নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

"পকেটে লাইসেন্স আছে, মাথায় হেলমেটও আছে, সমস্যা কি?"

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৮

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শাহবাগের আন্দোলন যখন তুঙ্গে, তখন জামাত শিবির নিজেদের শীর্ষ নেতাদের উদ্ধারে দেশব্যাপী ব্যাপক নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল। এবং এই ঝামেলা সৃষ্টিতে বিএনপি ওদের সমর্থন করেছিল। জামাত তাদের রাজনৈতিক জোট - ওদের নেতারা দড়িতে ঝুললে ওদেরও ক্ষতি। কাজেই আন্দোলনে ঝাপায় পড়ো।
আমার তখন বয়স কম, অভিজ্ঞতাও কম। ভাবতাম, বিএনপি কোন আক্কেলে এমন ক্রিস্টাল ক্লিয়ার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাফাই গাইছে। কেন এক ঝটকায় জামাতকে ত্যাগ করে শাহবাগের ছেলেমেয়েদের পাশে এসে বলছে না যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আমরাও চাই। ঝুলাও ওদের। ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ালেতো তাঁদেরই ভোট বেশি পাবার কথা। জনপ্রিয় হবার এমন সুবর্ন সুযোগ কেন হাতছাড়া করছে?
কিন্তু আমি তখনও বেকুব ছিলাম, দেশের পলিটিক্স বুঝতে একেবারেই মূর্খ ছিলাম। পরে বুঝতে পেরেছিলাম কেন বিএনপি জামাতের সঙ্গ ত্যাগ করেনি।
ঠিক একই কারনে আওয়ামীলীগ যেমন এইবার ছাত্রদের পক্ষে না থেকে অপরাধী শ্রমিকলীগ ড্রাইভারদের পক্ষ নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ভাংচুর করেছে, টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
আসলে দোষটা আমাদের বাঙালি জনসাধারণের। তাঁরা একদম চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞা করেছে, নিজের প্রিয় দলের মার্কায় ভোট দিবেই। সে যত খারাপ মানুষই হোক না কেন। অন্যান্য মার্কায় ফেরেশতা জিব্রাইলও (আঃ) যদি দাঁড়ায়, তারপরেও কোন অবস্থাতেই তাঁকে ভোট দিবেনা।
বিএনপি জানতো শাহবাগের ছেলেমেয়েদের কোলে তুলে মিষ্টি খাওয়ালেও এদের মধ্যে যারা আওয়ামীলীগের সাপোর্টার, তাঁরা তাঁদের ভোট বদলে ধানের শীষে দিবে না। উল্টো জামাতের সঙ্গে ব্রেকাপ করে ফেললে জামাতি ভোটগুলো হারিয়ে ফেলবে। জামাতেরও নির্দিষ্ট ভোট ব্যাংক আছে। যুদ্ধাপরাধ কেন, পুরো দেশ জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দিলেও এরা জামাত প্রার্থীকেই ভোট দিবে।
আওয়ামীলীগও একই স্ট্র্যাটেজি নিল এইবার। শাহজাহান খান মন্ত্রী শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা, মাঝি ফেডারেশনের নেতা, অমুক ফেডারেশনের নেতা, তমুক ফেডারেশনের নেতা - এরা জানে এরা যতই ভুল করুক না কেন, এদের নেতা ওদের বিচার হতে দিবেনা। কোথায় যেন পড়লাম, কোন এক ড্রাইভারের মৃত্যুদন্ড হয়েছিল, এরা দেশব্যাপী আন্দোলন ধর্মঘট করে সেই খুনি আসামিকে ছাড়িয়ে এনেছিল। তাহলে এরা বেপরোয়া গাড়ি চালাবে নাতো কারা চালাবে? এই যে ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলন করলো, লাইসেন্স ছাড়া বা আনফিট গাড়ি চালাতে বাঁধা দিচ্ছিল, এমন যৌক্তিক আন্দোলনের মধ্যেও এই ফাজিলগুলি দেশব্যাপী পরিবহন ধর্মঘট ডেকে বসলো। রিমান্ডে নিয়ে পাছার ছাল তুলে দেয়া উচিৎ ছিল ফাজিলগুলির। কিন্তু কিছু করা হলো না। পুরো দেশ এদের হাতে জিম্মি হয়ে আছে।
সবাই বলছে, আওয়ামীলীগ যদি ছাত্রদের পাশে এসে দাঁড়াতো, ছাত্রলীগও যদি তাদের বিপুল জনগোষ্ঠী নিয়ে রাস্তায় নেমে ট্রাফিক কন্ট্রোলে সহায়তা করতো, পুলিশও নড়েচড়ে বসত - তাহলে কত সহজেই সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।
উল্টো কী হলো? হেলমেট মাথায় লুঙ্গি পরা লোকজন লাঠি, রামদা নিয়ে রাস্তায় নেমে পুলিশের পাশে থেকে ছাত্রছাত্রীদের পিটিয়েছে। মুখে "কোমলমতি" বলতে বলতে ফ্যানা তুলে ফেলছে, অথচ পেটানোর সময়ে কোন দয়া মায়া দেখাচ্ছে না। এদের সবচেয়ে সহজ অস্ত্র - জামাত শিবির ট্যাগ দিয়ে দাও, তাহলেই পাবলিক চোখ বন্ধ করে তোমাদের পক্ষে চলে আসবে।
যেমন একটি ভিডিওতে দেখলাম বুয়েটের এক ছেলে জামাত শিবিরের প্রোপাগান্ডা হিসেবে গুজব ছড়িয়ে বেরিয়েছে।
এই যে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে এক ফটোজার্নালিস্টকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল - এখন ফেসবুকে ছড়ানো হচ্ছে এই লোক অমুক রাজাকারের ভাগ্নে, আই.এস.আই এজেন্ট - ইত্যাদি। এখন এই পোস্ট পড়ে যারা যারা ৫৭ ধারার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছিল, তার মোটামুটি অর্ধেক লোক মিইয়ে গেছে, বাকি অর্ধেকেরও গলার জোর কমে গেছে। একজন রাজাকারের ভাগ্নের সাপোর্ট করে ছাগু ট্যাগ খেতে কে আগ্রহী? কিন্তু পয়েন্ট হচ্ছে, কেন গ্রেপ্তারের আগে তাঁর এই পরিচয় সামনে এলো না?
বাংলাদেশের মতন দেশে গুজব ছড়ানোর জন্য অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিৎ। কিন্তু রিমান্ডে নিয়ে মারধর করা, মলেস্ট করাটাওতো ভয়াবহ অন্যায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২ জন ছাত্রছাত্রীকে কারাগারে পাঠানো হলো, হেলমেট পরিহিত কয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ?
গুজব থামাতে বলদের মতন মিডিয়ার উপর সেন্সরশিপ চাপিয়ে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হলো - বরং সত্যি যা ঘটছে তা যদি বেশি বেশি করে প্রকাশ করতো, তাহলে বরং গুজব থেমে যেত বহু আগে।
সত্যি বললে হয়তো হেলমেটধারীদের পরিচয় প্রকাশ পেয়ে যেত, কিন্তু একই সাথে এতজন খুন হয়েছে, এতজন ধর্ষিতা - তা নিশ্চই শেকড় ছাড়ার সময় পেত না।
ছাত্রলীগের গালগপ্পে (ওরা রাস্তায় নামেনি, "মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী" "দেশরত্ন" "বঙ্গবন্ধুকন্যা" "জননেত্রী" ঘোষণা দিয়েছেন আমরা যেন কোমলমতি শিশু কিশোরদের আন্দোলনে বাঁধা না দেই, প্রয়োজনে নিজেরা মাইর খাই, তবু যেন রাস্তায় না বেরোই) লোকে বিশ্বাস করতো যদিনা গতকয়েকদিনে ছাত্রলীগ নিজেদের ইমেজের বারোটা না বাজাতো। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের হাতুড়ি পেটা করার ঘটনাতো মাত্রই সেদিন ঘটেছে। এখন ওদের মাথায় বুদ্ধি খুলেছে, ওরা এখন হেলমেট পরে মাঠে নামে। যাতে চেহারা না দেখা যায়। যাতে সাংবাদিকদের কাছে দাবি করতে পারে, "আপনারা আমাদের প্রমান দিন, চিহ্নিত করুন কারা কারা জড়িত, আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।"
এক নেতা টিভি ইন্টারভিউতে বললো "হেলমেট বাহিনী পুলিশের সহায়ক বাহিনী হতে পারে।"
যখন নিজের কথায় নিজেই ধরা খেল তারপরে আরও আহাম্মকের মতন বললো, "গ্রেপ্তার করলে তাহলেতো সবাইকেই গ্রেপ্তার করতে হবে।"
ছাত্রলীগ দাবি করছে তারা রাস্তায় নামেইনি। এদিকে একই সাথে দাবি করছে ওদের এতজন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। যদি না-ই নামে, তাহলে আহত হলো কিভাবে? বাড়িতে বসে চায়ে টোস্ট বিস্কুট চুবায়ে চুবায়ে খাচ্ছিল, হঠাৎ কোমলমতি ছাত্রছাত্রীর বেশে জামাত শিবির মেরে দিয়ে গেছে?
একটা লজিক ওরা দিচ্ছে, "আমাদের কার্যালয়ে আক্রমণ করেছিল, আমরা প্রতিহত করেছি।"
তাহলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেও দুর্বৃত্তরা হামলা করেছিল, ওরাও প্রতিহত করেছিল। ওদের গ্রেপ্তার করা হলে, ছাত্রলীগের কয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? লজিক এখানে এপ্লাইড হচ্ছে না কেন?
প্রধানমন্ত্রীও লীগের আহতদের দেখতে গেছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশেও পাঠাচ্ছেন। খুবই ভাল করেছেন। কিন্তু যেসব ছাত্ররা এই হেলমেটবাহিনীর হাতে মার খেল - তাঁদের কি হবে? আপনি প্রধানমন্ত্রী, দেশের অভিভাবক। একজন মায়ের চোখে তাঁর সুস্থ ও কানা খোঁড়া সন্তানের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকার কথা না। আপনি কী একবার হলেও দেখে আসতে পারতেন না ওদের? মাথায় হাত বুলিয়ে বলতে পারতেন না বাড়িতে ফেরত যাও?
পাবলিক বলছেন, প্রধানমন্ত্রীতো বলেইছেন সব দাবি মেনে নিয়েছেন। এবং এইসবের জন্য কমসেকম ছয় সাত মাস সময় লাগেই। তাহলে এখনও এরা রাস্তায় কেন?
ওয়েল, প্রধানমন্ত্রীতো সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন কোন কোটাই থাকবে না। তারপরও আরও বেশ কয়েকবার তিনি বলেছেন কোটা রাখবেন না। এবং তারপর কোটা সংস্কারতো বহুদূর, উল্টো সেই হাতুড়ি পেটার ঘটনা দেখলাম। প্রধানমন্ত্রীরই কথার দাম কোথায় থাকলো তাহলে?
আমরা বুঝতে পারছি দেশে অনেক সময়ে প্রধানমন্ত্রী চাইলেও অনেককিছুই করতে পারেন না।
এখন কোন ভরসায় বিশ্বাস করবো যে প্রধানমন্ত্রী আসলেই তাঁর কথা রাখতে পারবেন? তিনি শাহজাহান খানের মতন ব্যাটাকে আজকে মন্ত্রী পরিষদ থেকে বের করে দিন, সাথে সাথে রাস্তায় নেমে যাবে শ্রমিক ফেডারেশন। সব বাস-ট্রাক চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। ভাংচুর হবে জনগণের সম্পত্তি। তখন দূরপাল্লার যাত্রীরা সুপারিশ করবেন, ঝামেলা বাদ দেন। ব্যাটাকে মন্ত্রী পদে ফেরত আনেন।
যদি এমন না ঘটে আমাকে বলবেন। কানে ধরে একশোবার উঠবস করবো। লিখে দিলাম।
তো যা বলছিলাম। এতকিছুর পরেও যারা আওয়ামীগ করে, তারা অবশ্যই নৌকা মার্কায় ভোট দিবে। নিজের ভাই ব্রাদারদের পিটিয়ে মেরে ফেললেও খুবই কম থাকবে ওদের মধ্যে যারা দল বদলাবে। বলবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া দলকে ছাড়া আর কাকে ভোট দেব? জামাত শিবিরকে?
প্রথমকথা, বর্তমান আওয়ামীলীগের সাথে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ টেনে এনোনা। শুধুশুধু প্রয়াত নেতাকে অপমান করা বাদ দাও। তিনি নিজেও পা চাটাদের দেখতে পারতেন না (তাঁর ভাষণ অন্তত তাই বলে)। এখন যদি তিনি ফিরেও আসতেন, তিনি নিজেই দলের এই অবস্থা সহ্য করতে পারবেন না। তিনি বলেছিলেন "আমার মুখ কালা করো না।" এরা কি এতটুকু বাকি রেখেছে?
দ্বিতীয়ত, জামাত শিবির ছাড়াও আরও অনেকেই প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ায়। যখন এলাকায় চিহ্নিত সন্ত্রাসী/অযোগ্য নেতা দলের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াবার চেষ্টা করে, তখনই কেন সবাই একযোগে প্রতিবাদ করে বলে না যে এই লোক দাঁড়ালে আমরা ভোট দেব না। আমি লিখে দিতে পারি প্রতিটা আসনেই জেনুইন ভাল মানুষ কর্মী সব দলেরই আছে। কুৎসিত, তেলবাজ চামচাদের জন্যই তাঁরা ইলেকশনের নমিনেশন/টিকেট পান না। এদের পক্ষে গলাবাজির লোক কম। অথচ এরা যদি ইলেক্টেড হতো - তাহলে পরিবর্তন ঠিকই আনতে পারতেন। মেয়র আনিসুল হকের কর্মকান্ডতো তারই প্রমান। এইবার দেশে গিয়ে তাঁর এলাকার রাস্তাঘাট দেখে হা হয়ে গিয়েছিলাম। চুরিচামারি করে কি অবস্থা করেছিল, অথচ কি সুন্দর তিনি একাই উদ্ধার করে এনেছিলেন সবটুকু। ধনী, ক্ষমতাবান কাউকেই তিনি পাত্তা দেননি। "বেচারাকে স্লো পয়জন দিয়ে মেরে ফেলেছে" থিওরিতে আমি অবিশ্বাস করবো কোন লজিকে? এইরকম আনিসুল হকদের কেন আমরা খুঁজে খুঁজে এনে এনে বলছি না আপনি নির্বাচনে দাঁড়ান, আমরা ভোট দেব।
অনেক বকবক করে ফেললাম। মূল কথা হচ্ছে, আশা করি বুঝতেই পারছেন, সমস্যা আসলে আমাদের মধ্যেই। আমরা যেমন জাতি, তেমনই নেতা আমাদের শাসন করে। এই যে ছেলেমেয়েগুলো রাস্তায় নেমে নিরাপদ সড়কের জন্য এত কিছু করলো। পরের দিনই ফুটপাথে মোটরসাইকেল তুলে দিলাম আমরা।
"পকেটে লাইসেন্স আছে, মাথায় হেলমেটও আছে, সমস্যা কি?" এদের আপনি কি বুঝাবেন?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সমস্যাটা কী???

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৯

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: রাজনৈতিক সিস্টেম পরিবর্তন একান্ত জরুরি।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বাংলার আনকোরা রাজনিতি এখন চরম সীমায় আছে। তাই আপাতত চুপ।
লেখার ভাবভংগিমায় পরবর্তি চাদগাজি দেখতে পাচ্ছি।

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এদের বুঝাবার ক্ষমতা আমাদের নেই,আর না থাকাটাও অস্বাভাবিক কিছু নয় কারন শয়তানকে যতই হাদিস পড়ান সে শয়তানি করবেই,কারন এটা তার স্বভাব।

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৮

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: উপযুক্ত কথা । কিন্তু অরণ্যে রোদন। চোরের কাছে চুরির অভিযোগ দিচ্ছেন।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হেলমেট পড়ে পেটানো ,নতুন যুগে নতুন সিস্টেম ।

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৯

কানিজ রিনা বলেছেন: দেশে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ স্কুলে সবই জামাত
বিএনপির ছেলে মেয়েরা পড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের
কোটা আন্দলনে সবই রাজাকারের বাচ্চারা
ছিল। এখন স্কুল কলেজের ছেলেমেয়ে
আনন্দলনে সব টাকা খরচ করেছে বিম্পির
তারেক লন্ডনে তারেকের টাকার গাছ আছে।
রোড কাদের বলেছে তারেক এ আন্দলনে
সব টাকা দিয়েছে। কারন সব ছাত্ররা বিম্পি
জামাতের। হাস্যকর আর কাহাকে বলে।
প্রধান মন্ত্রী বলেছিলেন তোমরা ঘরে ফিরে
যাও এরপর তোমাদের কোনও ক্ষতি হলে
প্রটোকল দায়ীত্ব্য নেবে না। তারপর জামাত
শিবির হেলমেট পরে চাঁপাতী রামদা নিয়ে
নেমে পড়েছিল। তাহলে কি জামাত শিবির
সরকারী দলে যোগ হয়েছে। এইরে যার জন্ঢ়
চুরি করল সে বলে চোর। ধন্যবাদ সত্যটা
তুলেছেন।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:২৯

বিজনদাদা বলেছেন: পরিবর্তনের জন্য সবাই রাস্তায় গলা ফাটাতে পারি, কিন্তু নিজের পরিবর্তনের কোন খোঁজ নাই।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আপনি প্রতি মন্তব্য করেননা কেন, সমস্যাটা কি?

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সমস্যা নাই ভাই। সময়ের অভাবে প্রতিমন্তব্য করা হয়না ভাই। যেই সময় মন্তব্যে যায় - তারচেয়ে কম সময়ে আস্ত নতুন লেখা নামিয়ে ফেলতে পারি।

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে শুধু চুপ করে দেখে যেতে হবে। আর কোনো কথা বলা যাবে না।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :( আজকে দেখলাম কিছু স্কুল ছাত্ররাও রাস্তায় ওভারব্রিজ ব্যবহার না করে পার হচ্ছে। তাহলে এই আন্দোলন করা কেন শুধু শুধু?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.