নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেমেয়েদের আদর্শ বাবা মা উপহার দিন, ভবিষ্যতে তাঁরাই দেশ পাল্টে দিবে

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৩৬

সেদিন এক আপু ইনবক্স করলেন, "আমার ছেলেটা এখনই আমার কথা শুনেনা। ভবিষ্যতে যে এ কী হবে....."
সমস্যাটা সেই আপুর একার না। এই একই সমস্যা অনেকের। উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা বাবা মায়ের তোয়াক্কা করেনা। তাঁদের চোখে বাবা মা হচ্ছেন good for nothing, bad for everything. তাঁরা যে দামী ফ্ল্যাটে রাখছেন, দামী পোশাক দিচ্ছেন, দামী গাড়িতে চড়াচ্ছেন, ভাল স্কুলে পড়াচ্ছেন, এবং বছর বছর বিদেশ ট্রিপ - এসবই তাঁদের দায়িত্ব বলেই করছেন। সব বাবা মাই করেন, তাঁরা আবার বাড়তি কী করলেন?
বাবা মা এদের কোন নির্দেশ দিলে পালন করাতো বহুদূর, উল্টা ভেবে বসে বাবা মা তাঁদের শত্রু। তাঁর জীবন, সে যেভাবে ইচ্ছা যাপন করবে - সব ব্যপারে নাক গলাতে আসে কেন?
সন্তানের স্নেহের কাছে পরাজিত এই সমস্ত পিতামাতা কোনরকমে জ্বী হুজুরি করে চলতে চলতে একটা জীবন পার করে দেন। স্কুল পড়ুয়া ছেলের পকেট থেকে নগ্ন নারীর ছবি আবিষ্কার করেছেন, চেপে যান।
টিনেজ মেয়ের বালিশের নিচে গাঁজার পুরিয়া পাওয়া গেছে - চেপে যান। লোকে জানলে লজ্জায় মাথা নত হয়ে যাবে যে!
আবার উল্টোটাও ঘটে। এক বাবা সেদিন খুবই গর্বের সাথে বলছিলেন, "আমার বাচ্চারা আমাকে বাঘের মতন ভয় পায়। আমার সামনে দাড়িয়ে একটা কথা পর্যন্ত বলতে পারেনা। আমি যা বলি, সাথে সাথে পালন করে। সবই ট্রেনিং, বুঝলেন? মাইরের উপর কোন ওষুধ নাই। মুহুহাহাহা।"
বিরাট ইয়ে ছিড়ে ফেলেছেন আঙ্কেল। নিজের সন্তানই আপনার কাছে সহজ হতে পারেনা, এরচেয়ে বড় পরাজয় একজন পিতার জন্য আর কী হতে পারে? আপনি কী জানেন আপনার এই ছেলেই আপনার চোখের আড়ালে কী করে বেড়ায়? শুনলে এই মুহূর্তে হয় আপনি হার্ট অ্যাটাক করবেন, নাহলে ছেলেকে খুন।
স্কুলে থাকতে পিতামাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য পড়তে পড়তে আমরা মুখে ফ্যানা তুলে ফেলতাম। একবারও কোন বইয়ে আমি দেখিনি কোন রচনা লেখা, "সন্তানের প্রতি পিতামাতার কর্তব্য" সিলেবাসে থাকাতো বহুদূর। অথচ দুইটি রচনারই গুরুত্ব সমানে সমান। 'এই হাতে দে, ঐ হাতে নে'র মতন।
আপনার শিশু যখন আধো আধো বুলি শিখতে শুরু করেছে, আপনি তাঁর সামনেই নিজের গালাগালির ভোকাবুলারি ঝালাই করে নিচ্ছেন। সে যখন চোখ মেলে নিজের পৃথিবীর সাথে পরিচিত হচ্ছে, আপনি হাত খুলে নিজের বউকে পেটাচ্ছেন। কিংবা কোমরে শাড়ি গুঁজে স্বামীর সাথে ঝগড়া করছেন। এই ছেলে বাবা মাকে সম্মান করবে কিভাবে? আমার কথা বিশ্বাস না হলে সাইকিয়াট্রিস্টদের সাথে কথাবার্তা বলে কনফামর্ড হয়ে নিতে পারেন, যে শিশু দেখে তাঁর বাবা/মাকে তাঁর বাবা/মা সম্মান করছে না, সেই শিশুও সেই বাবা/মাকে সম্মান করে না। করবে কিভাবে? সেতো এটাই শিখেছে।
কারনে অকারনে মা এমন সব গা জ্বলুনি মার্কা কথাবার্তা বলে বাবাকে অপমান করে যে ব্যপারটা শিশুর মস্তিষ্কে একদম স্থায়ী হয়ে যায়। সে ধরেই নেয় এটাই স্বাভাবিক। সেও সুযোগ পেলে বাবাকে ধমক ধামক দিয়ে কথাবার্তা বলে। এর অর্থ এই না যে এ শিশু তাঁর বাবাকে ভালবাসে না। তবে বাবাকে অপমান করে কেন? সেটা সে মা থেকে শিখেছে।
আপনার স্বামীর/স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করতে হবে? আড়ালে গিয়ে করেন। দরজা বন্ধ করে করেন। বাচ্চাদের বাইরে খেলতে পাঠিয়ে দিয়ে করেন। তবু বাচ্চাদের সামনে উঁচু গলায় কথা বলবেন না। বাচ্চার সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্যই এর প্রয়োজন আছে। এইটুকু স্যাক্রিফাইস আপনাকে করতেই হবে।
বাচ্চা জন্ম দিয়েই আপনার কর্ম সারা হয়নি - তাঁকে ঠিকমত বড় করাটাই আপনার দায়িত্ব। এটি অত্যন্ত জটিল পরীক্ষা।
আপনি কাজের ছেলে/মেয়েকে অকারনে মারধর করেন। দেখবেন আপনার ছেলেও একই কাজ করছে। বাপের বয়সী ড্রাইভার বা মায়ের বয়সী বুয়ার সাথে এমন আচরন করে যা "ভদ্রলোকের" সাথে করলে চড়িয়ে দাঁত ফেলে দিত। কোত্থেকে শিখেছে? আপনার কাছ থেকে।
যখনই দেখবেন আপনার শিশু বড়দের সম্মান করছেনা, সেটা ভদ্রলোক হোক কিংবা বাড়ির কাজের লোক, সাথে সাথে তাকে শুধরে দিন। আজকে যদি সে অন্যদের অসম্মান করতে শিখে, আগামীতে সে আপনাকেও অসম্মান করবে। বিশ্বাস না হলে পরিনতি নিজের চোখেই দেখবেন। টাইম টাইমকি বাত হ্যায়।
তাছাড়া প্রতিটা শিশুর শেখা উচিৎ যে যে যত বেশি উচ্চতায় পৌছে, তাঁকে তত বেশি বিনয়ী হতে হয়। সামাজিক উচ্চতা কিচ্ছু না, টাকা পয়সা হলে যে কেউ সেটা কিনতে পারে - মানুষের হৃদয়ে সম্মানটাই আসল কথা।
এইবারে আসি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে।
আপনি বাড়তি কিছু টাকা উপার্জনের জন্য দিনরাত খেটে মরেন। সুখের জন্য টাকার বিকল্প নেই, কথাটা অস্বীকার করা মূর্খামি হবে। তবে এও ঠিক, কিছু সুখ আপনি মাল্টি বিলিয়ন ডলার খরচ করেও কিনতে পারবেন না। পরিবারের সাথে কাটানো সুন্দর কিছু মুহূর্ত তাদের একটি। বাড়িয়ে বলছি না। ভেবে দেখুন, আপনি কোটি কোটি টাকা উপার্জন করছেন, নিজের সন্তানের সুখের জন্য। সেই সন্তানের সাথে কিছুক্ষণ কথা বললেই যে কেউ বুঝতে পারবে, আপনি তার কাছে মানি ম্যাশিন ছাড়া আর বেশি কিছু নন। আপনি মারা যাওয়ার পরে আপনিতো কবরে পরে থাকবেন, এইদিকে আপনার ছেলে মেয়েরা আপনার ফেলে যাওয়া সম্পত্তি নিয়ে কামড়াকামড়ি করে মরবে। তাহলে কী লাভটা হলো এত টাকা কামিয়ে? কোথায় ছিলেন আপনি যখন সে স্কুলে বুলিড হয়ে বাড়িতে এসে ফুপিয়ে কাঁদতো? ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটিকে যখন সে অন্য চোখে দেখতে শুরু করেছে - সেই জাদুকরী মুহূর্তটিতে আপনি কোথায় ছিলেন? রেজাল্টের দিন যখন সে ভাল ফল করতে পারেনি, তখনই বা কোথায় ছিলেন আপনি? জন্মের পর থেকে বয়স দশ বার হওয়া পর্যন্ত সময়টাতে নিজের বাচ্চাকে কচলিয়ে, দুমড়িয়ে, মুচড়িয়ে যা আদর করার করে নিন। এই সময়ে আদর না করলে আর কখনই আদর করার সুযোগ পাবেন না। এই সময়টাতেই ওরা আপনার কাছে আসতে চাইবে। পরে আপনি যতই হাতছানি দিয়ে ডাকুন না কেন, ওদের কাছে পাবেন না। বাজে শোনালেও এটাই রিয়ালিটি। বাচ্চার বাবা মা হওয়ারও আগে তাঁদের শ্রেষ্ঠতম বন্ধু হবার চেষ্টা করুন।
তার কাছ থেকে "পিতামাতার প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য" আশা করছেন, নিজে কতখানি দায়িত্ব পালন করেছেন?
সারাদিন বাচ্চা স্কুলে পড়াশোনা শেষে কেবল সন্ধ্যায় আপনাকে পাচ্ছে। কতকিছু শেয়ার করার ছিল আপনার সাথে। মনে মনে পছন্দ করা তানিয়া নামের মেয়েটা তারই বেস্ট ফ্রেন্ড ফাহাদের সাথে হেসে হেসে গল্প করেছে। ক্লাসের দুষ্ট ছেলে মান্না আজকে তাকে বিচিত্র কিছু ওষুধের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। বলেছে এসব খেলে মনের সব দুঃখ দূর হয়ে যায়। সে প্রাণখুলে আপনার সাথে কথা বলে হালকা হতে চায়। আপনি ব্যস্ত হিন্দি সিরিয়াল নিয়ে। সিরিয়ালের কাল্পনিক চরিত্রের কষ্টে আপনার বুক ফেটে যায়, নিজের সন্তান যে আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে সেটা বুঝতে পারছেন?
আপনি অফিসের কাজে এতই ব্যস্ত যে ছেলে যখন আপনার কাছে কিছু জানতে চায়, আপনি ধমক দিয়ে বলেন নিজে জেনে নাও। আপত্তিকর কোন বিষয় (যেমন যৌনতা) হলেতো কথাই নেই। ধামাধাম মার। এই ছেলে ঠিকই তার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নিবে। উপরের মান্না টাইপের বন্ধু বান্ধবের অভাব নেই স্কুলে। এবং সেটা তাঁর জন্য আরও খারাপ হবে। উল্টা আপনি নিজে সময় নিয়ে ব্যাখ্যা করলে তার জন্যই ভাল হতো।
বিকালে অফিস থেকে ফেরার সময়ে ছেলেকে দেখলেন লুকিয়ে সিগারেট খাচ্ছে। আপনি তার কান টেনে থাবড়াথাবড়ি শুরু করে দিলেন। আপনার ধারনা আপনার মারের চোটে এই ছেলে বিড়ি ফুকা বন্ধ করে দিবে? বাজে ছেলেদের সাথে মেশা বন্ধ করে দিবে? জ্বী না। Next time he'll make sure, you don't catch him smoking.
আমার বাবা মা একদম ছোটবেলায় আমাদের মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন সিগারেট খেলে ক্যান্সার হয়, মানুষ মারা যায়। জীবনেও সিগারেটের ধারে কাছে ভিড়িনি। ট্রাস্ট মি, ব্যপারটা কাজ করে।
নিজের সন্তানদের মানুষ করতে হলে তাদের সাথে সময় কাটান। আর কিছু করা লাগবেনা।
বাবা মা সাথে থাকলে চানখাঁর পুলকেও লিভারপুল মনে হয়, শিশু পার্ককেও মনে হয় ডিজনিল্যান্ড আর কক্সবাজারকে মনে হয় বাহামা আইল্যান্ডস। সুখী হওয়া এতই সস্তা এবং সহজ।
আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে ছিলাম। প্রথম জীবনে গাড়িতে চড়ে স্কুলে যাওয়া হতো না। ইন্ডিয়া ছাড়া বিদেশ সফরও হয়নি কখনও। প্রতি উইকেন্ডে চাইনিজ খাওয়া হতো না। তবু আফসোস নেই একদম। কারন আমাদের বাবা মা আমাদের স্কুলে নামিয়ে দিয়ে আসতেন। স্কুল থেকে ফেরার সময়ে বাবা জিন্দাবাজারের ফ্রেশ ফুড দোকানে কলিজি সিংগারা খাওয়াতে নিয়ে যেতেন। রাতে বাবা মায়ের সাথে বসে আমরা লুডু খেলতাম। বাবাকে যে কতবার দাবা খেলায় হারিয়েছি! অথচ প্রতিবার খেলার সময়ে বাবা বলতেন, "এইবার তোমাকে চিবিয়ে চিবিয়ে খাব!"
জীবনের প্রতিযোগিতাগুলোয় অসংখ্যবার হেরেছি, একবারও তাঁদের বকাঝকা বা মারধর করতে দেখিনি।
"আজকে হয়নি, অন্য একদিন হবে।"
কোনদিনই হতো না। তবু তাঁদের সান্তনার বাণী বদল হতো না।
আজকে মাশাল্লাহ কোন কিছুর অভাব নেই। দুইটা গাড়ি আছে, মোটামুটি ভাল একটা চাকরি আছে, যখন খুশি ইচ্ছা হলেই বাড়ি কিনে ফেলার ক্ষমতা আছে। একটা সুখী পরিবার আছে। আর কী লাগে?
বাবা মায়ের কথা ঠিকই ফলেছে - ঠিকই “একদিন হয়েছে।” আমাকে কোন বিষয়েই ফার্স্ট হতে হয়নি।
আপনার ছেলে/মেয়ে অন্য ছেলেমেয়েদের মতন ভাল রেজাল্ট করছে না? দেখেন অন্য কোন দিকে প্রতিভা আছে কিনা। সাকিব আল হাসান যে খুব ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র ছিলেন সেটা কোথাও শুনিনি। বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার হতে হলে পৃথিবীর কোন দেশের মুদ্রার নাম কি, কিংবা একত্রিশের ঘরের নামতা ঠোটস্থ মুখস্ত থাকাটা জরুরী নয়।
ক্লাস এইটে উঠে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিল বলে বাবা তাঁকে বাসা থেকে বের করে দিলেন। ছেলে জেদী ছিল, সে নগরবাউল হয়ে দেখিয়েছে। বাংলাদেশে জেমসের মতন আরেকখান পিস খুঁজে বের করেন দেখি। সবার প্রতিভা সবদিকে সমান থাকেনা।
আর যদি আপনার সন্তান একেবারেই প্রতিভাশুন্য হয় তাহলেও সমস্যা কী? সে নাহয় নয়টা পাঁচটার সাধারণ চাকরিই করবে, লোকাল বাসে বাদুর ঝোলা হয়ে যাতায়াত করবে, তবু এই ভেবে সুখী থাকবে, সে অসাধারন দুইটা বাবা মা পেয়েছিল।
ইদানিং আমার ফেসবুকে লেখালেখি কমিয়ে দেবার এটাই সবচেয়ে বড় কারন। যখন বাড়িতে থাকি এবং আমার ছেলে জেগে থাকে, আমি তার সাথে খেলি। উ আ শব্দ করতে করতে ও যখন আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে থাকে, সেই অনুভূতি কোটি কোটি ডলার দিলেও আমি বেঁচতে রাজি নই।
আপনি জাতি বদলে দিতে চান? নিজেকে দিয়েই শুরু করুন। নিজের ছেলেমেয়েদের আদর্শ বাবা মা উপহার দিন, ভবিষ্যতে তাঁরাই দেশ পাল্টে দিবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

বেগুনী ক্রেয়ন বলেছেন: আমি ও অসাধারন বাবা-মা-পরিবার পেয়েছি, এই পাওয়া'র কাছে জীবন এর বাকি সব পাওয়া'র কোনো তুলনা-ই হয় না।

একটা কথা সব সময় মনে পড়ে, পরীক্ষা'র ফল জানার পরে আব্বা বলতেন, এত নাম্বার দিয়ে আমি কি করব? বাজার এ বিক্রি করব নাকি? কত পেয়েছিলাম জানেন? ৬০ কি ৬৫!
সেজন্যই হয়ত পড়াশুনায় অরুচি আসেনি আজ-ও

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ এক্সপিরিয়েন্স শেয়ার করার জন্য।

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪৮

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: গুরুত্ববহ লেখা।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.