নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা ভাইরাস

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২৬

এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আতঙ্কের নাম "করোনা ভাইরাস।" ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবাণু, অথচ কী ভয়ংকর এর ক্ষমতা। খাদ্য শৃঙ্খলের সবচেয়ে উপরের প্রাণী, সভ্যতা ও ক্ষমতার দম্ভ করে বেড়ানো মানুষদের একেবারে নাকানি চুবানি দিয়ে ছাড়ে! আমার বড় ছেলের জন্মের সময়ে "ইবোলা" খুব যন্ত্রনা করেছিল, এখন ছোটটার জন্মের সময়ে করোনা করছে।

এখন কিছু জরুরি কথা বলা যাক।
সবার আগে বৈজ্ঞানিক আলাপ শালাপ।

যেকোন ভাইরাস থেকে বাঁচতে প্রথমেই যেটা করতে হবে তা হচ্ছে, সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা। এইচআইভি ভাইরাস যেমন যৌনতা বা রক্তের মাধ্যমেই ছড়ায়। হাঁচি, কাশি বা ছোঁয়ার মাধ্যমে নয়। তাই এইচআইভি রোগীর সাথে যেমন মেলামেশা করবেন, বায়ু মাধ্যমে ছড়ানো ভাইরাস (যেমন করোনা, ইবোলা ইত্যাদি) আক্রান্ত রোগীর সাথে সেভাবে মেলামেশা করবেন না।
পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। মাস্ক পরার চেষ্টা করুন।

যেকোন জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদিকে বাড়তি সতর্কতার সাথে হ্যান্ডেল করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজে ডাক্তারি ফলাতে যাবেন না।

যদি দেখেন আপনার শিশুর জ্বর এসেছে, তাঁকে স্কুলে পাঠাবেন না। আমার ছেলের স্কুলের নিয়ম হচ্ছে (আমেরিকান স্কুলগুলোর একই নিয়ম) ২৪ ঘন্টা জ্বরমুক্ত না থাকলে তাঁকে স্কুলে গ্রহণ করা হয়না। আগেরদিন সকাল এগারোটায় যদি শেষবারের মতন জ্বর রেকর্ড করা হয়ে থাকে (এক্ষেত্রে একশো ডিগ্রি ফারেনহাইট শরীরের তাপমাত্রা), তবে পরের দিন সকাল এগারোটার পরে স্কুলে যেতে পারবে। স্কুল এই ব্যাপারে কোন ঝামেলা করেনা। আমাদের দেশের স্কুল কর্তৃপক্ষেরও এই বিষয়ে শিথীলতা প্রয়োজন। ফাঁকিবাজি ঠ্যাকাতে ডাক্তারের লিখিত পত্র স্কুলে জমা দিতে হয়। সাথে অভিভাবকের সাক্ষর ও লিখিত পত্র/ইমেইল যে তাঁরা জানেন তাঁদের সন্তান অসুস্থ ছিল। স্কুলেও যদি কোন ছাত্রের জ্বর টের পাওয়া যায়, সাথে সাথে তাঁকে বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়। শিক্ষক-অভিভাবকের যৌথ উদ্যোগেই স্কুল কলেজ ফ্লু মুক্ত রাখার চেষ্টা করা হয়।

আপনি যদি নিজে অসুস্থ হন, তাহলে অফিসে যাবেন না। আপনার মাধ্যমে অফিসের কারোর "flu" হতে পারে। আপনি হয়তো বেঁচে যাবেন, যাকে আক্রান্ত করবেন, তিনি হয়তো বাঁচবেন না। তাই এমন রিস্ক কখনই নিবেন না। এক্ষেত্রে অফিসের বসদের একটু শিথিল হতেই হবে।

আপনি যদি দেখেন অফিসের কারোর জ্বর/সর্দি/কাশি হয়েছে, তাহলে অবশ্যই তাঁর থেকে কমসেকম পাঁচ ফুট দূরত্ব রেখে কথাবার্তা বলবেন। কাছে ঘেষবেন না। তিনি যা ছুঁবেন, স্পর্শ করবেন, খবরদার! সেসব ভুলেও ছুঁয়ে দেখবেন না। স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করবেন। এদেশে প্রথম প্রথম বিদেশী কলিগদের এমন আচরণে খুবই মর্মাহত হতাম। মনে হতো আমি যেন বর্ণবাদ সমাজের অছ্যুৎ সম্প্রদায়ের কেউ, আমায় ছুঁলে জাত যাবে। কিন্তু পরে উপলব্ধি করলাম তাঁর হাসপাতালের বিলও আমি দিব না, তাঁর বাচ্চা কাচ্চা এতিম হলে ওদের দেখভালের দায়িত্বও নিব না। নিজের সাবধানতা নিজের কাছে, তাঁরা সেটাই করছেন।

গর্ভবতী মহিলা বা নবজাতক শিশু জন্মালে দেখতে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক সামাজিকতা। যদি আপনার নিজের বা নিজের পরিবারের কারোর জ্বর, সর্দি কাশি থাকে, তবে যত আপন আত্মীয়ই হোক না কেন, অবশ্যই সেই শিশুকে দেখতে যাবেন না। শিশুর বাবা মাকে জানাবেন যে বাড়িতে কেউ অসুস্থ তাই আসতে পারেন নি। গভর্বতী নারীর ফ্লু হলে তাঁর গর্ভপাতও ঘটতে পারে। তাই গর্ভবতীর জ্বর আসলে সাথে সাথে হসপিটাল ইমার্জেন্সিতে যাবেন।

এদিকে নবজাতক শিশু খুবই দুর্বল থাকে, তাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকেনা বললেই চলে। এমতাবস্থায় আপনার স্পর্শে, চুমুতে, নিশ্বাসের ফলে সেই শিশুটির প্রাণঘাতী সংক্ৰমণ হতে পারে। নিজে একটু দায়িত্ববান হন।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন। খাবার পরে সাবান দিয়ে হাত ধোন না ধোন, খাবারের আগে অবশ্যই ভাল করে কমসেকম বিশ থেকে তিরিশ সেকেন্ড সময় নিয়ে সাবান দিয়ে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে তারপরে খাবার খাবেন। ফ্লু সিজনে, অবশ্যই জেনে বুঝে নিশ্চিত হয়ে খাবেন। যে খাবার সম্পর্কে ধারণা নেই, সেই খাবার খাবেন না। রেস্টুরেন্টের বাবুর্চি হাত ধুয়ে রান্না করেছে, বা কিচেন খুবই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, ইঁদুর তেলাপোকার বাস নেই সেখানে ইত্যাদি সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে রেস্টুরেন্টের খাবার মুখে তুলবেন না। সবচেয়ে ভাল হবে যদি নিজের বাড়িতেই রান্না করা খাবার খান। ওটা আপনার নিয়ন্ত্রণে।

হাদিসে আছে "যদি শোন কোন শহর মহামারী আক্রান্ত হয়েছে, তবে সেখানে যেও না। আর যদি দেখ, তোমার শহর মহামারী আক্রান্ত হয়েছে, তবে শহর থেকে বের হয়ো না।" (Al-Bukhaari (5739) and Muslim (2219))

তখনকার সময়ে এই হাদিস নাজেল হয়েছে যখন এইসব ভাইরাস টাইরাসের বিরুদ্ধে মানুষ আরও বেশি অসহায় ছিল। সনাক্ত পর্যন্ত করতে পারতো না কার হয়েছে, কার হয়নি। তাই নবী (সঃ) নির্দেশ দিয়েছেন, কিছুতেই যেন ভাইরাস ছড়ানোর সুযোগ না পায়। এই যে চীনের মাত্র একটি শহর থেকে আজ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে, এটার ব্যাপারেই তিনি সতর্ক করেছিলেন। চীন সরকার একদম সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পুরো শহর শাট ডাউন করে ফেলেছে। না কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে, না বেরুতে।

যদি না আপনি ডাক্তার হয়ে থাকেন, অথবা নার্স, অথবা কোনভাবে তাঁদের উদ্ধারকাজে সহায়তা দলের লোক হয়ে থাকেন, তবে দয়া করে সেসব স্থানে কেবল তামাশা দেখতে ভিড় করবেন না। আপনার মাধ্যমেই ভাইরাসটি আপনার বাড়িতে, আপনার শহরে প্রবেশ করবে।
ইউরোপিয়ানরা যখন আমেরিকা আবিষ্কার করে, তখন তারা নিজেদের শরীরের সাথে ইউরোপিয়ান রোগ জীবাণু বয়ে এনেছিল। আমেরিকান আদিবাসীদের অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যা কেবল সেই জীবাণুতে আক্রান্ত হয়েই নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল। ভাইরাস এতটাই ভয়ংকর! বুবনিক প্লেগ, স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদির ইতিহাস একটু ঘেটে পড়ে ফেলুন। ওসব রোগ এই যুগে হলে একশো-দুইশো মিলিয়নের বেশি লোক সাফ হয়ে যাবে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধলেও এত মানুষ মরবে কিনা সন্দেহ।

বিশ্বের নানান দেশ তাঁদের নাগরিকদের শহর থেকে সরিয়ে নিচ্ছে। অবশ্যই তাঁদের মেডিক্যাল স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমেই ফিল্টার করে করে সরানো হচ্ছে। আমেরিকা তাঁদের নাগরিকদের সরিয়েছে, জার্মানি সরিয়েছে, ফ্রান্স জাপানও করেছে। বাংলাদেশের চারশোর বেশি নাগরিক সেখানে আটকা পড়েছেন। তাঁরা কেউ নাকি আক্রান্ত হননি। কিন্তু ভুতুড়ে নগরীতে খাদ্য ও পানীয় সংকটেই তাঁরা মারা পড়তে যাচ্ছেন। আমাদের সরকারের উচিৎ যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের মেডিক্যাল স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে ফিল্টার করে নিশ্চিত হয়ে তাঁদের পাশে দাঁড়ানো। তাঁরা আমাদের দেশের নাগরিক, আমাদের পরিবারের সদস্য। তাঁদের মরার জন্য ফেলে রাখার মতন ফাজলামির কোন মানে নেই।

হ্যা, যারা আক্রান্ত হয়েছে, তাঁদের ওখানে রেখেই চিকিৎসা করতে হবে। আমাদের দেশের মতন ঘনবসতিপূর্ণ দেশে এই রোগ প্রবেশ করলে গজব নেমে আসবে। আমরা ডেঙ্গুই প্রতিরোধ করতে অক্ষম, করোনা যতদূর জানি, আরও ভয়ংকর।

"গজব" থেকে একটি কথা বলতেই হয়। অনেকেই শুনছি, দেখছি, চীনাদের এই দুর্দশায় খুবই আনন্দিত হচ্ছেন। উইঘুরের মুসলিমদের উপর ওদের অত্যাচার ও নির্যাতনের কাহিনী কারোর অজানা নয়। অনেকে ধরেই নিয়েছেন এটি আল্লাহর তরফ থেকে চীনের উপর নাজেল হওয়া গজব। গজব হতেই পারে, তবে কথা হচ্ছে, কোনটা গজব, কোনটা না, সেটা বলার অধিকার, যোগ্যতা কিছুই আমাদের নেই। নবীজির (সঃ) সহীহ হাদিস আছে এই বিষয়ে, যেখানে তিনি বলছেন, "মহামারী কারোর প্রতি গজব, আবার একই সাথে কারোর প্রতি রহমত।" (বুখারী Volume 7, Book 71, Number 630)

গজব কেন, সেটা ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। রহমত এই কারণেই যে যদি নিরপরাধ কেউ মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান, তিনি শহীদের দরজা পান। (বুখারী Volume 7, Book 71, নং ৬২৮, ৬২৯)

চীনের সরকার উইঘুরের মানুষদের উপর চরম নির্যাতন চালাচ্ছে, কিন্তু তাই বলে "সমস্ত" চীন খারাপ মানুষে ঠাসা, এই কথা বলার অধিকার আমার আপনার মতন মানুষকে আল্লাহ দেননি। লাখ লাখ মানুষের উহান শহরে হাজারে হাজারে নিরপরাধ মানুষ নিশ্চই আছেন। চারশো বাঙালি আছেন। তাঁদের সবাই এই দুর্যোগের শিকার। কাজেই অবিবেচকের মতন ফালতু কথা না বলে আল্লাহর কাছে দোয়া করা উচিৎ অতি শীঘ্র যেন এই দুর্যোগ কেটে যায়, এবং একে মোকাবিলার ক্ষমতা মানুষ আয়ত্ব করতে পারে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার শেষ বক্তব্যের সাথে একমত। এই করোনা ভাইরাস নিয়ে গজব তত্ত্ব পুরোপুরি অসার। আর চীনের সব মানুষ খারাপ, এ কথা মেনে নেওয়া যায় না। গজব কি গজব নয়, তা' একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামিনই জানেন।

আমাদের উচিৎ মানব জাতির জন্য এই মহা দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনার পোষ্ট পড়ে শুরুতেই ভাবছি। লেখায় কোরআন হাদীস আসবেই।
আপনার সব পোষ্টেই কোরআন হাদীস এসে যায়। এটা ভালো।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৫

মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: ভাই ঠিক কথা বলেছেন। ভাল লাগলো আপনার কথাগুলো।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪০

একাল-সেকাল বলেছেন:
মৃতের সংখা ১৭০ ছাড়িয়েছে। ছড়াচ্ছে দ্রুত গতিতে। আল্লাহ হেফাজত করুন।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪০

নতুন বলেছেন: মূখতার জন্যই মানুষ বেশি বিপদে পড়ে। বেশির ভাগ মানুষের হাতেই ইন্টারনেট আছে কিন্তু ৯৫%ই জানেনা কিভাবে আধুনিক চিকিতসা বিশ্বাস সম্পকে` তথ্য পাওয়া যায়।

CDC কি এটা যদি জিঙ্গাসা করেন তবে ৯৫% ফেসবুকের বিজ্ঞানিরা বলবে ঐটা কি খায় না মাথায় দেয়?

দেশের মানুষ জীবনের দাম দেয় না দিলে সড়ক দূঘটনায় এতো মানুষ মারা যেতোনা।

করনাভাইরাস নিয়ে যত আলোচনা হচ্ছে তার চেয়ে বেশি দরকার ডেঙ্গু আর সড়ক দূঘটনা নিয়ে।

চায়না সরকার কোন চাইনিচকে দেশের বাইরে যেতে দিচ্ছেনা। যদিও চীনের সকল প্রদেশেই এই ভাইরাস ছরিয়ে পরেছে।

তবুও চাইনা সরকার এই লক্ডডাউন করে ফেলাতে বিশ্ব ব্যাপী মহামারী আকারে ছাড়নোর সম্ভবনা কম বলেই মনে হচ্ছে।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কারোর প্রতি গজব, আবার একই সাথে কারোর প্রতি রহমত।"
রহমত এই কারণেই যে যদি নিরপরাধ কেউ মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান, তিনি শহীদের দরজা পান।

ভালা ভালা।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ পড়া ও কমেন্ট করার জন্য। সময়ের অভাবে প্রত্যেককে রিপ্লাই করতে পারিনি বলে করজোড়ে ক্ষমা প্রার্থী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.