকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হলো, এবং সেই সাথে তিরিশজন মিসকিনকে ভোজ।
সালমাকে বলা হলো ঘরের বাইরে বেশি চলাফেরা না করতে। আর বেরুতেই হলে সে যেন বোরখা ছাড়া না বেরোয়।
বিচার শেষে হাশেমতো হাশেম, সালমা পর্যন্ত মনে করতে লাগলো দোষ আসলে তারই ছিল।
মিজান যথা সময়ে পল্টি মেরে অন্য আরেকটি মেয়েকে বিয়ে করে ফেলে।
এবং বরকতকে আপনি ঠিকই সারাদিন মজনু মিয়ার দোকানে আড্ডাবাজি করতে দেখবেন। এখনও সে চা সিগারেট খেতে খেতে হিন্দি গানের তালে সমানে তাল ঠুকে যায়। মাঝেমাঝে শরীরে উত্তেজনা বেশি চলে আসে, সে তার সাঙ্গপাঙ্গসহ নাচতে শুরু করে দেয়।
ইদানিং তার চোখ পড়েছে ফাতেমার উপর। মেয়েটা পাড়ায় নতুন এসেছে। তাকে দেখলেই সে সুর তুলে গান গায়, "গান্দি বাআত.....গান্দি গান্দি গান্দি গান্দি গান্দি বাআত...."
দোষ শুধু সালমাদেরই না, নয় বছরের মুনিরা, ছয় বছরের শান্তা, অথবা চার বছরের মেহরিনও যদি কোন এক বরকতের লালসার শিকার হয়, আমরা সম্পূর্ন দোষ চাপিয়ে দেই শিকারের উপর। শিকারীর কোনই দোষ থাকেনা।
"চার বছরের শিশু হলেও কেন গতর ঢেকে চলাফেরা করেনি? আগুনের সামনে মোমকে আনলে মোমতো গলবেই!"
এইবারে আরেকটা ঘটনা বলি।
একদিন একটি তিন বছরের বাচ্চাকে তার মা গোসল করাতে গেলে বাচ্চা তার মাকে বলে উঠে, "Kiss my body."
তিনবছরের বাচ্চার মুখে এমন কথা শুনে তার মা একটু অবাক হন। তিনি জিজ্ঞেস করলে জানতে পারেন তার বেবি সিটার (বাংলাদেশে "বুয়া") ঐ অবস্থায় সব বাচ্চাকেই চুমু খায়।
একজন বাঙ্গালি মা হলে কী করতেন? ৯৫% সুযোগ আছে তিনি ঐ বেবি সিটারের কাছে নিজের বাচ্চাকে পাঠাবেন না। এবং ব্যপারটা একদম চেপে যাবেন।
ফল হবে সেই বেবিসিটার নির্বিঘ্নে "বাড়ির কাজ" চালিয়ে যাবে। নিত্যনতুন শিশু তার লালসার শিকার হবে।
বেবি সিটারের (ইলিয়েনা ফাস্টার) ভাগ্য খারাপ। সে ঘটনা অ্যামেরিকায় ঘটিয়েছে।
এই শিশুর মা সাথে সাথে পুলিশকে খবর দেন, এবং এরপরই কেঁচো খুড়তে গিয়ে গোখরা বেরিয়ে আসে। ইলিয়েনার স্বামী (ফ্রান্সিসকো ফাস্টার) একজন খুনের সাজাপ্রাপ্ত আসামী (চার বছর কারাবাস) এবং ইতিমধ্যেই নয় বছরের এক শিশুর সাথে fondling (আপত্তিকরভাবে "আদর" করা) এর জন্য সে প্রবেশনে (সঠিক বাংলা শব্দ আমার জানা নেই) আছে।
তিন চার বছরের শিশুরা কিই বা বাঁধা দিবে? তারা ইলিয়েনার কাছে যেতে চাইতো না, মা বাবা তাদের পাত্তা না দিয়ে রেখে আসতেন। ভয়ে বেচারারা কাউকে কিছু বলতে পারেনি। রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে "মনস্টার মনস্টার" বলে চিৎকার করে উঠতো! মা বাবা মনে করতেন এমনিতেই বুঝি ভয় পাচ্ছে। সেই ছোট বয়সেই কী পরিমান মানসিক চাপ বুঝতে পারছেন?
অথচ বাচ্চারা সাক্ষ্য না দিলে দানবগুলির বিচার হবে কিভাবে?
সাইকোলজিস্ট ডাকা হলো। যারা তিন বছরের শিশুদের মানসিকতা ভাল বুঝতে পারতেন। শুরু হলো সাক্ষ্য গ্রহণ প্রক্রিয়া। সে কী বিভৎসতম অধ্যায়!
ছোট ছোট শিশুদের নিয়ে গ্রুপ সেক্স করা হতো! বাচ্চারা যাতে কাউকে কিছু না বলে সেজন্য ছুরি দিয়ে ভয় দেখানো হতো! আবার এসব অপকর্ম ভিডিও রেকর্ড করে রাখা হতো!
মা বাবা তাঁদের শিশুদের শরীরে অদ্ভূত কিছু দাগ আবিষ্কার করলে ইলিয়েনা বলতো, "ওটা ডাইপার র‌্যাশ!"
ভাগ্য ভাল জজ সাহেবও ছিলেন অ্যামেরিকান, আমাদের পাড়ার মুরুব্বি সৈয়দ সাহেব না। ফ্র্যাংক ফস্টারের একশো পয়ষট্টি বছরের কারাদন্ড হয়েছে। মাত্র তিরিশ বছর শেষ হয়েছে।
ইলিয়েনার সাজা ছিল দশ বছরের। হয়তো রাজসাক্ষী হওয়ায় তার উপর দয়া দেখানো হয়েছে। জেল থেকে বেরুবার সাথে সাথেই তাকে তার দেশ কিউবায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। "বন্যেরা বনে সুন্দর।"
সবচেয়ে বড় কথা, বাচ্চাগুলো এখন সুস্থ্য আছে। কারন তাঁরা মনের কথা বলতে পেরে হালকা হতে পেরেছে।
কথা হচ্ছে, ফ্রান্সিসকো ফাস্টারদের কী শুধুই অ্যামেরিকায় পাওয়া যায়? বাংলাদেশে নেই? অবশ্যই আছে। তাহলে ওদের ধরা যায় না কেন? দোষ সৈয়দ সাহেবদের যেমন আছে, তেমনি বাচ্চার মা বাবাদেরও আছে।
"এই চুপ চুপ! কাউকে বলতে যেও না। শেষে বদনাম হয়ে যাবে!"
হায়রে "বদনাম!"
যে সমাজে একজন ধর্ষকের নয় বরং ধর্ষিতার "বদনাম" হয়, আপনার কী মনে হয়না সেই সমাজকে পাল্টানোর সময় এসেছে?
মানসিকতা বদলাতে হবে। খুব কী কঠিন?
একজন বিধবা নারীকে কেউ বিয়ে করতে চায়না। কেন? তিনি কুমারী নন।
একটি মেয়ের বিয়ের আগে "এফেয়ার ছিল" শুনলেই সবাই বিগড়ে বসেন। অথচ যেই ছেলে বিয়ে করতে চলেছে, সে কী নবী রাসূল? তার কোনই "লাইন" ছিল না?
একটি ডিভোর্সী মেয়েরতো বাংলাদেশী সমাজে বেঁচে থাকাটাই কষ্টের। "ডিভোর্স হয়েছে? নিশ্চই মেয়েটার দোষ!" রাতের বেলা সেই মেয়েটির ঘরেই কিন্তু আপনাকে উঁকি দিতে দেখা যায়।
আপনার মা, আপনার বাবা, আপনার বড় বোন এমন ফালতু ফালতু কথা বলছে, এবং আপনি কাপুরুষ চুপচাপ বসে বসে সব শুনছেন। আপনি সমাজ বদলাবেন কিভাবে?
আপনি নিজের বাড়ির লোকজনদের দিয়েই শুরু করুন। যখন আপনার বাবা, পাড়ার মুরুব্বি সৈয়দ সাহেব, ভরা মজলিশে নিজের বিচার শোনাবেন, আপনি দাঁড়িয়ে বলুন "এটি অন্যায়! বরকত হারামজাদাকে অতি অবশ্যই জেলে ঢুকানো উচিৎ এবং সালমাকে সমাজে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নিতে হবে। আর কোন কথা নাই!"
আল্লাহ কোরআনে বলেছেন "ন্যায় বিচারের জন্য নিজের বিরুদ্ধে হলেও যাও।"
যেখানে আল্লাহ নিজে আপনার সাথে আছেন, সেখানে আপনার কিসের ভয়?
আজকে আপনি সালমার জন্য দাঁড়ান, কালকে আপনার মেয়ের জন্য অন্য কেউ দাঁড়াবে!
*** বেশ কিছুদিন আগের লেখা আবার শেয়ার করলাম। লেখাটি পুরানো হলেও ব্যপারটিকে আমরা পুরানো হতে দিচ্ছি না মোটেও।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লেখাটি পুরানো হলেও ব্যপারটিকে আমরা পুরানো হতে দিচ্ছি না মোটেও...সহমত!

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: জ্বি।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

সিপন মিয়া বলেছেন: হুম।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

নািম সাকিব বলেছেন: this post never loses its appeal

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লেখাটি পুরানো হলেও ব্যপারটিকে আমরা পুরানো হতে দিচ্ছি না মোটেও...সহমত!

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

কমরেড নীল বলেছেন: লেখাটি পুরানো হলেও ব্যপারটিকে আমরা পুরানো হতে দিচ্ছি না মোটেও...সহমত!

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

আহসানের ব্লগ বলেছেন: +++++

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায়রে "বদনাম!"
যে সমাজে একজন ধর্ষকের নয় বরং ধর্ষিতার "বদনাম" হয়, আপনার কী মনে হয়না সেই সমাজকে পাল্টানোর সময় এসেছে?
মানসিকতা বদলাতে হবে।

+++

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: লেখাটি পুরানো হলেও
ব্যপারটিকে আমরা পুরানো হতে
দিচ্ছি না মোটেও...সহমত!

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার এই লেখাটি নিজের কাছে নিয়ে রাখলাম যেনো যখন তখন চোখে পড়ে...
আমাদের শিশুরা নিরাপদ পরিবেশে বেড়ে উঠুক ।
অনেক ধন্যবাদ, মঞ্জুর ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

থিওরি বলেছেন: শিশুরা যেন অনেক আগেই তার চেনা পরিবেশ ছেড়ে বড়ো হয়ে যাচ্ছে!! শিশুর বেড়ে উঠার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৮

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আসলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করাটা কঠিন না,কঠিন হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে যে সব ঝড়ঝাপটা আসে সেগুলো অতিক্রম করে টিকে থাকা।সবার এতটা খুঁটির জোর থাকেনা।তাই হয়ত প্রতিবাদ হয়না, অনাচার কমে না।

আপনার লেখাটা সময়োপযোগী এবং এক কথায় এভারগ্রীন।শিশু নিপীড়ন বন্ধে আপনার বলা পদক্ষেপ নিলে সত্যিই উপকার পাওয়া যাবে বলে আশা করি।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫

আব্দুল্লাহ আল সাঈদ বলেছেন: সত্যই বলেছেন

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৪

Blogger Zubair বলেছেন: এক হাতে তালি বাজে না

যদি বলেন, "ছোট্ট শিশু ধর্ষণের খবর যে পেপারে আসে, সেখানে তো একহাতেই তালি বাজে" তাহলে বলবো, সেটা অধিক অশ্লীল জিনিস দেখে, শুনে এবং পড়ে পড়ে পুরুষের মন মানসিকতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দুহাতেই তালি বাজে । পরে খবর এলাকায় ছড়িয়ে গেলে এবং কেস কারবার হয়ে গেলে মেয়েটা হয়ত ধর্ষণের অভিযোগ লাগায়*

*এই মন্তব্যটিতে "এক হাতে তালি বাজে না" দুই অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে


০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাই, আপনার মানসিকতা বদলান, এতে সকলের উপকার হবে। আপনি যদি বলেন "সেটা অধিক অশ্লীল জিনিস দেখে, শুনে এবং পড়ে পড়ে পুরুষের মন মানসিকতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দুহাতেই তালি বাজে" এবং ধর্ষকের অপরাধকে লঘু করার চে্ষ্টা করেন, তাহলে আপনার আশেপাশে কোন নারীই নিরাপদ নয়। ধন্যবাদ।

১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:০৭

জনী মেহেদি বলেছেন: +++ ভালো লেগেছে

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.