নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
অ্যামেরিকায় গাড়ি চালানো অতি সহজ কাজ। বিশেষ করে ঢাকায় যারা গাড়ি চালিয়ে এসেছেন, তাঁদের কাছে মনে হবে এদেশে চোখ বেঁধে দিলেও তাঁরা গাড়ি চালাতে পারবেন।
একটি লেন ধরে গাড়ি চালাতে থাকো। স্পিড লিমিটটা মাথায় রাখলেই চলবে। রাস্তায় কেউ হুট করে দৌড়ে গাড়ির সামনে আসবে না। রাস্তা দখল করে কেউ ধান শুকাতে দিবেনা। ফুটপাথে দোকান বসবে না। গরুছাগল কুকুর চড়ে বেড়াবে না। রং ওয়ে দিয়ে কেউ দিব্যি গাড়ি ঢুকিয়ে দেবে না। রং পার্কিং করে কেউ বলবে না "আমি প্রধানমন্ত্রীর লোক। আমার বাপ এমপি।"
হ্যা, তারপরেও মাঝেমাঝে কিছু লোক পাওয়া যাবে যারা ট্রাফিক আইনের ধার ধারবেন না। ইন্ডিকেটর লাইট না জ্বালিয়েই হুশ করে লেন পরিবর্তন করবে। অথবা নো ইউটার্ন দিব্যি ইউটার্ন নিবে। অথবা সবচেয়ে ভয়ংকর যেটা, তা হচ্ছে, একদিক থেকে তীব্র গতিতে গাড়ি আসতে দেখেও রাস্তার ওপারে যাবার জন্য হঠাৎ করে গাড়ি টান দিবে। এদের কারণেই মূলত সাইড কলিশন হয়। ভয়াবহ রকমের দুর্ঘটনা ঘটে। মানুষ (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অপরাধী নিজে) মারা যান কিংবা বরণ করেন পঙ্গুত্ব।
তো গতকালকে এই রকম একটি সাইড কলিশন থেকে বেঁচেছি।
আমি রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছিলাম। অফিস শেষে বাড়ি ফিরছি। রাস্তা ছিল ফাঁকা, স্পিড লিমিটের চেয়ে দশ মাইল বেশি বেগে চালাচ্ছি। দেখলাম সামনে একটা গাড়ি রাস্তায় ওঠার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। মনে হচ্ছে আমি যাবার পরে আমার পেছনে আমার দিকেই রাস্তায় উঠবে। কিন্তু না, আমাকে হতভম্ব করে ব্যাটা রাস্তার উল্টো দিকে যেতে রাস্তায় নেমে টান দিল। অল্পের জন্য সাইড কলিশন হতে হতে হলো না। তার গাড়ির ইঞ্জিন শক্তিশালী (টেসলা), তাই সুরুৎ করে বেরিয়ে গেল। অন্য গাড়ি, বিশেষ করে পুরানো গাড়ি হলে হয়তো ততক্ষনে রাস্তার মাঝখানে থাকতো, এবং আমি তার উপর উলম্বভাবে আছড়ে পড়তাম।
এই ধরণের পরিস্থিতিতে আমরা হর্ন বাজাই। ভুল করা ড্রাইভারকে বুঝিয়ে দেই যে তুই ভুল করেছিস। আল্লাহ আল্লাহ কর, অল্পের জন্য বেঁচে গেছিস।
কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে, রাস্তায় আচমকা হর্ন শুনে অনেক ড্রাইভার রাস্তায় ব্রেক কষে গাড়ি থামিয়ে দেয়। এমন না যে ইচ্ছে করে সে করে, ইন্সটিংক্ট তাঁকে সেটা করতে বাধ্য করে।
এখন, উপরের পরিস্থিতিতে যদি আমি হর্ন বাজাতাম, এবং লোকটা গাড়ি থামিয়ে দিত, তাহলেই বরং একসিডেন্টটা হতো। একেবারে নিশ্চিত। বরং ওকে পেরিয়ে যেতে দিয়ে আমি এক্সিডেন্টের হাত থেকে বেঁচে গেছি। আমাকে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে আমার এবং ওর গাড়ির গতি, রাস্তার প্রস্থ, এবং হর্ন বাজাবো কী বাজাবো না ইত্যাদি হিসাব করতে হয়েছে। জটিল ফিজিক্সের অংক, কিন্তু যারা ড্রাইভ করেন, তাঁরা এমন সমস্যার সমাধান রোজই করে থাকেন।
গাড়িটি পেরিয়ে যাবার পরে হাল্কা হর্ন দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে কাজটা ঠিক করস নাই মফিজ। আজকের মতন বাঁইচ্যা গেলি, কিন্তু কালকে সাবধান থাকিস।
তো এই ঘটনা ঘটার সাথে সাথে একটি সমসাময়িক ব্যাপার মাথায় চলে এলো। সেটা লিখতেই ঘটনাটি এত বিস্তারিতভাবে বললাম।
তো মূল প্রসঙ্গে আসা যাক।
সাকিব আল হাসান বেচারা যাই করে না কেন, বাংলার ফেসবুক মুমিন সম্প্রদায়ের রোষানলের শিকার হন। একবার দেখেছিলাম সে বেচারা নিজের মায়ের সাথে বিমান ভ্রমনের ছবি দিয়েছে। লিখেছিল, "গোয়িং টু নিউ ইয়র্ক উইথ মম।"
শুরু হয়ে গেল ফাত্রামি কমেন্ট। একজন লিখলেন, "মাকে মম ডাকলেই স্মার্ট হওয়া যায় না সাকিব।"
আরেকজন লিখলো, "আমার যদি তোমার মতন টাকা থাকতো, তাহলে আমি মাকে নিয়ে মক্কা যেতাম, নিউইয়র্ক না।"
অতি ঘিনঘিনে সেসব কমেন্ট পড়ে আর রুচি হলো না সবটুকু পড়ার। শুধু শুধু নিজের ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে লাভটা কী?
তাঁর বৌয়ের ছবি দিলেতো কথাই নাই। সবাই শুরু করে দেন তাঁর পর্দা করা উচিৎ। পর্দা করা ফরজ। পর্দা না করলে দোযখে যেতে হবে। ইত্যাদি, ইত্যাদি।
কথা শুরুর আগে একটি কথা স্পষ্ট বলে নেই, আমি নিশ্চিত সুস্থ মাথার মানুষের সাথে কিছু উজবুক আহাম্মকও লেখাটি পড়ছেন। সেইসব উজবুক-আহাম্মকদের স্পষ্ট করে বলতে চাই, ইসলামে পর্দা করা ফরজ, এই নিয়ে কোন তর্ক নেই, এবং এই লেখাটি পর্দার বিরুদ্ধে নয়। কাজেই, পর্দা করতে বাঁধা দিচ্ছি টাইপ ফালতু ত্যানা প্যাচিয়ে বিরক্ত করতে আসলে মেজাজ অতিরিক্ত খারাপ হবে। ধরেই নিবেন মনে মনে আপনাদের বিশ্রী রকমের গালাগালি করছি।
তো - উপরে গাড়ির যেই উদাহরণটা দিলাম, সেখান থেকে আমরা শিক্ষা পাই যে সবসময়ে হর্ন বাজাতে নেই। এতে একসিডেন্ট হবার সুযোগ থাকে।
নবীজির (সঃ) জীবনী থেকেই উদাহরণ দিতে হলে বলতে হয়, যেদিন আল ওয়ালিদ ইব্ন মুগীরা (খালিদ বিন ওয়ালিদের পিতা) তাঁকে গিয়ে প্রশ্ন করছিলেন, "তুমি বড়, নাকি তোমার বাবা আব্দুল্লাহ? তুমি বড় নাকি তোমার দাদা আব্দুল মুত্তালিব? তাহলে কেন তুমি তোমার পূর্বপুরুষদের ধর্মকে বদলাতে চাইছো? তুমি কী বলতে চাও তাঁরা ভুল করেছিলেন?"
নবী (সঃ) জবাবে চুপ ছিলেন। কিছু বলেন নি। কারন তিনি জানেন এই জাহেলী আরব নেতার মস্তিষ্কে এই কনসেপ্ট প্রবেশ করবে না যে পিতার চেয়েও পুত্র নিজ কর্মগুণে মহৎ হতে পারে। জাহেলী আরবদের কাছে পূর্বপুরুষরা ছিলেন ঈশ্বরতুল্য। নিজেদের গোত্রের জন্য এরা জীবন দিতেও প্রস্তুত ছিল। এমন লোকের সাথে তর্কে জড়িয়ে উল্টো ইসলামের মূল পয়েন্টটাই নষ্ট হবার সম্ভাবনা আছে। কাজেই তিনি অপেক্ষা করলেন সঠিক সময়ের। যখন তিনি কোরআনের কিছু আয়াত পাঠ করে শুনালেন। ওয়ালিদ ইব্ন মুগীরা একদম হতভম্ভ হয়ে গেল।
নবী (সঃ) গাড়ির হর্ন বাজাননি। ওয়ালিদও তাই ব্রেক কোষেনি।
তেমনি, বিশ্বের সেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান, যিনি এইসব চুনোপুটি পোকামাকড়ের মতন ফেসবুক ধার্মিকদের চেনেনও না, তারা যখন তাঁকে ইসলামিক জ্ঞান দিতে আসেন, তখন একটি বড়সড় সুযোগ আছে তিনি ব্রেক কষে গড়িয়ে থামিয়ে দিবেন, এবং একসিডেন্ট হবে। মানে হচ্ছে, এইসব আহাম্মক, মূর্খ, বকধার্মিক, ফেসবুকীয় মোল্লাদের কারনে সাকিব অথবা তাঁর পরিবারের লোকজনের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণার জন্ম হবে - যার পরিণতি হবে তাঁরা জেদের কারণেই ইসলাম থেকে দূরে সরে যাবেন।
"পর্দা করতে বলছিস? তুই কে? যা শালার, করলাম না পর্দা, করবি কি তুই কইরা দ্যাখা!"
এই ঘটনা সরাসরি নিজের এক্সপিরিয়েন্স থেকে বলছি। আপনারা নিজেদের এবং আশেপাশে চোখ বুলালেই দেখবেন আমি ভুল বলিনি।
আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষ এইসব বকধার্মিক, মূর্খ, ভন্ডদের শিকার। এদের কারণেই তাঁদের মনে ইসলাম সম্পর্কে একটি বিতৃষ্ণার জন্ম হয়েছে। আফসোসের কথা - এইসব বলদদের মাথায় সেসব ঢুকেও না। এরা চারিদিকে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে বেড়ায়।
উদাহরণ দেই। কিছুদিন আগে আমার এক আপু জিজ্ঞেস করলেন, ইসলামে নাকি বিধর্মীদের ছোয়া যায় না? এক বাঙালি মহিলা নিজে বিকিনি পরে ছবি তুলেন, অথচ নিজের বাচ্চাকে বিধর্মীদের ছুঁতে দেন না, এতে নাকি পাপ হবে।
সমস্যা এখানেই। মহিলা অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী ফলাতে গিয়ে কিছু বিধর্মীর মনে ইসলামকে ভুলভাবে পরিবেশন করছে। এবং এতে ঐ বিধর্মীদের মনে ইসলাম সম্পর্কে নেগেটিভিটি সৃষ্টি করছে। ওরা ধরেই নিচ্ছে ইসলাম একটি ডবল স্ট্যান্ডার্ড ধর্ম, হিপোক্রেটদের ধর্ম। যার ফলে ঐ বিধর্মী বা তাঁর নিকটাত্মীয় স্বজন জীবনেও ইসলামকে ভাল চোখে দেখবে না।
এক্ষেত্রেও, আমাদের মূর্খ - ভন্ডের দল অন্যের বৌকে পর্দা করার ব্যাপারে এমনভাবে নসিহত দিয়ে বেড়াচ্ছে যে এই মেয়ে এইসব কমেন্ট পড়লে জেদের বশেই পর্দা প্রথা থেকে দূরে থাকবে। এবং এই জেদটা তাঁকে ইসলামবিদ্বেষী করে তুললেও আমি দোষ দিব ঐ সব ছাগবুদ্ধির নসিহতদাতাদের।
ইসলাম সবার আগে পুরুষকে বলেছে চোখের দৃষ্টি নত করতে। যেই আয়াতে আল্লাহ মেয়েদের পর্দার নির্দেশ দিয়েছেন, তাঁর ঠিক আগের আয়াতে পুরুষদের বলছেন দৃষ্টি নত করতে। সাকিব আল হাসানের বৌ ন্যাংটা হয়ে ঘুরলেও তুই তাঁর দিকে তাকানোর কথা না, পর্দার নসিহত দেয়াতো বহুদূর। তুই নিজের পর্দা বাদ দিয়ে ড্যাবড্যাব করে দেখবি, আর তাঁকে পর্দা করতে বলবি এইটাতো ইসলাম বলে না চাঁদু। তোমাকে আগে "মুসলিম" হতে হবে। আল্লাহ কুরআনে এই কথাটাই বলেছেন, তারা জাহান্নামী, যারা অন্যকে সুপরামর্শ দেয়, কিন্তু নিজেরাই সেটা ফলো করেনা।
হ্যা, আপনার মা পর্দা করছে না, আপনি বলবেন, মা পর্দা করো। ইসলামে বলা হয়েছে পর্দা করতে। আল্লাহর সরাসরি নির্দেশ, নবীজির (সাঃ) নির্দেশ। এতে কোন সুগার কোটিং নেই।
আপনার বোন পর্দা করছেনা, আপনি বলুন, "বোন, প্লিজ পর্দা করো। ইসলামে পর্দা করা নামাজ পর্যায়ের ফরজ।"
বৌ পর্দা করছে না, বলুন, "তুমি যতদিন পর্দা করছো না, তুমি হাফ মুসলমান থেকে যাবে।"
কিন্তু তাঁরা যদি পর্দা না করেন, সেটা তাঁদের চয়েজ। আল্লাহর সাথে তাঁদের হিসেব নিকেশ। আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে তুমি কী বলেছিলে?
আপনি বলতে পারবেন, "কানের সামনে ঘ্যান ঘ্যান করেছি - শুনেনি, কি করার ছিল আমার?"
Let Allah deal with them. আপনি আপনার স্ট্যান্ড পয়েন্টে ক্লিয়ার।
হ্যা, এখন সাকিবের বৌকে আপনার বলার অধিকার আছে? না নেই। হু আর ইউ? যদি কেউ এইসব ব্যাপারে বলার অধিকার রাখে, তাঁরা হচ্ছেন, তাঁর নিকটাত্মীয়, বা তাঁর ওস্তাদজি, যাকে সে শ্রদ্ধা করে, ভালবাসে, সম্মান করে। যার কথা সে মন দিয়ে শুনবে, বুঝার চেষ্টা করবে। তুমি শালা ভন্ড ফেসবুক ইউজার, নিজেরই পর্দার ঠিক নাই। তুমি আসছো নসিহত দিতে। তোমার কথা শুনলেইতো গা জ্বালা করবে। কী বলছো সেটা শোনারতো প্রসঙ্গ অনেক দূরে।
কালকে কিছু মহা তালেবর ব্যক্তি কথা প্যাঁচানোর চেষ্টা করছিল।
"তাহলেতো নবী (সঃ) ইসলামের দাওয়াত দিতেন না।"
মুহাম্মদ (সঃ) রাসূল হবার আগে কী ছিলেন এইসব মহাজ্ঞানীগন জানে? মক্কার "আল আমিন।" যাকে সবাই শ্রদ্ধা করতো, বিশ্বাস করতো, যার কথা সবাই মন দিয়ে শুনতো।
তুমি ইসলাম প্রচার করতে চাও? আগে আল আমিন হয়ে দেখাও। লোকের বিশ্বাস অর্জন করতে শিখো। তারপরে ফিল্ডে নামো। তোমার কথা তখন শিশির শুনবে, সাকিব শুনবে, সাকিবের আম্মাও শুনবেন।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৩
ল বলেছেন: সহমত, আগে নিজ ঠিক হওয়া উচিত।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমাদের সব ব্যপারে অতি কথন, অতি আবেগ, অতি পরচর্চা আমাদের জাতি হিসেবে পিছিয়ে দিচ্ছে...
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আল আমিন হওয়া চারটেখানি কথা নয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আল আমিন হওয়া সম্ভবও নয়। কিন্তু লোকের বিশ্বাস আগে অর্জন করতে হবে। যা প্রচার করবেন, তা আগে নিজে চর্চা করতে হবে। লোকে যখন কনভিন্সড হবেন যে আপনি আসলেই ভাল মানুষ, তখন দেখবেন আপনার কথা গুরুত্বের সাথে শুনছে।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমত।
যার যা কাজ নয় তার তা না করাই উচিত!
আপনার পোষ্টেও ফ্লাডিং!!!!!!!!!!!!!!
মডুগণদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।!
আজ অনেক গুলো পোষ্টে ঢুকেই বিব্রত হতে হল।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১১
সনেট কবি বলেছেন: সহমত।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
কে ত ন বলেছেন: ইসলাম পরোচার করতে হলে আল আমিন হতে হবে? আমার তা মনে হয়না। মানুষ পৃথিবীতে আল্লাহর প্রতিনিধি। মানুষকে জ্ঞানে সমৃদ্ধ করেই আল্লাহ নিজের অস্তিত্ব জাহির করছেন। তাই আল্লাহর দেয়া জ্ঞান যে পেয়েছে, তার উপর ফরজ হয়ে যায় সেই জ্ঞান অন্যকে পৌঁছে দেয়া। তার জন্য আল আমিন হওয়া জরুরী না।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: জ্বি না, আপনি ভুল বুঝেছেন।
ইসলামের জ্ঞান পাবার সাথে সাথে আগে নিজের সেটা চর্চা করতে হবে। তারপরে সেটা অন্যকে প্রচার করতে হবে। আপনি যেই জ্ঞান অন্যকে বিতরণ করবেন, সেটা সবার আগে নিজের উপর প্রযোজ্য। এবং সেটা যখন আপনি করবেন, তখন নিজেই "আল আমিন" হয়ে যাবেন।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষের হাতে এখন মোবাইল, ইন্টারনেট... তাদের অনেকেই তত্বকথা বেশি বলে নিজে মানেনা।
তাই নিজের ছবির কথা মনে হয়....
এই রকমের লোকের মন্তব্যকে আমলে না নেওয়াই ভালো...
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: এই সব ফালতু লোকগুলোকে ইগনোর করাই উত্তম। কিন্তু অনেক সময় এমন গায়ে পড়া আচরণ ইচ্ছা করলেও ইগনোর করা সম্ভব হয় না। রাগে গাঁ জ্বলে।
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১
এটম২০০০ বলেছেন: Important Link: https://www.youtube.com/watch?v=n_4Gt9Z_t9M
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপ ভােলতো যগত ভালো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩২
আবু মুহাম্মদ বলেছেন: সহমত পোষন করি আপনার সাথে