নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
আমার বন্ধু ইকবাল যখন পানিতে ডুবে মারা গেল, আমরা তখন পরপর চারদিন তাঁর লাশের সন্ধানে সিলেটের লালাখাল চোষে বেড়াচ্ছি। একুয়ারিয়ামের মতন স্বচ্ছ পরিষ্কার পানি, বিশ তিরিশ ফিট পর্যন্ত পানির নিচে স্পষ্ট দেখা যায়, সারি নদীতে কোন স্রোতও নেই - তারপরেও সেই যে ইকবাল সবার চোখের সামনেই ডুবলো, আর ভেসে উঠলো না। সিলিন্ডার ভর্তি অক্সিজেন নিয়ে ডুবুরি পানিতে ডুব দেয় - সারাদিন পানির নিচেই খোঁজ করে, তারপরেও লাশ খুঁজে পায়না। ডুবুরি উঠে খুবই আশ্চর্য্য হয়, সবই ফকফকা দেখা যায়, পানির নিচে বালি থাকায় কোন গাছ লতাও নেই - একটা মানুষের লাশ কিভাবে ওখানে হারিয়ে যাবে?
এবং এখানেই লালাখাল ঘিরে স্থানীয়দের পারলৌকিক বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়। ওদের দাবি, পানির নিচে "দেও" (সিলেটি ভাষায় দৈত্য) থাকে। সেই মাঝে মাঝে এইরকম এক দুইজনকে টেনে নিয়ে যায়, তারপর দুই তিনদিন পর ফিরিয়ে দেয়। শুরু হয়েছিল এক শতাব্দী আগে এক ইংরেজ সাহেবের ডুবে মরা দিয়ে। তারপর ঘটনা চলছেই। এইজন্য এলাকাটির নাম "সাহেবমারা চর।"
স্বাভাবিকভাবেই অনেকেই সন্দেহ করলো আমরা বন্ধুরাই হয়তো তাঁকে খুন করে লাশ গুম করে ডুবে যাওয়ার নাটক সাজাচ্ছি। বাংলাদেশে এই ঘটনা রেগুলার ঘটে। ঢাকার এক পীর চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন, ডেডবডি আসলে একটি গাছের নিচে মাটি চাপা দেয়া হয়েছে। পানিতে খুঁজে লাভ নেই।
ঘরে বসে থিওরিওয়ালা মাতবরেরও অভাব হলো না। সবাই শার্লক হোমস, সবাই মিসির আলী। জিন্দেগীতে যে প্রতিবেশীর নামও শুনিনি সে আমাকে ফোন করে জিজ্ঞেস করে, "যদি সে ডুবেই মারা যায়, তাহলে তাঁর মোবাইল ফোন আপনার হাতে এলো কী করে?"
আমি নিশ্চিত এই ব্যাটা আংকেল আন্টির কানেও নিজের থিওরির বিষ ঢেলেছে। আমাদের উপর আংকেল-আন্টির বিশ্বাস ছিল বলেই সেই যাত্রায় আমরা বেঁচে গিয়েছিলাম। নাহলে এই সমস্ত থিওরীবাজ থেকে শুরু করে উপজেলা থানার পুলিশ অফিসার পর্যন্ত সবাই হা করে ছিল আমাদের কামড়ে দেয়ার জন্য। মার্ডারকেসতো খুব একটা পাওয়া যায়না। তাও আবার দুই দুইখান প্রবাসী ছেলে যেখানে জড়িত! ঠিক মতন নাড়া দিতে পারলে ডলার পাউন্ড বৃষ্টি হবে নিশ্চিত।
এইসমস্ত জানোয়ারদের জুতার নিচে ফেলে তেলাপোকার মতন পিষে মেরে ফেলা উচিৎ। তারপরেও অসীম ধৈর্য্যের সাথে আমি উত্তর দিতাম, "ও নদীতে গোসল করতে নেমেছিল। সাধারণত কেউ নদীতে গোসল করতে নামলে মোবাইল ফোন পকেটে রাখে না।"
তো যাই হোক, অবশেষে চারদিনের দিন ভোরে লাশ পাওয়া গেল। সেই একই জায়গায়, যেখানে সে ডুবেছিল। আপনাতেই ভেসে উঠেছে। দুই দুইজন ডুবুরি তিনতিনটা দিন তন্নতন্ন করে খুঁজেও যেখানে কিছুই পায়নি।
এখানেও পারলৌকিকতা। আগের রাতে গ্রামের প্রতিটা মানুষ নাকি একটি বিকট শব্দ শুনেছিল। তাঁরা তাই নিশ্চিত ছিল আজ সকালেই লাশ পাওয়া যাবে। সাধারণত এইটাই হয়।
আমরা লাশ আনতে গেলাম। গ্রামের প্রতিটা মানুষ এসেছিল ইকবালের মৃতদেহ দেখতে। গ্রামবাসীরা আমাদের সাথে টুকটাক কথাবার্তা বলছিল। অসম্ভব মনখারাপের মধ্যেও তাঁদের কথাবার্তা আমাদের মন ছুঁয়ে গিয়েছিল।
"এই কয়টা দিন আমাদের পক্ষ থেকে যা সহযোগিতা করা সম্ভব ছিল আমরা করেছি। যদি এর মধ্যে কিছু ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে, তাহলে মাফ করে দিয়েন। এইবারতো এসেছিলেন একটি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে, আপনারা আবার আসবেন, আমাদের অতিথি সেবা নিয়ে যাবেন।"
বলা হয়নি, এই কটা দিন লালাখালবাসি যে সহযোগিতা করেছিলেন, তা অতুলনীয়। যাদের জাল ছিল, তাঁরা জাল ফেলেছেন। যাদের নৌকা ছিল, তাঁরা নৌকা দিয়েছেন। প্রতিবেলায় এক দুইশ লোকের খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা - কোনটা ফেলে কোনটা বলবো? এবং বিনিময়ে তাঁরা একটা পয়সাতো নেনওনি, উল্টো ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা চাইছে।
অবাক হয়ে জানতে পারলাম এই গ্রামের কোন গরু রশি দিয়ে বাঁধা থাকেনা। নিজের মতন চড়ে খায়, তারপর গৃহস্তের বাড়িতে চলে আসে। এই গ্রামে কোন চুরিচামারি ঘটনা ঘটেনা। সবাই মিলে যেন এক বিরাট যৌথ পরিবার।
শহুরে সমাজের ধান্ধাবাজদের ভিড়ে বাংলার সহজসরল মানুষদের রূপটা দেখাই হয়নি কখনও। একারনেই আমার দাদা শহরে জমি কিনতে চাইতেন না। তাঁর আমৃত্যু বিশ্বাস ছিল, শহরে ভাল মানুষ থাকে না।
তো যাই হোক - জীবনের অত্যন্ত কষ্টকর স্মৃতির প্রসঙ্গ টেনে আনলাম কেবল একটিমাত্র বিষয় বলতে, মানুষ হতে টাকা পয়সা লাগেনা। এমনকি খুব বেশি উচ্চশিক্ষিত হবারও প্রয়োজন নেই। মনুষত্ব ধরে রাখতে পারলেই হয়।
একটি গ্রামের মেয়ে জোচ্চুরি করে সুন্দরী প্রতিযোগিতা জিতে গেছে, এবং ধরা খাওয়ায় তাঁর খেতাব কেড়েও নেয়া হয়েছে - কাজেই কিছু পাবলিক সেন্টিওয়ালা মেন্টাল স্ট্যাটাস দিচ্ছে। তাঁদের লেখা পড়লে মেয়েটিকে জীবনযুদ্ধের একজন সংগ্রামী যোদ্ধা ছাড়া আর কিছুই মনে হবেনা। যে ধুম মুভি স্টাইলে বাইক চালায়। মেয়ে হয়ে মোটর সাইকেল চালায়! ওয়াও! যেখানে মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী ছেলে হয়েও সাইকেল আর গাড়ি ছাড়া কিছুই চালাতে পারেনা!
কেউ কেউতো আরেক ডিগ্রি উপরে। বিশ্ব দরবারে দেশের জন্য সম্মান আনতেই সে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। আহারে! কত আল্লাদ! দ্যাশপ্র্যাম দেখে চোখে পানি এসে যায়!
সুন্দরী না হলে কেউ সম্মান করবে না। আমরা এখনও বুঝলামই না দেশের জন্য "সম্মান" বিষয়টা আসলে কী!
ঐ যে সিলেটের লালাখাল এলাকাবাসী, বা এইরকম আরও আটষট্টি হাজার গ্রামের লাখে লাখে সহজ সরল মানুষেরা আছেন, তাঁদের কেউই দেখতে "সুন্দর" না। কারোরই সিক্সপ্যাক পেটা শরীর নয়, উচ্চতায় কেউই ছয়ফিট নয়, কারোর ভুরি থলথল করে তো কারোর পাঁজরের হাড় গোনা যায়। সহজ ভাষায় বেশেইপ। সাথে যোগ করুন রোদে পুড়ে ঝলসে যাওয়া ত্বক, পান খেয়ে লাল হতে হতে কালো হয়ে যাওয়া দাঁত.... কোন এঙ্গেলে তাঁদের সুন্দর বলবেন? কিন্তু তাঁদের অন্তরের খোঁজ নিয়ে দেখেন। বাড়ি গাড়ি কিচ্ছু নেই, তারপরেও যা আছে তাতেই তুষ্ট। সারাদিন পরিশ্রম শেষে রাতে গুনগুন করতে করতে ঘুমিয়ে পরে, এইতো সুখী জীবন। কাউকে ঠকানোর ইচ্ছা নাই, নিজে ঠকে গেলে উপরওয়ালার কাছে বিচার দিয়ে জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাওয়া। তাহলে আমাদের কাদের ইজ্জত করা উচিৎ?
আজও নিজের ঘামের উপার্জনের টাকায় চলা একটা রিক্সাওয়ালাকে আমরা গালাগালি মারধর করি। এবং একটা চোর দুর্নীতিবাজ জালিয়াত মন্ত্রী/আমলার জন্য দাঁড়িয়ে তেলতেলা মুখে হাত কচলাই।
অভ্যাসমতন একটি ইসলামিক উদাহরণ দেয়ার লোভ সামলাতে পারছি না।
মুসলিম সেনাবাহিনী জেরুসালেমে প্রবেশ করলে এর গভর্নর বলেন আমরা শান্তিপূর্ণভাবে নগরের চাবি হস্তান্তর করতে আগ্রহী। শর্ত একটাই, খলিফাকে নিজে সেই চাবি নিতে আসতে হবে।
এবং আমরা জানি এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে মদিনা থেকে কেবল একজন দাস নিয়ে খলিফা উমার (রাঃ) রওনা হয়ে গেলেন। তপ্ত মরুর বুকে হাঁটতে হাঁটতে চাকর ক্লান্ত হয়ে গেলে খলিফা বলেন এইবার তুমি উটে বসো, আমি রশি টানছি। এবং তারপর খলিফা ক্লান্ত হলে আবারও পালা বদল।
এইভাবে চলতে চলতে যখন তাঁরা নগরীর দ্বারপ্রান্তে চলে এলেন, তখন চাকর উটের পিঠে। সে ইতস্তত করে বলল, "এইবার আপনি উঠুন। আমি টানছি।"
খলিফা বললেন, "Deal is a deal. তুমি এতক্ষন টেনেছো, এখন আমার পালা। তুমি বসে থাকো।"
নগরীর সিংহদ্বারে নতুন পরাশক্তি ইসলামিক রাষ্ট্রের খলিফাকে স্বাগত জানাতে বড় বড় সভাসদরা আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন। লম্বা গালিচা দিয়ে পথ মুড়ে দেয়া হয়েছিল। খলিফার জয়ধ্বনি দেয়া হচ্ছে। এবং সবাই বিস্মিত হয়ে লক্ষ্য করলেন উটের আরোহী নন, বরং আসল খলিফা হচ্ছেন রশিটানা ব্যক্তি, মানে গাড়ির ড্রাইভার। আরও ভয়ংকর তথ্য হচ্ছে, খলিফার গায়ে যে কাপড় আছে, সেটাতে অনেকগুলো তালি দেয়া। বহুল ব্যবহারে এখানে ওখানে ফেটে গিয়েছিল। বলে রাখা ভাল, ইসলাম গ্রহণের আগে, এবং পরে উমার (রাঃ) পোশাক আশাকের দিকে যথেষ্টই স্মার্ট ফ্যাশনেবল ছিলেন। আজ তাঁর এ কী দশা!
মুসলিম ডিপ্লোম্যাটরাই তখন খলিফাকে আড়ালে বললেন, "What is this? তুমি আমাদের বেইজ্জত করলে।" (পড়ার সুবিধার জন্য মূলভাব ঠিক রেখে নিজের ভাষায় বললাম, পোলাপান এটাকেও বিগডিল বানিয়ে ফেলে।)
উমারের (রাঃ) এক স্মৃতি মনে পড়ে গেল। একবার তাঁর গুরু রাসূলুল্লাহকে (সাঃ) তিনি মাত্রই ঘুম থেকে উঠা অবস্থায় পেলেন। খেজুর পাতার বিছানায় খালি গায়ে আল্লাহর নবী, আরব বিশ্বের সম্রাট শুয়ে ছিলেন। তাঁর পিঠে লম্বালম্বিভাবে খেজুর পাতার দাগ পড়েছিল। সিংহহৃদয় পুরুষ উমারের (রাঃ) চোখ ছলছল করে উঠে।
"ইয়া রাসূলাল্লাহ(সাঃ)! পারস্য আর রোমান সম্রাটদের বিলাসিতা দেখুন, আর আপনার অবস্থা দেখুন। একটা নরম বিছানা অন্তত আপনি ডিজার্ভ করেন।"
উমার (রাঃ) তাঁর কূটনৈতিকদের সেই শিক্ষা থেকে জবাব দিলেন যা সেদিন নবীজি (সাঃ) তাঁকে শিখিয়েছিলেন।
"পোশাক আশাক আর বিলাসিতা কবে থেকে আমাদের ইজ্জতের ধারকবাহক হয়ে গেল? বরং আমাদের ইজ্জত কী তাকওয়ায় (খোদা ভীরুতায়) নয়?"
যা আছে, তাই নিয়ে সম্মানের জীবিকা উপার্জনের জন্য চেষ্টা করতে থাকুন। তবুও অন্যের ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না। এর ফলে আয় কম হলেও লোকে সালাম ঠুকবে। উদাহরণ, এখনও আমরা আমাদের স্কুলের স্যার-টিচার দেখা পেলে সালাম দেই।
ঠকবাজি করে উপরে উঠার চেষ্টা করলে ধরা একদিন খেতেই হবে। সামনে হয়তো আপনাকে হাত কচলে হাসিমুখে সালাম দিবে, কিন্তু চোখের আড়াল হলেই আপনার পেছনে ওরা থুথু দিবে। এই সম্মান নিয়ে কিই বা যাবে আসবে?
এখন আল্লাহর ওয়াস্তে, ঠকবাজির পক্ষে আল্লাদিমার্কা পোস্ট বন্ধ করেন। একদিকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে বলতে মুখে ফ্যানা তুলে ফেলেন, অন্যদিকে আবার এক চোরের জন্য চক্ষু জলে ভাসাচ্ছেন! ঐ সাহাবী ডিপ্লোম্যাটদের মতন বলতেই হচ্ছে, "What is this? আপনারা আমাদের বেইজ্জত করছেন!"
ফুট নোট: এভ্রিল বা আমেনা মেয়েটা আশা করি নিজের ভুল বুঝতে পেরে অতীতের যাবতীয় অন্যায় অপরাধের জন্য অনুতপ্ত হবে। এবং আজ থেকে তাঁর সুদীর্ঘ জীবনের কোন মোড়েই ভুল পথ বেছে নেয়ার চেষ্টা করবে না। যদি সে তাই করে, তাহলে আল্লাহর ওয়াস্তে, তাঁকে এই ঘটনার জন্য খোঁচাখুঁচি করতে যাবেন না যেন। আমাদের এই আরেক বদভ্যাস। কেউ ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভাল হতে চাইলে পুরান কাহিনী টেনে এনে বারবার ময়লা ঘাটাঘাটি শুরু করে দেই।
"ও এখন এইটা করছে? ভুলে যাও কেন পঞ্চাশ বছর আগে ও ঐটা করেছিল।"
যে বলছে সে নিজে যেন আসমানের ফেরেস্তা। জীবনেও একটাও পাপ কাজ করেনাই। তার জন্মই হয়েছে বিশুদ্ধ অবস্থায়, মরবেও একদম পাক সাফ হয়ে!
নানী একবার বলেছিল, "গু ছানলে গন্ধই ছড়ায়, লাভের লাভ কিছুই হয়না।" এই আপ্তবাক্য মনেপ্রাণে ধারণ করুন। গু ছানাছানি বন্ধ করুন। জায়গা পরিষ্কার না হলেও অন্তত গন্ধ ছড়াবে না। ধন্যবাদ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জনগণের দোষ নেই। মেয়েটা নিজেই বার বার টিভি তে লাইভে গিয়ে বিরক্তির উদ্রেক করেছে। সে নাকি বাল্য বিবাহের প্রতিবাদ করতে গিয়ে ঐ অনুষ্ঠানে গিয়েছিল? আরে ধরা না পড়লে এসব কথা কী মুখ দিয়ে বের হতো? তার উচিত হবে এখন কিছুদিন চুপচাপ থাকা...
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
এম আর তালুকদার বলেছেন: আশাকরি এই পোষ্ট থেকে তাহারা শিক্ষা গ৾হন করবে। অসাধারন লিখেছেন।