নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
একবার একটা ধর্ষণ ঘটনা নিয়ে কিছু একটা লিখেছিলাম। Hafiz M Ullah ভাই সেটা নিজের ওয়ালে শেয়ার করলেন। এক মহিলা সেখানে এসে মন্তব্য করলেন, "যে যাই বলুক, রাত বিরাতে যে সমস্ত মেয়েরা ছেলে বন্ধুদের সাথে বেলেল্লাপনা করতে যায়, তাদের ধর্ষণ না হওয়াটাই অস্বাভাবিক। আমার কোন সিম্প্যাথি নেই ওদের প্রতি। ওরা সেটাই পেয়েছে যা ওরা ডিজার্ভ করে।"
আমার সমস্যা হলো ফাত্রামি কথাবার্তা শুনলে মেজাজ গরম হয়ে যায়। এবং প্রায়ই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনা। কাজেই লিখে দিলাম, "আন্টি, আপনি নিজে কিন্তু ইসলামী শরিয়া মোতাবেক পর্দানশীন নন। এখন কেউ যদি এই অজুহাতে আপনাকে ধর্ষণ করে ফেলে, এবং আমি বলি যে যেহেতু আপনি পর্দা করেন নি, কাজেই আপনাকে ধর্ষণ জায়েজ ছিল। তখন আপনার কেমন লাগবে?"
মহিলা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন। "মুখ সামলে কথা বলো বেয়াদব কোথাকার!"
আমি তখন লিখলাম, "আপনি exact এই কথাটিই ঐ মেয়েগুলোকে নিয়ে লিখেছেন। আপনি নিজের মুখ সামলাম, আমারটা আপনাতেই সামলে যাবে।"
মহিলা এইবার ঐ ভাইকে হুমকি দিলেন।
"আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে এইসব বেয়াদব লোকজন থাকে কিভাবে? আপনি এখুনি ব্যবস্থা না নিলে আমি আপনাকে আনফ্রেন্ড করতে বাধ্য হবো।"
চরম আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় থাকলাম Hafiz ভাই কী জবাব দেন সেটা দেখতে।
তিনি বিনীতভাবে লিখলেন, "আপনার সাথে আমার পরিচয় অনেকদিনের এই কথা সত্য, তবে এই বিষয়টিতে আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। আপনাকে কষ্ট নিতে হবেনা, আমিই আপনাকে আনফ্রেন্ড করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ।"
ধন্যবাদ হাফিজ ভাইকে। তিনি ক্যানভাসের আদর্শ ধারণ করেছেন।
লেখালেখিতে এই একটা কাজ হয়, অনেকের মানসিকতাই পাল্টে যায়। দেখতে খুব গর্ব বোধ হয়।
গেল উইকেন্ডে একটা অসভ্য জানোয়ার ধর্ষণ করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লো। রাস্তার পাবলিক যে শাস্তি দিয়েছে, ঠিকই আছে। কোলে তুলে জেলে ভরে দিলে বেরিয়ে এসে আবারও এই কাজটা করতো। রাত না হয়ে দিনের আলোয় ন্যাংটা করে ছেড়ে দিলে আরও ভাল হতো।
তবে এরপরে বাঙালি যে কাজটা করেছে সেটা অসভ্য ইতর জানোয়ারেরাও করেনা। প্রমান করে ছেড়েছে জাতি হিসেবে আমরা কতটা বর্বর।
ফেসবুকে তার প্রোফাইলে ঢুকে তার বৌকে ভার্চুয়াল ধর্ষণ করেছে। এক হারামজাদা শ্রেণীর চতুষ্পদকে দেখলাম একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে লিখেছে, "এইটা তার বৌয়ের নম্বর, এই নম্বরে ডায়াল করুন।"
এক নারী তখন এসে পাল্টা কমেন্ট করলেন, "না, ওটা না, এইটা হচ্ছে আসল নম্বর। আমি এই নাম্বারে ডায়াল করেছিলাম, মহিলা উল্টো গালিগালাজ করে রেখে দিয়েছে।"
সবাই এখানে এক্সপার্ট পরামর্শক।
"অবিলম্বে এই জানোয়ারকে তালাক দিন।"
"তালাক কোন সমস্যার সমাধান না। আমাদের সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।"
আরে বাহ্! এত এত বিজ্ঞ জ্ঞানী এক্সপার্ট লোকজন ফেসবুকে কেন নিজেদের প্রতিভা নষ্ট করছেন? এমন দেশরত্নদের আমরাই ব্যবহার করতে পারছি না। আফসোস!
এরপর জানা গেল আসলে গাড়ির ভিতরের মেয়েটা ছিল একজন যৌনকর্মী। রাস্তা থেকে তুলে এনে দামদর করে না পোষানোর আমাদের বীর পুরুষ প্যান্ট খুলে মহিলার উপর চড়াও হয়েছিলেন।
ব্যস, এই তথ্যেই সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালির নিজের চেহারা বেরিয়ে আসলো।
"আসলে ছেলেটা ঘটনার শিকার। বেশ্যার আবার ইজ্জত কী? ধর্ষণ কী? ব্লা ব্লা ব্লা।"
"No" means "No" এই সহজ কনসেপ্টটা এদের কারোর মাথায় ঢুকবে না।
কাজেই এইবারও সহজ উদাহরণ দেই। দেখুন বুঝতে পারেন কিনা।
ধরুন আপনি খাবার বেচা কেনা করেন। একপ্লেট বিরিয়ানি আপনি একশো টাকায় বেঁচেন। একজন গুন্ডা এসে দাবি করলো দশ টাকায় একপ্লেট বিরিয়ানি দিতে হবে।
আপনি বললেন আপনার লস হবে। কোন অবস্থাতেই আপনি নব্বই টাকার নিচে নামতেই পারবেন না।
কিন্তু গুণ্ডাটা এরপরেও নিজের শক্তি প্রয়োগ করে আপনার বিরিয়ানি খাওয়া শুরু করে দিল।
এইটা কী অন্যায়? সাধারণ পয়েন্ট অফ ভিউতে অবশ্যই অন্যায়। এটি ছিনতাই এবং ডাকাতি দুইটাই। পুলিশ ডেকে গুন্ডাটাকে শাস্তি দেয়া উচিৎ। পুলিশ না আসলে জনগণ মিলে একটা গণধোলাইয়ের ব্যবস্থা করাই উচিৎ।
একদল শূকরমুখো মানব সন্তান যদি এইবার বলতে শুরু করে, "রেস্টুরেন্টতো আছেই খাবারের জন্য। সেখানে খেয়েছেতো অন্যায় কী করেছে?"
এই ছাগলগুলো বুঝতেই পারছেনা যে ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে একটা কনট্র্যাক্ট হয়, এত টাকা দিলে তবেই তুমি এই প্রোডাক্ট পাবা, নাহলে নয়। এখানে সেই কনট্র্যাক্টই ভঙ্গ করেছে গুণ্ডাটা।
তেমনি বেশ্যাদের সাথেও তাদের ক্লায়েন্টদের কনট্র্যাক্ট হয়। এবং যদি সেই কনট্র্যাক্ট/চুক্তিতে কেউ রাজি না হয়ে জোর করে তাঁর শরীর পেতে চায়, তাহলে কেবল বাংলাদেশ দন্ডবিধিই না, বিশ্বের যেকোন সভ্য দেশের দন্ডবিধির সংজ্ঞানুসারে, সেটাই ধর্ষণ। শুধু বেশ্যা রমণীই নয়, কোন নাইটক্লাবে কোন মেয়েকে মাতাল অবস্থায় পাবার পরে নিজের ঘরে নিয়ে যাবার পরে তাঁর সম্মতির বিরুদ্ধে তাঁর সাথে যৌনসঙ্গম করাটাও ধর্ষণ। এমনকি, নিজের স্ত্রীও যদি রাজি না থাকেন, আপনি তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাঁর সাথে এই কাজ করতে পারবেন না।
এতে ইনানোর বিনানোর কোন সুযোগই নেই।
যারা একে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করবে, তারা নিজেরাও পটেনশিয়াল ধর্ষক। নিজেরাও এসি গাড়ির ভিতর নিজের সামনে পতিতা পেলে ঝাঁপিয়ে পড়বে।
এবং যারা ঐ লোকটার স্ত্রীকে ভার্চুয়াল রেপ করছে, তারাতো রেপিস্টই। ওদের ধরে ধরে জেলে নিয়ে পুলিশি ডলা দিতে পারলে ভাল হতো।
তার আগে ঐ লোকটার মতন ন্যাংটা করে মতিঝিলের ব্যস্ত রাস্তায় চক্কর খাওয়াতে পারলে আরও ভাল হতো।
এখন কারোর কোন দ্বিমত থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখুন। শুনি কী বলেন।
ধন্যবাদ।
২| ১২ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৩৩
কিশোর মাইনু বলেছেন: কেঊ ই কিছু বলবেনা।
কারণ আপনি এইখানে যে ধরণের মানুষের বর্ণনা দিলেন সে ধরণের মানুষ ই বেশী সম্ভবত।
৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বহুত, খুব।
৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
৫| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: এভাবেই যাচ্ছে দিনকাল। অন্তত: একটা প্রজন্মের। অবিশ্বাসের কিছু নেই যে আমি এবং আমরা এই প্রজন্ম। আমরা অনেক স্বাধীন, স্বনির্ভর, চিন্তা চেতনায় উর্বর, মায়ায়-দয়ায় কর্মে সচেতন...
আবার অস্বীকার করার জো নেই,আমরা অনেক পরাধীনও।
ভন্ড।
দেখা আর দেখানোর প্রতিযোগিতায় এতটাই মত্ত যে আমরা পাশের মানুষ কে অবজ্ঞা করি সহজেই। 'দূরের পানে মেলে' দৃষ্টি তৃষায় অধীর, পায়ের কাছে রাখা জল, খুব সহজেই 'উষ্টা' দিয়ে চলি।
৬| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ওহ্! আপনিতো অনেক ভালো লেখেন। চমৎকার লিখেছেন।
৭| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
হাঙ্গামা বলেছেন: বরাবরের মত চমৎকার লেখা। +
৮| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
বোববুরগের বলেছেন: Agree with you 100%. Would like to add, and this is my personal opinion that all but a few might agree with, destroying bordellos and red light districts are not a good solution. The workers who would usually be doing their business indoors with comparatively more privacy and security are now forced to roam the streets. We have basically created the "sex workers on the street nuisance" because of bad policies based upon questionable moral and religious ground.
৯| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার আর্গুমেন্ট।
১০| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: যুক্তিযুক্ত লেখা । দারুণ ।
১১| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের ভব্যতা বোধ পূর্ণ হয়নি এখনো!
নো মানে নো' কে মেনে নেবার মানসিকতা অথবা
নো কে হ্যা করার ন্যায্যতার কথা ভাবার লোক কম!
আমিত্বের অহংকার সব কুড়ে খায়।
আমি বলেছে, আমি চেয়েছি
বিজ্ঞাপনারে জানো আমি কে?
এই থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সবাইকে যার যার স্থানে মূল্য দিতে শিখতে হবে।
দারুন আলোচনায় +++
১২| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩২
একে৪৭ বলেছেন: দেখেন, ছোটবেলায় যখন গাছে উঠতাম, দুষ্টুমি করতাম, বড়রা বলতোঃ এইরে, এটা করিসনা, ওটা করিসনা, ব্যাথা পাবি।
তাও আমরা শুনতাম না।
যখন ব্যাথা পেতাম, ওনারা ওখানে মালিশ বা ব্যান্ডেজ করতো আর বলতোঃ ঠিকমতো হয়েছে, বলেছিলাম দুষ্টুমি করিসনা, তখনতো কথা শুনলিনা, আরও বেশী ব্যাথা পাওয়ার দরকার ছিল, উচিৎ শিক্ষা হয়েছে...
এর মধ্যমে ওনারা কি বোঝাতে চাইতেন???
সত্যিই ব্যাথা পাওয়াকে ওনারা প্রমোট করতেন???
নাকি যাতে দুষ্টুমি থেকে দূরে থাকি, নেগেটিভ এপ্রোচে বলে পজেটিভ কিছু চাইতেন???
বাচ্চা থাকতেই আমরা ওনাদের বলার ভাষা ঠিক ঠিক বুঝতাম ওনারা আসলে কি বলতে চাইছেন।
কিন্তু আফসোস, আপনারা মানুষের এই সাধারন কথাটাকে খুব জটিল করে ভাবছেন, সাধারনের কিছু অতি সাধারন মতামত দেখেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছেন!
আজ ধর্ষককে ধরতে পেরেছেন বলে তাকে গনধোলাই দিতে পেরেছেন, তবে আপনিও খুব ভালো করেই জানেন, বেশীরভাগ সময়ই ঘটনা ঘটার পর জানতে পারেন, আবার জানতে পারলেও করতে পেরেছেন খুব সামন্য ক্ষেত্রেই।
কে জানে! সুযোগ পেলে হয়তো নীতিবাক্যে ব্লাগ কাপানো আপনিও ধর্ষক হয়ে উঠবেন!
প্রকৃত অর্থে সুযোগ পেলে বা ধরা পরার বা লোকে জেনে যাবার ভয় না থাকলে সানন্দে ধর্ষন করবে, এমন পুরুষের সংখ্যা ধারনার চেয়ে অনেক অনেক অনেক বেশী!
যারা ধর্ষক, বা এখনো ধর্ষক হয়নি, তবে সুযোগ পেলে ধর্ষন করতে পারে, নিঃসন্দেহে তারা ঘৃণিত, পরিত্যয্য ও নিকৃষ্ট প্রকৃতির লোক।
আপনারা তাদের জ্ঞান দিতে বদ্ধপরিকর! তাদেরকে নীতিকথা শোনানোর আপ্রান চেষ্টা, যা তারা আদতে শুনবেই না!
তবুও প্রচেষ্টা থাকা অবশ্যই মন্দ কিছু না।
কিন্তু যাদের আপনি রক্ষা করতে চাইছেন, যাদের আপনি-আমি নির্দোষ মানছি, তাদের একটুও নীতিকথা শোনানো যায় না??? ওখানে এত জ্বলে কেন আপনাদের??? কেন বলতে পারছেন না, দেখ বোনেরা, নিরাপদে থাকো, সতর্ক থাকো, অন্ধকারে যেওনা, শেয়ালের ফাঁদে পা দিওনা, কেন এই নিরীহ কথাটা মুখ দিয়ে বের করতে এত কষ্ট?!
আর যদি কেউ সেই ব্যাথা পাওয়ার মতো কিছু বলে, তখনই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে উল্টা পাল্টা কথা শোনাতে গামছা বেধে নামেন!
কোথায় পান আপনারা ধর্ষকের পক্ষে সাফাই???
কোথায় পান ধর্ষকদের প্রতি প্রছন্ন সাপোর্ট দেয়া???
যদি কথার প্যেচে ওরকম কিছু মনে হয়ও, তা কেবলই সাধারন মানুষের কথার ডেলিভারির ভুল।
আপনারাতো বিশেষজ্ঞ! ধোলাই মার্কা পোষ্ট দেয়ার আগে সাধারনের অভিব্যাক্তির ওভাররিয়্যাক্ট করা হয়ে যাচ্ছে কিনা, তা ভেবে দেখা দরকার না???
"নো মিনস নো" এটা তার জন্য যার মধ্যে অন্তত মিনিমাম ভদ্রতাবোধ আছে।
"নো মিনস নো" যে ধর্ষন করতে পারে, তার কাছে এই কথা হস্যকর।
এইটুকু বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়া লাগে না।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
ফেনা বলেছেন: আমাদের সমাজে যে সকল সমস্যা আছে আমরা শুধু তাই দেখি বা অন্যকে দেখিয়ে দেই। কিন্তু সমস্যার মূলে কখনো যায় না। সমাধানও বের করার চেষ্টা করি না।
আসেন সবাই মিলে চেষ্টা করি সমাধান বের করতে।
আমি একটা পয়েন্ট দিলাম।
১। জন্মের পর থেকে একটা শিশুকে সঠিক মূল্যবোধ শিখাতে হবে। (সমাজ পাটানোর প্রথম পদক্ষেপ)
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথায় যুক্তি আছে!
তবে সাধু সাজার কি দরকার!!
যৌনকর্মী বলেই গাড়ীতে উঠেছে
সব প্রডাক্ট বিক্রির জন্য। দর দামে
বনে নি ছিনতাইয়ের চেষ্টা চলছে।
পাবলিক ঝগড়া বিবাদে নির্যাতিতার
পাশে দাড়ায় সে আবার যদি হয় মহিলা
তা হলেতো কথাই নেই।
মিথ্যা বলে লাভ নিতে চায় তা হলে
বরদাসত করা উচিৎ না।
সে তো ধোয়া তুলসি পাতা না!
দুইটাকেই সমান শাস্তি দেওয়া উচিৎ
চিলো। দুটোকেই দিগম্বর করা উচিৎ ছিলো।
একই কর্মে দুই ফল কেন, মহিলা বলে !!
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ করেছেন। যে যুক্তি দিয়েছেন তাতে সহমত না হওয়ার কোনও কারন নেই।
শুভেচ্ছা রইল।
১৬| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫০
নতুন বলেছেন: সহমত....++
তবে ঐ মেয়ে যে যৌনকমী` তা কিছু মানুষের ছড়ানো গুজব.... ঐ মেয়ে মনে হয় না মামলা করতে আসবে।
কিন্তু যৌনকমী` হলেও তাকে ধষ`ন করতে পারেনা।
আর ঐ লোক যেহেতু মাতাল ছিলো...তাই কোথাও নামিয়ে দেবার কথা বলে ভাড়া মিটিয়ে দুই মেয়েকে গাড়ীতে উঠানো এবং পরে একজনকে নামিয়ে দিয়ে অপরজনের সাথে জোরকরার চেস্টা করা। <<< এটাও খুবই সম্ভব।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:৫১
Sujon Mahmud বলেছেন: কবি এখানেই নিরব