নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কত সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারতো সরকার! অথচ কী করা হচ্ছে এখন!

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫২

খলিফা উমারের (রাঃ) একটা স্বভাবের ব্যাপারে আমরা সবাই মোটামুটি জানি। তিনি গভীর রাতে অতি সাধারণ বেশে মানুষের অবস্থা দেখতে বেরুতেন। আফসোস, ক্ষমতায় গিয়ে কেউই সেটা ফলো করার চেষ্টা করিনা। আকবর দ্য গ্রেট অবশ্য করতেন মাঝে মাঝে। বা এখানে ওখানে দুয়েকজনও হয়তো করেছেন - কিন্তু উমারের (রাঃ) স্টাইলই অন্যরকম।
যাই হোক, একদিন এক বেদুইন নারীর তাবুর পাশ দিয়ে যাবার সময়ে দেখলেন মহিলা হাড়িতে খাবার চড়িয়েছে, তাঁর শিশুরা শুয়ে শুয়ে খাবারের অপেক্ষা করছে। মহিলার চোখে কষ্টের ছাপ খলিফা স্পষ্ট দেখতে পেলেন। তিনি গল্প করতে থামলেন। সেই যুগটা এমনই ছিল। পথিক রাস্তায় যেকোন বাড়ির আতিথ্য নিতে পারতো। যে হোস্ট করতো, সে এই জনসেবাকে অতি সম্মানের চোখে দেখতো।
তা রান্না হতে হতে মহিলার একে একে সবশিশু ঘুমিয়ে যাচ্ছে।
খলিফা জানতে চাইলেন, "তুমি চুলায় কী চড়িয়েছো যে সিদ্ধই হচ্ছে না? তোমার বাচ্চারা না খেয়েই ঘুমিয়ে গেছে।"
মহিলা বললেন, "আমার বাড়িতে কিছু নেই। হাঁড়িতে পাথর সিদ্ধ বসিয়েছি। যাতে আমার বাচ্চারা এই আশায় ঘুমিয়ে পরে যে মা তাঁদের জন্য খাবার তৈরী করছে।"
মহিলা ফুঁপিয়ে উঠলেন। নিজের কোলের শিশুরা অভুক্ত আছে, অথচ তাঁর কিছুই করার ক্ষমতা নেই - এই বোধটা যে কত কষ্টের সেটা বাবা মা ছাড়া কেউ উপলব্ধি করতে পারবেনা।
উমার (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, "খলিফা উমারের শাসনে তোমার এই দুরবস্থা কেন? ও কী জানে তোমার এই হালের কথা?"
মহিলা তেজি স্বরে বললেন, "যদি খলিফা না জানে যে তাঁর রাজ্যে শিশুরা অভুক্ত হয়ে ঘুমাতে যায় - তাহলে কোন যুক্তিতে সে খলিফা হয়েছে?"
কথাটা একদম তলোয়ার হয়ে উমারের (রাঃ) কলিজায় লাগলো।
তিনি তৎক্ষণাৎ উঠে দাঁড়ালেন। রাষ্ট্রীয় খাদ্যভাণ্ডার থেকে এক বস্তা আটা কাঁধে তুলে নিলেন। তাঁর সাহায্যে লোক এগিয়ে এলে তিনি ধমক দিয়ে বললেন, "কেয়ামতের দিন কী তুমি আমার পাপের বোঝা নিজের কাঁধে তুলে নিবে?"
সবাই নির্বাক হয়ে পিছিয়ে গেল।
সেই গভীর রাতে আমিরুল মু'মিনিন আটার বস্তা কাঁধে রওনা হলেন সেই বেদুইন মহিলার কাছে। নিজে বস্তা থেকে আটা বের করে নিজেই রান্না শুরু করলেন। আগুনের ছিটা এসে তাঁর দাড়ি পুড়িয়ে দিল। তিনি তবু নিজ হাতে সবার জন্য রুটি বানালেন। একে একে প্রতিটা শিশুকে ঘুম থেকে জাগালেন। তাঁদের পেট ভরে খাওয়ালেন। খেললেন তাঁদের সাথে। তারপরে তাঁদের ঘুম পাড়িয়ে বাড়ি ফিরে এলেন।
একজন জিজ্ঞেস করলেন, শুধু খাবার খাইয়ে দিলেইতো হতো। এত কিছু করার কী প্রয়োজন ছিল?
তিনি বললেন, "আমি নিশ্চিত করতে চাইছিলাম উমারের (রাঃ) শাসনামলে কোন শিশু যাতে ব্যথিত মনে রাতে ঘুমাতে না যায়।"
আমাদের মিমের বাবা জাহাঙ্গীর মিয়ার একটি কথা কালকে খুব খারাপ লাগলো। ‘আমি একজন বাস চালক। আমার মেয়ে মারা যাবার ঘটনা সবাই জাইনা গেছে। অথচ যে কোম্পানির বাস ইচ্ছা কইরা মারলো বাচ্চা দুইটাকে তারা কেউ আসলো না। মালিকপক্ষ দেখছে, পরিবহনের নেতৃবৃন্দরা দেখছে, ফেডারেশনের ভালো নেতৃবৃন্দরা দেখছে, কেউ শান্ত্বনা দিতে আইলো না। কেউ বললো না-তোমার মেয়েডারে আর ফেরত দিত পারমু না, কিন্তু তুমি শান্ত হও, বিচার চাও।’
এই কথাগুলো কিছুক্ষন পরপর মাথায় বাজতে লাগলো। কোথায় একজন খলিফা কয়েকটা বেদুইন শিশু যাতে শান্তিতে রাতে ঘুমাতে পারে সেজন্য এত পরিশ্রম করলেন, আর কোথায় আমাদের মন্ত্রী হাসতে হাসতে বলেন, "ভারতে তেত্রিশজন মারা গেছে আর আমাদের দুইজন....."
একটা সাধারণ সান্তনার বাক্য কী লোকটা ডিজার্ভ করে না? আজকে শুনলাম মাত্র দশ-বিশ হাজার টাকা দিয়ে মামলার দফারফা করতে চায় "জাবালে নূর" কর্তৃপক্ষ। পরিবহন আইনে এই নাকি আমাদের দেশে শাস্তির বিধান। বাহ্! দারুনতো। মন্ত্রী সাহেবকে লাইনে দাঁড় করিয়ে তার গুষ্ঠির উপর দিয়ে বাস চালিয়ে দিয়ে জনপ্রতি দশ হাজার টাকা দিয়ে দিলেই হবে। আইন বলে কথা!
কারো সন্তানকে যখন হত্যা করা হয়, গোটা পৃথিবীর ধন রত্ন দিয়ে তাঁকে ডুবিয়ে দিলেও কী "ক্ষতিপূরণ" দেয়া সম্ভব? নির্বোধের দলের এই বোধ কবে আসবে?
ছাত্ররা প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমেছে, বাস ড্রাইভারদের লাইসেন্স চেক করছে নিজ উদ্যোগে। একমাত্র তেজগাঁও থানার পুলিশ বাদে মোটামুটি সবাই একদম ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাঁদের উপর। নিরাপদ সড়কের দাবি করাটাই কী এখন দেশের সবচেয়ে বড় অপরাধ? লাঠিপেটা করা হচ্ছে ওদের, ছাত্রের মাথা ফাটানো ভিডিও দেখলাম একটা। পিটি শুতে রক্তের ছোপ দেখে বুক কেঁপে উঠলো। মন্ত্রী এমপির বাচ্চা "মানুষ" - আর সাধারনের বাচ্চারা কী কীটপতঙ্গ? এরোসল স্প্রে করে সবকটাকে শেষ করে দিতে হবে?
কত সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারতো সরকার! অথচ কী করা হচ্ছে এখন!

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওমর (রা: ) খলীফা হওয়ার পর, ইরাকের এলাকার মুসলমানেরা উনাকে হত্যা করার প্রতিজ্ঞা করেন; উনি দিনেও একা বের হতেন না, সৈন্য-সামন্ত নিয়ে বের হতেন। উনার সময় কেটেছে দামাস্কাস, জেরুসালেমের উপকন্ঠে ও আলেকজান্দ্রিয়ায় সৈনিকদের সাথে; রূপকথা কম বলেন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: উমারের মৃত্যু হয়েছে মদিনায় নামাজ ইমামতি করা অবস্থায়। এবং তিনি কখনও কোন গার্ড নিয়ে চলাফেরা করতেন না। এইটা যেকোন ঐতিহাসিক বই ঘাটাঘাটি করলেই পাবেন।
যেই আজগুবি রূপকথা বর্ণনা করলেন, আপনি আপনার রেফারেন্স দেন।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই উমরের লাথী খেয়ে ফাতেমার পেটের বাচ্চা মহসীন জায়গা নস্ট হইয়া যায় এবং তার কিছুদিন পর ফাতেমা মারা যায়। ফাতেমা ছিলো নবীর কন্যা। ফাতেমা যখন উমরের লাথী খেয়ে বাবা নবী মোহাম্মদের নামে তাকে অভিশাপ দিয়ে কান্নাকাটি করতেছিলো তখন উমর সজোরে তার মুখে লাথী মেরে চুপ করায় দেয়। ইবনে কাথীর হিশাম এমনকি বুখারীর কিছু হাদিসেও ঘটনাটা আছে। খালিদ বিন ওয়ালিদ না থাকলে তার সময়ে সাহাবীরা যে বিদ্রোহ শুরু করছিলো দিকে দিকে, করবে না কেন...পেটে ভাত নাই, রেশন নাই....নবীর নাম নিয়া যে যা পারে যা ইচ্ছা তাই করে। উমারের এসব রূপকথার গল্প তার মমরনের ২০০-৩০০ বছর চালু হইছে কিন্তু আদতে তার দখলদারীর চক্করে ৬৩৮ সালে এমন দুর্ভিক্ষ লাগে যে ব হু মানুষ না খেয়ে মারা যায়। পরে এসব দেখে হুশ হয় এবং ইউফ্রেতিস টাইগ্রীস নদীর পানি দিয়ে সেচের জন্য বিভিন্ন নালা বানায়। কিন্তু এই দুর্ভিক্ষ লাগনের পরের বছরই প্লেগ দেখা দেয়। তখন পানি পড়া কোরান পড়া দিয়াও কারো বাচাইতে পারেনাই। প্রথম সপ্তাহেই ২৫০০০ লোক পটল তুলে। সবচে বড় কথা এই প্লেগের জন্য যে কবিরাজের দরকার মাথাগরম ওমর তার মাথাগরম আইনের কারনে ব হু বিধর্মী কবিরাজের ইসলাম ত্যাগ না করনের কারনে হয় দেশ ছাড়তে বাধ্য করে নাইলে হত্যা করে। তার ওপর যারা বিভিন্ন জায়গা দখল করে যদি ইসলাম গ্রহন না করতো এমন ট্যাক্স বসাইতো যে জন গনের এমনেই না খাইয়া মরতে হইতো। জিযিয়া করের ডরে তখন ইসলামের প্রসার ঘটে। কিন্তু এরকম অবিচারের কারনে ব হু মানুষ মারাও যায়, নির্বংশ হয়। আর এই কারনেই পারস্যের এক দাস তারে বাটে পাইয়া রাম নাম সত্য কইরা দেয়।

তো ভাই, রূপকথা বেইচা আর কত? যে লোক কিনা নবীর কন্যার পেটে লাথী মাইরা ৬ মাসের বাচ্চা পেটেই মাইরা ফেলতে পারে, তারে মুসলমানরা কেন এত গুরুত্ব দেয় বুঝি না

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হাহাহা, এই যে দাবির কথা বলছেন, কট্টরপন্থী শিয়া গ্রূপ ছাড়া মেইনস্ট্রিম শিয়ারাও এই হাস্যকর দাবি করেনা। কমন সেন্সের ব্যাপার। কিছু যুক্তি বলি তাইলেই বুঝবেন।
১. ফাতিমা কে ছিল জানেন নিশ্চই? নবীর (সঃ) কন্যা। যদি ফাতিমার গায়ে কেউ হাতও তুলতো, লাথি দেয়াতো দূরের কথা, তাইলে সে উমার কেন, দুনিয়ার যেই হোক না কেন, তাকে মুসলিমরা ছিঁড়ে দুই টুকরা করে ফেলতো। উমার (রাঃ) সেখানে মুসলিমদের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ খলিফা হয়ে ছিলেন। এই দাবির সাথে ব্যাপারটা ফিট করে?
২. আলী কে ছিলেন জানেন? আপনি যেই ঘটনা বলছেন, তা সত্যি হলে আলী উমারকে (রাঃ) জবাই করে ফেলতেন। যেই ঘটনার বর্ননা করেছেন, সেই ঘটনায় লেখা আছে আলীকে কয়েকজন চেপে ধরেছিল, এবং উনি পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছিলেন। বিষয়টা আলীর (রাঃ) চরিত্রের সাথে যায়? তিনি নিজের মাথা কাটাবার পক্ষে ছিলেন, তবু অন্যায়ের কাছে মাথা নত করার লোক ছিলেন না। সহজ কথায় - তিনি শহীদ হতে পছন্দ করতেন, তারপরেও এইরকম পরাজয় মেনে নিতেন না। কাজেই শিয়ারাও এই গল্প বিশ্বাস করে না।
৩. আলীর (রাঃ) এক পুত্রের নাম উমার। তিনি যদি উমারকে (রাঃ) ঘৃণা করতেন, তাহলে কেন নিজের ছেলের নাম উমারের নামে রাখবেন?
৪. উমারের মৃত্যুর দিনে আলী বলেছিলেন, আমার শেষ আদর্শ মানব আজ দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেন। উল্লেখ্য, নবীর (সঃ) মৃত্যুর পর আলী হজরত আবু বকর এবং উমারকেই নিজের আইডল মানতেন।
৫. উমারের খিলাফতে হজরত আলী (রাঃ) অতি গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন। তাঁর এডভাইসকে উমার হাইয়েস্ট প্রায়োরিটি হিসেবে বিবেচনায় নিতেন।
উপরের কথাগুলো ঐতিহাসিক ফ্যাক্ট।
এখন বলেন, আপনি যেই হাস্যকর কথাটা বিশ্বাস করে বসে আছেন, সেটা কী এইসব ফ্যাক্টের সাথে ফিট করে?
বরং পৃথিবীর অন্যতম একজন শ্রেষ্ঠ মানুষের নামে উল্টাপাল্টা ধারণা রাখা এবং তা ছড়ানোর জন্য মনে মনে আল্লাহর কাছে তওবা করেন।
বুখারীর কোন হাদিসে এই রেফারেন্স আছে সেটা দেখান। নাহলে দুইপায়ের নিচে লেজ লুকায়ে বিদায় হন।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:০৮

বিষন্ন পথিক বলেছেন: @ উদাসী, ইন্টারেস্টিং কাহিনী

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আজগুবি কাহিনী - কোন রেফারেন্স নাই। ফালতু বকবক ছাড়া কিছু না।

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


নবী (স: )'এর কন্যা বিবি ফাতেমা (রা: ) খলীফা ওমরের স্ত্রী ছিলেন না।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, আমার মন্তব্যটা (৫ নং) ভুল যায়গায় এসে গেছে, এড়িয়ে যান

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


@উদাসী স্বপ্ন ,

৫ নং মন্তব্যটা অন্য একটি পেইজে লেখার সময় ভুলে এখানে এসে গেছে!

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:১৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লেখকের হয়তো উমরের মতো বিতর্কিত কারো উদাহরণ দেয়াটা সঠিক হয় নি, কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের সড়কের নিরাপত্তার বিষয়ে তার মেসেজটা একদম পরিষ্কার | অথচ উদাসী স্বপ্ন মেসেজটার ধারে কাছে না গিয়ে উমরের উদাহরণ নিয়েই কামড়া কামড়ি শুরু করে দিলেন ! বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকি কুকুর বিড়ালের চেয়েও অধম হয়ে গেলো যে তাদের ড্রাইভার হেলপাররা হত্যা করলে রাজনৈতিক নেতা ও ফলোয়ারদের মনে একদম দাগ কাটে না !

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: উমার (রাঃ) যদি বিতর্কিত হয়ে থাকে, পৃথিবীতে তাহলে কেউই উদাহরণের যোগ্য নন। এক গর্ধব কিছু আজগুবি ফালতু বানোয়াট কাহিনী প্রচার করলেই সেটা একজনকে পরীক্ষিত নেতাকে বিতর্কিত করেনা। :)

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই সোয়ামী, আমি কিছুদিন আগে বঙ্গবন্ধুকে শুয়োর বলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ছিলাম স্বয়ং চাদগাজীর পোস্টে। তাই আমারে লীগের চামচা বানাইয়া কোনো ফায়দা নাই।

আর লেখার পরবর্তী অংশ নিয়া কিছু বলার নাই। এসবের একটাই উত্তর। সুশাসন। কিন্তু জনগন এটান্য়ে কোনো আন্দোলন করে মাইর এরকম ইনসিডেন্স দেখলে কান্নাকাটি করে। সুশাসন যে দেশে নাই সে দেশ কখনোই কল্যানমুলক রাস্ট্র হতে পারে না

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: উদাহরণ দেয়ার লোকই পেলেন না?
যে লোকটা বিধর্মীদের হত্যা করাটাকে আনন্দযজ্ঞ বানিয়ে ফেলেছিলেন, তাকে মেনে চলতে হবে? আমাদেরও আরবদের মত বর্বর হতে বলছেন?

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: তাই নাকি? কোথায় বিধর্মীদের মারাকে আনন্দযজ্ঞ বানানো হয়েছিল একটু উদাহরণ দেন শুনি। জেরুজালেম উদ্ধারের পর তাঁর বাণীর কথা শুনেছেন কখনও? বাইজেন্টাইন খ্রিষ্টান থেকে অর্থোডক্স ইহুদিরা কিভাবে তাঁর আমলে তাহলে জেরুজালেমে থেকে গিয়েছিল?
ফালতু আজগুবি কথা বলে তর্ক করতে আসবেন না প্লিজ। মুড নষ্ট হয়ে যায়।

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ভাই উদাসী স্বপ্ন: বিএনপি/জাপা/জামাত/আওয়ামীলীগ সবই এক মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ | তাই আপনি কোন দলের চামচা তাতে কোনো যায় আসে না | বরং ব্লগটি যে বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে তা নিয়ে আপনি আপনার ক্ষুরধার মন্ত্যব্য করলে অনেক ভালো হতো | কিন্তু আপনার ধর্মের বিষয়ে Obsessive Compulsive Disorder (OCD) আছে মনে হয় | তাই নদীর রচনায় আপনি ঘুরে ফিরে গরুর রচনা নিয়ে আসেন |

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঠিক বলছেন সোয়ামী। ইদানীং আমি ইসলাম বিদ্বেষী হয়ে গেছি। বুঝতেছি না এটা ভালো না মন্দ। তবে এনজয় করতেছি কয়েক মাস ধরে

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৫৭

তানভির জুমার বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন। ওমরের সম্পর্কে কয়েকটা সহি হাদিসের লিংক দিতেন আমরাও পড়ে দেখতাম। আপনার বানানো গল্প কতটা সহি। হাদিসের সংখ্যা কতগুলো আপনি জানেন? সহি হাদিস কাকে বলে সেটা জানেন?

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আরে ভাই মূর্খের মুখে এইভাবে পেচ্ছাব করে দিলেন? গর্ধবটা হুদাই এটেনশন সিকার। আজগুবি কথা বলে একটু এটেনশন কামাতে এসেছিল, আপনি এইভাবে বেইজ্জত করে দিলেন?

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল বলছেন- মন্ত্রীর গুষ্টিশুদ্ধা আইনা লাইনে দাড় করায়া বাস উঠায়া দাও- তারপর মাত্র দশ হাজার কইরা মামলা শেষ!

এরাকি মানুষ বা কীটপতঙ্গ!
লুটেরা, চোর বাটপার, মিথ্যুক, মোনাফেক, চোগলখোরের দল। এরা নাকি ভিআইপি!
এরা নাকি মন্ত্রী!
এরা নাকি রাজনীতিবিদ!

ছিঃ

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কালকে মন্ত্রীর ইন্টারভিউ শুনলাম টিভিতে। এখনও সাফাই গায় শ্রমিকদের পক্ষ্যে। আরও হতাশাজনক।

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ক্ষমতা সবচেয়ে বড় মাদক। এর ব্যবহারে সতর্ক হোন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০২

নতুন নকিব বলেছেন:



উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঠিক বলছেন সোয়ামী। ইদানীং আমি ইসলাম বিদ্বেষী হয়ে গেছি। বুঝতেছি না এটা ভালো না মন্দ। তবে এনজয় করতেছি কয়েক মাস ধরে

মন্তব্যগুলো পড়ছিলাম আর মেজাজ বিগড়ে যাচ্ছিল ক্রমশ:। স্বামী বিশুদ্ধানন্দকে তার সুচিন্তিত এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

যাক, নিচে নামতে নামতে অবশেষে উদাসী স্বপ্নের ১৩ নং মন্তব্যটি পেয়ে, সেটি পড়ে একটু প্রশান্তি পেলুম। আমার ধারনা, তাকে দোষারোপ করে লাভ নেই। তিনি কোনো একটি সমস্যার ভেতর দিয়ে যাচ্ছেন হয়তো। সময়ে ঠিকই তার বোধোদয় হবে। আবার তিনি ঠিকই ফিরে আসবেন তার সাবেক অবস্থানে। তার জন্য শুভকামনা অফুরান।

পোস্ট সুন্দর হয়েছে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
অসুস্থদের জন্য আমরা স্রেফ এই দোয়া করতে পারি, আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত আরোগ্য দান করেন।

১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮

বিপরীত বাক বলেছেন: এ যুগে এরকম দেখলে ৫০০ টাকা র কথা বলে এক শট দিয়ে ৫০ টাকা ধরায়া দিয়া আসত।বাকি টাকা চাওয়াতে মাইরও দিয়া আসত।

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

বিপরীত বাক বলেছেন: এ যুগে এরকম দেখলে ৫০০ টাকা র কথা বলে এক শট দিয়ে ৫০ টাকা ধরায়া দিয়া আসত।বাকি টাকা চাওয়াতে মাইরও দিয়া আসত।
আর বলত তোর চরিত্র খারাপ।

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: "............ রূপকথা কম বলেন।"

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সু-শাসনের জন্য তো কেউ রাস্তায় নামে না সবাই ভার্চুয়ালে লিখে...বড় বড় কথা; মূল কথা বাদ দিয়ে ধর্ম নিয়ে টানা টানি -- @উদাসী স্বপ্ন + চাঁদগাজী দুজন একসাথে ইউটিউব চ্যানেল খুলে আমাদের সহীহ রাস্তার চলার জন্য পরামর্শ, ইসলামের মূর্খতা, কি করা উচিত ইত্যাদি নিয়ে ওয়াজ শুরু করেন। আমরা নসিহত প্রাপ্ত হই:

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হাহাহা। ভাল বলেছেন।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৩

আবদুল মমিন বলেছেন: আরাবিতে একটা প্রবাদ আছে , ( আন্নাছু আয়দাউন লিমা জাহিলু ) মানুষ যাহা যানেনা সে তার সাথে শত্রুতা করে থাকে । উমার রাঃ সে রকম অবস্থায় আছে এখন আমাদের দেশের কিছু লোক উমার রাঃ সম্পর্কে না যেনেই বিভিন্ন ভাবে উলটা পালটা মন্তব্ব করে থাকে , যখন দুনিয়াতে এখন কার মত চাঁদ গাজী বা দেও দানব ছিলনা , তখন ই উমার রাঃ সম্পর্কে লিখা হয়ে থাকে । আর এখন এ সকল পাগল ছাগল আসছে নতুন করে উমারের চরিত্র রচনা করতে ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: উমারের (রাঃ) পায়খানায় উড়তে থাকা মাছির পায়খানার জীবাণু হবারও যোগ্যতা যাদের নেই - তারা এসেছে তাঁর দিকে আঙ্গুল তুলে কথা বলতে। এদের ঔদ্ধত্য দেখে হাসি পায়, রাগও উঠে।

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আমরা ক্ষমতা পিপাসু। ক্ষমতায় গেলে আর আমজনতার কথা মনে রাখিনা।

২২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৮

সাফাত আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওদের এতটা ইসলাম বিদ্বেশী কে বানাইছে । ইসলামের কোন চরিত্র নিয়ে আর পোস্ট দিয়েন না প্লিজ, ওদের মন্তব্যগুলো আমার কলিজায় লাগে । আর সহ্য করতে পারতেছি না, আল্লাহ ওদের হেদায়াত দাও অথবা ধবংশ করে দাও, যেমনভাবে তুমি ধবংশ করেছ, নমরুদ, ফেরাউন আর হামানদের । আর যদি বাঁচিয়ে রাখতে চাও, তাহলে তুমি কাবাঘর যারা ধবংশ করতে চাইছিলো, তাদের মধ্যে যাকে তুমি অন্ধভাবে বাঁচিয়ে রেখেছো, তার মতো বাঁচিয়ে রাখো ।

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:১২

যবড়জং বলেছেন: ভাই একটা পুরনো কথা বলি , উলুবনে আর মুক্তো ছিটায়েন না ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.