নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
অবশেষে পদ্মা সেতুর শেষ স্প্যানটিও বসে গেল। যুক্ত হয়ে গেল মহাখরস্রোতা ও বিচিত্র স্বভাবের উত্তাল অবাধ্য নদী পদ্মার দুই পার, মানুষের ক্ষমতার কাছে সেও আপাতত বশ্যতা স্বীকার করতে বাধ্য হলো। জয় হলো বাংলাদেশের, জয় হলো আমাদের প্রধানমন্ত্রীর জেদের। এবং জয় হলো তাঁদের, যারা তাঁকে এই স্বপ্ন দেখতে সাহস দিয়েছিলেন। আমাদের পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক, প্রয়াত অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যারকে তাই শ্রদ্ধার সাথেই স্মরণ করছি। যিনি ছিলেন সেই স্বপ্নদ্রষ্টাদের একজন। আশা করা যাচ্ছে এক দেড় বছরের মধ্যেই সেতুটি চালু হয়ে যাবে। তবে এর আগেই দুই পারের মানুষের জীবনে চলে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বদলে যেতে শুরু করেছে অর্থনীতি।
প্রশ্ন আসতেই পারে, what's next?
আমেরিকায় প্রচুর হাইওয়ে আছে যেখানে আমাদের টোল দিতে হয়। টোলের পরিমান কম না। আমার এক কলিগকে প্রতি মাসে দুইশ ডলার টোল দিতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর লোকজন গালাগালি করে সরকারকে। একবার এক বাঙালি দাওয়াতে এক ভদ্রলোক রীতিমতন গুষ্ঠি উদ্ধার করছিলেন মার্কিন সরকারের। যিনি "ট্যাক্স" দিতে রাজি নন, কিন্তু যাবতীয় বেনিফিট পেতে আগ্রহী। একটু বেশি আহ্লাদী আবদার হয়ে গেল না?
এইটা সত্য যে এই টোলের টাকাতেই নতুন নতুন, আরও উন্নতমানের হাইওয়ে নির্মাণ হয়। জনতার জন্য রাস্তা বানিয়ে সেই রাস্তায় চলার জন্য জনতা থেকেই টাকা তুলে আবার জনতার জন্যই রাস্তা/ব্রিজ ইত্যাদি তৈরী করা হয়। আমি যেখানে থাকি, তের বছর আগে এর পাশ দিয়ে দুই লেনের হাইওয়ে চলে গিয়েছিল। এখন সেই একই হাইওয়ে পাঁচ পাঁচ মোট দশ লেনের। শুধু তাই না। যেসব শহরকে অনেক দূরের মনে হতো, যেতে কয়েক ঘন্টা সময় নষ্ট হতো, সেগুলো বেশ কিছু নতুন হাইওয়ে দ্বারা যুক্ত হয়ে গেছে। ষাট সত্তুর মাইল (প্রায় একশো কিমি) দূরের শহরে যেতে আমাদের এক ঘন্টা সময় লাগে মাত্র। এসব হাইওয়ে বাংলাদেশে থাকলে ঢাকা চিটাগং দূরত্ব দুই আড়াই ঘন্টায় পাড়ি দেয়া যেত। বুঝতে পারছেন আমাদের জীবনযাত্রার মান ও অর্থনীতি কিভাবে রাতারাতি পাল্টে যেত?
তা আমেরিকার হাইওয়ে নির্মাণের এই টাকা কোত্থেকে আসছে? আমাদের থেকেই।
এই যে নিজের পকেট থেকে হাজার কোটি টাকা খরচ করে বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু তৈরী করে ফেললো। এখন যদি "ফ্রি" করে দেয়, তাহলে এই সেতু নির্মাণের খরচ তুলবে কিভাবে? আরও অনেক সেতু লাগবে না? আমাদের পদ্মার উপরেই একাধিক সেতু দরকার। যমুনার উপরেও তাই। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত একটি দরকার, চিটাগং থেকে সিলেট পর্যন্ত একটি, সিলেট থেকে খুলনা পর্যন্ত আরেকটি টানা হাইওয়ে দরকার। এখন যেগুলো আছে সেগুলোকে হাইওয়ে বলে শুধু শুধু হাইওয়ের নামের বদনাম করবেন না। ওগুলো "রাস্তা।"
দেশের রাস্তাঘাট হচ্ছে আমাদের শরীরের শিরা ধমনীর মতন। যত বেশি থাকবে, রক্তচলাচল ততই মসৃন হবে। যেকোন দেশের ইকোনোমি নির্ভর করে এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। আপনি সড়ক পথে বাংলাদেশকে এক সূত্রে গেঁথে ফেলুন, একের পর এক বাইপাস সড়ক নির্মাণ করুন, রেলওয়ের উন্নতি ঘটান, এবং নৌ ও বিমান চলাচল সহজলভ্য করুন - তাহলেই দেখবেন দেশের অর্থনীতি বিশাল লাফ দিয়েছে। তখন আর মালেশিয়া সিঙ্গাপুরের দিকে অসহায় দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে থাকতে হবেনা।
আমেরিকার ইকোনমির মেরুদন্ড এটাই। বিশ্বের যে কোন প্রান্তে যেকোন উন্নত দেশের ক্ষেত্রেই এটি প্রযোজ্য।
কাজেই, "সরকার টোল নেয় কেন," এ নিয়ে গালাগালির কিছু নেই। টোল না নিলে যে সড়ক ব্যবহার করে পঞ্চাশ মাইল দূরের বাসা থেকে এত সহজে এখন অফিসে যাচ্ছেন, সেটাই নির্মিত হতো না। আপনাকে স্বল্প বেতনে কাজ নিতে হতো আপনারই এলাকার কোন প্রতিষ্ঠানে।
বাংলাদেশে এই মানের হাইওয়ে নির্মাণ শুরু হলে দেখা যাবে কুমিল্লা থেকে লোকজন ঢাকায় অফিস করে আবার কুমিল্লায় ফেরত যাচ্ছে। "ঘনবসতি" সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এদেশে লোকে তাই করছে।
তবে যেহেতু দেশটার নাম বাংলাদেশ এবং আমাদের রক্তে মিশে আছে দুর্নীতি, প্রশ্ন উঠতেই পারে, আমার টোলের কত টাকা সরকারের পকেটে যাচ্ছে?
দুর্নীতি রোধে সরকার ডিজিটাল টোলের ব্যবস্থা করতে পারে। জানিনা দেশে ইতিমধ্যেই আছে কিনা। এটি হচ্ছে একটি "টোল ট্যাগ" স্টিকার, যা যেকোন গাড়ির উইন্ডশিল্ডে টাঙ্গানো থাকবে। এগুলো "প্রিপেইড" ট্যাগ। আগেভাবে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা (যেমন দশ হাজার টাকা) পরিশোধ করে রেজিস্ট্রেশন করলে তবেই এই চিপযুক্ত স্টিকার আপনার নামে ইস্যু হবে। একটি ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংক একাউন্ট এই রেজিস্ট্রেশনে যুক্ত থাকে, যখন টোল কাটতে কাটতে ব্যালেন্স ফুরিয়ে আসে, তখন আপনাতেই সেই একাউন্ট থেকে টাকা কেটে আবার একাউন্ট রিলোড করা হয়ে যাবে। যদি কোন কারনে টাকা কাটা না যায়, যেমন একাউন্টে হয়তো পর্যাপ্ত ব্যালেন্স নেই, তখন এই চিপ সাময়িকভাবে বাতিল হয়ে যায়।
টোল রাস্তার শুরুতেই একটি স্ক্যানার থাকবে। টোল দিতে গাড়িকে থামতে হবেনা। একশো মাইল বেগে সেই স্ক্যানারের নিচে দিয়ে গাড়ি চলে গেলেও স্ক্যানার ঠিকই ট্যাগ স্ক্যান করে নিবে। আর যাদের ট্যাগ থাকবে না, তাদের পেছনের নাম্বার প্লেটের ছবি তুলে রাখবে। গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ঠিকানা অনুযায়ী বাড়িতে বিল পাঠিয়ে দেয়া হবে। যদি কেউ বিল না দেয়, সরকার তখন গাড়ি তুলে নিয়ে যায়। হিসাব সহজ। কোন ভ্যাজাল নাই।
টোল ট্যাগের সুবিধা হচ্ছে, ট্যাগ থাকলে আপনি টোলেও ডিসকাউন্ট পাবেন। সাধারণকে যেখানে একশো টাকা টোল দিতে হয়, আপনাকে হয়তো ষাট টাকা দিতে হচ্ছে। এই ডিসকাউন্টের কারণেই বেশিরভাগ মানুষ টোল ট্যাগ নিয়ে থাকেন।
অটোমেটিক মেশিনে টাকা কাটা শুরু হলে দুর্নীতি কম হবে, সরকারের টাকা সরকারের কাছেই যাবে, সেই টাকায় নির্মিত হবে আরও বড় বড় সেতু ও সড়ক। বদলে যাবে বাংলাদেশের চেহারা।
টোল ট্যাগ প্রযুক্তি অতি সহজ প্রযুক্তি। বিশ্বের সব দেশেই নানান মডেল আছে। ইচ্ছা করলেই কপি পেস্ট করতে পারবে আমাদের ডেভলোপাররা। আর যদি আমরা আরও উন্নত নির্ভুল কিছু বানাতে পারি, তাহলেতো কথাই নাই।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯
এইচ তালুকদার বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন,হাইওয়ে আর নতুন সেতু তো অবশ্যই দরকার তবে রেলওয়ের দিকে বিশেষ নজর দেয়া দরকার।রেলের উন্নতিই সাধারন মানুষের যাতায়াতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে।যদিও বিগত কয়েক বছরে রেলের বেশ কিছু উন্নতি হয়েছে তবে সাধারন মানুষ এখনো রেলের পুর্ন সুবিধা পাচ্ছে না।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে টিকিট কালোবাজারিদের হাতে চলে যাওয়া।
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই যুক্তিপুর্ণ আলোচনা ।
টোল ট্যাগ একটি উত্তম প্রস্তাব ।
গাড়ীর মালিকগন বেশ বিত্তবান ও প্রায় সকলেরই একাধিক ব্যাংক একাউন্ট এবং ক্রেডিড কার্ড আছে ।
তাই টুল ট্যাগে কোন অসুবিধা হ ওয়ার কথা না । তবে অসুবিধা হবে যারা টুল আদায় কর্ম ও তদারকিতে নিয়োজিত
থাকার সম্ভাবনা তাদের জন্য বেশ অসুবিধা হতে পারে । কারণ এ ব্যবস্থাটি তাদেরস্বার্থে ঘা দিতে পারে বিবিধ
প্রকারে । যাহোক সরকার দৃঢ়তা দেখাতে ও কঠোর নিয়ম শৃংখলা বজায় রাখতে পারলে কোন সমস্যা হবেনা ।
সুভেচ্ছা রইল
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: দুর্নীতি ঠ্যাকাতে হলে ডিজিটালাইজেশনের বিকল্প নেই।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: বাবু বাজার ব্রীজ থেকে আমাদের গ্রামে যেতে সময় লাগে একঘন্টা।
এই ঘন্টার পথে তিনটা টোল পড়ে। তিনটাতেই টাকা দিতে হয়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: তাহলে চিন্তা করেন সেই পথ না থাকলে কি ঘন্টা লাগতো বাড়ি যেতে।
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এতো কিছু হয়ে গেলে দুর্নীতি করার পথ বন্দ হয়ে যাবে।তাই দুর্নীতিবাজরা এত সব করতে চায় না।।সব কাজকর্ম ডিজিটাল হয়ে গেলে দুর্নীতি এমনিতেই অনেক কমে যাবে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক
৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৫
রাসেল বলেছেন: Thanks to present a national constructive issue. I also think Government should collect toll for providing service. Is this revenue are used to national interest, in most case no.cost of Government project shows the real picture. We are observing unethical personal use of national revenue each and every day. Is it punshing the guilty people. On the contrast they are obtaining hero, patriot and all other good title. This is the problem in Bangladesh. This problem create from education and justice system. And this is known to responsibile people much much better than general public but they will not do anything.
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
রানার ব্লগ বলেছেন: জাতি গত ভাবে আমরা মূর্খ ও একগুঁয়ে এবং নির্লজ্য , তাই বুঝিয়ে লাভ নাই।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫১
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: নির্ভুল ভাবনা। লেখাতা ভালো লাগল।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: লেখার বক্তব্য আরেকটু পরিষ্কার হতে পারতো। অথবা আমারই ব্যর্থতার কারণে হয়তো বুঝতে সমস্যা হলো। তবে একটা কথা, যেটা আপনি বলেছেন- টোলের টাকার কতটা সরকারের পকেটে যায়? গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। সাথে যদি আমি যোগ করি যে এই টোলের টাকার শতাংশ জনগণের পরবর্তী সুবিধা নিশ্চিতকরণে ব্যয় হয়?
এর কোনো সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। সেই আশির দশক থেকেই দেখে আসছি আরিচা পার হয়ে মানিকগঞ্জের পরপরই একটা চিকন লম্বা ব্রিজ আছে যেটায় টোল নিয়েই যায়, নিয়েই যায়। সম্ভবত ২০১৮ বা ২০১৯ সালে টোল নেয়া বন্ধ হয়েছে। কিন্তু ওই একই দশকে তৈরী হওয়া মাগুরা আর ফরিদপুরের মাঝে কামারখালী ব্রিজে আজও টোল দিয়ে যাচ্ছি।
এই টোলের টাকাটা সঠিক যায়গায় যায়না, ব্যবহৃত হয়না, বাঙালির এরকম ধারণা করার যথেষ্ঠ কারণ আছে এবং এই কারণের প্রেক্ষিতেই আমেরিকায় থাকা ওই বাঙালির আব্দার তৈরী হয়।
দুই চারদিন আগে ব্লগার কলাবাগান লন্ডভন্ড আমেরিকার একটা ছবিব্লগ দিয়েছেন। ওখানে একটা ওয়াকওয়ের ছবি আছে, যেটার একটা স্লাব উঁচু হয়ে থাকায় তিনি নির্দিষ্ট নম্বরে ফোন করে অভিযোগ জানান এবং পরদিন দেখেন যে সেটা ঠিক করা হয়েছে। সে ছবিও তিনি দিয়েছেন। ওই পোস্টটা দেখার পর থেকে আমি ছবিদুটো ভুলতেই পারছি না। আমার মাথায় কেবলি একটা প্রশ্ন ঘুরছে- আমাদের জন্য আসলে উন্নয়ন কোনটা, ধারদেনা করে ব্যাপক সাহস দেখানো পদ্মাসেতু নাকি নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা?
শীত এসে গেছে, এবং যথারীতি রাস্তা খোড়ার মচ্ছব শুরু হয়ে গেছে। বাড্ডা-মালিবাগের সুন্দর রাস্তা কি উপলক্ষে খোড়া হল জানি না। সুন্দর রাস্তাটায় এখন ধুলোর কারণে চলাচল কঠিন হয়ে আছে। বুঝতে পারছি, পদ্মাজয়ের আনন্দে আগামী এক বছরে এদিকে আর নজর দেয়া সম্ভব হবে না কর্তৃপক্ষের!!!
ভালো থাকবেন।
১০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৯
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ভালো লাগল আপনার লেখার সাথে সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৫
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।