নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
স্কুলের প্রতিটা ক্লাসে তিনটা সেকশন, A, B এবং C. ক্লাসের বার্ষিক পরীক্ষায় যে ফার্স্ট হয় সে পরের ক্লাসে A সেকশনে যায়। যে সেকেন্ড হয় সে যায় B সেকশনে। থার্ড যে হয় সে আবার A সেকশনে এবং ফোর্থ যায় B তে। এইভাবেই চলতে থাকে। মেধার সমবন্টন।
যারা A এবং B সেকশনে চান্স পায় না, মানে যারা অপেক্ষাকৃত দুর্বল ছাত্র ছাত্রী, রেজাল্ট ভাল করতে পারেনা, তাদের স্থান হয় C সেকশনে। ওদের টাইট দেয়ার জন্যই স্কুলের সব কুখ্যাত স্যার-টিচাররা তাদের ক্লাস নেন। পড়াশোনায় ফাঁকিবাজি একদমই বরদাস্ত করা হয়না। মাইরের উপরেই পিরিয়ডের পর পিরিয়ডের ঘন্টা বাজতে বাজতে একসময়ে ছুটি হয়।
A এবং B সেকশনের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে খুব মিল। ওরা সবাই ভাল ছাত্রছাত্রী, ভাব ভালবাসাতো হবেই। দুইজন মিলেই C সেকশনের ছাত্রছাত্রীদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। C সেকশনের ছাত্রছাত্রীরা আবার নিজেদের মধ্যে দারুন একতাবদ্ধ। ওরা জানে A, B কে মেধা দিয়ে হারানো তাঁদের পক্ষ্যে বেশ কঠিন - তাই অন্য বিষয়ে, যেমন খেলাধুলা বা এরকমই এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিগুলোতে মাত দেয়ার দারুন প্রচেষ্টা থাকে।
স্কুল কমিটি পরের বছর কমিউনিস্ট হয়ে গেলেন। জমি থেকে আইল তুলে দিলেন। ফার্স্ট বয় গেল A সেকশনে, সেকেন্ড বয় গেল B সেকশনে এবং থার্ড বয় গেল C তে। এইভাবেই পুরো শ্রেনীকে তাঁরা একদম সমানভাবে ভাগ করে দিলেন। এখন সব সেকশনেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন আছে, আবার ঐ একই সেকশনে আদু ভাইও আছে। ফল হলো উল্টা, আগে A এবং B'র মধ্যে মিল মহাব্বত ছিল, দুইজন মিলেই C কে বুলি করতো। এখন তিনজনই তিনজনের সাথে কম্পিটিশনে নেমে গেল। A স্বাভাবিকভাবেই মনে করে ওরাই সেরা, Bর ধারনাও তাই এবং C-রও একই কথাই দাবি।
স্কুল জীবনের ঘটনা বললাম। কেউ নিজের জীবনের সাথে মিল খুঁজে পেয়েছেন?
একই ঘটনা ঘটলো কলেজে, একই ঘটনা ইউনিভার্সিটিতেও। এই ডর্মের ছেলেরা ঐ ডর্মের ছেলেদের প্রতিযোগী ভাবে। ঐ ডর্মের মেয়েরা অন্য ডর্মের মেয়েদের চেয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবে।
যদি কাউকে বিচার করতে দেয়া হয়, তখনও দেখা যায় বায়াস্ড বিচার হচ্ছে। বিচারক যেই ডর্মের, রায়ও সেই ডর্মের পক্ষ্যেই যাচ্ছে।
বিষয়টা স্পষ্ট হয়েছেতো? এখন A, B এবং C শব্দগুলোকে ইসলাম, ইহুদি-খ্রিষ্টান এবং পৌত্তলিক শব্দ দিয়ে রিপ্লেস করে ফেলুন। ব্যপারটা একই নয় কী? বিষয়টা কারও কাছে ক্লিয়ার না হলে পরে কোন একদিন ব্যাখ্যা করব - আজকে ব্যাখ্যা করে শুধু শুধু লেখা দীর্ঘ করতে চাইছি না। আজকের মূল বিষয় আলাদা।
তো যা বলছিলাম। এখন যারা ইসলাম, ইহুদি-খ্রিষ্টান এবং পৌত্তলিক শব্দগুলো দিয়ে A, B এবং C কে রিপ্লেস করেছিলেন তাঁরা এখন প্লিজ দয়া করে শব্দগুলোকে বিভিন্ন দেশের নাম দিয়ে রিপ্লেস করুন। উদাহরণ, A হয়ে যাক বাংলাদেশ, B হয়ে যাক ভারত এবং C হয়ে যাক পাকিস্তান। নামটা বদলে গেল, কিন্তু ঘটনা কী সাথে সাথে বদলালো? না।
সত্তুর বছর আগে যেটা এক দেশ ছিল, ক্ষুধিরাম, আশফাকুল্লাহ খান, রামপ্রসাদ বিসমিল, ভগত সিং, সূর্য সেন - এরা সবাই ভারতবর্ষের সন্তান। তখনও কেউ পাকিস্তানি, কেউ ভারতীয় বা কেউ বঙ্গদেশীয় ছিলেন না।
এরপর "স্কুল কমিটির" সিদ্ধান্তে দেশকে নানান সেকশনে ভাগ করায় কী হলো? কামরা কামরি। এক বাংলাদেশেই এখন অনেক ক্যাটাগরির মানুষ পাওয়া যায়। পাকিস্তানি দালাল, ভারতীয় দালাল, বাংলাদেশের দালাল, বাংলাদেশের 'অতিরিক্ত' দালাল (অতিরিক্ত ন্যাশনালিজমে অন্ধ হয়ে দিশাহারা যে), সুশীল, সুবিধাবাদী(হাওয়া বুঝে পার্টি বদল করে যারা - অধিকাংশ সময়ে রাজনীতিবিদ), বাংলাদেশের শত্রু(এদের চোখে বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর সব দেশই ভাল - সুযোগ পেলে হয়তো নিজের চামড়াই বদলে ফেলত) ইত্যাদি।
এখন একটা হালকা জোকস হয়ে যাক।
সুমিত অ্যাটেনশন হয়ে দাঁড়িয়ে রোবটের মতন বলে গেল, "পানি হচ্ছে সাচ্চা মুসলমান। সে এক আল্লাহতে বিশ্বাস করে এবং সাক্ষ্য দেয় যে মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর দাস এবং তাঁর বার্তাবাহক।"
স্কুলের বিজ্ঞান টিচার ঠাস করে সুমিতের হাতে বেতের বাড়ি দিলেন। সুমিত সাথে সাথে ভুল শুধরে বলতে শুরু করলো, "আসলে পানি সনাতনধর্মী হিন্দু। সে নানান দেবদেবীতে বিশ্বাস করে এবং বছরের নির্দিষ্ট সময়গুলোয় মূর্তি পূজা করা।"
টিচার আরও জোরে বেত মেরে বললেন, "ফাজলামি করিস?"
সুমিত মুখ কাচুমাচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। টিচার তাকে জিজ্ঞেস করেছেন পানির "ধর্ম" সম্পর্কে যা জানে বলতে। সে ইসলাম এবং হিন্দু ধর্ম নিয়ে বলেছে। তারপরও টিচার তাঁকে মারলেন।
তাহলে কী পানি খ্রিষ্টান? বৌদ্ধ হবার সম্ভাবনা আছে? ইহুদি হলেতো সর্বনাশ!
বাংলায় "ধর্ম" শব্দের আরেকটা মানেও আছে - স্বভাব। এবং এখন উপরের বিষয়গুলোয় ফেরত যাওয়া যাক।
সৃষ্টির একদম শুরু থেকে প্রকৃতির বিরুদ্ধে লড়তে মানুষ একতাবদ্ধভাবে থাকতে শুরু করে। মানুষ মানুষ এক দল, গরিলা গরিলা আরেক দল, বাঘ বাঘ আরেক দল - এবং এইভাবে পুরো জঙ্গল নানান "সেকশনে" ভাগ হয়ে গেল।
মানুষ ভাল স্টুডেন্ট ছিল, জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এলো। কিন্তু বিভক্ত হবার স্বভাবটা তার গেল না। সে সাদা, আমি কালো, ও হলুদ - সে খ্রিষ্টান, আমি মুসলিম ও হিন্দু - সে আরব, আমি বাংলাদেশী, ও আফ্রিকান - গ্রুপ সাবগ্রুপে বিভক্তি চলতেই থাকলো। এক বাংলাদেশেরই গ্রুপিংগুলো দেখা যাক। আমি সিলেটি - বাকি সব বেঙ্গলি। সিলেটেরই মধ্যে আমি বিয়ানীবাজারি - বাকি সব বাইরের। বিয়ানীবাজারেরও আবার চার ভাগ - উত্তর- দক্ষিন - পূর্ব - পশ্চিম। ভাগাভাগি হতে হতে গ্রামে এসে নামে। তারপরও শেষ হয়না। আমি চৌধুরী, জমিদার বংশ, আশরাফ - বাকিরা কোন এক কালে আমাদের পূর্বপুরুষের প্রজা ছিল - কাজেই ওরা ছোট লোক, আতরাফ। তারপর শুরু হয় পরিবারের মধ্যে বিভক্তি। আমার বাপ মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে - আমার চাচা ব্যাচেলর পাশ। তারমানে আমার বাপ সেরা! আবার যে চাচা পিএইচডি, তার সন্তানের কাছে আমাদের পাত্তা পাবার কথা না। ঠিক না?
বিদেশে যেমন শিক্ষিত শ্রেণী একদল, ব্যবসায়ী শ্রেণী আরেকদল, সংস্কৃতি কর্মীরা একদল, ধার্মিকরা আরেকদলম এবং খেটে খাওয়া মানুষেরা ভিন্ন একটি দল - এবং প্রতিটা দলই সংখ্যায় ভারী।
কাজেই উপরের এত কথার সারমর্ম হচ্ছে, মানুষ কোনদিনই ধর্মের বাইরে অবস্থান করতে পারবেনা। সেটা ইসলাম হোক, হিন্দু হোক, নাস্তিকতা হোক কিংবা হোক ন্যাশনালিজম। চমকে উঠার কিছু নেই - ন্যাশনালিজম আজকের যুগের একটি শক্তিশালী ধর্ম। উদাহরণ খুবই সহজ।
কলকাতার মানুষও আমাদের মতই বাংলায় কথা বলে। আমাদের মতই ভাত মাছ খায়। ওদের সাথেই আমাদের সংস্কৃতির সবচেয়ে বেশি মিল। কিন্তু তারপরও ওদের কেউ কেউ ফাজিলের মতন আমাদের 'কাংলাদেশ' বলে, 'বাঙ্গাল' বলে গালাগালি করে এবং আমরাও ওদের এর উপযুক্ত জবাব দেই। ভারতীয় দলে একটিও বাঙালি খেলোয়ার না খেললেও বাংলা ভাষাভাষী এগারোটি বাঘের বিরুদ্ধে ভারতের খেলায় ওরা ঠিকই ভারতের সমর্থন করে। কারন একটাই, আমাদের দুইজনের ক্লাসরুমের মাঝখানে কাঁটাতার দিয়ে সেকশন ভাগ করা আছে।
ইসলাম ধর্মে মুহাম্মদ (সঃ), যীশু খ্রিষ্ট(আঃ), মূসা (আঃ) সবাই আমাদের নবী, হিন্দুদের কাছে কৃষ্ণ, রাম, শিব; নাস্তিক কিন্তু ভারতীয়দের কাছে গান্ধী / সুভাস বসু (যাদের মহাত্মা এবং নেতাজি না বলে ডাকলে চ্যালারা ভীষণ ক্ষেপে উঠেন) এবং নাস্তিক কিন্তু ন্যাশনালিস্ট বাংলাদেশীদের কাছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান - সবাই এক। কিছুদিন আগে মজা লস যখন তাঁকে নিয়ে মজা নিল, তখন আপনি "বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী" হবার পরেও প্রতিবাদে ফুসে উঠলেন কেন? অ্যাডমিনকে যখন গ্রেপ্তার করা হলো তখন কেন মিষ্টি মুখ করলেন? শহীদদের সংখ্যা নিয়ে কেউ ফাজলামি করলে কেন ফুঁসে উঠে মারতে তেড়ে যান?
কারন আপনি ধর্মকে ছাড়তে চাইলেও ধর্ম আপনাকে ছাড়বে না। আপনি ঈশ্বরে বিশ্বাসী না হলেও আপনি একজন বাংলাদেশী এবং এটাই আপনার ধর্ম।
কেউ যতই সংশয়বাদী হোক না কেন, সত্যসন্ধানী হোক না কেন, শহীদের সংখ্যা নিয়ে ফাজলামি করলে বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের অবশ্যই মেজাজ খারাপ হয়। মাতৃভাষা বাংলাকে যখন কেউ কটাক্ষ করে, তখন থাব্রাইতে মন চায়।
বটম লাইন - বাক স্বাধীনতা থাকা উচিৎ - প্রত্যেকেরই নিজের মত প্রকাশের অধিকার আছে, থাকা উচিৎ, নাহলে সভ্যতা এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয় - কিন্তু হাতে লাইসেন্সড পিস্তল ধরিয়ে দেয়ার মানে এই না যে যাকে তাকে গুলি করা যাবে। বরং আপনি যদি আসলেই বুদ্ধিমান, সৎ এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে থাকেন, তবে আপনি অবশ্যই অন্যের অনুভূতির প্রতি সম্মান রাখবেন। কেবল চুলকানি স্বভাব থাকলেই দুইদিন পরপর অ্যাটেনশন পাবার তাগিদে উস্কানিমূলক পোস্ট দিবেন।
এখন বুঝিয়ে দেই বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী সত্যিকারের "জ্ঞানী" ব্যক্তি এবং ইন্টারনেটে অন্যের পোস্ট টুকে অ্যাটেনশন সীকার ফাজিল কিভাবে লেখালেখি করে। আমি যেহেতু মুসলিম তাই ইসলামী উদাহরণই দিচ্ছি।
"কিভাবে মেনে নিব কুরআন আল্লাহর কথা, মুহাম্মদের (সঃ) বানানো কোন কবিতা নয়? ইসলামে দাস প্রথাকে কেন নিষিদ্ধ করা হলো না? মুহাম্মদ (সঃ) নবী হয়ে কিভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন? ইসলাম দাবি করে তাঁরা শান্তির ধর্ম, অথচ তাঁরা কী রোমান সাম্রাজ্য, পারস্য সাম্রাজ্যের পতন ঘটায়নি? এবং সবশেষে, আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করিনা, আমাকে আল্লাহ দেখাও।"
এখানে কী উস্কানিমূলক কোন শব্দ ব্যবহার করেছি? নাহ। ইসলামের একদম শেকড় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি? হ্যা।
প্রশ্ন করার একটা ভাষা আছে।
একটা ফাজিল কিন্তু এইভাষায় প্রশ্ন করবে না। সে আগে পরে গালাগালি করবে। নবীকে নিয়ে আলতু ফালতু কথা বলতে থাকবে। তারপর যাই বলা হোক না কেন, কথা প্যাচাতে থাকবে। তাকে যতই বুঝানো হোক না কেন ধর্মের পুরোটাই বিশ্বাসের ব্যপার - সে দাবি করতেই থাকবে "আমাকে আল্লাহ দেখাও।"
তসলিমা নাসরিন কেন বিদেশে পরে আছে - এই নিয়ে অনেকেই ছিঃছিঃ করেছেন, তাঁরাই আবার খালেদা জিয়াকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিতে চান। দুইজনের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
আসল নাস্তিক, যে আসলেই ধর্ম বিশ্বাস করেনা, সে কিন্তু নিজের কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকবে। স্টিফেন হকিং একটি বড় উদাহরণ। পৃথিবীতে এই মুহূর্তে তাঁর চেয়ে বিজ্ঞান মনষ্ক মানুষ আমরা খুঁজে পাব না। এবং তিনি একজন নাস্তিকও বটে। তাঁকে কী আজাইরা কথা বলতে শোনা যায়?
কাদের বলতে শোনা যায়? উত্তরতো আপনারাই জানেন।
যাই হোক - অ্যামেরিকায় কালো মানুষদের নি...., সমকামীদের ফ্..., কিংবা ইউরোপে নাৎসিদের কার্যকলাপের পক্ষে কিছু বলা যায় না। ভেবেছেন কখনও? ওরা কী তাহলে সভ্য না? হাশিম আমলাকে "টেররিস্ট" বলায় ডীন জোনসকে কেন ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারাতে হয়? মুখ খুলার আগে ভাবতে থাকুন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৫
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক ধরেছেন।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
গোধুলী রঙ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই, "কিন্তু মানুষ খুব কমই জ্ঞ্যান লাভ করে"।
সুরা হুজুরাতের আয়াত,
হে মানুষ! আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে; পরে তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতে পার।
সৃষ্টি কর্তার চাওয়া পরিচিতি, আমরা তৈরী করি বৈরিতা। এমনকি যারা কুরান বিশ্বাস করে এবং মানে বলে মনে মনে একটা আত্মতৃপ্তি লাভ করে তারাও নিজেদের ভিতর বিভক্তি তৈরী করতে কম করে না, কারন "মানুষ খুব কমই জ্ঞ্যান লাভ করে"।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৫
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ১০০% ঠিক!
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেকুবেরা সব সময় পন্ডিত সাজতে চায়।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
++++
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংক ইউ
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৩
রশীদ আবরার িরয়াদ বলেছেন: ভাল লাগলো অনেক
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মানুষের ধর্ম দুইটি। কালচার্ড এবং আনকালচার্ড। কালচার্ড মানুষ যে ধর্মের যে জাতির যে অঞ্চলেরই হোক তার অন্যদের রেসপেক্ট দিতে বা পেতে সমস্যা নেই। আনকালচার্ড মানুষ যে ধর্মের যে জাতির যে অঞ্চলেরই হোক খিস্তি বিদ্দেষ ছাড়া কথা বলতে পারবে না। অনেকটা বাংলাদেশের পলিটিশিয়ানদের মতো।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৭
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সহমত
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মানুষের ধর্ম দুইটি। কালচার্ড এবং আনকালচার্ড। কালচার্ড মানুষ যে ধর্মের যে জাতির যে অঞ্চলেরই হোক তার অন্যদের রেসপেক্ট দিতে বা পেতে সমস্যা নেই। আনকালচার্ড মানুষ যে ধর্মের যে জাতির যে অঞ্চলেরই হোক খিস্তি বিদ্দেষ ছাড়া কথা বলতে পারবে না। অনেকটা বাংলাদেশের পলিটিশিয়ানদের মতো।[/sb
সহমত!
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: জ্ঞান আর অজ্ঞানতার পার্থক্য এরকম খুব সাধারণ জিনিসে।
১০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ++++++
চমৎকার বলেছেন
কিন্তু বুঝে ক'জনা?
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৫
সত্যচারী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন, আমরা মানুষরা এখনো শ্রেণীকরন থেকে বের হতে পারিনি, হয়ত কোনদিন পারবোও না। কিন্তু শালীন ব্যবহারতো করা উচিৎ।