নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হোক

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৬

আমরা যখন স্কুলে পড়াশোনা করি তখন থেকেই ছাত্ররাজনীতির কুৎসিত রূপ দেখে এসেছি। এ ওকে খুন করে ফেলছে, সে তাঁকে মেরে পঙ্গু বানিয়ে দিচ্ছে। আমার মামারা ছাত্ররাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন - পরিবারের সবাইকে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাতে দেখেছি তাঁদের ভাবনায়।
বাবা মা কোনকালেই ছাত্ররাজনীতি পছন্দ করতেন না। তাঁদের যুক্তি পরিষ্কার, তোমাকে স্কুল-কলেজে পাঠানো হচ্ছে পড়ালেখা করতে, তুমি পড়াশোনা করবা। পলিটিক্স করবে পলিটিশিয়ানরা, তুমি কেন শুধুশুধু রাস্তাঘাটে তাদের হয়ে চামচামি করবা?
কথাটা কিন্তু ঠিক।
একজন ছাত্রলীগ কর্মীকে যদি শুধু জিজ্ঞেস করেন "ভাই আপনি কেমন আছেন?"
ব্যাটা সামান্য কথাটারই উত্তর দিবে তেলবাজি করে। "প্রথমেই আমরা শ্রদ্ধা জানাই জাতির পিতা, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা, গণতন্ত্রের মানসকন্যা, দেশরত্ন, মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মান জানিয়ে। আমি বলতে চাই আমি ভাল আছি। কারন আমি যাতে ভাল থাকি, এই স্বপ্নই দেখেছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই স্বপ্ন দেখার জন্য স্বাধীনতা বিরোধীচক্র, একাত্তরের পরাজিত শক্তি তাঁকে হত্যা করেছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট। আজ আমরা যে দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করি। ঘাতকেরা তাঁর বুক বুলেটবিদ্ধ করেছিল, কিন্তু তাঁর স্বপ্নকে মেরে ফেলতে পারেনি। তাঁর স্বপ্ন বেঁচে ছিল, বেঁচে থাকবে চিরকাল। এবং তাঁর স্বপন বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তাঁর সুযোগ্য কন্যা, দেশরত্ন, মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি আমাদের গণতন্ত্রের মানসকন্যা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।"
একই ছাত্রদল কর্মীকে করেন, তিনি নিজের দলের নেতাদের নামে একই কথা বলে বলবেন, ".....আমি বলতে চাই, আমি মোটেও ভাল নেই - কারন আমার নেত্রী আজ ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাগারে, আমার নেতা বিদেশে, দেশ আজকে এতিম হয়ে আছে। এই অবস্থায় আমি ভাল থাকতে পারিনা। দুশ্চিন্তায় আমার রাতে ঘুম হয়না, গলা দিয়ে খাবার ভিতরে যায় না, কারন আমার নেত্রী কারাগারে.....।"
মোট কথা যে যার নেতানেত্রী সম্পর্কে যা জানে সব এক কথাতেই বলে ফেলার চেষ্টা করে। চেষ্টা করে যত পারে তেল দিতে, কারন এদের বিশ্বাস এই তেলেই তাদের টপ মহল পিছলা খাবে, তার পদোন্নতি ঘটবে। এইভাবে তেল দিতে না পারলে উন্নতি করতে পারবেনা, সাধারণ কর্মী হিসেবেই ছাত্ররাজনীতির ক্যারিয়ার শেষ হবে, এবং তারপর বড়দের দলে গিয়েও কিছু করতে পারবেনা।
ছাত্রনেতা হবার ফায়দা কি সেটা বুঝতে হলে এদের সাথে মিশলেই বুঝতে পারবেন। হোমওয়ার্ক, এসাইনমেন্ট সব করে দেয়ার লোক আছে। ছাত্র থাকাকালীন সময়েই এরা ভিআইপি স্ট্যাটাস পায়। এরা যদি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত না থাকে, তাহলে হরতাল, ভাংচুর, আন্দোলন করে পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়। যতদিন ছাত্র থাকা যায় - তাদের ততই লাভ। মাঝে দিয়ে সাধারণ ছাত্রছাত্রী, যাদের দ্রুত পড়ালেখা শেষ করেই চাকরিতে ঢুকে সংসারের হাল ধরতে হবে - তাঁদের বারোটা বেজে যায়। সেশন জটে এদের চুল পাকে, চাকরির বয়স পেরিয়ে যায়। বাপের রিটায়ারমেন্টের সময় চলে আসে। এবং মধ্যবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার চরম আর্থিক সঙ্কটে পরে।
তো যা বলছিলাম, আমার বাবা মা চাননি আমরা এমন তৈলবিদ হয়ে যাই। কিংবা সন্ত্রাসী। তাঁরা চেয়েছেন আমরা দ্রুত পড়ালেখা শেষ করে চাকরি বাকরি করে সাধারণ জীবন যাপন করি। "রাজপথের বীর সেনানী" হয়ে ফালতু কারনে অন্যকে মারতে মারতে নিজে মরে না যাই। আমাদের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার প্রধান এবং একমাত্র কারন ছিল রাজনীতিমুক্ত পরিবেশ, এবং সেশনজট মুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা।
যখন এসএসসি পাশ করে এমসি কলেজে (আমাদের সিলেটিদের ঐ এক কলেজই ভরসা) ভর্তি হতে গেলাম, তখন ক্যাম্পাসে শিবিরের রাজত্ব। ফর্ম কিনতে যাব, তার আগে মায়ের কঠিন সাবধানবাণী, খবরদার, শিবির বা যেকোন রাজনৈতিক দল থেকে সাবধান।
প্রমান হাতেনাতে পেলাম। ক্যাম্পাসে ঢুকতে না ঢুকতেই অতি মিষ্ট ভাষায় শিবিরের অভ্যর্থনা। চমৎকার লেকচার দিলেন এক বড় ভাই। কিভাবে তারা ইসলামিক তরিকাতে জীবন যাপন করায়।
আসলে আমি নিজেও হালকা পাতলা হাদিস কুরআন পড়তাম তখন - কোথাও পাইনি ইসলামি তরিকাতে চলার জন্য কোন রাজনৈতিক সংগঠনের ছায়ায় আসতে হবে। কথাটা বলতেই তাঁরা চ্যালেঞ্জ করলেন আমি নাকি সহীহ তরিকা জানিনা। এরাই সহীহ তরিকা জানে, এবং শেখাবে।
যাই হোক - সহীহ তরিকা শিখতে আমার ওদের সাহায্যের দরকার হয়নি। আল্লাহই আমাকে তরিকা শিখিয়েছেন। হ্যা, ঠিকভাবে চলতে পারিনি, এইটা আমার নিজের দোষ। একদিন হয়তো পারবো ইন শা আল্লাহ।
যাই হোক - আমাদের সময়ে দেখে এসেছি ছাত্রদলের উশৃঙ্খলা। ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ওদের তান্ডব। প্রতিদিন খবরে আসতো ছাত্রদলের অত্যাচারে এইটা ওটা সেটা হয়েছে। দেশে তখন যা খুশি করার লাইসেন্স তাদের হাতে ছিল। এমনও মনে আছে একটা সময়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ছাত্রদলের সব কর্মকান্ড স্থগিত ঘোষণা দিয়েছিলেন।
এখন হাওয়া পাল্টেছে। এখন ছাত্রলীগ ফাজলামি করে বেড়াচ্ছে। সাতান্ন ধারার গুনে পত্রিকায় ফিল্টার্ড হয়ে খবর আসছে - তবুও যা আসছে, তাও কম না। ওদের নেতা টিভিতে বলছে যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তাদের ফাত্রামি করতে নিষেধ করেছেন। হয়তো আসলেই করেছেন। তারপরেও মনে হয়না এরা শুনছে। হেলমেট পরে ময়দানে নেমে মানুষ পিটাচ্ছে। যখন জিজ্ঞেস করা হয় "হেলমেট পরিহিত লোকজনকে পুলিশ কেন ধরছে না?" ওদের নেতাই উত্তর দেন, "তাহলেতো সবাইকেই ধরতে হবে।"
লোকজন সরকারি টাকায় পালিত এইসব গুণ্ডাবাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট।
বাঙালির স্মৃতিশক্তি প্রশংসা করার মতোই জঘন্য। ছাত্রলীগের অত্যাচারে এরা ছাত্রদলের কর্মকান্ড দিব্যি ভুলে বসে আছে। এবং একই রকম জঘন্য এই মন্তব্য, "ছাত্রলীগ এইটা করছে মানছি, কিন্তু ছাত্রদল কী করেছিল মনে নেই?" তারপর দীর্ঘ তালিকা ধরিয়ে দেয়া।
একদল অতীতে পায়খানা খেত বলে তুই গর্ধবও কী পায়খানাই খাবি? পেটের (এক্ষেত্রে জনগণ) কথা একবারও চিন্তা করবি না? তুই গু খেয়ে তৃপ্ত হচ্ছিস, সেটা পেটকেইতো হজম করতে হচ্ছে!
বাবা মা জীবনে অনেক ভাল ভাল পরামর্শের একটি দিয়েছিলেন এই যে ছাত্ররাজনীতি থেকে একশো হাত দূরে থাকবে। দেশ এখন স্বাধীন, কোন ছাত্র আন্দোলনের প্রয়োজন নেই।
আসলেই তাই। ছাত্র সংগঠনগুলো কী ঘোড়ার আণ্ডাটা পেরেছে কেউ একটু বলুক, শুনি। ওরা বলবে আমরা এই ঐ জনসেবামূলক কাজ করেছি। কিন্তু সেসব জনসেবামূলক কাজতো অনেকেই করেছেন। বিদ্যানন্দ বা স্পৃহা ফাউন্ডেশন কেউইতো ছাত্র সংগঠন নয়। ভাল কাজ করতে এদের হেলমেট পরে লাঠি কিরিচ রাম দা হাতে রাস্তায় নামতে হয়নি।
রিসেন্টলি যেই আন্দোলনটা হলো, সেটাতে ছাত্র সংগঠন যুক্ত হয়ে উল্টো বিশ্রী অবস্থা করলো। এর আগে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা ভালই সামলাচ্ছিল। শাহবাগের গণজাগরণ, সেটা ব্লগার এবং একটিভিস্টরা শুরু করেছিলেন, ছাত্রসংগঠন প্রথমে ওদের ফায়দা তুলে তারপরে স্রেফ ছুড়ে ফেলেছিল। এর আগে ক্যাম্পাসে বা রাস্তাঘাটে গন্ডগোল করা ছাড়া ছাত্রসংগঠনগুলো কোথায় কী করেছে? কখনও কোন ব্লগার হত্যার বিচার চেয়ে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছে? সাতান্ন ধারার মিসইউজ নিয়ে কোন আন্দোলন? ব্যাংকের কোটি কোটি টাকা চুরি, শেয়ার মার্কেটে ধ্বস, সচিবালয়ের দুর্নীতি, কোথাও কোন ছাত্র সংগঠনের কোন আওয়াজ উঠেছে? নাহ। কেবল গন্ডগোল পাকানোর সময়েই এদের দেখবেন হাতুড়ি নিয়ে লোক পেটাতে। তাহলে এদের দরকার কী?
সম্প্রতি আমাদের হবিগঞ্জের এক নেতা ব্যারিস্টার সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের একটি বক্তৃতা শুনেই এত কথা লিখে ফেললাম। তিনি একটি কলেজে ভাষণ দিতে গিয়ে চমৎকার সব কথা বলেছেন। কথাগুলো এত ভাল লেগেছে, আফসোস হলো কেউ আমাদের সময়ে কেন এইভাবে বলতেন না? মানে তাঁর কথাগুলোই আমার বাবা মাও বলতেন, কিন্তু আমাদের সাথে পড়ালেখা করা আরও অন্যান্যদের বাবা মারা বলেননি নিশ্চই। ছাত্ররাজনীতির শিকার হয়ে নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম সময়গুলোকে ধান্ধাবাজি করে নষ্ট করেছিল এরা। কত সম্ভাবনাময় তরুণ, নিজের মাথা দিয়ে দেশ পাল্টে দেয়ার ক্ষমতা রাখতো - রাজনীতি শিকার হয়ে মেধাটা নষ্ট করলো। ব্যারিস্টার সাইদুল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোন তৈলবাজি করেননি। ছাত্রছাত্রীদের পড়ালেখা করতে নির্দেশ দিয়েছেন। নিজের উদাহরণ দিয়েছেন, বাইরের জগৎ কত কঠিন সেটা বলেছেন। লোভ দেখিয়েছেন। আবারও পড়ালেখার উৎসাহ দিয়ে বক্তব্য শেষ করেছেন।
আর আমাদের স্কুল কলেজে যত নেতাকে বক্তব্য দিতে দেখেছি, সবগুলি প্রথমে শুরু করতো নিজের নেতাদের তৈল মর্দন করে। তারপরে চলতো বিগত সরকারের গীবত। ওরা এইটা করেনি, ওটা করেনি। তারপরে নিজেদের সরকারের সুনাম। আমরা এই প্রকল্প হাতে নিয়েছি, ঐ প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এবং সবশেষে আবারও নিজেদের প্রশংসা করে ভাষণ শেষ। একদম গৎবাঁধা ভাষণ যেন। এদিক সেদিক নেই। আমাদের জীবনের যে মূল তপস্যা পড়ালেখা এবং শুধুই পড়ালেখা হওয়া উচিৎ এই নিয়ে কোন কথা নাই।
ক্যানভাসের অ্যাডমিন এবং বড় ভাই হিসেবে পাঠকদের বলছি - যারা পড়ালেখা করছেন, তাঁরা আল্লাহর ওয়াস্তে পড়ালেখাই করুন। ১০০% মনোযোগ পড়ালেখাতেই দিন। আপনার বাবা মা অনেক কষ্ট সহ্য করে আপনাদের স্কুলে পাঠান। আপনারা যেন মানুষের মতন মানুষ হতে পারেন। আপনি দেশের জন্য কিছু করতে চান? পড়ালেখা করে আলোকিত মানুষ হন। এরপর আপনি যাই করবেন তাতেই দেশের লাভ হবে। বড় বড় প্রজেক্ট থেকে শুরু করে ডাস্টবিনে আবর্জনা না ফেলে রাস্তায় ফেলতে দেখা পাবলিককে ধমক দিয়ে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলতে বাধ্য করবেন - এতেও কিন্তু দেশেরই উপকার হবে। আপনি শুধু আপনার পড়ালেখা নিয়ে ভাবুন, দেশ আপনাতেই উপকৃত হবে তাহলে।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২০

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: আমি ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে না থাকলেও কোন ছাত্র সংগঠনের সাথে কোন রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা বা সহযোগী সংগঠন হিসেবে থাকাকেই দোষী মনে করি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সংযুক্তি মানেইতো রাজনীতি, আর সংযুক্তি না থাকলে রাজনীতি হবে কিভাবে ভাই? সাধারণ ছাত্রছাত্রীদেরওতো বিভিন্ন সংগঠন আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে এমন অনেক সংগঠনের সাথে পরিচয় ছিল। এরা নেটওয়ার্কিংয়ে সাহায্য করে। চাকরির ক্ষেত্রে যা একনম্বর রিকোয়ারমেন্ট। সাথে বিভিন্ন লিডারশিপ স্কিলসও ডেভেলপ করায়। এমন সংঘ বাদ দিয়ে লোকজন রাজনীতি করে স্টুডেন্ট ক্যারিয়ারের বারোটা বাজায়।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৯

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি আসলেই বন্ধ করা উচিত , ছাত্র রাজনীতি নামে চামচামি আর খুনাখুনি চলে

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আমি মনে করি কি ছাত্র রাজনীতি থাকাই জরুরি। আমরা যেমন মন্দ শিখি। ঠিক তেমনি ভালও শিখি।

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমাদের দেশে ছাত্র রাজনীতি আসলেই বন্ধ করা উচিত। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করলে কলেজ ক্যাম্পাসে মারামারি, জঞ্জাল ৯০% কমে যাবে।

কিন্তু আমাদের রাজনীতিবিদ'রা সেটা করবেন না।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হোক

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৩

রাকু হাসান বলেছেন:




ভাল লিখেছেন । ব্যক্তিগত ভাবে আমিও চাই । তবে ছাত্র রাজনীতি যে একটি মূলধন রাজনীতিবিদের । তাঁদের ছাড়া রাজনীতির ফায়দা কে নিবে । আর এমন উদার মানসিকতা নেতাও দেখছি না । বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হওয়া অনে ক অনেক কঠিন ।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫১

সেতু আমিন বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হোক

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
সহমত।

৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০২

তাওহিদ হিমু বলেছেন: আমিও চাই, ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হোক। কিন্তু বন্ধ হবে না। কারণ এই যুগের সব দলই সন্ত্রাস ও পেশীশক্তি ব্যবহার করে টিকে থাকে, যার জন্য ছাত্রসংগঠনগুলোর সন্ত্রাস-গুন্ডামি তারা নানান নীতিকথা বলে চালু রাখবে। আর তাদের উপরের নীতিকথার ফাঁদে শিকার হয়ে তাদের ভেতরের স্বৈরাচার-সন্ত্রাসবাদের সৈনিক (সন্ত্রাস) হিসেবে কাজ করবে ছাত্ররা।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সহমত ভাই টাইপ রাজনীতি বন্ধ হলেই অনেকটা বেঁচে যাবে ছাত্ররাজনীতি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.