নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেখানে ফাজলামি দেখবেন, অ্যাকশন নিন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

দেশের মসজিদের কিছু কমন দৃশ্য বর্ণনা করি।

১. একটি বাচ্চা ছেলে (দশ বছরের নিচে) মসজিদের সামনের কাতারে দাঁড়িয়েছে।
একজন "মুরুব্বি" জামাত শুরুর পর মসজিদে উপস্থিত হয়েছেন। তিনি হন্তদন্ত হয়ে দৌড়ে এসে সেই বাচ্চাটিকে পেছনে সরিয়ে নিজে আল্লাহু আকবার বলে জামাতে শামিল হবেন। সেই বাচ্চাটি কিন্তু অলরেডি নামাজে দাঁড়ানো ছিল। ওর নামাজের মাঝপথে এই কান্ড ঘটানো হয়েছে।

২. কোলের শিশুকে নিয়ে নামাজে এসেছেন পিতা। শিশু কান্না করছে, অথবা আপন মনে খেলছে। শিশুর হাসি-কান্নায় মসজিদের মুসল্লিদের "ডিস্টার্ব" হচ্ছে। তখন মুসল্লিগণ এমন ডার্টি লুক দিবেন (ক্ষেত্রবিশেষে ঈমাম সহ) যে বেচারা পিতা খুবই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যাবেন। তাঁর সেই বিরক্তি গিয়ে তখন পড়বে শিশুটির উপর। অবুঝ শিশু কোন কারন ছাড়াই পিতার রোষানলে পুড়বে।

৩. ভিতরে নামাজ শুরু হয়েছে। শিশুরা খেলছে। কোন এক মুরুব্বি এসে চড় থাপ্পড় মেরে ওদের বাইরে বের করে দিবে।

দেশের মসজিদে নিয়মিত নামাজ পড়েন, অথচ এইসব দৃশ্যের সাক্ষী হননা, এমন কখনই সম্ভব নয়। কেউ কেউ ছোটবেলায় নিজেও এর শিকার হয়েছেন নিশ্চিত।

কথা হচ্ছে, ইসলাম কী এই বিষয়টা সাপোর্ট করে?
না। কারন এই কুকাণ্ডের কারনে বাচ্চার মনে মসজিদের বিরুদ্ধে, নামাজের বিরুদ্ধে, ইসলামের বিরুদ্ধে আক্রোশের সৃষ্টি হবে। এবং সেইজন্য দায়ী থাকবেন কেবল মাত্র এই তথাকথিত মুসলিমরাই।

প্রথম দৃশ্যের কথাই বিবেচনায় আনা যাক। দশ বছরের শিশুর মনে আল্লাহর প্রতি ভালবাসা এত বেশি জন্মেছে যে সে সময়মত মসজিদে গিয়ে জামাতে দাঁড়িয়েছে। কারন এই কথা সর্বজন বিধিত যে জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সম্মান ও সাওয়াবের কোনই তুলনা নেই।
এখন একজন "মুরুব্বি" যিনি ইচ্ছে করেই হোক, বা অনিচ্ছা করেই হোক, ঢিলেমি, আলসেমি করে নামাজে দেরি করে পৌঁছে সেই শিশুটির হক মেরে দেয়ার ধান্দা করবেন - এমন অবিচার ইসলাম সহ্য করবে? জ্বি না। শিশুটিকে সামনের কাতারে দাঁড়াবার অধিকার আল্লাহ দিয়েছেন, পৃথিবীর কারোর অধিকার নেই সেটা ছিনিয়ে নেয়ার।

দ্বিতীয় দৃশ্যের বর্ণনা আমি নিজের জীবন থেকে দেই।
ঈদের দিন গিয়েছি আমার এক বছরেরও কম বয়সী বাচ্চা নিয়ে। তাঁর জীবনের প্রথম ঈদ। আমি তাঁকে কার সিটে শুইয়ে প্রথম কাতারে বসে নামাজ পড়ছি। আমার বাচ্চা আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। নামাজ শেষে আমার পাশের আরব লোকটি বললেন, "মাশাল্লাহ, তোমার বাচ্চাটা অনেক শান্ত।"
ধন্যবাদ দিলাম।
"নাম কী এর?"
"রিসালাত।"
আরবিতে রিসালাত নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর ডিরেক্ট ম্যাসেজ। লোকটি চোখমুখ উজ্জ্বল করে বললো, "মাশাল্লাহ অতি চমৎকার নাম!"
পরের বছর আরেক মসজিদে নামাজে গেলাম। এইবার ছেলে খানিকটা বড় হয়েছে। এবং খানিকটা "ডিস্টার্ব" করা শিখেছে।
আমি বিব্রত চেহারায় এদিক ওদিক তাকাচ্ছি, সবাই আমাকে হাসিমুখে অভয় দিচ্ছেন। ভাগ্য ভাল ছিল, মুসল্লিদের কেউই আমাদের উপমহাদেশীয় নন।
একবার এক মসজিদে ইফতার করতে গেছি। আমার পাশেই এক পিতা নামাজে দাঁড়ালেন। এবং তাঁর সাথে শিশু কান্না শুরু করলো। নামাজ শেষে লোকটা বিব্রতচেহারায় শিশুটিকে সামলাতে চেষ্টা করলেন। এবং তখনই এক পাকিস্তানী বা ভারতীয় (বুঝা কঠিন, তবে বাঙালি না এইটা নিশ্চিত) "মুরুব্বি" অতি বিরক্তি প্রকাশ করে হিন্দি/উর্দুতে বললেন, "কেমন আক্কেল মানুষের। জানে যখন বাচ্চা কাঁদে, এইভাবে কেউ সামনে দাঁড়ায়?"
তখনই বুঝলাম, ঝামেলাটা আমাদের উপমহাদেশের মুসলিমদের। কেবল বাঙালিদের নয়।

এখন অনেকেই একটি হাদিস আওড়ান।
"আব্দুল্লাহ ইবনু মাছ‘ঊদ আল হুযালী হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাছূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন:- তোমাদের মধ্য হতে জ্ঞানী-প্রাজ্ঞ, বিচক্ষণ-বুদ্ধিমান লোকেরা আমার কাছাকাছি দাঁড়াবে। অতঃপর যারা (জ্ঞান, বুদ্ধি, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার দিক দিয়ে যত বেশি) এদের কাছাকাছি তারা দাঁড়াবে, (“অতঃপর যারা এদের কাছাকাছি তারা দাঁড়াবে)।"
কথা হচ্ছে, যে কোন স্কলার বলেন, এটি স্রেফ সাহাবীদের জন্য প্রযোজ্য। কারন তাঁরা যেন নবীর (সঃ) কাছাকাছি থেকে সব পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে শিখতে পারেন, এবং সবাইকে শেখাতে পারেন।
এখন আরেক গ্রূপের স্কলার বলেন, ঈমামের পেছনে যেন একজন এমন ব্যক্তি দাঁড়ান, যাতে কোন কারনে ঈমামের নামাজ নষ্ট হয়ে যায়, তবে যেন সেই ব্যক্তি নামাজটিকে চালিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।
দ্বিতীয় মতবাদ মেনে নিলেও, যুক্তি অনুযায়ী আস্ত কাতার ভর্তি মহাপন্ডিত ইসলামিক স্কলার থাকার প্রয়োজন নেই।
এখন কেউ যদি ঈমানের পরিমাপে বয়স বিবেচনায় আনে, তবে সে স্পষ্টতঃ মূর্খ। কারন, আলী (রাঃ) যখন ইসলাম গ্রহণ করেন, বয়স ছিল দশ বছর। আবু জাহেল, লাহাবরা পঞ্চাশ পেরোবার পরেও মুশরিক ছিল। "তাকওয়া" কখনই বয়স বিবেচনায় মনে স্থান পায় না।
একজন শিশু যদি নামাজে দাঁড়ায়, এবং মনে বিশ্বাস রাখে আমার সামনে আল্লাহ আছেন, সেই শিশুর ঈমান হাজার খানেক মুরুব্বির ঈমানের চেয়ে শক্তিশালী যে ইচ্ছা করেই নামাজে দেরি করে আসে, এই ভাবে যে ওর জন্যতো সামনের কাতারে জায়গা রিজার্ভড থাকেই।
শেষ করি নবীর (সঃ) জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে।
তিনি মিম্বরে দাঁড়িয়ে জুম্মার খুৎবা দিচ্ছিলেন। এই সময়ে তাঁর নাতি হজরত হাসান এলোমেলো হাঁটতে হাঁটতে মসজিদে প্রবেশ করে এবং হোঁচট খেয়ে আছড়ে গিয়ে কাঁদতে শুরু করে। রাসূলুল্লাহ (সঃ) খুৎবা বন্ধ করে নিজে মিম্বর থেকে নেমে এসে হাসিমুখে সেই শিশুটিকে কোলে তুলে নিয়ে আদর করে তাঁকে শান্ত করেন।
আর আমরা দুই পয়সার মুসলমান "মুরুব্বিগিরি" ফলাই।
খবরদার, কোন শিশুর মনে মসজিদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ সৃষ্টির কাজে অংশ নিবেন না। পারলে সেটা প্রতিরোধ করুন।
কথা প্রসঙ্গে আরেকটি ঘটনা উল্লেখ করেই ফেলি।
আমার ছেলেকে মন্টিসরিতে পাঠাই। আমার অফিসের পাশেই একটি স্কুল আছে, যা একটি মসজিদও। খুবই উৎসাহের সাথে নাচতে নাচতে সেই স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেই। এবং প্রথম কয়েকদিন বেশ ভালই দিন কাটছিল।
এক মহিলা টিচার এরপর শুরু করলেন ইতরামি। কথায় কথায় কমপ্লেন।
তোমার বাচ্চা এইটা করেনা। ওটা করেনা।
আরে, ওতো বাচ্চা। স্কুলে কী আমি ট্রেইন্ড করে পাঠিয়েছি নাকি? তুমি শিখাও।
তারপরে শুরু করলো ডায়পার নিয়ে বিচার দেয়া। সকালে ওকে স্কুলে ছাড়ার সময়ে অবশ্যই যেন পরিষ্কার নতুন ডায়পার পড়ানো থাকে। নাহলে আমি নিজে পরিষ্কার করে দিয়ে যাব। ম্যাডাম বদলাবেন না।
আনার সময়ে যদি দেখি ডায়পার নোংরা, তখনও তিনি বদলাবেন না।
একদিন মেজাজ খারাপ হয়ে যাওয়ায় দিলাম প্রিন্সিপালের কাছে বিচার। এবং তারপরে শুরু হলো পলিটিক্স।
আমার ছেলে এই করে, ঐ করে বলে প্রতিদিন প্রিন্সিপালের কাছে বিচার দিতে লাগলেন মহিলা।
বাধ্য হয়ে অন্য স্কুলে দিলাম। খ্রিষ্টান স্কুল। এবং ওরা সাদরে গ্রহণ করলো আমার বাচ্চাকে। ডায়পার নোংরা? কোন সমস্যা নাই। অন্যান্য বাচ্চাকে ধাক্কা দেয়? কোন সমস্যা নাই, আমরা শিখিয়ে দিব যাতে ধাক্কা না দেয়।
আজকে আট মাস হতে চললো, একটা কমপ্লেন আসেনাই। জিজ্ঞেস করলে বলে, "ওতো অনেক লক্ষী বাচ্চা। ভেরি ব্রাইট!"
এখন আপনারাই বলেন। আমার নিয়ত ছিল পরিষ্কার। কিন্তু সেই মুসলিম স্কুলে কে আমার ছেলের জীবন দুর্বিষহ করে দিল? আমার ছেলেকে ধর্ম শেখাতে হলে এখন বাসাতেই শেখাতে হবে। ঐ মহিলা থাকাবস্থায় আমি আর ঐ স্কুলে দিচ্ছি না।
একই ঘটনা দেশেও কী ঘটেনা? একটি ছেলে শখ করে গেল মসজিদে, এবং মসজিদ যদি তাঁকে আপন করে না নেয় - এই ছেলে কেন যাবে?
একজন গেল হুজুরের কাছে আরবি শিখতে। হুজুর মলেস্ট করা শুরু করলে সে কেন ইসলামের প্রতি অনুরক্ত হবে?
তাই, যেখানে ফাজলামি দেখবেন, অ্যাকশন নিন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব খুব খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন।যারা এধরনের কাজ করে তারা আল্লাহর পছন্দের বান্দা হতে পারে না কখনই।
আল্লাহ এদের সঠিক বুঝ দান করুন।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৮

নতুন বলেছেন: যদি মুসজিদে নামাজের নামাজের পেছন থেকে বাচ্চাদের দুস্টুমির আওয়াজ না শোনা যায় তবে তো মসজিদ বিরান হয়ে যাবে.... নতুন প্রযন্ম আসবেনা.. সেটা আমাদের দেশের বেশিরভাগ ই বোঝে না।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫২

শরীফ আতরাফ বলেছেন: এই কথিত মুরুব্বিদের পাল্লায় আমিও পড়েছি।ছোটবেলায় নামাজ পড়ার খুব আগ্রহ ছিল।আজান দিলেই মসজিদের দিকে ছুট লাগাতাম।আগে গিয়ে সামনের কাতারে নামাজ পড়ার জন্যে।আগে গেলে কি হবে নামাজ পড়তে হতো দ্বিতীয় বা তিনবার কাতারে।মানুষই হতো বেশি হলে ৪ কাতার।মাঝে মাঝে কেউ হয়তো দয়া করে ১ম কাতারে কোণায় নামাজ পড়তে দিত। যাই ঘটুক আমার আগ্রহে ভাটা পড়েনি।আর ইমামের কাছে নামাজ পড়ার খুব আগ্রহ ছিল।একবার জুম্মার দিনে নামাজ শুরু হওয়ার আগমূহুর্তে কিভাবে যেন মুয়াজ্জিনের পাশে দাড়ানোর সুযোগ পেলাম।আর তাতেই সেসব মুরুব্বিদের আঁতে ঘা লেগে গেল।প্রায় ধাক্কা দিয়ে আমাকে দ্বিতীয় কাতারে পাঠিয়ে দিলেন একজন।এভাবে দ্বিতীয়,তৃতীয় হয়ে শেষে জায়গা হলো মসজিদের পেছনে।এত খারাপ লাগছিল যে কান্নার দমকে ঠিকমতো নামাজও পড়তে পারিনি। এরপর থেকে মসজিদে যাওয়ার আগ্রহ পুরোপুরি মরে গিয়েছিল।জুম্মার দিনে গেলে একেবারে উপরে ছাদে গিয়ে নামাজ পড়তাম।দেখা যেতো অন্য ছেলেপেলের সাথে ফাজলামি করতাম নামাজ বাদ দিয়ে।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: ওরা মনে করে পোলাপানের নামাজ গুরুত্বপূর্ন না। ওরা নামাজ পড়তে আসে নাই। ওরা এসেছে নামাজ শেষে মিলাদের জন্য। মিকাদে জিলাপি দেবে।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩

নীল আকাশ বলেছেন: কেউ যেন আর এই ভুল না করে এবং এটার মাসায়েলা কি সেটা তুলে দিলাম। ইসলাম ধর্ম নিয়ে বেশির ভাগ লোকজনই না জেনে কথা বলে। সেজন্যই সূত্র তুলে দিলাম।

Moving the children
Some latecomers move the children further back when seeing them in the prayer lines. Some people hold the child by the ears and drag him to the back. If the child resists, he is carried to the back. Whoever comes late does this. This occurs in many of the masjids. If the child was in the first prayer lines at the beginning of prayer, he reaches the last prayer lines at the end of prayer. This is because most people come late for prayer nowadays. Whoever enters the masjid, does this thinking that it is not permissible to perform prayer next to children.

This is completely wrong. One should free one’s mind of such a thought. You should stand next to the child whether he is in the front prayer lines or the rear one. You may stand on his right-hand side or his left-hand side. This does not affect the prayer of the adults.

All late comers should stand at the back next to the children. It is not permissible to shunt the children further back. Such an act is sinful By doing this, we are nullifying their prayer and thereby placing that sin on our shoulders।
https://islamqa.org/hanafi/qibla-hanafi/35067

চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে লিখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অল্প জানা এবং ভুল জানা'র কারণে এরকম ভুল প্রায় সর্বত্রই দেখা যায়। তবে নামাজ শুরুর আগে কাতার করার ব্যাপারে কিছু সুনির্দিষ্ট গাইড লাইন আছে।

ধন্যবাদ আপনাকে, এই বিষয়ে লেখার জন্য। ছোটবেলায় এমন অভিজ্ঞতা আমারও হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.