নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাহাঙ্গীর মিয়ার মতন সন্তানহারা বাপগুলো মেয়ের ভাঙা ছাতা হাতে নিয়ে কান্না করতে থাকেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১১

মানুষের জন্মের প্রক্রিয়াটা একদম কাছ থেকে দেখেছেন কখনও? নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলি, আপনাদের যাদের যাদের সন্তান হয়েছে তাঁরা হুবহু মিল খুঁজে পাবেন। যাদের হয়নি, তাঁরা কিছুটা হলেও ধারণা পাবেন।
আমার বৌ এক মধ্যরাত্রিতে আমার ঘুম ভাঙিয়ে বলেছিল সে প্রেগন্যান্ট। সেই ক্ষণটি, একদম সেই মুহূর্ত থেকেই আমাদের জীবন পাল্টে গিয়েছিল। সেই প্রথম হার্টবিট শোনা, সেই প্রথম জানা যে সে ছেলে নাকি মেয়ে, মনিটরে সেই প্রথম মাতৃগর্ভে তাঁর মুখের আবছা একটা চেহারা দেখা, পেটের ভিতর প্রথম লাথি - কিছু হলেই হাসপাতালে ছুটে যাওয়া, এবং ডাক্তারের মুখ থেকে যখন শোনা হয় যে সে সুস্থ আছে, তারপরে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা।
একটা সময়ে পৃথিবীতেই তাঁর আগমন। গলা ফাটিয়ে কাঁদতে কাঁদতে আমার কোলে উঠে আমার দিকে প্রথম তাকিয়েই হঠাৎ কান্না থামিয়ে ফেলা।
জরাগ্রস্থ মানুষ একটা সময়ে সব স্মৃতি ভুলে যেতে পারে, কিন্তু নিজের সন্তানকে প্রথম কোলে নেয়ার স্মৃতি, তাঁর ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকার স্মৃতি কী কখনও সে ভুলবে?
তারপর ধীরে ধীরে ওর বেড়ে ওঠা। এক দুইমাস বয়সে প্রথম হাসতে শেখা। কয়েক মাস পর বসতে শেখা। এবং তারপর একদিন হাঁটা, দৌড়ানো, চেয়ার-টেবল থেকে মেঝেতে লাফ দিয়ে নিজেকে সুপারহিরো মনে করা। প্রথম নিজের হাতে খাবার খাওয়া, আধো আধো বুলি, সুরে বেসুরে নার্সারি রাইম গাওয়া।
একটা শিশু এইভাবেই বড় হয়। প্রতিদিন নতুন নতুন চমক থাকে বাবা মায়ের জন্য। প্রতিদিনই নতুন নতুন মাইল ফলক। প্রথম স্কুলে গমন, প্রথম পরীক্ষা, প্রথম কলেজ, চাকরি বিয়ে তাঁর বাবা/মা হওয়া। এইভাবে আরও কত কি।
প্রতিটা সন্তানকে নিয়েই বাবা মায়ের অসংখ্য স্বপ্ন থাকে। প্রতিটা মাইল ফলকেরই স্বাক্ষী হবার ইচ্ছে থাকে বাবা মায়ের। প্রতিটা বাবা মায়ের আল্টিমেট ড্রিম হচ্ছে কবরে যাবার সময়ে তাঁর সন্তানের কাঁধে চড়েই যাওয়া। জানাজার নামাজটাতে তাঁর সন্তানের উপস্থিতি। তাঁর কবর জিয়ারতে তাঁর সন্তানের দুই হাত তুলে পরওয়ারদেগারের নিকট তাঁর জন্য দোয়া চাওয়া।
বাবা মায়ের ঋণ শোধ কখনই সম্ভব নয়, জানাজায় কাঁধ দিলে তাও শৈশবে কোলে তোলার ঋণের কিছুটা হলেও পরিশোধ হয়।
একটি বাবা মায়ের জন্য সবচেয়ে বড় দুঃস্বপ্ন তাঁর সন্তানের মৃত্যু। বয়স্ক সন্তানের মৃত্যুই কেউ মেনে নিতে পারেন না, অকাল মৃত্যু হলেতো কথাই নাই।
এত কষ্ট করে বেড়ে ওঠা একটা শিশুকে তাঁর বাবা মা থেকে কেড়ে নিতে মাত্র কয়েক সেকেন্ডই যথেষ্ট।
একদল লোক জোর করে ব্রিজ থেকে নদীতে ছুড়ে ফেলা হোক, কিংবা রাস্তার ধারে দাঁড়ানো ছেলেমেয়েদের উপর একজন ড্রাইভার আস্ত বাস তুলে দিলেই খেল খতম! মন্ত্রী সাহেব হাসি মুখে উড়িয়ে দিয়ে বলবেন, "ভারতে এতজন মরেছে - কোই তা নিয়েতো হৈচৈ হয়নি, মাত্র দুইজন মরায় এত কিসের আলাপ?"
ঠিক। ক্ষমতাশীনদের চোখে আমরা হচ্ছি ইঁদুরের মতন বংশ বিস্তার করা জাতি। আমাদের ছেলেমেয়েদের জীবনের মূল্য ওদের কাছে কখনই ছিল না। সেটা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল হোক, স্বৈর শাসক আইয়ুব খাঁ হোক, কিংবা আমাদের বর্তমান নৌ-পরিবহন মন্ত্রী। আমরা গাধার মতন মনে করি নিজের দেশের লোক, নিজের ভাষায় কথা বলা লোক যেহেতু ক্ষমতার গদিতে বসেছে, হয়তো আমাদের কষ্ট কিছুটা হলেও উপলব্ধি করবে। আহারে আমাদের বুদ্ধিশুদ্ধি।
ভারত-পাকিস্তানকে কবে থেকে আমরা স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে নিতে শুরু করেছি? আজকে মহারাষ্ট্রে তেত্রিশ জন মরার পর যেহেতু কেউ আওয়াজ তুলেনি, তাই আমাদের আওয়াজ তোলা যাবেনা।
কালকে বেলুচিস্তানে বোমা হামলায় শতাধিক লোকের মৃত্যুতেও যদি ওরা আওয়াজ না তুলে আমাদের দেশের যেকোন জঙ্গি হামলায় আমরা চুপ করে বসে থাকবো? নাকি নিহতের সংখ্যা একশো এক হলেই কেবল বলতে পারবো - এখনতো আমাদের সংখ্যা পাকিস্তানের নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে - এখন নাহয় আমাদের সুবিচার পাইয়ে দিন।
কোন লজিকে কথাবার্তা বলে এইসব আহাম্মক নেতৃবৃন্দ? অন্যায়কে অন্যায় বলে স্বীকার করতে কতটুকু মস্তিষ্কের প্রয়োজন হয়?
"লাগে রাহো মুন্নাভাই" সিনেমায় মুন্না আত্মহত্যা করতে যাওয়া এক ছেলেকে ধমকে বলেছিল, "তুই যখন মরে যাবি তোর বাপের ছয়মাস লেগে যাবে শুধু এইটা বুঝতেই যে তুই মরেছিস। আরে যেই ফোন থেকে তুই আমাকে ফোন করেছিস সেই নাম্বারেই তোর বাপ একের পর ফোন করতে থাকবেন এই ভরসায় যে তুই একদিন ঠিকই রিসিভ করবি।"
এই দৃশ্যটা যতবার দেখি, ততবার কাঁদি। কারন বাস্তবেই এমনটা হতে দেখেছি। আমার অতি প্রিয় বন্ধু পানিতে ডুবে মারা যাবার পর তাঁর বাবা কয়েক বছর পরেও তাঁর পুরানো মোবাইল নম্বরে ফোন করেন। কেউ দেখে ফেললে ফোন সরিয়ে রাখেন। আঙ্কেল এখনও এই আশায় আছেন একদিন ইকবাল ঠিকই ফোন তুলে বলবে "হ্যালো আব্বু, আমি ঠিক আছি - তুমি চিন্তা করোনা।"
এই যে মেয়েটি মারা গেল, তাঁর বাবা সেই হত্যাস্থলে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। বলছেন, "আইজকাও সকাল বেলায় গেছি যেখানে আমার মেয়েডা মারা গেল। গিয়া দেখি, ছাতাটা পইরা আছে, স্যান্ডেল পইরা রইছে, ছাতিটা দেইখ্যা বইয়া বইয়া কান্দি। কেউ বললো, তুমি কাইন্দো না, তুমি বিচার পাইবা।"
আহারে - এই লোকটা বিচারের আশায় বসে আছেন। নিহত সন্তানের বোকা বাপটা। আহারে।
আমাদের দেশের লোকজনের কিছু কর্মকান্ড দেখে মাঝে মাঝে খুব মজা পাই, মাঝেমাঝে খুব বিরক্তও হই। যেমন আমাদের ওয়েস্টার্ন হবার আপ্রাণ প্রচেষ্টা। আমাদের দেশের একটা বিরাট অংশের লোকের ধারণা যেহেতু পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো উন্নত, সেহেতু তাঁরা যা করে তাই অনুসরণ করলেই বুঝিবা আমরাও উন্নত সমাজ হয়ে যাব। এই যে কিছুদিন আগে চুম্মাচাটি নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে পোস্ট নিয়ে ফেসবুক তোলপাড় হয়ে গেল - সেটার ভিত্তিতেই উদাহরণ দেয়া যাক।
পশ্চিমা দেশগুলো বিশ্বের একনম্বর দেশ কেন জানেন? রাস্তাঘাটে চুম্মাচাটি বা লিভিংটুগেদার কালচারের জন্য নয়। পঞ্চাশ ষাট বছর আগেও এসব দেশের সমাজে লিভিংটুগেদার কনসেপ্ট এতটা সাধারণ ঘটনা ছিল না, তখনও এইসব দেশ বিশ্ব মঞ্চে ছড়ি ঘুরিয়েছে। এরা পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশ হবার কারন হচ্ছে এইসব দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত। অন্যায় যেই করুক না কেন, তাকে শাস্তি দেয়ার অঙ্গীকার করে এইসব দেশের শাসন ব্যবস্থা। আপনি অতি সাধারণ মানুষ হয়েও দেশের সরকার প্রধানের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন, এবং আপনি সঠিক হলে বিচার আপনার পক্ষে যাবে এই ব্যাপারটা আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন। বাংলাদেশ - ভারত - পাকিস্তানে এমনটা কল্পনা করা যায়? এসব দেশের আদালত যদি দুর্বল হতো - যদি আইন শৃঙ্খলা প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠান দুর্বল হতো - তাহলে সেই কবেই দেশগুলো ধ্বংস হয়ে যেত।
আমাদের দেশে এমনটা হবেনা অনেকটা নিজেদের দোষেই।
এই যে সিটিকর্পোরেশন নির্বাচন হচ্ছে, বরিশালের এক বামপন্থী মহিলা পদপ্রার্থীর কথাবার্তা শুনে যথেষ্ট ইম্প্রেসিভ মনে হয়েছিল। মনে হয়েছিল যাক, ভাল কেউ রাজনীতিতে নেমেছে। ডাক্তার মনীষা নামের মেয়েটি বলেছিল, "তিরিশ বছরের দুর্নীতির অভিজ্ঞতার চেয়ে তিরিশ বছরের সংগ্রামের জীবন অনেক বেশি গৌরবের।"
শুধু কথায় নয়, মেয়েটি কাজেও নিজেকে প্রমান করে চলেছিল। অসহায়ের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে গেছে চিরদিন। যদিও বামপন্থী বা কমিউনিস্ট মতবাদের সাথে আমি সহমত নই, তারপরেও বাংলাদেশে আমি জীবনে ভাল রাজনীতিবিদ যতজন দেখেছি সব এই জাসদ-বাসদ বা কমিউনিস্ট পার্টি করা লোকজন। একটা আদর্শে স্থির থাকে, লাত্থিগুতা খায়, সাধারণ মানুষের জন্য লড়ে যায়, দুর্নীতি করেনা - এবং একসময়ে নীরবে মরেও যায়। মায়া লাগে এদের জন্য। জীবনে কিছুই পায় না। অথচ তাঁদের ভাঙিয়েই লোকজন বড়লোক হয়ে যায়।
আর বিএনপি-আওয়ামীলীগ করে সব ধান্ধাবাজের দল। বেশিরভাগই ক্ষমতায় যাবার জন্য যেকোন অপকর্ম করতে এরা রাজি। আদর্শ ফাদর্শ এদের মাথায় নেই। নিজের দলের পেছন দিয়ে হাতি চলে গেলেও শব্দ নেই - বিপক্ষদলের পিঁপড়াতেও দোষ।
তা কী হলো এই ডাক্তার মনীষার? সে বেচারি নির্বাচন থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। ভোট দিতে গিয়ে দেখে ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা হচ্ছে নৌকা প্রতীক দিয়ে। বেচারি প্রতিবাদ করতে গিয়ে মার খেয়ে হাতও ভেঙ্গেছে। বোকা মেয়েটাকে কেউ বুঝায় না, কোন দেশের মানুষের জন্য সে এসব করছে? কী লাভটা হবে এসব করে? মুসলমানদের কথা বাদই দিলাম, হিন্দু হয়ে দাঁড়াচ্ছে এই মেয়ে ইলেকশনে, অথচ বেশিরভাগ হিন্দু ভোট যাবে সেই নৌকা প্রতীকেই যারা তাঁকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দিয়েছে। বাহ্! কী মজা!
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে কিভাবে? পুলিশ একাই দুর্নীতি করে? ওপরতলা থেকে নির্দেশ আসার পরে তাদের কী করার থাকে? কে সাধ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বদলি হতে চায়? এই উপরওয়ালাদের নির্বাচন করে কারা? জনগণ। তাহলে দোষটা কাদের?
আমরা চুম্মাচাটি নিয়ে যতটা সোচ্চার, এর অর্ধেকটাও যদি দেশের পলিটিক্স, নিজের ভোটের মূল্য নিয়ে ভাবতাম, তাহলে আমাদের এই পরিণতি হতো না।
কারোর কতটুকু মনে আছে জানিনা, ২০১৪ সালে কোরিয়ায় ফেরি দুর্ঘটনায় ছাত্রছাত্রীর মৃত্যুতে সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী সরকারের দায় স্বীকার করে পদত্যাগ করেছিলেন। তিনি আহাম্মকের মতন হাসিমুখে বলেন নাই, বাংলাদেশে প্রতিবছর লঞ্চ দুর্ঘটনায় এতজন মারা যায়, আপনারা কেন মাত্র এতজনের জন্য প্রশ্ন করছেন?
কিছুদিন আগে দেখলাম কোন দেশের দুর্নীতিবাজ এক নেতাকে গণধোলাই দিয়ে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলা হয়েছে। প্রতীকী দৃশ্য। ওদের ওখানেই মানায়। আমাদের দেশের জনগণ এই উদাহরণ টেনে ব্যাটার হাসিমুখ বন্ধ করে দিতে পারে না?
একদিন একজন বলতেন, "আল্লাহর মাল আল্লায় নিছে" এখন শুনতে হয় "ভারতে তেত্রিশজন মরলো, কেউ শব্দ করলো না....।"
আমরা সাধারণ জনতা ফেসবুক চালাই, ডঃ মনীষার মতন নেতাদের পোস্টে লাইক দিয়ে ভোট দেই সেই নৌকা বা ধানের শীষে, এবং তারপর খেয়ে দেয়ে নিশ্চিন্তে ঘুম দেই।
আর জাহাঙ্গীর মিয়ার মতন সন্তানহারা বাপগুলো মেয়ের ভাঙা ছাতা হাতে নিয়ে কান্না করতে থাকেন।
আমার সোনার বাংলা - আমি তোমায় ভালবাসি।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

হাঙ্গামা বলেছেন:
গতকাল থেকে এয়ারপোর্ট রোডে গাড়ী ঠিক মত চলছে না, আজকে ও একই অবস্থা।
রাস্তায় অফিসগামী মানুষ কিলবিল করছে, মুখে "ধূর !! কি যে প্রবলেম !" টাইপের ডায়ালগ.....
ছাত্ররা যে রাস্তায় সেই খবরগুলা পত্রিকায় আসছে না....মানুষ রাগে ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে সেই খবর ও আসছে না।
সবাই বড় বড় করে মেয়র নির্বাচনের খবর দেখাতে বাধ্য হচ্ছে। ভাবখানা এমন যে কিছুই হয় নাই।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আফসোস। :(

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের কবিদের উপরে জীবনানন্দ দাশের যতটুকু প্রভাব, বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের উপর এরশাদের ঠিক ততটুকুই প্রভাব।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: এরশাদ কী এর চেয়ে খারাপ ছিলেন? নাকি এরা এরশাদ চাচাকেও ছাড়িয়ে গেছেন?

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

ক্স বলেছেন: মিমের জন্মের সময়ও তার বাবা তাকে কোলে নিয়ে অবাক চোখে তাকিয়ে দেখছিল, তাই না? তখন কি ভেবেছিল যে এই সন্তানের রক্তে রাস্তার কালো পিচ লাল হয়ে যাবে?

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.